কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন। ================================ বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
সৃষ্টি কর্তার এক মাত্র প্রসংশা এবাদত করা ফরজ। সৃষ্টি যার আইন তার সৃষ্টি যার হুকুম তার সৃষ্টি কর্তার আদেশের বাহিরে রাসুলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন হুকুম দেন নাই। আল্লাহ্ পাক এক মাত্র উপাশ্য রব সমাজের অবক্ষয় কিছু আলেম ধর্মকে রুটি রুজির বেবসা বানিয়ে যা তা বলে রাসুলের নামে চালিয়ে আজ ধর্মকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছে। সৃষ্টি কর্তা মহান রব তাহার কিতাবের রক্ষক। তিনিই একমাত্র হেফাজত কারি তার বান্দাদের তিনিই রক্ষা করবেন। সৃষ্টি কর্তা মহান রব সকলের বুঝার তৌফিক দিন শুকরিয়া।
❤❤❤
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমার প্রিয় একজন শায়খ। খুবই জ্ঞানী একজন আলিম।
কারা পথভ্রষ্ট কাফের, কোরআন-এর আলোকে জেনে নিন।
================================
বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পে বিশ্বাসীরা চরম পর্যায়ের পথভ্রষ্ট, তারা নানাজাতের যুক্তি দাড় করিয়ে যত হম্বিতম্বিই করুক, তাদেরকে মুসলিম হিসাবে গণ্য করার কোন কারন নেই। কেননা কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করার সুযোগ নেই। কোরআনের আয়াতগুলো ভাল করে বুঝে পড়ুন, [৭:৩], [৪৫: ৬], [১০:৩৭] [২:৭৯] [২৩:৬৮] সত্যটা বুঝে যাবেন। বুখারি গং-এর শুনা এবং নিজেদের মানদন্ডে রাবী, সনদ,মতন যাচাই করা কথিত সহীহ হাদিছ কোনভা্বেই রাসুলের হাদিছ বা জীবনী হতেই পারে না। রাজতন্ত্রের মূর্খ মোল্লাদের চটকদার কথায় ঈমানহারা হবেন না। রাজতন্ত্রের স্বার্থে এইসব হাদিছের প্রয়োজন ছিল এবং এখনো তারাই হাদিছের পৃষ্ঠপোষকতা করে ক্ষমতা ও প্রভাবের শীর্ষে রয়েছে। শিয়া, কাদিয়ানী, সালাফি ইত্যাদির মত হাদিছবাদীরাও ইসলামের নামে ‘রাজতন্ত্রের সৃষ্ট’ একটা ধর্ম বটে। কাজেই তাদের সাথে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হওয়া অনাবশ্যক, কেননা প্রত্যেকেই নিজেরটাকে সহীহ মনে করে। হাদিছ-সীরাত সবকিছুই পড়ুন এবং সেসব-কে কেবলই জানার জন্যে ইতিহাস (তবে সত্যমিথ্যার মানদন্ড হবে কোরআন) হিসাবে মানুন। বিধান হিসাবে মানা যাবে না। কেননা দ্বীনের বিধান একমাত্র কোরআন [২১:১০] কোরআনের ১২:৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। রাসুলের হাদিছ জানার জন্যে অন্যের বইয়ে কিছু খোঁজার প্রয়োজন নেই। কেননা আল্লাহপাক বলেছেন, ‘অবশ্যই ইহা (কোরআন) সম্মানিত রাসূলের কথা’[সূরা ৬৯:৪০] আর ”কাফেররাই কেবল আল্লাহর আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে। কাজেই নগরীসমূহে তাদের বিচরণ যেন আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে। [৪০:৪]
بارك الله في حياتك
Ameen
সৃষ্টি কর্তার এক মাত্র প্রসংশা এবাদত করা ফরজ। সৃষ্টি যার আইন তার সৃষ্টি যার হুকুম তার সৃষ্টি কর্তার আদেশের বাহিরে রাসুলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন হুকুম দেন নাই। আল্লাহ্ পাক এক মাত্র উপাশ্য রব সমাজের অবক্ষয় কিছু আলেম ধর্মকে রুটি রুজির বেবসা বানিয়ে যা তা বলে রাসুলের নামে চালিয়ে আজ ধর্মকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছে। সৃষ্টি কর্তা মহান রব তাহার কিতাবের রক্ষক। তিনিই একমাত্র হেফাজত কারি তার বান্দাদের তিনিই রক্ষা করবেন। সৃষ্টি কর্তা মহান রব সকলের বুঝার তৌফিক দিন শুকরিয়া।
th-cam.com/video/ZHRIQ3663iw/w-d-xo.html&pp=iAQB
ঈমান কি? কোরআনে আল্লাহ কি কি বিষয়র উপর ঈমান আনতে বলছেন।তা আল্লাহ কোরআনে ষ্পষ্ঠ বর্ননা করছেন।সন্পূর্ন কোরআনের নির্ভর না করলে ঈমান আনা হবে কি?
মাশাআল্লাহ