তোমাদের আতংকিত হওয়ার কিছু নেই। শরিয়া আইনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। মুসলিম শাসকদের কাছে অন্য ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ফরজ
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল ইসলামের আইন মানা ফরজ। আপনি মুসলিম হলে অবশ্যই তা মানতে হবে ।।তারা এখানে খলিফা।আল্লাহর আদেশ পালনের জন্য তারা অবশ্যই চাপ দিতে পারবে।।।মুসলিম মানে আল্লাহর আইনে সামনে মাথা নত করে রাখা।।। খলিফারা এটা পালন করার জন্য অন্যদেরকে অবশ্যই চাপ দেওয়ার অধিকার রাখেন।কেননা তারা মুসলমানদেরকেই চাপ প্রয়োগ করেন।
@@atmsamiulferdaus1467 মহান আল্লাহ ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল তোমাদের যা আদেশ দেন, তা গ্রহণ করো এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো এবং আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৭) আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) গোঁফ নিশ্চিহ্ন করতে, আর দাড়ি বড় করতে নির্দেশ দিয়েছেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬২৪)
@@hassanbeta3675 ( অলা ইউবদিনা জিনাতাহুন্না ইল্লা মা জহরা) অর্থাৎ তারা তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না ওইটুকু ছাড়া, যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে, অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া (সূরা নূর - ৩১)
আফগানিস্তানে মধ্যযুগিও বর্বর অচল সরীয়ত শাসনের সপ্ন যারা মোল্লা দের দেখাচ্ছে অর্থাৎ তালিবান, তাদের আয়ের প্রধান উৎস হোলো আফিম, পপি, মদ, ড্র্যাগ, এই সব মাদক আফিম সেবকরা হোলো আল্লাহ সৈনিক, আধুনিক কোরান ব্যবহার করছে তালিবান যুগের সাথে তাল মেলানোর জন্য, তাহলে 1400 বছর আগে কোরান অচল হচ্ছে?
কিন্তু তাদের মতন সৎ, নেতৃত্ব আল্লাহ ভীরুতা আমাদেরকে মজুদ আছে? প্রতিবেদনটা কে ভালোভাবে দেখেছেন? তারা মেয়েদের সাথে কথা বলতেছে কিন্তু দৃষ্টি দিয়ে নয়. আমাদের দেশে যার নেতৃত্বে দাবি কবে. তারাতো নারীদের সাথে বসে টক শো করে
Taleban shashon shamnei fall korbe.... Ai duniyai jor kore kono kisu koranu shomvob na... Dhormo ek matro taleban gulai buje?? Meyera nipirito hocche.... Meyera juddhe nambe dekhe niyen.... Ar kono purush shontan jonmo dibe na... Tale ban er ottachar baruk dekhben ki ghote...
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)। সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"। সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না। মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে। মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"। আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই। মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী। রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত। আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন। -------------------
হিন্দু আর শিকদের মেরে ফেলা তাদের গুরুদ্বারা মন্দির ভেঙে ফেলা তাদের ছোট ছোট ১২-১৩ বছরের মেয়েদের কে কিডন্যাপ করে নিয়ে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করা।তারপর তাদের মা বাবা কে বলা আপনার মেয়ে ১৮ বছরের হয়ে গেছে। সে মুসলিম হয়েছে। তাদের সম্পত্তি লুট করে ভোগ করা। এগুলে ও মনে হয় আল্লাহর নির্দেশ🥴🥴। শান্তি আর শান্তি শান্তির দূত যে দেশে থাকে সেই দেশে শুধু শান্তি থাকে🐸
যখন স্কুলে পড়ি , জামাতে ইসলামের একটা শ্লোগান খুব মনে দাগ কেটেছিল - আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান । জামাতের “আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান” সত্যই একটি গুরুত্ব পূর্ণ দিকনির্দেশনা দেয় । এই শ্লোগানটি বিশ্লেষণের দাবি রাখে । এর অর্থ , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ রাষ্ট্রের মডেল এবং আমাদের উচিৎ বাংলাদেশ কে আফগানিস্থান বানিয়ে ফেলা আর এই ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে এক এক জন তালিবান হয়ে জিহাদ করতে হবে । আমার মত মোটা বুদ্ধির লোক এই শ্লোগানটি এভাবেই বুঝেছি । এর অন্য কোন তাফসির আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন । একটি দেশের উন্নয়নের কত গুলো মাপকাঠি আছে , যেমন ঃ মাথা পিছু আয়, মাতৃ মৃত্যু - শিশু মৃত্যুর হার, শিক্ষার হার, যোগাযোগ বাবস্থা ,আইন শৃঙ্খলা ইত্যাদি অনেক মাপকাঠি । খুঁজে দেখলাম সর্ব বিচারে তালিবানের আফগানিস্থান সর্ব নিম্নে । যে পোলিও রোগ টীকা দেওয়ার ফলে বাংলাদেশে বিলুপ্ত, আফগানিস্থানএ শরিয়া অনুযায়ী আর কুসংস্কার বশত টীকা দান বন্ধ করায় সে দেশে এই রোগে শিশুরা পঙ্গুত্ব বরন করছে । আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছিল না কেন আমাদের দেশ টাকে জামাত আফগানিস্থান বানাতে চায় । অনেক চিন্তা করে বের করলাম , পৃথিবীর সব চেয়ে অনুন্নত ও বসবাসের অযোগ্য দেশে পরিনত হলেও , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র , যার স্বপ্ন সকল ইসলামি দল , মুমিন মুসলমানেরা শয়নে স্বপনে কামনা করেন । বেহেস্তের পর এই শরিয়া ভিত্তিক ইসলামি রাষ্ট্রই আমাদের কাম্য আর এই ইস্লামি জোশেই আফগানিস্থানএর অবস্থা যাই হোক শরিয়া ইসলাম চাইই চাই আর এজন্যই বাংলাদেশকে আফগান বানালেও কোন ক্ষতি নাই । তালিবানদের জারিকৃত কিছু মানব কল্যাণ মুলক আইনের তালিকা নিচে দেওয়া হল ঃ ১. পুরুষরা অবশ্যই দাঁড়ি রাখবে ও মোছ কর্তন করবে ২. বাহিরের কোন অনুষ্ঠানে হাসা , তালি দেওয়া বা উচ্চসোরে বাহবা দেওয়া বেআইনি ৩. সকল অধার্মিক পুস্তক নিষিদ্ধ ৪. ছেলেদের সুট টাই নিষিদ্ধ ৫. কোন পরিবার ছবি তোলা বা ভিডিও করতে পারবে না ৬. জীবিত কোন বস্তুর ছবি (এমন কি পাঠ্য পুস্তকেও) রাখা যাবে না ৭. ঘুড়ি উড়ান যাবে না ৮.মিউজিক ও সঙ্গীত শোনা যাবে না (কোক স্টুডিও বাংলা, ভাওয়াইয়া গান ,বা রবীন্দ্রসঙ্গীত রে বিদাই) ৯. সকল শিশুর মুসলিম নাম রাখতে হবে (স্বপ্নীল, জয়, আকাশ, বিজয়, সজীব এসব নাম আর রাখা যাবেনা) সকল অমুস্লিম (হিন্দু ও ইয়াহুদি) দের হলুদ কাপড় পরিধান করতে হবে । ৯.শরিয়া পুলিশ কাওকে শাস্তি প্রদান করলে কোন প্রশ্ন করা বেআইনি ১০.চুরি , জিনা ও ধর্ম বিরুদ্ধ অপরাধের শাস্তি জনসমক্ষে হস্ত কর্ত.ঃ ন ও মৃত্.ঃ যুদণ্ড
@@mdmaksudurrahman3568 পর্দার গুরুত্ব সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে নবী আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সূরা আহযাব: ৫৯)
নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের হোক আর আল্লাহর; এধরনের নিষ্ঠুর অবাঞ্ছনীয় নিচু মন-মানসিকতা নিয়ে দেশ শাসন করা যায় না। ধর্মের নামে বিনোদন আর নির্যাতন পুরো ভূখণ্ডে জুড়ে! ভাবতেই জঘন্য লাগে....
@@tyranitar4246 vai apni ki manush...? ki bollen eta? amar to mone hoy allah ei jonnoi poshuder joban bondho kore disilen..... jokhon tara adam (Ah) er juge kotha bolte parto
@@Parvezmahfuz007 you don't need to worry about that and we don't need to go over there to enjoy Islamic Rules, Instead We will turn our country under Islamic Rules very soon In sh Allah
@@nmnayeemislam981 একদম ঠিক। শেষের দিকে যে নারী অধিকার কর্মীর কথা তুলে ধরা হয়েছে, এমনটা হতেও পারে যে সাংবাদিক সেটার বাংলা অনুবাদ বিকৃত করেছে। এর পূর্বেও অন্যান্য সময় অনুবাদ বিকৃত করা হয়েছে
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের চমৎকার একটি শাসন ব্যবস্থা। আল্লাহ আমাদের মুসলিম জাতিকে সঠিক ভাবে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন আমীন বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশ কে। আমিন 🇧🇩🇪🇭🇬🇶💓🤲
Alhamdulillah... প্রথমে বুঝাতে হবে সুন্দরভাবে।নমনীয়ভাবে। তারপর ও না বুঝলে একটু কঠোর হওয়া দোষের কিছু না।আইনে কঠোরতা না থাকলে জনগণ মানতে ও চাইনা এটাই বাস্তবতা
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল জুরা জুরি তুমাকে আগে জানতে হবে ভাই বুঝতে পেরেছেন। যে কাজ গুলি বাধ্যতামুলক সে সে কাজ গুলি না মানতে চাইলে জুরা জুরি করতেই হবে। আর যে কাজ গুলি বাধ্যতামুলক নয় সে গুলি জুরা জুরি করতে বলা হয় নি। যেমন, স্কুল এ ভর্তি হলে তুমাকে বাধ্য হতে হবে স্কুলের ড্রেস পরতে তেমনি মুসলিম হলে তুমাকে কিছু কাজ আজে তুমাকে জুরা জুরি করে করাতে হবে। আর না হয় আন্য ধর্মে চলে যায় সে খানে কোন জুরা জুরি নে,,,,
মুলা:- আমাদের দয়াল নবীর এতোই লাগানোর পাওয়ার ছিল যে তিনি চল্লিশজন বীরপুরুষের সমান ক্ষমতা রাখতেন, এবং তাই ১৩ টা মিয়ে আর ৪০ টি যৌ. ন দা.ঃসী রেখেছিলেন😍 এবং মা আয়েশা রাঃ মহিলা সাহাবীদের কাছে এটা নিয়ে ঘটনা বর্ণনা করেছেন।। আমি:- বেশ তো! ৪০ জনের হর্সপাওয়ার তাহলে উনার তেরোজন বিবির মধ্যে বিবি খাদিজা (রাঃ) ছাড়া *কেউই কেন সন্তানের মা হতে পারলো না?* এমন একজন সক্ষম পুরুষের সাথে থাকলেতো ষাট বছরের মহিলাও পোয়াতি হয়ে যাওয়ার কথা? নবীচি কি অক্ষম ছিল? *মুলা* একটু ভাবার পর:- আসলে উনার এতগুলো বিবি থাকলেও উনারা কেউ কেউ বয়স্ক,কেউ কেউ বন্ধা ছিলেন।আর আল্লাহ চাননি তার নবীর ঘরে ছেলে সন্তান হোক।ছেলে হলে তাদেরকেও তো নবী করতে হত তাই না? আমি:- বাপ নবী হলেই ছেলেকে নবী করতে হবে এমন বিধানতো কুরানেও নেই।আর সাওদা (রাঃ)ছাড়া কারো বয়সইতো বেশি ছিল না? হাফসা,আয়েশা,সাফিয়া,জয়নব (রাঃ)...দের বয়সতো ত্রিশের বেশী ছিল না? মুলা:- আপনি নাস্তিকদের মতো কথা বলেন!🤯 আপনি কি জানেন আমাদের মহান নবী রাসুলের একজন ছেলেও হয়েছিল? তার নাম ছিল ইব্রাহিম এবং ছোট বেলায় সে মারা গেলে নবী (সঃ) খুব কষ্ট পেয়েছিলেন? আমি:- আরে মুল্লার ঘরের মুলা সেটাও জানি আমি । তখনকার মিশরের খ্রিস্টান বাদশাহর উপহার দেওয়া খ্রিস্টান দা. ঃসী মারিয়া বিনতি কিবতিয়ার পেটেই ইব্রাহিমের জন্ম হয়েছিল এবং সেই ঘটনায় নবীর সমালোচনা করেছিল ইহুদীরা।কারণ মিশর থেকে আসার সময় সাতদিন একজন দেহ রক্ষী নবীচির দুই দা.ঃ সী মারিয়া ও শিরিনের সাথে ছিল আর এটাই ছিল সন্দেহের আসল কারণ।মারিয়াকে কিন্তু উম্মুল মুমেনিন বলা হয় না জানেন তো মুলা? মুলা এবার আমার উপর আরো রেগে গেলেন এবং বললেন:- আপনি মুসলমান হয়ে এমন সব প্রশ্ন করেন যে উত্তর দেওয়াও কঠিন।এসব চর্চা কেন করেন ভাই?ইসলামে গবেষণার আরো অনেক বিষয়তো আছে?😨এগুলো নিয়ে ইহুদী নাসারা নাস্তিকরা গবেষণা করুক😰 ( *হায়রে আমার নুবি তো দেহি বিয়া ছাড়া কাজের বুয়া উরফ দা.ঃ সী ☪️huদছে গো* ) আমি:- মুসলিম হয়ে আমাদেরও এসব জানা দরকার এবং এসব প্রশ্নের উত্তর তো আমাদেরও জানা থাকা দরকার?
@@technoudyalogus4319 পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে পরিমাণ নারীরা ধর্ষণের শিকার হয় ঠিক সেরকম ধর্ষণের ঘটনা আফগানিস্তানে ঘটে না। এবার চিন্তা করুন আর বলুন পিশাচ কারা?
অথনৈতিক অবস্থা আজকে ভালো আছে আগামীতে খারাপ হবে আবার ভালোও হবে কিন্তু মহান আল্লাহর কাছে যাওয়ার আগেই আমাদের ঈমান আমল ঠিক করে যেতেই হবে, ভালোবাসা অবিরাম 💞 তালেবান 💞
@@jhonsmet3011 জোর করে অন্য ধর্ম থেকে ইসলামে নিয়ে আসা এটা নিষিদ্ধ। আর যে মুসলিম তাকে অবশ্যই ইসলাম সম্পুর্ন পালন করতে হবে। না করলে তার বাবা-মা চাইলে শাসন করতে পারবে। এবং সরকার চাইলেও বাদ্য করতে পারে ইসলামী আইন কানুন মানার জন্য। উনি নয় , আপনি একটু পড়াশোনা করুন। কোরআনের আয়াত, "তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণ ভাবে পৃবেশ কর।" আরো আছে কোরআনে, "তোমরা কি কোরআনের কিছু অংশ মানবে আর কিছু অংশ মানবে না? "হে আমার ভাই এই কথাগুলো কাকে বলা হয়েছে? আমরা যারা মুসলিম তাদেরকে বলা হয়েছে এই কথাগুলো। আমরা মুসলিম দাবি করলে অবশ্যই ইসলামের সব টুকুই পালন করতে হবে। আমি পর্দা করব না , আমি নামাজ পরব না, একথা বলার সুযোগ নেই। হাদিস আছে , সাত বছর বয়সে তুমি তোমার বাচ্চাকে নামাজ শিক্ষা দাও, আর দশ বছর বয়সে নামাজ আদায় না করলে তাকে পৃহার কর , আর তার বিছানা আলাদা করে দাও।
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
হুম যে দেশে অর্ধেকের বেশি মানুষ খাবার পায়না, ৭০% যুবক বেকার, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার জন্য অর্থনীতি তলানিতে, সে দেশে তুমি গিয়া ভি. ঃক্ষা করো। আফগানিস্তানের এতো ভালো অবস্থা যে খাবার এর অভাবে এখনো হাজার হাজার আফগানি বর্ডার এর বেড়া টপকাইয়া ইরান পাকিস্তান যায়, সাগর পাড়ি দিয়া অবৈধ ভাবে ইউরোপ যায়
আসলে এটা কোন কঠোর নিষেধ না, এটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বা আল্লাহ প্রদত্ত আইন, আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার আইন আপনাকে মানতেই হবে, মানে আপনি মানতে বাধ্য
এবং যদি তারা (তালেবান) সৎ ও ন্যায়ের পথে থাকে এবং পরিপূর্ণ ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের জন্য প্রচেষ্টা করে নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তাদের সঙ্গে থাকবেন এবং তাদের অর্থনৈতিক খারাপ অবস্থাও ইনশাআল্লাহ ঠিক হবে।
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)। সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"। সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না। মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে। মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"। আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই। মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী। রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত। আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন। -------------------
@Kamrul Ahsan Ovi hmm kin2 eta mone rakhte hobe burqa chara jkono lomba & dhiledhala poshak diye porda kora jay matha theke paa porjonto,jemon-Abaya,Lomba hijab,Kaptan & Apron etc.
@Kamrul Ahsan Ovi Amr mul kotha holo Burqa poridhan kora r na kora,eta shompurno nijer bepar. K Burqa k Hijab k Niqab k Lomba Chador k Kaftan k Apron poridhan korbe,eta ekdom nijer personal bepar,etar biruddhe kotha bolar odhikar r karo nei. islam e Poshak er bepar e baddhobadhokota nei,kin2 ek level muslimra Poshak er bepar baddhobadhokota kore,ja islam e nished
@Kamrul Ahsan Ovi Ami kokhon kotha pechalam? Ami to kotha o Burqa poridhan korte nished korchi na. Ami bolte chacchi jara Burqa poridhan korar obvash ache tara Burqa poridhan korbe,r jader obbvash nai tara Hijab soho onnano lomba poshak diye porda korbe,,,,,,ekdom simple
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
এভাবেই ইসলাম ধর্ম এগিয়ে যাবে এবং সারা বাংলাদেশে একদিন, এবং সারা বিশ্বে একদিন ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী চলবে ইনশাল্লাহ আমিন সুম্মা আমিন ,,,, ইসলাম ধর্ম সত্যি ধর্ম,,,,
যখন স্কুলে পড়ি , জামাতে ইসলামের একটা শ্লোগান খুব মনে দাগ কেটেছিল - আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান । জামাতের “আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান” সত্যই একটি গুরুত্ব পূর্ণ দিকনির্দেশনা দেয় । এই শ্লোগানটি বিশ্লেষণের দাবি রাখে । এর অর্থ , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ রাষ্ট্রের মডেল এবং আমাদের উচিৎ বাংলাদেশ কে আফগানিস্থান বানিয়ে ফেলা আর এই ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে এক এক জন তালিবান হয়ে জিহাদ করতে হবে । আমার মত মোটা বুদ্ধির লোক এই শ্লোগানটি এভাবেই বুঝেছি । এর অন্য কোন তাফসির আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন । একটি দেশের উন্নয়নের কত গুলো মাপকাঠি আছে , যেমন ঃ মাথা পিছু আয়, মাতৃ মৃত্যু - শিশু মৃত্যুর হার, শিক্ষার হার, যোগাযোগ বাবস্থা ,আইন শৃঙ্খলা ইত্যাদি অনেক মাপকাঠি । খুঁজে দেখলাম সর্ব বিচারে তালিবানের আফগানিস্থান সর্ব নিম্নে । যে পোলিও রোগ টীকা দেওয়ার ফলে বাংলাদেশে বিলুপ্ত, আফগানিস্থানএ শরিয়া অনুযায়ী আর কুসংস্কার বশত টীকা দান বন্ধ করায় সে দেশে এই রোগে শিশুরা পঙ্গুত্ব বরন করছে । আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছিল না কেন আমাদের দেশ টাকে জামাত আফগানিস্থান বানাতে চায় । অনেক চিন্তা করে বের করলাম , পৃথিবীর সব চেয়ে অনুন্নত ও বসবাসের অযোগ্য দেশে পরিনত হলেও , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র , যার স্বপ্ন সকল ইসলামি দল , মুমিন মুসলমানেরা শয়নে স্বপনে কামনা করেন । বেহেস্তের পর এই শরিয়া ভিত্তিক ইসলামি রাষ্ট্রই আমাদের কাম্য আর এই ইস্লামি জোশেই আফগানিস্থানএর অবস্থা যাই হোক শরিয়া ইসলাম চাইই চাই আর এজন্যই বাংলাদেশকে আফগান বানালেও কোন ক্ষতি নাই । তালিবানদের জারিকৃত কিছু মানব কল্যাণ মুলক আইনের তালিকা নিচে দেওয়া হল ঃ ১. পুরুষরা অবশ্যই দাঁড়ি রাখবে ও মোছ কর্তন করবে ২. বাহিরের কোন অনুষ্ঠানে হাসা , তালি দেওয়া বা উচ্চসোরে বাহবা দেওয়া বেআইনি ৩. সকল অধার্মিক পুস্তক নিষিদ্ধ ৪. ছেলেদের সুট টাই নিষিদ্ধ ৫. কোন পরিবার ছবি তোলা বা ভিডিও করতে পারবে না ৬. জীবিত কোন বস্তুর ছবি (এমন কি পাঠ্য পুস্তকেও) রাখা যাবে না ৭. ঘুড়ি উড়ান যাবে না ৮.মিউজিক ও সঙ্গীত শোনা যাবে না (কোক স্টুডিও বাংলা, ভাওয়াইয়া গান ,বা রবীন্দ্রসঙ্গীত রে বিদাই) ৯. সকল শিশুর মুসলিম নাম রাখতে হবে (স্বপ্নীল, জয়, আকাশ, বিজয়, সজীব এসব নাম আর রাখা যাবেনা) সকল অমুস্লিম (হিন্দু ও ইয়াহুদি) দের হলুদ কাপড় পরিধান করতে হবে । ৯.শরিয়া পুলিশ কাওকে শাস্তি প্রদান করলে কোন প্রশ্ন করা বেআইনি ১০.চুরি , জিনা ও ধর্ম বিরুদ্ধ অপরাধের শাস্তি জনসমক্ষে হস্ত কর্ত.ঃ ন ও মৃত্.ঃ যুদণ্ড
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)। সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"। সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না। মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে। মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"। আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই। মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী। রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত। আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন। -------------------
সাংবাদিক বারবার চেষ্টা করেছেন আমিরাত শাসনকে খারাপ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য কিন্তু তিনি বারবার ব্যর্থ হয়েছেন এবং হতাশ হয়েছেন আল্লাহ ভাইদের সাহায্য করুক, আমিন।❤
@@LoveBD153 আরে বাবা নারীদের খারাপ বললাম কখন। নারী পুরুষ এবং দেশ সমাজ ইজ্জৎ সম্মান চরিত্র সবকিছু ডিফেন্ড করে ঐ দেশের কালচারের উপর। তাই ইসলামি শাসন চালু থাকা দরকার। গত কালকে দুই বাচ্চার মা টিকটক ভিডিও করতো আরেক টিকটকারের সাথে চলে গেছে। এর কারণ হচ্ছে নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশা।
"এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহর নির্দেশ " কি সুন্দর কথা❤
Great Man, They R unique
ভয়ংকর একটা জাতি
জঙ্গির বাচ্চা কয় কি
নিশ্চয়
হা অনেক সুন্দর কথা
আমি কমেন্ট পড়ে যেটা বুঝতে পারলাম, তা হলো আমার বাংলাদেশী বন্ধুরা সবাই তালিবানের মতো ইসলামের শাসন চাইছে। অগ্রীম অভিনন্দন বন্ধুরা।
🤣😂
ইসলামি শাসন তো খুব বেশী প্রয়োজন
❤️
দরকার 😊😊
তোমাদের আতংকিত হওয়ার কিছু নেই। শরিয়া আইনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। মুসলিম শাসকদের কাছে অন্য ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ফরজ
এটা মন্ত্রনালযের নির্দেশ না,,,,,এটা আল্লাহর নির্দেশ,,,,,,,,মাশাল্লাহ কি সুন্দর কথা
মাসাআল্লাহ অসাধারণ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমিন ছুমমা আমিন
Allahu akbar
Alhamdulillah
এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না এটা, মহান রবের নির্দেশ,কতো, সুন্দর কথা মনটা ভরে গেল
তালেবানরা সঠিক পথে আছে। তারা হকের উপর আছে। আল্লাহ তাদের কবুল করুক। আমিন
Amin ❤
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤
আহা এমন দেশ ও আছে❤
আল্লাহ আমাকে ওই দেশের বাসিন্দা হওয়ার তৌফিক দান করেন। আমিন
Nice
আমিন
Amin
Amin
আমিন
আফগানিস্তানকে স্যালুট ওরা আল্লাহর বিধানকে চালু করতেছে ওদের প্রতি সবাই দোয়া করবেন
আমিন আমিন আমিন
Dua kori,mdrcd trorist tlibn khatam oiya jaaik dunyai kone
তুই আফগানিস্তান চলে যা
আমার কাছে ভিসা আছে
ফ্রিতে দিব যাবি?
এমন আয়না সৃষ্টিকর্তার আলহামদুলিল্লাহ সকল দেশের যেন ছড়িয়ে
মাসাআল্লাহ আল্লাহ তাদেরকে কবুল করুন
Amin
আল্লাহুমা আমিন।
Sala murkho kotha kar
Amin
🌺🌺
আলহামদুলিল্লাহ। এরকম একটি শাসনতন্ত্র কবে আমাদের দেশে কায়েম হবে??
আল্লাহ পুরো পৃথিবীকে ইসলামের ছায়ায় স্থান দিন।আমিন
In sha allah hbe
সুখে থাকলে ভুতে কিলায়। আমাদের দেশে দরকার নেই তোর এতো ভালো লাগলে তুই গিয়া আফগানিস্তানে থাক।
apnara dactar dekhate bharote ba bideshe na giye Afghanistan jete paren toh!
Ha r jongi toiri hok
😂😂😂😂😂
আলহামদুলিল্লাহ....
মন থেকে দোয়া করি তালেবান সরকারের জন্য,এইরকমই হোক প্রতিটি ইসলামিক রাষ্ট্র....
Hoga mara dorkar
জঙ্গির বাচ্চা কয় কি
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল তালেবানতো অন্য ধর্মের লোকজন দের জোর করছেনা।।।।।।
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল ora gorte lukaise,,,,,, Taleban ekhon economy valo korere bodole samajik adesh-nished nia busy hoye poreche
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল ইসলামের আইন মানা ফরজ। আপনি মুসলিম হলে অবশ্যই তা মানতে হবে
।।তারা এখানে খলিফা।আল্লাহর আদেশ পালনের জন্য তারা অবশ্যই চাপ দিতে পারবে।।।মুসলিম মানে আল্লাহর আইনে সামনে মাথা নত করে রাখা।।। খলিফারা এটা পালন করার জন্য অন্যদেরকে অবশ্যই চাপ দেওয়ার অধিকার রাখেন।কেননা তারা মুসলমানদেরকেই চাপ প্রয়োগ করেন।
নিজের অজান্তেই খুশিতে চোখে পানি চলে আসলো 🥺 I love taleban❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️💖💖💖❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
তালেবানরা মুখে ইসলাম আর চাষ করে আফিমের
খুব ভালো কাজ
জঙ্গি
ভাইয়া মনে চায় আফগানিস্তান চলে যা-ই!
শুধু লাইক এর জন্য এই কমেন্ট করেছেন আপনি। আপনি তো ঠিক মতো জুম্মার নামাজ পড়তে পারেন না 😅😅😅😅😅
সাংবাদিক যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন তালেবানদের খারাপ ভাবে উপস্থাপনের।কিন্তু তিনি হতাশ হয়েছেন!
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
You are right
😁😁😁😁😁😁sotti bolchan vai
Yes Brother
You're right
বিষয়টা আমিও লক্ষ করেছি।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবর আল্লাহ আকবর আল্লাহ আকবর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
"এটা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ না, আল্লাহর নির্দেশ"♥️ সুবহানাল্লাহ কি সুন্দর কথা ♥️
সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার 😍
😁😁😁😁
Toder o afgan jawa uchit allha apekha korce
কোরানের কোথায় দাড়ি রাখতে বলা হয়েছে?
@@atmsamiulferdaus1467 মহান আল্লাহ ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল তোমাদের যা আদেশ দেন, তা গ্রহণ করো এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো এবং আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৭)
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) গোঁফ নিশ্চিহ্ন করতে, আর দাড়ি বড় করতে নির্দেশ দিয়েছেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬২৪)
এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহর নির্দেশ " কি সুন্দর কথা
মহান আল্লাহ তায়ালা চেহারা ঢাকার এই নির্দেশ কোথায় দিয়েছেন?
আল্লাহ বলেছেন তোমরা তোমাদের সুন্দরকে পোকাস করোনা চেহারা হলো সুন্দরের রাজধানী ❤
@@hassanbeta3675
( অলা ইউবদিনা জিনাতাহুন্না ইল্লা মা জহরা) অর্থাৎ তারা তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না ওইটুকু ছাড়া, যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে, অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া (সূরা নূর - ৩১)
আলহামদুলিল্লাহ, ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও ক্ষমতার অপব্যবহার না করে কত সুন্দরভাবে মানুষকে দীনের পথে চলার জন্য বুঝাচ্ছে তালেবানরা।
তালেবানরা এখন ক্ষমতায়।
Hoga mara dorkar
বুকাচন্দ্র
@@alhamdulillah_agro2024 বিজ্ঞানী নিউটনের ছোট ভাই, ত আপনি এখানে কি করেন🤣🤣🤣
তুই সব বোকা থেকে বলছি ভাই এই রকম ক্ষমতা যদি কারো থাকতো আর আর তাহলে কেউ বুঝেছ না ডাইরেক সরাসরি বল প্রয়োগ করতে
আল্লাহ তাআলা কখনো জোর করতে বলেন নি, আমাদের নবী রাসূল (সা:) কখনো কারো উপর জুলুম করেন নি বা জোর করেননি।
এটা কঠোরতা না, এটার মধ্যই রয়েছে প্রকৃত সুখ, প্রকৃত নিরাপত্বা , প্রকৃত আদর্শ, প্রকৃত মানবতা,
Obosshoi kothorota,seta mene na cholle tader ke mere fala hoche,e abar ki jinish
@Ziabul Haque ami India tei,,ar tui bangladesh e thak ami syuor er mut parcel kore dichi,khe nish
Alhamdulkiah
@@Avisekroy-h4ttui tuder rape problem shamla....tuder India re tu the land of rape bole Shobai
আফগানিস্তানে মধ্যযুগিও বর্বর অচল সরীয়ত শাসনের সপ্ন যারা মোল্লা দের দেখাচ্ছে অর্থাৎ তালিবান, তাদের আয়ের প্রধান উৎস হোলো আফিম, পপি, মদ, ড্র্যাগ, এই সব মাদক আফিম সেবকরা হোলো আল্লাহ সৈনিক, আধুনিক কোরান ব্যবহার করছে তালিবান যুগের সাথে তাল মেলানোর জন্য, তাহলে 1400 বছর আগে কোরান অচল হচ্ছে?
আলহামদুলিল্লাহ, পদক্ষেপ গুলো অনেক ভালো, এরকম পদক্ষেপ আমদের দেশে ও দরকার।
আমরা বিশ্বাস করি একদিন ইসলামের জয় হবে'ই। ইনশাআল্লাহ ❤️
কিন্তু তাদের মতন সৎ, নেতৃত্ব আল্লাহ ভীরুতা আমাদেরকে মজুদ আছে? প্রতিবেদনটা কে ভালোভাবে দেখেছেন? তারা মেয়েদের সাথে কথা বলতেছে কিন্তু দৃষ্টি দিয়ে নয়. আমাদের দেশে যার নেতৃত্বে দাবি কবে. তারাতো নারীদের সাথে বসে টক শো করে
❤️
এটা অসম্প্রদায়িক বাংলা।
আপনার বাবার নয়
@@specter918 হুম, হুর এর আশায় থাকো। আর প্রোফাইল পিক দাও মেয়ের
তালেবানের প্রতিটি পদক্ষেপ প্রশংসনীয়। আলহামদুলিল্লাহ
Allahr rohomot ase bolei talebanra islamer pothe otol..
তাও আবার ছাগলদের কাছে জনপ্রিয়
@@AminulSekh61 এটা আবার হাতির কাছে ওপ্রিয়😠
আমার রবের আদেশ মানতে হবে ইনশাআল্লাহ ❤❤❤ আফগানিস্তান জিন্দাবাদ
তিনি আমাকে বললেন"তুমি খুব নির্লজ্জ নারী কিন্তু তিনি আমার দিকে তাকালেন না "" সত্যি অসাধারণ
🌹💕💕❤️❤️❤️❤️
mind blowing
Beautiful
❤
আল্লাহ তুমি তালেবান শাসকদের আবু বকরের মতে নরম,ওমরের মতো গরম,ওসমানের মতো দানশীল,আলির মতো জ্ঞানী বানিয়ে দাও 🤲🤲🥀
আর তারপর লাদেনের মতো কুত্তার মৃত্যু দাও 😂
আমীন
ইনশাল্লাহ
Allahumma ameen
আমিন
মাহশাহআল্লাহ্,ভাইয়ের কথা গুলো অনেক সুন্দার লাগলো, এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহ্ নির্দেশ💞
আল্লাহ কবুল করুক❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ .......যারা বলে বর্তমান পৃথিবীতে ইসলামিক আইন মানা সম্ভব না তাদেরকে তালেবানের শাসন দেখা উচিত মাশাল্লাহ তাদের ব্যবহার অনেক সুন্দর লাগছিল
sotti vai val lage
Taleban shashon shamnei fall korbe.... Ai duniyai jor kore kono kisu koranu shomvob na... Dhormo ek matro taleban gulai buje?? Meyera nipirito hocche.... Meyera juddhe nambe dekhe niyen.... Ar kono purush shontan jonmo dibe na... Tale ban er ottachar baruk dekhben ki ghote...
And Indian Army will make sure that they go to Jannat soon🤣🤣 Jannat e jawata khali somoyer opekkha.
They are waiting to give you halal visa for Afghanistan, they are waiting for you
Right
এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না এটা আল্লাহর নির্দেশ । মাশাআল্লাহ কত সুন্দর কথা
এই যদি আল্লাহ করে তাইলে আল্লাহ ভুয়া
Jee amio shtetai vhabse. MashaAllah
Vai kotha ta amr oshadaron lagse🥰
ঠিক
মাসাআল্লাহ্
এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহর নির্দেশ " কি সুন্দর কথা❤ masahallah
Mashallah
L0
আল্লাহ আগের আগের রাতে কানে কানে বলে গেছে 😁😁
@FREE PALESTINEমৃত্যুবরণ করে 72 হুরের কাছে যাওয়ার জন্য 😁😁
বিবিসি বাংলাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রচার করার জন্য আলহামদুলিল্লাহ
তালেবান মানুষকে সঠিক পথের দিকে ডাকছে আল্লাহ সকল মানুষকে হেদায়েত দান করুন
তালেবান এতো সঠিক হলে ইমাম মাহাদীর আসার কি দরকার। আল্লাহর মনোনীত ব্যক্তির আগমন তো ভুল থেকে সঠিক এর পথে নিয়ে আসার দাওয়াত দেয়ার।
আমি গর্বিত হতাম যদি আমাদের দেশে তালেবানদের মতো ইসলামি সুশাসন কায়েম হতো।
ইনশাআল্লাহ
একটা সুযোগ আছে কিন্তু। আফগানিস্তানে গিয়ে বসবাস শুরু করে দেন। তাইলে আপনি আরও গর্বিত হবেন।
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)।
সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"।
সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না।
মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে।
অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"।
আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই।
মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী।
রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত।
আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন।
-------------------
হয়ে যাবে দ্রুত ইনশাআল্লাহ
Same amio
"এটা মন্ত্রণালয়ের আদেশ না,এটা আল্লাহ তাআলার আদেশ "-- মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Madartoast
Toder nobio silo magibaj tora ummot raw tai
হিন্দু আর শিকদের মেরে ফেলা তাদের গুরুদ্বারা মন্দির ভেঙে ফেলা তাদের ছোট ছোট ১২-১৩ বছরের মেয়েদের কে কিডন্যাপ করে নিয়ে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করা।তারপর তাদের মা বাবা কে বলা আপনার মেয়ে ১৮ বছরের হয়ে গেছে। সে মুসলিম হয়েছে। তাদের সম্পত্তি লুট করে ভোগ করা।
এগুলে ও মনে হয় আল্লাহর নির্দেশ🥴🥴।
শান্তি আর শান্তি শান্তির দূত যে দেশে থাকে সেই দেশে শুধু শান্তি থাকে🐸
মাশআল্লাহ
@@shalauddinsaleh5247 d
internet e ki islami ain chole 🐖🐖🐖
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। আল্লাহ তায়ালা তালেবানকে কবুল করুন। পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে ইসলামের সৌন্দর্য আসুক সেই কামনা। আমীন
🤣🤣🤣🤣🤣
না খেয়ে মরার যুগ, আসবে।
ওদের মনে হচ্ছে
যখন স্কুলে পড়ি , জামাতে ইসলামের একটা শ্লোগান খুব মনে দাগ কেটেছিল -
আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান ।
জামাতের “আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান” সত্যই একটি গুরুত্ব পূর্ণ দিকনির্দেশনা দেয় । এই শ্লোগানটি বিশ্লেষণের দাবি রাখে । এর অর্থ , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ রাষ্ট্রের মডেল এবং আমাদের উচিৎ বাংলাদেশ কে আফগানিস্থান বানিয়ে ফেলা আর এই ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে এক এক জন তালিবান হয়ে জিহাদ করতে হবে । আমার মত মোটা বুদ্ধির লোক এই শ্লোগানটি এভাবেই বুঝেছি । এর অন্য কোন তাফসির আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন । একটি দেশের উন্নয়নের কত গুলো মাপকাঠি আছে , যেমন ঃ মাথা পিছু আয়, মাতৃ মৃত্যু - শিশু মৃত্যুর হার, শিক্ষার হার, যোগাযোগ বাবস্থা ,আইন শৃঙ্খলা ইত্যাদি অনেক মাপকাঠি । খুঁজে দেখলাম সর্ব বিচারে তালিবানের আফগানিস্থান সর্ব নিম্নে । যে পোলিও রোগ টীকা দেওয়ার ফলে বাংলাদেশে বিলুপ্ত, আফগানিস্থানএ শরিয়া অনুযায়ী আর কুসংস্কার বশত টীকা দান বন্ধ করায় সে দেশে এই রোগে শিশুরা পঙ্গুত্ব বরন করছে । আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছিল না কেন আমাদের দেশ টাকে জামাত আফগানিস্থান বানাতে চায় । অনেক চিন্তা করে বের করলাম , পৃথিবীর সব চেয়ে অনুন্নত ও বসবাসের অযোগ্য দেশে পরিনত হলেও , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র , যার স্বপ্ন সকল ইসলামি দল , মুমিন মুসলমানেরা শয়নে স্বপনে কামনা করেন । বেহেস্তের পর এই শরিয়া ভিত্তিক ইসলামি রাষ্ট্রই আমাদের কাম্য আর এই ইস্লামি জোশেই আফগানিস্থানএর অবস্থা যাই হোক শরিয়া ইসলাম চাইই চাই আর এজন্যই বাংলাদেশকে আফগান বানালেও কোন ক্ষতি নাই ।
তালিবানদের জারিকৃত কিছু মানব কল্যাণ মুলক আইনের তালিকা নিচে দেওয়া হল ঃ
১. পুরুষরা অবশ্যই দাঁড়ি রাখবে ও মোছ কর্তন করবে
২. বাহিরের কোন অনুষ্ঠানে হাসা , তালি দেওয়া বা উচ্চসোরে বাহবা দেওয়া বেআইনি
৩. সকল অধার্মিক পুস্তক নিষিদ্ধ
৪. ছেলেদের সুট টাই নিষিদ্ধ
৫. কোন পরিবার ছবি তোলা বা ভিডিও করতে পারবে না
৬. জীবিত কোন বস্তুর ছবি (এমন কি পাঠ্য পুস্তকেও) রাখা যাবে না
৭. ঘুড়ি উড়ান যাবে না
৮.মিউজিক ও সঙ্গীত শোনা যাবে না (কোক স্টুডিও বাংলা, ভাওয়াইয়া গান ,বা রবীন্দ্রসঙ্গীত রে বিদাই)
৯. সকল শিশুর মুসলিম নাম রাখতে হবে (স্বপ্নীল, জয়, আকাশ, বিজয়, সজীব এসব নাম আর রাখা যাবেনা)
সকল অমুস্লিম (হিন্দু ও ইয়াহুদি) দের হলুদ কাপড় পরিধান করতে হবে ।
৯.শরিয়া পুলিশ কাওকে শাস্তি প্রদান করলে কোন প্রশ্ন করা বেআইনি
১০.চুরি , জিনা ও ধর্ম বিরুদ্ধ অপরাধের শাস্তি জনসমক্ষে হস্ত কর্ত.ঃ ন ও মৃত্.ঃ যুদণ্ড
@Arif মরব তো সবাই মরার পড় কি হবে অটার চিন্তা করেন।
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ 😍🥰
আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন একদিন কায়েম হবে ইন-শা-আল্লাহ🕋🤲🤲
"এগুলো আল্লাহর আইন তালেবানদের নয়" কথাটি শুনে খুব ভালো লাগলো।
আপনি কি নিশ্চিত এই ব্যাপারে?
@Secret BD taileto Allah ekta Psycho
@Secret BD Prove it from Quran
এগুলো জানোয়ারের আইন।
@@mdmaksudurrahman3568 পর্দার গুরুত্ব সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে নবী আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সূরা আহযাব: ৫৯)
আলহামদুলিল্লাহ,আল্লাহর জমিনে হুকুম চলবে একমাত্র আল্লাহর, জমিনে আল্লাহর প্রতিনিধি হয়ে এগিয়ে জান প্রিয় ছাত্র ভাইয়েরা ❤️
Hoga mara dorkar
তোর মা বোন কে আফগানিস্তানে নিয়ে যা দেখবি তালিবানরা কেমন ভাবে তারা দাসী বানিয়ে রাখবে
নির্দেশ মন্ত্রণালয়ের হোক আর আল্লাহর; এধরনের নিষ্ঠুর অবাঞ্ছনীয় নিচু মন-মানসিকতা নিয়ে দেশ শাসন করা যায় না। ধর্মের নামে বিনোদন আর নির্যাতন পুরো ভূখণ্ডে জুড়ে! ভাবতেই জঘন্য লাগে....
তালেবানেরাই এখন আল্লাহ
@@tyranitar4246 vai apni ki manush...? ki bollen eta? amar to mone hoy allah ei jonnoi poshuder joban bondho kore disilen..... jokhon tara adam (Ah) er juge kotha bolte parto
আলহামদুলিল্লাহ্ এই সংবাদ শুনে আফগান তালেবান ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা বেড়ে গেল ।
ইনশাআল্লাহ্ একদিন বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মতো আইন চালু হবে ❤
যেই দেশে পরিপূর্ণভাবে ইসলাম কায়েম হয়ে যাবে সেই দেশ হবে পৃথিবীর ভিতরে সবচেয়ে শান্তিপ্রিয় একটি দেশ
পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য দেশ
You should go there
@@Parvezmahfuz007 you don't need to worry about that and we don't need to go over there to enjoy Islamic Rules, Instead We will turn our country under Islamic Rules very soon In sh Allah
তোমারে ওই দেশে রাইখা আসা উচিত
@PRoy ভ্যাটকাছ ক্যারে
তাদের পদক্ষেপ অনেক ভালো।
কিন্তু মনে হচ্ছে বিবিসি বিষয়টিকে ঘুরিয়ে পেচিয়ে কঠোর বানাচ্ছে।
বিষয়টিকে সাধারনভাবে উপস্থাপন করলে আমরা উপকৃত হতাম।
ধন্যবাদ ❤
Tader chulkay je ei karone.
@@nmnayeemislam981 একদম ঠিক।
শেষের দিকে যে নারী অধিকার কর্মীর কথা তুলে ধরা হয়েছে, এমনটা হতেও পারে যে সাংবাদিক সেটার বাংলা অনুবাদ বিকৃত করেছে।
এর পূর্বেও অন্যান্য সময় অনুবাদ বিকৃত করা হয়েছে
@@mrunknown5399 amar mathay ashe na islamic shashon mante tader problem ki?
@@nmnayeemislam981 তাদের জ্ঞানের স্বল্পতা-ই এজন্য দায়ী। কিন্তু তারা নিজেদেরকে বেশি জ্ঞানী মনে করে
তালেবানের উদ্দেশ্য স্পষ্ট,,,কিন্তু বিবিসির উদ্দেশ্য অস্পষ্ট৷৷৷
এটাই ইসলামের সঠিক আইন মহান আল্লাহ্ তা'আলা তাদের সবাইকে হেদায়েতের পথে আসার তৌফিক দান করুক আমিন
জঙ্গির বাচ্চা কয় কি
❤
আমিন
Nijer Id ta change kor Bangladesh e eta kokonoi hobe na ar murker jogote kotodin bash korbi
Ameen
তালেবানদের সাধুবাদ জানাই।
আলহামদুলিল্লাহ। এভাবেই একদিন পুরো পৃথিবীতে ইসলামের সুমহান বানি পৌঁছে যাবে।
tor islam re ami xudi😂
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
@@untoldstory5931 khali dekhe ja but kisu korte parbi nah...karon islam tar gottitei cholbe r agiye jabe
ইনশাআল্লাহ
Allhamdulilah Allah Tumi kobul koro
এগুলো আল্লাহর আইন তালেবানদের নয়।
i love taleban ❤️
Hoga mara dorkar
thiiiiiik...
তারাই বর্তমানে আফগানিস্তানে সঠিক ভাবে দিনের জন্য কাজ করছে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে সাহায্য করুন আমীন।
Bangladesh a Taliban Raj dekte chai ak mot thakle like den 👍👍👍
তুই চলে যা আফগানিস্তানে। এখানে কি করছিস?
@@suryasingh4909
Sishukale je mathae onek boro aghat lheyechili Duniar kache seta bolte hobena
@@suryasingh4909 🤣🤣🤣
আলহামদুলিল্লাহ। আমরা তাদের পদক্ষেপ গুলো তে সহমত। আল্লাহ তায়ালা তাদের নেক হায়াত এবং সুস্থতা দান করুক।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের চমৎকার একটি শাসন ব্যবস্থা। আল্লাহ আমাদের মুসলিম জাতিকে সঠিক ভাবে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন আমীন বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশ কে। আমিন 🇧🇩🇪🇭🇬🇶💓🤲
Alhamdulillah...
প্রথমে বুঝাতে হবে সুন্দরভাবে।নমনীয়ভাবে।
তারপর ও না বুঝলে একটু কঠোর হওয়া দোষের কিছু না।আইনে কঠোরতা না থাকলে জনগণ মানতে ও চাইনা এটাই বাস্তবতা
জঙ্গির বাচ্চা কয় কি
Right ❤
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল potom balo babi boltasi tarpor. Kotor hoby
@মুহাম্মদের গনিমতের মাল জুরা জুরি তুমাকে আগে জানতে হবে ভাই বুঝতে পেরেছেন। যে কাজ গুলি বাধ্যতামুলক সে সে কাজ গুলি না মানতে চাইলে জুরা জুরি করতেই হবে। আর যে কাজ গুলি বাধ্যতামুলক নয় সে গুলি জুরা জুরি করতে বলা হয় নি।
যেমন, স্কুল এ ভর্তি হলে তুমাকে বাধ্য হতে হবে স্কুলের ড্রেস পরতে
তেমনি মুসলিম হলে তুমাকে কিছু কাজ আজে তুমাকে জুরা জুরি করে করাতে হবে। আর না হয় আন্য ধর্মে চলে যায় সে খানে কোন জুরা জুরি নে,,,,
Tor Taliban er din besidin noi siggri dongso hobe jemon age hoyece ekon dalali kore jaa
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল। আল্লাহ তায়ালা তালেবানকে কবুল করুন। পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে ইসলামের সৌন্দর্য আসুক সেই কামনা। আমীন।
Amin
আমিন
তুই চলে যা না আফগানিস্থানে
Somnath তুই india চলে যা রে
@@rashedulislamayon ওরে আমি উত্তর প্রদেশ এ থাকি
❤সাঃ❤সাঃ❤সাঃ❤সাঃ❤সাঃ❤❤❤❤❤
এটা তালেবানের আইন না, এটা আল্লাহর আইন 💞মাসআল্লাহ সুস্পষ্ট জবাব ❤️❤️❤️
এইটা তালেবানেরই আইন ৷
আল্লা এমন আইন কই দিছে?
@@anonymoussoul3343 jadis koran a diche
0:06 নারী দোকানদার মুখ না ঢেকে আছে, দেখল কিনত কিছুই তো বলল না।
মুলা:- আমাদের দয়াল নবীর এতোই লাগানোর পাওয়ার ছিল যে তিনি চল্লিশজন বীরপুরুষের সমান ক্ষমতা রাখতেন, এবং তাই ১৩ টা মিয়ে আর ৪০ টি যৌ. ন দা.ঃসী রেখেছিলেন😍 এবং মা আয়েশা রাঃ মহিলা সাহাবীদের কাছে এটা নিয়ে ঘটনা বর্ণনা করেছেন।।
আমি:- বেশ তো! ৪০ জনের হর্সপাওয়ার তাহলে উনার তেরোজন বিবির মধ্যে বিবি খাদিজা (রাঃ) ছাড়া *কেউই কেন সন্তানের মা হতে পারলো না?* এমন একজন সক্ষম পুরুষের সাথে থাকলেতো ষাট বছরের মহিলাও পোয়াতি হয়ে যাওয়ার কথা? নবীচি কি অক্ষম ছিল?
*মুলা* একটু ভাবার পর:- আসলে উনার এতগুলো বিবি থাকলেও উনারা কেউ কেউ বয়স্ক,কেউ কেউ বন্ধা ছিলেন।আর আল্লাহ চাননি তার নবীর ঘরে ছেলে সন্তান হোক।ছেলে হলে তাদেরকেও তো নবী করতে হত তাই না?
আমি:- বাপ নবী হলেই ছেলেকে নবী করতে হবে এমন বিধানতো কুরানেও নেই।আর সাওদা (রাঃ)ছাড়া কারো বয়সইতো বেশি ছিল না? হাফসা,আয়েশা,সাফিয়া,জয়নব (রাঃ)...দের বয়সতো ত্রিশের বেশী ছিল না?
মুলা:- আপনি নাস্তিকদের মতো কথা বলেন!🤯 আপনি কি জানেন আমাদের মহান নবী রাসুলের একজন ছেলেও হয়েছিল? তার নাম ছিল ইব্রাহিম এবং ছোট বেলায় সে মারা গেলে নবী (সঃ) খুব কষ্ট পেয়েছিলেন?
আমি:- আরে মুল্লার ঘরের মুলা সেটাও জানি আমি । তখনকার মিশরের খ্রিস্টান বাদশাহর উপহার দেওয়া খ্রিস্টান দা. ঃসী মারিয়া বিনতি কিবতিয়ার পেটেই ইব্রাহিমের জন্ম হয়েছিল এবং সেই ঘটনায় নবীর সমালোচনা করেছিল ইহুদীরা।কারণ মিশর থেকে আসার সময় সাতদিন একজন দেহ রক্ষী নবীচির দুই দা.ঃ সী মারিয়া ও শিরিনের সাথে ছিল আর এটাই ছিল সন্দেহের আসল কারণ।মারিয়াকে কিন্তু উম্মুল মুমেনিন বলা হয় না জানেন তো মুলা?
মুলা এবার আমার উপর আরো রেগে গেলেন এবং বললেন:- আপনি মুসলমান হয়ে এমন সব প্রশ্ন করেন যে উত্তর দেওয়াও কঠিন।এসব চর্চা কেন করেন ভাই?ইসলামে গবেষণার আরো অনেক বিষয়তো আছে?😨এগুলো নিয়ে ইহুদী নাসারা নাস্তিকরা গবেষণা করুক😰 ( *হায়রে আমার নুবি তো দেহি বিয়া ছাড়া কাজের বুয়া উরফ দা.ঃ সী ☪️huদছে গো* )
আমি:- মুসলিম হয়ে আমাদেরও এসব জানা দরকার এবং এসব প্রশ্নের উত্তর তো আমাদেরও জানা থাকা দরকার?
Alhamdulillah..এমন নিয়ম সব যায়গায় হুওয়া উচিত।। এটা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহর নির্দেশ।কি সুন্দর কথা।
alhamdulillah
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, হযরত ওমর (রাঃ) এর যুগের সেই সোনার মানুষগুলো দেশ চালাচ্ছে।
পিশাচরা দেশ চালাচ্ছে।
@@technoudyalogus4319 পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে পরিমাণ নারীরা ধর্ষণের শিকার হয় ঠিক সেরকম ধর্ষণের ঘটনা আফগানিস্তানে ঘটে না। এবার চিন্তা করুন আর বলুন পিশাচ কারা?
dole dole europe keno kjachche afgan ra 🐖
এটা আফগান রিপাবলিক না,এটা ইসলামিক আমিরাত!
What a Beautiful speech 💞💞
dole dole europe keno kjachche afgan ra 🐖🐖🐖
All humdulillah 4 Bibi 40 bassa
@Thc Boss তরভারাহ আল্ললালা
@@hotpotatoes9165 ভারতের হিন্দুদের যদি সুযোগ দেওয়া হয় ইউরোপে যাওয়ার, তাহলে ভারতও খালি হয়ে যাবে 😂
@@hotpotatoes9165 তোদের দেবতারা তো অবৈধ সম্পর্ক, লুইচ্চামি করেছে, তোরাও যে করবি এতে কোনো সন্দেহ নেই
অথনৈতিক অবস্থা আজকে ভালো আছে
আগামীতে খারাপ হবে আবার ভালোও হবে
কিন্তু মহান আল্লাহর কাছে যাওয়ার আগেই আমাদের ঈমান আমল ঠিক করে যেতেই হবে,
ভালোবাসা অবিরাম 💞 তালেবান 💞
🥰🥰🥰💖👍
ঠিক
@@nuaskar3960 vaia doa koiren
@@TanveerAhmed-dk3rp vaia doa koiren
@@nurulafser9508 No tenson China to ache! China talebander k Loan diyeche
আলহামদুলিল্লাহ , কত সুন্দর কথা। এটা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ নয়,এটা আল্লাহ তাআলার নির্দেশ। তালেবান জিন্দাবাদ🤚🤚
না এটা আল্লাহর নিদেশ নয়।জোর করে ইসলাম মানার বিধান নেই।ইসলাম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান খুবই কম।
@@jhonsmet3011 জোর করে অন্য ধর্ম থেকে ইসলামে নিয়ে আসা এটা নিষিদ্ধ। আর যে মুসলিম তাকে অবশ্যই ইসলাম সম্পুর্ন পালন করতে হবে। না করলে তার বাবা-মা চাইলে শাসন করতে পারবে। এবং সরকার চাইলেও বাদ্য করতে পারে ইসলামী আইন কানুন মানার জন্য। উনি নয় , আপনি একটু পড়াশোনা করুন। কোরআনের আয়াত, "তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণ ভাবে পৃবেশ কর।" আরো আছে কোরআনে, "তোমরা কি কোরআনের কিছু অংশ মানবে আর কিছু অংশ মানবে না? "হে আমার ভাই এই কথাগুলো কাকে বলা হয়েছে? আমরা যারা মুসলিম তাদেরকে বলা হয়েছে এই কথাগুলো। আমরা মুসলিম দাবি করলে অবশ্যই ইসলামের সব টুকুই পালন করতে হবে। আমি পর্দা করব না , আমি নামাজ পরব না, একথা বলার সুযোগ নেই। হাদিস আছে , সাত বছর বয়সে তুমি তোমার বাচ্চাকে নামাজ শিক্ষা দাও, আর দশ বছর বয়সে নামাজ আদায় না করলে তাকে পৃহার কর , আর তার বিছানা আলাদা করে দাও।
Mashallah khub Sundar.
ইসলাম জিন্দাবাদ, ইসলাম জিন্দাবাদ, ইসলাম জিন্দাবাদ- তালেবান জিন্দাবাদ.
Subhan Allah Alhamdulillah
আলহামদুলিল্লাহ সঠিক সময়ে সঠিক কাজ
মাশাল্লাহ তালেবান নেতা দের আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমীন
মাশাআল্লাহ তালেবান নেতাদের আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমিন 🤍
মাশাআল্লাহ..
এটাই সত্যিকার ইসলাম।
যা থেকে মুসলিম রাষ্ট্র গুলির শিক্ষা নেওয়া খুব জরুরি।
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
কাজ ভালো চলছে এরা তার প্রমান!আল্লাহর গোলামী করলে যে আর কারো গোলামী করা লাগে না, এটা তালেবান বুঝিয়ে দিল পুরো বিশ্বকে!
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে অনেক দিন হায়াত বাড়িয়ে দিক। তালেবান সরকার
আমি যদি আফগানিস্তানে জন্ম নিতাম তাহলে অনেক ভাগ্যবান হতে পারতাম। ধন্যবাদ ইসলামিক আমিরাত সরকার।
আমিও
Same to you....
তুই চলে যা
@@JkhanR7843 Apnar ki somossa
হুম যে দেশে অর্ধেকের বেশি মানুষ খাবার পায়না, ৭০% যুবক বেকার, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার জন্য অর্থনীতি তলানিতে, সে দেশে তুমি গিয়া ভি. ঃক্ষা করো। আফগানিস্তানের এতো ভালো অবস্থা যে খাবার এর অভাবে এখনো হাজার হাজার আফগানি বর্ডার এর বেড়া টপকাইয়া ইরান পাকিস্তান যায়, সাগর পাড়ি দিয়া অবৈধ ভাবে ইউরোপ যায়
আসলে এটা কোন কঠোর নিষেধ না, এটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত বা আল্লাহ প্রদত্ত আইন, আল্লাহ সুবহানাহুওয়া তা'আলার আইন আপনাকে মানতেই হবে, মানে আপনি মানতে বাধ্য
সঠিক
Right
R8
তারপরো সেটা যার যার ইচ্ছা। কোন মানুষ জোর করে কাউকে বাধ্য করতে পারে না। সেটা অত্যাচার।
যেহেতু সৃষ্টিকর্তার আইন পাপ পুণ্যের বিচারক সৃষ্টিকর্তায় করবে তোমরা কার চ্যাটের বাল
এটা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ না, আল্লাহর নির্দেশ। কথাটা খুব ভালো লেগেছে, মাশাআল্লাহ্।
জাগুক তালেবান মুসলিম বিশ্বে,
মুসলিম অন্তরে,
ছড়িয়ে পড়ুক তাদের আদর্শ,
মাঠ ঘাট প্রান্তরে।
এটা কঠোরতা না,এটাই সম্মান!❤মাশা আল্লাহ
ইসলাম ই ভুয়া
Thik
মরে গিয়ে যে 72000 পতিতাদের একজন হবে সেটাও সম্মান?????
🐖🐖🐖
@@hotpotatoes9165 toder ma 🐖🐖🐄🐄
এবং যদি তারা (তালেবান) সৎ ও ন্যায়ের পথে থাকে এবং পরিপূর্ণ ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের জন্য প্রচেষ্টা করে নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তাদের সঙ্গে থাকবেন এবং তাদের অর্থনৈতিক খারাপ অবস্থাও ইনশাআল্লাহ ঠিক হবে।
ইনশা আল্লাহ
ইসলামী রাষ্ট্রের চেয়ে অনেক বেশি উন্নত নিরেপক্ষ রাষ্ট্রগুলো। কারণ কর্ম করতে হয়।
😁😁😁😁👋👋👋
@Frank Elliott bhai eita kirokom kotha?Quraner ayat kibabe hoi?Allahr kace tawbah korun
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ😍🥰
“এটা মন্ত্রনালয়ের আদেশ না,সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ”
তারাই তো হক আর ন্যায়ের পথে আছে…
কি সুন্দর❤️❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ, এরাই প্রকৃত ঈমানদার মুসলিম, জয় হোক ইসলামের ✌️
😍Love u allah💖love u Taliban
হে আল্লাহ এই জাতীয় ভাল মানুষ থেকে তুমি সহায্য কর যারা ইসলামের দ্বীন প্রচারে আগ্ৰহী আমিন।
এটা মন্ত্রনালয়ের নির্দেশ না, এটা মহান আল্লাহর নির্দেশ
সাংবাদিক তার চেষ্টায় ব্যার্থ, আলহামদুলিল্লাহ। এরকম রাষ্ট্র গড়ে উঠুক সব ক্ষেত্রে আমিন।
ভাই আমি আপনার সাথে এক মত
আমিও একমত
ঠিক বলছেন
সহমত
"এটা মন্ত্রণালয়ের আদেশ নয়,এটা সৃষ্টিকর্তার আদেশ।"
❤️
Allah kalo na shada pagoler dhal
@@litonbarua3562 মূর্খের সাথে তর্ক কেবল নির্বোধেরাই করবে,, বোধ কম হতে পারে তবে নির্বোধ তো নয়,,,
আলহামদুলিল্লাহ
@@litonbarua3562 Vogoban hagu kalar
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ 🥰😍
এটা মন্ত্রনালযের নির্দেশ না,,,,,এটা আল্লাহর নির্দেশ,,,,,,,,মাশাল্লাহ
এটা মন্ত্রনালয়ের আদেশ না এটা আমার আল্লাহর আদেশ মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো কথাটা শুনে
❤
what a beauty
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)।
সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"।
সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না।
মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে।
অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"।
আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই।
মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী।
রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত।
আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন।
-------------------
"এটা কোন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা না এটা আল্লাহ তাআলার নির্দেশ "" ❤️❤️❤️❤️❤️❤️
এগুলো আল্লাহর আইন, তালেবানদের নয় কথাটা শোনার সাথে সাথে চোখে পানি চলে আসলো,,,আল্লাহ তুমি সকল মুসলমানদের কে ইসলামের জন্য কবুল করো।
Allah Akbar Allah Akbar Allah Akbar ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇮🇷🇧🇩🇦🇫🇦🇪🇪🇭🇵🇸🇸🇩🇱🇧🇯🇴
এটা আফগানি রিপাবলিক না, এটা ইসলামিক শাসনতন্ত্র দেশ। বাহ,কি সুন্দর। এরাই ইসলামের আসল সৌন্দর্য ধরে আছে,আল্লাহ আপনি আফগানি ভাইদের সাহায্য করুন।
আমিন
আমিন
Khub valo lagle tui shekhane chole jaa cha-gol
@@dungavhai3319 taliban bangali vai vai, inshallah ghure ashbo, "Islamic Emirate of Afghanistan"
amin.
কতো সুন্দর কথা আপনি একজন নির্লজ্জ নারী।
হে আল্লাহ আমাদের দেশেও এমন শাশন চাই
অভিনন্দন তালেবান সরকার কে🥰😍😎🌹🥀
আলহামদুলিল্লাহ্, পর্দা,নামাজ ইসলামে ফরজ
Kin2 porda r Burqa ek jinish noi
@Kamrul Ahsan Ovi hmm
kin2 eta mone rakhte hobe burqa chara jkono lomba & dhiledhala poshak diye porda kora jay matha theke paa porjonto,jemon-Abaya,Lomba hijab,Kaptan & Apron etc.
@Kamrul Ahsan Ovi Amr mul kotha holo Burqa poridhan kora r na kora,eta shompurno nijer bepar. K Burqa k Hijab k Niqab k Lomba Chador k Kaftan k Apron poridhan korbe,eta ekdom nijer personal bepar,etar biruddhe kotha bolar odhikar r karo nei.
islam e Poshak er bepar e baddhobadhokota nei,kin2 ek level muslimra Poshak er bepar baddhobadhokota kore,ja islam e nished
@Kamrul Ahsan Ovi Ami kokhon kotha pechalam? Ami to kotha o Burqa poridhan korte nished korchi na.
Ami bolte chacchi jara Burqa poridhan korar obvash ache tara Burqa poridhan korbe,r jader obbvash nai tara Hijab soho onnano lomba poshak diye porda korbe,,,,,,ekdom simple
Kin2 Namaz holo Abadot (Prayer),Porda kono Abadot noi.Tai namaz er sathe pordar tulona kora jay na.
এটা কোন মন্ত্রনালয়ের আদেশ নয়, এটা আল্লাহর আদেশ ♥
ইসলামি দেশে ইসলামের আইন থাকবে এটাই উচিৎ।
Jemon-Saudi Arab,UAE,Egypt,Katar,Oman etc country gula te poripurno islam Kayem ache,r ei country gula world er sera Peacefull Country,karon ei desher goverment gula holo Kafer-Mushrikder dalal,r esob Shoriyoh Ain er utpotti hoy Kafer-Mushrikder dalalir maddhome
এটা মন্ত্রণালয়ের নিরদেশ না এটা আল্লাহর নিরদেশ এই কথাটা প্রিথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে সুন্দর কথা ছিল। আলহামদুলিল্লাহ।
এভাবেই ইসলাম ধর্ম এগিয়ে যাবে এবং সারা বাংলাদেশে একদিন, এবং সারা বিশ্বে একদিন ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী চলবে ইনশাল্লাহ আমিন সুম্মা আমিন ,,,, ইসলাম ধর্ম সত্যি ধর্ম,,,,
যখন স্কুলে পড়ি , জামাতে ইসলামের একটা শ্লোগান খুব মনে দাগ কেটেছিল -
আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান ।
জামাতের “আমরা হব তালিবান বাংলা হবে আফগান” সত্যই একটি গুরুত্ব পূর্ণ দিকনির্দেশনা দেয় । এই শ্লোগানটি বিশ্লেষণের দাবি রাখে । এর অর্থ , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ রাষ্ট্রের মডেল এবং আমাদের উচিৎ বাংলাদেশ কে আফগানিস্থান বানিয়ে ফেলা আর এই ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে এক এক জন তালিবান হয়ে জিহাদ করতে হবে । আমার মত মোটা বুদ্ধির লোক এই শ্লোগানটি এভাবেই বুঝেছি । এর অন্য কোন তাফসির আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন । একটি দেশের উন্নয়নের কত গুলো মাপকাঠি আছে , যেমন ঃ মাথা পিছু আয়, মাতৃ মৃত্যু - শিশু মৃত্যুর হার, শিক্ষার হার, যোগাযোগ বাবস্থা ,আইন শৃঙ্খলা ইত্যাদি অনেক মাপকাঠি । খুঁজে দেখলাম সর্ব বিচারে তালিবানের আফগানিস্থান সর্ব নিম্নে । যে পোলিও রোগ টীকা দেওয়ার ফলে বাংলাদেশে বিলুপ্ত, আফগানিস্থানএ শরিয়া অনুযায়ী আর কুসংস্কার বশত টীকা দান বন্ধ করায় সে দেশে এই রোগে শিশুরা পঙ্গুত্ব বরন করছে । আমার মাথায় কিছুতেই ঢুকছিল না কেন আমাদের দেশ টাকে জামাত আফগানিস্থান বানাতে চায় । অনেক চিন্তা করে বের করলাম , পৃথিবীর সব চেয়ে অনুন্নত ও বসবাসের অযোগ্য দেশে পরিনত হলেও , তালিবানের আফগানিস্থান একটি আদর্শ ইসলামি রাষ্ট্র , যার স্বপ্ন সকল ইসলামি দল , মুমিন মুসলমানেরা শয়নে স্বপনে কামনা করেন । বেহেস্তের পর এই শরিয়া ভিত্তিক ইসলামি রাষ্ট্রই আমাদের কাম্য আর এই ইস্লামি জোশেই আফগানিস্থানএর অবস্থা যাই হোক শরিয়া ইসলাম চাইই চাই আর এজন্যই বাংলাদেশকে আফগান বানালেও কোন ক্ষতি নাই ।
তালিবানদের জারিকৃত কিছু মানব কল্যাণ মুলক আইনের তালিকা নিচে দেওয়া হল ঃ
১. পুরুষরা অবশ্যই দাঁড়ি রাখবে ও মোছ কর্তন করবে
২. বাহিরের কোন অনুষ্ঠানে হাসা , তালি দেওয়া বা উচ্চসোরে বাহবা দেওয়া বেআইনি
৩. সকল অধার্মিক পুস্তক নিষিদ্ধ
৪. ছেলেদের সুট টাই নিষিদ্ধ
৫. কোন পরিবার ছবি তোলা বা ভিডিও করতে পারবে না
৬. জীবিত কোন বস্তুর ছবি (এমন কি পাঠ্য পুস্তকেও) রাখা যাবে না
৭. ঘুড়ি উড়ান যাবে না
৮.মিউজিক ও সঙ্গীত শোনা যাবে না (কোক স্টুডিও বাংলা, ভাওয়াইয়া গান ,বা রবীন্দ্রসঙ্গীত রে বিদাই)
৯. সকল শিশুর মুসলিম নাম রাখতে হবে (স্বপ্নীল, জয়, আকাশ, বিজয়, সজীব এসব নাম আর রাখা যাবেনা)
সকল অমুস্লিম (হিন্দু ও ইয়াহুদি) দের হলুদ কাপড় পরিধান করতে হবে ।
৯.শরিয়া পুলিশ কাওকে শাস্তি প্রদান করলে কোন প্রশ্ন করা বেআইনি
১০.চুরি , জিনা ও ধর্ম বিরুদ্ধ অপরাধের শাস্তি জনসমক্ষে হস্ত কর্ত.ঃ ন ও মৃত্.ঃ যুদণ্ড
কয় ডোজ গাঁজা খাইছেন? জেগে জেগে স্বপ্ন দেখা 😆
_“আল্লাহ ততোক্ষণ বান্দাহর সাহায্য করেন, যতোক্ষণ সে তার ভাইকে সহযোগীতা করে।”*_
এটা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ না, এটা আল্লাহর নির্দেশ❤️❤️❤️
আহ যদি আফগান দেশে বসবাস করতে পারতাম জীবনটাকে ধন্য মনে করতাম ❤️❤️❤️ i love you Afghanistan 💘♥️💝
এরকম সব দেশে হওয়া উচিত আল্লাহ এদেরকে হেফাজত করুক আমিন
amin❤❤❤
৫) নারী-পুরুষ পরষ্পর পরস্পরের জন্য যৌন উত্তেজক। পোষাকের উদ্যেশ্য যৌন উত্তেজনা প্রশমনের জন্য নয়। যৌন উত্তেজনা প্রসমনের জন্য নারী- পুরুষ উভয়কেই দৃষ্টি সংযত রাখতে এবং জৌনাঙ্গের হেফাজত করার নির্দশ দেয়া হয়েছে। আর নারীদের বলে দেয়া হয়েছে, তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য (যীনাত) প্রকাশ করবে না ঐটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে প্রকাশ পায়( অর্থাৎ চেহারা ও হাতের কব্জি)। আর তারা যেন ওড়না দিয়ে তাদের গৃবা ও বক্ষদেশ আবৃত করে রাখে। ( সুরা নুর- ৩০, ৩১)।
সুরা আহজাবের ৫৯ নং আয়াত বর্ণনার পূর্বে মহান আল্লাহ ৫৮ নং আয়াতে সতর্ক করে দেন যে, "আর যারা মুমিন নর-নারীদেরকে তাদের কৃত কোন অন্যায় ছাড়াই কষ্ট দেয়, নিশ্চয়ই তারা বহন করবে অপবাদ ও সুস্পষ্ট পাপ"।
সুরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেমঃ- হে নবী, আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা, মোমেন নারীদের বলুন তারা যেন তাদের জিলবাবের ( চাদর) একাংশ নিজেদের উপড় টেনে দেয়। যাতে তাদের চেনা যায় ( তারা স্বাধীন মহিলা) এবং বৈসম্যের শিকার হবে না।
মহান আল্লাহ তাআলার হুকুম-আহকাম সংক্রান্ত আয়াতগুলো খুবই স্পষ্ট। আল্লাহ নিজেই সে সম্পর্কে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেনঃ তোমাদের জন্য এটা হারাম, ওটা হালাল, তোমাদের উপড় ফরজ করা হয়েছে, অথবা তোমাদের জন্য উত্তম, এর জন্য রয়েছে পুরষ্কার, ক্ষমা, সুসংবাদ অথবা দুঃসংবাদ, তারাই জালিম বা মহাপাপী, তারাই কাফের, ফাসেক বা পাপিষ্ঠ। অর্থাৎ হালাল-হারাম, পাপ-পুন্য এবং পরিনতি স্পষ্টভাবে বর্ননা করা হয়েছে।
মহিলাদের পোষাকের গাইড লাইন সুরা নুরের-৩১ এবং সুরা আহযাবের-৫৯ নং আয়াতে আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন। কিন্তু সেখান পাপ-পুন্য, ফরজ-ওয়াজিব বেহেশত-দোযখ বা কোন শাস্তির কথা উল্লেখ করেননি। কিন্তু আমরা পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে মহিলাদের আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ইসলামের অন্যতম প্রধান অ্যাজেন্ডা বানিয়েছি। আপাদমস্তক ঢেকে রাখাকে ফরজ করতে কয়েক ডজন তাফসির আর ফতোয়ার কিতাব উপস্থাপন করছি। এমনকি এই পর্দার ফতোয়াকে কেন্দ্র করে এক আলেম আরেক আলমকে কাফের ফতোয়া দিয়ে সরকারের কাছে তার ফাসির দাবি করা হচ্ছে।
অথচ মহান আল্লাহর এটুকু বলে দেয়াই যথেষ্ট ছিল যে, "প্রয়োজন ছাড়া মহিলারা ঘর থেকে বের হবে না এবং গায়েরে মাহরামের সামনে আপাদ-মস্তক ঢেকে রাখতে হবে। অন্যথা এই এই শাস্তি"।
আল্লাহ কোন কিছু বলতে সংকোচবোধ করেন না। আল্লাহ এবং তার রসুল(সঃ) যা ফরয বা হারাম করেননি, তা ফরজ বা হারাম করার এখতিয়ার কারো নেই।
মহিলারা হলো যৌন সামগ্রী। তাই মহিলা দেখলেই পুরুষের চোখের যিনা, কানের জিনা, নাকের জিনা হবে। অনুরূপভাবে পুরুষও নারীর জন্য যৌন সামগ্রিক্রী।
রাসূল (সঃ) বললেন, "তোমাদের সন্তানদের হত্যা করবে না"। জাহেলী যুগে মেয়েদেরকে পাপের কারণ মনে করা হতো। মেয়েদের পাপের কারনে তার পিতা, ভাই, স্বামী, বড় ছেলে দোজখে যাবে- এরকারনেই জাহেলী যুগের আবু জেহেলরা কন্যা সন্তানকে হত্যা করে দোজখের আগুনে পানি ঢেলে দেয়ার ফতোয়া দিত। হিন্দু সমাজেও সতীদাহ প্রথা চালু হয়েছিল একই যুক্তিতে। বিধবার পাপের কারনে তার স্বামী নরকে যাবে তাতো হতে দেয়া যায় না। তাই স্বামীর চিতায় তার যুবতী স্ত্রীকে অগ্নিদগ্ধ করে স্বর্গে পাঠানো হত।
আমাদের নবীজি (সঃ) কন্যা সন্তান হত্যার এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আপোষহীন লড়াই করেছেন। কিন্তু এখন পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে মহিলাদের জীবিত কবর দেয়ার ফতোয়া তৈরীর ক্ষেত্র প্রস্তুতে মহা বেতিব্যাস্ত আছেন আমাদের আল্লামাগন।
-------------------
বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কথা আর বলার ভাষা নাই,,ওদের শব্দ গুলা কি আর বলবো,, তালেবানদের পদক্ষেপ গুলো কঠোর নয় বরং সুন্দর ও ধর্মীয় নীতির সমন্বয়,,
সাংবাদিক বারবার চেষ্টা করেছেন আমিরাত শাসনকে খারাপ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য কিন্তু তিনি বারবার ব্যর্থ হয়েছেন এবং হতাশ হয়েছেন আল্লাহ ভাইদের সাহায্য করুক, আমিন।❤
❤
মাশাআল্লাহ এমন শাসন পুরো পৃথিবীতে দরকার 🥰
আল্লাহ কবুল করুক,, আমিন
আলহামদুল্লিলাহ তারা পারবে নারীদের কে সঠিক পথে রাখতে সৎ পথে চলতে।
😃
Alhamdullila
Narira khali kharap vabe chole chele Ra ki kharap vabe chole na? Meyeder tease Kore na?
ইনশাআল্লাহ
@@LoveBD153 আরে বাবা নারীদের খারাপ বললাম কখন।
নারী পুরুষ এবং দেশ সমাজ ইজ্জৎ সম্মান চরিত্র সবকিছু ডিফেন্ড করে ঐ দেশের কালচারের উপর।
তাই ইসলামি শাসন চালু থাকা দরকার।
গত কালকে দুই বাচ্চার মা টিকটক ভিডিও করতো আরেক টিকটকারের সাথে চলে গেছে।
এর কারণ হচ্ছে নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশা।
তালেবানের এই নিয়ম মানলে দুনিয়াতে ও আখেরাতে শান্তি।
বাহ!কত সুন্দর কথা
এটা কোন 'ধর্ম মন্ত্রনালয়ের আদেশ নয়'
এটা সৃষ্টিকর্তার আদেশ।
1:46 এটা মন্ত্রণালয়ের আদেশ না, এটা সৃষ্টিকর্তার আদেশ। তিনি নিশ্চয়ই এখানে মহান 'আল্লাহ' শব্দ ব্যাবহার করেছেন।❤❤💓
মাশা আল্লাহ ❤ তাদের মতো যদি ইমান আল্লাহ আমাদের দিতো।🥲
আহ!
ইস যদি আমাদের বাংলাদেশ টা এমন হতো কতোই না ভালো হতো আল্লাহ সবাই কে তুমি হেদায়েত দান করুন 🤲
,হবেনা কারন এ দেশে অনেক ধর্মের লোক বাস করে তাদের উপর আমাদের ধর্ম নিয়ম জোর করে চাপিয়ে দেওয়া উচিত না এটা আমার ধর্ম কে ছোটো করা ছাড়া আর কিছু না
যারা আল্লাহর আইন মানে না, তাদের জন্য কঠোর মনে হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না। উপস্থাপনটা কেমন জানি
Thik bolesen md Ashikur Rahman vai.
আল্লার আইন সারাবিশ্বে বেশি হলে ঠিকঠাকভাবে ২০-৩০ কোটি মানুষ মানে। তো বাকিদের জেলে ভরা লাগবে নাকি? এটা কেমন কথা? আপনারাই না বলেন ধর্মে কোন জোরাজুরি নাই?
0:06 নারী দোকানদার মুখ না ঢেকে আছে, দেখল কিনত কিছুই তো বলল না।
আপনি একটা কাল্পনিক অপ্রমাণিত আরবী ভাষী ইশ্বরের অস্তিত্ব মানলে চলে যান না ওখানে। ওরা ত অনেক নমনীয়
ঠিক বলেছেন ভাই