জামায়াত নেতাদের ফাঁসি চাওয়া সেই মাসউদ ও সাঈদ কোথায়? | jaijaidin News
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 10 พ.ย. 2024
- জামায়াত নেতাদের ফাঁসি চাওয়া সেই মাসউদ ও সাঈদ কোথায়?
#latestnews
#banglanews
#news
---------------------------------------------------------------------------------------
About Jaijaidin : ===============
JaiJaiDin is considered as the largest & most popular newspaper in Bangladesh based on circulation, page views and unique Visits. JaiJaiDin also have weekly magazine protichitra.
---------------------------------------------------------------------------------------
»» Our Facebook Pages:
Daily Jaijaidin : / dailyjaijaidinnews
Jaijaidin Digital : / jaijaidindigital
Protichitra : / 61551805550475
»» Our TH-cam Channels:
Daily Jaijaidin : / @dailyjaijaidinnews
Jaijaidin Digital : / @jaijaidindigital
Website: www.jaijaidinbd.com
Follow us on:
Tiktok: / jaijaidinbd.com
Instragram: / jaijaidinbd
»» Download Jaijaidin’s official Android Apps!
play.google.co...
---------------------------------------------------------------------------------------
Content Rights & Permissions: Jaijaidin retains exclusive rights to all content featured on this channel. Permission for the use of these contents is strictly limited to Jaijaidin.
Fair Use Disclaimer: This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
---------------------------------------------------------------------------------------
FOR MORE DETAILS PLEASE CONTACT:
HRC MEDIA BHABAN
Love Road, 446/E+F+G Tejgaon Industrial Area, Dhaka- 1208
Email: country_jjd@yahoo.com
---------------------------------------------------------------------------------------
Keywords: Bangla News | Latest News | Jaijaidin news | Current News | BD News | Breaking News | Bangla songbad | News Bangladesh | Bangladesh News | Bangla News Online | Bangladesh News | news | Politics News | Bangladesh news | Live News | Update News | বাংলা খবর | দেশের খবর | রাজনীতির খবর | আন্তর্জাতিক খবর | বিনোদনের খবর | খেলার খবর | | যায়যায়দিন
#jaijaidin
শাহবাগী আকিদার ফরিদউদ্দিন মাসুদকে আটক করে বিচারের আওতায় আনা হোক
সহমত
শাাহাবাগিরা সঠিক ছিলো। আবার এই আন্দলন হবে। এবার আরো বড় করে হবে
সহমত
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
সহমত
এই সংবাদ প্রকাশ করার জন্য
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে
কেউ যদি কারো....
বিচাররের দাবী করে ?
বক্তব্যমানে কি তাহার
ও বিচার করা হচ্ছে ?
Ai kuttar Bacha Ekhon Kothay Ber korte hobe
@@MohammedFazalKarimঅবশ্যই একজন নিরাপদ মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানে তাকে অপমান করা ফাঁসির দাবি মানে তাকে খুন করার জন্য বলা
ফরিদ উদ্দিন মাসুম বর্তমান সময়ের সবচাইতে নিকৃষ্ট একজন আলেম।
সে কিসের আলেম
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
Chormonai er taloi
আলেম নয় জালেম
সে কিসের আলেম? একটা জালেম আবার সে নাকি চরমোনাই এর তালোই চরমনাই এর ছোট পীর এ সাহাবাগির প্রশংসা করলো!
ফরিদ উদ্দিন মাসউদ, লাকি, ইমরান হোসেন এদের বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি
ধন্যবাদ সত্যি বলার জন্য
কলরবের সাঈদ যে এতোটা বাটপার ছিল জানা ছিল না! ধন্যবাদ বাটপারের পরিচয় জনসম্মুখে তুলে ধরার জন্য।
যারা সাইদ আহমেদের নামে মিথ্যা প্রকাশ করতেছে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক
th-cam.com/video/2Be7ojJDE_A/w-d-xo.htmlsi=n5TFd4wn-ForbxR6
Right bolchen
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
এটা সত্যি কোনো প্রমান নেই
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
সাইদ আহমেদ কলরবের ইতিহাস এতো জঘন্য আগে তো জানতাম না। ওয়াক থু থু থু। ধন্যবাদ জায়জায় দিন কে।
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
ওয়াক থু থু থু থু ঐ সমস্ত ভাইরাসের মুখে
@SKR_TV_OFFICIAL আগে জানলে তো ওর কোনো একটা গলজও তো শুনতাম না ভাই। ওকে জুতা পেটা করতাম।
@@omqnjalan-c9o কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
যারা সাইদ আহমেদের নামে মিথ্যা প্রকাশ করতেছে এদের কে আইনের আওতায় আনা হোক
th-cam.com/video/2Be7ojJDE_A/w-d-xo.htmlsi=n5TFd4wn-ForbxR6
চরমোনাই ভাইয়েরা একটু দেখেন আপনাদের খবর আপনারা জামাত ইসলামের দোষ ত্রুটি খুঁজে বেরান আল্লাহ সবাইকে হকের পথে চলার তৌফিক দান করুক
@@MohimenMohimen-l9f ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু মুনাফেক তো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। গনভবন লুন্ঠনে সাহায্য করলেন মুরিদ দের।
নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
2. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
3. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
চরমোনাই এর কে ছিল সাঈদ আহমদ কলরব তাই তো আপনি ওনার বক্তব্য শুনেছেন উনি এখানে নিজের ইচ্ছায় যায় নাই উনি যেই মাদ্রাসায় পড়তো ওই মাদ্রাসা থেকে ওনাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল উনি ওই সময় জানতো অনেক কেন উনাকে নেওয়ার হয়েছে পরে উনাকে ওইখানে গজল গাওয়ার জন্য বলেছিল যখন জানতে পারে আলেমদের বিরুদ্ধে এদেরকে আনা হয়েছে তারপর উনি গজল পর্যন্ত গাই নাই
@@king.habib.02চোর মানাই বাটপার
চরমোনাই একটা বিশ্ব বাটপার,বাংলাদেশ ইসলামের সব থেকে বড়ো দুশমন,এবং ধর্ম কে ব্যাবহার করে টাকা কামায়,
ধন্যবাদ এভাবেই সত্য প্রকাশ করে যাবেন সারাজীবন এই প্রত্যাশা
সময় সেরা একটা রিপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ ❤
জীবনে কতবার তোর গজল শুনছি,, আজ থেকে তোকে ধিক্কার জানাই
একমত ওরেই ত খুঁজতেছে এখন
না শুনলে কি কলরব শেষ হবে, এমন ভাবে বলছে 😆😆 যেন কলরব আপনার বাপের
Same😢
হুম ভাই❤
আচ্ছা সাঈদ আহমদকে কোথায় দেখা গিয়েছে ওই আন্দোলনে, একটা খবর পাচার করলেই হয়ে গেল।
ফরিদ উদ্দিন মাসুদ,
আল্লাহর বিচার আছে।
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
ফরিদ উদ্দিন মাসুদ
আলিম নামধারী ভন্ড একে বিচারের আওতায় আনা হোক একজন দালাল স্বার্থবাদী আদর্শ বলতে প্রতারণা করা
আমি আবু সাঈদকে একটা ভালো মানুষের ভালো শিল্পী হিসেবে জানতাম কিন্তু সেই একজন আলেম হয়ে আর অন্য আলেমের ফাঁসি দিতে গন জাগরণ মঞ্চের সাথে কাজ করেছিল এটা জানতাম না ধিক্কার জানাই এসব নামধারী আলেম এর উপর
Right
তোমার ধিক্কার জানানোর সাথে কিছু যায় আসে না আমার ফাঁসি চেয়েছি ফাঁসি ও হয়েছে সব রাজাকারের
sayeed vai er sathe jorito noy, uni just onar teacher er sathe giyechilen
আমিও
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে।
মাসুদ ও সাঈদের কে বিচার আওতায় আনা হোক।
দু'জন কে বিচার এর আওতায় আনা হোক
আল্লাহর বিচারের অপেক্ষায় থাকো।
দেশে শৃংখলা আনার জন্য আওয়ামী দালাল, ভারতের দালাল, ইন্ডিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার র (RAW) এর এজেন্ট ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, মাওলানা মেছবাহ উদ্দিন, সাবেক খতিব রুহুল আমিন কে অতি শিঘ্র গ্রেফতার করতে হবে।
ইনশাআল্লাহ
নির্দোষ মানুষের ফাঁসি চাওয়া মানুষ কিভাবে আলেম হয়??
মাসুদ এবং শিল্পী কে আইনের আওতায় আনা হোক।
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
যারা মিথ্যা প্রকাশ করতেছে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক th-cam.com/video/2Be7ojJDE_A/w-d-xo.htmlsi=n5TFd4wn-ForbxR6
@@NurulIslamJamil যারা সাইদ আহমেদের নামে মিথ্যা প্রকাশ করতেছে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক
th-cam.com/video/2Be7ojJDE_A/w-d-xo.htmlsi=n5TFd4wn-ForbxR6
দেশে শৃংখলা আনার জন্য আওয়ামী দালাল, ভারতের দালাল, ইন্ডিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার র (RAW) এর এজেন্ট ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, মাওলানা মেছবাহ উদ্দিন, সাবেক খতিব রুহুল আমিন কে অতি শিঘ্র গ্রেফতার করতে হবে।
তোর চুলকায়? চুলকানি কমে যাবে
কলরবের শিল্পী সাঈদ কেও গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
একমত
but etato promanito na
চরমোনাই কোন ধর্মীয় সংগঠন নয়। এটি একটি পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে রাজনীতি করছে। অথচ তার মুরিদরা ভাবছে ইসলামী আন্দোলন করছে🤣
কেন?
বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামী জিন্দাবাদ
নিশ্চয়ই তুই রাজাকারের বাচ্ছা।
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
good liove
জামাতও নাকি যুদ্ধাপরাধি?
সময়ের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম জীব গুলোকে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক।
ধন্যবাদ যায়যায়দিন।
সাঈদ কে বিচারের আওতায় আনা উচিত হবে খুব দ্রুত এ
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
সাইদ কিছুই করেন নি
স্বাধীনতার সময় জামায়াতের নেতাকর্মীরা পাকিস্তানের চামচামি করছে তাই তারা যুদ্ধ অপরাধী তারা রাজাকার ছিল
চামচামি করিশ না
ক্লাস ৭-৮ এ পড়তাম। তখন স্কুল থেকে নিয়ে গিয়েছিল মিছিল করতে কাদের মোল্লার ফাসির রায় দেয়ার জন্য। স্কুলের সভাপতি ছিল উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি।আবেগে গা ভাসাইয়া তখন ক্লাসের সবাই গিয়েছিলাম। এখন সবাই আফসোস করি
ভুল করেই করেছো আর আমি না চিনেই এদেরকে দোষী ভেবেছিলাম
Vai tauba koriyen..allahr kache khoma caben
ইনশাআল্লাহ আল্লাহ তায়ালা অপরাধীকে ছেড়ে দিবেন না
একে আইনের আওতায় আনা হওক।
দুজনকেই গ্রেফতার করা হোক আন্দোলন গড়ে তুলুন
সাঈদকে মাসুদ্ মাদ্রাসার অন্যান্য ছাত্রদের সাথে নিয়ে আসে ছাত্রদের কাছে তথ্য গোপন করে। সে মূলত শাহবাগ বিরোধী
সাঈদ আহমেদ কে আমি অনেক শ্রদ্ধেয় করতাম কিন্তু উনার মন-মানসিকতা এত নিচ হয় কি করে
Rajakarer fashi Caiche Tai nicho moner hoye geche Tai na ebar nijeke jigges koron asole K nicho moner.
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
এই মিয়া সাঈদের কোন বক্তব্য দেখছেন বা শুনছেন শাহবাগে? ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চার মতো লাফান কেন?
সায়েদ আহমদ এর ব্যাপারটা আপনারা ভুল বুঝতেছেন
সাঈদ আহমদ তৎকালে তার মাদ্রাসা একজন ছাত্র ছিল
তখন তাকে না জানিয়ে এ সমাবেশে নিয়ে আসছে
এ নিয়ে সে কয়েকবার কথা বলছে
সে ইচ্ছাকৃত এ সমাবেশে আসে নাই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে
@@MoenUddin-jk4gtসাহবাগে কি চলছিল সে জানতোনা, কোথায় বাস করতো সে😡😡
জানোয়ার টা কে ভালো জানতাম।কিন্তু কুকুর তো ভালোই জঘন্য।
ছাত্র সমাজ তার শরির থেকে চামড়া আলাদা করে দিক
সাইদ আলেন নামের একটা প্রাণী
দেশে শৃংখলা আনার জন্য আওয়ামী দালাল, ভারতের দালাল, ইন্ডিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার র (RAW) এর এজেন্ট ফরিদ উদ্দিন মাসুদ, মাওলানা মেছবাহ উদ্দিন, সাবেক খতিব রুহুল আমিন কে অতি শিঘ্র গ্রেফতার করতে হবে।
কী লীগের বাচ্চা
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
আবু সাইদ আমও খুব ভালো মনে করতাম।
এদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি
এখন থেকে কেউ সাইদ কে কেউ কোন মাহফিলে দাওয়াত দিবেন না এবং তার কোন ইসলামি সংগীতও কেউ শুনবেন না।
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
sayed er bishoyta alada. uni naki khoma chaisen
চরমোনাই কোন ধর্মীয় সংগঠন নয়। এটি একটি পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে রাজনীতি করছে। অথচ তার মুরিদরা ভাবছে ইসলামী আন্দোলন করছে🤣
In sha Allah Ok
@@MdEmon-rm1ti ক্ষমা চাইছে তার নিজের স্বার্থ আদায়ের জন্য
যাতে মানুষ তাকে ওয়াজ মাহফিলে দাওয়াত করে, কারণ এতে তার অনেক ইনকাম হয়।
আল্লাহ এই সাহাবাগিদের তুমি জাহান্নামের সর্বোচ্চ শাস্তি দান কইরো
Amin
আমিন
Amin
মাসুদ ও সাইদ কে বিচারের আওতায় আনা হোক।
সাঈদ আহমেদ ভাই ক্ষমা চেয়েছেন এমন কি তিনি জানতেন ই না তাকে কেনো নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো তিনি তখন ছাত্র ছিলেন! ❤️
তোকে ও মাসুদকে প্রথমে বিচার করা উচিৎ।
জি ক্ষমা করা ভালো@@mizanurrahmanmonir6340
এর বিচার বাংলার মাটিতেই হবে ইনশাআল্লাহ ❤️
ইনশাআল্লাহ এদের বিচার করা হবে।
এই নিউজটা দেখে এদের ওপর থেকে রুচি হারিয়ে গেল
Ruci ache naki?
@@RezaulKarim-c5mapnar khub ace hoito ! Dadader gane khub ruchi ace
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
দুজনকেই বিচারের আওতায় আনা হোক
দেশের মূল্যবান অনেক সম্পদদের হারিয়েছি😪।সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী, কাদের মোল্লা, কর্ণেল ফারুক একেকজন ছিলো দেশের মূল্যবান সম্পদ 😭
😢কলরব সাঈদ এত নিকৃষ্ট ছিলো জানা ছিলো না,,,,,ধন্যবাদ রিপোর্টার কে
আমি ক্রুসেড সিরিজে গাদ্দার, দালাল ইত্যাদি শব্দগুলো পড়েছি আবার তাদের চরিত্রের পেছনে দেখতাম তারা নামাজ পড়েন, দান করেন কিংবা তাওবাহ করেন ভালঁ কাঝ করেন। আমার প্রশ্ন ছিলো যে মানুষটি এতো ভালো কাজ করেন তিনি আবার দালাল হয় কিভাবে?? এখন বিষয়টি পানির মতো পরিষ্কার। আপনারাও কি আমার মতো ভাবতেন? কমেন্ট লাইক দিবেন
ইমরান আর লাকী কোথায় জাতি জানতে চায়?
ইমরানকে আটক করা হইছে।
ভাই লাকি আছে
৫ এ আগষ্ট তাকে আবারও শাহবাগে দেখছি আমার কাছে ভিডিও আছে
ইমরানে পালিয়েছে।লাকি বরিশালে লুকিয়ে।
মনে হয় ফরিদ উদদীন মাসুদের বাসায় আছে।
😂😂😂@@dr.ashaqali1883
এই সাহাবাগীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ যায়যায় দিন কে
এদেরকে বিচারের আওতায় আনা হউক
দুই মুনাফেকি কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত
এই সংবাদ প্রকাশ করার জন্য
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে
ইমরান ও লাকিকে খুঁজে বের করে উচিত প্রতিদিন দেওয়া হোক।
সাঈদ এর বিচার চাই
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে❤
জীবনে কতদিন তোর গজল শুনেছি
এখন মনে হচ্ছে গান শুনলে সওয়াব হতো। শা।।।।।। লা শাহবাগির ছানা। Wb থেকে
আলেমরাও খারাপ হয়
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
nIslam-ww9ej
@@MilonIslam-ww9ejঅব্যসই
তোকে গান শুনতে কে নিষেধ করছে তোর যা মনে চায় তাই কর কিন্তু সাঈদ আহমেদ কলরব একজন হক্কানী আলেম
এই সব যালেমদেরকে কোনো ভাবেই মাপ করা যাবে না এর ইসলামের চরম দুশমন আলেম না যালেম। ।আরেক জন শিল্পী 😡😡
এদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে
চরমোনাই কে এ দেশ পরিচালিত করা সম্ভব নয়।
হিংসা অহংকার আর বদ মেজাজি লোক কোনদিন ভালো নেতা বা জাতির রাহবর হতে পারে না।
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
হ্যা তারা হাসিনার প্রতিটা অবৈধ নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। শেষে প্রতিশ্রুতিমত বরিশালের মেয়র না হতে পেরে তখন হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাইকে এতদিন পরে সত্য বেরিয়ে এলো এদের শাস্তি চাই
এই সংবাদ প্রচার করার জন্য যায যায় দিনকে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ যায়যায়দিন 🌼
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ
অনেক দিন আগে শাহবাগের একটা ভিডিও তে সাঈদ কে দেখে ভাবছিলাম কেউ এ ব্যাপার টা নিয়ে কথা বলে না কেন?
কলরবের ২/৩ টা গজল বাদে কোন গজলই আমার পছন্দ ছিল না আগে থেকেই। বিশেষ করে এই সাঈদকে দেখলে কেমন বদমাইশের মত লাগতো।
ওকে নিয়ে প্রতিবেদন করায় যায়যায়দিন কে অসংখ্য ধন্যবাদ!
কথিত রাজাকারদের ফাঁসি দাবির পক্ষে সাঈদ আহমদের সরাসরি কোনো স্পষ্ট বক্তব্য পাওয়া যায়নি
but etato promanito na.tokon tini chatro chilen
ফরিদউদ্দিনকে আইনের আওতায় আনা হোক
এই সংবাদ প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ সুন্দর
এদের ক্ষমা নাই
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে
আমি শুধুই সাইদ আহমেদ এর কথা ভাবছি আমার খুবই পছন্দের শিল্পী ছিল😢😢😢
ওকে দেখলেই আমার অসহ্য লাগতো। আর ওকে অনেক আগেই শাহবাগের একটা ভিডিও তে দেখে অবাক হইছিলাম।
Same vi az thaka o boikot
ঠিক বলছেন আমি ও
said vai eti moddhe clear korechen keno giye cilen shahbage tar ekta video o ace dekhe niben vai
হাই
জামাত নেতাদের প্রতিটা বিচার পুনরায় তদন্ত করা হোক এবং পুনরায় বিচার করা হোক যারা এর সঙ্গে জড়িত সুলভ প্রত্যেককে ফাঁসির আসামি করে ফাঁসি কার্যকর করা হোক।
Good News
ধন্যবাদ, এই ধরণের সত্য সংবাদ প্রচার করার জন্য
-fr5gz
30 minutes ago
সাইদ আহমেদ কলরব যে এতো নিচের লেভেলের লোক তা তো জানতাম না।
14
ধন্যবাদ যায়যায়দিন কে
ফরিদ উদ্দিন মাসউদের বিচার চাই
বিচারের আওতায় আনা হোক
সাইদ আহমাদ তার অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
সাইদ এখন ক্ষমা চাচ্ছে। কিন্তু গত ১০ বছর কোনো ক্ষমা চায়নি। কারণ গত ১০ বছর সে হাসিনার লাঠিয়াল হয়ে সুযোগ সুবিধা নিয়েছিলো।
ভাই এখন পরিস্থিতি খারাপ দেখে নিজেকে হেফাজতে রাখার জন্য করছে।এই ১১ বছর কই ছিলো সরকার পল্টি না খেলে কখনো দোষ স্বীকার করতোনা
সবাই কে আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার করতে হবে।
ধন্যবাদ যায়যায়দিন সত্য প্রকাশ করেছেন
সাঈদ আহমেদ ভাইয়ের একাগ্রতা প্রকাশের ভিডিও তো দেখাতে পারলেন না,
আন্দাজেই ভিডিও বানান।
ফরিং মাসুর বিচার চাই """"
মাসুদ হুজুর হলো চরমোনাই পীরের তালৈ।এই মাসুদ হুজুরের জন্য পীর সাহেব চরমোনাই দোয়া চেয়েছেন সবার কাছে।
😅😅
এদের আঈনের আওতায় আনা হোক
চরমোনাই হেকখানি পীর সাবের কে দেখানো উচিত কারণ উনার পুত্ররা কই আমার তালই নাকি অনেক ভালো মানুষ ,,,,,,,,,,, এইসব ভন্ডামি ছাড়েন
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
যায়যায় দিনকে এই খবর প্রচারের জন্য ধন্যবাদ।
ধর্মব্যবসায়ি রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা করাই উচিত
এদের বিচার জনতার আদালতে হওয়া উচিত
ধন্যবাদ সাংবাদিক কে
কত সুন্দর চেহারা আর তার কাজকাম এত খারাপ দুঃখ লাগে কষ্ট লাগে আমরা কাদেরকে আলেম মানে
একদিন সব বিচার করা হবে ইনশাআল্লাহ
ফরিদুদ্দিন, আবু ছায়েদ ওতেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।
ধন্যবাদ সঠিক নিউজ দেওয়ার জন্য
মনথেকে কলরব শিল্পীদের ঘৃণা করি
রগ কাটা জামাত। প্রমাণসহ আছে। অনেক তাবলীগ ওয়ালাদের রগ কেটেছে। ভার্সিটিতে বিএমপির আমলে
ওরা কোথায় ওদের বিচার দেখার জন্য অপেক্ষা করছি,১৭ বছর ধরে
জামাত শিবির এ জাতীয় হুজুর দের ধরে পুলিশে সোপর্দ করা দরকার, শুধু পুলিশের উপর দায়িত্ব দিলে হবে না !
যায়যায়দিন কে মন থেকে স্যালুট করি যে গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও প্রচার করাই
এই দালালদের কে এখনো কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না
টুপিবাজ লোক গুলিও এতো খারাপ!?
কলরবের মুফতী সাঈদ আহমদ ভাই এখন পরিচিত একজন বক্তা। আলোচক। দেশের প্রথম সারীর ইসলামী সংগীত শিল্পী। কিন্তু ২০১৩ সালে তিনি ভাই বড় কোনো বক্তাও না আলোচকও না। তেমন পরিচিত কেহই না। তখন তিনি জাস্ট মেশকাত জামাতের একজন সাধারণ ছাত্র। ঠিকমত মোবাইলও চালান না। দেশ দুনিয়ার খবরা-খবরও তেমন রাখেন না। তিনি তখন আল্লামা মাসউদ সাহেব পরিচালিত জামিয়া ইকরায় পড়েন। আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ হাফিজাহুল্লাহ আইডিওলজিক্যাল শাহবাগে গেলেও সাঈদ ভাইর শাহবাগে যাওয়া জাস্ট ছাত্রসূলভ কৌতুহল থেকে ছিলো এটা বুঝতে সাইন্টিস্ট হওয়া লাগে না। শুধু সাঈদ ভাইই না তখনকার জামিয়া ইকরার অনেক ছাত্ররাই সে সময় শাহবাগে গিয়েছিলো জাস্ট কৌতুহল থেকেই। ছাত্ররা অন্তত কেহই শাহবাগকে ধারণ করে সেখানে গিয়েছে এটা বলার সুযোগ নাই কোনোভাবেই। তখন ওই বয়সটাই হয়নি কারো। তাছাগা শুরুর শাহবাগের গণজমায়েত অনেকেই বুঝতে পারে নাই। কিন্তু আল্লামা মাসউদ সাহেবের প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংহতির ভিডিওতে পেছনে সাঈদ ভাইকে দেখা যায় এবং পরবর্তিতে তিনি একজন পরিচিত বক্তা হয়েছেন, কলরবের প্রথম সারীর শিল্পী হয়েছেন, কিছুটা সেলিব্রিটি হয়েছেন কারণে আলোচনা-সমালোচনায় থাকতে হয়েছে। অথচ সাঈদ ভাই এরপর শাহবাগের বিষয় হেফাজতের ভূমিকা শুরু হওয়ার পরই অসংখ্য প্রতিবাদী সংগীত রচনা করেছেন, গেয়েছেন। অসংখ্য প্রতিবাদী বক্তৃতা দিয়েছেন। গত এক দশক ধরেই দিয়ে এসেছেন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি আইডিওলজিক্যালি কঠোরভাবে শাহবাগবিরোধী অবস্থানে থাকার পরও অযথা উনাকে নিয়ে কিছু কথা বলা হয় যা বিরক্তিকর খুবই। শুধু বিরক্তিকরই না এটা অনেকটাই স্পষ্ট জুলুমও বটে। তাই মনে হলো বিষয়টা বলি একটু।
এছাড়াও মুফতী সাঈদ আহমাদ ভাইকে অনেকবার আমি নিজেও বলেছি ব্যাপারটা ক্লিয়ার করেন ভাই! তিনি বারবারই আমাকে সবিনয়ে বলেছেন - 'হাছিব ভাই, মাসউদ সাহেব তো আমার উস্তাদ। তিনি বেঁচে থাকাকালীন সময়ে আমি এটা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছি না। কারণ এতে তিনি কষ্ট পেতে পারেন। মানুষ বিষয়টা না বুঝে কিছু গালী দিচ্ছে দিক। উনি দুনিয়া থেকে চলে গেলে আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করবো'। কিন্তু এখন বিষয়টা ক্লিয়ার করা দরকার অবশ্যই। সাঈদ ভাইর সাথে একটা ভিডিও আলাপে বিষয়টা আরো ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমি ইনশাআল্লাহ।
অনেকে বলতে পারেন সাঈদ ভাই জামিয়া ইকরায় কেন পড়তেন? দেখেন, ১৩ সালের আগে এমনকি এখনও জামিয়া ইকরা একটি অনবদ্য ইলমি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত যা সকল আলেমরাই মানবেন। আল্লামা মাসউদ সাহেবকে নিয়ে শাহবাগ জড়িয়ে কথা থাকতে পারে যা ব্যাখ্যাসাপেক্ষও বটে। কিন্তু ইকরার ছাত্ররা ইলমে-আমলে যথেষ্ট গোছালো এটাও মানবেন সকলেই। শাহবাগ নিয়ে রাগ জায়েজ। শাহবাগের বিরোধিতাও জায়েজ। শুধু জায়েজ না এটার বিরোধিতা বাংলাদেশের মৌলিকত্বও বটে। কিন্তু শাহবাগ জড়িয়ে যে বিভাজনের রাজনীতি ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে করতে চেয়েছে ফ্যাসিবাদীরা সেটাকে সফল হতে দিলে সমস্যা অনেক।
আর একটা কড়া উদাহরণ দেই - ২০১৩ সালের শাহবাগের ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ সৃষ্টির কথিত গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলো পিনাকী ভট্টাচার্য। কিন্ত পরবর্তিতে তিনি হয়ে উঠেছেন শাহবাগ ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের প্রখর ভয়েস। শাহবাগের বিষয়টা এমনই হয়েছে। শাহবাগকে অনেকে বুঝতে পারেনি প্রথমে। পরে শাহবাগে ইসলামবিদ্ধেষীদের আস্ফালন পরিস্কার হওয়ার পর বড় একটা অংশই শাহবাগকে আর ধারণ করেনি।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে শাহবাগকে দুইভাগে ভাগ করি! ১. রাজনৈতিক শাহবাগ। ২. ধর্মবিদ্ধেষী শাহবাগ। রাজনৈতিক শাহবাগের মেয়াদ ছিলো ৬ফেব্রুয়ারী থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ পর্যন্ত! এই সময়টুকুতে যারা শাহবাগ গিয়েছে তাদেরকে জাস্টিফাই করার সুযোগ আছে কিন্তু ১৩ফেব্রুয়ারীর পর বিশেষ করে থাবা-বাবা, আসিফ মহিউদ্দিনদের চেহারা পরিস্কার হওয়ার পর যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদের প্রতি কঠোর হওয়ার অবশ্যই সুযোগ আছে। কিন্তু এর আগের সময়টাতে যারা গিয়েছে তাদের প্রতি শাহবাগ জড়িয়ে বিভাজনের রাজনীতি করাটা জুলুম হবে অবশ্যই।
ভেবেছিলাম প্রিয় পীর চরমোনাইয়ের সাথে থাকবো আজীবন, কিন্তু এ দেশের সহিহ আলেমসমাজের কাছ থেকে পীর সাহেব সম্পর্কে জানলাম, উনি অনেক বড় মুনাফিক, বিগত সরকারের এবং ভারতের কাছ থেকে মাল পেতেন, আর তা নিজের পক্ষে আলেমগনকে ভীড়াতে ব্যবহার করেন। বিগত আমলে, উনার কোন নেতা কর্মী হকের কথা বলার কারনে জেল খাটেননি, এমনকি কোন নির্যাতন সহ্য করতে হয়নি। কিন্তু মুখে তিনি শেখ হাসিনার এতো সমালোচনা করেছেন যা অন্য কোন পন্থি আলেম করলে ১০০ বার ফাসি হতো।
কিন্তু বেইমানতো এমনই হয়, পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে, হাসিনা যখুন মহা বিপদে, তখুন তিনি হাসিনাকে ত্যাগ করে জাতির পক্ষে থাকার অভিনয় করে রাজপথে নামলেন। নিজের লিংক গুলো থেকে উনার সম্পর্কে জেনে হতাশ হতে পারেন আপনিও।
এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী--চরমনাই সম্পর্কে :
1. th-cam.com/video/GKZaPLTnoZQ/w-d-xo.html
জসিম উদ্দিন রাহমানি--- চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/t50mD5G9YCU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/_KCSg1HKtnQ/w-d-xo.html
শায়েখ আলী হাসান উসামা--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/MYssNbUUCtU/w-d-xo.html
2. th-cam.com/video/kvYtf7Na6bU/w-d-xo.html
ব্রাদার রাহুল--চরমনাই সম্পর্কে:
1. th-cam.com/video/qFSvRdm2vbU/w-d-xo.html
2. www.youtube.com/watch?v=5Buv8ক্ব-ভ্য্ব
এছাড়াও অনেক আলেম তার মুনাফেকি তুলে ধরেছেন।
তাই আমি আর পারছিনা। I am sorry.
ওটা ছিল 2
আব্দুল্লাহ বিন ওবাই এর উত্তরসুরী
শুধুমাত্র আহলে হাদিস নিজেদের স্বার্থ ছাড়া আল্লাহর জন্য কোরআন এবং সহি হাদিসের দিকে ডাকে
যায়যায়দিন জামাতের মিডিয়া। এজন্যই এতো কৌশলী নিউজ করতে পেরেছে।
এখানে কৌশলের কি দেখলেন
এই ফরিদ উদ্দিন মাসুদ ই সত্যিকারের আলেম।❤
কলরবের সাইদকে আইনোর আওয়াতা আনা হক
ফরিদ উদ্দিন মাসুদ জিন্দাবাদ