History of Bhola district, Bangladesh, Bangla documentary

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 2 ต.ค. 2024
  • History of Bhola district, Bangladesh, Bangla documentary
    #bholatour #jakubtowerbhola #chorkukrimukri
    আমাদের আজকের আয়োজন ভোলা জেলা । গাঙ্গেয় অববাহিকার নিম্নাঞ্চলে অবস্থিত দেশের একমাত্র দ্বীপ ভোলা । বর্তমান ভোলা একদা বৃহত্তর বরিশাল জেলার একটি মহকুমা ছিল। ১৮৫৪ সালে দ্বীপটি মহকুমায় উন্নীত হয়। ১৯৮৪ সালে মহকুমা থেকে ভোলা জেলার মর্যাদা পায়।
    হিমালয় থেকে নেমে আসা ৩টি প্রধান নদী পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র বাহিত পলি দিয়ে মোহনায় গড়ে উঠেছে এ দ্বীপ। সমুদ্র সমতল থেকে এর গড় উচ্চতা ১২ ফুটের মতো। নৃ-তত্ত্ব ও ভূ-তত্ত্ববিদরা মনে করেন ‘‘পূর্ব দিকে মেঘনা ও পশ্চিম দিকে তেঁতুলিয়া নদী বঙ্গোপসাগরের মোহনায় এসে গতিবেগ হারিয়ে ফেলে। ফলে এ শামত্ম স্থানটিতে কালক্রমে পলি ও নদীতে বয়ে আসা বর্জ্য জমা হয়ে আজকের ভোলা নামক দ্বীপটির জন্ম। বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ জেলা ভোলা। জেলা প্রশাসন যাকে কুইন আইল্যান্ড অব বাংলাদেশ বলে ঘোষণা করে। ভোলা জেলার উত্তরে বরিশাল জেলা ও মেঘনা নদী, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা ও মেঘনা নদী এবং পশ্চিমে বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা ও তেঁতুলিয়া নদী। এর মোট আয়তন ৩৪০৩.৪৮ বর্গকিলোমিটার। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ভোলা জেলার মোট জনসংখ্যা ১৭,৭৬,৭৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮,৮৪,০৬৯ জন এবং মহিলা ৮,৯২,৭২৬ জন। মোট পরিবার ৩,৭২,৭২৩টি।
    ভোলার আদি নাম ছিল দক্ষিণ শাহবাজপুর। ১৮ শতকে দক্ষিণ শাহবাজপুরের আয়তন ছিল মাত্র ২৫২ বর্গমাইল। ১৮২২সাল পর্যমত্ম শাহবাজপুর ছিল বাকেরগঞ্জ জেলার অংশ। উনিশ শতকের প্রথমভাগে মেঘনার শাখা ইলিশা ও তেঁতুলিয়া বৃহত্তর আকার ধারণ করে। ফলে ভয়ংকর কালাবঁদর নদী পাড়ি দিয়ে নৌকা পথে জেলা সদর দফতরের সাথে দক্ষিণ শাহবাজপুরের যোগাযোগ রক্ষা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই সরকার সিদ্বামত্ম নেয় বাকেরগঞ্জ হতে দক্ষিণ শাহবাজপুর ও হাতিয়াকে নোয়াখালীর অমর্ত্মভূক্ত করার। ১৮২২ সালের ২২ এপ্রিল জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দক্ষিণ শাহবাজপুরকে নোয়াখালীর অমর্ত্মভূক্ত করার সুপারিশ করেন এবং ঐ বছর ৩ জুলাই নোয়াখালীর জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেট এইচ, পারকার দক্ষিণ শাহবাজপুরের দায়িতব বুঝে নেন। ১৮৬৯ সাল পর্যমত্ম ভোলা নোয়াখালীর অধীনে ছিল। ভোলা জেলার নামকরণের পেছনে স্থানীয়ভাবে একটি কাহিনী প্রচলিত আছে। ভোলা শহরের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতুয়া নামক খালটি এখনকার মতো অপ্রশসত্ম ছিলনা। একসময় এটি পরিচিত ছিল বেতুয়া নদী নামে।
    খেয়া নৌকার সাহায্যে নদীতে পারাপার চলতো। খুব বুড়ো এক মাঝি এখানে খেয়া নৌকার সাহায্যে লোকজন পারাপার করতো। তার নাম ছিল ভোলা গাজী পাটনী। আজকের যোগীরঘোলের কাছেই তার আসত্মানা ছিল। এই ভোলা গাজীর নামানুসারে এক সময় স্থানটির নাম হয় ভোলা। ভোলার অন্যান্য উপজেলাও বিভিন্ন ব্যক্তির নামে নামকরণ করা হয়। বর্তমান ভোলা জেলাতে ৭ টি উপজেলা রয়েছে। ভোলা জেলার ০৭ টি উপজেলা হলোঃ ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, মনপুরা ও চরফ্যাশন।
    ভোলা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিতরা হচ্ছেন:
    বীরশ্রেষ্ঠশহীদ সিপাহী -মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল
    ব্রিটিশ বিরোধি বিপ্লবি- নলিনী দাস
    কবি- মোজাম্মেল হক
    কবি - নাসির আহমেদ
    আবৃত্তিকার ও নাট্যশিল্পী -অধ্যক্ষ ফারুকুর রহমান
    ১.বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর
    ২. চর মনপুরা
    ৩.চর কুকরি মুকরি
    ৪. মনপুরা ফিশারিজ লিমিটেড
    ৫. মনপুরা ল্যান্ডিং স্টেশন
    ৬. জ্যাকব টাওয়ার
    ভোলা শহর ঢাকা থেকে নদী পথে দূরত্ব ১৯৫ কি.মি.। সড়কপথে বরিশাল হয়ে দূরত্ব ২৪৭ কি.মি. এবং লক্ষীপুর হয়ে দূরত্ব ২৪০কি.মি.। ভোলার সাথে অন্য কোন জেলার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ নেই।অন্য জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যাবস্থা সচল রাখার জন্য ভোলাবাসীকে লঞ্চ,স্পিড বোট এবং ফেরীর উপর নির্ভর করতে হয়।ভোলা জেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ খুবই ভাল। ১টি উপজেলা ছাড়া অন্য ৬টি উপজেলায় বাস/জীপযোগে যাতায়াত করা যায়। মনপুরা উপজেলায় সী-ট্রাক যোগে যেতে হয়।
    ---------------------------------------------------------------------
    bholatour, jakubtowerbhola, chorkukrimukri, historyofbholadistrict, bangladesh, bangladocumentary, bholacity, charfassionbhola, barisaldistrict, bholaisland, bholaborhanuddin, bholabanglabazar, bholasadarhospital, দ্বীপজেলাভোলা, bholatour, jakubtowerbhola, chorkukrimukri, monpura, charfassionbhola, ajkerbholanews, bholaborhanuddin, bholabanglabazar, monpurabhola, bholatouristspot, bholaislandmap, bholadistrictculture, bholadaulatkhan
    ~-~~-~~~-~~-~
    Please watch: "(47) Amazing Places to Visit in Shariatpur District "
    • Amazing Places to Visi...
    ~-~~-~~~-~~-~

ความคิดเห็น • 18