উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
10000-3000=7000 oi lok 7000 takar loan kari shilpopoti ar boyankarir boyan chilo qawmi madrasah ke show up kora. Akhon proshno holo porashuna ki oi 52 khondo porano hoy na shudhu proikkha pasher jonno kichu porano hoy. Jodi oi 52 khondo porano hoy tahole bolte hobe 52 khondo kondote vul bal porano hoy jar karone qawmi madrasah r alemra tader gondir bahire jete parena. Tader shikkhar shathe Madina and Makkar Islami shikkhar onek parthokko ache jodio Islam akta fatwa ak howa uchit.
@@GfFg-lw8iu সবাইরে কি তর মতো বোকাচোদা পাইসস, ওই হুজুর তরে বোকাচোদা পাইয়া খাইয় দিসে lol (আমার এলাকায় 2 টা মসজিদ আছে কোনো মসজিদে এই রকম দুয়া হয় না) বোকাচোদা না হইয়া চালাক হওয়ার ট্রাই কর, জীবন ইজি হবে InShaAllah
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
শুধু কুরআন পড়ে আপনি কি বুঝবেন? কুরআন অতি সংক্ষেপে লেখা আছে। এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ হিসেবে তাফসীর আর হাদীস লাগে। মুসনাদে আহমদ বইয়ে ২৫০০০ টা হাদীস আছে। ৫২ খণ্ডের বই, দাম ৬২০০০ টাকা। যা কিছু বলবেন ভেবে বলবেন। অযথা নিজের মুর্খতার পরিচয় দেবেন না।
আদার ব্যাপারী জাহাজের ব্যাপারে কি বুঝবে। কুরআনে হাকীমে মাত্র ৫০০শত আয়াত হল আকামের, আর বাকি সকল আয়াত বিভিন্ন নবী আ: দের,ও পূর্ব যুগের বিভিন্ন ঘটনা, জহারা বলে ওয়াজের মোদ্ধে ঘটনা বলা যাবে না,তারা শিক্ষিত বোকা।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
ইবাদাতের ভিত্তি তিনটি রুকনের উপর স্থাপিত। ➡ এক. আল্লাহ্ তা'আলার জন্য পরিপূর্ণ ভালবাসা পোষণ করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “আর যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহকে সর্বাধিক ভালবাসে [সূরা আল-বাকারাহঃ ১৬৫] ➡দুই. পরিপূর্ণ আশা পোষণ করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “এবং তারা তার দয়া প্রত্যাশা করে”। [সূরা আলইসরাঃ ৫৭] ➡তিন. আল্লাহকে পরিপূর্ণভাবে ভয় করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “এবং তারা তার শাস্তিকে ভয় করে”। [সূরা আল-ইসরাঃ ৫৭] ➡ ২. হে মানুষ! জমিনে যা রয়েছে, তা থেকে হালাল পবিত্র বস্তু আহার করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট শত্রু। -সূরা বাকারা: ১৬৮ ➡ ৩. হে মানুষ! তোমরা তোমাদের রবকে ভয় করো, যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নফস থেকে। আর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন তার স্ত্রীকে এবং তাদের থেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী।
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
কোরআন আর সুন্নাহ যারা মানে তাঁরাই সঠিক পথে আছে আর সুন্নাহ মানেই হলো রাসুলের কথা কাজ আর মৌন সমর্থন যাকে হাদিস বলে যারা হাদিস মানে না তারা কোরআন ও মানে না কারন আল্লাহ কোরআনেই বলে দিয়েছেন দিয়েছেন আল্লাহর অনুসরণ করতে তার রাসুলের অনুসরণ করতে এবং উলুল আমর এর অনুসরণ করতে
@@zakareazakoan4687 এই বেটা না বুজে কমেন্ট করবানা, কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান, আর কুরআন ই হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া হাদিস এটার বাহিরে কিছুই নাই,বিচারের দিন কুরআন দিয়েই বিচার হবে,কথিত বুখারী মুসলিম হাদিস দিয়ে নয়, আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুজার তৌফিক দান করুন,
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’। ২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন। ২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না। ১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে। ২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
اب بھی وقت ہے قرآن کریم کو اہمیت دی جائے اور دورہ حدیث کے بجائے قرآن کریم کے علم کا احاطہ کیا جائے اور اسی کی بنیاد پر سند فراغت دی جائے نیز قرآن کریم کے لیے کم از کم 2 سال مخصوص کیا جائے ورنہ حساب کے لیے تیار رہیں
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ একই অবস্থা আমারও হয়েছিল। কিন্তু আমার কথা হলো এই বইগুলো আসলে মাদ্রাসার জন্য একবারে কিনা হয়। সেগুলো যুগ যুগ চলে যায়। এই জন্য পরিস্থিতি বুঝে বলা দরকার ছিল। ইংলিশ ও সাধারণ এরকম বইয়ের দরকার হয়। ওই গুলো কেনা হয় না।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
এখানে অনেক ভাই না জেনে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করছে, যত গুলোই কিতাব এর আলোচনা হচ্ছে, সব কিতাব দ্বীন ইসলাম বুঝার জন্য জানার জন্য। কুরআনের ব্যখ্যা তাফসীর বুঝার জন্য খাটি একজন আলেম হওয়ার জন্য কত কিতাব দরকার কারো জানা নেই।
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
*যাদের আকাবির আছে, বাপ দাদা আছে তারা তো পরিচয় দিবে, যাদের নাই তারা কোথায় থেকে পরিচয় দিবে??* *কুরাইশী, হাশেমী, সিদ্দিকী, ফারুকী, ওসমানী, আলভী, হাসনি, হুসাইনী, বুখারী , তিরমিযী, মাদানী , কাসেমী আযহারী এই সব তো আকাবীর আর বাপ দাদার পরিচয় করিয়ে দেয়,*
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ? সহিহ বুখারী সহিহ মুসলিম সুনান আত-তিরমিজি সুনানে নাসাই সুনানে আবু দাউদ সুনানে ইবনে মাজাহ এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন : মুয়াত্তা মালিক মুসনাদে আহমাদ মুসনাদে আবি হানিফা শরহু মায়ানিল আছার সহীহ ইবনে হিব্বান মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ সহিহ ইবনে খুযায়মাহ মুস্তাদারাকে আল হাকিম মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা ??? আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
Please first of all read the holy Quran in Bangla or in your own language for common idea or general knowledge as to what Allahu bestowed upon mankind. Deep knowledge would follow later. Salamun Alaikum.
মাদ্রাসায় শুধু কোরআন পড়ানো হয়না বরং ফেক্বাহ,উসুলে ফেক্বাহ, আরবী সাহিত্যে,ইতিহাস, মান্তেক- ফলসফা, বালাগাত(অলঙ্কারশাস্ত্র) উলুমে হাদিস, আরবি উর্দু ফারসি তিনটি ভিন্ন দেশিয় ভাষা এছাড়া ৭ম শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা,অংক,ইংরেজি পড়ানো হয়। যদিও এ হুজুরের কাহিনিটা বানোয়াট কিন্তু উপরের তালিকাটা শতভাগ সত্য
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
@@mdmonawar7123 না আমার জন্য জান্নাত জাহান্নম নাই আমি ইসলাম কেন বুজব আর কোরআনের ক কেন বুজব আমার পির আব্বা আছেনা কেল কেলাইয়া বেহেস্তে নিয়ে জাবে,, আল্লাহর আদেশ নিসেদ কিছুই জানা দরকার নাই,,
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও। ৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। ২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি। ২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর। ৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক। ৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। ২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’। ২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’। ৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য। ৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে। ৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল ৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ ৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
Please read the translation of the Quran every day. There's no need to read those huge numbers of books. We will be asked about the Quran in hereafter, not of those so-called books. Please don't misguided general people.
Surah 4.135, 5.8, 4.144, 4.105, 3.118, 2.191-3, 2.105 and many more, all give a clear instructions about what is a top priority duty. But the BD Muslim groups are headed by Indian agents, and their mission is to suppress the Muslim students or misdirect them away from proper duty and a value system. What has Hefazath done for justice in BD ? Big talk only, but no action.
শুধু কুরআন পড়ে আপনি কি বুঝবেন? কুরআন অতি সংক্ষেপে লেখা আছে। এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ হিসেবে তাফসীর আর হাদীস লাগে। মুসনাদে আহমদ বইয়ে ২৫০০০ টা হাদীস আছে। ৫২ খণ্ডের বই, দাম ৬২০০০ টাকা। যা কিছু বলবেন ভেবে বলবেন। অযথা নিজের মুর্খতার পরিচয় দেবেন না।
এই রকম আজগুবি কথা কে বলেছে???? মুসনদে আহমদ একটি হাদিসের কিতাব। আর পবিত্র কুরআনই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সকল কথা মানতে আদেশ করেছেন। এইজন্য কুরআন মানতে গেলে অবশ্যই ঐ হাদীসের কিতাব গুলো জরুরি। অন্যথায় কুরআন মানা হলো না। আপনার কথাটা এমন হয়েছে যে, ৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে হজ্জ করার কি দরকার?? ২/৩ শত টাকা দিয়ে অল্প খরচে কোরআন পড়ে আমল করলেই তো হয়ে গেল। কিন্তু কুরআনই বলেছে হজ্জ করতে। যদি কেউ কুরআন মানতে চায় ।আর যদি তার সামর্থ্য থাকে। তাহলে অবশ্যই তাকে ৪/৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে।হজ করতে হবে। মূলত: আপনিও ঐ শিল্পপতির মত চিন্তা ভাবনা লালন করছেন। আলেমদের সাথে উঠাবসা করুন। তাহলে অনেক জ্ঞান খুলে যাবে
বাংলা ভাষায় কি "কিতাব" বলে কোন শব্দ আছে? আরবের মরুভূমিতে সৃষ্ট বর্বর দুর্ধর্ষ দস্যুদ্বারা প্রচারিত এবং প্রসারিত মতবাদের বিশ্বাসীগণ একমাত্র বইয়ের পরিভাষায় "কিতাব" বলে সুখ অনুভব করে! কেন ঐ হুজুর সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিলেও , আরবের ভাষা ব্যবহার করছেন!
২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। ১ الم আলিফ লাম মীম। ২ ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ ৩ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ ৪ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। ৫ أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। ৬ إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ৭ خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আলিফ লাম মীম আমিন ইয়া আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন আমিন মাশাআল্লাহ সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবর ইনশাআল্লাহ আল্লাহ ভরসা লা ই লা হা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম ❤❤❤
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ?
সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনান আত-তিরমিজি
সুনানে নাসাই
সুনানে আবু দাউদ
সুনানে ইবনে মাজাহ
এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন :
মুয়াত্তা মালিক
মুসনাদে আহমাদ
মুসনাদে আবি হানিফা
শরহু মায়ানিল আছার
সহীহ ইবনে হিব্বান
মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ
সহিহ ইবনে খুযায়মাহ
মুস্তাদারাকে আল হাকিম
মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক
মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা
???
আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
বিশাল শিল্পপতি যে ৩০০০ টাকা নিয়ে বই কিনতে গেছে এবং যার কাছে মানুষ ১০,০০০ টাকা পায় । কি অদ্ভুত শিল্পপতি আর অদ্ভুত বয়ান।
মোল্লারা প্রচুর মিথ্যা কথা বলে এটা তার একটা নমুনা মাত্র।
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
10000-3000=7000 oi lok 7000 takar loan kari shilpopoti ar boyankarir boyan chilo qawmi madrasah ke show up kora. Akhon proshno holo porashuna ki oi 52 khondo porano hoy na shudhu proikkha pasher jonno kichu porano hoy. Jodi oi 52 khondo porano hoy tahole bolte hobe 52 khondo kondote vul bal porano hoy jar karone qawmi madrasah r alemra tader gondir bahire jete parena. Tader shikkhar shathe Madina and Makkar Islami shikkhar onek parthokko ache jodio Islam akta fatwa ak howa uchit.
@achikoilam কৌমিতে পড়াশোনা হয় ঘটনা চক্রে যা কিছু হয় সব আল্লাহ ঈশ্বর গড করে
উলামায়ে হক্কানি জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ উলামায়ে দেওবান্দ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ 🌿🌿💙💙💐💐💙💙🌿🌿
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
@@GfFg-lw8iuibadot ki boro lok howar machine naki kaaj?
@@ex-hindu-safin হ মুনাজাতে বলে বাড়ি গাড়ি ইহকাল পরকাল সুখের জন্য অসুখ অসানতি সুন্দর বিবি সামি এর জন্য দোয়া করে হুজুর বহু হাদিয়া খায়
@@GfFg-lw8iu সবাইরে কি তর মতো বোকাচোদা পাইসস, ওই হুজুর তরে বোকাচোদা পাইয়া খাইয় দিসে lol (আমার এলাকায় 2 টা মসজিদ আছে কোনো মসজিদে এই রকম দুয়া হয় না) বোকাচোদা না হইয়া চালাক হওয়ার ট্রাই কর, জীবন ইজি হবে InShaAllah
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে রাসুলের তরিকায় চলার তৌফিক দান করো আলহামদুলিল্লাহ
@@shopmcc7305 AMIN INSHA'ALLAH ALLAHVAROSHA LAILAHAILLALAHUMUHAMMADURRASULULLAH FREE PALESTINIAN
@@shopmcc7305 এভাবেনা বল ,হে আল্লাহ আপনি আমাকে আপনার দেওয়া কুরআনের আলোকে চলার তৌফিক দান করুন,কারণ কুরআন ই হচ্ছে একমাত্র জীবন বিধান, বিচারের দিন এই কুরআন দিয়েই বিচার হবে,বুখারী মুসলিম দিয়ে নয়, তাই কুরআন বুজে বুঝে পরেন, ধন্যবাদ
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
@@shopmcc7305 বল হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে কুরআন অনুযায়ী চলার তৌফিক দান করুন,কারণ ভন্ড আলেমেরা রাসূলে নামে হাজারো মিথ্যা তরিকা বানিয়েছেন ,আর কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান,
কওমি মাদ্রাসার ওলামায়ে কেরামকে কারা কারা মহব্বত করেন
@@AsadUllah-ej9vd আমি করিনা কারন এরা পথভ্রষ্ট ও আহলে হাদিস
❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান আমরা কাওমী সন্তান 😊❤
কাওমী দেউবন মাদ্রাসা খ্রিষ্টানরা চালায় বেতন খর মৌলভী উমাইয়া আব্বাসীয়ার,,,
@@SabbirAhmed-bl9gvdolil den🤪🤪
হুজুর আপনার কথার মধ্যে রং। ইসলাম বুঝতে ইসলাম মানতে এত শত শত কিতাবের কোনই প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র একমাত্র কোরআনে যথেষ্ট।
তুমি একটা গাধা, আর না হয় এটা বলতে না
ভাই কোরআন বুঝতেই এতগুলোর প্রয়োজন
😂 ছাগল ?
শুধু কোরআন পড়লে কোন তাফসীর আর হাদীস না পড়লে নিজের মতো ব্যাখা শুরু হবে, আবাবিল কে F-35 বানানো হবে মনগড়া ব্যাখা দিয়ে
গল্প কতটা সত্য ।কোরআন থেকে আর কত দুরে চলে গেলে আমরা খুশি ।
শুধু কুরআন পড়ে আপনি কি বুঝবেন? কুরআন অতি সংক্ষেপে লেখা আছে। এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ হিসেবে তাফসীর আর হাদীস লাগে। মুসনাদে আহমদ বইয়ে ২৫০০০ টা হাদীস আছে। ৫২ খণ্ডের বই, দাম ৬২০০০ টাকা। যা কিছু বলবেন ভেবে বলবেন। অযথা নিজের মুর্খতার পরিচয় দেবেন না।
আদার ব্যাপারী জাহাজের ব্যাপারে কি বুঝবে। কুরআনে হাকীমে মাত্র ৫০০শত আয়াত হল আকামের, আর বাকি সকল আয়াত বিভিন্ন নবী আ: দের,ও পূর্ব যুগের বিভিন্ন ঘটনা, জহারা বলে ওয়াজের মোদ্ধে ঘটনা বলা যাবে না,তারা শিক্ষিত বোকা।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
ভাই আপনার কথাটা আসলে বোঝাই গেল না, আপনার কি মনে হয় হুজুর মিথ্যা কথা বলেছে, আপনি মুসলমান হলে তো আপনার জানা থাকার কথা
আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন
আলহামদুলিল্লাহ, সকলকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন,,,,,, আমিন............
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
মাশা আল্লাহ ❤ আলোচনা অনেক
ভালো লাগলো, হুজুরের নেক হায়াত কামনা করি ❤❤
❤আসেকে❤রাসুল ❤তাহারাই❤যারা❤নুর❤নবিজী ❤কে❤জীবনের❤চেয়ে ❤বেশী ❤ভালো❤বাসে❤সুবহানআল্লাহ ❤❤❤❤❤
😊❤😂🎉😢😮😅😊❤😂🎉😢😮😅😊❤😂🎉😢😮😅😊❤😂🎉😮😅😊
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
Amin❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা
ইবাদাতের ভিত্তি তিনটি রুকনের উপর স্থাপিত।
➡ এক. আল্লাহ্ তা'আলার জন্য পরিপূর্ণ ভালবাসা পোষণ করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “আর যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহকে সর্বাধিক ভালবাসে [সূরা আল-বাকারাহঃ ১৬৫]
➡দুই. পরিপূর্ণ আশা পোষণ করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “এবং তারা তার দয়া প্রত্যাশা করে”। [সূরা আলইসরাঃ ৫৭]
➡তিন. আল্লাহকে পরিপূর্ণভাবে ভয় করা। যেমন মহান আল্লাহ বলেনঃ “এবং তারা তার শাস্তিকে ভয় করে”। [সূরা আল-ইসরাঃ ৫৭]
➡ ২. হে মানুষ! জমিনে যা রয়েছে, তা থেকে হালাল পবিত্র বস্তু আহার করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট শত্রু। -সূরা বাকারা: ১৬৮
➡ ৩. হে মানুষ! তোমরা তোমাদের রবকে ভয় করো, যিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এক নফস থেকে। আর তা থেকে সৃষ্টি করেছেন তার স্ত্রীকে এবং তাদের থেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বহু পুরুষ ও নারী।
আমিন
তুমি একটি পাকা বোকচোদা।
মাওলানা সাহেবকে ধন্যবাদ ।
আমলটা ঠিক কোন খান থেকে শুরু করবো বুঝতে পারলাম না।
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ।
৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও।
৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে।
২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি।
২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর।
৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক।
৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’।
২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’।
৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য।
৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে।
৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল
৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
Ami islami porashona Krte chai. Tbe age amr obostha janate hbe. Hujurer shthe jogajog kra jbe kivabe? Amr khubi proyojon.😢
❤❤❤A TO QURAN PORENAI , A TO BANDOR CHORIE BERAI❤
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্,,🌴🌴🌾🌾🌿🌿
ইনি আমার প্রিয় উস্তাদ, দীর্ঘ নেক হায়াত কামনা করছি
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
❤ভালোবাসা কলিজার ভাই। পাশে থেকে একসাথে এগিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। 💜
কোরআন আর সুন্নাহ যারা মানে তাঁরাই সঠিক পথে আছে
আর সুন্নাহ মানেই হলো রাসুলের কথা কাজ আর মৌন সমর্থন
যাকে হাদিস বলে
যারা হাদিস মানে না তারা কোরআন ও মানে না
কারন আল্লাহ কোরআনেই বলে দিয়েছেন দিয়েছেন আল্লাহর অনুসরণ করতে তার রাসুলের অনুসরণ করতে এবং উলুল আমর এর অনুসরণ করতে
আরে বুকা চুদা বল সুন্না মানে কোরআন আর কোরআন মানে সুন্না। কোরাআন দিয়ে হাদিস বিচার চলে, হাদিস দিয়ে কোরআন বিচার মানে মারফতের দোকান খোলা।কথা বুঝে না আসলে কোরআন আবার বুঝে পড়ো।
@@zakareazakoan4687 এই বেটা না বুজে কমেন্ট করবানা, কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান, আর কুরআন ই হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া হাদিস এটার বাহিরে কিছুই নাই,বিচারের দিন কুরআন দিয়েই বিচার হবে,কথিত বুখারী মুসলিম হাদিস দিয়ে নয়, আল্লাহ সবাই কে সঠিক বুজার তৌফিক দান করুন,
সুন্দর দর্শনধারী গর্দভ।
Abal name bodmash
হালার পো তুর জন্মের দোষ আছে! খোজ নিয়ে দেখ।
অসাধারণ
Two wheels তো মনে হয় শুকিয়ে কিসমিস হয়ে গেছে তা না কি এমন ছাঁইয়া ছাঁইয়া মার্কা মন্তব্য করে?
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকলকে জান্নাত দান করুন ,এবং জাহান্নাম আগুন থেকে রক্ষা করেন।( আমিন)
😢😢😢😢😢
খুব সুন্দর ভিডিও ভাই ❤
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ۬ۚ دِیۡنًا قِیَمًا مِّلَّۃَ اِبۡرٰهِیۡمَ حَنِیۡفًا ۚ وَ مَا کَانَ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۶۱﴾ قل اننی هدىنی ربی الی صراط مستقیم ۬ۚ دینا قیما ملۃ ابرهیم حنیفا ۚ و ما کان من المشرکین ﴿۱۶۱﴾ বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
২:৮৫ ثُمَّ اَنۡتُمۡ هٰۤـؤُلَآءِ تَقۡتُلُوۡنَ اَنۡفُسَکُمۡ وَ تُخۡرِجُوۡنَ فَرِیۡقًا مِّنۡکُمۡ مِّنۡ دِیَارِهِمۡ ۫ تَظٰهَرُوۡنَ عَلَیۡهِمۡ بِالۡاِثۡمِ وَ الۡعُدۡوَانِ ؕ وَ اِنۡ یَّاۡتُوۡکُمۡ اُسٰرٰی تُفٰدُوۡهُمۡ وَ هُوَ مُحَرَّمٌ عَلَیۡکُمۡ اِخۡرَاجُهُمۡ ؕ اَفَتُؤۡمِنُوۡنَ بِبَعۡضِ الۡکِتٰبِ وَ تَکۡفُرُوۡنَ بِبَعۡضٍ ۚ فَمَا جَزَآءُ مَنۡ یَّفۡعَلُ ذٰلِکَ مِنۡکُمۡ اِلَّا خِزۡیٌ فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یُرَدُّوۡنَ اِلٰۤی اَشَدِّ الۡعَذَابِ ؕ وَ مَا اللّٰهُ بِغَافِلٍ عَمَّا تَعۡمَلُوۡنَ ﴿۸۵﴾ ثم انتم هـؤلاء تقتلون انفسکم و تخرجون فریقا منکم من دیارهم ۫ تظهرون علیهم بالاثم و العدوان و ان یاتوکم اسری تفدوهم و هو محرم علیکم اخراجهم افتؤمنون ببعض الکتب و تکفرون ببعض ۚ فما جزاء من یفعل ذلک منکم الا خزی فی الحیوۃ الدنیا ۚ و یوم القیمۃ یردون الی اشد العذاب و ما الله بغافل عما تعملون ﴿۸۵﴾ অতঃপর তোমরাই তো তারা, যারা নিজদেরকে হত্যা করছ এবং তোমাদের মধ্য থেকে একটি দলকে তাদের গৃহ থেকে বের করে দিচ্ছ; পাপ ও সমীলঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সহায়তা করছ। আর তারা যদি বন্দী হয়ে তোমাদের নিকট আসে, তোমরা মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে মুক্ত কর। অথচ তাদেরকে বের করা তোমাদের জন্য হারাম ছিল। তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ছাড়া তাদের কী প্রতিদান হতে পারে? আর কিয়ামতের দিনে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে গাফিল নন।
২৮:৫০ فَاِنۡ لَّمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَکَ فَاعۡلَمۡ اَنَّمَا یَتَّبِعُوۡنَ اَهۡوَآءَهُمۡ ؕ وَ مَنۡ اَضَلُّ مِمَّنِ اتَّبَعَ هَوٰىهُ بِغَیۡرِ هُدًی مِّنَ اللّٰهِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۰﴾ فان لم یستجیبوا لک فاعلم انما یتبعون اهواءهم و من اضل ممن اتبع هوىه بغیر هدی من الله ان الله لا یهدی القوم الظلمین ﴿۵۰﴾ অতঃপর তারা যদি তোমার আহবানে সাড়া না দেয়, তাহলে জেনে রাখ, তারা তো নিজদের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে। আর আল্লাহর দিকনির্দেশনা ছাড়া যে নিজের খেয়াল খুশীর অনুসরণ করে তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত করেন না।
১৭:৪১ وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ هٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِیَذَّکَّرُوۡا ؕ وَ مَا یَزِیۡدُهُمۡ اِلَّا نُفُوۡرًا ﴿۴۱﴾ و لقد صرفنا فی هذا القران لیذکروا و ما یزیدهم الا نفورا ﴿۴۱﴾ আর অবশ্যই আমি এ কুরআনে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে; কিন্তু তা কেবল তাদের বিমুখতাই বৃদ্ধি করে।
২৮:৮৭ وَ لَا یَصُدُّنَّکَ عَنۡ اٰیٰتِ اللّٰهِ بَعۡدَ اِذۡ اُنۡزِلَتۡ اِلَیۡکَ وَ ادۡعُ اِلٰی رَبِّکَ وَ لَا تَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿ۚ۸۷﴾ و لا یصدنک عن ایت الله بعد اذ انزلت الیک و ادع الی ربک و لا تکونن من المشرکین ﴿ۚ۸۷﴾ আর আল্লাহর আয়াতসমূহ তোমার প্রতি নাযিল হওয়ার পর তারা যেন তোমাকে তা থেকে বিরত রাখতে না পারে, তোমার রবের প্রতি তুমি আহবান কর এবং তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
২৭ঃ৮৪. حَتَّى إِذَا جَاؤُوا قَالَ أَكَذَّبْتُم بِآيَاتِي وَلَمْ تُحِيطُوا بِهَا عِلْمًا أَمَّاذَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ যখন তারা উপস্থিত হয়ে যাবে, তখন আল্লাহ বলবেন, তোমরা কি আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছিলে? অথচ এগুলো সম্পর্কে তোমাদের পুর্ণ জ্ঞান ছিল না। না তোমরা অন্য কিছু করছিলে?
اب بھی وقت ہے قرآن کریم کو اہمیت دی جائے اور دورہ حدیث کے بجائے قرآن کریم کے علم کا احاطہ کیا جائے اور اسی کی بنیاد پر سند فراغت دی جائے نیز قرآن کریم کے لیے کم از کم 2 سال مخصوص کیا جائے ورنہ حساب کے لیے تیار رہیں
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
একই অবস্থা আমারও হয়েছিল। কিন্তু আমার কথা হলো এই বইগুলো আসলে মাদ্রাসার জন্য একবারে কিনা হয়। সেগুলো যুগ যুগ চলে যায়। এই জন্য পরিস্থিতি বুঝে বলা দরকার ছিল। ইংলিশ ও সাধারণ এরকম বইয়ের দরকার হয়। ওই গুলো কেনা হয় না।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
আসসালামু আলাইকুম আমি আমার বাচ্চা নিয়ে খুব বিপদে আছি আজ দুই বছর ধইরা মাদ্রাসায় পড়ায় কিন্তু
কিন্তু কী?
আলহামদুলিল্লাহ
এখানে অনেক ভাই না জেনে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করছে, যত গুলোই কিতাব এর আলোচনা হচ্ছে, সব কিতাব দ্বীন ইসলাম বুঝার জন্য জানার জন্য। কুরআনের ব্যখ্যা তাফসীর বুঝার জন্য খাটি একজন আলেম হওয়ার জন্য কত কিতাব দরকার কারো জানা নেই।
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ?
সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনান আত-তিরমিজি
সুনানে নাসাই
সুনানে আবু দাউদ
সুনানে ইবনে মাজাহ
এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন :
মুয়াত্তা মালিক
মুসনাদে আহমাদ
মুসনাদে আবি হানিফা
শরহু মায়ানিল আছার
সহীহ ইবনে হিব্বান
মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ
সহিহ ইবনে খুযায়মাহ
মুস্তাদারাকে আল হাকিম
মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক
মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা
???
আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
@@KobirAkash-z8j কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান, কুরআনের বাহিরে যে কেউ অন্য কোনো কিতাব অনুসরণ করবে তাহলে সে আবু জাহেলের মত ই মুসরিক ও কাফের
*যাদের আকাবির আছে, বাপ দাদা আছে তারা তো পরিচয় দিবে, যাদের নাই তারা কোথায় থেকে পরিচয় দিবে??*
*কুরাইশী, হাশেমী, সিদ্দিকী, ফারুকী, ওসমানী, আলভী, হাসনি, হুসাইনী, বুখারী , তিরমিযী, মাদানী , কাসেমী আযহারী এই সব তো আকাবীর আর বাপ দাদার পরিচয় করিয়ে দেয়,*
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
@@KobirAkash-z8j😂
@@KobirAkash-z8j ভাই নিঃসন্দেহে সত্য কথা,কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান,
উক্ত বর্ণিত হাদীসের বই গুলো কি আল্লাহর আইন ?
সহিহ বুখারী
সহিহ মুসলিম
সুনান আত-তিরমিজি
সুনানে নাসাই
সুনানে আবু দাউদ
সুনানে ইবনে মাজাহ
এছাড়াও আরো কিছু কম পরিচিত হাদিস সংকলন বিদ্যমান। যেমন :
মুয়াত্তা মালিক
মুসনাদে আহমাদ
মুসনাদে আবি হানিফা
শরহু মায়ানিল আছার
সহীহ ইবনে হিব্বান
মুয়াত্তা ইমাম মুহাম্মাদ
সহিহ ইবনে খুযায়মাহ
মুস্তাদারাকে আল হাকিম
মুসান্নাফে আবদুল রাজ্জাক
মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা
???
আল্লাহর আইনকে কেউ কি পরিবর্ত করতে পারে? পবিত্র কোরআন ধাপে ধাপে ঘোষণা দিয়েছে যে, “আর কোন মুমিন নর ও নারীর অধিকার নাই যে, আল্লাহ্ ও রাসুল যে বিষয়সে ফয়সাল দিয়ে দিয়েছেন তারা সে বিষয়ে কোন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিবে। আর যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের আদেশ অমান্য করবে, নিশ্চয়ই তারা সুস্পষ্ট রূপে বিপথগামী।” (সুরা আহযাব-৩৬)।
অসাধারণ একটি ভিডিও
بارك الله في حياتكم وعلمكم وعملكم امين يارب العلمين شيخ حامد ظهيري
হে আহলুল কোরআন, আগে মুসলমান হও
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
আলহামদুলিল্লাহ আমি কাওমি মাদরাসা কে খুব ভালোবাসি ❤❤❤
Hadis is necessary for understanding the Quran.
Please first of all read the holy Quran in Bangla or in your own language for common idea or general knowledge as to what Allahu bestowed upon mankind. Deep knowledge would follow later. Salamun Alaikum.
যদিও ইবাদত করে মুসলিমরা উন্নত হচ্ছে অন্যান্য জাতি
یہ کتاب کو ن سے مدرسے میں پڑھائ جاتی ہیں؟ افسوس! ہمارے نصاب میں قرآن کریم کو وہ مقام نہیں دیا گیا جو اس کا حق ہے ۔
মাশাআল্লাহ
vai full boyan diben. half disen tai onek manus vul vabche.
আল্লাহ বলছেন, আমি বুঝার জন্য কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, ৫ বার বলছেন ১টা সুরাতে, প্রায় সকলেই জানেন। কিছু বক্তা মনে করেন, মানুষ কিছু বুঝেনা।
রাইট
@@alheraalhera5262 এক হাজারবার সত্য, কুরআন ই একমাত্র জীবন বিধান,
Tumi akta aleem biddesi lok
আল্লাহ আমাদের কবুল করুন
মাদ্রাসায় শুধু কোরআন পড়ানো হয়না বরং ফেক্বাহ,উসুলে ফেক্বাহ, আরবী সাহিত্যে,ইতিহাস, মান্তেক- ফলসফা, বালাগাত(অলঙ্কারশাস্ত্র) উলুমে হাদিস, আরবি উর্দু ফারসি তিনটি ভিন্ন দেশিয় ভাষা এছাড়া ৭ম শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা,অংক,ইংরেজি পড়ানো হয়। যদিও এ হুজুরের কাহিনিটা বানোয়াট কিন্তু উপরের তালিকাটা শতভাগ সত্য
কুরআন ই হচ্ছে এক মাত্র জীবন বিধান
এ ভাবেই তারা নিজেদের কারামত জাহির করে। এ সমসত কথার মাধ্যমে কিছু শেখার আছে কি?
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
absolutely right...
আমিন সুম্মা আমীন
Obossoi but Quran Valo Kore bujte hole Hadith o lage
মোল্লা সাহেব কোরআন কোরআন কোরআন দেশি ভাষার অর্থ সহ পড়ান, পরান
শিল্পপতি ৩ হাজার পকেটে নিয়ে কিতাব কিনতে গেছেন। উনি কেমন শিল্পপতি?
পৃথিবীর কোনো শিল্পপতিই পকেটে টাকা রাখেন না!
সেটা হয়তো আপনার অজানা।
তাদের টাকা পয়সা থাকে ব্যাংকে এবং বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে ইনভেস্ট করা।
@@MDArifulIslam-np4fq ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ও চেকবই তো থাকবে।
শিল্পপতি চিনাও আমারে,,,,
Masha Allah
এদেশের অনেক আলেম ও জানেনা।
এক মাত্র কিতাব আল কোরআন
سبحان الله لاحول ولا قوة الا بالله العلي العظيم
❤❤❤❤
সায়মন পোল্ট্রি ফিড ❤ইউটিউব চ্যানেল 🩷💙💞 জেলা কিশোরগঞ্জ
❤❤❤
❤A MOOFTI MOORKHO❤ O MITTHABADI❤
যে 3-4 লাখ টাকার কিতাব কিনতে পারে না সে আবার শিল্পপতি হয় কিভাবে?
ভাই হুজুরের ফুল বয়ান চাই
বিশাল শিল্পপতি হলে ৬৭০০০ টাকায় পিছু হেটে যেতো না। আর শিল্পপতির থেকে কেউ ১০০০০ টাকাও পেতো না।
আপনারা বিজ্ঞান পড়ান অংক পড়ার কেমিস্ট্রি বায়োলজি ফিজিক্স এগুলো পড়ার দর্শন পড়া নিকটমিক্স পড়ার শুধু বড় বড় কেতাব পড়ে একডা খালি
কোরআনের চেয়ে গল্পের বইয়ের দাম বেশি।
ফালতু কিচ্ছা
তুই কি জানিস
এতো কিতাব পড়েও দুলাইন ইবারাত পড়তে পারে না। আফসোস! সবই যেন আজ ধোঁকা!
আপনারা কুরআন এ একদম সন্তুষ্ট না,মানুষ কে আপনাদের মত কুরান থেকে বহু দুর সরিয়ে রাখতে মিশন এ নেমেছেন,
মেন্টাল
@@AaA-mz5tw কুরআন ই হচ্ছে একমাত্র জীবন বিধান
আহারে বযান
অপ্রয়োজনীয় বয়ান... বানোয়াট কিচ্ছা কাহিনী .... !!!
Salam Bhai, if you do not want to hear this kind of lecture, please avoid. But, refrain from bad comments.😢
Salam Bhai, if you do not want to hear this kind of lecture, please avoid. But, refrain from bad comments.😢
Salam Bhai, if you do not want to hear this kind of lecture, please avoid. But, refrain from bad comments.😢
ভাই তুমি তো এখনো ভালো করে কোরআন বুঝো নাই অপব্যাখ্যা করতেছে মাত্র আগে কোরআনকে ভালো করে বোঝার চেষ্টা করো তারপর কুরআনের ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করো
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
অতিরিক্ত বেক্কল হইলে যা বলে,,
মাশাআল্লাহ ❤❤
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আপনার জন্য আফসোস
তারা ৩০০ শত বছর পরে সঠিক পেলোনা
আপনি ১৪০০ শত বছর পরে সঠিক পেলেন কি করে????
মূর্খের মত কথা বলেন কেন????
আপনার জানার কমতি রয়েছে।
আরো পড়ুন আরো জানুন তাহলে আপনার ভুল ভাংগবে
আল্লাহ কোরআন দিয়েই কাউকে হেদায়েত দান করেন, আবার কোরআন দিয়েই পথভ্রষ্ট করেন (সুরা বাকারা)।
انت جاهل كبير الذي لا يفهم الشريعة اقرأ الأصول
মুস্তাকে আহমেদ ইবনে হাম্বল কোন জামাতের পড়ানো হয়।
ভাই আল্লাহর কিতাবের চেয়ে আর কোন বড় কিতাব আছে কি এই কিতাব বাদ দিয়ে মানুযের তৈরি করা কিতাবের মুল্য বেশি হলো কিভাবে
আল্লার কোরানের চেয়ে বড়ো কোনো কিতাব নাই, কিন্তুঐ কোরানের তাফসির লিখতে গেলে কয়েক লাইব্রেরি হওয়া অসম্ভব নয়। ধন্যবাদ
কুরআন হাদিস একটু বেশি বুজে গেছো মনপ হয়।
্্্জীবনে মাদ্রাসার বারান্দায় গিয়েছিলে নাকী।
হায়রে মাথা মোটা ভাই
@muhammedzahirulislকিam4359 কিন্তু এই কথাটা মাথা মোটারা বুজেনা
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
উলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
কী ওয়াজরে ভাই। আমার বুক ফাইটা কান্না আসতেছে।
এরাই ধর্মকে এতো জটিল করেছে।
অথচ কুরআন কত সহজ ও সহজলভ্য। আফসোস।
লাহুয়াল হাদিস এত দাম দিয়ে কিনবকেন কোরআনই কি জতেষ্ট নয়,,
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
কোরআনের ক বুজেন,?
@@mdmonawar7123 না
আমার জন্য জান্নাত জাহান্নম
নাই আমি ইসলাম কেন বুজব
আর কোরআনের ক কেন বুজব
আমার পির আব্বা আছেনা
কেল কেলাইয়া বেহেস্তে নিয়ে জাবে,,
আল্লাহর আদেশ নিসেদ কিছুই
জানা দরকার নাই,,
@@mdmonawar7123
না কোরআনের ক কেন বুজতহবে
আমার জন্য জান্নাত জাহান্নাম নাই
আল্লাহর আদেশ নিসেদ
জানার কোন প্রয়জন নাই
পির আব্বা সায়েখ আব্বা আছেনা তারা আমাকে কেল কেলাইয়া বেহেস্তে নিয়েজাবে,,
কিসে চিন্তা,,
মাশাআল্লাহ ,আলহামদুলিল্লাহ
এ-ই কিতাব পড়তে পড়তে তো আপনার জীবন শেষ হইয়া জাবে। আপনি কোরআন পড়বেন কখন। আর কোরআনের অর্থ বুঝবেন কখন? অনেক বড় শিল্পপতি গল্প আর গল্প....
কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সংস্কার করা উচিৎ।
আহলে হাদিস নামধারী ভাইরা বলছেন যে কুরআন কি যথেষ্ট নয়! আরে ভাই তাহলে হাদিস, তাফসীর, মাসয়ালা এগুলো কে দেবে আব্দুর রাজ্জাক, মুজাফফর এর মতো মুরখো গুলো!
ভাই যা বুঝেন না সেটা নিয়ে বলেন কেন? এইখানে যারা কমেন্ট করতেছে তারা আহলে কুরআন, শুধু কুরআন মানলে নাম আহলে হাদীস হয়? এইটুকু কমন সেন্স নাই?
তিনি আমাদের রাহবর
পন্ডিত তুমি হাদিস ছাড়া কোরআন ব্যাখ্যা করো তো দেখি
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
নবীজির উম্মতের মাঝে, কেউ কেউ কোরআনের আয়াত মানবে না। তারা নবীজির শত্রু। (৬নঃসুরাঃআনআমঃ আয়াতঃ ৩৩,১১২,১১৩।) (২৫নঃসুরাঃ ফুরকানঃ আয়াতঃ ৩০,৩১।) (৩১নঃসুরাঃ লুকমানঃ আয়াতঃ ৬,৭।) এইসব লোক থেকে দূরে থাকতে বলেছেন ঃ(৪নঃসুরাঃনিসাঃ আয়াতঃ ১৪০।) (৭নঃসুরাঃ আরাফঃ আয়াতঃ ১৯৯।)
Good for nathing
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।
৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ।
৫০:৪৫ نَحۡنُ اَعۡلَمُ بِمَا یَقُوۡلُوۡنَ وَ مَاۤ اَنۡتَ عَلَیۡهِمۡ بِجَبَّارٍ ۟ فَذَکِّرۡ بِالۡقُرۡاٰنِ مَنۡ یَّخَافُ وَعِیۡدِ ﴿۴۵﴾ نحن اعلم بما یقولون و ما انت علیهم بجبار ۟ فذکر بالقران من یخاف وعید ﴿۴۵﴾ এরা যা বলে আমি তা সবচেয়ে ভাল জানি। আর তুমি তাদের উপর কোন জোর- জবরদস্তিকারী নও। সুতরাং যে আমার ধমককে ভয় করে তাকে কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও।
৫৬:৮১ اَفَبِهٰذَا الۡحَدِیۡثِ اَنۡتُمۡ مُّدۡهِنُوۡنَ ﴿ۙ۸۱﴾ افبهذا الحدیث انتم مدهنون ﴿ۙ۸۱﴾ তবে কি তোমরা এই বাণী তুচ্ছ গণ্য করছ? আল-বায়ান তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ? ২৫:৩০ وَ قَالَ الرَّسُوۡلُ یٰرَبِّ اِنَّ قَوۡمِی اتَّخَذُوۡا هٰذَا الۡقُرۡاٰنَ مَهۡجُوۡرًا ﴿۳۰﴾ و قال الرسول یرب ان قومی اتخذوا هذا القران مهجورا ﴿۳۰﴾ আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে।
২৫:৩৩ وَ لَا یَاۡتُوۡنَکَ بِمَثَلٍ اِلَّا جِئۡنٰکَ بِالۡحَقِّ وَ اَحۡسَنَ تَفۡسِیۡرًا ﴿ؕ۳۳﴾ و لا یاتونک بمثل الا جئنک بالحق و احسن تفسیرا ﴿۳۳﴾ আর তারা তোমার কাছে যে কোন বিষয়ই নিয়ে আসুক না কেন, আমি এর সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা তোমার কাছে নিয়ে এসেছি।
২৫:৫২ فَلَا تُطِعِ الۡکٰفِرِیۡنَ وَ جَاهِدۡهُمۡ بِهٖ جِهَادًا کَبِیۡرًا ﴿۵۲﴾ فلا تطع الکفرین و جاهدهم بهٖ جهادا کبیرا ﴿۵۲﴾ সুতরাং তুমি কাফিরদের আনুগত্য করো না এবং তুমি কুরআনের সাহায্যে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সংগ্রাম কর।
৬:১০৬ اِتَّبِعۡ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ۚ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚ وَ اَعۡرِضۡ عَنِ الۡمُشۡرِکِیۡنَ ﴿۱۰۶﴾ اتبع ما اوحی الیک من ربک ۚ لا اله الا هو ۚ و اعرض عن المشرکین ﴿۱۰۶﴾ তুমি অনুসরণ কর তার, তোমার প্রতি যা ওহী প্রেরণ করা হয়েছে তোমার রবের পক্ষ থেকে। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। আর মুশরিকদের থেকে তুমি বিমুখ থাক।
৬:১১৪ اَفَغَیۡرَ اللّٰهِ اَبۡتَغِیۡ حَکَمًا وَّ هُوَ ﴿۱۱۴﴾ আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তোমাদের নিকট বিস্তারিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তোমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনো সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।
২:১২৪ وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی اِبۡرٰهٖمَ رَبُّهٗ আর স্মরণ কর, যখন ইবরাহীমকে তার রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব’। সে বলল, ‘আমার বংশধরদের থেকেও’? তিনি বললেন, ‘যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’।
২:১২৫ وَ اِذۡ جَعَلۡنَا الۡبَیۡتَ مَثَابَۃً আর স্মরণ কর, যখন আমি কাবাকে মানুষের জন্য মিলনকেন্দ্র ও নিরাপদ স্থান বানালাম এবং (আদেশ দিলাম যে,) ‘তোমরা মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর’। আর আমি ইবরাহীম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে, ‘তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ‘ইতিকাফকারী ও রুকূকারী-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র কর’।
৩:৯৬ اِنَّ اَوَّلَ بَیۡتٍ وُّضِعَ لِلنَّاسِ لَلَّذِیۡ بِبَکَّۃَ مُبٰرَکًا وَّ هُدًی لِّلۡعٰلَمِیۡنَ ﴿ۚ۹۶﴾ ان اول بیت وضع للناس للذی ببکۃ مبرکا و هدی للعلمین ﴿ۚ۹۶﴾ নিশ্চয় প্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে, তা মক্কায়। যা বরকতময় ও হিদায়াত বিশ্ববাসীর জন্য।
৬:১২৬ وَ هٰذَا صِرَاطُ رَبِّکَ مُسۡتَقِیۡمًا ؕ قَدۡ فَصَّلۡنَا الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّذَّکَّرُوۡنَ ﴿۱۲۶﴾ و هذا صراط ربک مستقیما قد فصلنا الایت لقوم یذکرون ﴿۱۲۶﴾ আর এ হচ্ছে তোমার রবের সরল পথ। আমি তো বিস্তারিতভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করেছি এমন কওমের জন্য, যারা উপদেশ গ্রহণ করে।
৬:১৪৯ قُلۡ فَلِلّٰهِ الۡحُجَّۃُ الۡبَالِغَۃُ ۚ فَلَوۡ شَآءَ لَهَدٰىکُمۡ اَجۡمَعِیۡنَ ﴿۱۴۹﴾ قل فلله الحجۃ البالغۃ ۚ فلو شاء لهدىکم اجمعین ﴿۱۴۹﴾ চূড়ান্ত সত্য-নির্ভর প্রমাণ তো আল্লাহর কাছে আছে, আল্লাহ যদি চাইতেন তাহলে তিনি অবশ্যই তোমাদের সকলকে সত্যপথে পরিচালিত করতেন। তাইসিরুল
৬:১৫৫ وَ هٰذَا کِتٰبٌ اَنۡزَلۡنٰهُ مُبٰرَکٌ فَاتَّبِعُوۡهُ وَ اتَّقُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ و هذا کتب انزلنه مبرک فاتبعوه و اتقوا لعلکم ترحمون ﴿۱۵۵﴾ۙ আর এটি কিতাব- যা আমি নাযিল করেছি- বরকতময়। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং তাকওয়া অবলম্বন কর, যাতে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও। আ
৬:১৬১ قُلۡ اِنَّنِیۡ هَدٰىنِیۡ رَبِّیۡۤ اِلٰی বল, ‘নিশ্চয় আমার রব আমাকে সোজা পথের হিদায়াত দিয়েছেন। তা সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইবরাহীমের আদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না’।
যা বলছে ওটার ভিতরেও শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে
Please read the translation of the Quran every day. There's no need to read those huge numbers of books. We will be asked about the Quran in hereafter, not of those so-called books. Please don't misguided general people.
Ami onek mohabbat kori
মিথ্যা ওয়াজ কোরআন তো আর পড়োনা
Don't kill people’s time with such dramatization.
"কী" বানান ভুল করে কি লেখা হয়েছে।
এই মহাবিশ্বের অগুনতি যার শেষ নাই এরকম জ্ঞান চর্চা হয়বুঝি ক-ওমি মাদ্রাসায়?
Hujur boy ki sorno Dewa bada j tar dam ato base kano😢
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে মাদ্রাসা নেই কেনো?
দামি তো হবেই ব্যাবসা বলতে কথা আছেনা⁉️⁉️
Surah 4.135, 5.8, 4.144, 4.105, 3.118, 2.191-3, 2.105 and many more, all give a clear instructions about what is a top priority duty. But the BD Muslim groups are headed by Indian agents, and their mission is to suppress the Muslim students or misdirect them away from proper duty and a value system. What has Hefazath done for justice in BD ? Big talk only, but no action.
আহারে!!!! হুজুর আল্লাহর কিতাব, বাদ দিয়ে এমন জংগলের দরকার কি??
শুধু কুরআন পড়ে আপনি কি বুঝবেন? কুরআন অতি সংক্ষেপে লেখা আছে। এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ হিসেবে তাফসীর আর হাদীস লাগে। মুসনাদে আহমদ বইয়ে ২৫০০০ টা হাদীস আছে। ৫২ খণ্ডের বই, দাম ৬২০০০ টাকা। যা কিছু বলবেন ভেবে বলবেন। অযথা নিজের মুর্খতার পরিচয় দেবেন না।
বাজে আলাপ
৫২ কিতাবের কি দরকার?
কোরান বুঝে পড়ুন, গল্প গোজব বাদ দিন।
যেখানে আল্লাহ বলেছেন মানুষের হেদায়েতের জন্য একমাত্র কোরানই যথেষ্ট।
ছাগল কোথাকার, শুধু কোরআন দিয়ে ইসলাম চলে না।
এই রকম আজগুবি কথা কে বলেছে????
মুসনদে আহমদ একটি হাদিসের কিতাব।
আর পবিত্র কুরআনই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সকল কথা মানতে আদেশ করেছেন।
এইজন্য কুরআন মানতে গেলে অবশ্যই ঐ হাদীসের কিতাব গুলো জরুরি। অন্যথায় কুরআন মানা হলো না।
আপনার কথাটা এমন হয়েছে যে,
৪/৫ লাখ টাকা খরচ করে হজ্জ করার কি দরকার?? ২/৩ শত টাকা দিয়ে অল্প খরচে কোরআন পড়ে আমল করলেই তো হয়ে গেল।
কিন্তু কুরআনই বলেছে হজ্জ করতে। যদি কেউ কুরআন মানতে চায় ।আর যদি তার সামর্থ্য থাকে। তাহলে অবশ্যই তাকে ৪/৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে।হজ করতে হবে।
মূলত: আপনিও ঐ শিল্পপতির মত চিন্তা ভাবনা লালন করছেন।
আলেমদের সাথে উঠাবসা করুন। তাহলে অনেক জ্ঞান খুলে যাবে
ভাই শোনেন কুরআনের ফুল ব্যাখা আজ পর্যন্ত কেউ শেষ করতে পারেনী কুরআন এর ব্যাখা একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন।
পাগল ছাগল জানে না বোঝো না হুদাই বকে😊
কওমী মাদ্রাসায় সমকামীতা শেখানো হয়😂😅
কওমি হুজুর কার কাজতে কিভাবে টাকা আদায় করাহয় কোওশল করা তাদের কাজ
এরা আগে বাড়ি বাড়ি বাচ্চাদের দিয়ে বাশ চাল তুলত। আর এখন জিলাপি সুন্নি দের সাথে মিলে সালাফদের অপমান করে। এদের ফিতনা থেকে মুক্তি চাই
চুপ কর শয়তান
এ মাথামোটা তুমি কি জানো হে,,,,একবার কওমি মাদ্রাসা জাও,,,সময় কাটাও তাহলে বুঝতে পারবা কি শিক্ষা দেওয়া হয়। আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত দান করুন।
এক কাহিনী কতবার বলবেন ?
বাংলা ভাষায় কি "কিতাব" বলে কোন শব্দ আছে? আরবের মরুভূমিতে সৃষ্ট বর্বর দুর্ধর্ষ দস্যুদ্বারা প্রচারিত এবং প্রসারিত মতবাদের বিশ্বাসীগণ একমাত্র বইয়ের পরিভাষায় "কিতাব" বলে সুখ অনুভব করে!
কেন ঐ হুজুর সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দিলেও , আরবের ভাষা ব্যবহার করছেন!
Ek boi chara aar kuno boi e nai. 😊
এই বাটপারি ওয়াজ এখন আর চলেনা।কুরআন বাদ দিয়ে এই লাহওয়াল হাদিসের গপ্প আর কতদিন করবেন।
২) সূরা আল বাক্বারাহ্
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু।
১
الم
আলিফ লাম মীম।
২
ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷
৩
الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷
৪
والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ
এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
৫
أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ
তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
৬
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ
নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
৭
خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ
আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
কওমি মাদ্রাসায় রাতে শিশু বলৎকার করা হয়
যে শিল্পপতি তার পকেটে ৫-১০ টাকা লাখ টাকার কিছু না
একটি ছোট কথা বলতে কত ট্যাবলেট বিক্রি করে ফেলল এই কেনবাচার।
দূর।এক মিনিটের কথা ১০ মিনিট লাগাইচে।
উনার সোভাকাংকি শিল্পপতি, কিন্তু লাখ টাকা দিওয়ার মোড়াদ নাই😂😂 আবার নাকি বাজেটের কথা শুনে ভাব নেয়😂😂😂😂😂
আজীবনের শিক্ষা পেয়ে গেছে।