সালাম রসুলের নামে আমরা সুন্নত পালন করি জুব্বা পরি দাড়ি রাখি মিলাদ পুর কিয়াম করি সুন্নত নামাজ পড়ি এ নবী সালাম আলাইকা কই প্রকৃতভাবে রসূলকে মানা হয় না কারণ রসুলদের মধ্যে পার্থক্য করা যাবে না কিন্তু আমরা এটাই বেশি করি যে রসূলকে ভালোবাসে সে কোরআনকে ভালোবাসতে হবে রসুলের চরিত্র টাই কোরআন আমরা রাহুল হাদিস দিয়া রসূলের নামে যাহা কিছু করি সবই অনর্থক
সালামুন আলাইকুম। সুরা নিসার ৭৮ নং আয়াতে বলা হয়েছে তোমাদের কল্যাণ ও অকল্যাণ দুটোই আল্লাহর তরফ থেকে। পক্ষান্তরে ৭৯ নং আয়াতে রসুলকে উদ্দেশ্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেন তোমার যাহা কিছু কল্যাণকর তাহা আল্লাহর পক্ষ থেকে আর যা অকল্যাণকর তা তোমার অর্জন। বিস্তারিত আলোচনা করলে কৃতার্থ হবো।
এই প্রশ্নটা আমারো । সত্য সব সময় তিতাই হয় । এর কোনো উত্তর থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়না । কারণ সূরাহ : তাকদীরে, আয়াত : ২৯ য়ে বলা আছে তোমরা ইচ্ছা করনা যদি বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহ ইচ্ছা না করেন । তোমরা ইচ্ছা করতে পারনা, যদি না সৃষ্টি কূলের রব আল্লাহ ইচ্ছা না করেন । তাহলে নিজের অকল্যাণ ব্যক্তি নিজে কিভাবে করতে পারে ?
@@baharulislamsardar3166 ভাই, আল-কুরান এর মাঝ খান থেকে হটাত করে একটা আয়াত বলা কি যাবে ? আগে পিছেও তো পড়তে হবে। কোন বিষয়ে আল্লাহ্ বলছেন সেটা না দেখেই কি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে ? প্রথমে এই সূরার শেষ তিনটা আয়াত পড়ি। ৮১-২৭ - এটা (আল-কুরান) অন্য কিছু নয় বরং বার্তা (Message) জগতবাসীর জন্য। ৮২-২৮ - আর তোমাদের মধ্যে তাদের জন্য, যারা চায় সঠিক/সোজাসুজি পথ। ৮৩-২৯ - আর তোমরা তা চাইতে পারবেনা যদি না চান আল্লাহ্, যিনি জগতগুলোর প্রতিপালক। এখানে আপনার ব্যাক্তিগত চাওয়া পাওয়া নিয়ে কথা হচ্ছেনা। মানে কি দিয়ে ভাত খাবেন বা কি চুরি করবেন বা কোন দেশে বেড়াতে যাবেন ইত্যাদি নিয়ে কথা হচ্ছেনা। কথা হচ্ছে একটি বিশেষ বিষয়ে। এখানে কথা হচ্ছে সেই পথ চাওয়ার ব্যাপারে যে পথ সোজা আল্লাহ্র কাছে আপনাকে নিয়ে যাবে। কারণ আল্লাহ্ই মানুষকে সেই সোজা পথে পরিচালিত করেন। এখন আপনি যদি সারাদিন চুরি বাটপারি খারাপ কাজ করেন আর এরপর আল্লাহ্কে যদি বলেন, হে আমার রব, আপনি আমাকে সেই পথে পরিচালিত করুন যা সোজা আপনার দিকে তাহলে কি আল্লাহ্ আপনাকে সেই পথে নিয়ে যাবেন ? তাই শুধু আপনি চাইলেই হবেনা। আল্লাহ্ আপনাকে যাচাই বাছাই করবেন। এরপর তিনি যদি আপনাকে এর উপযুক্ত মনে করেন তবেই আপনি সেই পথের দেখা পাবেন। সেই পথের বর্ণনা আল্লাহ্ করেছেন ৬-৫১ থেকে ৬-৫৩ পর্যন্ত।
Sir.Apnar upor shanti
সালাম রসুলের নামে আমরা সুন্নত পালন করি জুব্বা পরি দাড়ি রাখি মিলাদ পুর কিয়াম করি সুন্নত নামাজ পড়ি এ নবী সালাম আলাইকা কই প্রকৃতভাবে রসূলকে মানা হয় না কারণ রসুলদের মধ্যে পার্থক্য করা যাবে না কিন্তু আমরা এটাই বেশি করি যে রসূলকে ভালোবাসে সে কোরআনকে ভালোবাসতে হবে রসুলের চরিত্র টাই কোরআন আমরা রাহুল হাদিস দিয়া রসূলের নামে যাহা কিছু করি সবই অনর্থক
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
সালামুন আলাইকুম ❤❤❤
সালাম নারায়ণগঞ্জ শুনছি
সালাম
মিরপুর ঢাকা।
Salamun alaikum
সালামুন আলাইকুম
سلام عليكم طبتم ¤ ما شاء الله - لا قوة الا بالله ¤ الحمد لله رب العالمين¤
❤❤❤❤
সালামুনআলাইকুম স্যার নিসার টোটাল আয়াত হলো 176 টি ?
আপনি যখন কোন আয়াত বলবেন, তখন সুরার নাম আর আয়াত নাম্বার টা বলবেন। তাহলে আমাদের বুঝতে ভালো হয়।
সালামুন আলাইকুম কেমন আছেন।
সালামুন আলাইকুম।
সুরা নিসার ৭৮ নং আয়াতে বলা হয়েছে তোমাদের কল্যাণ ও অকল্যাণ দুটোই আল্লাহর তরফ থেকে। পক্ষান্তরে ৭৯ নং আয়াতে রসুলকে উদ্দেশ্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেছেন তোমার যাহা কিছু কল্যাণকর তাহা আল্লাহর পক্ষ থেকে আর যা অকল্যাণকর তা তোমার অর্জন। বিস্তারিত আলোচনা করলে কৃতার্থ হবো।
এই প্রশ্নটা আমারো । সত্য সব সময় তিতাই হয় । এর কোনো উত্তর থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়না । কারণ
সূরাহ : তাকদীরে, আয়াত : ২৯ য়ে বলা আছে
তোমরা ইচ্ছা করনা যদি বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহ ইচ্ছা না করেন ।
তোমরা ইচ্ছা করতে পারনা, যদি না সৃষ্টি কূলের রব আল্লাহ ইচ্ছা না করেন ।
তাহলে নিজের অকল্যাণ ব্যক্তি নিজে কিভাবে করতে পারে ?
@@baharulislamsardar3166 ভাই, আল-কুরান এর মাঝ খান থেকে হটাত করে একটা আয়াত বলা কি যাবে ? আগে পিছেও তো পড়তে হবে। কোন বিষয়ে আল্লাহ্ বলছেন সেটা না দেখেই কি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যাবে ? প্রথমে এই সূরার শেষ তিনটা আয়াত পড়ি।
৮১-২৭ - এটা (আল-কুরান) অন্য কিছু নয় বরং বার্তা (Message) জগতবাসীর জন্য।
৮২-২৮ - আর তোমাদের মধ্যে তাদের জন্য, যারা চায় সঠিক/সোজাসুজি পথ।
৮৩-২৯ - আর তোমরা তা চাইতে পারবেনা যদি না চান আল্লাহ্, যিনি জগতগুলোর প্রতিপালক।
এখানে আপনার ব্যাক্তিগত চাওয়া পাওয়া নিয়ে কথা হচ্ছেনা। মানে কি দিয়ে ভাত খাবেন বা কি চুরি করবেন বা কোন দেশে বেড়াতে যাবেন ইত্যাদি নিয়ে কথা হচ্ছেনা। কথা হচ্ছে একটি বিশেষ বিষয়ে। এখানে কথা হচ্ছে সেই পথ চাওয়ার ব্যাপারে যে পথ সোজা আল্লাহ্র কাছে আপনাকে নিয়ে যাবে। কারণ আল্লাহ্ই মানুষকে সেই সোজা পথে পরিচালিত করেন। এখন আপনি যদি সারাদিন চুরি বাটপারি খারাপ কাজ করেন আর এরপর আল্লাহ্কে যদি বলেন, হে আমার রব, আপনি আমাকে সেই পথে পরিচালিত করুন যা সোজা আপনার দিকে তাহলে কি আল্লাহ্ আপনাকে সেই পথে নিয়ে যাবেন ? তাই শুধু আপনি চাইলেই হবেনা। আল্লাহ্ আপনাকে যাচাই বাছাই করবেন। এরপর তিনি যদি আপনাকে এর উপযুক্ত মনে করেন তবেই আপনি সেই পথের দেখা পাবেন। সেই পথের বর্ণনা আল্লাহ্ করেছেন ৬-৫১ থেকে ৬-৫৩ পর্যন্ত।
Sura 4 er 187 কোথায় পেলেন ??
ঐদিন আমি একটু মানসিকভাবে ভালো ছিলাম না তা ভিডিওর আলোচনায় বোঝা যায় সেজন্যই অযাচিতভাবে ভুলটা হয়েছে ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
Salamun alaikum