রানীগঞ্জ বাজার -পর্ব ২ (শেষ পর্ব)

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 29 ก.ย. 2024
  • জামালপুরে শত বছর আগে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড় ঘেঁষে গড়ে ওঠে রানীগঞ্জ হাট। নদীপথের সহজ যাতায়াত ও শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা এই রানীগঞ্জ হাট তখন থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ছিল প্রসিদ্ধ। দূর-দূরান্ত থেকে আসা ব্যবসায়ী, ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণে মুখর থাকতো এই হাট। কিন্তু এখন আর আগের মতো নেই সেই প্রাণচাঞ্চল্য। কালক্রমে ঐতিহ্য হারিয়ে এখন কোনোমতে টিকে থাকা এ হাটটি বিলীন হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। শুরু থেকেই সপ্তাহের শনিবার ও মঙ্গলবার এই দুই দিন বসে হাট। যেহেতু সে সময় নদীপথই ছিল যাতায়াত ও পরিবহনের প্রধান মাধ্যম, তাই নদীকেন্দ্রিক এই হাটে ব্রহ্মপুত্রেই আনা-নেওয়া হতো সব পণ্য। জামালপুর ও তার আশপাশের এলাকা ছাড়াও ময়মনসিংহ, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমাগম ঘটত এই হাটে। ধান, পাট, চাল, গম, সরিষা, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, মসলাসহ বিভিন্ন ধরনের শত শত মণ পণ্যবোঝাই বিশাল নৌকাসহ ব্যবসায়ীদের অন্য নৌযানের বহর ভিড়ত এই হাটের ঘাটে। এসব ছাড়াও আসত বিভিন্ন শস্য, শাকসবজিসহ অন্য পণ্য ও পশুবাহী নৌকা।
    ভূমি জরিপ সিএস সূত্রে জানা গেছে, ১৯১৩ সালে অবিভক্ত ভারতে নাটোরের রানী দেবী চৌধুরানী তার নাম অনুসারে প্রায় ১০ একরজুড়ে এই হাটটি স্থাপন করেছিলেন।

ความคิดเห็น • 2

  • @Storeusba
    @Storeusba 3 หลายเดือนก่อน

    অনেক সুন্দর পরিবেশন করা হয়েছে ❤

  • @takiaahmed-fu9wy
    @takiaahmed-fu9wy 3 หลายเดือนก่อน

    অনেক সুন্দর হয়েছে ❤