১৫০ টাকা কেজি বিক্রির সময় তো কৃষকদের বলতে শুনলাম না যে, আমাদের বেশি লাভ করার দরকার নাই।দাম কমিয়ে দিলাম। এখন কান্নাকাটি করতেছে কেন?? কাচামালের দাম কম বেশি হবেই এটাই স্বাভাবিক। দামটা এমন রাখতে হবে যাতে ক্রেতা বিক্রেতা সবারই ন্যাযদাম পায়।।
ভাই পিয়াজের দাম যখন 20 টাকা ছিলো তখন ষারের দাম কম ছিলো বুজলাম এখন ষারের দাম হিসাবে পিয়াজের দাম 45_50 টাকা ঠিক আছে কৃষকদের চোখ ফুটে গেছি বেশি খেতে খেতে বুচ্ছেন এখন ষারের দাম যেমন বেশি তেমন 20 টাকার তুলনায় 50 টাকাও বেশি
সরকারের কাছে একটি আবেদন আমাদের এই বাংলাদেশের সকল কৃষকদের সমস্যার সমাধান করতে হবে আমাদের দেশের যতটুকু পরিমাণ লাগবে শুধু ওই পরিমাণ টুকুই রেখে বাকি সব বাহিরের দেশে রফতানি করতে হবে তাহলে বাংলাদেশ সফলতার মুখ দেখতে পারবে এবং সকল কৃষক ভাইদের মুখে হাসি ফুটবে
আমি চাই বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে ভারত থেকে কোনরকম খেয়ে আমদানি না করা হোক তা না হলে আমাদের দেশের কৃষকরা আরো বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে আমি চাই আমাদের দেশের কৃষকদের কাছ থেকে পেঁয়াজ আমাদের দেশের সরকার সরাসরি কিনে সেটা টিসিবির মাধ্যমে বিক্রি করা হোক
ঢাকায় এখনো 60 টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে অথচ কৃষকরা তাদের উৎপাদন খরচ পাইতেছে না। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সমস্যাটা হলো মজুদদার ব্যবসায়ীদের। একদিকে তারা সিন্ডিকেট করে কৃষকের কাছ থেকে কম দামে পেঁয়াজ কিনবে, অন্যদিকে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে সিন্ডিকেট করে তিনগুণ চারগুণ লাভ করবে। এই সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সরকার তার দায় এড়াতে পারে না।
অবশ্যই ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেশীয় পিয়াজ বাজারে তুলে দেশের কৃষকদের স্বাবলম্বী করতে সাহায্য করুন। পেঁয়াজ একটি পচনশীল দ্রব্য। যারা আমাকে একটা করেছে তাদেরকে ন্যায্য মূল্য দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
চাষিরা যদি ৩০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করে ওই পেজ তো বাজারে ৫০ টাকা কেজি হবে এর থেকে বেশি দামে যদি শাহিরা বিক্রি করে তাহলে তো বাজারে ব্যাগের কেজি হবে ১০০ টাকা
চাষিদের উচিৎ সরাসরি ঢাকাতে তাদের পন্য এনে বিক্রি করা।অতিরিক্ত হাত বদলের কারনে কৃষকরা তাদের কাঙ্ক্ষিত মূল্য পায়না।কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীরা ঠিকই তাদের স্বার্থ আদায় করে নিচ্ছে
দাম বেশি থাকলে সাধারণ মানুষের সমস্যা। দাম কম থাকলে কৃষকের সমস্যা। এটার দায় কার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের। কৃষক ভাইদের ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্ন রয়ে গেল। প্লিজ আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাবেন
তোমাদের তো ভরে না। দাম কমলে তোমাদের গেরা উঠে। দেশের মানুষ একটু শান্তিতে থাকলে তাদের সমস্যা। যখন 50 টাকার জিনিস 200 টাকায় বিক্রি করে তখন কোন সমস্যা হয় না। 200 টাকা কেজি বিক্রি করে তোমাদের লোভ হয়ে গেছে। সারাবছর যেন পেয়াজের দাম 50 টাকা কেজি থাকে। 1 টাকাও যেন না বাড়ে।
আর আমাদের কত টাকা দিয়ে কিনে খেতে হচ্ছে পেঁয়াজ গুলোকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করলে পরবর্তীতে বাইরের দেশ থেকে আর আমদানি করা লাগবে না এজন্য সরকারের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি
পেঁয়াজ বেশি উৎপাদন হয়েছে তো ভাল কথা। এখন এটাকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেন। বাংলাদেশে পেঁয়াজ সংরক্ষণের অভাবে বহুত পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়ে যায়। যদি এটা সরকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে, তাহলে আমাদের পেঁয়াজের জন্য বাইরের রাষ্ট্রের উপর নির্ভর করতে হবে না।
ধন্যবাদ জানাই কৃষকদের সমস্যা তুলে ধরার জন্য।
আমাদের বাংলাদেশি কৃষকদের কথা ভেবে ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি না করা হোক😪👎
আর আমরা না খেয়ে মরি
সারের দাম কমানো হোক তাহলে কৃষক বাঁচবে
দুইদিন আগেও ভারত 50000 টন পেঁয়াজ বাংলাদেশের রপ্তানি করার অনুমতি দিয়েছে,
Haray pagol aitha onion na pojha piaj
১৫০ টাকা কেজি বিক্রির সময় তো কৃষকদের বলতে শুনলাম না যে, আমাদের বেশি লাভ করার দরকার নাই।দাম কমিয়ে দিলাম। এখন কান্নাকাটি করতেছে কেন?? কাচামালের দাম কম বেশি হবেই এটাই স্বাভাবিক। দামটা এমন রাখতে হবে যাতে ক্রেতা বিক্রেতা সবারই ন্যাযদাম পায়।।
Sovab Vai... 10 mas lav 2 mas dam kom thake shudhu
সার, কীটনাশক, অন্যান্য খরচ কমিয়ে দিন।
ধন্যবাদ। এটাই আসল কথা হওয়া উচিত।
ভাই পিয়াজের দাম যখন 20 টাকা ছিলো তখন ষারের দাম কম ছিলো বুজলাম এখন ষারের দাম হিসাবে পিয়াজের দাম 45_50 টাকা ঠিক আছে কৃষকদের চোখ ফুটে গেছি বেশি খেতে খেতে বুচ্ছেন এখন ষারের দাম যেমন বেশি তেমন 20 টাকার তুলনায় 50 টাকাও বেশি
কৃষককে সরকারের উচিত মূলধন দেওয়া। যাতে করে কৃষক সারাবছর পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে পারে।
সরকারের কাছে একটি আবেদন
আমাদের এই বাংলাদেশের সকল কৃষকদের সমস্যার সমাধান করতে হবে
আমাদের দেশের যতটুকু পরিমাণ লাগবে শুধু ওই পরিমাণ টুকুই রেখে বাকি সব বাহিরের দেশে রফতানি করতে হবে
তাহলে বাংলাদেশ সফলতার মুখ দেখতে পারবে
এবং সকল কৃষক ভাইদের মুখে হাসি ফুটবে
পেঁয়াজের দাম সিন্ডিকেটের পকেটে না যেয়ে কৃষকের পকেটে যেতে হবে, হায়রে সিন্ডিকেট!!
এদেশের কৃষক যখন বেশি দাম হয় তখন মাঠে নামে না....
এটা মনে রাখা দরকার যাদের সমস্যা হয় তারাই মাঠে নামে।
আর এটা মনে রাখা দরকার তারা এদেশে উৎপাদন খরচ বেশি এখন যদি লচ করে তাহলে চলবে?
২০০-২৫০ টাকা কেজি বীজ কিনে আবাদ করেছে।এক মন বীজের দাম ৮০০০-১০০০ টাকা।এই দামে বিক্রি করলে কৃষক বাঁচবে
আরে ২০০ টাকা কেজির সময় আনদোলন কোথায় ছিলো দাম কমানোর আনদোলন করেননি কেন
ভাই সেই সময় তো কৃষক নিজেই আড়াইশো টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনে জমিতে রোপন করছে। কৃষক সে সময় পেঁয়াজ কোথায় পাবে?@@shahinmia36410
@@shahinmia36410তুমি পিয়াজ লাগায়ে খাও দেখ এক কেজি কত খরচ পরে
এটার সঠিক কারণ চিহ্নিত করে অ্যাকশন নিতে সরকারকে অনুরোধ করতেছি।
দেশের কৃষক এর ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হবে। দেশের কৃষকদের ক্ষতিগ্রস্থ করা যাবে না।
আমি চাই বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে ভারত থেকে কোনরকম খেয়ে আমদানি না করা হোক তা না হলে আমাদের দেশের কৃষকরা আরো বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে আমি চাই আমাদের দেশের কৃষকদের কাছ থেকে পেঁয়াজ আমাদের দেশের সরকার সরাসরি কিনে সেটা টিসিবির মাধ্যমে বিক্রি করা হোক
কৃষক বাঁচাও দেশ বাঁচাও সকলের সহযোগিতা চাই
আর আমরা কিনতে গিয়ে কাঁদতে হয়,,, 😢😢
দাম কম শুধু নিউজে,, বাজারে এখন নতুন পিয়াজ ৬০টাকা!!
আমদানি সম্পূর্ণ বন্ধ রেখে দেশের চাষীদের কে ন্যায্য মূল্য দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি
আমরা লসের সম্মুখিন হয়ে আছি হোয়েল জিপিএস বন্ধ করো না হয় কীটনাশকের দাম কমিয়ে দাও
দেশের কৃষক কে বাঁচাতে হবে বাহিরে থেকে মাল প্রয়োজন হলে বন্ধ করতে হবে
দাম বাড়লে তো আমরা গরীবরা কাদি। 😮😮
ভাই আমি তো কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানায় বসবাস করি কালকে বাজার থেকে পেঁয়াজ ৬০টাকা কেজি কিনেছি।
দুই মাস পিঁয়াজ, আলু আমদানি বন্ধ করে কৃষক আর নতুন উদ্যোক্তার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
এই হল আমাদের দেশের অবস্থা
এই ভরা মৌসুমে আমদানি বন্ধ রেখে দেশের কৃষক বাঁচাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
চাষির জন্য সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া উচিত
এরকম বাজার থাকলে সামনে কৃষক আর পেঁয়াজ লাগাবে না
কৃষি কীটনাশক সার ও অন্যান্য খরচ কমে দিন ....!
দাম যখন অতি মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। তখনতো বিক্রেতার কিছু বলেনা।
এটা সত্যিই দুঃখজনক।
খুশি হলাম ।আল্লাহ বিচার করুক
সারাবছর মানুষকে না খাইয়ে মারে ।পেঁয়াজের দাম 15 থেকে 20 টাকা কেজি হওয়া উচিত
78, টাকা কেজি দাম থাকলে কৃষকরা চালান গড়ে ফিরবে
খরচা বাজার মূল্য ৫০ টাকা কেজি দরে থাকা উচিত
এখন দেখতেছি পিয়াজের দাম বাড়লেও সমস্যা, দাম কমলেও সমস্যা🙄
সরকারকে ক্রয় করা উচিৎ
কৃষকদের উচিত এখন সবগুলা না বিক্রি করা
দুইটা পেজ একসাথে হবে কেন কৃষি বিভাগের ও উচিত অবিলম্বে এলসি বন্ধ করে দেওয়া হোক
কৃষকের আবাদি ওষুধ পত্রে দাম কমানো দরকার।
ঢাকায় এখনো 60 টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে অথচ কৃষকরা তাদের উৎপাদন খরচ পাইতেছে না। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সমস্যাটা হলো মজুদদার ব্যবসায়ীদের। একদিকে তারা সিন্ডিকেট করে কৃষকের কাছ থেকে কম দামে পেঁয়াজ কিনবে, অন্যদিকে খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে সিন্ডিকেট করে তিনগুণ চারগুণ লাভ করবে। এই সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সরকার তার দায় এড়াতে পারে না।
সরকারের প্রতি আহবান ন্যায্য মূল্যে এদের প্যাচ কিনে রাখুন পরবর্তীতে সাপ্লাই দেওয়া যাবে
১৬০০ টাকা মন তত ভালই আর কি চায় তারা সাধারণ জনগণ ১০০ টাকা কেজি পেয়াজ কবে
এদেশের কৃষক যখন বেশি দাম পায় তখন ভোক্তা অধিদপ্তর পিছনে লাগে এখন কই
অবশ্যই ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেশীয় পিয়াজ বাজারে তুলে দেশের কৃষকদের স্বাবলম্বী করতে সাহায্য করুন। পেঁয়াজ একটি পচনশীল দ্রব্য। যারা আমাকে একটা করেছে তাদেরকে ন্যায্য মূল্য দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
ভারত থেকে পেয়াজ আমদানি বন্ধ করতে হবে 😢😢😢।
অবিলম্বে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করা হোক তা না হলে কৃষক উৎসাহ হারাবে পিয়াজ চাষ করার। তখন ইন্ডিয়া থেকে 10000 টাকার মধ্যে আমদানি করে খেয়ো।
Right
শুধু দেখি শুনি বাজারে গেলে সব কিছু উল্টো দাম আকাশ চুম্বী
কৃষকের জিএমএস সারা
পিঁয়াজ বিদেশ থেকে আনা কমানো হক যদি ৭০ টাকা কিনে খেতে হয় দেশি কৃষক ভাইদের পিয়াজ কিনবো তাতে তারা লাভবান হবে
সহমত..
দাম যখন বাড়ে তখন আর তাদের কোন কথা থাকে না
নিউজে কম বাজারে গিয়ে দেখেন।
জামায়াত ইসলামের লোকজন আরত ব্যাবসায় যুক্ত হয়ে কৃষকের কাছ থেকে ন্যায্যমুলে পিয়াচ কিনে সারাবছর সাধারণ মানুষকে ন্যায্যমুল্যে সরবরাহ করা উচিৎ।
আমদানি না করলে তো আবার পেঁয়াজের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়।
চাষিরা যদি ৩০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করে ওই পেজ তো বাজারে ৫০ টাকা কেজি হবে এর থেকে বেশি দামে যদি শাহিরা বিক্রি করে তাহলে তো বাজারে ব্যাগের কেজি হবে ১০০ টাকা
একটু সহ্য করুন ভাই আপনারা বাংলাদেশের সম্পদ আপনারা যদি কিছুটা সহযোগিতা করেন তাহলে ইনশাআল্লাহ দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।
বাজারে কোন পেজে কেজি 70 টাকা ৬৫ টাকা
আমাদের বাংলাদেশি কৃষকদের কথা ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করা হোক আলো আমদানি করা বন্ধ করা হোক
যখন ২০০/২৫০কেজি বিক্রি করছে,তখন কার টাকা কি ভোক্তা দের বিলিয়ে দিয়েছে।
সরকারি উদ্যোগে তাদের পেঁয়াজ কিনে নেওয়া হোক
পিয়াজের দাম ৫০-৬০ এর মধ্যে থাকতে হবে। তার বেশি নয় কম ও নয়।
পেজের দাম কম আমরা এখনো 70 টাকা কেজি পেজ কিনে খায় কেন
চাষিদের উচিৎ সরাসরি ঢাকাতে তাদের পন্য এনে বিক্রি করা।অতিরিক্ত হাত বদলের কারনে কৃষকরা তাদের কাঙ্ক্ষিত মূল্য পায়না।কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীরা ঠিকই তাদের স্বার্থ আদায় করে নিচ্ছে
আরে ভাই সবাই মিলে কি ঢাকায় এসে বিক্রি করতে পারেন না?? এখানে সবকিছুর দাম বেশি
আমাদের বাঙালির একটা অভ্যাস আছে,যখন কোনো পন্যের দাম বেড়ে যায় তখন চোদ্দগুষ্টি মিল্লা সেই পন্য উৎপাদনে নাইমা পরে,,যখন দাম কমা শুরু করে তখন চাষও কমে যায়।
বাংলাদেশে এতো অশান্তির কারণ কী জানেন?
"আমরা শ্রীলঙ্কার মতো ল্যাংটা করে দৌড়ানি দিতে ব্যর্থ হয়েছি"😊
কৃষকের সার কীটনাশকের দাম কমানো উচিত। কিন্তু আন্দোলন করতে হবে এটার মানে বুঝলাম না । লীগের জন্য মায়া হচ্ছে ,তারা কখন যে এই আন্দোলনে আশ্রয় নেয়।
ভারত থেকেও বেশি করে পেঁয়াজ আমদানি করা হোক। যাতে মানুষ শান্তিতে খেতে পারে
সিন্ডিকেটের কবলে পড়েছে কৃষকরা-
আর এদিকে তরকারিতে বেশি করে পেঁয়াজ দিতে পেরে আমার মা খুব খুশি 🙃🙃🙃
বাজারে অনেক দামি বাজারে গিয়ে পাইনা কেন 😂😂😂😂😂😂😂সবজি দাম ভালো বাজার সয়লাব হয়না কেন 😂😂😂😂
কিছু কিছু সাংবাদিকরা তো বলে যে জিনিসের দাম নাকি অনেক বেশি।
দাম বেশি থাকলে সাধারণ মানুষের সমস্যা। দাম কম থাকলে কৃষকের সমস্যা। এটার দায় কার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের। কৃষক ভাইদের ও সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্ন রয়ে গেল। প্লিজ আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাবেন
ইতিহাস।
গতবছর ২০২২/২৩ সালে যে পেয়াজের দাম ছিল ১৬০ থেকে ১২০ টাকা কেজি।
মে মাসের পর আবার বাড়বে। কারন, ঐ পেঁয়াজ গুলো মজুত করা যায়।
কৃষকের কথা ভেবে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা ঠিক হবে না।।
আমরা গোপালগঞ্জে তো এখনো ৮০ টাকা করে কিনি তাহলে বাড়তি এই দাম কারা খাচ্ছে
Awamilig
ভাইরে ঢাকা শহর এখনো পিয়ে 60 টাকা ৫০ টাকা কেজি
আজকে আমাদের চট্টগ্রাম শহরের থেকে ৫০ টাকা করে কেজি কিনেছি,,,,
লাখ টাকা বেচতে চাচ্ছে। হুজুগে বাঙালি । কোটি টাকা ধরে বেচবে। এর চেয়ে বরং সারের দাম কমানোর জন্য আবেদন করুন
আজকে ঢাকায় ৬০ টাকা করে কেজি দেখলাম
ভুয়া খবর বাজারে এখনো পিয়াজের কেজি 50 টাকা
নোয়াখালীতে ৭০ টাকা।পিয়াজ কিনতেই পারি না।
রাজশাহী বাগমারাতে ৬০ টাকা কেজি পেঁয়াজ ওখানে এত কম কিভাবে
যখন আরইশ টাকা কেজি ছিলো তখন চাশিরা তারা কোথায় ছিলো😮😮😮😮😢😢😢😢😢😢
Apnara ekhon sell koriyen na
পেয়াজ এখন না বিক্রি করে সংরক্ষণ করলে তো হয়,যখন দাম বাড়বে তখন বিক্রি করলে তো হয়
পিয়াজ ৳300 মন করা হোক
বিজ কিনতে হয় ২৫০ টাকা টাকা আর বেছতে ৩০ টাকা কেজি
পেয়াজ আমাদানি বন্ধ এবং কোল্ডস্টোরে সরকার কর্তৃক শেয়ার ছেড়ে সংরক্ষণ করা উচিৎ এতে ভোক্তা ও কৃষক বাঁচবে এমন কি শেয়ার বাজার চাঙ্গা হবে।
কিছু লোক কৃষক এর বিরুদ্ধে কথা বলে কৃষক কশি কাজ করে কোটি পতি হয়েছে কোন দিন
আমার মতে সকল ফসল সরকার কিনে রেখে। মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিলে ভালো হয়
যখন ৩০০টাকা কেজি বিক্রি করেছেন তখন কান্নাকাটি করননি
তোমাদের তো ভরে না। দাম কমলে তোমাদের গেরা উঠে। দেশের মানুষ একটু শান্তিতে থাকলে তাদের সমস্যা। যখন 50 টাকার জিনিস 200 টাকায় বিক্রি করে তখন কোন সমস্যা হয় না। 200 টাকা কেজি বিক্রি করে তোমাদের লোভ হয়ে গেছে। সারাবছর যেন পেয়াজের দাম 50 টাকা কেজি থাকে। 1 টাকাও যেন না বাড়ে।
সরকারের সহযোগিতায় বিদেশে রপ্তানি করা হোক
কৃষক বাঁচান বাংলাদেশের জনগণ অনুরত রইলো
অনুরোধ
আর আমাদের কত টাকা দিয়ে কিনে খেতে হচ্ছে পেঁয়াজ গুলোকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করলে পরবর্তীতে বাইরের দেশ থেকে আর আমদানি করা লাগবে না এজন্য সরকারের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি
কৃষক শেষ সরকার দেখেনা
আমদানি বন্ধের জোর দাবি জানাচ্ছি
তার মানে এরা চায় হাসু আপায় ভালো ছিলো 😂😂😂😂।তা আর হবে না।
পেঁয়াজ বেশি উৎপাদন হয়েছে তো ভাল কথা। এখন এটাকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেন। বাংলাদেশে পেঁয়াজ সংরক্ষণের অভাবে বহুত পেঁয়াজ পচে নষ্ট হয়ে যায়। যদি এটা সরকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে, তাহলে আমাদের পেঁয়াজের জন্য বাইরের রাষ্ট্রের উপর নির্ভর করতে হবে না।
বুঝলাম না আমাদের এখানে দোকানে ৭০ টাকা কেজি 🥲
এখনো 50 টাকা কেজি পেঁয়াজ তার পরেও দাম নেই তাই না
সার কীটনাশকের দাম কমিয়ে আনতে হবে
এতোদিন অনেক লাভ করেছে
৪০ টাকা কেজি দরে পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রি করেও তাতে লাভ হচ্ছে না তাহলে কি পাইকারি ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করতে হবে
আমি কৃষকদের বলবো 15 দিন পেঁয়াজ উত্তোলন করবেন না জমিতে রেখে দেন দেখেন সবকিছু ঠিক হবে।