120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।
কিছু কথা না লেখলেই নয়।বর্তমানে পৃথিবীতে যেই ইন্টারনেট প্রযুক্তি আছে, এই সমস্ত প্রযুক্তি একদিন আমাদের মুসলিম উম্মার জন্য মৃত্যুর ফাঁদ হয়ে দাঁড়াবে। এই নেট প্রযুক্তির লোকেশন দ্বারা যুদ্ধকালীন সময়ে মুসলমানের শত্রু ইহুদিরা আমাদের অবস্থান সনাক্ত করতে পারবে। যেমন বর্তমানে স্মার্ট ফোন প্রত্যেকের হাতে আছে। স্মার্টফোনের যেই সামনের ফ্রন্ট ক্যামেরা থাকে, তা দিয়ে আমাদের সব সময় আমাদের শত্রুরা আমাদের দেখতে পারে। এবং এই স্মার্টফোনের ডিভাইস লোকেশন দ্বারা তারা আমাদের অবস্থান সম্পর্কে অবগত থাকে। প্রত্যেক স্মার্টফোনের একটি মাউথ থাকে, এ মাউথের মাধ্যমে তারা আমাদের কথোপকথন শুনতে পারে। এবং আমাদের শত্রুরা যদি আমাদেরকে হত্যা করতে চায় তবে এই ডিভাইস লোকেশন বরাবর একটি মিসাইল ছারলেই যথেষ্ট। প্রত্যেক ঘরে একটি করে ওয়াইফাই রাউটার থাকে। এই রাউটারের লোকেশন দ্বারা তারা আমাদের ঘর ধ্বংস করতে পারে। এবং আমাদের ঘর কোনটা তারা এটাও জানে। ভাই আমাদের সমস্ত প্রাইভেসি তাদের হাতে চলে গেছে। এই সমস্ত চক্রান্ত থেকে বাঁচতে হলে, রাশিয়ার মতো আমাদের নিজস্ব ইন্টারনেট প্রযুক্তি তৈরি করতে হবে।আর যদি না পারি ভবিষ্যতে আমাদের জন্য ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।
Bhai brain ekhtu khatan ekhon amra Malaysia r Singapore er data transfer abong storage system use kori ja information thake ta tin charta desh er cyber security bhed korte hobe jodi information churi korte hoy CIA r but starlink jodi Bangladesh e dhuke tahole shob data information USA ebong CIA auto paye jabe hack korao lagbe na.... apnader budhi ki etotai kom?
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,,,
কথা হলো নিজের পকেটের টাকা দিয়ে ইন্টানেট চালাবো আর ব্যক্তিগত তথ্য নিবে সরকার কোম্পানী এটা হয়না! ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য যাতে কোনো প্রকার হাত ছাড়া নাহয় সেদিন নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে শতভাগ সহমত পোষণ করি, অন্যতায় নয়।
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,
মাশাআল্লাহ, অত্যন্ত সুন্দর কথা! আল্লাহ তা'আলা সত্যিই সকল ক্ষমতার অধিকারী, তিনিই ভাগ্য নির্ধারণ করেন এবং সমস্ত পরিবর্তনের মালিক। আমাদের উচিত আল্লাহর উপর পূর্ণ বিশ্বাস ও ভরসা রাখা এবং তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা। সুবহানাল্লাহ, তার ইচ্ছাতেই আমাদের জীবনের সকল কিছু ঘটে, এবং তিনি সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,,,
শুভকামনা রইল ইলন মাস্কের প্রতি তবে হ্যাঁ আড়ি পাতার বিষয়টা প্রযুক্তি থেকে দূরে রাখতে হবে কেননা আড়ি পাতার বিষয়টাই যেমন ডিজিটাল ক্রাইম বেড়ে যাবে ঠিক তেমনি ভাবে জনগণের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে যাবে বলে আমি মনে করি ইনশাল্লাহ
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,.
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,,,,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,,
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।///
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।/////
আল্লাহ ভালো জানেন কিহাতে ভাল রহিয়াছে।তবে আমি এইসব পছনদ করি না।পারলে মোবাইল ডাটার দাম নাগালের মধ্যে নিয়াসতে হবে এবং সার্ভিস ভালো রাখলেই হবে।আমরা কিন্তু বাংলা ভাষায় বলতে পারি এই টাই ভালো সিদ্ধান্তঃ হবে বর্তমানের বাস্তবতা মেনে নিয়ে কাজ করাটাই ভালো।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।'
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।/
এই রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ থেকে গেলো একজন বিশেষজ্ঞর মতামত যুক্ত না করার জন্য। রিপোর্টের শেষে যে প্রশ্ন করলেন সেটার বিষয়ে একজন এই বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞর মতামত কেনো নেওয়া হলো না?
এই বাজে জিনিস কোনো দরকার নেই।কারন এখন যে পদ্ধতি আছে তার সাথে লক্ষ লক্ষ মানুষ জিবিকা নির্ভরশীল। এই মানুষ গুলার কথা টাও ভাবা উচিত সরকারকে।নে উন্নয়ন কিন্তু ভাল না মনে রাখা ভালো।দেশের টাকা বেশি বাহিরে যাবে এই ব্যবসাসম্প্রসারণ করলে এর হিসাব ওদুর ভবিষ্যৎ হারে হারে পাবে।
কিন্তু সেন্ডিকেটের হাত ধরে আসলে জনগণের ১ মারা আর যদি মাস্কের কম্পানি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে হয়ত কম মূল্যে পাওয়া যেতে পারে আমাদের এলাকায় ১ এমবি ৫০০৳ ।
আমিও ব্যাবহার করতে চাই তার জন্য দাবি একটা ৭০ হাজার টাকা সেলারি করে দিন না জিনিস পত্রের দামে দিন সব চেয়ে তাহলে ভাপতে ও তো পারব,, কারণ এখন ভাপলে মনে হয় লাগে,,কাটার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি 🥺
@@nawshadhamid120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
এটি আমাদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার নীতি ভঙ্গ করে,,!! এমন জঘন্য কাজ তো কেবল আমাদের ক্ষতি ছাড়া ভালো হবে না,,,!! আমি এর বিরোধ করছি,,, একজন সাধারন বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে,,, এবং আমি আশাবাদী আমার মতো এ দেশের সকল মানুষের একই মনোভাব পোষন করবে,,??
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।///
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।////
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড। *প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের। তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে। রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে। *পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে। অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে। *জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে। * এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।'
এটা সাধারণ মানুষের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
ekhon jei internet use koren shetao same. apnar internet operator apnar shob dekhte parbe
হুম ঠিক বলছেন
আপনার সমস্যা হলে আপনি ব্যবহার করবেন না।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।
আপনারা হয়তো জানেন না, এখনও এতদিন যে ইন্টারনেট ব্যাবহার করে আসছেন, সেটাতেও এই ব্যাবস্থা রয়েছে।
Yes eta manuch Jane na
কিছু কথা না লেখলেই নয়।বর্তমানে পৃথিবীতে যেই ইন্টারনেট প্রযুক্তি আছে, এই সমস্ত প্রযুক্তি একদিন আমাদের মুসলিম উম্মার জন্য মৃত্যুর ফাঁদ হয়ে দাঁড়াবে। এই নেট প্রযুক্তির লোকেশন দ্বারা যুদ্ধকালীন সময়ে মুসলমানের শত্রু ইহুদিরা আমাদের অবস্থান সনাক্ত করতে পারবে। যেমন বর্তমানে স্মার্ট ফোন প্রত্যেকের হাতে আছে। স্মার্টফোনের যেই সামনের ফ্রন্ট ক্যামেরা থাকে, তা দিয়ে আমাদের সব সময় আমাদের শত্রুরা আমাদের দেখতে পারে। এবং এই স্মার্টফোনের ডিভাইস লোকেশন দ্বারা তারা আমাদের অবস্থান সম্পর্কে অবগত থাকে। প্রত্যেক স্মার্টফোনের একটি মাউথ থাকে, এ মাউথের মাধ্যমে তারা আমাদের কথোপকথন শুনতে পারে। এবং আমাদের শত্রুরা যদি আমাদেরকে হত্যা করতে চায় তবে এই ডিভাইস লোকেশন বরাবর একটি মিসাইল ছারলেই যথেষ্ট। প্রত্যেক ঘরে একটি করে ওয়াইফাই রাউটার থাকে। এই রাউটারের লোকেশন দ্বারা তারা আমাদের ঘর ধ্বংস করতে পারে। এবং আমাদের ঘর কোনটা তারা এটাও জানে। ভাই আমাদের সমস্ত প্রাইভেসি তাদের হাতে চলে গেছে। এই সমস্ত চক্রান্ত থেকে বাঁচতে হলে, রাশিয়ার মতো আমাদের নিজস্ব ইন্টারনেট প্রযুক্তি তৈরি করতে হবে।আর যদি না পারি ভবিষ্যতে আমাদের জন্য ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।
Bhai brain ekhtu khatan ekhon amra Malaysia r Singapore er data transfer abong storage system use kori ja information thake ta tin charta desh er cyber security bhed korte hobe jodi information churi korte hoy CIA r but starlink jodi Bangladesh e dhuke tahole shob data information USA ebong CIA auto paye jabe hack korao lagbe na.... apnader budhi ki etotai kom?
Right vai
বাংলাদেশ এমন একটা দেশ যেটা গুজবে চেম্পিয়ন।বাংলাদেশের ইউটিউবার গুজবে ১০০% এগিয়ে
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,,,
কথা হলো নিজের পকেটের টাকা দিয়ে ইন্টানেট চালাবো আর ব্যক্তিগত তথ্য নিবে সরকার কোম্পানী এটা হয়না! ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য যাতে কোনো প্রকার হাত ছাড়া নাহয় সেদিন নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে শতভাগ সহমত পোষণ করি, অন্যতায় নয়।
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
Hm vai sob Younus sorkar er plan
আপনার কার চেডের বালে শুনে
@@SHR-star bokachoda internet cahlno off kor kutta league
কথা হচ্ছে এখন যেটা ব্যবহার করছেন সেটার নিয়ন্ত্রণও কারো না কারো হাতে তো আছে। আসলে আপনি ইন্টারনেটে যা ই করেন না কেন গোপনীয়তা আসলে থাকেনা।
এটা সাধারণ মানুষের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে।এরকুম স্যাটেলাইট ইন্টার্নেট আমরা চাইনা 😢
মোবাইল একান্তই ব্যক্তিগত বিষয় এই বিষয়ে কারো খবরদারি চলবে না
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
😂😂😂😂
ভাই তুমি যে ইউটিউবে এসে কমেন্ট টা করছো
এই youtube অ্যাকাউন্ট ওপেন করার সময় তুমি নিজে অ্যাক্সেস দিয়েছ তোমার ফোনে আড়ি পাতার
😅@@obydurkhan1733
ভাই এই সব এখনকার ফোনেও আছে 😀😀
সিম কম্পানি গুলো প্রাণপণ চেষ্টা করবে ইলন মাস্ক যেন এই প্রজেক্টে ব্যর্থ হয়
Already success
Right
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,
সিম কোম্পানিরাও তোদের তথ্য জানে
হায়রে প্রযুক্তি..... সময় এমন ছিল পিয়ন কারো চিঠির খাম কখনো খুলে দেখে নি। আর আজ প্রযুক্তি সবাইকে খুলে দেখছে।। বিশ্বাস ঘাতক প্রযুক্তি 🎉🎉🎉😅
Right
😂😂😂
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,,
শুধু ব্যক্তিগত নয় রাষ্ট্রের তথ্য ও পাচার হবে!!! তাই সাধু সাবধান ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
স্বাগতম জানাই এই প্রযুক্তি বাংলাদেশে আরও 15 বছর আগে আসা উচিত ছিল তাহলে এত দুর্নীতি বা টাকা বাজার হতো না। আমি সহমত পোষণ করি।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,
আমার বাল জানো এটা সম্পর্কে
অদ্ভুদ সব নিয়মের বেড়াজাল
120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,
ওয়াও😮😮😮❤❤
মাশাআল্লাহ, অত্যন্ত সুন্দর কথা!
আল্লাহ তা'আলা সত্যিই সকল ক্ষমতার অধিকারী, তিনিই ভাগ্য নির্ধারণ করেন এবং সমস্ত পরিবর্তনের মালিক।
আমাদের উচিত আল্লাহর উপর পূর্ণ বিশ্বাস ও ভরসা রাখা এবং তার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।
সুবহানাল্লাহ, তার ইচ্ছাতেই আমাদের জীবনের সকল কিছু ঘটে, এবং তিনি সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
সুবহানাল্লাহর দলেরা সেরা ঢিলাকুলুপ তৈরীতে।😂😂😂
নিশ্চয়ই ফিলিস্তিন, ইরান, সিরিয়া, লিবিয়ায় জঙ্গী নির্মূলে যাবতীয় ইসরায়েলি হামলার পেছনে রয়েছে তারই একান্ত অনুগ্রহ এবং পরম ইচ্ছা।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,,
প্রযুক্তি মানে উপকার কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তা ভুলে গেলে চলবে না
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,,
চোর সবসময় পুলিশকে ভয় পায় এটাই স্বাভাবিক👌😂
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,
5 আগষ্ট এর পলাতক পুলিশ পক্ষ মনে হয়😂
অপেক্ষায় আছি
আধুনিক প্রযুক্তির যুগে কারো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বলতে কিছু নেই
তাহলে আমাদের দেশে যার যার বেড রুমের দরজা খুলে রেখেই ঘুমাতে হবে মনে হয় !
এই যদি হয় প্রযুক্তির ক্ষমতা তাহলে তো আমরা আমেরিকার নাগরিকত্ব পেয়ে যাবো ।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,
ইলন মস্ক আগামীতে অনেক এগিয়ে যাবে
এমন সুবিধা চায় না,,,,
আমাদের তথ্য ও ভরসা অন্যর হাতে দিতে চায় না
টেলিটক টেলিটক সিমের নেটওয়ার্ক যাতে সব জায়গায় পায় তার ব্যবস্থা করতে হবে দেশের সব ইউনিয়নে
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,,,
❤❤❤❤❤usa
1st comment ❤❤❤
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ইউনুস সাহেব জিন্দাবাদ
শুভকামনা রইল ইলন মাস্কের প্রতি তবে হ্যাঁ আড়ি পাতার বিষয়টা প্রযুক্তি থেকে দূরে রাখতে হবে কেননা আড়ি পাতার বিষয়টাই যেমন ডিজিটাল ক্রাইম বেড়ে যাবে ঠিক তেমনি ভাবে জনগণের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে যাবে বলে আমি মনে করি ইনশাল্লাহ
বাংলাদেশে তো এখনো আড়িপাতা হয় মোবাইল এ
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।,,
আল মুবিন
নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠান
Yes Congratulations
এই প্রযুক্তিতে অনেক খরচ বাড়বে তার চাইতে বাংলাদেশের সব জায়গায় টাওয়ার নির্মাণ করা ও স্বল্প মজুরি রাখছে।
বাংলাদেশে স্টারলিংক চাই
এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে সুবিধার চেয়ে যাতে অসুবিধা বেশি না হয়
এটা সব প্রযুক্তিতেই যায়। তোমরা সাংবাদিকতা ছেড়ে পক্ষপাতমুক্ত শুরু করেছো
এতো দিন যা ব্যবহার করছি সেটাতেও আছে
ঠিকই আছে
Fast view ❤
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।,.
৫ বছর ধরে শুনছি আর কত বছর অপেক্ষা করতে হবে জানি না।
সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত
পাখি সম্পদ ঠিক থাকলেই যথেষ্ট
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,,,,,
Chalu hole valoi hobe
কিছুদিন পর দেখবো আমাদের বেডরুম ও সিসি ক্যামেরা লাগাই দিছে
দু'বছর আগে থেকে বলে যাচ্ছে এই ইন্টারনেট চালু হবে 😢
আমাদের মজিবের স্যাটেলাইট টা কই এখন এর কাজ কি?
ভাই, সেটা এখন পরীমনির সাথে ডেটিং মারছে। কারণ তার খদ্দেরগণ সবাই পলাতক!!!
ঐটা ওটার জায়গায় আছে, যার যেটাই লাভ-লস সেইটা বুঝে ব্যবহার করবে।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।।।,,
কবে আসবে জানাবেন ধন্যবাদ
বাংলাদেশের তথ্য বাহিরে চলে যাবে
অবশ্যই গভমেন্টের হাতে থাকা উচিত
এক কোম্পানি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াবে
মরছে সিম কোম্পানি😬😀😀
এদের মাধ্যমেই আসবে হয়তো
এই নেটওয়ার্কের যা দাম! এর চেয়ে সিম কোম্পানিই সস্তা।
@muntahmahfuzsrestho. 🙄🙄
No এটি সবাই ব্যাবহার করতে পারেনা
কারণ অতিরিক্ত দাম 😂
@@muntahmahfuzsrestho. দেশে ওফিশিয়ালি আসলে ধীরে ধীরে সহজলভ্য হবে। আর যদি না হয় মনে করেন চীন বিকল্প কিছু নিয়ে আসবে সস্তায়।
Internet er price komb?e
Excellent
❤❤❤❤
ইলন মাস্কের শিক্ষা জীবন সম্পর্কে জানাবেন প্লিজ
চিন আড়িপাতা সেএ আগে থেকে করছে এখন ইলন মাস্ক করতে চায়।
Good luck
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।///
খুউব শীঘ্রই মনে ২০৪১
অন্য কোন দেশে আসার আগেই বাংলাদেশে আসবে 😀😀
এটা সাধারণ মানুষ এর স্বাধীনতাকে ধ্বংস করবে।
are bhai apnar wife operator oh jane apni ki ki koren
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।/////
আল্লাহ ভালো জানেন কিহাতে ভাল রহিয়াছে।তবে আমি এইসব পছনদ করি না।পারলে মোবাইল ডাটার দাম নাগালের মধ্যে নিয়াসতে হবে এবং সার্ভিস ভালো রাখলেই হবে।আমরা কিন্তু বাংলা ভাষায় বলতে পারি এই টাই ভালো সিদ্ধান্তঃ হবে বর্তমানের বাস্তবতা মেনে নিয়ে কাজ করাটাই ভালো।
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।'
এই সব চুক্তি হাসিনা করলে অনেক উন্নয়ন হতো😂😂😂
Chinta korbenna bhai,arek hasina ke toiri korar dhanda cholche,dekhte parchenna ki shorto dewa
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।/
এই রিপোর্টটি অসম্পূর্ণ থেকে গেলো একজন বিশেষজ্ঞর মতামত যুক্ত না করার জন্য। রিপোর্টের শেষে যে প্রশ্ন করলেন সেটার বিষয়ে একজন এই বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞর মতামত কেনো নেওয়া হলো না?
আসসালামু আলাইকুম 🤲🤲🤲
দেশের তথ্য পাচার হয়ে না গেলেই হয়।
এলন মাস্কের এই ইন্টারনেট উচ্চগতির হলেও অনেক রিস্ক আছে, যতদূর জানি ভারতে এই সেবা নেই।
🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉😢🎉🎉🎉🎉🎉🎉
এটা দিয়ে ভারত বাংলাদেশের সব সামরিক বাহিনীর উপর নজরদারি করতে পারবে
এরকম হয়া উচিত
এই বাজে জিনিস কোনো দরকার নেই।কারন এখন যে পদ্ধতি আছে তার সাথে লক্ষ লক্ষ মানুষ জিবিকা নির্ভরশীল। এই মানুষ গুলার কথা টাও ভাবা উচিত সরকারকে।নে উন্নয়ন কিন্তু ভাল না মনে রাখা ভালো।দেশের টাকা বেশি বাহিরে যাবে এই ব্যবসাসম্প্রসারণ করলে এর হিসাব ওদুর ভবিষ্যৎ হারে হারে পাবে।
টাওয়ার থাকার পরও মোবাইল কোম্পানিগুলোর নেট পাওয়া যায়না শহরের মধ্যে গ্রামেতো নাই।
গ্রানীনফোন এর দ্বায়ীত্ব পাবে।
Welcome Elon mask
কিন্তু সেন্ডিকেটের হাত ধরে আসলে জনগণের ১ মারা আর যদি মাস্কের কম্পানি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে হয়ত কম মূল্যে পাওয়া যেতে পারে
আমাদের এলাকায় ১ এমবি ৫০০৳ ।
পৃথিবীর কোন দেশ কি এই প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে??? সাধারণ মানুষ বিপদে পরবে আমি মনে করি।
সবাই রাজু তে আসো আন্দোলন করবো।
আমিও ব্যাবহার করতে চাই তার জন্য দাবি একটা ৭০ হাজার টাকা সেলারি করে দিন না জিনিস পত্রের দামে দিন সব চেয়ে তাহলে ভাপতে ও তো পারব,, কারণ এখন ভাপলে মনে হয় লাগে,,কাটার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি 🥺
আমি ৭০-৮০ হাজার টাকা স্যালারি পাই,
তা-ওতো আমি গরীব।
@@nawshadhamid120$ মাসে ১৪০০০ টাকা বিল দিতে পারবেন কি সাধারণত ৫০০ টাকা হলেই আমরা ওয়াইফাই সেবা নিতে পারি আসলে এটার দ্বারা তারা আমাদের দেশের উপর নজরদারি করবে চীনের আকাশে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট উড়লেই চীন ভূপাতিত করবে কারণ তারা আমাদের মতো বোকা না
@@nawshadhamidyes
চাই না এই রকম প্রযুক্তি
যদি এমনটা কইরা থাকা তাহলে জনগণ থেকে এক টাকাও নিতে পারবে না ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য সম্পূর্ণ ইন্টারনেট সরকারকে ফ্রি ব্যবস্থা করে দিতে হবে
X থেকেই তো সব শুরু আবার শেষ।
এটা আমাদের কমদামি ফোনে হবে না। এটা বড়লোকদের 😮😮
ধ্বংস হোক মোবাইল টাওয়ার।
গোপনীয়তা যদি না থাকে তাহলে এসব দূর্ভাগ্য আসবে সাধারণ মানুষের জীবনে।
😂😂😂 apni ki janen kisu apne je wifi Chalan or maddhomeo sob gopon khobor save hoi
Tesla ফোন আসছে 😂😂😂😂
খুব তারাতাড়ি চিঠির যুগ আসবে
গোপনিয়তা বলতে আর কিছু নাই। অনেক আগে থেকেই আপনার আমার তথ্য বিদেশি কোম্পানি নিয়ে তারা বিশ্বের অনেক কিছু নিয়ত্রন করে থাকে।
সত্যি অসাধারণ একটা কাজ হবে এটা
ড.ইউনুস আমেরিকার কথায় যেন উটবস না করে সেটাই কাম্য।
অব্যশয় দরকার
এটি আমাদের ব্যক্তিগত সুরক্ষার নীতি ভঙ্গ করে,,!! এমন জঘন্য কাজ তো কেবল আমাদের ক্ষতি ছাড়া ভালো হবে না,,,!! আমি এর বিরোধ করছি,,, একজন সাধারন বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে,,, এবং আমি আশাবাদী আমার মতো এ দেশের সকল মানুষের একই মনোভাব পোষন করবে,,??
Kno..?akhon apni je internet use korchen,,tar maddome to apner isp,, apner data dekte parbe..?
VPN🎉😂❤
প্রয়োজন নেই আমাদের এই ইন্টারনেট 😂
পাখিদের কি হবে 😢😢😢
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।///
এমন আধুনিকতা দরকার নেই
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।////
আমরা যে ইন্টারনেট ব্যবহার করছি এটাও একই নিয়মের মধ্যেই আছে প্রায় আপনারা জানেন না
No never...
নিউ জিয়াউল unlocked
ইউনুস এর বর্তমানে কিছু কর্মকান্ড।
*প্রিয়ো ভাই আমিরিকার মানবাধিকার ফিলিস্তিনের বেলায় কোথায় থাকে জানোয়ারের বাচ্চাদের।
তেল খনিজ সম্পদ চোর আমেরিকার বা জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস নাম ধারি অফিস খুলতে দিলে বাংলাদেশে অনেক ক্ষতি হবে।
রোহিঙ্গাদের আরো অনুপ্রবেশ করতে দিতে হবে। বাধ্য করবে বর্ডার খুলে দেওয়ার জন্য, সমকামিতার বৈধতা চাইবে, শিক্ষা কার্যক্রমের ভিতর যৌন বা sax শিক্ষা শিশু থেকে সর্বোচ্চ স্তরে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে তাহার বৈধতা চাইবে বা তার সুনিশ্চিত করতে চায় বাংলাদেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারের অফিস খুলে।
*পাহাড় অঞ্চলে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করতে চায়, বাংলাদেশকে বিভক্ত করতে চায় যে সব জঙ্গি সন্ত্রাসীরা, তাদের উপর যদি আপনি একশন নিতে চান তাহলে আগে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসকে আগে আপনার প্লান জানাতে হবে, দেখাতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যেখানে তাদের ভাষায় কথিত মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে না। 🥴 মানেএক কথায় তাদের পা ধরতে হবে।
অথচ এই পাহাড়ে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা পশ্চিমা বিশ্বের সমর্থিত একটি গ্রুপ রয়েছে যারা এখন এই আমেরিকার মানবাধিকার অফিস প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের যে মূল এজেন্ডা বা মূল শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। যার কারণে এ কপটীয়, মানবতার আড়ালে অসৎ, বদমাশ মানবতা হরণকারী, মানবাধিকার অফিস বাংলাদেশে বসানোর জন্য তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
*জাতিসংঘ বর্তমানে বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ক ব্যাপক নাক গলাতে পারে না। কিন্তু জাতিসংঘের অফিস হলে তারা বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ বিষয় ব্যাপকভাবে নাক গোলাবেই না সাথে ক্ষতিও করে তাদের এজেন্ট ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিবে। হিন্দুদের মাঝে বা মুসলিমদের মাঝে দেশের প্রচলিত যে নিয়মিত আছে তার বাইরে গিয়ে জাগা জমি নিয়ে বন্ঠন টাইপের যে সমস্যা সৃষ্টি তা হবে। দেশের ভিতর ধর্মিও অনুভূতিতে আঘাত আসবে, দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংস করে দিবে।
* এখন আবার স্টার্লিং এর স্যাটেলাইট যা কিনা আমেরিকার সরাসরি গুপ্তচর, ভয়ংকর নজরদারি হিসেবে কাজ করে সেটা বাংলাদেশের আকাশ সিমায় ঢুকাতে চাচ্ছে। যেনো আমেরিকা বাংলাদেশের নজরদারি করতে পারে আর বাংলাদেশকে বাঁশ দিতে পারে। এই ইউনুস অনেকগুলো খারাপ কাজ করেছে এবং করছে । ইউনুস এখন মানুষ ইমোশন নিয়ে খেলছে। আগে সরকার চেতনা, স্বজন হারানোর বেদনা এগুলো গেলাতো। আরে ইউনুস তো আরো খারাপ। ছাত্রদের লাশের উপর পাড়া দিয়ে ও ক্ষমতায় বসেছে। আবু সাইদ এবং হাজারো ছাত্রের বলিদানের বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে বাংলাদেশের ক্ষতি করছে। এই এনজিও ইউনুস তাহার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। ইউনুস কে নামানো হোক।'
jodi kono router use korte na hoi mobile network wifi dicrect satelight thake pai tahole valo hobe😊
মাটিতে "অটো পাইলট" গাড়ি হবে না, গাধী। হবে, "অটো ড্রাইভার" গাড়ি!
এমন নেটওয়ার্ক চাই না আমরা
তাহলে গোপন বিষয়ে তো আবার চিঠির মাধ্যমে ব্যবহার করতে হবে
আমি এর বিরোধিতা করছি।এটা বাংলাদেশে আসলে দেশ ঝুঁকিতে পড়বে
আমরা চীনের 5 জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারি, এটা সস্তা।
It's not so easy, we are using VPN......
তাহলে স্যাটেলাইট ফোন থেকে মুঠোফোন খুব ভালো