সালাত আসলে কয় প্রকারের। পুরোটা না দেখলে উপলব্ধি হবে না।

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 25 ธ.ค. 2024

ความคิดเห็น • 40

  • @khairulislamfakir4253
    @khairulislamfakir4253 23 วันที่ผ่านมา

    Good discussion about Quran

  • @amirsopon1560
    @amirsopon1560 20 วันที่ผ่านมา

    ❤❤❤❤ সত্য বলার জন্য ধন্যবাদ

  • @HafijulBiswas-c9e
    @HafijulBiswas-c9e หลายเดือนก่อน +4

    আলহামদুলিল্লাহ ২ নম্বর সূরা 38 নম্বর আয়াত ❤️ আল্লাহর বিধান রসুলের বাণী কোরআন শরীফ নিয়ে খুব কম মানুষ কথা বলে তার মধ্যে তোমরা একজন চালিয়ে যাও ভাই আমরা তোমার পাশে আছি 🌹 আল্লাহর বিধান আমরা আঁকড়ে ধরতে চাই 🌹

    • @MdAli-dc1vv
      @MdAli-dc1vv หลายเดือนก่อน +2

      সালামুন 'আলাইকুম আপনার সাথে একমত আপনি ঠিক কথাবলেছেন আল'হামদুলিললাহ

    • @MdKalam-dp4ds
      @MdKalam-dp4ds 29 วันที่ผ่านมา

      😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊

    • @MdKalam-dp4ds
      @MdKalam-dp4ds 29 วันที่ผ่านมา

      😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊

    • @MdKalam-dp4ds
      @MdKalam-dp4ds 29 วันที่ผ่านมา

      😊😊

  • @humayunKabir-ze7fe
    @humayunKabir-ze7fe 27 วันที่ผ่านมา +1

    সত্য প্রকাশ করার জন্য, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

  • @MdBarekurjaman-nf2cm
    @MdBarekurjaman-nf2cm 20 วันที่ผ่านมา

    সালামুন আলাইকুম, শরীয়তপুর জেলা থেকে দেখছি

  • @ranachowdhury9870
    @ranachowdhury9870 25 วันที่ผ่านมา

    ❤❤❤

  • @MdAli-dc1vv
    @MdAli-dc1vv หลายเดือนก่อน +2

    সালামুন 'আলাইকুম সার আপনি সত্যি কথা বলেছেন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে নুরে গেন দানকরুন রববানা ওয়া তাকাববাল দুয়া'আ

  • @razu4923
    @razu4923 26 วันที่ผ่านมา

    অসাধারণ পর্যালোচনা।

  • @kamrunparveen4989
    @kamrunparveen4989 หลายเดือนก่อน +1

    আলহামদুলিললাহ,অসাধারণ আলোচনা।আললাহ আমাদের সকল মুসলিম ভাই বোন দাবিদারদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন।

  • @mohammadnobo6714
    @mohammadnobo6714 29 วันที่ผ่านมา +1

    Insallah,keep going I am watching from New York in USA.

  • @Muslim-b9l
    @Muslim-b9l หลายเดือนก่อน +1

    অসাধারণ আলোচনা

  • @MHussain-u9o1m
    @MHussain-u9o1m หลายเดือนก่อน +1

    Apni thik bolsen lakh lakh manus akhon quran pore bibhino bhashay from Assam

  • @zhulhasmia7180
    @zhulhasmia7180 22 วันที่ผ่านมา

    আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন ভাইজান আপনি চলে যান আমি আপনার পাশে আছি ইনশাআল্লাহ

  • @nazmulhoque6070
    @nazmulhoque6070 29 วันที่ผ่านมา

    👌👌👍

  • @shafiqulislam-qs4jw
    @shafiqulislam-qs4jw 28 วันที่ผ่านมา

    Good

  • @shafiqulhoque7216
    @shafiqulhoque7216 หลายเดือนก่อน +1

    সালামুন আলাইকুম

  • @harunkhan6127
    @harunkhan6127 29 วันที่ผ่านมา +1

    মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই ইসলাম।আর সবই ভ্রান্ত ।

    • @quranmani8864
      @quranmani8864  29 วันที่ผ่านมา +1

      আপনাদের প্রতি আল্লাহর শান্তি বর্ষিত হোক,, যে কথাটি বলেছেন কত নাম্বার আয়াতে আছে এটি কারণ আলকরানি হল আল্লাহর দেওয়া দলিল তাহলে দলিল দিন? না মানুষেরা জাহা অনুমানভিত্তিক বলবে সবই আল্লাহর রাসূলের বিধান?

    • @MdAli-dc1vv
      @MdAli-dc1vv 29 วันที่ผ่านมา

      @@quranmani8864 সালামুন আলাইকুম স্যার আপনি সত্যি বলেছেন কোরআনই একমাত্র বিধান / সার আমি আপনার সাথে একমত কারুন অদিগ মানুষ অনুমানের উপরে চলে

    • @zahidulislam304
      @zahidulislam304 28 วันที่ผ่านมา

      সৃষ্টি যার, বিধান ও তার।সালামুন আলা মোঃ এর কোন ক্ষমতা নাই যে, তিনি বিধান দিবেন।

  • @mainuddin-qs6bh
    @mainuddin-qs6bh หลายเดือนก่อน

    সালামুন আলাইকুম ❤❤❤

  • @muminoorrahaman3195
    @muminoorrahaman3195 6 วันที่ผ่านมา

    সালাত শব্দটি পবিত্র কুরআনে বিভিন্ন ফরমে ৯৯ বার এসেছে, ৮২ বার নয়।

  • @SSfakirFakir
    @SSfakirFakir หลายเดือนก่อน +1

    কোরানের বাংলা অনুবাদে কোরানের আয়াতের অর্থ বিকৃত অনুবাদ করে রেখেছে তার জন্য কি পদক্ষেপ নিবেন।

  • @munshikamruzzaman3524
    @munshikamruzzaman3524 หลายเดือนก่อน

    Molladar jonya sura araf ayat 40 projojja

  • @rabbi619
    @rabbi619 หลายเดือนก่อน

    dui prokar torat eer 3 wakto ar quran eer ta holo quran pora abong allahr madhome bujha

  • @salmanmia-e1s
    @salmanmia-e1s หลายเดือนก่อน +1

    এই ব্যাটা, ইয়াজুজ-মাজুজ, দাজ্জাল, দাব্বাতুল আরদ সব এসেছে।
    সালাত এগুলো এখন
    বাজে গল্প।

    • @insearchoftruth240
      @insearchoftruth240 หลายเดือนก่อน

      কাঠমোল্লারা জানেই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, ইমাম বুখারী, ইমাম মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে্ন যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
      যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
      এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
      আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
      এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
      যেমন, সহী হাদীসে এসেছে, মুহাম্মদ (স) তার মেয়ে ফাতেমাকে বলেছেন, 'কেয়ামতের মাঠে কেউ কারো উপকার করতে পারবে না। তুমি আমার মেয়ে হলেও তোমার জন্য আমি কিছু করতে পারব না।"
      আবার একই সহীহ হাদীসের গ্রন্থে দেখতে পাই, নবী বলেছেন, নবী তার উম্মতকে কেয়ামতের মাঠে শাফায়াত করে জান্নাতে নিয়ে যাবে।
      এরকম অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
      আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।'