হা হা ভাই বাংলার সাথে যেমন ইংরেজি ফারসি উর্দু ভাষা মিশে গেছে তেমন আপনি লুংগির সাথে কোট টাই মিশিয়ে লুংগিকেও শহিদ করেছেন।। ❤❤❤ অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
নোমানের মতো আরো অনেকেই আছে যারা নিজেকে অনেক শিক্ষিত মনে করে তারা কি সেইটা তারা নিজেরাও জানেনা । তোষামতি করতে গিয়ে নিজেরাই ফেঁসে যায় ।আল্লাহ্ কাউকে ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না । অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন সুন্দর হয়েছে ।জাযাকাল্লাহু খায়রান
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে। ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়। নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট। ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়। ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়। অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না। সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক। মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়। আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আমার মনে হয়, ওজন টিভির যে আয়োজন করেছে এবং প্রতিবাদ মূলক যে ভিডিও করেছেন এটা যথার্থ দোয়া করি এই যুবক ভাইকে আল্লাহ তা'আলা দ্বীন ইসলামের জন্য আরো কবুল করুক তবে ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা অবিরাম শুধু আল্লাহর জন্য
নোমানের গালে চুমু খাওয়ার জন্য আমার পায়ের স্যান্ডেল গুলো ছটফট করছে,, এতদিন একটু কম ছিল কিন্তু এই ভিডিওটা দেখার পর আমার পায়ের স্যান্ডেলগুলোর ছটফটানি অনেকটা বেড়ে গেল,,ভাইয়েরা এই নোমানকে যেখানেই দেখবেন তার গালে আপনাদের পায়ের মূল্যবান স্যান্ডেলগুলো দিয়ে ভালো করে চুমিয়ে নিবেন ইন শা আল্লাহ,,
আলহামদু লিল্লাহ, অনেক সুন্দর প্রতিবাদ ও উপস্থাপনা করেছেন,ধন্যবাদ নাহিদ হাসান ভাই কে।
❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
Bruhhhhhh
হা হা ভাই বাংলার সাথে যেমন ইংরেজি ফারসি উর্দু ভাষা মিশে গেছে তেমন আপনি লুংগির সাথে কোট টাই মিশিয়ে লুংগিকেও শহিদ করেছেন।। ❤❤❤ অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন।।
❤❤❤❤❤
ভালো বাসা অবিরাম প্রিয় সাংবাদিক সাহেব এর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা দেশবাসীর পক্ষ থেকে আপনার জন্য ❤❤❤❤
আমরা চাই উজান টিভিকে বাংলার জাতীয় টিভি হোক🥰🥰🥰
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আমিন
ইনশাআল্লাহ একদিন হবে
রাইট
❤ masaallah
মাশা আল্লাহ! মাশা আল্লাহ! প্রথমে ভেবেছিলাম ফানি ভিডিও,কিন্তু এই মজার মাঝেও ইসলাম কে এত সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য জাযাকাল্লাহ আপনাকে❤❤❤❤
মিষ্টি করে বাঁশ চমৎকার আলোচনা
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
এখন ইন্ডিয়ান সকল পণ্য বয়কট করুন যারা একমত তারা হাত তুলুন এর প্রতিবাদ জানান।😢
✋✋✋✋✋✋✋✋✋
বোকাচোদা ভারতের সাহায্য ছাড়া তোদের এক দিনও চলে না ...... তোরা যদি ভারতের পণ্য বয়কট করিস তাহলে তোরা না খেয়ে মরবি
তোর হোগার মধ্যে আমার প্রতিবাদ
চুদিরভাই তরা মানুষ হবি না
আমি
অনেক টা ফানি ভাবে এসেও সুন্দর ইসলাম ধর্মের সুন্দর কথা গুলো উপস্থাপন করেন❤️ভাল লাগে এইভাবে ইসলামের উপস্থান করার জন্য ভালবাসা ভাই ❤️
❤
নোমান একটা মুর্খ বেয়াদব।
সত্যি
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর প্রতিবাদ। এবং আরামদায়ক বাশ।
অনেক যথার্থ হয়েছে প্রতিবাদটা ভাই। ইসলামের পক্ষে আপনার এরকম কন্ঠস্বর অব্যাহত যেন থাকে। আমীন।।
Amin
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
মাশাআল্লাহ... খুব সুন্দর, মূল্যবান এবং শিক্ষনীয় ভিডিও।
উপস্থাপনা যথেষ্ট সহজ, সরল, সাবলীল ও স্পষ্ট। সুন্দর।
আসসালামু আলাইকুম,,,, আলহামদুলিল্লাহ, আজ থেকে যতদিন তুমি ইসলামের পক্ষে কথা বলবে ততদিন আমি তোমার শ্রোতা হয়ে থাকব ইনশাআল্লাহ
নোমানের মতো আরো অনেকেই আছে যারা নিজেকে অনেক শিক্ষিত মনে করে তারা কি সেইটা তারা নিজেরাও জানেনা । তোষামতি করতে গিয়ে নিজেরাই ফেঁসে যায় ।আল্লাহ্ কাউকে ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না । অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন সুন্দর হয়েছে ।জাযাকাল্লাহু খায়রান
এগিয়ে যান পাশে আছি ❤❤❤
অসাধারণ বিনোদন মূলক প্রতিবাদ🌿❤বেচে থাকো ভাই নেক হায়াত কামনা করি ❤️
আপনি বললেই কি উনি হাজার বছর বাঁচতে পারবে ?
@@rahihaque2484 আরে ভাই এভাবে কি বলা যায় না,,?
@@rahihaque2484🙃
❤❤❤❤
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
মাশাআল্লাহ ভাই
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব চমৎকার বিশ্লেষণ মূলক প্রতিবেদন এবং প্রতিবাদ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহ এই গুলো বলে যাবো আল্লাহ যত দিন বাচিয়ে রাখবেন।
ইনশাআল্লাহ ❤
এক কথায় অসাধারণ হয়েছে প্রিয় ভাই। ❤️❤️❤️❤️
ماشاء الله অনেক সুন্দর হয়েছে।
হাজার বার বলবো আলহামদুলিল্লাহ!!!
আল্লাহ্ আপনাকে যাযাকাল্লাহ দান করুক। আমিন 🤲🤲🤲
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ইনশাআল্লাহ চলবে চলছে আজীবন কেয়ামতের মাঠ হাশরের মাঠ জান্নাত
আলহামদুলিল্লাহ। খুবই চমৎকার একটি আলোচনা হয়েছে।
নুমান কে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমীন।
আলহামদুলিল্লাহ, মাশাআল্লাহ খুব সুন্দরভাবে চমৎকার করে আপনি যকৃত নোমানের কথার প্রতিবাদ করেছেন। মাশাআল্লাহ।❤
সত্যি তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
মাশাআল্লাহ, অনেক সুন্দর, এবং শিক্ষণীয় একটি ভিডিও। এমন ভিডিও আরো চাই।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ ভাইয়ের উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে
ভাই অসাধারণ হইছে ভাই এবাবেই ইসলামি বিযয় গুলো দিবেন
খয়রাতি ভাষায় একটা বাক্য বলে যাই, অসাধারণ হয়েছে বাঁশটা 😂
😂😂😂
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
😂
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে প্রতিবাদ করেছেন।
সুন্দর প্রতিবেদন....৷ আলহামদুলিল্লাহ ❤
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
মা শা আল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
আজ থেকে নিয়মিত শ্রোতা হয়ে গেলাম ❤❤
ইনশাআল্লাহ আমিও😊
ভাইয়া আমিও
Ami o
মজায় মজায় অনেক কিছু জানলাম, প্রতিবাদ টাও অস্থির ছিল আর উপস্থাপনা তো বিটিভির চেয়েও ভালো .. Good luck
ধার করা ভাষা দিযে কমেন্ট করলাম। খুব সুন্দর উপস্থাপন ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দর প্রতিভা ভাইয়ের
এগিয়ে যাও ভাই।
আলহামদুলিল্লাহ,, আল্লাহর শুকরিয়া,,,,,,,ভাই তুমার জন্য দোয়া করবো আরও বেশি যদি তুমি দাড়ি রাখ
Bivinno news eivabe chai ❤❤
সত্যিকার অর্থে কথাগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এবং গবেষণা করার বিষয়,জাযাকাল্লাহ খায়ের,
মাশাল্লাহ চমৎকার ❤❤❤
শুকরিয়া,, আলহামদুলিল্লাহ,,, আপনাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি,,,
ছোটলোকের মন-মানসিকতা সব সময় ছোটই থাকে অনেক সুন্দর হয়েছে ভাই
এতো সুন্দরভাবে বাঁশ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
এই ভিডিওটা থেকে শিখতে পারলাম, এভাবেও প্রতিবাদ করা যায়।
আলহামদুলিল্লাহ,, ইনশাআল্লাহ,, মাশাল্লাহ
ভাইয়া বিনোদনের মাঝেও আপনি কঠিন বাঁশ দিয়েছেন হা হা হা হা হা খুব ভালো খুব ভালো
সুবহানাল্লাহ. আলহামদুলিল্লাহ. মাশাআল্লাহ. জাযাকাল্লাহু খাইরান. বারবার এবং বারবার বলবো
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসংখ্য ধন্যবাদ জানান ভাইকে সত্য তুলেে ধরারা জন্য
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাগলো
সুন্দর প্রতিবাদ
অসাধারণ আলোচনা করছেন ভাই
অসাধারণ উপস্থাপনা ধন্যবাদ নাহিদ ভাই
জাযাকাল্লাহ খাইরুন অনেক সুন্দর হয়েছে।
😂😂😂😂❤❤❤ অস্থির প্রতিভা 💞💞❤️🥰
মাসাআললাহ অনেক সুন্দর হয়েছে ❤❤❤
ভাই আই লাভ ইউ।
সত্যিই ভাই আল্লাহ আপনাকে ভালোবাসেন, তার প্রমাণ হচ্ছে এই প্রতিবাদ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান খুব সুন্দর প্রতিবাদ হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ ❤
অসাধারণ ইসলামের উপস্থাপন হয়েছে❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব চমৎকার বিশ্লেষণ মূলক প্রতিবেদন এবং প্রতিবাদ। ❤❤❤
ধন্যবাদ।
Mashallah 🔥
মাশাল্লাহ ভাই য়া র তো দেখি আলহামদুলিল্লাহ ইসলামি শিক্ষা অনেক ভালো আছে আলহামদুলিল্লাহ
🇧🇩❤️ আলহামদুলিল্লাহ ❤️🇧🇩
শুকরিয়া ভাইজান সময় উপযোগী পোস্ট দেয়ার জন্য
আইএস এর মতো উগ্রবাদীতাকেই সমর্থন করছে বাংলাদেশের কিছু ভদ্রবেশী প্রগতিশীল শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ। আর চিরাচরিতভাবে ধর্ম ব্যবসায়ী মোল্লা তন্ত্র তো আছেই। এদের কাছে ধর্মের ঢোল সামান্য বেজে উঠলে নাচনে বুড়ির মতো সবাই নাচার জন্য উন্মাদ হয়ে ওঠে, এটার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি। ধর্মীয় উন্মাদনা না থাকলে- বিশেষ করে ধর্মীয় ওয়াজিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এদের ধর্মের নামে আরবি প্রীতি তালেবান ও আইএস এর মতো উ*গ্রতাকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। রাষ্ট্র ও আগামী প্রজন্ম যথেষ্ট ঝুঁকিতে আছে এদের কারণে।
ভ*ন্ড আব্বাসী ও সাংবাদিক ফারাবী সাহেবের মতো অনেকে ভালো করে জানে- লালসালুর ধর্ম ব্যবসার মাজারে বাণিজ্য এদেশে ভালো হয়। ধর্মের ঢোল বাজিয়ে দ্রুত ও সহজে ফায়দা লুটা যায়। ধর্মীয় ভন্ডামিতে লিপ্ত হলে ফেসবুকে টাকা ইনকামের ডিজিটাল মাজারে অনেক ভন্ড বকধার্মিক মুরিদ জোটে, রোজগার ভালো হয়।
নামবাচক অনেক বিদেশী শব্দের মিশ্রণ আছে আমাদের ভাষায় এবং সব দেশের ভাষায়। ধর্মব্যবসায়ী আব্বাসী ও ফারাবী সাহেব এই সামান্য বিষয়টা বুঝতে পারছে না, এতো বড় উচ্চ জ্ঞানী তারা। একটি ভিন্নদেশের ভাষা সম্পূর্ণ অর্থহীনভাবে টেনে এনে বাংলার পরিবর্তে কথাবার্তায় আরবিতে উত্তর আদান প্রদান করাকে তারা খুব ধার্মিক কাজ হিসেবে দেখছেন, মৌলবাদের তালেবানি উ*গ্র আগ্রাসন এদের কন্ঠস্বরে স্পষ্ট।
ইংরেজি এবং বাংলা আমাদের অফিসিয়াল ভাষা, ইংরেজি হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ। গবেষণার যত আন্তর্জাতিক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান আছে অধিকাংশ ইংরেজি, এক্ষেত্রেও ইংরেজি অধিকতর জানা বুঝা জরুরী। কিন্তু আরবি তো এর কোনটাই নয়।
ইংরেজি শিক্ষায় আকৃষ্ট হয়ে কেউ উ*গ্র জিহাদী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় না, আত্মঘাতী বোমা হামলায় লিপ্ত হয় না, বরঞ্চ অধিকতর জ্ঞান বুদ্ধি ও বৈশ্বিক বিজ্ঞানমুখী উৎকর্ষতা সম্পর্কে জানার সুযোগ পায়।
অন্যদিকে মাদ্রাসার আরবি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে আমরা জানি, সেখানে উগ্রতার জন্য মন-মস্তিষ্ক প্রস্তুতে যা যা করণীয় তাই করা হচ্ছে, চরম মাত্রায় নারী বিদ্বেষী অসভ্য বর্বর আচরণের কেন্দ্রবিন্দু হলো মাদ্রাসা শিক্ষা, ইংরেজি শিক্ষা গ্রহণ করে কেউ নারী বিদ্বেষী হয় না। পাশাপাশি মাদ্রাসা ছাত্রদের জীবনের শুরু থেকেই পরগাছার মত অন্যের কাছে হাত পেতে ধর্মের নামে ভিক্ষাবৃত্তি শেখানো হয়, ইংরেজি শিক্ষিত হয়ে কেউ হাত পেতে খয়রাতি ভিক্ষা করে না।
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জপা ৯০% মুসলমানের দেশে আরবির কুফল কতটা ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা আমাদের সমাজে বর্তমানে দৃশ্যমান, রমজান আসছে টের পাওয়া যাবে অনৈতিকভাবে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে কি খেলাটা হবে। এখানে ধর্মের হালাল ব্যবসার তরিকায় সারাক্ষণ অধর্মের খেলা চলে। ঘুষখোর দুর্নীতিবাজরা অধিকাংশই চরম ধার্মিক।
মোল্লা তন্ত্র ধর্মের দোহাই দিয়ে যেকোনো অপকর্ম করে পার পেয়ে যায়। 'মানবিক বিয়ে', 'সীমিত পরিসরে মিথ্যাচার' এর মহোৎসব, ও 'মাদ্রাসায় বলাৎকার' করে হত্যার পরও এখানে ধর্মের নামে দায়মুক্তি চায়।
আলহামদুলিল্লাহ সুবহানাল্লাহর মতো সামান্য শব্দগুলোর প্রয়োগক্ষেত্র ও অর্থটুকু বুঝেও অধিকাংশ লোক ব্যবহার করে না। ইনশাল্লাহ এর জায়গায় বলে সুবহানাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এর জায়গায় আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও এতো বড় সাচ্চা মুসলমান আমরা।
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ ভাল ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য সব সময় দোআ ও ভালবাসা রইল।
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনার হহায় হন এবং আপনার মতো পরিবাবি হওয়ার তৌফিক দিন সবাইকে।
দিনের পথে চলতে সাহায্য করুক
আমিন 🤲
ফানি খবরের মাধ্যমে বাস্তবতা,সততা, এবং ইসলাম তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ ভাই
মাসাআল্লাহ্ মাসাআল্লাহ্ সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ আল্লাহু আকবার জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাই অনেক সুন্দর ও ভালো একটা ভিডিও হয়েছে
মাশাল্লা, আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর আলোচনা। অনেক অনেক ভালোবাসা রহিল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর প্রতিবাদ মুলক আলোচনা করার জন্য
মাশা-আল্লাহ,
অনেক ভালো লাগলো।
সুবহানাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
আল্লাহুআকবার
এক কথায় অসাধারণ হয়েছে আপনাদের ভিডিও টা আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর উপস্থাপনা❤❤😂😂❤❤
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর করে বাঁশটা দিছে 😂😂😂
মাশাআল্লাহ, খুবই ভালো একটি কন্টেন্ট তৈরী করেছেন💐
আলহামদুল্লিহ অনেক সুন্দর প্রতিবাদ করলেন
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর প্রতিবাদ ।
আমার মনে হয়, ওজন টিভির যে আয়োজন করেছে এবং প্রতিবাদ মূলক যে ভিডিও করেছেন এটা যথার্থ দোয়া করি এই যুবক ভাইকে আল্লাহ তা'আলা দ্বীন ইসলামের জন্য আরো কবুল করুক তবে ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা অবিরাম শুধু আল্লাহর জন্য
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাললা অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধর
অসম্ভব হয়ছে। তুমি ছোট ভাই তুমি অসম্ভবকে হার মিনিয়েছো। মাশাল্লাহ জাজাকাল্লাহ খায়ের।
অনেক সুন্দর উপস্থাপনা ভাইয়া।আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।আমিন
আলহামদু লিল্লাহ অনেক সুন্দর একটা প্রতিবেদন ছিল
অসাধারণ ভাই,আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আপনাকে বারাকাহ্ দান করুক।🥰
জাজাকাল্লাহু খইরন
সংবাদ উপস্থাপনা করাটা ছিল সেই ,,, মাশাআল্লাহ ভাই অনেক দুর এগিয়ে যাও দোয়া রইল তোমার প্রতি,,,
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দেক ,,, আমিন ,,, ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর প্রতিবাদ ও উপস্থাপনা করেছেন ধন্যবাদ নাহিদ হাসান ভাই আপনাকে ❤❤
মাশাআল্লাহ অসাধারণ প্রতিবাদ এভাবেই প্রতিটা জিনিস এর দাঁত বাঙ্গা মলম দেওয়া উচিত যদি ও কিছু টা এলার্জি কমে 😐
মা শা আল্লাহ অসাধারণ জাযাকাল্লাহ খায় রান প্রিয় ভাই
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ লাগলো ❤❤❤❤❤
চমৎকার আলোচনা
মিষ্টি করে বাঁশ
অসাধারণ একটি পোস্ট অসাধারণ অভিনয় করছেন গুনী শিল্পীরা,
অসাধারণ
মাশাআল্লাহ, চমৎকার প্রতিবাদ ও উপস্থাপনা।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এইভাবে প্রতিবাদ করার জন্য। ❤
অসাধারন প্রতিবাদ! খুবই ভালো লেগেছে। দোয়া করি আল্লাহ তা’য়ালা যেন আপনার মেধা ও যোগ্যতা আরও বাড়িয়ে দেয়।
❤❤❤❤
অসাধারণ হয়েছে ভাই ।।। আপনার কথা বলারই ধরনটা অনেক সুন্দর
নোমানের গালে চুমু খাওয়ার জন্য আমার পায়ের স্যান্ডেল গুলো ছটফট করছে,, এতদিন একটু কম ছিল কিন্তু এই ভিডিওটা দেখার পর আমার পায়ের স্যান্ডেলগুলোর ছটফটানি অনেকটা বেড়ে গেল,,ভাইয়েরা এই নোমানকে যেখানেই দেখবেন তার গালে আপনাদের পায়ের মূল্যবান স্যান্ডেলগুলো দিয়ে ভালো করে চুমিয়ে নিবেন ইন শা আল্লাহ,,
#boycott_india
#boycott_indian_products
#out_india
দেশী পণ্য কিনে হোন ধন্য।
ভারত বয়কটই আসল দেশপ্রেম।
😂
সেই বিনোদন পেলাম🤣🤣🤣
Orehhhhh🤣
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর করে প্রতিবাদ করেছেন, জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাইরা
excellent awesome ফাটাফাটি যুক্তি bro😎😎
জাযাকাল্লাহ।। আলহামদুলিল্লাহ।।
ভাই অনেক সুন্দর হয়েছে
ماشاءالله
খুব ভাল হয়েছে,,, ভাই
এগিয়ে যান।
আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানআল্লাহ,মাশাআল্লাহ, ইনশাআল্লাহ, বাক্যগুলো যে আজিবন বলতে পারি মহান আল্লাহ পাক সেই তৌফিক দান করুন আমিন