মেজর জলিলের গ্রেফতার নিয়ে শিহরন জাগানো অজানা তথ্য দিলেন ইবরাহিম বীরপ্রতিক !
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 9 ก.พ. 2025
- মেজর জলিলের গ্রেফতার নিয়ে শিহরন জাগানো অজানা তথ্য দিলেন ইবরাহিম বীরপ্রতিক !
Changetv.press, It’s a first video portal of Bangladesh.
Our unique platforms are:
TH-cam:
/ changetvpress
Facebook:
Facebook/changetv.press
Twitter:
Twitter/changeTVp
Web:
www.changetv.press
Our Motto:
Described by Advisory Editor of Changetv.press
Link: • সত্যিকারের পরিবর্তন আন...
Wish For Changetv.press:
• চেঞ্জ টিভি’কে কৃষিমন্ত...
Our TalkShow-Kholamot:
• বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে...
• বাংলাদেশে সামাজিক ন্যা...
• প্রশ্নফাঁস বন্ধ হচ্ছেন...
• রাজনীতিতে নারীর অবস্থা...
** ANTI-PIRACY WARNING **
This content is copyright to Changetv.press. Any unauthorized reproduction, redistribution or re-uploading in any media is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
হায় আফসোস আমাদের! মেজর এম. এ. জলিল সেই ১৯৭১ সালে যা বুঝতে পেরেছিলেন আমরা অনেকে আজকে এই ২০২৪ সালে তা বুঝতে পারলাম। আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যেনো এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে তিনি জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন।
কেমনে বুজবেন! আপনারা কি মুজিবের দলের বা মুজিবের সাথে ছিলেন?মেজর জলিল বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিল বলে কিছু বুঝেছিল আর মেজর ডালিমত মুজিবের পারিবারিক বন্ধু ছিল বলে আঃলীগ ও মুজিবকে আরো কাছ থেকে দেখেছিল বলেই তারা সবাই মুজিবকে হত্যা করার পরিকল্পনা করেছিল দেশকে ভারত , কমিউনিজম ও দুর্নিতী এবং সন্ত্রাস থেকে রক্ষা করতে।
বাংলাদেশের বর্তমান প্রজন্ম এই ইতিহাস জানা অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয়।
P
Pp
P
P
মেজর জলিল বীর মুক্তিযোদ্ধা। আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের দান করুক
আমিন
এমন দেশপ্রেমিক কি আবার জন্ম হবে?
@@mukhlesurrahman2191 হবে ইনশাআল্লাহ।
নোমান মোল্লা) আল্লাহ তাকে যেন জাহান্নামের নিকৃষ্টতম জায়গায় রাখেন। সে এদেশের বিশৃঙ্খলার জন্য দায়ী।
উনার স্বন্প চেতনার উন্মেষ হউক ওদেশ পরিবর্তন আসুক এইক্ষণেই তাই কামনা করছি ।
আল্লাহ বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল কে উপযুক্ত প্রতিদান দিন
বাংলাদেশের ৭১ সালের স্বাধীনতা যূদ্বের সময়কাল থেকে স্বাধীনতা অর্জন পর্যন্ত অসম সাহসী বীর ৯বম সেক্টর কমান্ডার মরহম মেজর জলিল সাহেবের অপ্রকাশিত বাস্তব ঘটনা সমূহ মেজর জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত সৈয়দ মূহাম্মদ ইব্রাহিম বীর প্রতিক সাহেব জাতির সন্মূখে উপস্থাপন করার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানাই দেশপ্রেমিক জনগন।
"অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা"-মেজর এম এ জলিল, লিখিত বইটি পড়তে পারেন! আরও অনেক কিছুই জানতে পারবেন।
৯ নং সেক্টরে যারা তার সাথে মুক্তিযোদ্বা ছিলেন তাদের সম্পুর্ন নামের তালিকা প্রকাশ করার জন্য জোর দাবী জানাচ্চি। জেং ইব্রাহিমের মাধ্যমে। 💝
34i99
bv8o
❤
সত্য তুলে আনার জন্য ধন্যবাদ! সঠিক সময় সঠিক কথা বলার জন্য ❤❤
অবশ্যই তাঁদের শ্রদ্ধা করি।।
উনি সহ সকল প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের আল্লাহ আপনি দেশের জন্য কবুল করুন উনাদের ক্ষমা করে দিন আমিন
যে মানুষ গুলোকে আজীবন ভালোবেসে যেতে ইচ্ছে হয় তাদের অগ্রভাগে যিনি থাকবেন তিনি মেজর জলিল। আল্লাহ উনাকে জান্নাত ফেরদাউস দান করুন।
2gggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eewgggjgiihgghhhghhgggghhhhghbhgawwrssrdreeeereseeweewwesgeweeeeeewwewewesswss#sss#swsswswsxwswsswwwwwwseeewwsewewwwwweweeeewwwewww2eew
সহোমত পোশন করছি
হে আল্লাহ পাক, প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিন। যারা পৃথিবী হতে পরকালে চলে গেছে তাদেরকে জান্নাত নসীব করুন মাবুদ।
আমিন
স্যারের কথাগুলি আমার খুব ভাল লাগে শ্রদ্ধা সহ শুভকামনা রইল স্যারের জন্য ।
Thank you sar.
এ সকল ইতিহাস সকলের জানা দরকার, ধন্যবাদ এই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে।
Thanking you for real news reproduction. ALHAMDULILLAH.
এই ভিডিওতে,
জেনেরাল ইব্রাহিম অনেক এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ( মেজর জলিলের গ্রেফতারের কারন) মিথ্যাচার করেছেন!
এ,
ইদানিং উনার অভ্যাস হয়ে গেছে!
উনি এখন নষ্ট হয়ে যাওয়া “দুধ”!!
আরও
বিস্তারিত দেখুন,
হিপ্পী মেজর জলিল এর খুলনায় গ্রেফতারের আসল কারন ও সত্য ইতিহাসঃ
“He (Major Jalil) organised a grand civic reception for General Jagjit Singh Aurora, General Officer Commanding (GOC), Eastern Command of the Indian Army.
I had no problem with that. But how could he present him with two brand new cars seized by him from somewhere, without any permission of the government?
So, I also included this in my list of complaints against Jalil.
I was also hearing from my sources that Jalil with Marwari businessman were doing illegal logging of timber in the Sundarbans and smuggling these to India.
My patience with Jalil broke down when a Bihari mother begged me to rescue from Jalil’s custody her three adolescent daughters, kidnapped under his orders.
So, I rang him up immediately, and he had the cheek to tell me:
“What is so earthshaking about this? They raped our women. Now it is our turn to take revenge”.
I replied that this could not be the logic of a disciplined soldier with any moral compunction, and if he did not return these three girls to their mother immediately, he would be my enemy for good. He asked me to go to hell.
I immediately wrote a letter to Mr. Tajuddin Ahmad (still in Kolkata) narrating these criminal acts, and imploring him to remove this perpetrator of crime from Khulna.
I ensured that the letter reached the PM at the earliest. Perhaps two days later, Lt. Colonel Manzoor (Manzoor Bhai, my senior at PAF Public School Sargodha) from Jessore Cantonment suddenly came to see me in civil dress and in a civilian transport.
He told me that he had received orders from higher authorities to arrest Jalil, and if I could help him out. I told Manzoor Bhai that I would do so most willingly.
At his suggestion, I rang up Jalil’s 2/IC Major Jainul Abedin and told him that somehow Colonel Manzoor could not reach Jalil over the phone and so could he kindly tell his boss to attend a meeting of the Sector Commanders at Jessore Cantonment at 11 am the next day.
Jalil fell into the trap. Next day, he was ambushed and arrested by our army men on his way from Khulna to Jessore.
It was, therefore, a cock and bull story that he was arrested by the Indian army for opposing them on various issues.
After his departure from the scene, things worked out much better, but my troubles with Jalil were not yet over.
A few months later when I was working as a Deputy Secretary in the Ministry of Education, I received a summons from Colonel Taher, Chairman of the Military Court set up to try Major Jalil. I prepared myself mentally to depose before the court and tell the truth about this criminal in uniform, although this would mean earning Jalil’s wrath for good.
I was also fully armed with all the documentary evidence I had collected against him in Khulna, including the Treasury Officer’s statement.
The military court of Colonel Taher, without going through the evidence, had simply relieved him of his military duties and released him from detention, in keeping with the latest government decision.
Jalil later became the President of the Jatya Samajtantrik Dal (JSD), a so-called left political party propped up by Sirajul Alam Khan Kapalik, ASM Abdur Rab and Shahjahan Shiraj.
After several years, he left JSD and turned volte face to head an obscure “Islamic” political party. He died in Pakistan, the country he fought in 1971, sometime in the eighties.”
Dr. Kamal Siddiqui’s comments are also supported by another senior army officer recently!
এই বিষয়ে,
মেজর জেনারেল মইনুল হোসেন চৌধুরী (অবঃ) বীরবিক্রম লিখেন;
''ডিসেম্বর মাসেরই শেষের দিকে মেজর জলিলকে খুলনা থেকে ধরে এনে বন্দি করার জন্য আমার কাছে হস্তান্তর করা হয়। তৎকালীন ক্যাপ্টেন কে এস হুদা (পরে কর্নেল ও ১৯৭৫-এর ৭ নভেম্বরের অভ্যুথানে নিহত) তাকে ধরে নিয়ে আসেন।
মেজর জলিলের বিরুদ্ধে উচ্ছৃঙ্খলতা ও অন্যান্য সামরিক শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ ছিল।
খুলনার তৎকালীন জেলা প্রশাসক জলিলের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ এবং গ্রেপ্তার সম্পর্কে অবহিত ছিলেন।
যদিও প্রচার করা হয় যে, ভারতীয় সেনাবাহিনী কর্তৃক অস্ত্রশস্ত্র লুটতরাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।.
এখানে উল্লেখ্য, লে. কর্নেল তাহেরের সভাপতিত্বে ১৯৭২ সালে জলিলের কোর্ট মার্শাল হয়।
কোর্ট মার্শালে জলিলের কোনো শাস্তি হয়নি। কিন্তু তাকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এরপর তিনি সক্রিয়ভাবে জাতীয় সমাজতান্ত্ৰিক দলের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং জাসদের অন্যতম প্রধান নেতায় পরিণত হন।
In the book by General Mainul Hussain Choudhury,
"The Silent Witness by a General: First Decade of Independence", Page 21, Adorn Publications, Dhaka, 2012, the General wrote:
“Towards the end of December, Major Jalil was arrested and brought from Khulna and placed at my disposal.
The Deputy Commissioner of Khulna, Kamal Siddiqui, later Secretary of Khaleda Zia also knew about the charges against Major Jalil - although it has been claimed that he was arrested for protesting against looting of weapons by the Indian army”.
শেষ জীবনে তিনি বাংলাদেশের আধ্যাত্মিক প্রবাদ পুরুষ মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজী হুজুর এর খেলাফত আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন।
জীবনের শেষ নয়টি বছর দিন রাতের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় তিনি হাফিজু হুজুরের সবক মোতাবেক প্রতিদিন অন্তত ৮ ঘন্টা নামাজ জিকির এবং কোরআন তেলাওয়াতে ব্যয় করতেন।
কে?
@@firozalmamun4787 major m a jalil
অজানা ইতিহাস জানতে পারতেছি, ধন্যবাদ Change tv.
মেজর জলিলের (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ) বইটি পড়লে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি সেই বইটি 1988 সালে পড়েছিলাম।
@@allinone679রাজাকারি করে লাভ হবে না।
ধন্যবাদ না জানিয়ে পারলাম না সবাইকে বীর মুক্তি যোদ্ধা মরহুম এম এ জলিলের বিষয় সত্য কথা গুলি তুলে ধরার জন্য। ওনার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
মেজর জলিলের (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ) বইটি পড়লে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি সেই বইটি 1988 সালে পড়েছিলাম।
@@allinone679
আমি ৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর খুলনা যাই। স্বচক্ষে অনেক কিছু দেখেছি বাট পরিস্থিতি বোবা বানিয়ে রেখেছে। এইতো আমার জন্মভুমি, ইনহাস্ত ওয়াতানম।
ইবরাহীম সাহেব। বাংলাদেশের সব গোপন খবর জানেন।
স্যার আপনারা এখন এগিয়ে আসুন, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরুন।
মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল একজন সৎ মানুষ ছিলেন। আল্লাহ মেজর জলিল কে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করুন আমীন
অরক্ষিত স্বাধীনতা - পরাধীনতার নামান্তর।
মহান আল্লাহর কাছে এই বীর মুক্তিযোদ্ধার জান্নাত কামনা করছি।
সেই ১৫ বছর আগে মেজর জলিলের কথা সুনেছিলাম, হঠাত আজ সেই শহীদ সৈনিকের কথা শুনলাম, যত দূর জানি ভারত বিদ্দেষী হওয়ার কারণে আজ এ জাতী তাকে সম্মান দিতে পারলো না, দোয়া রইলো এ বীর সেনার প্রতি।
ঠিক বলছেন।
India never like our great fighters. But we should respect our great Hero's.
@@nadimahammed6299 আমিও ত একি কথা বলেছি, সুধু ভাব নিতে ইংরেজী মারলেন
No never, tini varot biddesi chilen na. Tini akti opkormer protibadh korechen matro. Vul masses dhiben na jatike.
@@motoms2210 তাহলে আপনি সঠিক মেসেজ দেন
ইতিহাস ভুলে যাওয়ার নয়।
জে. ইব্রাহিমকে অসংখ্য ধন্যবাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. এ. জলিল এর বিরোচিত ভূমিকা বলার জন্য, এটা ইতিহাস।
o7
❤ 0:49 0:50 ❤@@yasminkhanmjamunayasminkha5798
মেজর জলিল সাহেব পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকুরীরত অবস্থা থেকেই তিনি যেমন ছিলেন সৎ ঠিক তেমনিই ছিলেন যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী একজন নির্ভিক বলিষ্ঠ সৈনিক।
Almighty Allah, please give us a live Major Jalil (SIR).
@@nadimahammed6299 g
মেজর জলিল এর মত প্রতিবাদি সাহসী অফিসার দরকার।
@@musharrefhussain7218 0p
সহমত
Thank you sir for your this informative presentation/interview
অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বলছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। ।।।
মেজর জলিলের (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ) বইটি পড়লে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি সেই বইটি 1988 সালে পড়েছিলাম।
বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযোদ্ধা রাজবন্দী।
Thank you Sir, প্রশ্নকারী অসম্মানজনক ভাবে প্রশ্নটা করেছেন এবং আপনি সেটা ধরে ফেলেছেন। অবশ্যই বলতে হবেঃ "বীর মুক্তিযোদ্ধা,শ্রদ্ধাভাজন সেক্টর কমান্ডার, মেজর এম এ জলিল" এভাবে না বললে বাংলাদেশের কৃতি সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা হবে। বিশেষ করে আলোচিত এই সম্মানিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে।
সকলের শুভ বোধোদয় হোক।
যথার্থ।
অতিব দুঃখ এবং বেদনাদায়ক বিষয়। আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ছাড়া আর কিছুই হয় না। আল্লাহ সবাইকে সহিহ বুঝ দিন।
আল্লাহ যেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বীর বিক্রম মেজর জলিল সাহেবকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। 🎉🎉
স্যালুট হে মহান বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল।
আল্লাহ যেন আমাদের বীর বিক্রম মরহুম জলিল সাহেব কে জান্নতুল ফেরদাউস দান করেন। আমীন
মরহুম মেজর এম এ জলিল কে মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে কোনো ধরনের খেতাব সনদ সহ কোনো সুবিধা দেয়া হয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই তবে সম্ভবত দেয়া হয় নি যা এ দেশ ও জাতির জন্য চরম কলঙ্ক জনক ও অভিশপ্ত।একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কৃতি সন্তান কে যে জাতি তার অবদানের স্বীকৃতি ও সম্মান মর্যাদা দিতে পারে না বরং অপমান ও হেয় প্রতিপন্ন করে সে দেশে কিরতিমান সুসন্তান জন্ম নেয় না দুর্ভাগ্য ৯ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের যে তারা তাদের নিজেদের স্বার্থ টুকুই দেখলো কিন্তু যার কমানডে কাজ করেছিল তার জন্য কোনো ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বরং অভিশপ্ত ও হতভাগ্য এবং ঘৃণিত কাজ করেছে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক তার বান্দাদের প্রতি সুবিচার সহ পুরুস্কৃত করবেন ই করবেন।কি তার অপরাধ ছিল? দেশ প্রেম, দেশাত্মবোধ আদর্শ চরিত্র ব্যকতিত্য সততা ও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করেছিল এটাই কি তার অপরাধ ছিল? পরবর্তীতে আর কোনো সরকারই এ ইস্যুটি নিয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি যা কল্পনাতীত ও অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী সরকারের উচিৎ ছিল মেজর এম এ জলিলের বিষয়টি ফয়সালা করে তার ন্যায্য অধিকার ও প্রাপ্য সম্মান মর্যাদা ও খেতাব সহ আনুসাঙ্গিক সব ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদান করা
বীর মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল একটি নাম একটি ইতিহাস।
অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা- মেজর জলিল (বইটি সকলেরই পড়া উচিত)
ইবরহিম সাহেব একজন সাহসি ও সত্য কথা বলার সৎ মানুষ। আললাহ তাহাকে দীর্ঘ জীবন দান করুন,আমিন।
Summa Ameen.
এ-ই কথাটি সম্ভববত দৈনিক ইনক্লাব পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছিল। সত্যিকার অর্থে তিনি একজন দে-শ প্রেমিক সৎ লোক ছিলেন। আল্লাহ পাক তিনাকে মাফ করুন।
সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
বাস্তব প্রমাণ করতে আপনার মত লোক দেশে প্রয়োজন। আল্লাহপাক নেক হায়াত দান করুন।❤❤❤
শ্রদ্ধার সাথে মহান নেতা মেজর জলিলকে স্মরণ করছি।তিনি শতভাগ সত্য কথাই বলে গেছেন ।
আমি নিজে সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিলের অধীনে ৯ নাম্বার সেক্টরে মুক্তি যুদ্ধ করেছি।
আমি ওনার সম্বন্ধে আরো অধিক কিছু অবগত রয়েছি।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আব্দুর রাশেদ।
আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দারাজ করুন এবং আরও বেশি বেশি করে সত্য কথাগুলো জাতি কে জানিয়ে যান সম্ভব হলে বই লিখে যান তাহলেই কেবল পরবর্তী প্রজন্ম সত্য কথাগুলো জানতে পারবে। ধন্যবাদ।
R8
General Ibrahim Sir, you are a great person in the Bangladesh.
অনেক মূল্যবান বক্তব্য শুনলাম।মেজর জলিল একজন নির্ভীক দেশপ্রেমিক এতে বিন্দু পরিমান সন্দেহ নেই।আফসোস এই দেশপ্রেমের কোনো মূল্য আমরা দিতে পারি নি।বাঙালী জাতির জন্য বড়ই আফসোস 😢😢😢😭😭
আমার বাবা মেজর জলিলের আন্ডারে ছিল, আমার বাবা আজ ও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পায়নি, কয়েক বার ইনকোয়ারি হয়েছে সাক্ষীরা অনেকে এখন ও বেঁচে আছে। তবু পারিনি আজও বাবাকে স্বীকৃতি দিতে। আমার বাবা একজন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তার সাথের সবাই কাগজ করেছে। আমার বাবা মারা গেছেন, বেঁচে থাকতে এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল না,মে কাগজে মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধা প্রমান করতে হবে।
দেশ প্রমিক বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জলিল সাহেবের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। মহান আল্লাহপাক তাকে বেহেস্তের সরবোচ্চ স্থানে স্হান দিন। আমিন
উনার মত একজন জাতীয় বীর এর কাছ থেকে আমরা মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনতে চাই।
What you told us today, we request sir, write this history in books fr future generations.
এখন আর এদের নাম কেউ রাখেনা অথচ এরা দেশটি স্বাধীন করে দিয়াছে।
দেশ ত স্বাধীন করে দিয়েছে দাদারা।
আর জেলখানায় বসে তিনি মুক্তিযোদ্ধা পরিচালনা করেছিলেন।
আজ ত দেশবাসী এইটাই জানেন।
কে বলছে আপনাকে?
দেশ স্বাধীন করেছে শেখ হাসিনা, জয় ও বর্তমান আওয়ামী লীগ এমপি ও নেতাকর্মীরা।
খুব ই ভালো দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতা ছিলেন ❤️ মেজর এম এ জলিল সেলূ্্যট
ইব্রাহীম স্যার একজন জীবন্ত ইতিহাস
এই ভিডিওতে,
জেনেরাল ইব্রাহিম অনেক এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ( মেজর জলিলের গ্রেফতারের কারন) মিথ্যাচার করেছেন!
এ,
ইদানিং উনার অভ্যাস হয়ে গেছে!
উনি এখন নষ্ট হয়ে যাওয়া “দুধ”!!
Mashaallah.many thanks for your informative information
মেজর জলিলের (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ) বইটি পড়লে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি সেই বইটি 1988 সালে পড়েছিলাম।
হে আল্লাহ পাক, প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধাদের ক্ষমা করে দিন। যারা পৃথিবী হতে পরকালে চলে গেছে তাদেরকে জান্নাত নসীব করুন মাবুদ।
4
মেজর জলিল একজন সেক্টর কমান্ডার এবং দেশপ্রেমিক ছিলেন।
মহান আল্লাহ পাক তাঁকে জান্নাত বাসী করুন
ধন্যবাদ স্যার
Major Jalil is my favorite freedom fighter.
সত্য প্রকাশ করা এ-ই মূহুর্তে বেশী জরুরী
মেজর জলিল লিখিত বই অরক্ষিত স্বাধীনতা পরাধীনতা
হ্যাঁ আমি (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা) সেই বইটি পড়েছিলাম 1988 সালে।
Thank you sir
আপনার উপস্থাপনা ও তথ্য বিশ্লেষণ অসাধারণ স্যার।
আপনি যদি ৯ নং সেক্টরের মুক্তিযুদ্বের সঠিক ইতিহাস এবং কার কি অবদান বা বীরত্ব অথবা কার কি কুকর্ম এটা আরেকটি আলোচনায় তুলে ধরতেন তাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ৯ নং সেক্টরের সঠিক ইতিহাস জানতে পারতাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ অজানা তথ্যগুলো জানানোর জন্য।
মেজর জলিলের (অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা ) বইটি পড়লে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি সেই বইটি 1988 সালে পড়েছিলাম।
বিস্তারিত জানার জন্য মেজর এম এ জলিলের লিখা "অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা" বইটি পড়তে পারে।
সুন্দর তথ্যের জন্য ধইন্যবাদ ۔
এ দেশ প্রেমিক বীর মুক্তিযোদ্ধার আত্মার মাগ ফেরত কামনা করছি মহান আল্লাহ্ তায়ালা জান্নাত বাসি করেন আমিন
মেজর জলিল দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন সবসময় ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে দেশকে তিনি ভালোবাসতেন আল্লাহ তাকে সর্বোচ্চ মাকাম দান করুক আমিন
সে আমাদের উজিরপুর, বরিশালের সন্তান তার জন্য আমরা গর্ববোধ করি।
আল্লাহ আপনাদের উত্তম পুরুষ্কার দেন। ❤❤❤
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদ করার জন্য তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
জালিল বাবু কে ছিলেন, জানিনা। কিন্তু আপনি যে একজন জালিম তাতে কোনও সন্দেহ নেই। ভারতের কোনো ইচ্ছা নেই অগ্ৰাসনের , আপনারা আপনাদের পরম বন্ধু পাকিস্তানকে নিয়ে আনন্দে থাকুন।
Right
@@utpalbanerjee382who are you biased
ঠিকই বলেছেন। শেখ মুজিব প্রধানমন্ত্রী হয়েছিল ভারতের ছত্রছায়ায়। তাই ভারত কে খুশি করার জন্য একজন খাটি দেশপ্রেমিক কে বন্দী করেছিলো, বিচার করেছিলো।
মেজর এমএ জলিল এক আত্ম কথায় বলেন," আমারই সাধের স্বাধীন বাংলায় আমিই হলাম প্রথম রাজবন্দী "।
দেশপ্রেমিক। মেজর জলিল। ❤❤❤
এসব ইতিহাস কয়জনে জানে একজন সৎ অফিসারকে এভাবে চাকরী চুত্য করা লজ্জার বিষয়।
Very super excellent analysis thanks for you
আপনার কথা গুলো এক দিন ইতিহাস হবে, মেজর জলিল কে আল্লাহ জান্নাত দান করুন আমিন।
1971 ar sei Mukti amora class 9 nine sei voi oinkor gorila judhhdhhyer kothha leptenent mojibur rahmaner kothha radio te suntam
শ্রদ্ধেয় বীর মুক্তিযোদ্ধা আপনার কাছ থেকে জাতি মুক্তি যুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে আগ্রহী।
পরম শ্রদ্ধাভাজন,সত্যভাষী,প্রজ্ঞাবাণ ও সাহসী বক্তা জেনারেল ইব্রাহীম ভাইকে বর্তমান বাংলাদেশের বিশেষ দায়িত্বভার দান করলে আমাদ্র দেশের জনগন বিশেষভাবে উপকৃত হবে ।
100% Right speech.
একজন ইতিহাসবিদ, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দরাজ করুন। 😍😍😍
অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্যি তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ মাননীয় সংসদ
মেজর জেনারেল সৈয়দ ইব্রাহিম
বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর এম এ জলিল কে সম্মান দিয়ে কথা বলার জন্য।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো--
বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর এম এ জলিল এর প্রতি দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।
আমি ১৯৮৫/৮৬ সনে ঢাকার কাকরাইল থাকতাম আমার কর্মস্থল ছিল ৫০/এফ ইনার সার্কুলার রোড
জিন্না ভাই এর অফিস ওই অফিসে
ঢাকার শহরের নামিদামি লোকদের আসাযাওয়া ছিল জলিল ভাই ও
আসতেন , আমার বাড়ি বরিশালে হওয়ায় জলিল ভাই আমায় আদর করতেন খুব কাছে থেকে জলিল ভাই কে দেখেছি খুবই ভালো মনের মানুষ ছিল জলিল ভাই।
ধন্যবাদ
আপনার মত মুক্তি যোদ্ধা যাহারা বেচে আছেন তাদের কাছ থেকে মুক্তি যুদ্ধের এমন কিছু কিছু ঘটনা আছে যাহা শুনতে মন চায়। কিন্ত আপনারা কখনো বলেন না আর আমরা শুনতে পারিনা।
এমন কেন করেন কেন?
Thanks
আপনাকে হাজারো সালাম।
সত্য কথাটি বলেছেন
মেজর এম এ জলিল ছিলেন
একজন দেশ প্রেমিক সত লোক
আমি তাহার সাথে ১৯৭১ সনে
ভারতে কাজ করেছি তিনি দেশের
জন্য জীবন দিতেও ভয় পেত না।
অজানা ইতিহাস এর প্রত্যক্ষ কালের সর্বোচ্চ স্বাক্ষী হিসেবে আমার সশ্রদ্ধ সালাম এবং বিনম্র ভালবাসা জ্ঞাপন
করছি এই মহানায়ক বীরপ্রতীক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইইব্রাহীম স্যার এর প্রতি। আমার বিশ্বাস তিনি দেশপ্রেমিক সত্যভাষী অ কুতভয় এযুগের সর্ব শ্রেষ্ঠ এক অসীম সাহসী কণ্ঠস্বর। আল্লাহ পাক স্যার দীর্ঘ আয়ু দানকরুন। ইসলামী কল্যাণ পার্টি থেকে নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদ সদস্য হিসেবে ভূমিকা পালন করুন। আমীন।
ইব্রাহীম সাহেব মৃত্যুর আগে সত্যকথাগূলো বলছেন এজন্য তাকে ধন্যবাদ
মনোযোগ দিয়ে শুনলাম,, সবই বিশ্বাস যোগ্য।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল একজন দেশপ্রেমিক মুক্তি যোদ্ধা ছিলেন। তার অসীম সাহসী কতার জন্য শ্রদ্বাভরে স্মরণ করি।
মেজর জলিলের মতন আরকিছু মুক্তিযুদ্ধা থাকলে, বাংলাদেশের আরও উন্নতি হইত।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরলেন। মেজর জলিলকে ঢাকায় আর্মি ক্যাম্পে নিয়ে আসা হলো। বাকি সঙ্গীদের ছেড়ে দেয়া হলো। বঙ্গবন্ধুর সামনে জেনারেল ওসমানী সকল সেক্টর কমান্ডারদের নামের তালিকা জমা দিলেন। কিন্তু সে তালিকায় ৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডারের নামের স্থানে ছিল মেজর জয়নাল আবেদিনের নাম। একজন বীর সৈনিকের বীরত্ব, নিবেদনের কথা পুরোটা জানা হলো না বঙ্গবন্ধুর!
মেজর জলিল হয়ে রইলেন একমাত্র খেতাব বিহীন সেক্টর কমান্ডার! স্বাধীন দেশের প্রথম রাজবন্ধী হতে হলো পাকিস্তান বাহিনীর মেজর পদের চাকুরীতে ফিরে না গিয়ে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করা বীর সৈনিককে!
It was very surprising that a sector commander who fought for the independence of BANGLADESH has arrested and convicted for serving his nation. It's the difference between a military man and a politician. J S D was born for the interest of the Bangali nations. History will never forget our national heroes ❤️. We rebuild our history and make sure that the honour of our heroes. Heroes never die. I salute them.
Excellent remarks by so many learned gentleman will ispired our young generation to know about our great leader Birmukti Joddha Sector Commander Major M A Jalil.
সকল শহিদ মুক্তিযোদ্ধা দের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা, ও তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি , আল্লাহ তাদের জন্নাত দান করুন, আমিন।
Major M A Jalil is not only a valiant freedom fighter but also he was the first valiant son of our dear motherland who protested against the Indian aggression to Bangladesh and he was the first political prisoner in independent Bangladesh. May Allah keep him in peace. Salute to this patriotic hero of the soil of Bangladesh. I attended his bridal ceremony as an invited guest at Ramna Green.That is one of my happiest memories with him in my life.
.
..
.
.
.
.
.
Indian aggression? Erey Razakaar, how will you show your face to Allahsubhanatalah? These so-called majors brought in Shaadhinata? I can sell you a part of Brooklyn Bridge .
যশোর টাউন হলের মাঠে মেজর জলিলের সঙ্গে হাত মেলানোর সৌভাগ্য হয়েছিল ১৯৭৯-৮০ এর দিকে সম্ভবতঃ।আমি যশোর এমএম কলেজের ছাত্র ছিলাম তখন।পরবর্তীতে সরকারী চাকুরী জীবনে মোংলা উপজেলায় তাঁকে পুনর্বার দেখি হাফেজি হুজুরের সঙ্গে জোটবদ্ধ দলীয় নেতা হিসাবে বক্তৃতা দিতে।
অনেক কথা,,, এড়িয়ে গেলেন,,,,স্যার!
মেজর জলিল ছিলেন দেশ প্রেমিক সৎ সেনা অফিসার এই ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।
কুমিল্লা ক্যন্টমেন্ট থেকেও ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কারফিউ দিয়ে শত শত সেনাবাহিনীর ট্রাক দিয়ে আগরতলা দিয়ে ইন্ডিয়ায় মূল্যবান জিনিসপএ নিয়ে যায়।
একইভাবে বর্ডার সংলগ্ন সব সেক্টরেই এ কাজ জোরেসোরে চলে। লুটেরা ভারত।
রেফারেন্স?
Major M A Jalil was a Great sector commander. This interim government should give him one of the after death greatest title to him.
খুব খুশি হলাম পিরোজপুরের মেজর জিয়া উদ্দিন নাম শুনে
Assalamualaikum
Thank you sir.
Khub valo korese
পরক্ষিত স্বাধীনতায় পরাধীনতা
১৭৭১/ মেজর জলীল
৯ নং সেক্টর যশোর খুলনা।
গদখালী থেকে
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমাদের এলাকায়। আমরাও জানি।মিলের যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান আর্মি
জনাব অাপনি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিষয়ে অালোচনা করেছেন। এনাদের বীরত্বের ওপর কি বই প্রকাশিত হয়েছে? মেহেরবানী কোন একটি অনুষ্ঠানে উল্লেখ করলে অনেকই উপকৃত হবেন। অাপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। অাল্লাহ পাক অাপনার হায়াত বৃদ্ধি করুন আমিন।