মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
প্রত্যেক এলাকাতে আপনার নেক্সট টার্গেট রয়েছে এখন জাস্ট বের করে নিয়ে আসার পালা। এটা আমাদের সবার অবশ্যই পালনীয় একটা কাজ। এটাই হবে আল্লাহর পথে একপ্রকার জিহাদ। আল্লাহু আকবার। মুখোশ উন্মোচন করে দেন সবার। আল্লাহ আপনাকে হেফাজ এবং সাহায্য করবেন। আল্লাহু আকবার।।।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
কে বলছে ভাই, শেখ হাচছিনা, রেহানা পুরা পরিবার টাই তো বিলিয়ন ডলার চুরি করছে প্রতিনিয়ত.... তারা তো অনেক ইবাদত করে দেশবাসী কে জানিয়ে ও দিচ্ছে কখন তাহাজ্জুদ পড়তে হয়, এর কিছুই কবুল না না??
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে। তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়। সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না? তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার। এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ। এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
নীতিকথা দিয়ে দুর্নীতি থামানো যাবে না। দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে কঠোর আইনের প্রয়োজন ((ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের শাস্তি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফাঁসি)) সংসদে এই আইন-প্রো নয়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। 🙏🙏🙏 সবাই এই পোস্টটি বেশি বেশি করে শেয়ার করুন
কারণ উনি ধর্মভীরু ছিলেন। যদি ও নিতান্ত ই ভন্ডামী ছিল। কোন ধর্মই এসব করতে শিক্ষা দেয় না। কিন্তু সাংঘাতিক দের তো সবসময় ধর্ম নিয়ে চুলকানি থাকে, এজন্য সুযোগ ফেলে দিনে ৩ বার ও নিউজ করে 😅
এ কে জাবোত জীবন কারাগারে দিতে হবে আর সব সম্পদ নিতে হবে সাথে ১ মাসের রিমান্ডে,,,না হলে সবাই এই ভাবে অপরাধ করবে এই ভেবে যে টাকা কামাবো ধরা পরলে দুই এক মাস জেল বা কিছু জরিমানা এর তো কিছু না
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
আমার প্রশ্ন দুদক কি করে আর দুদকের কাজ কি আমার কাছেতো মনে হয় দুদক এর ও হাত আছে, না হলে এতো টাকার মালিক বনে গেছে একজন ড্রাইভার আল্লাহ আপনি এদের কে হেদায়েত দান করুন।
সত্য কথা ভাই শিক্ষিত মানুষ কোথায় খুঁজে পাবেন অবস্থা হবে সাধারণ কমপক্ষে সাধারণ মানুষ সব জায়গায় প্রতারিত হবে কারণ সব জায়গায় খারাপ মানুষ বসছে কাজ করে ভুল মানুষ আসে বসে গেছে তাহলে সব সাধারন মানুষ মনে করেন টাকা লুটপাট সাধারণ ভালো মানুষ তো আর কোথাও নাই কোথায় খুঁজে পাবেন ভালো মানুষ
ভাই প্রতিদিন দুর্নীতির খবর শুনে আর ভালো লাগেনা বিচার কার হয়েছে সেটা জানান আপনারা নিউজ করেন ঠিক আছে কিন্তু বিচার হয় কিনা সেটা তো আমার মত সেটা তো বিচার হয় না ভাই আজকে ১০ বছর ধরে প্রবাসে থাকি ভালো করে জীবন যাপন করতে পারিনা
এরকম অনেক ধর্ম চোর রয়েছে আমাদের সমাজে, যায়া বেশি দান করবে তাদের বেশি বেশি আমরা বাহ্ বাহ্ দিন এদের কঠিন শান্তি হওয়া দরকার,, যা দেখে অন্য কেউ সাহস করতে না পারে,,,
পিএসসি'র সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়ি চালক এতো বেশি পরহেজগার হলে চেয়ারম্যান নিজে না জানি কতো বেশি পরহেজগার!
😂😂😂
😂😂😂😂😂😂
PSC বলেছে কোন প্রশ্ন ফাঁস হয়নি, মিথ্যা বানোয়াট নিউজ করার জন্য চ্যানেল টোয়েন্টিফোরকে আইনের আওতায় আনা হোক। 😊😊
@@MoniKhan-wy9li মককৃব গহ,
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
প্রত্যেক এলাকাতে আপনার নেক্সট টার্গেট রয়েছে এখন জাস্ট বের করে নিয়ে আসার পালা। এটা আমাদের সবার অবশ্যই পালনীয় একটা কাজ। এটাই হবে আল্লাহর পথে একপ্রকার জিহাদ। আল্লাহু আকবার। মুখোশ উন্মোচন করে দেন সবার। আল্লাহ আপনাকে হেফাজ এবং সাহায্য করবেন। আল্লাহু আকবার।।।
তুই যেবাবে আল্লাহ বাল্লা করতেছিস মনে হয় তুই অনেক বড় মাপের দুর্নিতীবাজ মোমিন
Shob natok ar shuru ar shesh awomelig ai shomapte.
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
👌
দুর্নীতিবাজদের সব সম্পত্তি বাজপ্ত করে গরিবদের মাজে বন্টন করা হোক।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
100% right 👍
হারাম টাকায় ইবাদত কবুল হয় না😢
ঠিক
কে বলছে ভাই, শেখ হাচছিনা, রেহানা পুরা পরিবার টাই তো বিলিয়ন ডলার চুরি করছে প্রতিনিয়ত....
তারা তো অনেক ইবাদত করে দেশবাসী কে জানিয়ে ও দিচ্ছে কখন তাহাজ্জুদ পড়তে হয়, এর কিছুই কবুল না না??
আরো কতকিছু দেখতে হবে,, যাক আল্লাহ যা করেন ভালোই করেন,,আল্লাহ রহমান সব ঠিক করেদিবেন,, আমিন
😢
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
চেয়ারম্যান সাহেবের গাড়ি চালক যদি এত বড় পরহেজগার হয়। না জানি চেয়ারম্যান কত বড় পরহেজগার আশা করছি সুষ্ঠু তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
PSC chairman এর নিয়োগকর্তা আর ও বেশী পরহেযগার ।
😂😂😂😂😂😂
@@mominulislam5240 😂😂😂
এ কুখ্যাত অসভ্য মহিলা শেখ হাসিনার প্রশাসন তদন্ত তদন্ত আর কেউই দেখেনা তদন্ত ে মুখ
সুষ্ঠু তদন্ত কে করবে ??
চোরা-পুত্রের বড় গলা।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
😂
সব কিছু ক্রোক করে আগের মতো রাস্তার ফকির বানিয়ে দেয়া হোক।
এমুহুর্তে ক্রোক করা টাকাও ওর মতো একজনের হাতে যাবে।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
যারা যারা ঐ প্রশ্ন পেয়ে বিসিএস পাশ করেছে তাদের চিহ্নিত করে বরখাস্ত করা হোক।
একটা পরীক্ষা বাতিল করে কি লাভ? যা সর্বনাশ তা তো আগেই হয়ে গেছে। কেননা প্রতিবছর সচিব, উপসচিব গণ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন ফাঁস ও স্বজনপ্রীতির ভিত্তিতে বিসিএস কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হতো। যা এতোদিন জনগণ জানতো তবে আজ জনগণ তা জেনেছে। এখন হাজারো ব্যবস্থা নিলেও লাভ নেই। কেননা বাংলাদেশের ৯৫% লোক হলো দুর্নীতিবাজ ও ভন্ড। তাছাড়া, যে দেশে আইজিপি বেনজির, ডিআইজি, এসপি, অসি, সচিব, উপসচিব, এনবিআরের চেয়ারম্যান মতিউর সহ লাখ লাখ দুর্নীতিবাজ থাকতে পারে। সেখানে পিএসসি দুর্নীতি করে না এটা হাস্যকর।!! পিএসসি হলো দুর্নীতির আতুড়ঘর। ক্যাডার ও নন-ক্যাডার পদ গুলোর জন্য গোপনে মোটা অংকের টাকা লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি চলে প্রতি নিয়ত। এই জন্য ভালো পদে ভালো পরীক্ষা দিয়েও চাকরি পায় না বিসিএসে।
তাছাড়া, বিসিএসের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষার সিস্টেম পরিবর্তন করা দরকার। প্রীলিতে পাশের ক্ষেত্রে একাডেমিক রেজাল্টের অন্তর্ভুক্তি দরকার যাতে শুধু ভালো রেজাল্টধারী ও মেধাবীরাই বিসিএসে চাকরি করার সুযোগ পায়।
সেই সাথে চাকরির বয়স ৪০ করা এখন ফরজ।!! কেননা এই চাকরি বয়সের মধ্যেই নোংরা রাজনীতি জড়িয়ে আছে। কেননা চাকরির বয়স ৩০ হয়ে গেলে সরকার জানে অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না ফলে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হবে ফলে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও মেধাবী লোক কমবে ফলে এসব আমলা, এমপি, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী, নেতা ও পাতি নেতারা অনায়াসে দুর্নীতি ও নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে পারবে। এই কারণে তারা চাকরি বয়স বাড়াতে চান না।!! কি নোংরা রাজনীতি তাই না?
তাছাড়া কোটা প্রথার বিলুপ্তি দরকার।
এবং বিসিএসের প্রীলির পাস নম্বর ৫০% নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত যাতে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে।
বিসিএস প্রীলি ও লিখিত উভয় তে পাস নম্বর ৫০% রাখা উচিৎ।
এবং প্রতিটি নিয়োগের প্রীলি ও লিখিত পরীক্ষা ৩ মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এবং ৫ মাসের মধ্যে সকল নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল বাধ্যতামূলক করলেই কেবল বেকার সমস্যার সমাধান হবে।!
ঠিক
এদের সর্বচছ শাস্তি দেওয়া উচিৎ কারণ জাতীর জীবন নষ্ট করে
জন্মই এদেশে আমাদের মতো সাধারন মানুষদের আজন্ম পাপ। নাই বিচার, নাই সুশাসন, নাই...
এমন খবর প্রচার করার জন্য ভালোবাসা বেরে গেলো আরো❤❤❤❤❤
এমন চোর বাংলাদেশে অনেক আছে।
সবাইকে ধরা হোক। সবাই মতামত দিবেন তাদের ধরা উচিৎ কি না।💬
😢😢😢আমাদের আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নাই 😥😥😥
আওয়ামী লীগের ছাত্র ছায়া এদের মত আবেদ আলীর জন্ম, সঠিক তদন্ত করলে, এরকম আরো হাজারো আবেদ আলী বের হবে।
দেশের হাজার হাজার মেধাবী তরুণদের স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ করা আবেদ আলীর মতো ফেরেস্তা ও ধার্মিকদের জন্য আমাদের অসংখ্য দোয়া রইলো।
বড় হুজুর গুলো কৈ
নীতিকথা দিয়ে দুর্নীতি থামানো যাবে না। দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে কঠোর আইনের প্রয়োজন ((ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের শাস্তি ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফাঁসি))
সংসদে এই আইন-প্রো নয়নের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি। 🙏🙏🙏
সবাই এই পোস্টটি বেশি বেশি করে শেয়ার করুন
সকল বিভাগের উচ্চ পদস্থ কর্ম কর্তাদের ব্যাংক ব্যালেন্স ও সহায় সম্পদের খোজ করা হোক৷
সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতি। কে কাকে রোধ করবে?
বিখ্যাত গান টা মনে পড়ে: কুত্তার বাচ্চা ফুটফুটে শুন্দর।।।
OSADHARON. SOMOY UPOJOGI SLOGAN.
@@mashyathsart6436 ছড়িয়ে দিন।। যেখানেই দূর্নিতিবাজ ও তাদের সন্তানদের দেখবেন,, উচ্চ স্বরে গাইতে থাকবেন।।।
Thanks repoter wish you all the best ❤
Like father like son!!!
বরিশাল বাকেরগঞ্জ,
আবেদ আলীর অভাব নেই😢👍
অসংখ্য আবেদ আলী আছে🆗
কে কে ভাই?
😂
@@AbuAbdullah-ti3xq
খুঁজলে অভাব নাই👍
লালসালুর মজিদ 😂
😂😂😂
যেই গাছের মালিক থাকে না সেই গাছের সবাই ঢিল মারে, বাংলাদেশের যেমন কোনো শাসক নাই শোষক আছে তাই যে যেই ভাবে পারছে লুটতরাজ করছে এতে অবাক হবার কিছু নাই
সবাই দেখি সাক্ষাৎ ফেরেশতা 😂
প্রশ্ন ফাঁস কারীদের ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই ফাঁসি চাই।।।।।।
*PSC এর সাবেক চেয়ারম্যান কোথায় ? সাবেক চেয়ারম্যানকে নিয়ে রিপোর্ট করেন।*
Jazakallah. Channel 24 er name ta ullekh korar jonno❤
GAS company too.
সবার মাঝে আন্তরিকতা কমে যাচ্ছে,সে জায়গায় অনুষ্ঠানিকতা স্থান করে নিচ্ছে। আসমান জমিন যত প্রশস্ত হচ্ছে, মানুষের মন ততোই সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে।
মাশাল্লাহ, বাংলাদেশের আদর্শ মুমিন বান্দা
PSC বলেছে কোন প্রশ্ন ফাঁস হয়নি, মিথ্যা বানোয়াট নিউজ করার জন্য চ্যানেল টোয়েন্টিফোরকে আইনের আওতায় আনা হোক। 😊😊
আইনের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
নামাজ আল্লাহর হক। মহান করুনাময় এর প্রতিদান দিবেন। মানুষের হক মারার শাস্তি থেকে রক্ষা পাবেন কি? কত মানুষের হক মেরেছেন!!!
অধিকাংশ মানুষ তার কুকর্ম ঢেকে রাখেন লেবাসের আরালে😊
পিএসসি র সাবেক চেয়ারম্যান কে ও আইনের আওতায় আনাহোক ?
শুধু আবেদ কেনো?
বাকি ১৭ জন কই ফালতু মিডিয়া
ওদের নাম প্রকাশ করার জন্য মনে হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগবে⁉️
কারণ উনি ধর্মভীরু ছিলেন। যদি ও নিতান্ত ই ভন্ডামী ছিল। কোন ধর্মই এসব করতে শিক্ষা দেয় না। কিন্তু সাংঘাতিক দের তো সবসময় ধর্ম নিয়ে চুলকানি থাকে, এজন্য সুযোগ ফেলে দিনে ৩ বার ও নিউজ করে 😅
আল্লাহ তায়ালার আরেকটু রহমত পেলে চেয়ারম্যান হয়ে যেত
এর সমস্ত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে সরকারের তহবিলে জমা দেয়া উচিত ❤🇧🇩❤
সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক ❤❤
Salute Abed Ali Sir. We are nothing in comparison to you. We can only backbite to you. Please forgive us.
চুনপুটি অবস্থা এমন হলে, ঐ প্রতিষ্ঠানের রাঘব বোয়ালের খবর কি ??
ওর সব সম্পদ রাষ্ট্রের গরীব জনগনের মাঝে বিলি দেওয়া হোক।বড় বড় দুর্নীতিবাজদের সংবাদ দিন দিন সাংবাদিক ভাইদের প্রচার কমে যাচ্ছে।
প্রশ্ন হইলো ড্রাইভারের কাছে প্রশ্ন কিভাবে আসে ? পিএসসির কর্মকর্তাদের কি খবর? তাদের বিরুদ্ধে নিউজ নাই কেন?
ছন্দবেশী প্রতারকের কঠিন বিচার হওয়া দরকার
হাহাহাহাহা কি আর বলব। ভাষা হারিয়ে ফেললাম
নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে বলেই এত কিছু জানলাম, রাজনীতিতে না আসলে গোপন খবর বের হয় না। 😂😂😂
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রীদের খোঁজ নেন ওখানে পাবেন এরকম
এ কে জাবোত জীবন কারাগারে দিতে হবে আর সব সম্পদ নিতে হবে সাথে ১ মাসের রিমান্ডে,,,না হলে সবাই এই ভাবে অপরাধ করবে এই ভেবে যে টাকা কামাবো ধরা পরলে দুই এক মাস জেল বা কিছু জরিমানা এর তো কিছু না
হে আল্লাহ আপনি আমাদের কে হেদায়েত দান করুন
ছাত্রলীগের পদ থেকে বহিষ্কার করা উচিত
Why is the former chairman not arrested yet?
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে
ওদের সব গাড়ী বাড়ি কেড়ে নেওয়া হোক...
এই হল বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা
বিশেষ করে বাংলাদেশে এদের জন্য কোন বিচার নেই তবে মুসলমান হিসেবে এতটুকু বিশ্বাস আছে যে আললাহর কাছে এই পাপের খমা পাওয়ার সম্ভাবনা কম
সাবেক চেয়ারম্যানকে ক্রোস ফায়ার দেয়া তো দূরের কথা। ডাকাই হবে না😊
রাফসান শুরু করলো..
শেষ কাকে দিয়ে হবে? 🤣🤣
চুরির টাকায় ভালো কাজ বিষয়টি ভালো ই জয় বঙ্গবন্ধুর সৈনিক বলে কথা
যদি গাড়ি চালক যদি এতো ধনী হয়।তাহলে চেয়ারম্যান কি পরিমাণ চুরি করছে ভাবা যায় 🤔
এরকম আরও অনেক আবেদ আছে আমাদের দেশে
জ য় বাংলার ছোয়া থাকবেই
বাঁশখালীতে নজর দেওয়া দরকার বিগত দশবছরে যা বাজেট হয়েছে সঠিক ভাবে সফলতা আসেনি
সিয়াম তো ফেসবুক ফ্রেন্ড আমার😮
চুরি করব আবার নামাজ পড়ব ।পাপ কাটাকাটি😂😂😂
এই বাংলাদেশ এ হাজার আবেদ আলি আছে বেনজির আছে মতিউর আছে জেগুলোর জনৌ আমাদের সাধারন মানুসের জিবন কখোনো উনতি হয়না
মাত্র আট বছর বয়সে কুলি হিসেবে ক্যারিয়ার এবং "বাস্তবধর্মী শিক্ষাজীবন" শুরু করার পরে যদি পিএসসির উপপরিচালক হওয়া যায়, তাহলে শুধু শুধু ছেলেমেয়েদেরকে ভারসিটি পড়ানর দরকার কি আসলে?
দূর্নীতি মূক্ত নিয়োগ মেধাবীদের সুযোগ দিন
এরকম হাজারো আবেদ আলী আছে
জনগন এ জানোয়ার গুলির কঠিন শাস্তি চায়
Nothing to say!! It will be a Nobel…
যোগ্য ব্যক্তির চেয়ারে অযোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য ব্যক্তির চেয়ারে বসালে যোগ্য ব্যক্তির অপমান করা হয়
দ্রুত গ্রেফতার করা হোক।
আমার প্রশ্ন দুদক কি করে আর দুদকের কাজ কি আমার কাছেতো মনে হয় দুদক এর ও হাত আছে, না হলে এতো টাকার মালিক বনে গেছে একজন ড্রাইভার আল্লাহ আপনি এদের কে হেদায়েত দান করুন।
Maximum driver sompodee kobor newa hok
সবই দয়ালের দোয়া
Ei namaj porar scene gulo ke "capitalized" kora hoyeche.
আমাদের প্রাসন এবং সুচি ওয়ালে রঙিন সরকারি বিভিন্ন কর্মস্থলে কতজন আবেদ আলী আছে কি জানাবেন
সত্য কথা ভাই শিক্ষিত মানুষ কোথায় খুঁজে পাবেন অবস্থা হবে সাধারণ কমপক্ষে সাধারণ মানুষ সব জায়গায় প্রতারিত হবে কারণ সব জায়গায় খারাপ মানুষ বসছে কাজ করে ভুল মানুষ আসে বসে গেছে তাহলে সব সাধারন মানুষ মনে করেন টাকা লুটপাট সাধারণ ভালো মানুষ তো আর কোথাও নাই কোথায় খুঁজে পাবেন ভালো মানুষ
Don't judge a book by its cover !
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
আওয়ামীলীগ জিন্দাবাদ
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
ভাই প্রতিদিন দুর্নীতির খবর শুনে আর ভালো লাগেনা বিচার কার হয়েছে সেটা জানান আপনারা নিউজ করেন ঠিক আছে কিন্তু বিচার হয় কিনা সেটা তো আমার মত সেটা তো বিচার হয় না ভাই আজকে ১০ বছর ধরে প্রবাসে থাকি ভালো করে জীবন যাপন করতে পারিনা
Nice!
Channel 24, বলছে সাংবাদিক 🤣🤣🤣🤣🤣
এরকম আরো কত আবেগ জানি পর্দার আড়ালে বসে আছে
আপনারা সাংবাদিকভাই দয়া করে আপনারা আরও অন্য ব্যক্তিদের গোমট ফাস করার চেষ্টা করুন
সাবেক চেয়ারম্যান এর নাম কেন প্রকাশ করেন না নিউজে?
এই ব্যাক্তি কথা ঠিক নয়, তার গ্রুপের পুরা টিম সামনে আনুন।
ছেলের জন্য বাবা ধংশ,
বাবার জন্য ছেলে ধংশ।
কোটা আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি সরিয়ে নেওয়ার কৌশল
😢নতুন চক্রান্ত হতে পারে সজাগ থাকার আহবান জানাচ্ছি
শুধু এক আবেদ আলী কেন সকলের নাম প্রকাশ করা হোক। এক একটা ঘটনা আরেকটা ঘটনাকে আড়াল করছে।
এত এত দুর্নীতি সরকারের আমলে, সরকার কি এই দায় এড়াতে পারেন?
,Yes , you are saying all true ,
Siam is the next mastermind to destroy the dream of meritorious students....
Mahadi Hasan channel 71 এর রিপোর্টার এই বেকগ্রাউন্ড সাউন্ড ইউজ করে খেলার খবরে। আপনি কপি মারলেন কেনো ভাই?
Nice but still he’s praying 🙏 may Allah save him
এরকম অনেক ধর্ম চোর রয়েছে আমাদের সমাজে, যায়া বেশি দান করবে তাদের বেশি বেশি আমরা বাহ্ বাহ্ দিন এদের কঠিন শান্তি হওয়া দরকার,, যা দেখে অন্য কেউ সাহস করতে না পারে,,,