ไม่สามารถเล่นวิดีโอนี้
ขออภัยในความไม่สะดวก
ভুল স্বীকার করে নিলেন আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান || কালিয়ারা মসজিদ মাঠ কসবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 2 ม.ค. 2022
- ভুল স্বীকার করে নিলেন আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান || কালিয়ারা মসজিদ মাঠ কসবা ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান
ALOR POTH 1
► Copyright Alert কপিরাইট সতর্ক সাবধান
Assalamu alaikum, Alo path 1 is a TH-cam channel that preaching authentic Islam among our Muslim brothers and sisters
This content is Copyright to "alo path 1" TH-cam Channel. if Any unauthorized reproduction, redistribution re- is strictly prohibited of this material. Legal action will be taken against those who violate the copyright of the following material presented!
যে ভুল স্বীকার করে সে উন্নত চরিত্রের মানুষ, আর যাই হোক সে কখনো ধোঁকাবাজ না। উনার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা আরো বেড়ে গেল।
ভূল সংশোধনে লজ্জা নেই, ব্যর্থতা নেই, রয়েছে সাফল্য। জা জা কু মু ল্লা হ খা ই রা ন।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাই।
Amin
Adnan hujur hanafi naki ahle hadis
❤❤❤
কে কে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)এর জন্য জীবন দিতে পারবেন☝️☝️✊✊
Ami papi mitu age dite jabo
Ami
Insaallah 🤲🥰
jibon jahan dunia sompod sob dia dibo
Inshallah ami
ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেল নিজের ভুল স্বীকার করে নেয়ার জন্য
ভুল শিকার করার জন্য আদনান ভাই এর প্রতি আরো ভালোবাসা ১০০% বেশি বেড়ে গেল 🌹💞👈☝👈
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
@@abusayedalkhudri1648 রাজাকার উল্লাহ ।
বাহ্,,
ইচ্ছে করে ভুল করে আবার ক্ষমা চেয়ে নিলে যে ভালোবাসা এতোটাই বেড়ে যায় তা গাট্টিদের কাছ থেকে শিখা যায়
@@user-gn1wl4td2f
আল্লাহ শায়েখ কে আমাদের জন্য হেদায়েতের নূর হিসাবে কবুল করুক, আমিন।
আমি দ্বীনি ইসলামের খেদমতের জন্য আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান হুজুরকে মনে প্রানে ভালোবাসি। আল্লাহ তাকে দীর্ঘজীবী করুন এবং উত্তম প্রতিদান দিন
Amin
এই রকমভাবে নিজের ভুল স্বীকার করতে খুব কম দেখি! ভালোবাসাটা আরো বেড়ে গেলো 🌸🥰
আমি এই হুজুর কে চিনতাম না, চিনলাম এই হুজুর যখন নিখোজ হয়ে যায়, তখন দেখে চিনি আর তখন থেকে হুজুর কে ভালোবাসি..!! আর সব আপডেট ভিডিও এখন দেখি..!!! ভালোবাসি আল্লাহর বান্দা আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান কে..!!!
আমিও ভাইজান,,, নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে চিনি
সে কোনো আলেম না।
আলেম কে?? @@abusufian1543
জ্ঞানী ত সেই যে ভুল শিকার করার ক্ষমতা রাখে❤️❤️❤️
ঠিক ঠিক
Right
রাইট
ভূলের উর্ধে কেউ নাই । ক্ষমা চাওয়া মহত্ত্বের গুণ । আল্লাহ তায়ালা মানুষের অন্তর্জামী । আল্লাহ তায়ালা সকলকে হেদায়েত নসিব করুন আমিন ।
বিস্তারিত জানতে চাইলে abu taw ha muhammad adnan ইউটিউব চ্যানেলে লাসৃট ভিডিও টা ১ ঘন্টা ১০ মিনিটের মত ওয়াজ টা দেখে আসেন।
আমিন
Ameen .....
আমিন ❤❤❤❤
AMiN
এগুলো প্রকৃত জ্ঞানী ও ভালো মানুষের লক্ষণ। আল্লাহ উনাকে হেফাজত করুন।
Hum 🤦♂️
ভুল হলে ভুল শিকার করা
এটাই আমাদের ইসলাম🥰🥰
মাশাআল্লাহ
বর্তমানে আমরা তো ইগোর জন্য ভুল হলেও স্বীকার করি না, মান-সম্মান লাগে আমাদের৷
আবুত্বহা ভাই খুব সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন
মাশাআল্লাহ
নিজের ভূল স্বীকার করে মাফ সবাই চেতে পারেনা।মাশাল্লাহ
মাশাআল্লাহ
ঠিক ভাই 🥰
Inshallah
অনেক খুশি হলাম.. ভালো আলেমরা এমনই হয়..!! বাহ..!! মাসা আল্লাহ..!!
ভুল মানুষেরই হয় মানুষ মাত্রই ভুল
আল্লাহ পাক যেন প্রিয় বক্তা আদনান
হুজুরকে সব সময় সুস্ত রাকেন আমিন
যে তার নিজের ভুল শিকার করে সে কখনো খারাপ হতে পারেনা। আমি ওনাকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
Oni ey kotha ta vul boleni
@@Imrankhan-hm7vo psjcjfjjxbc ররদর
আল্লাহ আপনাকে জাজাকাল্লাহু খাইরান দান করুক,ভুল স্বীকার করলে....কেউ ছোট হয় না।আল্লাহ তা'য়ালা আপনাকে আরো বেশি জ্ঞান দান করুক, যেন দ্বীনের খেদমত করতে পারেন।
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওয়াহীর শুরু হয় ঘুমের ঘোরে ভালো স্বপ্নের মাধ্যমে। তিনি যে স্বপ্নই দেখতেন তা ভোরের আলোর মত উদ্ভাসিত হতো। তিনি হেরা গুহায় গিয়ে সেখানে বেশ কয়েক রাত ‘ইবাদাতে কাটিয়ে দিতেন এবং এজন্য খাদ্য দ্রব্যও সঙ্গে নিয়ে যেতেন। এরপর খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে ফিরে আসতেন এবং তিনি তাকে এরূপ খাদ্য দ্রব্য তৈরি করে দিতেন। শেষে তাঁর কাছে সত্যের বাণী (ওয়াহী) আসল। আর এ সময় তিনি হেরা গুহায় ছিলেন।
সেখানে ফেরেশতা এসে তাঁকে বলল, আপনি পড়ুন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি বললামঃ আমি তো পাঠক নই। তখন তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এমনকি এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিলেন এবং বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি পাঠক নই। তিনি দ্বিতীয়বার আমাকে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। অতঃপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি তো পাঠক নই। এরপর তিনি তৃতীয়বার আমাকে শক্ত করে এমন চেপে ধরলেন যে, এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, পাঠ করুন, আপনার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন......যা সে জানত না (সূরাহ আল-ইনশিরাহ ৯৪/১-৫) এ আয়াত পর্যন্ত।
এরপর তিনি তা নিয়ে খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে কম্পিত হৃদয়ে ফিরে এলেন। আর বললেন, আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। ফলে তাঁরা তাঁকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দিলেন। অবশেষে তাঁর থেকে ভীতি দূর হয়ে গেল। এরপর তিনি বললেন, হে খাদীজাহ! আমার কী হল? এবং তাকে সমস্ত ঘটনা জানালেন। আর বললেনঃ আমি আমার জীবন সম্পর্কে শঙ্কাবোধ করছি। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, কক্ষনো না। আপনি সুসংবাদ গ্রহণ করুন। আল্লাহর কসম, আল্লাহ্ আপনাকে কখনই লাঞ্ছিত করবেন না। কেননা, আপনি তো আত্মীয়তার বন্ধন জুড়ে রাখেন, সত্যকথা বলেন, অনাথ অক্ষমদের বোঝা বহন করেন, মেহমানদের মেহমানদারী করেন এবং হকের পথে আগত যাবতীয় বিপদে সাহায্য করেন। অতপর খাদীজাহ (রাঃ) তাঁকে নিয়ে চললেন। অতঃপর তাঁকে নিয়ে ওরাকা ইবনু নাওফল ইবনু আসাদ ইবনু ‘আবদুল উযযা ইবনু কুসাই-এর কাছে এলেন। আর তিনি, খাজীদাহ (রাঃ)-এর চাচার পুত্র (চাচাত ভাই) এবং তার পিতার পক্ষ থেকে চাচাও ছিলেন। তিনি জাহিলীয়াতের যুগে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি আরবী কিতাব লিখতেন। তাই সে ইন্জীল আরবীতে অনুবাদ করতেন- যতখানি লেখা আল্লাহর মনযুর হত। তিনি ছিলেন অতি বৃদ্ধ, দৃষ্টিশক্তিহীন লোক। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, হে আমার চাচাতো ভাই! তোমার ভাতিজার কথা শুন। তখন ওরাকা বললেন, হে ভাতিজা! তুমি কী দেখেছ?
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা কিছু দেখেছিলেন তা তাকে জানালেন। তখন ওরাকা বললেন, এতো আল্লাহর সেই নামুস (দূত) যাঁকে মূসা (আঃ)-এর কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল। হায় আফসোস! যদি সেদিন আমি জীবিত থাকতাম যেদিন তোমার কাওম তোমাকে বের করে দেবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ঃ তারা কি আমাকে বের করে দেবে? ওরাকা বললেন, হ্যাঁ তুমি যা নিয়ে এসেছ, এমন বস্তু নিয়ে কোনদিনই কেউ আসেনি যার সঙ্গে শত্রুতা করা হয়নি। যদি তোমার জীবনকাল আমাকে পায়, তাহলে আমি সর্বতোভাবে তোমাকে সাহায্য করব। এরপর কিছু দিনের মধ্যেই ওরাকার মৃত্যু হয়। আর কিছু দিনের জন্য ওয়াহীও বন্ধ থাকে। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ অবস্থার কারণে অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এমনকি আমরা এ সম্পর্কে তার থেকে জানতে পেরেছি যে, তিনি পর্বতের চূড়া থেকে নিচে পড়ে যাবার জন্য একাধিকবার দ্রুত সেখানে চলে গেছেন। যখনই নিজেকে ফেলে দেয়ার জন্য পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে বলতেন, হে মুহাম্মাদ! নিঃসন্দেহে আপনি আল্লাহর রাসূল। এতে তাঁর অস্থিরতা দূর হত এবং নিজ মনে শান্তিবোধ করতেন। তাই সেখান থেকে ফিরে আসতেন। ওয়াহী বন্ধ অবস্থা যখন তাঁর উপর দীর্ঘ হত তখনই তিনি ঐরূপ উদ্দেশে দ্রুত চলে যেতেন। যখনই তিনি পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে আগের মত বলতেন। [৩]
ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, فَالِقُ الإِصْبَاحِ অর্থ দিনের বেলায় সূর্যের আলো ও রাতের বেলায় চাঁদের আলো। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৯৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৫১১)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
আল্লাহ আপনাকে এই উম্মতের হিদমাতের জন্য কবুল করুক।
আল্লাহুম্মা আমিন।
Thik.
@@abuali5287 ❣️❣️
আদনান ভাই এর ইচ্ছামূলক কাজ ছিলনা এইটা। তারপর ও তিনি ক্ষমা চেয়েছেন, সেজন্য আরো ভালো লাগল। আল্লাহতালা মানুষ কে সঠিক বুঝ দান করুন।
উনি ওই সব হুজুরের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন যারা ওনার পিছনে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে।। এটা ক্ষমা চাওয়া নয় বরং অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তা এবং আদবের সাথে বাতিলদের পরিহার করা।। কারন তর্কে লিপ্ত হতে ওনার বিবেক সায় দেয় নাই। আর যে বিষয়ে উনি ক্ষমা চাচ্ছেন ওনার বক্তব্য ঠিক আছে।। আয়েশা রাঃ হতে বর্ণিত ওহী নাজিল সম্পর্কিত হাদিস এ আছে।।
আলহামদুলিল্লাহ ভাই আপনার জন্য আমাদের ভালোবাসা সবসময় থাকবে🥰🥰🥰🥰🥰
মাশাআল্লাহ। মহান রব দয়া করে আপনাকে অনেক বড় মাপের একজন দ্বীনী ভাই হিসাবে কবুল করেন আমিন।
আল্লাহুম্মা আমিন।
ভল স্বিকার করা মহত্বের গুন। এটা সবার দ্বারা সম্ভব হয়না। ভাইকে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহুম্মা আমিন।
আমীন
Amin
@@mstritukhatunmstritukhatun103 জাযাকাল্লাহ খাইরান!
দাওয়াত রইলো হৃদয় জুড়ানোর।
যারা প্রকৃত হুজুর যারা সত্যি নবীকে ভালবাসে যারা সত্যি আল্লাহকে ভয় করে তারাই শুধু অহংকার না করে ভুল শীকার করতে পারে,আযহারি হুজুর আবু ত্বহা হুজুর শেখ আহমাদুল্লাহ হুজুর তাদের কোন তুলনাই হয় না
ত্বহা ভাইয়ের প্রতি ভালোবাসা রইলো🌸
- মানুষ হিসেবে ভুল হতেই পারে, তিনি শিকার করেছেন এতেই ভালো লাগলো।
সুবহানাল্লাহ। খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। ওগো আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সকল খারাপ ইচ্ছা ও চিন্তা ভাবনা থেকে বাঁচার তৌফিক দান কর আমিন।
মাশা আল্লাহ কি সুন্দর কথা দিয়ে মানুষের সামনে ভুল শিকার করলেন আল্লাহ ভাই কে আরো মেধা বাড়িয়ে দেয় আমিন 🇮🇳➕🇧🇩🤞🤞
🇮🇳🇮🇳
আল্লাহুম্মা আমীন
amin
ভুলে র উপরে কেউ না আল্লাহ পাক উনার নেক হায়াত দান করেন আমিন ।
আমাদের প্রিয় ভালবাসার আবু ত্বহা মোহাম্মদ ভাই। আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি।
ভাই হিংসুক এর কাজ হিংসা করা,নিন্দুক এর কাজ নিন্দা করা।
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি প্রিয় দ্বীনি ভাই,
আল্লাহ আপনার মেধা আরো বাড়িয়ে দিক,
হায়াতে বরকত দান করুক।
হেফাজত এ রাখুক সকল খারাপি থেকে।
আমিন।
আল্লাহুম্মা আমিন।
ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরকে বাংলাদেশের যুবকরা ভালোবাসে আবু তহা আদনান ভাই কেউ বাংলাদেশের যুবকরা ভালোবাসে শুধু একটাই কারণ তাদের মাধ্যমে নেই কোন হিংসা তাদের মাধ্যমে নেই কোন প্রতিহিংশা তাদের মাধ্যমে শুধু আল্লাহর রাসূলের ভালবাসা আছে
তারা চায় আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা করতে শুধু তারা কাজ করে সেই কারণে বাংলাদেশের মানুষ তাদেরকে সবসময় ভালোবাসবে তাদের পাশে থাকবে ইনশাল্লাহ
ভূলের উর্দদ্ধে মানুষ নয়।মানুষের ভূল হতেই পারে।নিসন্ধে আদনান ভাই ভালো লোক সে অতুলনীয় লোক।
ভুলের উর্ধে কেউই না। ভুল স্বীকার করার সাহস ও নম্র মানসিকতা সবারই থাকে না। ভাই আপনাকে সেলুট জানাচ্ছি।
মাশাল্লাহ, আল্লাহ কবুল করুন। সমাধান মুলুক আলোকপাত সুন্দর হয়েছে।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
সমস্ত মুসলিম ভাই ও বোন দের সালাম রইল।
আবু ত্বহা আদনান ভাই ভুল স্বীকার করল ।যা বর্তমান মুসলিম সমাজের আদর্শ থাকবে ইনশাল্লাহ। এখন থেকেই প্রতিটি মুসলিমদের উচিত। তবে আদনান ভাই কে আপনি উদ্যোক্তাদের মধ্যেই একজন। যেন আমরা বাংলাদেশের মধ্যে থেকে দুই একজন প্রকৃত মুজতাহিদ তৈরি করতে পারি ।কিন্ত বর্তমানের দল ভারি করার মুজতাহিদ নয় ।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
আব্দুল কাদের জিলানি(রহঃ ) কি মায়ের পেটে আঠারো পারা কোরআন মুখস্ত করে ছিলেন।
এটা কি সম্ভব যে আল্লাহর কোন ওলী, পীর মাসায়েখ বা অন্য কেউ মায়ের পেট থেকে কোরআনুল কারিম মুখাস্থ করে আসবেন ??
.
মহান আল্লাহ বলেন,
ﻭَﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﺧْﺮَﺟَﻜُﻢ ﻣِّﻦ ﺑُﻄُﻮﻥِ ﺃُﻣَّﻬَﺎﺗِﻜُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻭَﺟَﻌَﻞَ ﻟَﻜُﻢُ ﺍﻟﺴَّﻤْﻊَ ﻭَﺍﻟْﺄَﺑْﺼَﺎﺭَ ﻭَﺍﻟْﺄَﻓْﺌِﺪَﺓَ ۙ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗَﺸْﻜُﺮُﻭﻥَ
অর্থঃ আল্লাহ তোমাদেরকে নির্গত করেছেন তোমাদের মাতৃগর্ভ হতে এমন অবস্থায় যে, তোমরা কিছুই জানতে না এবং তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন শ্রবণশক্তি, দৃষ্টি শক্তি এবং হৃদয় যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
[[ সূরা নাহলঃ ৭৮ ]]
,
যেখানে মহনা আল্লাহ স্পষ্টভাবে বলেছেন, মানব জাতীকে মাতৃগর্ভ হতে এমন অবস্থায় বের করা হয়েছে যখন তারা কিছুই জানত না। তবে তা কি করে সম্ভব যে একজন পীর হয়ে কোরআন মুখাস্থ করে দুনিয়াতে আসবেন ???
মহান আল্লাহ আমাদেরকে দ্বীনে সঠিক বুঝ দান করুন।
একমাত্র মহৎ মানুষেরাই নিজের ভুল স্বীকার করতে দ্বিধাবোধ করে না। আবু ত্বহা আদনান মহৎ এর একজন। আমার প্রিয় ব্যক্তি আবু ত্বহা আদনান 💝🌺🌹🏵️💕
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর একটি আলোচক
আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের জন্য আরো বেশি কবুল করুন 🥰
ভুল সংসুধনের জন্যে, জাজাকাল্লাহ খাইরান, আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
Alhumdulillah
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওয়াহীর শুরু হয় ঘুমের ঘোরে ভালো স্বপ্নের মাধ্যমে। তিনি যে স্বপ্নই দেখতেন তা ভোরের আলোর মত উদ্ভাসিত হতো। তিনি হেরা গুহায় গিয়ে সেখানে বেশ কয়েক রাত ‘ইবাদাতে কাটিয়ে দিতেন এবং এজন্য খাদ্য দ্রব্যও সঙ্গে নিয়ে যেতেন। এরপর খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে ফিরে আসতেন এবং তিনি তাকে এরূপ খাদ্য দ্রব্য তৈরি করে দিতেন। শেষে তাঁর কাছে সত্যের বাণী (ওয়াহী) আসল। আর এ সময় তিনি হেরা গুহায় ছিলেন।
সেখানে ফেরেশতা এসে তাঁকে বলল, আপনি পড়ুন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি বললামঃ আমি তো পাঠক নই। তখন তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এমনকি এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিলেন এবং বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি পাঠক নই। তিনি দ্বিতীয়বার আমাকে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। অতঃপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি তো পাঠক নই। এরপর তিনি তৃতীয়বার আমাকে শক্ত করে এমন চেপে ধরলেন যে, এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, পাঠ করুন, আপনার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন......যা সে জানত না (সূরাহ আল-ইনশিরাহ ৯৪/১-৫) এ আয়াত পর্যন্ত।
এরপর তিনি তা নিয়ে খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে কম্পিত হৃদয়ে ফিরে এলেন। আর বললেন, আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। ফলে তাঁরা তাঁকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দিলেন। অবশেষে তাঁর থেকে ভীতি দূর হয়ে গেল। এরপর তিনি বললেন, হে খাদীজাহ! আমার কী হল? এবং তাকে সমস্ত ঘটনা জানালেন। আর বললেনঃ আমি আমার জীবন সম্পর্কে শঙ্কাবোধ করছি। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, কক্ষনো না। আপনি সুসংবাদ গ্রহণ করুন। আল্লাহর কসম, আল্লাহ্ আপনাকে কখনই লাঞ্ছিত করবেন না। কেননা, আপনি তো আত্মীয়তার বন্ধন জুড়ে রাখেন, সত্যকথা বলেন, অনাথ অক্ষমদের বোঝা বহন করেন, মেহমানদের মেহমানদারী করেন এবং হকের পথে আগত যাবতীয় বিপদে সাহায্য করেন। অতপর খাদীজাহ (রাঃ) তাঁকে নিয়ে চললেন। অতঃপর তাঁকে নিয়ে ওরাকা ইবনু নাওফল ইবনু আসাদ ইবনু ‘আবদুল উযযা ইবনু কুসাই-এর কাছে এলেন। আর তিনি, খাজীদাহ (রাঃ)-এর চাচার পুত্র (চাচাত ভাই) এবং তার পিতার পক্ষ থেকে চাচাও ছিলেন। তিনি জাহিলীয়াতের যুগে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি আরবী কিতাব লিখতেন। তাই সে ইন্জীল আরবীতে অনুবাদ করতেন- যতখানি লেখা আল্লাহর মনযুর হত। তিনি ছিলেন অতি বৃদ্ধ, দৃষ্টিশক্তিহীন লোক। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, হে আমার চাচাতো ভাই! তোমার ভাতিজার কথা শুন। তখন ওরাকা বললেন, হে ভাতিজা! তুমি কী দেখেছ?
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা কিছু দেখেছিলেন তা তাকে জানালেন। তখন ওরাকা বললেন, এতো আল্লাহর সেই নামুস (দূত) যাঁকে মূসা (আঃ)-এর কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল। হায় আফসোস! যদি সেদিন আমি জীবিত থাকতাম যেদিন তোমার কাওম তোমাকে বের করে দেবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ঃ তারা কি আমাকে বের করে দেবে? ওরাকা বললেন, হ্যাঁ তুমি যা নিয়ে এসেছ, এমন বস্তু নিয়ে কোনদিনই কেউ আসেনি যার সঙ্গে শত্রুতা করা হয়নি। যদি তোমার জীবনকাল আমাকে পায়, তাহলে আমি সর্বতোভাবে তোমাকে সাহায্য করব। এরপর কিছু দিনের মধ্যেই ওরাকার মৃত্যু হয়। আর কিছু দিনের জন্য ওয়াহীও বন্ধ থাকে। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ অবস্থার কারণে অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এমনকি আমরা এ সম্পর্কে তার থেকে জানতে পেরেছি যে, তিনি পর্বতের চূড়া থেকে নিচে পড়ে যাবার জন্য একাধিকবার দ্রুত সেখানে চলে গেছেন। যখনই নিজেকে ফেলে দেয়ার জন্য পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে বলতেন, হে মুহাম্মাদ! নিঃসন্দেহে আপনি আল্লাহর রাসূল। এতে তাঁর অস্থিরতা দূর হত এবং নিজ মনে শান্তিবোধ করতেন। তাই সেখান থেকে ফিরে আসতেন। ওয়াহী বন্ধ অবস্থা যখন তাঁর উপর দীর্ঘ হত তখনই তিনি ঐরূপ উদ্দেশে দ্রুত চলে যেতেন। যখনই তিনি পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে আগের মত বলতেন। [৩]
ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, فَالِقُ الإِصْبَاحِ অর্থ দিনের বেলায় সূর্যের আলো ও রাতের বেলায় চাঁদের আলো। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৯৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৫১১)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
@@malakarahman6067 qqp
যারা পবিত্র মি্লাদ ও কেয়াম করে এবং নবিজির গুন গান শুনলে খুশী হয় তারাই আসেকে রাসুল। সুবহানআল্লাহ ❤❤❤❤❤
আমি নবীর জন্য জীবন দিতে রাজি
জাযাকাল্লাহু খাইরান,,,
ওবারাকাল্লাহু ফি হায়াতি।
প্রিয় ভাই আদনান 🌹🤲
একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই আপনাকে ভালোবাসি 💝🤲
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
হে আমাদের রব!
ভাইটিকে এই উম্মাহর জন্য হেদায়েতের নূর হিসাবে কবুল করুন, আমিন।
আল্লাহর জন্য ভাইকে অন্তর থেকে ভালোবাসি।
সকল দ্বীনি ভাই ও বোনদের সহযোগিতা কামনা করছি।
ভাইয়া আপনি এগিয়ে যান, আল্লাহ তাআলা আপনার হেফাজত করুন, আমিন। 🥰🥰🥰🥰
💞কত সন্মান আপনার আলহামদুলিল্লাহ।।। কত মাইক্রোফোন সামনে।। কত মানুষ। সব ভালোবাসা আল্লাহর জন্য।।।
ভুল ত মানুষের ই হয়। হে আ্ল্লাহ আমাদের কে ভুল থেকে ফিরে এসে সঠিক রাস্তায় তোমার গোলামী করার তৌফীক দান কর।
।।আমিন।।
ভূল করে ভূল হতে ফিরে আসাই মানুষের কাজ। ভূলের উপর স্থির থাকা হলো শয়তানের কাজ।
আল্লাহুম্মা আমিন।
ঠিক
ভুল করুক না করুক
স্বীকার করায় আদনান ভাইয়ের উপর সম্মান বেড়ে গেলো
মাশাআল্লাহ
শিক্ষিত মানুষ অন্যের সমালোচনা করে না, নিজের ভুল স্বীকার করে।❤
আপনার মাধ্যমেই দিনের পথে মানুষ আরো আলোকিত হোক।
ক্ষমা থাকেই করো যে ভুল করেছে
ক্ষমা তাকেই করো না যে বেইমানি করেছে। আপনার প্রতি অনেক দোয়া এগিয়ে যান আল্লাহ আপনাকে সহায়ক করুন
আল্লাহুম্মা আমিন।
সহমত
@@hasibulhasan2993 জাযাকাল্লাহ খাইরান।
এটাই হবে আলেমদের চরিত্র..
ভুল করলে ওই ভুলটাকেই আঁকড়ে না ধরে থেকে ভুল স্বীকার করা।
অনেকে নিজের মান সম্মানকে বড় করে দেখে কারণে ভুল স্বীকার করতে চায় না।
আমি দোয়া করি আল্লাহ পাক আপনাকে যেন দির্ঘ জীবি করেন ,,আল্লাহর জ্ঞান থাকে আপনাকে আমাকে যেন জ্ঞন দান করেন সবাই বলুন আমীন
বিশ্ব নবীর জন্য আমার দেখের জতো রক্ত আছে সব বিলিয়ে দিবো ইনশাআল্লাহ আমিন আল্লাহ তুমি আবু তহা আদনান অনাকে কবুল করুন আমিন
আদনান ভাই অবশ্যই একজন ভালো মনের মানুষ। আল্লাহ তার জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করে দিন। এবং সারা পৃথিবীর মুসলমানদের মধ্যে হিংসা বিদ্বেষ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমিন
ইসলামের বিজয় সুনিশ্চিত, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুক, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক আমিন।
Allah upnaka nekk hayet Dan Korun.
আমিন❤
আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ সবাইকে ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।
আদনান ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনা পেশ করার জন্য
আবু তহা আদনান সাহেব কে নিয়ে আমি এমনটাই ভাবছিলাম, উনি অনিচ্ছাকৃতভাবেই এটা বলে ফেলেছেন যা ওনার বোধগম্য ছিল না
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
মানুষের ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক,,, কিন্তু প্রায় মানুষই ভুল করলে স্বীকার করতে চায়না,,,,আর যারা স্বীকার করে তাদেরকে ধন্যবাদ ❤
জ্ঞানী সেই ব্যক্তি যে নিজের ভুল নিজে স্বীকার করে মাশাল্লাহ আপনাকে ধন্যবাদ অনেক লোক দেখা যায় যে নিজের ভুলটা স্বীকার করে না
ভুল শিকার করে মানুষ ছোট হয়না,
এই ভিডিওতে করা মন্তব্য গুলো তার প্রমান।
আপনার প্রতি সম্মান ও ভালবাসা আরো বেড়ে গেল।সম্মান দেওয়ার মালিক ও আল্লাহ, আবার সম্মান কেড়ে নেওয়ার মালিক ও আল্লাহ,,
ভুল হলে ভুল স্বীকার করে নিজেকে শোধরানো মহত্বের লক্ষন। ভুল স্বীকার করার মানুষিকতা সবার হয়না। সম্মান বেড়ে গেলো আদনান ভাইয়ের প্রতি।
আপনিতো ক্ষমা চাইবেনই কারণ এটাই শিক্ষার গুন্ ۔ আল্লাহ আপনাকে সুস্থতা দান করুন ۔ (আমিন )
Alhamdulillah
আল্লাহ্ আপনাকে হেফাজত করুন
এবং দীনের দায়ী হিসেবে কবুল করুন
AMEEN
Amin
আমরা অধিকাংশ মানুষ হইলাম
নবী (সঃ) এর জন্য অন্যের সমালোচনা করতে পারি
কিন্তু নবী (সঃ) এর জন্য
তার দেয়া সুন্নত মানতে পারি না
নিজের টাকা পয়সা দান করতে পারি না।
কে ভাই এই কথা বলার জন্য ধন্যবাদ
আসলে আদনান হুজুর একজন ভালো মানুষ
আমি তাকে আল্লাহ এর জন্য ভালো বাসি💚
মানুষ মাত্রই ভুল হয়, এটা সাধারণ ব্যাপার , এটা নিয়ে সেই সকল মানুষের মাতামাতি করা উচিত না।
আদনান হুজুর, আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করবে ইনশাল্লাহ
চমৎকার যুক্তিতে জবাব দিলেন। এবং নিজের ভুল ও স্বীকার করলেন। সম্মান বারানোর মালিক আল্লাহ,,, তাই আদনান সাহেবের সম্মান বাড়িয়ে দিলো।
yw
বাংলাদেশ যদি আদর্শবান ইসলামিক বক্তা থাকে, তাহলে তার মধ্যে আবু ত্ব-হা মাহাম্মদ আদনান ও রয়েছে।।।। বাউফল পটুয়াখালি থেকে বলছি।।
ভুল স্বীকার করতে যোগ্যতা লাগে,যেটা আদনান ভাইয়ের আছে। মাশাআল্লাহ
আমার নবীর জন্য আমি জীবন দিতে রাজি আছি ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লা আল্লাহতালা আবু ত্বহা মোহাম্মাদ আদনানকে দিনের দায়ি হিসাবে আল্লাহ কবুল করুন
AMEEN
আল্লাহুম্মা আমিন।
Amin
আমার প্রাণের ভাই ❤️❤️❤️
অসাধারণ বক্তব্য প্রদানের জন্য মুসলিম তরুণ সমাজ আপনার কাছে কৃতজ্ঞ.......
❤️❤️
🤲🤝 দোয়া করি আল্লাহ যেন অনেক বড় মাফের আলেম আপনাকে বানিয়ে দেয় আমীন
খুব ভালো লাগে এ ওয়াজ গুলো ভাই আপনাকে ভালো রাখুক Allah
আল্লাহ তাআলা আপনাকে আরো বেশি জ্ঞান দান করুক আমিন ।
যে জানে তাহার হয়তো ভুল হবে,যে জানে না সে তো জানেই না ভুল হবে কোত্থেকে।
ভুল হতেই পারে ভুল স্বীকার করাটাই মহৎ মানুষের কাজ।
আদনান ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
এটাই হলো সঠিক মানুষের পরিচয়।
মানুষের ভুল হতে পারে।সেটা স্বীকার করা হোল উচিত কর্ম।
জতবড় আলিম হোকনা ক্যানো ভুল হয়াটা সাবাবিক, সত্যি ভায়ের আল্লাহর ভয় আছে,ভাই আপনার প্রতি আমার ভালোবাসা বেড়ে গেলো
হে আল্লাহ আদনান হুজুরকে হাযাদ দরাজ করুক আমিন
He is a real Islamic lecturer and he loves Allah and Prophet Mohammed (sm) that’s why he apologized for his mistake. May Allah bless you dear brother.
আলহামদুলিল্লাহ, ভুল মানুষ মাএই হতে পারে। আদনান ভাই এর জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইল।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর ওয়াজ।
Proud to be Muslim Alhamdulillah Ameen
জাজাকাল্লাহ খাইরান ফি হায়াতি, ভাই আপনার জন্য মুবারক বাদ শুভকামনা রইল
হে আল্লাহ আমাদের হিদায়েত দানকরুন
AMEEN
এটাই একজন তাওহীদবাদীর পরিচয়। আপনাকে আল্লাহ তাআলা জন্যই ভালোবাসী প্রিয় শায়েখ
I love Allah
I love Hazrat Muhammad Sallallahualaihiwasallam
I love Islam
I love Quran
I love Kaba Sharif
আপনার কথা ঠিক আছে তবে,নবীর সাণে কোন কথা টি উপযুক্ত সেটার দিকে খেয়াল রাখতে হবে, আপনাকে আল্লাহর জন্য আমরা ভালো বাসি। আশা করি সামনে এমনটি আর হবেনা। আপনার জন্য ভালো বাসা নিরন্তর।
আল্লাহ এই আলেমে দীন কে হাজার বছর বাচিয়ে রাখুন। এই মানুষটা হাজারো মানুষকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে।
সুম্মা আমিন ❤
ভুল স্বীকার করলে সম্মান কমে না বাড়ে
আদনান ভালো বক্তা।
কিন্তু কোনো বিষয় নিয়ে ভুল হলে অবশ্যই
শুধরানো দরকার।
আল্লাহ মহান।
আবু ত্বহা আদনান ভাই অনেক বিনয়ী একজন মানুষ,,,, শুধুমাত্র বিনয়ী মানুষেরাই অকপটে নিজের ভুল শিকার করে নেন,,, আল্লাহ ভাইকে আমৃত্যু কোরআনের পথে ইমানের সাথে থাকার তৌফিক দান করুন, আমিন।
Amin
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের ভালোবাসা আমরা এখন 20+সদস্যের পরিবার আল্লাহ তাআলার রহমত ও আপনাদের দোয়া নিয়ে এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ ইসলামিক চ্যানেল
দোয়া ও ভালোবাসা রইলো সব সময়।
ইনশাআল্লাহ!
ভাই আপনার ওয়াজ নসিহত আমার খুব ভালো লাগে কারন আপনি সব সময় সত্য কথা বলেন আল্লাহ আপনার আরও গেয়ান বৃদ্ধি করুন আমিন এবং আপনাকে ভালো বাসি
ভুল স্বীকার করায় হুজুরের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে গেল। ভুল স্বীকার করার মত মহৎ গুন সবার মধ্যে থাকে না।
মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
Amin.
ধন্যবাদ তোমার মধ্যে সত্য মেনে নেওয়ার যোগ্যতা আছে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন
আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওয়াহীর শুরু হয় ঘুমের ঘোরে ভালো স্বপ্নের মাধ্যমে। তিনি যে স্বপ্নই দেখতেন তা ভোরের আলোর মত উদ্ভাসিত হতো। তিনি হেরা গুহায় গিয়ে সেখানে বেশ কয়েক রাত ‘ইবাদাতে কাটিয়ে দিতেন এবং এজন্য খাদ্য দ্রব্যও সঙ্গে নিয়ে যেতেন। এরপর খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে ফিরে আসতেন এবং তিনি তাকে এরূপ খাদ্য দ্রব্য তৈরি করে দিতেন। শেষে তাঁর কাছে সত্যের বাণী (ওয়াহী) আসল। আর এ সময় তিনি হেরা গুহায় ছিলেন।
সেখানে ফেরেশতা এসে তাঁকে বলল, আপনি পড়ুন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি বললামঃ আমি তো পাঠক নই। তখন তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এমনকি এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিলেন এবং বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি পাঠক নই। তিনি দ্বিতীয়বার আমাকে শক্ত করে চেপে ধরলেন। এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। অতঃপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, আপনি পড়ুন। আমি বললাম, আমি তো পাঠক নই। এরপর তিনি তৃতীয়বার আমাকে শক্ত করে এমন চেপে ধরলেন যে, এবারেও এতে আমার খুব কষ্ট হল। তারপর তিনি আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন, পাঠ করুন, আপনার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন......যা সে জানত না (সূরাহ আল-ইনশিরাহ ৯৪/১-৫) এ আয়াত পর্যন্ত।
এরপর তিনি তা নিয়ে খাদীজাহ (রাঃ)-এর কাছে কম্পিত হৃদয়ে ফিরে এলেন। আর বললেন, আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। আমাকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দাও। ফলে তাঁরা তাঁকে কম্বল দিয়ে ঢেকে দিলেন। অবশেষে তাঁর থেকে ভীতি দূর হয়ে গেল। এরপর তিনি বললেন, হে খাদীজাহ! আমার কী হল? এবং তাকে সমস্ত ঘটনা জানালেন। আর বললেনঃ আমি আমার জীবন সম্পর্কে শঙ্কাবোধ করছি। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, কক্ষনো না। আপনি সুসংবাদ গ্রহণ করুন। আল্লাহর কসম, আল্লাহ্ আপনাকে কখনই লাঞ্ছিত করবেন না। কেননা, আপনি তো আত্মীয়তার বন্ধন জুড়ে রাখেন, সত্যকথা বলেন, অনাথ অক্ষমদের বোঝা বহন করেন, মেহমানদের মেহমানদারী করেন এবং হকের পথে আগত যাবতীয় বিপদে সাহায্য করেন। অতপর খাদীজাহ (রাঃ) তাঁকে নিয়ে চললেন। অতঃপর তাঁকে নিয়ে ওরাকা ইবনু নাওফল ইবনু আসাদ ইবনু ‘আবদুল উযযা ইবনু কুসাই-এর কাছে এলেন। আর তিনি, খাজীদাহ (রাঃ)-এর চাচার পুত্র (চাচাত ভাই) এবং তার পিতার পক্ষ থেকে চাচাও ছিলেন। তিনি জাহিলীয়াতের যুগে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি আরবী কিতাব লিখতেন। তাই সে ইন্জীল আরবীতে অনুবাদ করতেন- যতখানি লেখা আল্লাহর মনযুর হত। তিনি ছিলেন অতি বৃদ্ধ, দৃষ্টিশক্তিহীন লোক। খাদীজাহ (রাঃ) তাকে বললেন, হে আমার চাচাতো ভাই! তোমার ভাতিজার কথা শুন। তখন ওরাকা বললেন, হে ভাতিজা! তুমি কী দেখেছ?
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা কিছু দেখেছিলেন তা তাকে জানালেন। তখন ওরাকা বললেন, এতো আল্লাহর সেই নামুস (দূত) যাঁকে মূসা (আঃ)-এর কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল। হায় আফসোস! যদি সেদিন আমি জীবিত থাকতাম যেদিন তোমার কাওম তোমাকে বের করে দেবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ঃ তারা কি আমাকে বের করে দেবে? ওরাকা বললেন, হ্যাঁ তুমি যা নিয়ে এসেছ, এমন বস্তু নিয়ে কোনদিনই কেউ আসেনি যার সঙ্গে শত্রুতা করা হয়নি। যদি তোমার জীবনকাল আমাকে পায়, তাহলে আমি সর্বতোভাবে তোমাকে সাহায্য করব। এরপর কিছু দিনের মধ্যেই ওরাকার মৃত্যু হয়। আর কিছু দিনের জন্য ওয়াহীও বন্ধ থাকে। এমনকি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ অবস্থার কারণে অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। এমনকি আমরা এ সম্পর্কে তার থেকে জানতে পেরেছি যে, তিনি পর্বতের চূড়া থেকে নিচে পড়ে যাবার জন্য একাধিকবার দ্রুত সেখানে চলে গেছেন। যখনই নিজেকে ফেলে দেয়ার জন্য পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে বলতেন, হে মুহাম্মাদ! নিঃসন্দেহে আপনি আল্লাহর রাসূল। এতে তাঁর অস্থিরতা দূর হত এবং নিজ মনে শান্তিবোধ করতেন। তাই সেখান থেকে ফিরে আসতেন। ওয়াহী বন্ধ অবস্থা যখন তাঁর উপর দীর্ঘ হত তখনই তিনি ঐরূপ উদ্দেশে দ্রুত চলে যেতেন। যখনই তিনি পর্বতের চূড়ায় পৌঁছতেন, তখনই জিব্রীল (আঃ) তাঁর সামনে আত্মপ্রকাশ করে আগের মত বলতেন। [৩]
ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, فَالِقُ الإِصْبَاحِ অর্থ দিনের বেলায় সূর্যের আলো ও রাতের বেলায় চাঁদের আলো। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৯৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৫১১)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
যারা বেয়াদব এবং যারা আপনাকে হিংসা করে, যাদের যোগ্যতার অভাব আছে তারাই আপনার বিরুদ্ধে এইসব করে বেড়ায়। আল্লাহ্ অবশ্যই এই হিংসার জবাব ওদের দিবে। আপনি সত্যিকারের ধার্মিকদের অনেক প্রিয়। আল্লাহ্ অবশ্যই আপনার সহায় আছেন। অনেক আলেম মৌলানা আছেন যাদের আর্বি লাইনে পড়েও আপনার সামান্য তম জ্ঞান তাদের নেই।
আলহামদুলিল্লাহ সরাসরি মাহফিলে উপস্থিত ছিলাম.❤️
আল্লাহ্ তাআলা আপনাকে দ্বীনের দাঅি কবুল করুন আমীন