ঔষধি চাষ এ্যাভেরা ও অশ্বগন্ধা বানিজ্যিকভাবে । নাটোর ঔষধি গ্রাম । ঔষধি চূর্ণ কোথায় পাওয়া যায়
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 6 ธ.ค. 2024
- ঔষধি চাষ এ্যাভেরা ও অশ্বগন্ধা বানিজ্যিকভাবে । নাটোর ঔষধি গ্রাম । ঔষধি চূর্ণ কোথায় পাওয়া যায়
ঘৃতকুমারী বহুজীবী ভেষজ উদ্ভিদ এবং দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মত। এর পাতাগুলি পুরু, দুধারে করাতের মত কাঁটা এবং ভেতরে লালার মত পিচ্ছিল শাঁস থাকে। সবরকম জমিতেই ঘৃতকুমারী চাষ সম্ভব, তবে দোঁআশ ও অল্প বালি মিশ্রিত মাটিতে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়। নিয়মিত জলসেচের দরকার হলেও গাছের গোড়ায় যাতে জল না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সাধারণত শেকড় থেকে গজানো ডাল বা ‘শাখা’ এর সাহায্যে এই গাছের বংশবৃদ্ধি হয়।
ঘৃতকুমারীর মুকুল, স্থান:শখেরবাজার,কলকাতা
এই ঘৃতকুমারীতে রয়েছে ২০ রকমের খনিজ পদার্থ। মানবদেহের জন্য যে ২২টা অ্যামিনো অ্যাসিড প্রয়োজন এতে সেগুলো বিদ্যমান। এছাড়াও ভিটামিন A, B1, B2, B6, B12, C এবং E রয়েছে।
অশ্বগন্ধার মূল, পাতা, ফুল, ফল, ছাল, ডাল সবই ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৩৫-৭৫ সেমি (১৪-৩০ ইঞ্চি) ক্রমবর্ধমান হয়ে গাছটি সাধারণত দুই-আড়াই হাত উঁচু হয় এবং শাখাবহুল থাকে। এতে ছোট ছোট মটরের মতো ফল হয়। ফুল ছোট, সবুজ এবং ঘণ্টা আকৃতির। ফল পাকলে কমলার মতো কিছুটা লাল হয়।
অশ্বগন্ধা ভারতের শুষ্ক অঞ্চলের অনেক স্থানে চাষ করা হয়। এটি নেপাল, চীন এবং ইয়েমেনে পাওয়া যায় । সূর্যালোক ও আংশিক ছায়া জায়গায় শুষ্ক পাথুরে মাটিতে এর উৎপাদন ভালো হয়। বসন্তকালে এর উৎপাদন সবথেকে ভাল হয়।