কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ- ১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি ২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী ৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি ৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি ৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি ৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি ৭. আমর বিন হুরাইস ৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি। কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান। ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।... আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ। আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম। লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
@@muradali7718 আপনি শিয়াল নাকি❓ সাহাবায়ে কেরাম রা. আর আহলে বাইতের সুসম্পর্কে ছিল। সাহাবায়ে কেরাম রা. নিয়ে বাজে মন্তব্য করা মুসলমানদের কাজ না। আল্লাহ কে ভয় করুন।
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ- ১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি ২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী ৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি ৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি ৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি ৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি ৭. আমর বিন হুরাইস ৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি। কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান। ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।... আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ। আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম। লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
🕋আল্লাহ এবং শয়তান একেই l🕋 🏇 কুরআনের ২:৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ অমুসলিমদের হৃদয় দখল করে শাস্তি দিয়েছেন। তিনি তাদেরকে (অমুসলিমদের) বধির ও অন্ধও করে দেন । 🏇 🕋কুরআনের ৫:১৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আল্লাহ তাদের মধ্যে (অমুসলিমদের) কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করেন।🕋 🏇 কুরআনের ৫:৬৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আমরা (আল্লাহ) কেয়ামত পর্যন্ত তাদের (ইহুদীদের) মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করেছি। 🕋 🕋কুরআনের ৫:৯১ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে শয়তানের পরিকল্পনা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষকে উদ্বুদ্ধ করা। 🕋 😋উপরোক্ত আয়াতগুলি থেকে স্পষ্ট যে মোঃ আল্লাহ ও শয়তানের কর্ম একই কারণ এরা উভয়ই মানুষের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করে।🕋 🏇 অর্থাৎ আল্লাহ এবং শয়তান একেই ব্যক্তি🕋
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ- ১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি ২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী ৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি ৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি ৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি ৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি ৭. আমর বিন হুরাইস ৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি। কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান। ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।... আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ। আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম। লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
নব্য শায়েখ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুর রাজ্জাক এর বক্তব্য : "আমরা এজিদকে ভালোও বলবো না মন্দও বলব না, আমরা এ ব্যাপারে নিরব থাকবো।" - আহা! কী সুন্দর যুক্তি! ধরি মাছ না ছুঁই পানি! আল কুরআনের বিঘোষিত সতর্কবাণী : ومن يقتل مومنا متعمدا فجزاوه جهنم خالدا فيها و غضب الله عليه ولعنه واعد له عذابا عظيما -- ٤: ٩٣ ( যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো ঈমানদার ব্যক্তিকে হত্যা করবে,তার শাস্তি হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে অনন্তকাল থাকবে, আল্লাহ তা'আলা তার ওপর ভীষণ রুষ্ট হোন, তাকে তিনি লানত দেন,তিনি তার জন্য যন্ত্রণাদায়ক আযাব প্রস্তুত করে রেখেছেন। - ০৪ : ৯৩)
ইমাম হোসেন কারবালায় গেছেন কারণ ঐখানেই তার মৃত্যু আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছিলেন।সুরাহ লুকমান আয়াত নং ৩৪(কোন দেশে তোমার মৃত্যু হবে তুমি জানোনা,আগামীকাল তুমি কি রুজি করবে তুমি জানোনা,মায়ের জরায়ুতে কি আছে তোমরা জানোনা,আল্লাহ সর্বজ্ঞ,সর্বশক্তিমান।"
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ- ১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি ২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী ৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি ৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি ৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি ৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি ৭. আমর বিন হুরাইস ৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি। কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান। ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।... আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ। আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম। লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
@@MuftiAbdulAlimউম্মুল মুমেনীন হযরত আয়েশা থেকে বর্নিত । একদা হযরত ফাতেমা (সাঃআঃ) ও হযরত আব্বাস (রাঃ) এসে হযরত আবু বকরের কাছে রাসুল (সাঃ) এর পরিত্যক্ত সম্পত্তি থেকে তাদের উভয়ের মীরাসের দাবী তুললেন । বিশেষ করে সেদিন তাঁরা ফাদাক উপতক্যা ও তার খায়বর ভূমির হিস্যা থেকে অংশ চেয়েছিলেন । এরপর খলীফা হযরত আবু বকর বললেন , আমি রাসুল (সাঃ) থেকে শুনেছি , তিনি বলেছেন , আমরা নবীগন ! কাউকে ওয়ারীশ (উত্তরাধীকারী) বানাই না । বরং যা কিছু অবশিষ্ট রেখে যাই তা হচ্ছে সাদকা । অবশ্য মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পরিবারবর্গ সে সম্পদ থেকে কেবলমাত্র ভোগের অধিকারী । হযরত আবু বকর বললেন , আল্লাহর কসম ! রাসুল (সাঃ) কে এ ব্যাপারে যে পদ্বতি গ্রহন করতে দেখেছি , আমিও শুধু তাই করব এবং এর ব্যতিক্রম করব না । বর্ননাকারী বলেন , হযরত ফাতেমা (সাঃআঃ) হযরত আবু বকরের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করলেন এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হযরত আবু বকরের সাথে কথাবার্তাও বলেন নি । সূত্র - সহীহ আল বুখারী ৬ষ্ঠ খন্ড , হাদিস নং - ৬২৫৮ । অনুবাদে - মাওলানা আফলাতুন কায়সার , ফাযেলে দেওবন্দ , অধ্যাপক মোজাম্মেল হক , এম এম এম এ মুহাম্মাদ মুসা এম, এম , এম , কম অধ্যাপক এ, এম , মোঃ মোসলেম , এম, এম , এম , এ সায়ীদ আহমেদ , এম, এম মাওলানা সফাতুল্লাহ এম, এম , বি , এ প্রকাশকাল - ১৯৯৯ । প্রকাশনায় - আধুনিক প্রকাশনী ২৫ , শিরিশদাস লেন বাংলাবাজার , ঢাকা - ১১০০ । নিবেদনে - সাকিল আহমেদ । ইয়া সাহেবুজ্জামান (আঃ) আদরিকনী আদরিকনী , আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজহুম , আল্লাহুম্মাল আন কাতালাহ আমিরিল মুমিনিন (আঃ) ।
Reference dao ajgubi kotha bolo hinda muabia k Pete niye Abu sufian k biye koresilo hinda nobizir cha-cha Hamza r.a kolija chabalo,, imam Hassan k bis k disilo ,, imam Hassan er janaja basa thek ber hoye abar keno basai fire also imam Hassan er janajai tirr Kara Marlo,,,
🕋আল্লাহ এবং শয়তান একেই l🕋 🏇 কুরআনের ২:৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ অমুসলিমদের হৃদয় দখল করে শাস্তি দিয়েছেন। তিনি তাদেরকে (অমুসলিমদের) বধির ও অন্ধও করে দেন । 🏇 🕋কুরআনের ৫:১৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আল্লাহ তাদের মধ্যে (অমুসলিমদের) কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করেন।🕋 🏇 কুরআনের ৫:৬৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আমরা (আল্লাহ) কেয়ামত পর্যন্ত তাদের (ইহুদীদের) মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করেছি। 🕋 🕋কুরআনের ৫:৯১ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে শয়তানের পরিকল্পনা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষকে উদ্বুদ্ধ করা। 🕋 😋উপরোক্ত আয়াতগুলি থেকে স্পষ্ট যে মোঃ আল্লাহ ও শয়তানের কর্ম একই কারণ এরা উভয়ই মানুষের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করে।🕋 🏇 অর্থাৎ আল্লাহ এবং শয়তান একেই ব্যক্তি🕋
@@sabinayeasmin1886 🕋🏇🏇 মুসলিমরা তাদের মেয়েকে বা স্ত্রীকে বা মাকে বা বোনকে বেশ্যা বৃত্তিতে নিয়োগ করে তাদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারবে ! 👍👍👍👍 কারণ আল্লাহ কোরানের আয়াত 4:24 বলেছেন যে :- وَٱلْمُحْصَنَٰتُ مِنَ ٱلنِّسَآءِ إِلَّا مَا مَلَكَتْ أَيْمَٰنُكُمْ ۖ كِتَٰبَ ٱللَّهِ عَلَيْكُمْ ۚ وَأُحِلَّ لَكُم مَّا وَرَآءَ ذَٰلِكُمْ أَن تَبْتَغُوا۟ بِأَمْوَٰلِكُم مُّحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَٰفِحِينَ ۚ فَمَا ٱسْتَمْتَعْتُم بِهِۦ مِنْهُنَّ فَـَٔاتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ فَرِيضَةً ۚ وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا تَرَٰضَيْتُم بِهِۦ مِنۢ بَعْدِ ٱلْفَرِيضَةِ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيمًا حَكِيمًا অর্থাৎ, ........... মুসলমান পুরুষরা মমিনা নারীদের সাথে সাময়িক সময়ের জন্য চোদাচুদির চুক্তি করে তাদের সাথে চোদাচুদি করতে পারেন। শর্ত এটাই যে, চোদাচুদির চুক্তি শেষ হওয়ার সাথে সাথে আপনাকে মমিনা নারীর ভোদা ( যোনি) উপভোগ করার মজুরি পরিশোধ করতে হবে।🕋🕋 তাদের মুজুরি মানেই তো টাকা , আর টাকা আসলেই তো নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা 😂😂। 🕋 এটাকে আমরা বলি বেশ্যাবৃত্তি বা রেন্ডিবাজি আর ধার্মিকরা বলে মূতা বিবাহ 🕋. 🕋অনেক আলেমরা লজ্জায় বলে মূতা বিবাহ রোধ করে দিয়েছে, কিন্তু বুখারীর হাদিস মতে , মুতাকে কোরান বা মুহাম্মদ দ্বারা রোধ করা হয় নাই 🕋 এটা থাকবে অনন্তকাল . নিচে হাদীসটি দেখুন :- حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ عِمْرَانَ أَبِي بَكْرٍ، حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ، عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ أُنْزِلَتْ آيَةُ الْمُتْعَةِ فِي كِتَابِ اللَّهِ فَفَعَلْنَاهَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، وَلَمْ يُنْزَلْ قُرْآنٌ يُحَرِّمُهُ، وَلَمْ يَنْهَ عَنْهَا حَتَّى مَاتَ قَالَ رَجُلٌ بِرَأْيِهِ مَا شَاءَ. Reference : Sahih al-Bukhari 4518 In-book reference : Book 65, Hadith 43 USC-MSA web (English) reference : Vol. 6, Book 60, Hadith 43 🕋🏇😂
দাজ্জালের মতো কথা বলছেন কেন ? আপনি কি মুসলমান ? আপনি কি জুমার নামাজও পড়েন না ? প্রতি জুমার ছানি খুতবায় খতিব সাহেবকে এই হাদিসটি পড়তে শুনেন নি ? কীরকম গাঁজাখোরি কথা বলছেন আপনি ?
কয়েকটি প্রশ্ন। ১।মবিয়া এমন একজন ব্যক্তি যার সাথে হযরত আলী আলাইহিস সালাম যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাহলে হযরত হ।সান এবং হোসাইন আলাইহিস সালাম তার থেকে কিভাবে এবং কেন হদিয়া নিবেন। আব্বাসী সাহেব কি ইনিয়ে বিনিয়ে জান্নাতের দুই যুবকদের সদ্দারগনকে ঘুষখোর বোঝাতে চাচ্ছেন? মিথ্যা বানোয়াট এই ইতিহাস বলার জন্য আব্বাসীর উপরে আল্লাহ লানত। সম্মানিত সুধী সঠিক ইতিহাস জানার চেষ্টা করুন। সিফ্ফিনের যুদ্ধ নাহারওয়ানের যুদ্ধ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। হযরতে আলী যেভাবে যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন ঠিক সেভাবে হযরত হাসান আলাইহিস সালাম কি তার সাথে সন্ধি চুক্তি করতে বাধ্য হয়েছিলেন? মবিয়া এমন একজনের সন্তান যিনি হযরতে হামজার কলিজা খেয়েছিলেন। জনাব আব্বাসী একজন অত্যন্ত বিপদজনক মুনাফিক। 14:55
জান্নাত সর্দার ইমাম হুসাইন(আ) কোথায় যাবে,সেটা তিনি ভালই জানতেন। তাই সাহাবাদের মতামত নেয়ার কোনো দরকার ইমাম হুসাইন(আ) অনুভব করেন নাই, দরকারও ছিলো না।আর সাহাবারা ইমাম হুসাইন(আ)কে কুফায় যেতে নিষেধ করেছিলেন, এটা কি আদৌ সত্য ইতিহাস? মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর গজব পড়ুক।
@@SamiulBinBorhan জনাব, ভুল হলে ক্ষমা করবেন। ইয়াজিদ নেক সুরতের শয়তান ছিল। সে তার মধ্যে এমন বুজুর্গ ভাব তৈরি করেছিল যা দেখে মুয়াবিয়া রা. প্রভাবিত হন এবং সাহাবীদের এর ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেন। অনেক সাহাবী হজরত হুসাইন রা. কে খলিফা হওয়ার জোর দাবী জানালেও মুয়াবিয়া রা. এর পরামর্শ দাতারা ইয়াজিদ কে খলিফা মনোনয়ন এর জন্য আবেদন করেন। এজিদ যেই রকম চতুরতার আশ্রয় নিয়েছিল খলিফা মুয়াবিয়া রা. ধোকায় পড়ে যান। মুয়াবিয়া রা. এর মত দক্ষ একজন সাহাবী যখন তাকে মনোনয়ন দান করেন তখন অন্য সাহাবীরাও বায়াত নিতে বাধ্য হন যাতে উম্মতের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা না দেয়।
Muwabia ja Hazrat Ali ka gali detoo tar ki hobaa???...Shohi Muslim hadies no 6229 abong 6220.....Tumi Abbashi Imam Muslim thaka bashi jano naki???th-cam.com/video/syg6CAdNPXI/w-d-xo.html
হুসাইন (রা) এর এই অভিযান বা যুদ্ধ কি ধর্মের বিরুদ্ধে যুদ্ধ? দুই পক্ষই তো মুসলিম ছিলেন।খেলাফতকে কেন্দ্র করে দুইটা মুসলিম গ্রুপের যুদ্ধেও কি মৃতদের শহীদ দেয়া যাবে?
আপনার যে দিকটা আমার সবচেয়ে ভাল লাগে সেটা হচ্ছে ইমামের পক্ষে আপনার দৃঢ় অবস্থান
th-cam.com/video/TT62a31mC1A/w-d-xo.html
th-cam.com/video/q2bZ-gTYsqA/w-d-xo.html
th-cam.com/video/Lw1Wd5XzMPU/w-d-xo.html
আপনি যদি রাসূলুল্লাহর ফ্যামিলিকে ভালো বাসেন তাহলে এই লিংকে গিয়ে ভিডিও দেখতে পারেন
মাশাল্লাহ, হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেন।
অসাধারণ আলোচনা। হুজুরের প্রত্যেকটি আলোচনা অত্যন্ত সুন্দর এবং তথ্যনির্ভর।
আল্লাহই নিয়ে গেছেন, বিশ্বে যা কিছু ঘটেছে বা ঘটবে তা আল্লাহর পূর্ব নির্ধারিত প্রোগ্রাম অনুযায়ীই ঘটবে ৷
খুব খুব ভাল লাগলো কথা গুলো।সত্য ঢাকা পরে গেছে দুনিয়া থেকে। সত্যের জয় হোক
মহান আল্লাহ পাক আমাদের কবরে নেওয়ার আগে নুর নবীজির জেয়ারত নছিব করে কবরে নিয়েন আমিন ❤❤❤❤❤
Ameen
Amin❤️❤️❤️
Ameen❤️
মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দর একটা ভিডিও ❤❤❤
প্রিয় শায়েখ আপনি এমন কিছু সত্য উপস্থাপন করেন যা তথাকথিত বড় বড় আলেম ওলামা বলতে চান না কিংবা কোন একটা অদৃশ্য কারণে এড়িয়ে চলে।।
হুম🖤
মাশ আল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
আহলে বাইতে রাসুল সা. জিন্দাবাদ
সাহাবায়ে কেরাম রা. জিন্দাবাদ ❤
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।...
আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ।
আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম।
লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
@@muradali7718 মৃতদের বিচার না করে পারলে মালাউন হাসিনার চক্রান্তের বিরুদ্ধে একটা কথা বলুক যতসব ধর্ম ব্যাবসায়ি
Amin
ইয়াজিদ মৃত। মৃতদের খারাপ আলোচনা করিও না।
@@muradali7718 আপনি শিয়াল নাকি❓
সাহাবায়ে কেরাম রা. আর আহলে বাইতের সুসম্পর্কে ছিল। সাহাবায়ে কেরাম রা. নিয়ে বাজে মন্তব্য করা মুসলমানদের কাজ না। আল্লাহ কে ভয় করুন।
এই প্রশ্নের উত্তর আপনার থেকে পেলাম। জাযাকাল্লাহ খাইরান
মাশাআল্লাহ🥰🥰
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা হুজুরের জ্ঞান আল্লাহ পাক আরো বৃদ্ধি করে দিক ❤❤❤❤
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।...
আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ।
আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম।
লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
Ameen
🕋আল্লাহ এবং শয়তান একেই l🕋
🏇 কুরআনের ২:৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ অমুসলিমদের হৃদয় দখল করে শাস্তি দিয়েছেন। তিনি তাদেরকে (অমুসলিমদের) বধির ও অন্ধও করে দেন । 🏇
🕋কুরআনের ৫:১৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আল্লাহ তাদের মধ্যে (অমুসলিমদের) কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করেন।🕋
🏇 কুরআনের ৫:৬৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আমরা (আল্লাহ) কেয়ামত পর্যন্ত তাদের (ইহুদীদের) মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করেছি। 🕋
🕋কুরআনের ৫:৯১ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে শয়তানের পরিকল্পনা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষকে উদ্বুদ্ধ করা। 🕋
😋উপরোক্ত আয়াতগুলি থেকে স্পষ্ট যে মোঃ আল্লাহ ও শয়তানের কর্ম একই কারণ এরা উভয়ই মানুষের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করে।🕋
🏇 অর্থাৎ আল্লাহ এবং শয়তান একেই ব্যক্তি🕋
@@muradali7718 নুহ (আ:) ছেলে ছিল কেনান। তাহলে নুহ (আ:) দোষ?
সাহাবীদের নামে কথা বলা থেকে সাবধান।
😅😮🎉😂😅😊😊😅😢🎉😢😢😢😊😊😊😅😊😅😊
মাশা আল্লাহ খুবই সুন্দর চমৎকার আলোচনা
মনটা ভরে যায় আলোচনা শুনলে
আল্লাহ যেনো তথ্যের ভান্ডার দিয়েছেন হুজুর কে
শত ধিক এজিদ এবং তার অনুসারীদের প্রতি
মাশা-আল্লাহ চমৎকার আলোচনা ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় শায়েখ❤❤
th-cam.com/video/nNDK8-DKBYY/w-d-xo.html
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Thanks hujur sotto boyan koresen alhamdulillah
মাশা-আল্লাহ ❤
মাশাল্লাহ ❤️
পৃথিবীর বিখ্যাত তিন অভিশপ্ত
১ ফেরাউন
২ নমরুদ
৩ এজিদ লানাতুল্লাহ
right
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।...
আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ।
আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম।
লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
@@muradali7718শিয়া না-কি???
@@muradali7718কপি পেস্ট করে আর কত দিন৷?
th-cam.com/video/Lw1Wd5XzMPU/w-d-xo.html
❤❤❤Amin🕋🤲
Masha Allah❤❤❤
Subhan Allah Alhumdulillah Laelaha ellallahu Allahu Akbar 🌹💯🌹
MASHAALLAH
জাযাকাল্লাহ।
মাশা আল্লাহ ❤❤❤
মাশাআল্লাহ হুজুর ❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉
India West Bengal thika dakchi Abbasi huzoor jindabad
Masha-Allah
MasahAllah Alhamdulillah
মাশাআললাহ
Amin😊
মাশাআল্লাহ
SubhanAllah AllahuAkbar
আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ ❤
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর করে আলোচনা করেছেন হুজুর আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক
th-cam.com/video/Lw1Wd5XzMPU/w-d-xo.html
Shotto bolechen shayekh ❤
দ্বিতীয় পর্ব দিন প্লিজ 🙏🙏🙏🙏
th-cam.com/video/eDGwhnIjyro/w-d-xo.html
❤❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
Right
Subhanallah Allaho Akbar Yeaya Ali Yeay Hoseane
♥️♥️♥️
ইমাম হুসাইন রা এর অপমান মানবো না
❤❤❤amine
মহা পবিত্র আল্লাহ তার জন্য সকল পসংসা মহা পবিত্র আল্লাহ তিনি মহা মহিম।
আহলে বাইয়াত এর শান মান শুনতে বেশি ভালো লাগে
মাশাল্লাহ
আল্লাহ একমাত্র ভাল জানেন
আজ সেই ইরাকের বাগদাতে বর্তমানে কর্মরত অবস্থায় আছি 🥺🥺
ঠিক ঠিক ঠিক
সাবাস হুজুর
Massa Allah yeay rahomanor Rahim
Ajnno apnake valo lage ......
Hazrat yazeed (r.a.) ❤
নব্য শায়েখ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুর রাজ্জাক এর বক্তব্য : "আমরা এজিদকে ভালোও বলবো না মন্দও বলব না, আমরা এ ব্যাপারে নিরব থাকবো।"
- আহা! কী সুন্দর যুক্তি! ধরি মাছ না ছুঁই পানি!
আল কুরআনের বিঘোষিত সতর্কবাণী :
ومن يقتل مومنا متعمدا فجزاوه جهنم خالدا فيها و غضب الله عليه ولعنه واعد له عذابا عظيما -- ٤: ٩٣
( যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো ঈমানদার ব্যক্তিকে হত্যা করবে,তার শাস্তি হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে অনন্তকাল থাকবে, আল্লাহ তা'আলা তার ওপর ভীষণ রুষ্ট হোন, তাকে তিনি লানত দেন,তিনি তার জন্য যন্ত্রণাদায়ক আযাব প্রস্তুত করে রেখেছেন। - ০৪ : ৯৩)
ইমাম হোসেন কারবালায় গেছেন কারণ ঐখানেই তার মৃত্যু আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছিলেন।সুরাহ লুকমান আয়াত নং ৩৪(কোন দেশে তোমার মৃত্যু হবে তুমি জানোনা,আগামীকাল তুমি কি রুজি করবে তুমি জানোনা,মায়ের জরায়ুতে কি আছে তোমরা জানোনা,আল্লাহ সর্বজ্ঞ,সর্বশক্তিমান।"
100 %
Enyatullah আব্বাসী সাহেব please আপনি হুসেইন আলাইহি সাল্লাম বলুন, হাদিস ন বুখারী ৩৭৪৮
বুখারী ৩৭৪৮ নম্বর হাদিসের কোথাও ইমাম হুসাইন কে আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতে হবে এমন কথা লিখা নাই ,,, 😊😊 ভুল তথ্য দিচ্ছেন কেনো???
La ilaha illAllah
কারবালায় এজিদ বাহিনীর পক্ষে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর বিপক্ষে অংশ নেয়া
রাসূল (সাঃ) এর ৮ জন নামধারী সাহাবী হচ্ছেনঃ-
১. কাসির বিন শিহাব আল হারিসি বাজালি
২. হুজ্জার বিন আরযার আল আজালী
৩. আবদুল্লাহ বিন হাছান আল আল আযদি
৪. আব্দুর রহমান বিন আবি সুরাহ আল জুফি
৫. উযবাহ বিন ক্বাইস আল আহমাসি
৬. আব্দুর রহমান বিন আবাযি
৭. আমর বিন হুরাইস
৮. আসমা বিন খারিজা আল ফারাযি
তাছাড়া আরো বিশেষ কথা হচ্ছে কারবালায় এজিদ বাহিনীর অধিকাংশ সৈন্য হচ্ছে রাসূল (সাঃ) এর নামধারী সাহাবাদের সন্তান। যাদের কে আমরা তাবীঈ নামে চিনি।
কারবালায় ইমাম হোসাইন (আঃ) এর শিবিরে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিল যে, সে হল কুলাঙ্গার ওমর ইবনে সাদ (লা:)..সে ছিল ( প্রচলিত মিথ্যা হাদিস আশারায়ে মুবাশশরার অন্তর্ভুক্ত) জান্নাতের ১০ জন সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবিদের মধ্যে হযরত সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কা এর ছেলে। এই ওমর সাদ (লা:) ছিল এজিদের ৩০ হাজার সেনাবাহিনীর প্রধান।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর কর্তিত মাথায় বর্ষা বিঁধে এজিদের দরবারে নিয়ে যায় উপঢৌকনের আশায় সানান ইবনে আনাস (লা:)। এই সানান হচ্ছে রাসুল (সাঃ) এর বিশেষ সহকারী হযরত আনাস ইবনে মালেক এর গুনধর পুত্র।...
আল্লাহুম্মাহ লা'ন আউয়ালা জালামা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ।
আল্লাহুমা সাল্লে 'আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ আত তাইয়েবিন আত তাহেরিন ওয়াল মাসুমিন আল মজলুমিন ওয়া লা'নতুল্লাহে 'আলা আদাইহিম।আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম।
লানাতুল্লাহি আলাল কওমেজ্জ্বালেমিন।
আর যে হোসেনকে হত্যা করল সে ছিল রাফেজী।
দলিল দিন
@@MuftiAbdulAlim apni mufti ki vabe holen jokhon yazid er parlament e k k silo r Kara nobizir bongso k ses korese tai janen na ...
@@MuftiAbdulAlimউম্মুল মুমেনীন হযরত আয়েশা থেকে বর্নিত ।
একদা হযরত ফাতেমা (সাঃআঃ) ও হযরত আব্বাস (রাঃ) এসে হযরত আবু বকরের কাছে রাসুল (সাঃ) এর পরিত্যক্ত সম্পত্তি থেকে তাদের উভয়ের মীরাসের দাবী তুললেন । বিশেষ করে সেদিন তাঁরা ফাদাক উপতক্যা ও তার খায়বর ভূমির হিস্যা থেকে অংশ চেয়েছিলেন ।
এরপর খলীফা হযরত আবু বকর বললেন , আমি রাসুল (সাঃ) থেকে শুনেছি , তিনি বলেছেন , আমরা নবীগন ! কাউকে ওয়ারীশ (উত্তরাধীকারী) বানাই না । বরং যা কিছু অবশিষ্ট রেখে যাই তা হচ্ছে সাদকা । অবশ্য মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পরিবারবর্গ সে সম্পদ থেকে কেবলমাত্র ভোগের অধিকারী ।
হযরত আবু বকর বললেন , আল্লাহর কসম ! রাসুল (সাঃ) কে এ ব্যাপারে যে পদ্বতি গ্রহন করতে দেখেছি , আমিও শুধু তাই করব এবং এর ব্যতিক্রম করব না ।
বর্ননাকারী বলেন , হযরত ফাতেমা (সাঃআঃ) হযরত আবু বকরের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করলেন এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হযরত আবু বকরের সাথে কথাবার্তাও বলেন নি ।
সূত্র - সহীহ আল বুখারী
৬ষ্ঠ খন্ড , হাদিস নং - ৬২৫৮ ।
অনুবাদে - মাওলানা আফলাতুন কায়সার , ফাযেলে দেওবন্দ ,
অধ্যাপক মোজাম্মেল হক , এম এম এম এ
মুহাম্মাদ মুসা এম, এম , এম , কম
অধ্যাপক এ, এম , মোঃ মোসলেম , এম, এম , এম , এ
সায়ীদ আহমেদ , এম, এম
মাওলানা সফাতুল্লাহ এম, এম , বি , এ
প্রকাশকাল - ১৯৯৯ ।
প্রকাশনায় -
আধুনিক প্রকাশনী
২৫ , শিরিশদাস লেন
বাংলাবাজার , ঢাকা - ১১০০ ।
নিবেদনে -
সাকিল আহমেদ ।
ইয়া সাহেবুজ্জামান (আঃ) আদরিকনী আদরিকনী ,
আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজহুম ,
আল্লাহুম্মাল আন কাতালাহ আমিরিল মুমিনিন (আঃ) ।
মহারমে খিচুড়ি রান্না করে খাওয়া যাবে কি আমাদের অনেক কে মিষ্টি খির রান্না করে খাওয়াই কোনটা উওম
ক্ষীর শিন্নি করা ভালো
খাস করে এতীমদেরকে খাওয়ানো ভালো
যে কোনো হালাল খাবারই পরিবেশণ করতে পারবেন
ہاں آپ نے صحیح کہا
মুয়াবিয়া'কে আমরা দোষী এজন্য বলিনা কারণ মুয়াবিয়া'কে #ইমাম_হাসনাইনে_কারিমাই_রিদওয়ান_(আঃ)🥰 ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
Reference dao ajgubi kotha bolo hinda muabia k Pete niye Abu sufian k biye koresilo hinda nobizir cha-cha Hamza r.a kolija chabalo,, imam Hassan k bis k disilo ,, imam Hassan er janaja basa thek ber hoye abar keno basai fire also imam Hassan er janajai tirr Kara Marlo,,,
Please give reference.
🕋আল্লাহ এবং শয়তান একেই l🕋
🏇 কুরআনের ২:৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে আল্লাহ অমুসলিমদের হৃদয় দখল করে শাস্তি দিয়েছেন। তিনি তাদেরকে (অমুসলিমদের) বধির ও অন্ধও করে দেন । 🏇
🕋কুরআনের ৫:১৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আল্লাহ তাদের মধ্যে (অমুসলিমদের) কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করেন।🕋
🏇 কুরআনের ৫:৬৪ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, আমরা (আল্লাহ) কেয়ামত পর্যন্ত তাদের (ইহুদীদের) মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ পোষণ করেছি। 🕋
🕋কুরআনের ৫:৯১ আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে শয়তানের পরিকল্পনা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষকে উদ্বুদ্ধ করা। 🕋
😋উপরোক্ত আয়াতগুলি থেকে স্পষ্ট যে মোঃ আল্লাহ ও শয়তানের কর্ম একই কারণ এরা উভয়ই মানুষের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করে।🕋
🏇 অর্থাৎ আল্লাহ এবং শয়তান একেই ব্যক্তি🕋
কুত্তার বাচ্চা
কোরআন বোঝার মত ক্ষমতা আপনার বিন্দু মাএ হয়নি।আল্লাহ বোঝার তাওফিক দান করুন
@@sabinayeasmin1886
🕋🏇🏇 মুসলিমরা তাদের মেয়েকে বা স্ত্রীকে বা মাকে বা বোনকে বেশ্যা বৃত্তিতে নিয়োগ করে তাদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারবে ! 👍👍👍👍
কারণ আল্লাহ কোরানের আয়াত 4:24 বলেছেন যে :-
وَٱلْمُحْصَنَٰتُ مِنَ ٱلنِّسَآءِ إِلَّا مَا مَلَكَتْ أَيْمَٰنُكُمْ ۖ كِتَٰبَ ٱللَّهِ عَلَيْكُمْ ۚ وَأُحِلَّ لَكُم مَّا وَرَآءَ ذَٰلِكُمْ أَن تَبْتَغُوا۟ بِأَمْوَٰلِكُم مُّحْصِنِينَ غَيْرَ مُسَٰفِحِينَ ۚ فَمَا ٱسْتَمْتَعْتُم بِهِۦ مِنْهُنَّ فَـَٔاتُوهُنَّ أُجُورَهُنَّ فَرِيضَةً ۚ وَلَا جُنَاحَ عَلَيْكُمْ فِيمَا تَرَٰضَيْتُم بِهِۦ مِنۢ بَعْدِ ٱلْفَرِيضَةِ ۚ إِنَّ ٱللَّهَ كَانَ عَلِيمًا حَكِيمًا
অর্থাৎ, ...........
মুসলমান পুরুষরা মমিনা নারীদের সাথে সাময়িক সময়ের জন্য চোদাচুদির চুক্তি করে তাদের সাথে চোদাচুদি করতে পারেন। শর্ত এটাই যে, চোদাচুদির চুক্তি শেষ হওয়ার সাথে সাথে আপনাকে মমিনা নারীর ভোদা ( যোনি) উপভোগ করার মজুরি পরিশোধ করতে হবে।🕋🕋
তাদের মুজুরি মানেই তো টাকা , আর টাকা আসলেই তো নারীদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা 😂😂। 🕋
এটাকে আমরা বলি বেশ্যাবৃত্তি বা রেন্ডিবাজি আর ধার্মিকরা বলে মূতা বিবাহ 🕋.
🕋অনেক আলেমরা লজ্জায় বলে মূতা বিবাহ রোধ করে দিয়েছে, কিন্তু বুখারীর হাদিস মতে , মুতাকে কোরান বা মুহাম্মদ দ্বারা রোধ করা হয় নাই 🕋 এটা থাকবে অনন্তকাল . নিচে হাদীসটি দেখুন :-
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ عِمْرَانَ أَبِي بَكْرٍ، حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ، عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ أُنْزِلَتْ آيَةُ الْمُتْعَةِ فِي كِتَابِ اللَّهِ فَفَعَلْنَاهَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم، وَلَمْ يُنْزَلْ قُرْآنٌ يُحَرِّمُهُ، وَلَمْ يَنْهَ عَنْهَا حَتَّى مَاتَ قَالَ رَجُلٌ بِرَأْيِهِ مَا شَاءَ.
Reference : Sahih al-Bukhari 4518
In-book reference : Book 65, Hadith 43
USC-MSA web (English) reference : Vol. 6, Book 60, Hadith 43 🕋🏇😂
gujob sorabi na...
They were all Muslims. The history of Islam is the history of kings each other of the same beliefs.
হুজুরের ওয়াজ ভালো লাগলো কিন্ত হাসান ও হোসেন জান্নাতের যুবকদের সরদার কোথায় পেলেন তা বুঝলামনা।
দাজ্জালের মতো কথা বলছেন কেন ? আপনি কি মুসলমান ? আপনি কি জুমার নামাজও পড়েন না ? প্রতি জুমার ছানি খুতবায় খতিব সাহেবকে এই হাদিসটি পড়তে শুনেন নি ? কীরকম গাঁজাখোরি কথা বলছেন আপনি ?
Bastard Wahhabi
সবই তারা বুঝিয়ে দিবে নিজেরা-ও একটু খোজেন।অবশ্যই তারা দলিল ছাড়া কথা বলননি
খুঁজেছি কিন্তু পাইনি । দয়া করে দিলে ভালো হয়।
আল হাসানু আল হুসাইন সাইয়্যিদা সাবাহ বি আহলিল জান্নাহ
খুতবায় বলা আছে
আব্বাসি হুজুরের যে বিষয়টা ভালো লাগে না সেটা হচ্ছে তিনি বক্তব্যর সময় কি বলেন নিজেও জানেন না।
মুআবিয়া রাঃ এর পিতার নাম কি?
আমার ব্যক্তিগত মতামত,, তাহলে কি হযরত ইমাম হাসান(আ:)এমনিতেই তাকে খেলাফত দিয়েছিলেন,, মুয়াবিয়া কিছুই করে নাই?
কয়েকটি প্রশ্ন।
১।মবিয়া এমন একজন ব্যক্তি যার সাথে হযরত আলী আলাইহিস সালাম যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। তাহলে হযরত হ।সান এবং হোসাইন আলাইহিস সালাম তার থেকে কিভাবে এবং কেন হদিয়া নিবেন। আব্বাসী সাহেব কি ইনিয়ে বিনিয়ে জান্নাতের দুই যুবকদের সদ্দারগনকে ঘুষখোর বোঝাতে চাচ্ছেন?
মিথ্যা বানোয়াট এই ইতিহাস বলার জন্য আব্বাসীর উপরে আল্লাহ লানত।
সম্মানিত সুধী সঠিক ইতিহাস জানার চেষ্টা করুন। সিফ্ফিনের যুদ্ধ নাহারওয়ানের যুদ্ধ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন।
হযরতে আলী যেভাবে যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলেন ঠিক সেভাবে হযরত হাসান আলাইহিস সালাম কি তার সাথে সন্ধি চুক্তি করতে বাধ্য হয়েছিলেন? মবিয়া এমন একজনের সন্তান যিনি হযরতে হামজার কলিজা খেয়েছিলেন।
জনাব আব্বাসী একজন অত্যন্ত বিপদজনক মুনাফিক। 14:55
এজিদের বড় ভাই আব্বাসী
জান্নাত সর্দার ইমাম হুসাইন(আ) কোথায় যাবে,সেটা তিনি ভালই জানতেন। তাই সাহাবাদের মতামত নেয়ার কোনো দরকার ইমাম হুসাইন(আ) অনুভব করেন নাই, দরকারও ছিলো না।আর সাহাবারা ইমাম হুসাইন(আ)কে কুফায় যেতে নিষেধ করেছিলেন, এটা কি আদৌ সত্য ইতিহাস? মিথ্যাবাদীদের উপর আল্লাহর গজব পড়ুক।
উনিতো কারবালায় রওয়ানা দেন নাই উনি কুফায় যাইতে ছিলেন। আবদুল্লা জিহাদ নামের লোকটা ফন্দি করে উনাকে নিয়ে ছিল।
তা হলে মুয়াবিয়া তার ছেলে কে কেন আমির করল হোসেন(রা) না করে,জবাব কি দেবন
ইতিহাস এ চোখ দেন বুজতে পারবেন।
ইয়াজিদ চতুরতার আশ্রয় নিয়ে খলিফা নির্বাচিত হয়েছিল, জনাব।
সাহাবীরা কেন তার হাতে বায়াত নিলেন???
@@SamiulBinBorhan জনাব, ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
ইয়াজিদ নেক সুরতের শয়তান ছিল। সে তার মধ্যে এমন বুজুর্গ ভাব তৈরি করেছিল যা দেখে মুয়াবিয়া রা. প্রভাবিত হন এবং সাহাবীদের এর ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেন। অনেক সাহাবী হজরত হুসাইন রা. কে খলিফা হওয়ার জোর দাবী জানালেও মুয়াবিয়া রা. এর পরামর্শ দাতারা ইয়াজিদ কে খলিফা মনোনয়ন এর জন্য আবেদন করেন।
এজিদ যেই রকম চতুরতার আশ্রয় নিয়েছিল খলিফা মুয়াবিয়া রা. ধোকায় পড়ে যান। মুয়াবিয়া রা. এর মত দক্ষ একজন সাহাবী যখন তাকে মনোনয়ন দান করেন তখন অন্য সাহাবীরাও বায়াত নিতে বাধ্য হন যাতে উম্মতের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা না দেয়।
@@SamiulBinBorhan সাহাবিদের কি সমর্থন ছিল এজিদ কে আমির করার ব্যাপারে? ইমাম হোসেন থেকে এজিদ কে বেশি যোগ্য মনে করেন আপনি?
@@SamiulBinBorhanআরে মিয়া প্রশ্ন আসছে কেনো খেলাফত দিয়েছে এজিদকে, সেইটা বলেন।
Muwabia ja Hazrat Ali ka gali detoo tar ki hobaa???...Shohi Muslim hadies no 6229 abong 6220.....Tumi Abbashi Imam Muslim thaka bashi jano naki???th-cam.com/video/syg6CAdNPXI/w-d-xo.html
হুসাইন (রা) এর এই অভিযান বা যুদ্ধ কি ধর্মের বিরুদ্ধে যুদ্ধ?
দুই পক্ষই তো মুসলিম ছিলেন।খেলাফতকে কেন্দ্র করে দুইটা মুসলিম গ্রুপের যুদ্ধেও কি মৃতদের শহীদ দেয়া যাবে?
যারা সত্যের পক্ষে ছিলো তারা অবশ্যই শহিদ।
@@naonkhan191 এখানে কে মিথ্যার পক্ষে ছিল্রন?
@@mdabdurrahman9660 ইয়াযিদ
@@mdabdurrahman9660মুয়াবিয়া ও এজিদ বাতিল ছিল
@@mdabdurrahman9660 Your father Yazid (L)
এখন এসব আলোচনা করে কারো কি কোন লাভ হবে? তাদের বিচার তো কবরেই নেওয়া হয়েছে
ভাই এখনো এজিদের বংশধরেরা আছে,, এবং তাদের বিচার ব্যাবসথা এখনো বিভিন্ন দেশে চালু আছে,,
OTO PONDITI VALONA. TRACK E THAKA UCHIT.
Bastard Wahhabi
Shiaa none Muslim Community
না জাইলে কি তোমরা শহিদ পারতা পারতানা।জাওনে শহিদ করতে পারছ তোমরা
আপনার নিজের পিতা কি ভারতীয় না আরবীয়?
অনেক মিথ্যা কথা বলেছেন।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
Mashaaallah
❤❤❤
অনেক মিথ্যা কথা বলেছেন।
উল্লেখ করেন
bondo tui akta
আপনি সত্যটা বলেন, আসছে সত্য জান্নেওয়ালা!
এই আম আদমি কোথা থেকে আবিস্কৃত হইলো
😂
❤❤
❤❤❤❤