যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Assalamualikum, apni o apnar wife proti foroj namajer pore sura anamer 30 no ayat porun 3 bar Allah Chailey sob osuk maf kore diben.Allah apnar about amader sohay hon.amin.
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমার কলিজার টুকরো ভাই কে অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ❤এতো সুন্দর কথা গুলো মধুর কন্ঠ সুরে মোন শীতল হয়ে যায় ❤🤲🤲🤲🤲🤲❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️পৃথীবির সকল তারকার চে আমার কাছে আপনি অনেক অনেক উত্তম ও পিয়ো❤মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে সুস্থ ও দীর্ঘ আয়ু দান করেন ❤❤❤আরও সুন্দর কন্ঠ ও কথা গুলো সুমধুর করে দেন আমার আল্লাহ আপনাকে ❤❤❤❤
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সবাইকে উনার আদেশ মেনে চলার তৌফিক দান করুন আর নিষেধ থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন আমিন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি অনেকদিন ধরে ঘাড় ব্যথায় ভুগছি আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থতা দান করে আমিন
আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই, এটা একটা মিথ্যা কথা। মাবুদ যদি না থাকে তাহলে কাফেররা কার ইবাদত করে? এটা হল ইহুদিদের শেখানো কালেমার মিথ্যা অর্থ। কালিমার সঠিক অর্থ নিজ দায়িত্বে জেনে নিন।
@@usamahillagrola ilaha illallah Mohammadur Rasulullah sallallahu alaihi wasallam Ortho Allah sara kuno ilah nai Hozrot Mohammad sallallahu alaihi wasallam Allah r rasul ❤
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমরা ইবাদত করলে আল্লাহর কোন উপকার হয়না।কারন আল্লাহ নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ ও অমুখাপেক্ষী। আল্লাহর ইবাদত করলে আমাদের নিজেদেরই উপকার হয়; আমাদের জীবন পরিশুদ্ধ হয় ইবাদতের মাধ্যমে।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
ভালো কিছু হতে চলেছে ইন শা আল্লাহ! স্বপ্নের জার্নিতে দুজনের পথ চলা শুরু হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ! খুব শিগ্রই প্রতিষ্ঠানের ভিডিও পাবেন ইনশাআল্লাহ! আপনাদের দোয়া কামনা করছি।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
সামান্য জ্ঞানের অধিকারী এই মানুষ কোন কিছু প্রয়োজন ছাড়া সৃষ্টি করে না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মহান জ্ঞানী তিনি কি আমাদেরকে কোন প্রয়োজন ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন। আমরা তার এবাদত করব এটাই কি তার প্রয়োজন।
আমার স্ত্রীর আজ বিগত ছয় মাস ধরে ক্যান্সার আমার ছোট ছোট দুটো মেয়ে আছে সবাই আমার স্ত্রী আর বাচ্চার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তাআলার কাছে 🕌🕌🕌🕋🕋🕌🕌🕌
Allha Tumi khoma koro susta Dan koro
আল্লাহ উনাকে সুস্থতা দান করুক। সাথে সকল ক্যান্সার রোগীকে রহমত দান করুক।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Assalamualikum, apni o apnar wife proti foroj namajer pore sura anamer 30 no ayat porun 3 bar Allah Chailey sob osuk maf kore diben.Allah apnar about amader sohay hon.amin.
আল্লাহ তুমি এনার ওপর রহম করুন আমীন
আল্লাহর পরিক্ষায় আমরা সকল মুসলমান যেনো সফল হতে পারি ❤
(আমিন)
amin
আমিন
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Amin
Amin 💖💖💜💜
ইয়া আল্লাহ আমাদের সবাইকে মাফ করুন।
আল্লাহ মহাহান,তিনিই একমাত্র,তিনি আমাদের মহান প্রকৃত মালিক ❤❤
পবিত্র কোরআনের বাণী সবার কাছে ইউটিউব এর মাধ্যমে সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আল্লাহতালা খুব ভালো রেখে দেবে চিন্তার কারণ নাই আমিন
আমার কলিজার টুকরো ভাই কে অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ❤এতো সুন্দর কথা গুলো মধুর কন্ঠ সুরে মোন শীতল হয়ে যায় ❤🤲🤲🤲🤲🤲❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️পৃথীবির সকল তারকার চে আমার কাছে আপনি অনেক অনেক উত্তম ও পিয়ো❤মহান রাব্বুল আলামিন আপনাকে সুস্থ ও দীর্ঘ আয়ু দান করেন ❤❤❤আরও সুন্দর কন্ঠ ও কথা গুলো সুমধুর করে দেন আমার আল্লাহ আপনাকে ❤❤❤❤
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সবাইকে উনার আদেশ মেনে চলার তৌফিক দান করুন আর নিষেধ থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন আমিন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমি অনেকদিন ধরে ঘাড় ব্যথায় ভুগছি আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থতা দান করে আমিন
আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা আল্লাহর বান্দা ও রাসূল❤❤
আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই, এটা একটা মিথ্যা কথা। মাবুদ যদি না থাকে তাহলে কাফেররা কার ইবাদত করে? এটা হল ইহুদিদের শেখানো কালেমার মিথ্যা অর্থ। কালিমার সঠিক অর্থ নিজ দায়িত্বে জেনে নিন।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
এটার অর্থ কী?
@@usamahillagrola ilaha illallah Mohammadur Rasulullah sallallahu alaihi wasallam
Ortho
Allah sara kuno ilah nai
Hozrot Mohammad sallallahu alaihi wasallam Allah r rasul ❤
মাশাআল্লাহ 🤍💕 আলহামদুলিল্লাহ 🤍💕 সুবহানাল্লাহ 🤍💕 আল্লাহু আকবার 🤍💕
হে আল্লাহ তোমার সকল নেক বান্দাদের পথে আমাদেরকে পরিচালিত করুন আমিন
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক
সঠিক তথ্য উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দারাজ দান করুন ❤❤❤
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন আমিন 🤲
আমিন
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আল্লাহ মহান,,,
আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিন পর আপনার ভিডিও পেলাম। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। আমিন
জাযাকাল্লাহ
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Thanks for sharing the video. May Allah reward you with Jannat.
আল্লাহ তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নাই তুমি ছাড়া কোনো উপায় নাই আল্লাহ তুমি আমাদের মাফ করে দিয়ে তোমার সান্নিধ্য লাভ করার তৌফিক দান করেন আমিন 🤲😪
আমিন
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আল্লাহতালা আমাদেরকে পাঠালেন তার দিন প্রতিষ্ঠা আল্লাহর সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য
অসাধারন আপনার কথা বলি ❤ ও Tranlation
জাযাকাল্লাহ
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Alhamdulillah. Akhon kar somoy sobceye besi porikkhay ace filistinira.Vaiya tader niye akta vedio banaben tader bijoy niye. Bijoy ar kotha sunle kosto kom onuvob hobe
🤲আল্লাহ্ আমাদের সবাই কে ক্ষমা করে দেন।
আমিন
আসসালামু আলাইকুম ,
মালয়েশিয়া থেকে ।
মাশাল্লাহ্ ❤❤❤❤❤🤲🤲🤲🤲🤲
❤❤❤ সুবাহান আল্লাহ ❤❤
অনেক ধন্যবাদ শায়েখ❤
আল্লাহর পরিক্ষায় আমরা সকল মুসলমান যেনো সফল হতে পারি ❤
হে আল্লাহ দুনিয়াতে আখিরাতে ও পুনরুত্থানে কল্যান দান করুন আমিন
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤️❤️❤️
❤❤❤ আমিন আমিন আমিন ❤❤❤
হে আল্লাহ আমাদের গোনার দিকে তাকিও না। তোমার রহমান নামের উছিলায় আমাদের মাফ করে দিও।
Amin 💞
আমিন ইয়া আল্লাহ
আমাদের রব মহান ❤
সুবহান আল্লাহ❤আমাদের আল্লাহ কতই না মহান কতই না পরম দয়ালু
ও আমার আল্লাহ আমি জালিম ও গুনাহগার তোমার অশেষ মহব্বত দিয়ে আমায় ও আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও।😢
amin
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Allah amader sobaike amol korar tawfok dan koruk ameen 🤲🏻
আমিন
আল্লাহু আকবার আমিন চ্ছূম্মা আমিন 🤲😢🤲
allah amake islamer jonne kobul korun ameen
আমিন
Inshaallah valo hoy jabe
হে আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও
আমরা ইবাদত করলে আল্লাহর কোন উপকার হয়না।কারন আল্লাহ নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ ও অমুখাপেক্ষী। আল্লাহর ইবাদত করলে আমাদের নিজেদেরই উপকার হয়; আমাদের জীবন পরিশুদ্ধ হয় ইবাদতের মাধ্যমে।
Your words and translations are unbelievable ❤ May Allah bless you and your family Amen
আমিন🤲❤️❤️
সুবাহানাল্লাহ
Prio bhal masha allah apnar kontho r uposthapona
আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিন পর আপনার ভিডিওটা পেলাম
জাযাকাল্লাহ
নিয়মিত আপডেট পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথেই থাকুন।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
ইয়া রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।
ভালো কিছু হতে চলেছে ইন শা আল্লাহ!
স্বপ্নের জার্নিতে দুজনের পথ চলা শুরু হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ! খুব শিগ্রই প্রতিষ্ঠানের ভিডিও পাবেন ইনশাআল্লাহ! আপনাদের দোয়া কামনা করছি।
আজকে সারাদিন আপনাদের আগের ভিডিও গুলো দেখলাম❤
জাযাকাল্লাহ প্রিয়।
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
মাশাআল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইরান
সৃষ্টির শেরা জিব মানুষ অতচ মানুষ বোঝেনা আল্লাহ তাআলা বুঝার তওফিক দান করুন
Allhamdullia
Amin
Insha Allah Ameen 3
মাশাআল্লাহ ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
Allahu Akbar Ameen.
Wow that's 😮good job happy me mosolman Allah khalik malik islam ☪️ Allah 1
মাশাল্লাহ
Allah.ei.bonka.shafa.dan.koron.amin
Thanks brother
আমার মেয়ে অসুস্থ সবাই আমার মেয়ে র জন্য দোয়া করবেন
❤Subhanallah❤
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আসসালামু ওয়ালাইকুম ভাই আমি আপনাদের ভিডিও দেখার জন্য অপেক্ষা করেছিলাম গতকাল।
টেকনিকাল সমস্যার কারনে গতকাল দেয়া হয় নি।
এর জন্য আন্তরিক দুঃখিত।
সাথেই থাকুন।
আললাহ আমাকে মাপ করুনঃ
আমিন
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Ameen
আমিন
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
আমিন🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
আমিন ❤
আমি মসজিদের জন্য একটু জমি ওয়াকফ করে দিয়েছি, আলহামদু লিল্লাহ।❤❤❤ দোয়া করবেন মসজিদ এর জন্য, আমিন।❤️
🌹لا اله الا الله محمد رسول الله🌹
🌹صلى الله على النبي الكريم🌹
♥️♥️♥️
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
Allah kripa karo ♥️♥️
আমিন❤❤❤❤❤❤
আপনার কথা শুনলে মোনটা জুরে যাই
প্রিয় শ্রোতা সবার কাছে দোয়ার দরখাস্ত রইল আমার জন্য।
আমার জন্য সবাই দোয়া🤲 করবেন একটু 😢
Mashaallahalhamdulillah❤
আমিন।
সত্য কথা
আল্লাহুআকবার
Alhamdulillah....
ইবাদত মানে আল্লাহপাকের সার্বভৌমত্বের আনুগত্য করা এবং এর সাথে অন্য কাউকে অংশীদার সাব্যস্ত না করা।
কে কে এই চ্যানেলের ভিডিও দেখতে ভালবাসো?❤❤❤
জাযাকাল্লাহ
যাকাত কাকে দেওয়া উচিত কোথায় দেওয়া উচিত । তাফসির মাহফিলে এ টাকা নেওয়া হচ্ছে গরিব ও অসহায় কি পাবে না ।কুরআন থেকে হাদিস কী গুরুত্ব রয়েছে।এরা তো আমন মূর্তির খাদেমের মত নিজ স্বার্থে এসেছে ইসলামের কাজ করে। এমন এক ব্যবসায় তাফসির মাহফিল যেখানে বেশ কিছু সংখ্যক মৌলভী বা আলেম আমাদের ইসলামের কথা বলার নামে নিজের কথা ,অন্যের বদনাম করা ও রাজনীতি করে এবং জিকিরের নামে গান করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ।১০,০০০--৩০,০০০ (হাজার) টাকা না দিলে আসব না এরকম করে গরিবদের হক বা অধিকারের টাকা নিজের পকেটে নিচ্ছে(আল্লাহ কোন ব্যাক্তি কারো হক বা অধিকার হরণ বা কেড়ে নিলে তাকে ক্ষমা করেন না যার হক বা অধিকার নেওয়া হয়েছে সে যদি ক্ষমা না করে)একজন আলেম মাসে ১০--৩০ টা মাহফিলে যোগদান করেলে গড়ে (২০০০০)বিশ হাজার টাকা নিলে (৩০দিন×২০০০০৳=৬০০০০০৳ )হয় এভাবে তিন (৩)মাস আয় করেন ৯০×২০০০০৳= ১৮০০০০০টাকা আয় করেন একজন হুজুর অথবা নামধারী আলেম ।ভন্ড পীর বা আলেম যে বরকতের কথা বলে সে বরকত কোথায় থেকে হয় এবার হয়তো আপনারা বুঝতে পেরেছেন ।আল্লাহ তায়ালা আমাদের হজ করা , নামায পড়া করা , রোজা রাখা, ইমান আনা, ও যাকাত দিতে (গরিবদের মধ্যে) বলেছেন। সহিহ হাদিস অনুসারে কুরআনের আমল করলে ভালো আর সহি হাদিস নয় সেই অনুযায়ী আমল করলে বেদাত কবিরা গুনাহ হতে পারে । সহি হাদিস নয় এমন হাদিস না থাকলে তারা আমাদের সাথে প্রতারণা করে ধর্মের নামে কৌশলে নিজের পকেটে এভাবে টাকা নিতে পারত না সহি হাদিসের সংখ্যআ বেশি নয় তাই তারা সব হাদিস নিয়ে রমরমা ব্যবসা চালাচ্ছে অবশ্য ভালো ও হক আলেমরা এরকম করেন না। এই অর্থ তারা বিভিন্ন জায়গায় খরচ করছে। আপনি যদি ভাবেন তারা ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করবে তাহলে আমি বলব আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ যারা যুদ্ধ করে ইসলাম প্রচার করেছে তারা ও তাদের পরবর্তী শাসকরা নিজের ধর্মকে অন্যনএর উপর চাপিয়ে দেন নি কারন আল্লাহ কুরআনে বলেছেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে (কিছু অংশ ) তোমাদের জন্য তোমাদের দিন আর আমাদের জন্য আমাদের দিন।কিন্তু ভন্ড আলেমরা আমাদের কাছ থেকে তাফসির মাহফিল , ওয়াজ মাহফিল কিংবা জিকিরের বা পীরের খানকায় টাকা নিচ্ছে। ফলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি। যারা ইসলামের বার্তা প্রচার করে ছিলেন তারাতো এভাবে বড় অংকের টাকা চুক্তি করে আসেনি কিন্তু আমাদের নামধারী আলেমরা এভাবে আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নিচ্ছে। গ্রামের প্রতিটা মুসলমানের ঘরে ঘরে তাফসির মাহফিলের নামে চাঁদা তুলছে না দিলে বলে ইমান নাই কাফের অথবা মানুষকে বলছে এসব বিষয়ে টাকা দেয় নাই দোকানে ভাত , রুটি , চা খাইতে টাকা আছে আল্লাহর রাস্তায় নাই। ইউসুফ আ ও জুলেখা এর কাহিনীতে যেমন আমোন খোদা নামে পাথরের মূর্তির খাদেম ও আলেমদের মতো আমাদের বর্তমান যুগের আলেমরা হয়ে যাচ্ছে আল্লাহর রাস্তার নামে নিজের পকেটে ।আল্লাহর রাস্তার কথা বলে টাকা নেওয়ার জন্য আসবে তখন আপনার আশেপাশে খুঁজে দেখুন গরিব কেউ আছে কিনা তারপর আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিবকে দেন বা তাফসির মাহফিলে দেন তবে গরিবকে দিলে আল্লাহর আদেশ মানলেন এখন আপনি সামর্থ্য থাকলে উভয় দিকে দিতে পারেন। সাবধান আল্লাহর আদেশ যাকাত দেওয়া এখানে হুজুরের কথায় দিবেন না আপনার অনুযায়ী ইচ্ছা দিবেন ।কারন মাহফিল কথা আল্লাহ বা নবি সঃ বলেন নাই আমাদের ইসলামের কথা শুনার জন্য বা জানার আবিষ্কার করেছেন হুজুররা এটা কোন ইবাদত নয় তবে এখানে শ্রম বা অর্থ দিয়ে ইসলামের কথা শুনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কিছু সওয়াব অংশীদার হতে পারেন কিন্তু যাকাত থেকে বেশি নয় ।হুজুররা তাফসির মাহফিলে আসুক গাড়ি ভাড়া কমিটির ও নিজের জন্য ৫০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত রাখুক । শেয়ার করুন এবং লাইক দিয়ে সাবার সামনে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি তুলে ধরতে সহায়তা করুন।
@@IslamandLifebangla❤
وعليكم السلام ورحمه الله وبركاته
Aminaminamin❤❤❤
Allah❤❤❤❤❤❤
Niceee🥰🥰🥰🥰
Alhamdulillah
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো আমাকে হেদায়েত দান করেন,,,🤲❤
Alhamdulla.
ফি আমানিল্লাহ
Alla
ভালো
Sir, subtitle or reference দিলে খুবই উপকৃত হবে। ❤❤❤❤❤
জ্বী
امين
Amen
সবাইকে আমার দোয়া রইল আমিন
Allah dunia chalanor jnno manus pathan .na pathale to dunia cholbena.tini ebadoter mukhapekkhi na. Eto kosto pelam duniay eshe bujhina r kichu😢
সামান্য জ্ঞানের অধিকারী এই মানুষ কোন কিছু প্রয়োজন ছাড়া সৃষ্টি করে না আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মহান জ্ঞানী তিনি কি আমাদেরকে কোন প্রয়োজন ছাড়াই সৃষ্টি করেছেন। আমরা তার এবাদত করব এটাই কি তার প্রয়োজন।