দুঃখিত 😓 এই ভয়েসটা যেখান থেকে নিয়েছি সেখানে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড এর সাথে ছিল, আমি সরাতে পারি নাই। আমি সাউন্ড এডিট করলে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড পাইতেন না। 😓
আমার হাজবেন্ড ভাল আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও তার প্রতি আমার কেমন যেন সন্দেহ হয়। বিশেষ করে তার থেকে আমি দূরে থাকলে। মনে হয় আমি বাড়িতে নেই এখন সে অন্য একটা মেয়ের কাছে গেছে।,কিংবা আরেকটা বিয়ে করে নিয়ে আসলো ।, এমনকি আমি স্বপ্নেও এগুলা দেখি।।আমার মন খারাপ থাকলে তখন আরো বেশি এরকম লাগে।। যেটা আমার মনকে অস্থির করে তোলে।। হয়তোবা শয়তানই আমার মনে এসব চিন্তা ভাবনা ঢুকায়।।নাকি এটা আমার মানসিক রোগে পরিণত হচ্ছে?
আপনার এই অনুভূতিগুলো নিঃসন্দেহে একটি মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে, এবং এটি শয়তানের পক্ষ থেকে হতে পারে, কারণ শয়তান স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য চেষ্টা করে। তবে এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেরও একটি সমস্যা হতে পারে, যা সময়মতো সমাধান করা গুরুত্বপূর্ণ। করণীয়: 1. আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন: আল্লাহ বলেন, "নিশ্চয়ই যারা ঈমানদার তাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণে প্রশান্তি লাভ করে।" (সুরা রা’দ: ২৮)। তাই বেশি বেশি আল্লাহর স্মরণে নিজেকে যুক্ত রাখুন। 2. দোয়া ও ইস্তিগফার করুন: নিয়মিত দোয়া করুন, যেন আল্লাহ আপনার অন্তরের অস্থিরতা দূর করেন। ইস্তিগফার করলে মন প্রশান্ত হয়। 3. হাসাদ ও শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে বাঁচার জন্য দোয়া পড়ুন: "আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজীম" বেশি বেশি বলুন। সুরা নাস ও সুরা ফালাক পড়ুন। 4. স্বামীর প্রতি বিশ্বাস রাখুন: সন্দেহহীন সম্পর্কই সুখী দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি। আপনার সন্দেহের ভিত্তি যদি না থাকে, তাহলে শয়তানের কুমন্ত্রণা মনে জায়গা দেবেন না। 5. পজিটিভ চিন্তা করুন: আপনার স্বামীর ভালো দিকগুলো এবং তার প্রতি ভালোবাসার কথা বেশি বেশি মনে করুন। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা: যদি এই সমস্যা খুব বেশি হয় এবং আপনার দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সঙ্গে কথা বলা জরুরি। ইসলামিকভাবে একজন আলেমের পরামর্শও নিতে পারেন। মনে রাখুন: শয়তান আপনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে, তবে আপনার দায়িত্ব হল ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর উপর নির্ভর করা। আল্লাহ সবসময় আপনার সহায় হবেন।
ইসলামে যৌন উত্তেজনা এবং যিনার বিষয়ে খুবই স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। যিনা (বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে শারীরিক সম্পর্ক) কঠোরভাবে হারাম এবং এটি আল্লাহর বড় গুনাহের মধ্যে একটি। যারা এই কাজে লিপ্ত হয় তাদের জন্য পবিত্র কুরআনে এবং হাদিসে কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে। তবে ইসলাম এমন সমস্যার সমাধান এবং প্রতিরোধের উপায়ও নির্দেশ করেছে। যৌন উত্তেজনা ও যিনার বিরুদ্ধে ইসলামের নির্দেশনা: 1. যিনার কাছেও না যাওয়ার আদেশ: আল্লাহ বলেন: > "আর ব্যভিচারের কাছে যেয়ো না। নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং একটি নিকৃষ্ট পথ।" - (সূরা আল-ইসরা: ৩২) 2. নিজের দৃষ্টি সংযত রাখা: পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে: > "মুমিন পুরুষদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থান হেফাজত করে।" - (সূরা আন-নূর: ৩০) দৃষ্টি হেফাজত না করলে মনের মধ্যে খারাপ চিন্তা বাড়তে পারে, যা যিনার দিকে নিয়ে যায়। 3. পবিত্র জীবনযাপন: যারা বিবাহের আগে নিজেকে সংযত রাখতে পারে, তারা আল্লাহর কাছে পুরস্কৃত হবে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: > "যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য তার যৌবনকে সংযত রাখে, সে কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ায় থাকবে।" 4. বিবাহের প্রতি উৎসাহ: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: > "হে যুবকরা! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তারা বিবাহ কর। কারণ এটি চোখ ও লজ্জাস্থানকে হেফাজত করার সর্বোত্তম উপায়।" - (সহীহ বুখারী ও মুসলিম) 5. গুনাহ থেকে তওবা: যিনা বা অন্য কোনো গুনাহ হয়ে গেলে আল্লাহর কাছে আন্তরিকভাবে তওবা করা উচিত। আল্লাহ ক্ষমাশীল এবং তওবাকারীদের ক্ষমা করেন। প্রতিরোধের উপায়: 1. ইসলামী জ্ঞান অর্জন: সঠিক-ভুলের জ্ঞান থাকলে গুনাহ থেকে দূরে থাকা সহজ হয়। 2. পরিমিত জীবনযাপন: সময় নষ্ট করে এমন সঙ্গ, ভিডিও বা উপকরণ এড়িয়ে চলুন। 3. ব্যস্ততা বজায় রাখা: পড়াশোনা, কাজ বা ভালো কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। 4. নামাজ ও দোয়া: নিয়মিত নামাজ পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে থাকুন। 5. সঙ্গ নির্বাচন: ভালো চরিত্রের বন্ধুর সঙ্গে চলুন যারা আপনাকে সঠিক পথে উৎসাহ দেবে। শেষ কথা: যদি কেউ যিনার পথে চলে যায়, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে ফিরে আসা। আল্লাহ তওবা করার জন্য প্রতিটি গুনাহগারকে সুযোগ দেন। তাই গুনাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করে হালাল উপায়ে জীবন পরিচালিত করার চেষ্টা করুন।
দুঃখিত 😓 এই ভয়েসটা যেখান থেকে নিয়েছি সেখানে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড এর সাথে ছিল, আমি সরাতে পারি নাই। আমি সাউন্ড এডিট করলে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড পাইতেন না। 😓
Background sound Ta Valoi Lage Koborer Kotha Soron Koray❤
@@sajid1523 জি ঠিক বলেছেন, ওস্তাদের কথার সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড একসাথে শুনলে পরকালের কথা মনে পড়ে।
@@alquranhidayat1সাউন্ড কোনো ইস্যু না ভাইয়া। এটা মনোযোগ সহকারে শুনতে হেল্পফুল।😊
চিন্তার বিষয় নাই এটা Halal Voice❤
@dreamgamer7177 সেটা জানি ভাইজান। কিন্তু অনেকের শুনতে নাকি সমস্যা হচ্ছে, তাই আর কি !!
হে আল্লাহ আপনার আদেশ ও নিষেধ মেনে চলার মতন তৌফিক দান করোন আমিন
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেদায়েত করুন,আমিন,
আলহামদুলিল্লাহ
সকল প্রশংসা আল্লাহর,
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ 😊
অনেক সুন্দর পরামর্শ
খুব সুন্দর আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ সবাইকে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দিন🤲
❤
আজ দরুদ পড়েছেন ত?
💖 صلى الله عليه وسلم
ডা আফিয়া সিদ্দিকার মুক্তি চাই ।
6:00😢😢😢😢😢
আমার হাজবেন্ড ভাল আলহামদুলিল্লাহ। তারপরও তার প্রতি আমার কেমন যেন সন্দেহ হয়। বিশেষ করে তার থেকে আমি দূরে থাকলে। মনে হয় আমি বাড়িতে নেই এখন সে অন্য একটা মেয়ের কাছে গেছে।,কিংবা আরেকটা বিয়ে করে নিয়ে আসলো ।, এমনকি আমি স্বপ্নেও এগুলা দেখি।।আমার মন খারাপ থাকলে তখন আরো বেশি এরকম লাগে।। যেটা আমার মনকে অস্থির করে তোলে।। হয়তোবা শয়তানই আমার মনে এসব চিন্তা ভাবনা ঢুকায়।।নাকি এটা আমার মানসিক রোগে পরিণত হচ্ছে?
আপনার এই অনুভূতিগুলো নিঃসন্দেহে একটি মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে, এবং এটি শয়তানের পক্ষ থেকে হতে পারে, কারণ শয়তান স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য চেষ্টা করে। তবে এটি আপনার মানসিক স্বাস্থ্যেরও একটি সমস্যা হতে পারে, যা সময়মতো সমাধান করা গুরুত্বপূর্ণ।
করণীয়:
1. আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন: আল্লাহ বলেন, "নিশ্চয়ই যারা ঈমানদার তাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণে প্রশান্তি লাভ করে।" (সুরা রা’দ: ২৮)। তাই বেশি বেশি আল্লাহর স্মরণে নিজেকে যুক্ত রাখুন।
2. দোয়া ও ইস্তিগফার করুন: নিয়মিত দোয়া করুন, যেন আল্লাহ আপনার অন্তরের অস্থিরতা দূর করেন। ইস্তিগফার করলে মন প্রশান্ত হয়।
3. হাসাদ ও শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে বাঁচার জন্য দোয়া পড়ুন:
"আউযু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজীম" বেশি বেশি বলুন।
সুরা নাস ও সুরা ফালাক পড়ুন।
4. স্বামীর প্রতি বিশ্বাস রাখুন: সন্দেহহীন সম্পর্কই সুখী দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি। আপনার সন্দেহের ভিত্তি যদি না থাকে, তাহলে শয়তানের কুমন্ত্রণা মনে জায়গা দেবেন না।
5. পজিটিভ চিন্তা করুন: আপনার স্বামীর ভালো দিকগুলো এবং তার প্রতি ভালোবাসার কথা বেশি বেশি মনে করুন।
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা:
যদি এই সমস্যা খুব বেশি হয় এবং আপনার দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলে, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সঙ্গে কথা বলা জরুরি। ইসলামিকভাবে একজন আলেমের পরামর্শও নিতে পারেন।
মনে রাখুন:
শয়তান আপনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে, তবে আপনার দায়িত্ব হল ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর উপর নির্ভর করা। আল্লাহ সবসময় আপনার সহায় হবেন।
No need of back ground sound
অনেকে না জেনে না বুঝে অল্প বয়সে এগুলোতে আসক্ত হয়ে পড়ে এবং খারাপ জায়গায় যাওয়া শুরু করে এদের বিষয়ে ইসলাম কি বলে?
ইসলামে যৌন উত্তেজনা এবং যিনার বিষয়ে খুবই স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। যিনা (বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে শারীরিক সম্পর্ক) কঠোরভাবে হারাম এবং এটি আল্লাহর বড় গুনাহের মধ্যে একটি। যারা এই কাজে লিপ্ত হয় তাদের জন্য পবিত্র কুরআনে এবং হাদিসে কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে। তবে ইসলাম এমন সমস্যার সমাধান এবং প্রতিরোধের উপায়ও নির্দেশ করেছে।
যৌন উত্তেজনা ও যিনার বিরুদ্ধে ইসলামের নির্দেশনা:
1. যিনার কাছেও না যাওয়ার আদেশ:
আল্লাহ বলেন:
> "আর ব্যভিচারের কাছে যেয়ো না। নিশ্চয়ই এটা অশ্লীল কাজ এবং একটি নিকৃষ্ট পথ।"
- (সূরা আল-ইসরা: ৩২)
2. নিজের দৃষ্টি সংযত রাখা:
পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে:
> "মুমিন পুরুষদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থান হেফাজত করে।"
- (সূরা আন-নূর: ৩০)
দৃষ্টি হেফাজত না করলে মনের মধ্যে খারাপ চিন্তা বাড়তে পারে, যা যিনার দিকে নিয়ে যায়।
3. পবিত্র জীবনযাপন:
যারা বিবাহের আগে নিজেকে সংযত রাখতে পারে, তারা আল্লাহর কাছে পুরস্কৃত হবে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> "যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য তার যৌবনকে সংযত রাখে, সে কিয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের ছায়ায় থাকবে।"
4. বিবাহের প্রতি উৎসাহ:
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> "হে যুবকরা! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহের সামর্থ্য রাখে, তারা বিবাহ কর। কারণ এটি চোখ ও লজ্জাস্থানকে হেফাজত করার সর্বোত্তম উপায়।"
- (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
5. গুনাহ থেকে তওবা:
যিনা বা অন্য কোনো গুনাহ হয়ে গেলে আল্লাহর কাছে আন্তরিকভাবে তওবা করা উচিত। আল্লাহ ক্ষমাশীল এবং তওবাকারীদের ক্ষমা করেন।
প্রতিরোধের উপায়:
1. ইসলামী জ্ঞান অর্জন: সঠিক-ভুলের জ্ঞান থাকলে গুনাহ থেকে দূরে থাকা সহজ হয়।
2. পরিমিত জীবনযাপন: সময় নষ্ট করে এমন সঙ্গ, ভিডিও বা উপকরণ এড়িয়ে চলুন।
3. ব্যস্ততা বজায় রাখা: পড়াশোনা, কাজ বা ভালো কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
4. নামাজ ও দোয়া: নিয়মিত নামাজ পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে থাকুন।
5. সঙ্গ নির্বাচন: ভালো চরিত্রের বন্ধুর সঙ্গে চলুন যারা আপনাকে সঠিক পথে উৎসাহ দেবে।
শেষ কথা:
যদি কেউ যিনার পথে চলে যায়, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে ফিরে আসা। আল্লাহ তওবা করার জন্য প্রতিটি গুনাহগারকে সুযোগ দেন। তাই গুনাহ থেকে নিজেকে রক্ষা করে হালাল উপায়ে জীবন পরিচালিত করার চেষ্টা করুন।
তাছাড়া ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
দরুদ পড়েছেন তো?
উচ্চারন: আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রহমত ও শান্তি দান করুন।
- (সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব : ১/২৭৩)
Please Stop background sound. It is very bad.
এটা অটোমেটিক লাগানো ছিল আমি ভয়েস এডিট করলে তখন ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড পাবেন না ইনশাআল্লাহ