মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আমি একজন গোনাহগার আমার মধ্যে এমন কোনো এলেম নেই যে আলেমসমাজকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করবো। কিন্তু আমি বাংলাদেশের প্রায় সকল আলেমদের ওয়াজ-মাহফিল গুলো শুনে শুনে আমল করার চেষ্টা করি। যানি না আল্লাহ সোবহানো তায়া’লা আমার আমল সমুহ কবুল করবেন কি না। কিছু আলেম এমন এমন ফতোয়া দেন এক আলেমের সমালোচনা করতে গিয়ে কাফের,মুনাফেক,ফাসেক,জারজ,মুরতাদ ইত্যাদি। মনে হয় যুদ্ধে নেমেছে।কথায় কোনো মাধুর্য্যতা নেই,নেই কোনো আদব,নেই কোনো মুল্যবোধ,শত বর্ষের সমতুল্য আলেমকে গাল মন্দ করে ফতোয়া ছুড়ে মারে,কিছু ইহুদি খৃষ্টান দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন টিভি চেনেলে বাহাস নামক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একদল আলেম অন্য আরেক দল আলেমের বিরুদ্ধে কি ভাবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাদা ছুড়া ছুড়ি করে আর এটাকেই বেদিনরা পুঁজি করে আলেম ওলামাদের উপর নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। সামান্য কটা টাকার জন্য নামধারী কিছু আলেম মিথ্যা বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করার কারনে মুসলমানে মুসলমানে নানাহ কলহের মাঝে লিপ্ত হয়ে সমাজ তথা দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরী করে মুনাফেকদের সুযোগ করে দিচ্ছে প্রকৃত আলেম ওলামাদের উপর নির্যাতন,নিপীড়ন করার জন্য। আমি হলফ করে বলতে পারি এরাই প্রকৃতপক্ষে ইসলামের আসল দুষমন। অর্থ না হয় বাদই দিলাম শুদ্ধ ভাবে সুরা ফাতেহার সঠিক উচ্চারণও জানেনা এমন লোকও ওয়াজের ময়দানে দেখা যায়। কয়েক দিন আগে একজন আলেম আমি মুর্খ অন্তত তাঁকে আলেম বলে স্বীকার করতেও ঘৃণা হয় ওয়াজের মঞ্চে বসে আল্লাহর পবিত্র আল কোরআনের কিছু আয়াত "মিনহা খালাকনাকুম----------তারাতান ওখরা" কি বিকৃতি করে উচ্চারণ করলেন। ভাবতেও অবাক লাগে যুগে যুগে নবী-রাসুলগন কি এভাবে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন? একজন আলেম দীর্ঘদিন সাধনার পর একটি পবিত্র আল কোরআনের তাফসির,একটি হাদিসের বই কিংবা একজন সাহাবার জীবনি অথবা একটি ধর্মীয় শিক্ষার বই লিখে বাজারে ছেড়ে দেন এগুলো নিয়ে কি হৈচৈ করা হয়,অথচ সাধারণ মানুষ এ সমস্ত বই কিনে ভুলের উপর আমল করে ভুল ইবাদাত করে যাচ্ছেন। আমার প্রশ্ন হলো আমার মতো সাধারণ মানুষ কোন আলেমের বয়ান শুনে কিংবা কোন আলেমের ধর্মীয় বই পড়ে আমল করবো, কেনো আলেমে আলেমে এতোটা বেধাবেদ। পবিত্র আল কোরআন ও রাসুল (সাঃ) এর হাদিসের মধ্যে কি কোনো বেধাবেদ আছে? আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে সকল আলেম সমাজকে অনুরোধ করছি একমাত্র পবিত্র আল কুরআন ও হাদিসের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করবেন যা শুনে ও পড়ে আমাদের হৃদয় শীতল হবে।আলেমে আলেমে দন্দের কারণে আপনাদের পিছনে নামায আদায় করাও ঠিক নয় বলে মনে হয়। কারন আগের জুম্মার খৎবার বয়ানে খতিব সাহেব কিছু কথা বলেছেন যা একজন শ্রোতা তা রেকর্ড করে পরের জম্মায় প্রশ্নাকারে নিয়মিত খতিবকে জানান। নিয়মিত খতিব প্রশ্নকারীর প্রশ্নের জবাবে বলেন যা বলেছেন সম্পুর্ণ মিথ্যা বানোয়াট কথা। কোরআন ও হাদিসের কোথাও এর প্রমান নাই। বুঝাগেল আমরা ঐ জুম্মায় একজন মিথ্যুক খতিবের অধিনে নামায আদায় করেছি। সুতরাং আপনারা সকল আলেমসমাজ একশারিতে এসে ইসলামের খাদেম হিসেবে কাজ করুন, নতুবা কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে নয় কি?
আল্লামা ওলিপুরী সাহেব বাংলাদেশের জন্য একটা নেয়ামত আল্লাহতালা উনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন আমীন
আমার সবচেয়ে প্রিয় ওয়ায়েজ আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ মামুনুল হকের ভক্ত রা সারা দিন
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান
Mashaallah
Mashaallah hujur apnake Allah nek hayat dan krun
Alham du lillah
মাশাল্লাহ
হুজুরের হায়াতে বরকত দিন।
আমীন
💓💓
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্🦋🦋🌺🌺🦋🌹🌹🌻
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আমি একজন গোনাহগার আমার মধ্যে এমন কোনো এলেম নেই যে আলেমসমাজকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করবো। কিন্তু আমি বাংলাদেশের প্রায় সকল আলেমদের ওয়াজ-মাহফিল গুলো শুনে শুনে আমল করার চেষ্টা করি। যানি না আল্লাহ সোবহানো তায়া’লা আমার আমল সমুহ কবুল করবেন কি না। কিছু আলেম এমন এমন ফতোয়া দেন এক আলেমের সমালোচনা করতে গিয়ে কাফের,মুনাফেক,ফাসেক,জারজ,মুরতাদ
ইত্যাদি। মনে হয় যুদ্ধে নেমেছে।কথায় কোনো মাধুর্য্যতা নেই,নেই কোনো আদব,নেই কোনো মুল্যবোধ,শত বর্ষের সমতুল্য আলেমকে গাল মন্দ করে ফতোয়া ছুড়ে মারে,কিছু ইহুদি খৃষ্টান দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন টিভি চেনেলে বাহাস নামক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একদল আলেম অন্য আরেক দল আলেমের বিরুদ্ধে কি ভাবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাদা ছুড়া ছুড়ি করে আর এটাকেই বেদিনরা পুঁজি করে আলেম ওলামাদের উপর নির্যাতন নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। সামান্য কটা টাকার জন্য নামধারী কিছু আলেম মিথ্যা বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করার কারনে মুসলমানে মুসলমানে নানাহ কলহের মাঝে লিপ্ত হয়ে সমাজ তথা দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরী করে মুনাফেকদের সুযোগ করে দিচ্ছে প্রকৃত আলেম ওলামাদের উপর নির্যাতন,নিপীড়ন করার জন্য। আমি হলফ করে বলতে পারি এরাই প্রকৃতপক্ষে ইসলামের আসল দুষমন। অর্থ না হয় বাদই দিলাম শুদ্ধ ভাবে সুরা ফাতেহার সঠিক উচ্চারণও জানেনা এমন লোকও ওয়াজের ময়দানে দেখা যায়। কয়েক দিন আগে একজন আলেম আমি মুর্খ অন্তত তাঁকে আলেম বলে স্বীকার করতেও ঘৃণা হয় ওয়াজের মঞ্চে বসে আল্লাহর পবিত্র আল কোরআনের কিছু আয়াত "মিনহা খালাকনাকুম----------তারাতান ওখরা" কি বিকৃতি করে উচ্চারণ করলেন। ভাবতেও অবাক লাগে যুগে যুগে নবী-রাসুলগন কি এভাবে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন? একজন আলেম দীর্ঘদিন সাধনার পর একটি পবিত্র আল কোরআনের তাফসির,একটি হাদিসের বই কিংবা একজন সাহাবার জীবনি অথবা একটি ধর্মীয় শিক্ষার বই লিখে বাজারে ছেড়ে দেন এগুলো নিয়ে কি হৈচৈ করা হয়,অথচ সাধারণ মানুষ এ সমস্ত বই কিনে ভুলের উপর আমল করে ভুল ইবাদাত করে যাচ্ছেন। আমার প্রশ্ন হলো আমার মতো সাধারণ মানুষ কোন আলেমের বয়ান শুনে কিংবা কোন আলেমের ধর্মীয় বই পড়ে আমল করবো, কেনো আলেমে আলেমে এতোটা বেধাবেদ। পবিত্র আল কোরআন ও রাসুল (সাঃ) এর হাদিসের মধ্যে কি কোনো বেধাবেদ আছে? আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে সকল আলেম সমাজকে অনুরোধ করছি একমাত্র পবিত্র আল কুরআন ও হাদিসের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করবেন যা শুনে ও পড়ে আমাদের হৃদয় শীতল হবে।আলেমে আলেমে দন্দের কারণে আপনাদের পিছনে নামায আদায় করাও ঠিক নয় বলে মনে হয়। কারন আগের জুম্মার খৎবার বয়ানে খতিব সাহেব কিছু কথা বলেছেন যা একজন শ্রোতা তা রেকর্ড করে পরের জম্মায় প্রশ্নাকারে নিয়মিত খতিবকে জানান। নিয়মিত খতিব প্রশ্নকারীর প্রশ্নের জবাবে বলেন যা বলেছেন সম্পুর্ণ মিথ্যা বানোয়াট কথা। কোরআন ও হাদিসের কোথাও এর প্রমান নাই। বুঝাগেল আমরা ঐ জুম্মায় একজন মিথ্যুক খতিবের অধিনে নামায আদায় করেছি। সুতরাং আপনারা সকল আলেমসমাজ একশারিতে এসে ইসলামের খাদেম হিসেবে কাজ করুন, নতুবা কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে নয় কি?