সালটা হবে 1964/65 তখন পূর্ব পাকিস্তান আমি এই স্কুলে পড়াশোনা করেছি আর আপনারা যেখানে বসে থাকছেন তার ঠিক পেছনে যে ঘর গুলো দেখছেন সবুজ তরজা জালনা তখনও সবুজ রঙের দরজা জানালায় ছিল। প্রথম দিকে ওখানে ক্লাস সিক্স-৭ পর্যন্ত ছিল এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলা ছিল স্কুলে। কত কথা মনে পড়ছে সেই সিঁড়ি সেই সবুজ রঙের জানালা ছেড়ে দে উঠেই প্রথমে বাঁদিকে আমাদের ক্লাস রুম ছিল আর অবসর সময় আমরা পিছন দিকের বারান্দায় বসে নদীর সুন্দর দৃশ্য দেখতাম তখন পূর্ব পাকিস্তান থেকে আমাদের শাসক পশ্চিম পাকিস্তান থেকে প্লেনে মানে sea plane এসে এই নদীতে অবতরণ করতাম আমাদের স্কুল থেকে পরিষ্কার দেখা যেত জলের মধ্যে প্লেন কিভাবে নামলো এবং আবার উপরে উঠে উড়ে চলে গেল। এই কবেকার কথা পরিষ্কার চোখের সামনে ভাসছে আজকে সেই ফিরে দিলেন আমার শৈশব ধন্যবাদ আপনাদের। আর হোটেলের সামনের ছাদ থেকে খুলনা রেলওয়ে স্টেশন পরিষ্কার দেখা যেত। আরো কত কিছু বলতে ইচ্ছা করছে অনেক দীর্ঘায়িত হয়ে যাবে লেখাটা যার জন্য এখানে শেষ করলাম ধন্যবাদ।
আরো ভালো লাগছে আমার দেশ ছেড়েছি বহু বছর আগে যে যে সালটার কথা উল্লেখ করেছি ঠিক তার এক বছর পরেই আমরা দেশ ছেড়েছিলাম আর হ্যাঁ, আর একটা কথা মনে পড়ছে তখন এই স্কুলে জুতো পড়ে যাওয়ার কোন নিয়ম ছিল না যেহেতু নিচে সত্যনারায়ণ মন্দির ছিল আমরা খালি পায়ে স্কুলে যেতাম কত স্মৃতি কত কথা খুব ভালো লাগলো আপনাদের ব্লকটা
ভাইয়া আপনি যে জাগা যে মন্দিরের উপরে চারতলায় বসা আছেন তার ঠিক অপজিট সাইডে অফিস আছে দেখতে পাবেন তার ওই পাশে দুই রুম আছে ফ্ল্যাট বাসা আমর পরিবারসহ ওখানেই ছিলাম
খুব সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে গান টা! সম্পূর্ণ গান টা শোনতে চাই কিন্তু!
শুভম🤍🥰
Dui apukei onek sundor laktese
❤
কলেজে পড়াকালীন অনেক বার খেয়েছি ওখানে। ২৫ টাকায় ভরপুর খাবার।নিচে আসনে বসে, বড় কাসার থালায় খেকে দিত।তবে তখন ঠাকুর মশায় খুব ভালো ছিল।ভালো লাগলো ভিডিওটা।
সালটা হবে 1964/65 তখন পূর্ব পাকিস্তান আমি এই স্কুলে পড়াশোনা করেছি আর আপনারা যেখানে বসে থাকছেন তার ঠিক পেছনে যে ঘর গুলো দেখছেন সবুজ তরজা জালনা তখনও সবুজ রঙের দরজা জানালায় ছিল। প্রথম দিকে ওখানে ক্লাস সিক্স-৭ পর্যন্ত ছিল এবং অত্যন্ত শৃঙ্খলা ছিল স্কুলে। কত কথা মনে পড়ছে সেই সিঁড়ি সেই সবুজ রঙের জানালা ছেড়ে দে উঠেই প্রথমে বাঁদিকে আমাদের ক্লাস রুম ছিল আর অবসর সময় আমরা পিছন দিকের বারান্দায় বসে নদীর সুন্দর দৃশ্য দেখতাম তখন পূর্ব পাকিস্তান থেকে আমাদের শাসক পশ্চিম পাকিস্তান থেকে প্লেনে মানে sea plane এসে এই নদীতে অবতরণ করতাম আমাদের স্কুল থেকে পরিষ্কার দেখা যেত জলের মধ্যে প্লেন কিভাবে নামলো এবং আবার উপরে উঠে উড়ে চলে গেল। এই কবেকার কথা পরিষ্কার চোখের সামনে ভাসছে আজকে সেই ফিরে দিলেন আমার শৈশব ধন্যবাদ আপনাদের। আর হোটেলের সামনের ছাদ থেকে খুলনা রেলওয়ে স্টেশন পরিষ্কার দেখা যেত। আরো কত কিছু বলতে ইচ্ছা করছে অনেক দীর্ঘায়িত হয়ে যাবে লেখাটা যার জন্য এখানে শেষ করলাম ধন্যবাদ।
Thanks
ভীষণ ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ দিদি।
আরো ভালো লাগছে আমার দেশ ছেড়েছি বহু বছর আগে যে যে সালটার কথা উল্লেখ করেছি ঠিক তার এক বছর পরেই আমরা দেশ ছেড়েছিলাম আর হ্যাঁ, আর একটা কথা মনে পড়ছে তখন এই স্কুলে জুতো পড়ে যাওয়ার কোন নিয়ম ছিল না যেহেতু নিচে সত্যনারায়ণ মন্দির ছিল আমরা খালি পায়ে স্কুলে যেতাম কত স্মৃতি কত কথা খুব ভালো লাগলো আপনাদের ব্লকটা
*বাপরে!!ভিডিও না দেখলে বুঝতাম ই না যে খুলনার মত এমন আমিষভোজী দের নগরী তেও এমন পিওর ভেজ খাবারের উৎস্য আছে।ধন্যবাদ ভিডিও টি করার জন্যে।*
ভিডিওটি করার আগে আমরাও সঠিকভাবে জানতাম না। সত্যি খুলনার রহস্য অপার। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২০১৭ সালে গেছিলাম একবার
ভাইয়া আপনি যে জাগা যে মন্দিরের উপরে চারতলায় বসা আছেন তার ঠিক অপজিট সাইডে অফিস আছে দেখতে পাবেন তার ওই পাশে দুই রুম আছে ফ্ল্যাট বাসা আমর পরিবারসহ ওখানেই ছিলাম
স্কুল এখন আছে? এই স্কুল থেকে অনেক ভালো ভালো ছাত্র বেরিয়েছে।
না দাদা স্কুলটা এখন বন্ধ হয়ে গিয়েছি...
গুগল ম্যাপ এর লিংক দেন।
Ekhon ki ar ei hotel ache?