লিখিত পরীক্ষা হতে হবে ১০০ নম্বরের ৭০ নম্বরের নয়। শিক্ষকদের হাতে ৩০%থাকলে শিক্ষকরা ৩০% নিয়ে ছলচাতুরি করবে এবং তারা শিক্ষা বাণিজ্যে লিপ্ত হবে। এবং কোচিং বাণিজ্যে তারা আরো বেশি উৎসাহী হবে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে গভীরভাবে পর্যালোচনা করার সবিনয়ে বিনীত অনুরোধ করছি।
Many countries don't have 100 written marks and many developed countries focus on other things besides writing. People in our country should know that the written exam isn't everything. We should focus on communication and graph charts (You will think Graph charts are a useless thing but many developed countries use them to improve their students)
শিখনকালিন মুল্লায়নের জন্য ই তো মানুষের এখনকার কারিকুলাম পছন্দ না। কিন্তু আপনারা দেখি এই শিখন খালির মূল্যায়ন আবার দিচ্ছেন। আগে যেরকম কারিকুলাম ছিল তেমনি রাখলে কি এমন হয়ে যাবে?
Many countries don't have 100 written marks and many developed countries focus on other things besides writing. People in our country should know that the written exam isn't everything. We should focus on communication and graph charts (You will think Graph charts are a useless thing but many developed countries use them to improve their students)
যারা জাতি গঠনে দায়িত্ব পালন করবে তাদের বেতন ভাতা বাড়িয়ে দেওয়া হোক।যাতে তাদের ছাত্রদের প্রাইভেট পড়াতে না হয়।আন্তর্জাতিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে মিল রেখে শিক্ষা ব্যবস্থা প্রনয়ণ করা হোক
শিক্ষনকালীন মূল্যায়নে কোন লাভ হব 1:23 না৷ পূর্বে প্রাকটিকাল পরীক্ষার মার্ক কিভাবে বন্টন করা হইত সবাই জানেন৷ ১০০ মার্কের লিখন পদ্ধতিতে মার্ক বণ্টন করা হোক
আমি অভিভাবক হিসেবে বলতে পারি শিক্ষকদের হাতে নাম্বার থাকলে অনেকগুলো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। ১। শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে সঠিক নাম্বার দেবে না। ২।শিক্ষকদের হাতে নাম্বার থাকলে ব্যবসা শুরু করবে। আগে যেমন ১০০ মার্কের লিখিত পরীক্ষা ছিল। সেটাই করা সবচেয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মঙ্গলজনক বলে আমি মনে করি।
Education তো আছেই,,,, কাজ কি আছে? পড়ালেখা করে বিদেশ যাও আর remittance পাঠাও 😢 90% of students suffers it and 10% are rich kids of rich family who gets good guidance from the birth and we are doomed 😢
Main Subjects গুলিতে short McQ ইত্যাদি থাকুক (Bengal Religion social studies Math English Science) বাকি subjectsগুলো practically থাকুক এতে বাচ্চাদের চাপ কম হবে বাস্তব শিক্ষাও লাভ করবে
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়? বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে। আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে। আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়। কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়? অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা। তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে? এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য। MENTAL LOKJON PURONO MANOSHI KOTA NIYE BECHE ASOS KEN ?
আল্লাহ শুকরিয়া আদায় করি আমি বেঁচে গিয়েছি। স্কুল-কলেজের পড়াশুনা শেষ করে আমি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমার সময় শিক্ষা ব্যবস্থায় কোন ভেজাল ছিল না এখনকার মতো। এখন যে নাটকগুলো হচ্ছে এগুলো আমাকে দেখতে হয়নি।
যে যুগ হয়েছে বাসি, যে যুগে প্রশ্ন ফাঁসে পরীক্ষা দিয়ে ছেলে-মেয়ে হতো দাস-দাসী ! তবে ----আমি শিক্ষক হয়েও মনে করি শিক্ষণকালীন মূল্যায়নে ১০ ভাগ হলে সবচেয়ে ভাল হতো !
কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক সকল স্কুল-কলেজে দেওয়া উচিত এবং ইসলামী আদর্শ চিন্তা ধারার সংযুক্ত করা উচিত 300 নম্বরের মধ্যে পরীক্ষা দিতে হবে সৃজনশীল😢 প্রশ্ন পদ্ধতি বাতিল করতে হবে এতে মেধার বিকাশ হয় না😅
শিক্ষকদের হাতে কোনো নম্বর রাখা যাবে না কারণ এখানেও বানিজ্য হবে।সকল শিক্ষার্থী যেন যোগ্যতা অনুযায়ী নম্বর পায় সেটার প্রতি দৃষ্টি রাখার অনুরোধ রইল।
শিক্ষকদের হাতে কোন মার্ক না রাখাই ভালো। যারা প্রাইভেট পড়েনা তাদের সাথে বৈষম্য হয়।
👍👍👍👍👍
ওদের মার্ক না থাকলেও ওরা বৈষম্য করে 😢
এটি ঠিক কথা
ঠিক বলেছেন
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমার মতে শিক্ষা ব্যবস্থা হওয়া দরকার কারিগরি শিক্ষা। পরীক্ষাও থাকবে সাথে সাথে বাস্তব প্রয়োগের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
shohomot
শিক্ষকদের হাতে কোনো মার্কস না রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।
সহমত পোষণ করছি
লিখিত পরীক্ষা হতে হবে ১০০ নম্বরের ৭০ নম্বরের নয়। শিক্ষকদের হাতে ৩০%থাকলে শিক্ষকরা ৩০% নিয়ে ছলচাতুরি করবে এবং তারা শিক্ষা বাণিজ্যে লিপ্ত হবে। এবং কোচিং বাণিজ্যে তারা আরো বেশি উৎসাহী হবে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে গভীরভাবে পর্যালোচনা করার সবিনয়ে বিনীত অনুরোধ করছি।
১০০% একমত
Offcous ''' vaiya❤❤❤❤
Many countries don't have 100 written marks and many developed countries focus on other things besides writing. People in our country should know that the written exam isn't everything. We should focus on communication and graph charts (You will think Graph charts are a useless thing but many developed countries use them to improve their students)
ঠিক বলছেন
একমত
যতদিন জেনারেল আর কারিগরি শিক্ষা এক করে একটা শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন না করা হবে ততদিন পড়ালেখা শুধু পাশ ও পয়েন্ট পাওয়ার একটা মাধ্যম হয়েই থাকবে😥
Right
ekmot
Right
Q Yuggqqghhqhy ንካ እና ለመሰካት ቅንጥብ ያዝ። ያልተሰካ ክሊፖች ከ1 ሰዓት በኋላ ይሰረዛሉ።@sksanjoyboss
,,,
শিখনকালীন কোনো মার্ক রাখা যাবে না,,, এতে বেশিরভাগ শিক্ষক এটার সুযোগ নিবে
আমার মনে হয় ১০০ নম্বরের মধ্যে পুরোটাই লিখিত হওয়া উচিত.
Bujhe boilen bhai 5 ghonta lekha soja kotha ? Sob dik tai dekha uchit apni 100 mark full likhito dien trpr buijhen kemon lage😊
30 নম্বর নিয়ে শুরু হবে ব্যাবসা।
১০০ নাম্বারে পরীক্ষা হোক নয়তো ৩০ নাম্বার নিয়ে ব্যাবসা শুরু করবে
শিখনকালিন মুল্লায়নের জন্য ই তো মানুষের এখনকার কারিকুলাম পছন্দ না। কিন্তু আপনারা দেখি এই শিখন খালির মূল্যায়ন আবার দিচ্ছেন। আগে যেরকম কারিকুলাম ছিল তেমনি রাখলে কি এমন হয়ে যাবে?
শিখনকালিন মূল্যায়ন ক্যান? তাহলে স্কুল শিক্ষকদের ফের কোচিং এবং প্রাইভেট ব্যবসা শুরু হবে
এরা বিগত শাসক এর শিক্ষামন্ত্রীরা যে ভাষায় কথা বলত সেই একই ভাষাই কথা বলছে।
শিখনফলের নাম্বার নিয়ে বাণিজ্য শুরু করে দিবে কিছু লোভী শিক্ষকরা
tik amader school a already shuru hoise
right
Right
Akdom 😢😢
শিক্ষার্থী ও অভিভাবক আবার অসহায় হবে। বেশিরভাগ শিক্ষক সিস্টেমের অনৈতিক সুবিধা নেবে।
শিক্ষা কমিশন গঠন করা দরকার।
Govt ei matter a fail.
অতি দ্রুত কমিশন গঠন করে আমুল পরিবর্তন সাধন করতে হবে।
শিখনকালীন ৩০ মার্ক বাদ দিয়ে ১০০ মার্কের লিখিত পরীক্ষা হলে ভাল হতো।
আমরা ২০০৬-২০১০ সালের সেই পড়াশোনা আর পাঠ্য বই চায়।
আর ডিজিটাল বই এড করতে হবে,বহিবিশ্বের মত শিক্ষা ব্যবস্হার উন্নতি করতে হবে
শিক্ষকদের হাতে কোন নাম্বার না রাখার আহবান জানাচ্ছি। ১০০নাম্বার লিখিত নেওয়া হক। এই ৩০% নাম্বার নিয়ে শিক্ষকগন দূর্নীতি শুরু করবে।
১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হোক।৩০ নম্বর শিখন কালীন থাকলে শিক্ষক গন কোচিং বানিজ্য শুরু করবে।
@@MDShohag-x9d শিক্ষার্থী ও অভিভাবক আবার অসহায় হবে। বেশিরভাগ শিক্ষক সিস্টেমের অনৈতিক সুবিধা নেবে।
Many countries don't have 100 written marks and many developed countries focus on other things besides writing. People in our country should know that the written exam isn't everything. We should focus on communication and graph charts (You will think Graph charts are a useless thing but many developed countries use them to improve their students)
Coaching business r জনই এত আন্দোলন
যারা জাতি গঠনে দায়িত্ব পালন করবে তাদের বেতন ভাতা বাড়িয়ে দেওয়া হোক।যাতে তাদের ছাত্রদের প্রাইভেট পড়াতে না হয়।আন্তর্জাতিক শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে মিল রেখে শিক্ষা ব্যবস্থা প্রনয়ণ করা হোক
শিক্ষকদের হাতে মার্ক না রাখাই ভালো ❤তাড়া এতে ব্যবসা শুরু করবে ❤❤
স্কুলের শিক্ষক দের প্রাইভেট এবং কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ জাযাকাল্লাহ খ্বাঈর
কারিগরি ও জেনারেল এক সাথে যুক্ত হতে পারে, শুধু লেখা,বই পড়া বলতে যথেষ্ট নয়।
শিক্ষনকালীন মূল্যায়নে কোন লাভ হব 1:23 না৷ পূর্বে প্রাকটিকাল পরীক্ষার মার্ক কিভাবে বন্টন করা হইত সবাই জানেন৷ ১০০ মার্কের লিখন পদ্ধতিতে মার্ক বণ্টন করা হোক
১০০% লিখিত হওয়া দরকার
শিক্ষার মান উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় সরকারি ও এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য।
জেনারেল শিক্ষা ও কারিগরি শিক্ষা একসাথে মিলিত করা হোক ।
শিক্ষক দের হাতে কোন নাম্বার রাখা যাবে না।
১০০ মার্কের লিৎিত পরিক্ষা চাই
আগের মত মুখস্থ বিদ্যার মূল্যায়ন চাই। শিক্ষা ব্যবস্থা আগের মতো হোক
আমি অভিভাবক হিসেবে বলতে পারি শিক্ষকদের হাতে নাম্বার থাকলে অনেকগুলো সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।
১। শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে সঠিক নাম্বার দেবে না।
২।শিক্ষকদের হাতে নাম্বার থাকলে ব্যবসা শুরু করবে।
আগে যেমন ১০০ মার্কের লিখিত পরীক্ষা ছিল। সেটাই করা সবচেয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মঙ্গলজনক বলে আমি মনে করি।
30 নম্বর নিয়ে অনেকে আবার ব্যবসা করে
শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হোক।
৩০ মার্কের কারণে স্যারদের কাছে জিম্মি হয়ে যাবে শিক্ষার্থীরা...
একই বিদ্যালয়ে প্রতি বছর ভর্তি ফি বাতিল করা হউক।এটা অনৈতিক ব্যবস্থা।
বইয়ের কাগজের মান টা বাড়ানো হোক
আমরা এরকম শিক্ষাব্যবস্থায় চাই
৩০ নাম্বার দিয়েই বাশ টা দিবে,, যাদের কাছে বাচ্চারা পড়ে তারাই ফুল নাম্বার যারা পড়ে না তাদের নিয়েই ব্যবসা করবে
আমাদের দেশ থেকে শিক্ষা বাণিজ্য ওঠানো অসম্ভব
30নাম্বারের জন্য শুরু হবে প্রাইভেট বানিজ্য।
একশত নাম্বারই লিখিত পরীক্ষা হওয়া আবশ্যক। ৩০% কে মূল্যায়ন করবে। নো নো ১০০% ভাগই লিখিত পরীক্ষা হওয়া উচিত।
শিক্ষণকালীন মূল্যায়ন বাদ দিন। ৩০% মূল্যায়ন বাদ দিয়ে শতভাগ শিক্ষার্থী নিজ দক্ষতায় পরীক্ষা নেয়ার ব্যবস্থা করা হোক। শিক্ষানিয়ে বানিজ্য রোধ করুন।
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনী এখন পাঠ্যপুস্তকে থাকে
GOOD DECISION REALLY.THANKS TO THE CARE TAKER GOVT.
আগের টাই ভালো ছিল 😩😩😩😩
৩০ মার্ক এর ও পরীক্ষা নেওয়া উচিত।
৩০% নিয়ে শিক্ষকগন ব্যবসা আরম্ব করবে। ১০০% ভাগই লিখিত পরীক্ষা হওয়ার ব্যব্স্থা করা হোক।
😢 এটা খুবই খারাপ পরিস্থিতি বয়ে নিয়ে আসবে। শিক্ষকদের হাতে কোন মার্কস থাকা উচিত না। এটা একটা ব্যবসার সূত্রপাত মাত্র। আগের মুল্যায়ন ব্যবস্থাই সঠিক ছিল।
স্বাধীনতার এত বছরে একটি শিক্ষা নীতি প্রনয়ণ হলনা এভাবে জাতির ভবিষ্যৎ কি হবে
সকল স্কুল কলেজে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হোক। নয়তো স্টুডেন্টদের বৈষম্য থেকেই যাবে।
বললেই হতো যে আগের শিক্ষা ব্যবস্থা
রচনামুলক / বননামুলক প্রশ্ন ৭০
সংক্ষিপ্ত / যোগ্যতা মুলক প্রশ্ন ১০
ৈনব্যত্তিক প্রশ্ন ২০ এই মোট ১০০
সময় ৩ ঘন্টা
এ সিদ্ধান্তটা ভালো লেগেছে। এখন শিক্ষকদের হাতে বেত এবং শাসন করার ব্যবস্থা বা অনুমতি দেয়া হোক।
Good news really. Thanks to the honourable Chief Advisor.
আল্লাহর কসম লাগে ৩০ নাম্বার শিখকদের হাতে দিয়েন না😢
একমুখী শিক্ষা ব্যাবস্থা করা হোক,
সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি উঠিয়ে দেওয়া হোক।
I strongly agreed
স্কুলের শিক্ষকদের প্রাইভেদ কোচিং বন্ধ না করলে যে লাউ সেই কদুই হবে।
স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় অভিন্ন পাঠক্রম চালুর দাবি জানাই।
We fully support Independent TV!
শিখনকালীন নম্বরটা না থাকলে ভালো হবে আমি মনে করি
ভালোই হইছে thenks all
সরি,নিজে শিক্ষক হওয়ার পরও বলব, বিড়ালের কাছে শুটকি মাছের ব্যবসা( ৩০ নাম্বার) দিবেন না।
Education তো আছেই,,,, কাজ কি আছে? পড়ালেখা করে বিদেশ যাও আর remittance পাঠাও 😢 90% of students suffers it and 10% are rich kids of rich family who gets good guidance from the birth and we are doomed 😢
৮০ এর দশকের মত শিক্ষা কার্যকর করার দরকার ।
২৪সালে এসে আশির দশক চান 😮
Good job.
ভিকারুননিসা অধ্যাপক এতদিনে কারিকলাম নিয়ে কথা বলে আগে বললে পারত
শিক্ষাব্যবস্থা পরির্বতন করায়... ধন্যবাদ জানান।।
যাইহোক আগের থেকে উন্নতি হয়েছে আরোও আধুনিক করতে হবে যাতে ছাত্র ছাত্রী রা পাঠ দানে মনোযোগ দিতে পারে বেশি,,,
সাধুবাদ জানাই।
এমন একটি স্থায়ী ব্যবস্থা করা হউক যাতে করে কোন দল ক্ষমতায় এলে তা পরিবর্তন করতে না পারে।
আমার বন্ধুরা এটা বলা ঠিক হবে না, বিশ্ব ব্যাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করে আমাদের সাথে।
৯০দশকে শিক্ষা বসথ্যা চালু হউক
na ete bekar hobe amra new curricul chai ekdom new ta
কোনও মোখিক পরিক্ষা রাখা যাবে না ৷ নৈবেত্তিক তূলে দীয়ে শতভাগ পরিক্ষা চালূ করতে হবে ৷
শিক্ষা ব্যবস্থার এই করুন অবস্থার জন্য নবম শ্রেণিতে ভোকেশনালে পড়ছি। ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু করতে পারবো😊
শিখনকালীন মূল্যায়ন একটা অকার্যকর সিস্টেম।।।
30 নম্বর mcq রাখা হোক
ভালো উদ্যোগ
মাশাআল্লাহ
Main Subjects গুলিতে short McQ ইত্যাদি থাকুক (Bengal Religion social studies Math English Science) বাকি subjectsগুলো practically থাকুক এতে বাচ্চাদের চাপ কম হবে বাস্তব শিক্ষাও লাভ করবে
Alhamdulillah
শিক্ষকদের হাতে কোনো মার্ক না রাখা হোক,সাংবাদিক ভাইয়েরা আপনারা এটা তুলে ধরুন
ভাইরে, এমনিতেই উনারা শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য করে।
এখন তো রাস্তা আরো ফাঁকা করে দিলেন।
আমরা যেমন পড়া বুঝার জন্য বই খুঁজেছি তেমনি, এখন যেন সেই ভাবে বাচ্চারাও বই মুখী হয়,,পড়ার অজুহাতে যেন মোবাইল হাতে না নেয় সেইভাবে বই সংস্কার করলে ভালো হয়।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়?
বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে।
আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে।
আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়।
কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়?
অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে?
এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
MENTAL LOKJON PURONO MANOSHI KOTA NIYE BECHE ASOS KEN ?
ভালো লাগলো
একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করতে হবে।
শুরু হবে স্যারদের বিজনেস।এই বছর ডিসেম্বরে পরীক্ষা নেওয়া হোক কিন্তু আগামী বছর থেকে নভেম্বরেই শেষ হোক বার্ষিক পরীক্ষা
শিক্ষা খাত ঠিক করতে হলে ডক্টর এহসালুল হক মিলন স্যারকে দরকার।
আল্লাহ শুকরিয়া আদায় করি আমি বেঁচে গিয়েছি। স্কুল-কলেজের পড়াশুনা শেষ করে আমি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমার সময় শিক্ষা ব্যবস্থায় কোন ভেজাল ছিল না এখনকার মতো। এখন যে নাটকগুলো হচ্ছে এগুলো আমাকে দেখতে হয়নি।
কিছুদিন পর পর পরিবর্তন করবে আর ছাত্রদেরকে এর খেসারত দিতে হবে বাহ কি সুন্দর এক দেশ
১ম, ২য় ও বার্ষিক এই ভাবে আগের মতো ১ টু টেন করা হোক।
An Education Commission should be formed by our honourable Chief Advisor immediately.
শিক্ষা ব্যবস্থায় পেশাগত জ্ঞান সামনে আনতে না পারলে আমরা খুব ভালো করতে পারবোনা
শিক্ষকদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন করতে হবে।
শিক্ষানীতি পুরোটায় কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা করা উচিৎ।
Good news really
লিখিত পরীক্ষার সাথে সাথে কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা করা হোক
যে যুগ হয়েছে বাসি,
যে যুগে প্রশ্ন ফাঁসে পরীক্ষা দিয়ে
ছেলে-মেয়ে হতো দাস-দাসী !
তবে ----আমি শিক্ষক হয়েও মনে করি
শিক্ষণকালীন মূল্যায়নে ১০ ভাগ হলে সবচেয়ে ভাল হতো !
কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক সকল স্কুল-কলেজে দেওয়া উচিত এবং ইসলামী আদর্শ চিন্তা ধারার সংযুক্ত করা উচিত 300 নম্বরের মধ্যে পরীক্ষা দিতে হবে সৃজনশীল😢 প্রশ্ন পদ্ধতি বাতিল করতে হবে এতে মেধার বিকাশ হয় না😅
কারিগরী শিক্ষা বাধ্যতামুলোককরা,উচিৎ