Al hamdulillah, Allahhuakber, jajakallah khayran sheikh, excellent and educational lecturer may Allah (swt) grant you jannah and keep you safe in the world. Ameen
কিয়ামুল লাইল মানে হচ্ছে রাতের সালাত। যেটা তারাবিহ অইটাই তাহাজ্জুদ। আপনি যখন প্রথম রাতে পড়বেন সেটা হবে তারাবিহ। আর মাঝরাতে বা শেষ রাতে পড়লে সেটা তাহাজ্জুদ। রাসুল সঃ নিজে মাত্র ৩/৪ দিন জামাতে পড়ছিলেন। ব্যক্তিগত ভাবে তিনি ২ এবং ২ এভাবে কখনো ৮ বা ১০ সাথে ১ রাকাত বিতির বা ৩ রাকাত বিতির পড়েছেন। মোট ১১ বা ১৩ রাকাত পড়েছেন। কিন্তু সেটা ছিলো অত্যান্ত সুন্দর সালাত। অনেক সময় নিয়ে তিনি পড়তেন। তিনি আরো বলেছেন রাতের সালাত দুই দুই রাকাত করে। সেই হিসেবে আপনি চাইলে ১০০০ রাকাত পড়তে পারেন যদি আপনার সময় এবং শক্তি থাকে। তা আপনার জন্য অবকাশ আছে। সহজ কথা রাসুল সঃ পড়ছেন ১১ বা ১৩। আরো বলছেন কেউ দুই দুই করে যত ইচ্ছা পড়তে পারে কোন নির্দিষ্ট নাই।
Zajhakallahu khairan!
Alhamdulillahi Rabbil A'lamin!
Masaa allah
যাঝাকাল্লাহু খায়ের শায়খ।
ZajakaALLAH khairan! Leant many things on ISLAM. I like this Shaikh because he elaborates everything so that all , even a blind can understand.
Alhamdulillh
*alhamdulillah*
Masallah
জাজাকাল্লাহ খায়ের।
Al hamdulillah, Allahhuakber, jajakallah khayran sheikh, excellent and educational lecturer may Allah (swt) grant you jannah and keep you safe in the world. Ameen
Huzur nobiji o islamekitab shomporke kishu upodesh din
🌻 *দরুদ এবং সুরা কাহাফ পাঠ করার ফজিলত:* (ﷺ)🌻
وَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَىٰ تَنفَعُ الْمُؤْمِنِينَ
তুমি উপদেশ দিতে থাকো; নিশ্চয়ই, উপদেশ মু'মিনদের উপকারে আসবে।
(সূরা আয্ যারিয়াত ৫১:৫৫)
©️--------©️
.
বৃহ্স্পতিবার দিবাগত রাতে ও জুম’আর দিনে প্রিয় নবী (ﷺ) এর শানে অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ করা। নবী (ﷺ) বলেছেন, *”তোমাদের দিনগুলির মধ্যে সর্বোত্তম দিন হচ্ছে জুম’আর দিন।”*
সুতরাং ঐ দিন তোমরা আমার উপর অধিকমাত্রায় দরূদ পড়।
.
সুতরাং *”আসুন প্রতি বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে জুম’আর দিন মাগরিব পর্যন্ত অধিক পরিমাণে দুরুদ পাঠ করি।”*
📚[আবূ দাউদ ১০৪৭, নাসায়ী ১৩৭৪, ইবনু মাজাহ ১৬৩৬]
🌻*সূরা কাহফ পড়ার ফজিলত:*
আবু সাইদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত,
নবী (ﷺ) বলেছেন, *“নিশ্চয়ই যে জুম’আর দিন সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবে, তাকে দুই জুম’আর মধ্যবর্তী সময়টাতে নূর দান করা হবে।”*
[সহীহ আল-জামে, হাদীস নং:৬৪৭০]
অন্য বর্ণনায় আছে, *“যে ব্যক্তি জুম’আ রাতে সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবে, তার ও বায়তুল্লাহর মধ্যবর্তী স্থানকে নূর দ্বারা আলোকিত করে দেওয়া হবে।”*
📚[সহীহ আল-জামে, হাদীস নং:৬৪৭১]
Is Taravee & Tahajjut same Namaj? How Many RAKAT are to be Prayed?
কিয়ামুল লাইল মানে হচ্ছে রাতের সালাত। যেটা তারাবিহ অইটাই তাহাজ্জুদ। আপনি যখন প্রথম রাতে পড়বেন সেটা হবে তারাবিহ। আর মাঝরাতে বা শেষ রাতে পড়লে সেটা তাহাজ্জুদ। রাসুল সঃ নিজে মাত্র ৩/৪ দিন জামাতে পড়ছিলেন। ব্যক্তিগত ভাবে তিনি ২ এবং ২ এভাবে কখনো ৮ বা ১০ সাথে ১ রাকাত বিতির বা ৩ রাকাত বিতির পড়েছেন। মোট ১১ বা ১৩ রাকাত পড়েছেন। কিন্তু সেটা ছিলো অত্যান্ত সুন্দর সালাত। অনেক সময় নিয়ে তিনি পড়তেন।
তিনি আরো বলেছেন রাতের সালাত দুই দুই রাকাত করে। সেই হিসেবে আপনি চাইলে ১০০০ রাকাত পড়তে পারেন যদি আপনার সময় এবং শক্তি থাকে। তা আপনার জন্য অবকাশ আছে।
সহজ কথা রাসুল সঃ পড়ছেন ১১ বা ১৩। আরো বলছেন কেউ দুই দুই করে যত ইচ্ছা পড়তে পারে কোন নির্দিষ্ট নাই।
কোরআন হাদিসের উপর ডবল পি এস ডি করেছেন ড. ইমাম হোসেন
বাংলা ইংরেজী পড়ে যদি বড় মুফতি হত তাহলে কেউ মাদ্রাসায় পড়ত না ।এত কষ্ট করে আরবী গ্রামার বা বহস পড়ত না । অল্প বিদ্যা সব সময় ভয়ংকর ।
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী ।
নামে হল ইমাম হোসেন। আসলে কাজে সে ইয়াজিদ।
তোর জলে কেন রে খবিশ? সে কি তোরে কামড়াইছে?
Your blood transfusion is necessary.
উচিত বলার জন্য ধন্যবাদ
তুই তো আলেম না । বিদাত নিয়ে কথা বলার তুই কে?