অক্টোবর মাসে টবের জাম গাছে সার প্রয়োগ ।। Black Plum Plant Care ।। Java Plum ।। Jam in pot
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 3 พ.ย. 2024
- #ছাদবাগান #organic #rooftopgarden #organicfarming #blackplum #greenworld
মাটির পাত্রেই তৈরী হবে অধিক গুনসম্পন্ন কিচেন ওয়েস্ট কম্পোস্ড
• মাটির পাত্রেই তৈরী হবে...
খুব সহজে বাড়িতেই তৈরী করুন পাতা পচা সার
• খুব সহজে তৈরী করুন পাত...
নিম খৈল সম্পর্কে বিস্তারিত
• নিম খোল সম্পর্কে বিস্ত...
হাড় গুঁড়ো সার
• হাড় গুঁড়ো সার ।। Bo...
শিংকুচি সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য এবং সঠিক ব্যবহার
• শিংকুচি সম্পর্কে সম্পূ...
বাড়িতেই বানিয়ে নিন জৈব NPK
• বাড়িতেই তৈরী করুন জৈব ...
Nice video
🙏 Thanks.
sada jam gacher porichorjao ki ek e hobe
সাদা এবং কালো উভয় জামের ক্ষেত্রেই পরিচর্যা একই 🙏
দাদাভাই, ছাদবাগানে কালো থাই জাম গাছের পাতাগুলি টিপ টিপ কালো দাগ হচ্ছে এবং পাতাগুলি চেরা চেরা হচ্ছে। দেড় বছরের গাছ। কি করবো দাদাভাই?
🙏 গাছটির সমস্যা না দেখে সাজেসশন দেওয়াটা সম্পূর্ণ অনুমান ভিত্তিক বিষয় হয়ে যায়। তবুও আপনি যে সমস্যার কথা বললেন, জাম গাছের এরকম দুটো কমন সমস্যা আর সমাধান উল্লেখ করছি, এরমধ্যে আপনার গাছের কোন সমস্যাটা বাস্তবিক দেখা দিচ্ছে সেটা একটু ভালো ভাবে দেখে তারপর তার প্রতিকার করুন......
১। জামের পাতার দাগ রোগ
লক্ষণ :
পাতার মধ্যশিরার কাছাকাছি লালচে দাগ দেখা যায়। দাগ ক্রমশ বড় হয় এবং ছড়িয়ে পড়ে ধীরে ধীরে পাতা শুকিয়ে যায় ।
করনীয় :
রোগ আক্রান্ত পাতা ও আক্রান্ত ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে দিন, সঙ্গে গাছে যদি মরা বা শুকিয়ে যাওয়া ডাল পালা থাকে তবে সেগুলোও ছেঁটে ফেলুন। পরিস্কার করার পর একটি ছত্রাক নাশক ও একটি কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছে ভালভাবে স্প্রে করুন। কপার অক্সিক্লোরাইড ২.৫ গ্রাম / লিটার হারে জলে মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ৩-৪ বার স্প্রে করা । সঙ্গে ইমিডাক্লোরপ্রিড জাতীয় কীটনাশক অন্তত একবার সম্পূর্ণ গাছে প্রয়োগ করা । গাছ কে পর্যন্ত আলো বাতাসে রাখা এবং গাছের গোড়া পরিষ্কার পরিছন্ন রাখার দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে ।
২। লাল মরিচা রোগ
লক্ষণ :
এ রোগের আক্রমনে পাতায় , ফ্রুটিং সিজেনে ফলের গায়ে অথবা কখনো কখনো কান্ডের গায়ে লালচে মরিচার মত এক ধরনের উচু দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে সমগ্র পাতায় এরকম ছোপ পড়তে থাকে। এটি একধরণের ছত্রাকের আক্রমণ জনিত রোগ।
করণীয় :
দ্রুত আক্রান্ত পাতা, প্রয়োজনে আক্রান্ত পাতাসহ কান্ড, বা আক্রান্ত ডগা ছাটাই করে দেওয়া। গাছের নিচে আক্রান্ত পাতা ঝরে পরে থাকলেও তা দ্রুত অপসারণ করা । কপার অক্সিক্লোরাইড গ্রুপের ছত্রাক নাশক ২ গ্রাম প্রতি লিটার হিসেবে জলে মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর অন্তত ২ বার স্প্রে করা, অথবা বোর্দোমিক্সার ( ১০ গ্রাম চুন + ১০ তুত +১ লিটার জল) প্রতি ১৫ দিন পর পর অন্তত ২ বার স্প্রে করলে এ রোগের তীব্রতা কমে আসবে। সাথে সিস্টেমেটিক ভাবে কীটনাশকও প্রয়োগ করতে হবে। সাথে গাছে যাতে পর্যাপ্ত সূর্যালোক এবং আলো বাতাস চলাচল করতে পারে সেদিকে নজর রাখা।
Diback হয় বেশী এই গাছে