জোরে আমীন বলা মানে জ্বীনে ধরার আলামত । মুফতি দেলোয়ার হোসেন । mufti delwar hossain । Soth Poth
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 10 ก.ย. 2024
- জোরে আমীন বলা মানে জ্বীনে ধরার আলামত । মুফতি দেলোয়ার হোসেন । mufti delwar hossain new waz 2019 । Soth Poth
--------------------------------------------------
#muftidelwarhossain
#muftidelwarhussain
#muftidelwarhossainwaz
#muftidelwarhossainsaidi
#muftidelwarhossainnewwaz2019
#muftidelwarsahib
#মুফতিদেলোয়ার
#মুফতিদেলোয়ারহোসেন
#মুফতিদেলোয়ারসাহেব
#মুফতিদেলোয়ারহোসাইন
#মুফতিদেলোয়ারহোসেনসাহেব
#মুফতিদেলোয়ারহোসেনসাঈদী
--------------------------------------------------
mufti delwar hossain-mufti delwar hussain-mufti delwar hossain waz-mufti delwar hossain saidi-mufti delwar hossain new waz 2019-mufti delwar sahib-mufti delwar saheb-mufti delwar bin ghazi-mufti delwar hussain saheb-mufti delwar hussain saidi-mufti delwar hossain all waz-mufti delwar benghazi-mufti delwar hossain dhaka-mufti delwar hossain mirpur-maulana mufti delwar hussain-mufti delwar hossain mirpur youtube-mufti delwar hossain new waz-mufti delwar hossain prosno uttor-mufti delwar hossain question-mufti delwar sahab-mufti delwar shop-mufti delwar hossain sahib-waz mufti delwar hossain 2019-bangla waz mufti delwar-mufti delwar hossain wikipedia-mufti delwar hossain 2019-mufti delwar hossain 2018-মুফতি দেলোয়ার-মুফতি দেলোয়ার হোসেন-মুফতি দেলোয়ার সাহেব-মুফতি দেলোয়ার হোসাইন-মুফতি দেলোয়ার হোসেন সাহেব-মুফতি দেলোয়ার হোসেন সাঈদী-মুফতি দেলোয়ার সাহেবের বয়ান-মুফতি দেলোয়ার হোসেনের ওয়াজ-মুফতি দেলোয়ার হোসেন মাইজি-মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাহেব-
![[UNCUT] The Loyal Pin ปิ่นภักดิ์ EP.6 (2/4)](http://i.ytimg.com/vi/GgeGQOP10RQ/mqdefault.jpg)
Khub valo
হুজুর এর এলেমের মধ্যে বরকত দান করুক
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করোন আমিন
😊😊😊😅😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😅😅😮😮😅😅😅😅😮😮😮😮😮😮😮😮
মাশাআল্লাহ অসাধারণ কথা বললেন শায়েখ
৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷ ৷ '৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷।৷৷৷ ৷৷ ৷৷ ৷।৷৷ । ৷।৷ । ৷৷ ৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷৷। ৷ । । ৷।। ৷৷।৷ ?৷৷ ৷৷ । । ৷৷ . ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ চভ'চভ'বভ' ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷ ৷ '৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷।৷৷৷ ৷৷ ৷৷ ৷।৷৷ । ৷।৷ । ৷৷ ৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷৷। ৷ । । ৷।। ৷৷।৷ ?৷৷ ৷৷ । । ৷৷ . ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ চভ'চভ'ব্বভঁভঁ' ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷ ৷ '৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷।৷৷৷ ৷৷ ৷৷ ৷।৷৷ । ৷।৷ । ৷৷ ৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷৷। ৷ । । ৷।। ৷৷।৷ ?৷৷ ৷৷ । । ৷৷ . ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ চভ'চভ'বভ' ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷ ৷ '৷ ৷ ৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷৷।৷৷৷ ৷৷ ৷৷ ৷।৷৷ । ৷।৷ । ৷৷ ৷৷৷৷ ৷ ৷৷৷৷। ৷ । । ৷।। ৷৷।৷ ?৷৷ ৷৷ । । ৷৷ . ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ ৷৷ ৷ ৷ ৷ ৷ ৷৷৷ ৷ ৷ চভ'চভ'ঁ 'চ চক্সক্সক্সক্সক্সচদক্সচক্সক্সচক্সচদক্সচক্সচদচ্চক্সচক্সদক্সচক্সচদক্সচদ্দক্সচদ্দচদচদচদচদচদচদচদ্দচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচদচ&চদচদচদচদচদচদ
‘শায়েখ আবু ইয়াকুব ছনুছী (রহঃ) বলেন, আমার একজন মুরীদ আমার নিকট আসিয়া বলিল আমি আগামী কাল জোহরের সময় মরিয়া যাইব। তাহার কথা মত অপর দিন জোহরের সময় সে হারাম শরীফে আসিল ও তওয়াফ করিল এবং কিছু দূরে গিয়া মরিয়া গেল। আমি তাহকে গোছল দিলাম ও দাফন করিলাম। যখন তাহাকে কবরে রাখিলাম তখন সে চোখ খুলিল। আমি বলিলাম মউতের পরেও কি জীবিত থাকা যায় না কি? সে বললি আমি জীবিত আছি এবং আল্লাহর প্রতিটি প্রেমিকই জীবিত থাকেন।’’ ([রওজ]
ফাজায়েলে সাদাকাত বাংলা ২য় খন্ড-২৭০ পৃঃ)
** ‘‘জনৈক বুজুর্গ বলেন, আমি একজন মুর্দাকে গোছল দিতে ছিলাম। সে আমার বৃদ্ধাঙ্গুলি ধরিয়া ফেলিল, আমি বলিলাম ছাড়িয়া দাও। আমি জানি যে তুমি মর নাই। সে ছাড়িয়া দিল। বিখ্যাত বুজুর্গ এবনুল জালা (রহঃ) বলেন, আমার পিতার যখন এন্তেকাল হয় তাঁহাকে গোছল দিবার জন্য তখতির উপর রাখিতেই তিনি হাসিয়া উঠেন। ইহা দেখিয়া আর কাহাও গোছল দিতে সাহস হইল না। অতঃপর তাঁহার জনৈক বুজুর্গ বন্ধু আসিয়া তাঁহাকে গোছল দিলেন। মৃতুর পরও আনন্দ করার এইরূপ অনেক ঘটনা ছাহেবুর রওজ বর্ণনা করিয়াছেন।’’
(ফাজায়েলে সাদাকাত বাংলা ২য় খন্ড-২৭০ পৃঃ)
** ‘‘আবূ আলী রোদবারী (রহঃ) বলেন, ঈদের দিন একজন ফকির আসিয়া আমাকে বলিল এখানে এমন কোন পরিস্কার জায়গা আছে কি? যেখানে কোন ফকির মরিতে পারে। আমি তাহাকে বাজে কথা মনে করিয়া বলিলাম আস ভিতরে আসিয়া যেখানে ইচ্ছা সেখানে মর। সে ভিতরে আসিয়া অজু করিয়া কয়েক রাকাত নামাজ পড়িল ও মরিয়া গেল। আমি তাহার কাফন দাফনের ব্যবস্থা করি। দাফনের পর আমার খেয়াল হইল দেখতে হবে কাফন হটাইয়া তাহার মুখ খুলিতেই সে চোখ খুলিয়া ফেলিল। আমি বলিলাম মৃত্যুর পরেও জীবন? সে বলিল আমি জীবিত ও আল্লাহর প্রত্যেক আশেকই জীবিত থাকেন। আমি কাল ক্বেয়ামতে স্বীয় প্রতিপত্তিতে তোমার সাহায্য করিব।
(ফাজায়েলে সাদাকাত ২য় খন্ড- ২৮০ পৃঃ)
শায়েখের কথা হিরারচে দামী ।
ঠিক। হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহী বুঝ দান করেন
Allaha hajrath AR nek hayath baria den,
আল্লাহ এই বক্তাকে সঠিক বুঝ দান করুক
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন
এডমিন ভাই ওনার দেশের বাড়ি কোথায় --? খুবই সুন্দর কথা বলছে
বাংলাদেশের অন্যতম সেরা মুফতী ওঁনি। দেশের বাড়ি কুমিল্লায় থাকেন মিরপুর -১ এ।
আচ্ছা হুজুরের কাছে প্রশ্ন করার মাধ্যম কি?
Assalamo Alaikom.
Allaj guide all of us to the right path.
Iblish joktir karone chiro jahannami hoyesi r adom vol kore khoma chaise.
Allah amea khoma chassi and amader mulim hisab e kobol koro.Amin
হজরতের পুরা বয়ান টা দেন
ভাই এটাই হযরতের পুরো বয়ান । উনি অল্প সময় বয়ান করেছিলেন এই মাহফিলে । তাও উজানী হুজুর সময় স্বল্পতার কারনে ওনাকে আগে সুযোগ দিয়েছিলেন বিধায় এতটুকু বয়ান পেয়েছিলাম।
Hujur ekhon, ae muhurty ki, Aameen jory, na aasty. Dowallin, na Jowallin, ae issue neaa kotha bolar time. . . . . Allaha aamadyr aagy, aapnadyr Hedayet daan korun, Aameen. Allaha aamadyr ae shokol dola-doli marka hujur dayr thyky rokkha korun. . . . Aameen, Summa Aameen... .. .
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ مَخْرَمَةَ بْنِ سُلَيْمَانَ، عَنْ كُرَيْبٍ، مَوْلَى ابْنِ عَبَّاسٍ أَنَّهُ أَخْبَرَهُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّهُ بَاتَ عِنْدَ مَيْمُونَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ ـ رضى الله عنها ـ وَهْىَ خَالَتُهُ ـ قَالَ فَاضْطَجَعْتُ عَلَى عَرْضِ الْوِسَادَةِ، وَاضْطَجَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَهْلُهُ فِي طُولِهَا، فَنَامَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حَتَّى انْتَصَفَ اللَّيْلُ أَوْ قَبْلَهُ بِقَلِيلٍ أَوْ بَعْدَهُ بِقَلِيلٍ، ثُمَّ اسْتَيْقَظَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَجَلَسَ، فَمَسَحَ النَّوْمَ عَنْ وَجْهِهِ بِيَدِهِ، ثُمَّ قَرَأَ الْعَشْرَ آيَاتٍ خَوَاتِيمَ سُورَةِ آلِ عِمْرَانَ، ثُمَّ قَامَ إِلَى شَنٍّ مُعَلَّقَةٍ فَتَوَضَّأَ مِنْهَا، فَأَحْسَنَ وُضُوءَهُ، ثُمَّ قَامَ يُصَلِّي. قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ فَقُمْتُ فَصَنَعْتُ مِثْلَ مَا صَنَعَ، ثُمَّ ذَهَبْتُ فَقُمْتُ إِلَى جَنْبِهِ، فَوَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى رَأْسِي، وَأَخَذَ بِأُذُنِي الْيُمْنَى يَفْتِلُهَا بِيَدِهِ، فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ أَوْتَرَ، ثُمَّ اضْطَجَعَ حَتَّى جَاءَهُ الْمُؤَذِّنُ، فَقَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ خَفِيفَتَيْنِ، ثُمَّ خَرَجَ فَصَلَّى الصُّبْحَ.
ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, তিনি তাঁর খালা মু’মিনদের মা মাইমূনাহ (রাঃ) -এর ঘরে রাত কাটালেন। তিনি বলেন, আমি বালিশের প্রস্থের দিকে শুয়ে পড়লাম, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁর সহধর্মিণী বালিশের দৈর্ঘ্যে শয়ন করলেন। অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মধ্যরাত বা তার কিছু আগ বা পর পর্যন্ত ঘুমিয়ে থাকলেন। অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জেগে উঠে বসলেন এবং দু’হাতে মুখমন্ডল মুছে ঘুমের রেশ দূর করলেন। অতঃপর তিনি সূরা আল ইমরানের শেষ দশ আয়াত তিলাওয়াত করলেন। পরে একটি ঝুলন্ত মশ্কের দিকে এগিয়ে গেলেন এবং এর পানি দ্বারা উত্তমরূপে উযূ করে সালাতে দাঁড়িয়ে গেলেন। ‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, আমিও উঠে পড়লাম এবং তিনি যেমন করেছিলেন, আমিও তেমন করলাম। অতঃপর আমি গিয়ে তাঁর পাশে দাঁড়ালাম। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর ডান হাত আমার মাথার উপরে রেখে আমার ডান কানে মোচড়াতে লাগলেন (এবং আমাকে তাঁর পিছন হতে ঘুরিয়ে এনে তাঁর ডানপাশে দাঁড় করিয়ে দিলেন)। তিনি তখন দু’রাক‘আত সালাত আদায় করলেন, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর দু’রাক‘আত, অতঃপর (দু’রাক‘আতের সাথে আর এক রাক‘আত দ্বারা বেজোড় করে) বিত্র আদায় করে শুয়ে পড়লেন। শেষে (ফজরের জামাআতের জন্য) মুআয্যিন এলেন। তিনি দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত (কিরাআতে) দু’রাক‘আত (ফজরের সুন্নাত) আদায় করলেন। অতঃপর বেরিয়ে গেলেন এবং ফজরের সালাত আদায় করলেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১১৯৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRDভিতিরের নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম
আপনার হাদীসখানা কি তারাবীহ নাকি তাহাজ্জুদ ? যদি তারাবীহ হয় তাহলে এখানে কি সেটা বলা হয়েছে?
@@mufeedmedia7756 জোরে আমিন আছতে আমিন দুটাই সুন্না বাদ দেওয়ার মত কনো টাই নয়,কিনতু দেলোওয়ার সাহেবের কটুক্তি বড়ই জঘন্য, আল্লাহ ওনাকে হেদায়েত দানকরুন আমিন
দেখুন কিভাবে বিতর্কিত মন্তব্য হয়
আমিন জোরে বলার হাদিস আছে। য়ারা রাসূল সঃ এর হাদিস কে অস্বীকার করে ওরা মুসলিম নয় । বুখারীঃ৪৭৭৬
আমিতো জানতাম আমীন জোরে বললে শয়তানের গায়ে আগুল লাগে, কিন্তু এখন দেখছি কিছু মানুষের গায়েও লাগে
পাগল নাকি...???
হযরতের কথা বোঝার মতো তোমার যোগ্যতা কি
Abu sufian M অনেক জানেন দেখা যায়, হুযুরকে একটু দরস দিয়া আইসেন ।
বেদাতি হজরত
Bhai apnr ar amar hadis toh cholbo nh nobir bolen jahel ar Moto Kotha bolen kn
ঠিক,আমিন
আল্লাহ কে ভয়করেন ভাই
হুজুর খালি আহলে হাদিস বলে কেন আহলে সুন্নাহ বলিলে সমস্যা কি
ওনার ভাষায় আমার ও প্রশ্ন জাগে , আমিন জোরে বললে যদি জ্বীনে ধরার আলামত হয় ,তাহলে কাবা শরীফের ইমাম সাহেব তো জোরে বলে , ওনাকে কি তাহলে জ্বিনে ধরেছে
শুনেন নি কী বলেছেন ভাই!! ওঁনি বললেন যেখানে যে সুন্নাতে মানুষ বুঝে জিনে ধরেছে বা মানুষের ফরয ছুটে যায় সেখানে সে সুন্নাত পরিত্যাগ করাই উত্তম,এটি তো হলো প্রথম কথা,ওঁনিও বলেছেন, "আমি একটু মজাক করে বললাম" । কা'বা শরীফে অর্থাৎ সৌদি আরবে হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী সবাই তাই সেখানে বললে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হবে না। বলবেন মাযহাব মানতে গিয়ে সুন্নাহ ছেড়ে দিব? উত্তরে বলব, "না" কারণ আইয়াম্মায়ে মুজতাহিদিন প্রত্যেকেই নিজেদের জায়গায় সঠিক ছিলেন। আর আরেকটি কথা, একইসাথে সব মাযহাব পালন করা সম্ভব না। যে দেশে যে মাযহাব প্রচলিত সেখানে সে মাযহাব অনুযায়ী সবকিছু পরিচালিত হবে। যেমন সৌদি আরবে যত মাসআলা যত ফতওয়া দেওয়া হয় প্রায় সবই হাম্বলী মাযহাবের আলোকেই দেওয়া হয়ে থাকে।
হু জুর জোরে আমিন ব লা নিয়ে বুখারীর হাদিস অ শ্ব ী কার ক রলেন হাদিস নঃ৭৩৬,৭৩৭,৭৩৮ ইন সাআল্লা জবাব দিবেন কিয়ামাতে
আপনি কি হুজুরের চেয়ে বেশি জ্ঞানী?
@@afifazannat1799 ভাই আপনি বুখারি হাদিস বই খুলে দেখুন আপনার কি খুলে দেখা নিষেধ আল্লাহ আপনাকে সঠিক কোনটি বুঝার তাউফিক দিন
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, ইমাম তিনটি বিষয় অনুচ্চস্বরে পড়বে : আউযুবিল্লাহ ..., বিসমিল্লাহ ... ও আমীন।
يخفي الإمام ثلاثا : الاستعاذة وبسم الله الرحمن الرحيم وآمين.
(আলমুহাল্লা ৩/১৮৪)
৫. ইমাম ইবরাহীম নাখায়ী রাহ. বলেন, চারটি বিষয় ইমাম অনুচ্চস্বরে পাঠ করবে : বিসমিল্লাহ, আউযুবিল্লাহ, আমীন ও সামিআল্লাহর পর রাববানা লাকাল হামদ।
أربع يخفيهن الإمام : بسم الله الرحمن الرحيم والاستعاذة وآمين، وإذا قال سمع الله لمن حمده قال ربنا لك الحمد.
অন্য বর্ণনায় আছে, পাঁচটি বিষয় অনুচ্চস্বরে পড়া হয় : সুবহানাকাল্লাহুম্মা, আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমীন ও আল্লাহুম্মা রাববানা লাকাল হামদ।
خمس يخفيهن : سبحانك اللهم وبحمدك وتعوذ وبسم الله الرحمن الرحيم وآمين واللهم ربنا لك الحمد.
(মুসান্নাফে আবদুর রাযযাক ২/৮৭; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা ৬/৮৬)
শুধু আহালে হাদিস ভাইদের ছোটো করার জন্য এইসব উল্টা বক্তব্য দেন কিছু বক্তারা আল্লাহ আমাদের সকল কে সহী হাদিস ও কোর আন শরিফের প্রতি আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন
hujur maccar imamke bolte paren na apnake jina dhoreche, sunnot nie emon bango kora apnar manai na, jara bojhe na tara bolte pare, apni eto boro maper alem apni bolben na amar kharap lage, apnake valobai tai bllam vebe dekhben allah hedaet dan korun amar prio hujurke
অালেম নায় জালেম..
কাবার ইমাম হাদিসের উপর আমল করে আর আপনারা তো কিছছা কাহিনির উপর আমল করেন
APNI BUKHAREE KOIBAR SESH KORSEN
কাবার ইমাম তো ২০ রাকাত তারাবি পড়ে। কই তখন তো সেই রেফারেন্স মানেন না।
শুনেন নি কী বলেছেন ভাই!! ওঁনি বললেন যেখানে যে সুন্নাতে মানুষ বুঝে জিনে ধরেছে বা মানুষের ফরয ছুটে যায় সেখানে সে সুন্নাত পরিত্যাগ করাই উত্তম,এটি তো হলো প্রথম কথা,ওঁনিও বলেছেন, "আমি একটু মজাক করে বললাম" । কা'বা শরীফে অর্থাৎ সৌদি আরবে হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী সবাই তাই সেখানে বললে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হবে না। বলবেন মাযহাব মানতে গিয়ে সুন্নাহ ছেড়ে দিব? উত্তরে বলব, "না" কারণ আইয়াম্মায়ে মুজতাহিদিন প্রত্যেকেই নিজেদের জায়গায় সঠিক ছিলেন। আর আরেকটি কথা, একইসাথে সব মাযহাব পালন করা সম্ভব না। যে দেশে যে মাযহাব প্রচলিত সেখানে সে মাযহাব অনুযায়ী সবকিছু পরিচালিত হবে। যেমন সৌদি আরবে যত মাসআলা যত ফতওয়া দেওয়া হয় প্রায় সবই হাম্বলী মাযহাবের আলোকেই দেওয়া হয়ে থাকে।
সব সালা শয়তান যারা বলে আমরা আহলে হাদিস। আসলে এরা হলো আহলে শয়তান এরা নিজেদের ইচ্ছে মত হাদিস মানে সুবিধাবাদী ফাছেক
ও কি পাগল হয়ে গেছে
‘‘শায়েখ আবু ইয়াকুব ছনুছী (রহঃ) বলেন, আমার একজন মুরীদ আমার নিকট আসিয়া বলিল আমি আগামী কাল জোহরের সময় মরিয়া যাইব। তাহার কথা মত অপর দিন জোহরের সময় সে হারাম শরীফে আসিল ও তওয়াফ করিল এবং কিছু দূরে গিয়া মরিয়া গেল। আমি তাহকে গোছল দিলাম ও দাফন করিলাম। যখন তাহাকে কবরে রাখিলাম তখন সে চোখ খুলিল। আমি বলিলাম মউতের পরেও কি জীবিত থাকা যায় না কি? সে বললি আমি জীবিত আছি এবং আল্লাহর প্রতিটি প্রেমিকই জীবিত থাকেন।’’ ([রওজ]
ফাজায়েলে সাদাকাত বাংলা ২য় খন্ড-২৭০ পৃঃ)
** ‘‘জনৈক বুজুর্গ বলেন, আমি একজন মুর্দাকে গোছল দিতে ছিলাম। সে আমার বৃদ্ধাঙ্গুলি ধরিয়া ফেলিল, আমি বলিলাম ছাড়িয়া দাও। আমি জানি যে তুমি মর নাই। সে ছাড়িয়া দিল। বিখ্যাত বুজুর্গ এবনুল জালা (রহঃ) বলেন, আমার পিতার যখন এন্তেকাল হয় তাঁহাকে গোছল দিবার জন্য তখতির উপর রাখিতেই তিনি হাসিয়া উঠেন। ইহা দেখিয়া আর কাহাও গোছল দিতে সাহস হইল না। অতঃপর তাঁহার জনৈক বুজুর্গ বন্ধু আসিয়া তাঁহাকে গোছল দিলেন। মৃতুর পরও আনন্দ করার এইরূপ অনেক ঘটনা ছাহেবুর রওজ বর্ণনা করিয়াছেন।’’
(ফাজায়েলে সাদাকাত বাংলা ২য় খন্ড-২৭০ পৃঃ)
** ‘‘আবূ আলী রোদবারী (রহঃ) বলেন, ঈদের দিন একজন ফকির আসিয়া আমাকে বলিল এখানে এমন কোন পরিস্কার জায়গা আছে কি? যেখানে কোন ফকির মরিতে পারে। আমি তাহাকে বাজে কথা মনে করিয়া বলিলাম আস ভিতরে আসিয়া যেখানে ইচ্ছা সেখানে মর। সে ভিতরে আসিয়া অজু করিয়া কয়েক রাকাত নামাজ পড়িল ও মরিয়া গেল। আমি তাহার কাফন দাফনের ব্যবস্থা করি। দাফনের পর আমার খেয়াল হইল দেখতে হবে কাফন হটাইয়া তাহার মুখ খুলিতেই সে চোখ খুলিয়া ফেলিল। আমি বলিলাম মৃত্যুর পরেও জীবন? সে বলিল আমি জীবিত ও আল্লাহর প্রত্যেক আশেকই জীবিত থাকেন। আমি কাল ক্বেয়ামতে স্বীয় প্রতিপত্তিতে তোমার সাহায্য করিব।
(ফাজায়েলে সাদাকাত ২য় খন্ড- ২৮০ পৃঃ)