কুরআনে থাকেন শুনবে মানুষ- আর এই আয়াত ০৩ টি আয়াত দিলাম এক সাহাবীদের মত ঈমান দুই মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ তিন আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১ إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾ و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾ আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
৭ : ১৫৭ اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَكۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡكَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ كَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِكَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۵۷﴾ যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম। ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾ আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
আপনার মত পাগলা তাফসির আগে কখনো শুনিনি -- শুধু গীবত প্রত্যেকটি আল কোরআন এর আলোচনার মধ্যে। ভন্ড - পন্ডিত তো বড় হয়েছেন-- আল কোরআন থেকে ১২ মাসের নাম ই বের করুন-- ৯:৩৬ اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ كِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡهَاۤ اَرۡبَعَۃٌ حُرُمٌ ؕ ذٰلِكَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡهِنَّ اَنۡفُسَكُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِكِیۡنَ كَآفَّۃً كَمَا یُقَاتِلُوۡنَكُمۡ كَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ ﴿۳۶﴾ان عدۃ الشهور عند الله اثنا عشر شهرا فی كتب الله یوم خلق السموت و الارض منها اربعۃ حرم ذلك الدین القیم فلا تظلموا فیهن انفسكم و قاتلوا المشركین كآفۃ كما یقاتلونكم كآفۃ و اعلموا ان الله مع المتقین ﴿۳۶﴾ নিশ্চয় মাসসমূহের গণনা আল্লাহর কাছে বার মাস আল্লাহর কিতাবে, (সেদিন থেকে) যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন। সুতরাং তোমরা এ মাসসমূহে নিজদের উপর কোন যুলম করো না, আর তোমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তোমাদের সাথে লড়াই করে, আর জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন। সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই-- ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়? এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক), অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র। এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব। আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে) অন্য দিকে السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।" (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
সালামুন আলাইকুম। আপনি কি কুরআনের জ্ঞান নেয়ার পরিবর্তে হাদিস থেকে জ্ঞান নেয়ার কথা বুঝাচ্ছেন? এটা ওয়াসওয়াসা। যারা কুরআনের আলোচনা করে শুনতে থাকুন ইনশাআল্লাহ সঠিক জীবন চলার পথ বুঝতে পারবেন।
@@asmakhan4841 Quran Read more please - ০৩ টি আয়াত দিলাম এক সাহাবীদের মত ঈমান দুই মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ তিন আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১ إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾ و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾ আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
@@asmakhan4841 আমি কখন বলেছি - হাদিসে আসেন-- আমি বলেছি কোরআন সব আয়াত বুঝুন - আপনাদের নির্ধারিত আয়াতের মন গড়া তাফসির কেন ? ০৩ টি আয়াত দিলাম এক সাহাবীদের মত ঈমান দুই মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ তিন আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১ إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾ و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾ আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
ওনার শারীরিক সমস্যা কাশি ভালো করার জন্যে জিগাতলায় ডাক্তার মুজিবুল হক সাহেবের ক্লিনিকে প্রাকৃতিক চিকিৎসা নেয়ার অনুরোধ করছি। কেউ যদি পারেন এই কথাটা উনাকে অনুগ্রহ করে বলে দিবেন !
@@delwariqbal4886 মজা করে বলছি - তবে কোরআন বাসায় না বুঝে, এই আয়াতটি বুঝুন ৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ وَصّٰكُمۡ بِهٖ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه و لا تتبعوا السبل فتفرق بكم عن سبیلهٖ ذلكم وصكم بهٖ لعلكم تتقون ﴿۱۵۳﴾ আর এটি তো আমার সোজা পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর
@@delwariqbal4886 ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾ আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
প্রিয় স্যার
কে দেখলে কে না দেখল
কে শুনলো কে না শুনলো
আপনে ভিডিও দিয়েন স্যার
কুরআনে থাকেন শুনবে মানুষ- আর এই আয়াত ০৩ টি আয়াত দিলাম
এক
সাহাবীদের মত ঈমান
দুই
মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
তিন
আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
জনাবের আলোচনা আমার কাছে খুব ভালো লাগে।
Alhamdulillah.....
Sundor alochana...
Kothin mone holo ...
Abar sunte habe.....
আমি হাসান শুনছি রহমতপুর বরিশাল থেকে,,,, ধন্যবাদ আপনাকে,,,,
বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।
Alhamdulillah
❤
আপনার প্রতি সৃষ্টি কর্তার বিষেশ দয়া ও অনুগ্রহ বর্ষিত হউক৷
উম্মি শব্দের অর্থ কি?
দয়াকরে জানাবেন কি???
৭ : ১৫৭ اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَكۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡكَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ كَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِكَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۵۷﴾
যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম।
৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
Sound Quality is not well at all.
স্যার আপনার লেখা কোনো বই আছে কিনা ? থাকলে কিভাবে কিনবো দয়া করে জানাবেন
আপনার মত পাগলা তাফসির আগে কখনো শুনিনি -- শুধু গীবত প্রত্যেকটি আল কোরআন এর আলোচনার মধ্যে।
ভন্ড - পন্ডিত তো বড় হয়েছেন-- আল কোরআন থেকে ১২ মাসের নাম ই বের করুন-- ৯:৩৬ اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ كِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡهَاۤ اَرۡبَعَۃٌ حُرُمٌ ؕ ذٰلِكَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡهِنَّ اَنۡفُسَكُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِكِیۡنَ كَآفَّۃً كَمَا یُقَاتِلُوۡنَكُمۡ كَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ ﴿۳۶﴾ان عدۃ الشهور عند الله اثنا عشر شهرا فی كتب الله یوم خلق السموت و الارض منها اربعۃ حرم ذلك الدین القیم فلا تظلموا فیهن انفسكم و قاتلوا المشركین كآفۃ كما یقاتلونكم كآفۃ و اعلموا ان الله مع المتقین ﴿۳۶﴾
নিশ্চয় মাসসমূহের গণনা আল্লাহর কাছে বার মাস আল্লাহর কিতাবে, (সেদিন থেকে) যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন। সুতরাং তোমরা এ মাসসমূহে নিজদের উপর কোন যুলম করো না, আর তোমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তোমাদের সাথে লড়াই করে, আর জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
অন্য দিকে
السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
(এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---
সালামুন আলাইকুম। আপনি কি কুরআনের জ্ঞান নেয়ার পরিবর্তে হাদিস থেকে জ্ঞান নেয়ার কথা বুঝাচ্ছেন? এটা ওয়াসওয়াসা। যারা কুরআনের আলোচনা করে শুনতে থাকুন ইনশাআল্লাহ সঠিক জীবন চলার পথ বুঝতে পারবেন।
@@asmakhan4841 Quran Read more please - ০৩ টি আয়াত দিলাম
এক
সাহাবীদের মত ঈমান
দুই
মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
তিন
আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
@@asmakhan4841 আমি কখন বলেছি - হাদিসে আসেন-- আমি বলেছি কোরআন সব আয়াত বুঝুন - আপনাদের নির্ধারিত আয়াতের মন গড়া তাফসির কেন ? ০৩ টি আয়াত দিলাম
এক
সাহাবীদের মত ঈমান
দুই
মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
তিন
আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।
ওনার শারীরিক সমস্যা কাশি ভালো করার জন্যে জিগাতলায় ডাক্তার মুজিবুল হক সাহেবের ক্লিনিকে প্রাকৃতিক চিকিৎসা নেয়ার অনুরোধ করছি। কেউ যদি পারেন এই কথাটা উনাকে অনুগ্রহ করে বলে দিবেন !
জ্বি ভাই, ওনি অসুস্থ, অনাকে ডাক্তার দেখানো উচিৎ / সাথে রুহানী ডাক্তার ও লাগবে
@@webtechsoftltd90 রুহানী ডাক্তার আবার কোনটা বা কে ?
@@delwariqbal4886 মজা করে বলছি - তবে কোরআন বাসায় না বুঝে, এই আয়াতটি বুঝুন ৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ وَصّٰكُمۡ بِهٖ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه و لا تتبعوا السبل فتفرق بكم عن سبیلهٖ ذلكم وصكم بهٖ لعلكم تتقون ﴿۱۵۳﴾
আর এটি তো আমার সোজা পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর
@@delwariqbal4886 ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।
@@webtechsoftltd90 তুমিই তো গু হানি বিজ্ঞ ডাক্তার 🖕😃😃