ঠিক কথাই বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি। এ ছবিতো ভালো হবেই, কারণ রাজা রানী যে ছবিতে অভিনয় করেন সেই ছবি ভালোতো লাগতেই হবে। রাজ্জাক শাবানা হচ্ছেন পাক ভারত উপমহাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অন্যতম সর্বাধিক সেরা মানানসই মধুময় রোমান্টিক কিংবদন্তি কালজয়ী চির স্বরনিয় অমর জুটি। এ-ই জুটি তরুণ তরুণীর মনে কাঁপন ধরিয়ে দিয়ে আবালবৃদ্ধবনিতার মনের মনিকোঠায় আসীন হয়ে মিশে গিয়ে আজও চির অমলিন হয়ে বেঁচে আছেন এ-ই জুটি হচ্ছেন সর্ব কালের সর্ব সেরা এবং অহংকার এবং গর্ব করার মতো একটি আদর্শ জুটি। তাছাড়া তাঁরা হচ্ছেন সকল নায়ক নায়িকাদের খেতাব প্রাপ্ত রাজা রানী। তাঁরা যেকোনো নাটকীয় এবং বৈচিত্র্যময় এবং রাজকীয় এবং রোমান্টিক চরিত্রের ছবিতে অভিনয় করে চরিত্রটাকে সর্বজন গ্রহনযোগ্যতায় পরিনত করে দর্শকদের মনে ঝড় তুলে আলোড়ন সৃষ্টি করার কারণে উপরোক্ত খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। তাঁরা হচ্ছেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহান অভিনেতা এবং অভিনেত্রী। তাঁরা তাঁদের নিজ নিজ গুনে মহিমান্বিত এবং উজ্জ্বল ভাস্বর হয়ে আপামর জনগণের হৃদয়ে অবস্থান করে আছেন।
স্কুল জীবনে একবার দেখার সুযোগ হয়েছিল; খুব ভালো লেগেছিল। ছবিটি পুনরায় দেখার খুব ইচ্ছে হয়েছিল কিন্তু সুযোগ হয়নি। এখন পর্যন্ত অনেক বার দেখেছি। মনে হয় নতুন দেখছি। রাজ্জাক সাবানা শক্তিমান এবং অনবদ্য অভিনয়ের জন্য মানুষ অনন্তকাল মনে রাখবেন।
যদিও বয়স আমার মাত্র ২০ তবে সিনেমাটি দেখার পর আমি খুব অবাক হয়েছি যে বাংলাদেশে এত সুন্দর গল্পকার ছিলেন, কত সুন্দর অভিনয় করেছেন সবাই । ভারতে এ মুভিটির কপিও বের হয়েছিল তবে তা মোটেই কাজী জহির পরিচালিত রাজ্জাক আর শাবানা ম্যামের অভিনীত সিনেমাটির মত হয়নি বলা চলে ধারে কাছেও হয়নি
এই ছবিটা রংপুরে লক্ষি হলে ১৯৭৮ সনে স্কুল ফাঁকি দিয়ে প্রথম দেখেছি। ছবির শেষের দিকে চোখের পানি ফেলতে ফেলতে হল থেকে বের হয়েছি । আজ ৩০-১-২৪ এ এসে আজ আবার দেখার পর মনে হলো যেনো সেই স্কুল জীবন শৈশব চলে গেছি । আহ্ সেইদিন কি আর ফিরে আসবে ---- । ধন্যবাদ নায়ক রাজ রাজ্জাক এবং শক্তিমান অভিনেতা দ্বারাজ কন্ঠের অধিকারী শওকত আকবর ও অন্যান্য কলাকুশলী বৃন্দকে। দোয়া করি আল্লাহ তোমাদের সবাইকে জান্নাত বাসী করুন আমীন।
১৯৭৩ সাল,মার্চ মাস। আমি সপ্তম শ্রেনীর ছাত্র। দোস্ত ফজলুল হক বেপারী আমাকে ঢাকা নিয়ে এলেন। সিনেমার কথা শুনেছি কিন্তু তখনও দেখা হয়নি। ততকালীন স্টার সিনেমায় দোস্ত, তাঁর ভগ্নীপতি এবং আমি ছবিটি দেখেছিলাম। এটিই আমার প্রথম সিনেমা দেখা। শ্রদ্ধেয় রাজ্জাক সাহেব মনের মনের মাঝে ঠাই করে নিলেন। রক্তের বাঁধনের বাইরে যে মানুষটি আমার আত্মার আত্মীয় তিনিই আমার পরম শ্রদ্ধেয় আব্দুর রাজ্জাক। তাঁর মৃত্যু সংবাদে নিজের অজান্তেই গড়িয়ে পড়েছিল অশ্রু। আজও এটুকুকথা লিখতে চোখ ভিজে গেছে চোখেরই জলে। ওপারে আল্লাহ আপনাকে শান্তিতে রাখুন।
😮I seen first at Rupali hall comilla but again seen 7 days full show Rupali hall . Excellent movie . All time newly watch . Thanks lot of all technically people.
দুটি অবুঝ হৃদয়ে চিরন্তন চাওয়া পাওয়ার এক কাল জয়ী চলচিত্র যা বাংলা সিনেমায় যুগ যুগ ধরে থাকবে। প্রেমের চিরন্তন আবেদন দেশ কালের গন্ডিতে আবব্ধ করা যায় না।অনবদ্য এই চলচিত্রের কাহিনিকার ও অভি নেতা অভিনেত্রী ও পরিচালক সবাইকে ধন্যবাদ।
আমার কলেজ জীবনের দেখা এই ছবিটি দেখে অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম।কেন এরকম হলো? আজও ছবিটি দেখলে হারিয়ে যাই ৪০ বছরের আগে সোনালী স্মৃতিময় দিনে।জীবনের দেখা শ্রেষ্ঠ ছবি এটা।
আজ থেকে ৪৮/৪৯ বৎসর আগে দেখে ছিলাম সব কাহিনী মনে ছিল না।শুধু অবুজ মনে গানটি আর ট্রেনের দৃশ্যটা মনে ছিল। আজ এত বৎসর পরে দেখে কেঁদে ফেললাম তখন কেঁদে ছিলাম কিনা মনে নেই। তাই তাং ১৫/১১/২২ইং তারিখটা রেখে গেলাম।
This is the first movie i have have seen in my life I was only 16 years old I don't think I have seen A more romantic movie then obuj Mon rajjak shaber konto shokoler obinoy R mishtimodur Gaan 10 /10 Allah rajjak shaheke jannat nosib korun 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
ছবিটি আমাদের আমলের আজ থেকে প্রায় 40 45 বছর আগের তখন আমি ক্লাস টেনে পড়ি আমার সবচাইতে দেখা ছবির ভিতর দুটি ছবি অশ্রু দিয়ে লেখা 16 বার দেখেছি আর অবুঝ মন 21 বার দেখেছি আজ আমার বয়স প্রায় 70 বছরের কাছাকাছি। আজ 23/12/2024 আর এক বার দেখলাম মোট 22বার দেখা হলো আমার তরফ থেকে শাবানা ও মরহুম রাজ্জাক সাহেব কে দোয়া আল্লাহ যেন ওনাকে জান্নাতবাসী করেন। এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল। শাবানার জন্য।
ছোট বেলা রনজিত কাকার কাছে প্রথম আমি এই ছবির গল্প শুনেছিলাম। বড় হয়ে ১৯৯৩ সালে শাহজাদপুর সরকারি কলেজে ডিগ্রি ভর্তি পরিক্ষা দেওয়ার পর গৌরি সিনেমা হলে আমরা কয়েক জন বন্ধু মিলে প্রথম বার দেখেছি। এর পর ঢাকার আনন্দ হলে। পরবর্তীতে ডিভিডি ক্যাসেট কিনে মাঝে মধ্যে দেখতাম। এখন ইউটিউবে দেখি। কাজী জহিরের কালজয়ী সিনেমা। বাংলাদেশে এমন ছবি আর তৈরি হবেনা।
একটা পরিচ্ছন্ন এবং মার্জিত :52:40 ছবি। বহুবার সিনেমা হলে গিয়ে দেখছি। কাজী জহিরের কালজয়ী এ ছবিটি শতবর্ষ পরেও মানুষকে কাঁদাবে। ছাত্রজীবনে এই ছবিটি প্রথমবার দেখার পরে সপ্তাহখনেক কারো সাথে কথা বলিনি। শুধু ভাবতাম, কেন এমন হলো? ওরকম হলে কি হতো।ওপারে ভালো থাকো কাজী জহির,প্রিয় নায়ক রাজ্জাক এবং সুস্থ থাকো প্রিয় নায়িকা শাবানা।
ছবিটি আমি হলে টিকিট কেটে ৮৯ বার দেখেছি,, আমার নিজের সিনেমা হলে চালিয়েছি এখনও ইউটিউব চ্যানেল এ দেখি,, তবে ভাই শিঘ্রই যদি দস্যু রানী ছবিটি যদি দিতেন খুব ভালো লাগতো,,,,
এসব ছবি কিন্তু ১৯৭০ সালে শুটিং হলেও মুক্তিযুদ্ধের জন্য ১৯৭১ সালে ছবিটি মুক্তি পেতে পারেনি পরে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে মুক্তি পায় আরো যেসব ছবি মুক্তি পায় যেমন মানুষের মন,অশ্রু দিয়ে লেখা,ছন্দ হারিয়ে গেল,সমাধান ও স্বীকৃতি।
কালজয়ী বাংলা ছায়াছবি, দেশের কালজয়ী শ্রেষ্ঠ নায়ক, নায়ক রাজ রাজ্জাক অভিনীত সেরা ছবি, যা বারবার দেখেও আবারও দেখার সাধ জাগে।
thanks
😮@@SBCinemaHall
আমার ভাবনায় পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি- অবুঝ মন ! বাংলা হিন্দী সহ তামিল ইংরেজী সহ যতো ছবি দেখেছি- হৃদয়ষ্পর্শী ছবি শুধু এটি !!
ঠিক কথাই বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছি। এ ছবিতো ভালো হবেই, কারণ রাজা রানী যে ছবিতে অভিনয় করেন সেই ছবি ভালোতো লাগতেই হবে। রাজ্জাক শাবানা হচ্ছেন পাক ভারত উপমহাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অন্যতম সর্বাধিক সেরা মানানসই মধুময় রোমান্টিক কিংবদন্তি কালজয়ী চির স্বরনিয় অমর জুটি। এ-ই জুটি তরুণ তরুণীর মনে কাঁপন ধরিয়ে দিয়ে আবালবৃদ্ধবনিতার মনের মনিকোঠায় আসীন হয়ে মিশে গিয়ে আজও চির অমলিন হয়ে বেঁচে আছেন এ-ই জুটি হচ্ছেন সর্ব কালের সর্ব সেরা এবং অহংকার এবং গর্ব করার মতো একটি আদর্শ জুটি। তাছাড়া তাঁরা হচ্ছেন সকল নায়ক নায়িকাদের খেতাব প্রাপ্ত রাজা রানী। তাঁরা যেকোনো নাটকীয় এবং বৈচিত্র্যময় এবং রাজকীয় এবং রোমান্টিক চরিত্রের ছবিতে অভিনয় করে চরিত্রটাকে সর্বজন গ্রহনযোগ্যতায় পরিনত করে দর্শকদের মনে ঝড় তুলে আলোড়ন সৃষ্টি করার কারণে উপরোক্ত খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। তাঁরা হচ্ছেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহান অভিনেতা এবং অভিনেত্রী। তাঁরা তাঁদের নিজ নিজ গুনে মহিমান্বিত এবং উজ্জ্বল ভাস্বর হয়ে আপামর জনগণের হৃদয়ে অবস্থান করে আছেন।
❤❤❤❤🎉😅
স্কুল জীবনে একবার দেখার সুযোগ হয়েছিল; খুব ভালো লেগেছিল। ছবিটি পুনরায় দেখার খুব ইচ্ছে হয়েছিল কিন্তু সুযোগ হয়নি। এখন পর্যন্ত অনেক বার দেখেছি। মনে হয় নতুন দেখছি। রাজ্জাক সাবানা শক্তিমান এবং অনবদ্য অভিনয়ের জন্য মানুষ অনন্তকাল মনে রাখবেন।
😊
চির সবুজ প্রেমের ছবি বনলতায় দেখেছি মনে পড়ে যায় ।
সিনেমাটি আজই প্রথম দেখলাম। তবে নায়ক রাজের একটি সাক্ষাৎকারে সিনেমাটির নাম শুনেছিলাম।
এক কথায় অসাধারণ সিনেমা। নায়ক রাজ ও শাবানার অভিনয়ের তুলনা হয় না।
Thanks For Commenting
❤❤❤
ছবি জীবনে অনেক দেখেছি ,, তবে,আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ ছবি মনেহয় এটাই।
আহা! কি অসাধারণ অভিনয়।
আবার যদি তাঁরা ফিরে আসতো, আবার যদি ছবিগুলো নতুন করে করতো।ইস্
এর থেকে বধূ বিদায় অন্য রকম
অতুলনীয় অপূর্ব কোন বিশেষণই এই সিনেমার জন্য যথেষ্ট নয়। মহানায়ক রাজ্জাক ও মহানায়িকা শাবানার শ্রেষ্ঠ সিনেমা।
সিনেমা হলে দেখা জীবনে প্রথম সিনেমা ,যদিও তখন বুঝিনি কিন্তু এখন প্রায় 17 বছর যাবৎ সময় পেলেই দেখি। কতবার দেখেছি তবুও দেখতে মন চায়
Thanks For Commenting
কালজয়ী বাংলা ছায়াছবি, কতবার যে দেখেছি তার কোন হিসেব রাখতে পারিনি।
Thanks For Commenting
আশির দশকে তিনবার দেখেছিলাম। সময় পেয়ে আজ আবার দেখলাম।
এক কথায় বলব অতুলনীয়। আজকের অভিনয় শিল্পীদের শেখার আছে অনেক কিছু।
thanks
যারা বুড়ো রাজ্জাককে চিনে এই রাজ্জাককে দেখেনি তারা কখনো জানবেনা নায়ক রাজ কত বড়মাপের নায়ক ও কত সুদর্শন ছিল❤
এত ভালো কোনো মুভি হতে পারে! অনবদ্য ❤❤❤
২০২৪ সালে মুভিটি দেখলাম। স্মৃতি হিসাবে ২০৫০ সালের জন্য কমেন্ট রেখে গেলাম। দেখি কতগুলো লাইক পড়ে।
আমি আর আমার বাবা একসাথে দেখলাম ছবিটি।।। বাবার প্রিয় ছবির মধ্যে একটি।।। অনেক ভালো লেগেছে।।। ❤️❤️❤️
অসাধারণ ভালো লাগলো ছবিটি। সবাইকে নতুন করে অভিনন্দন।
Thanks For Commenting
যদিও বয়স আমার মাত্র ২০ তবে সিনেমাটি দেখার পর আমি খুব অবাক হয়েছি যে বাংলাদেশে এত সুন্দর গল্পকার ছিলেন, কত সুন্দর অভিনয় করেছেন সবাই । ভারতে এ মুভিটির কপিও বের হয়েছিল তবে তা মোটেই কাজী জহির পরিচালিত রাজ্জাক আর শাবানা ম্যামের অভিনীত সিনেমাটির মত হয়নি বলা চলে ধারে কাছেও হয়নি
এই ছবিটা রংপুরে লক্ষি হলে ১৯৭৮ সনে স্কুল ফাঁকি দিয়ে প্রথম দেখেছি। ছবির শেষের দিকে চোখের পানি ফেলতে ফেলতে হল থেকে বের হয়েছি । আজ ৩০-১-২৪ এ এসে আজ আবার দেখার পর মনে হলো যেনো সেই স্কুল জীবন শৈশব চলে গেছি । আহ্ সেইদিন কি আর ফিরে আসবে ---- । ধন্যবাদ নায়ক রাজ রাজ্জাক এবং শক্তিমান অভিনেতা দ্বারাজ কন্ঠের অধিকারী শওকত আকবর ও অন্যান্য কলাকুশলী বৃন্দকে। দোয়া করি আল্লাহ তোমাদের সবাইকে জান্নাত বাসী করুন আমীন।
অসাধারণ ছবি,যার প্রশংসা করার ভাষা আমার জানা নেই। আমি যে এর ভূক্তভোগি?
১৯৭৩ সাল,মার্চ মাস। আমি সপ্তম শ্রেনীর ছাত্র। দোস্ত ফজলুল হক বেপারী আমাকে ঢাকা নিয়ে এলেন। সিনেমার কথা শুনেছি কিন্তু তখনও দেখা হয়নি। ততকালীন স্টার সিনেমায় দোস্ত, তাঁর ভগ্নীপতি এবং আমি ছবিটি দেখেছিলাম। এটিই আমার প্রথম সিনেমা দেখা। শ্রদ্ধেয় রাজ্জাক সাহেব মনের মনের মাঝে ঠাই করে নিলেন। রক্তের বাঁধনের বাইরে যে মানুষটি আমার আত্মার আত্মীয় তিনিই আমার পরম শ্রদ্ধেয় আব্দুর রাজ্জাক। তাঁর মৃত্যু সংবাদে
নিজের অজান্তেই গড়িয়ে পড়েছিল অশ্রু। আজও এটুকুকথা লিখতে চোখ ভিজে গেছে চোখেরই জলে।
ওপারে আল্লাহ আপনাকে শান্তিতে রাখুন।
😢 in nnnmmnbbvb
Tarunkarmakar
এই অবুঝ মন ছবি টি আমি পায় 14/15 বার দেখছি ছবিটি খুব চমৎকার প্রত্যেকের স্ব স্ব অবস্তান থেকে অভিনয় খুব সুন্দর ও বাস্তব বিত্তীক।
hm
@@SBCinemaHallne 1qq1@@@p@a😊😊😊😊😊
ছবিটা ১৯৭২ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল
আমি দেখলাম ২০২৪ সালে। এত সুন্দর অভিনয় আর সংলাপ সত্যি হৃদয়ে দাগ কেটে গেল.......
হ্যাঁ আমি স্পেশাল,
কারন আমি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত!
আলহামদুলিল্লাহ্.!'🌹🌹🌹
তো এা এখানে কেন
😮I seen first at Rupali hall comilla but again seen 7 days full show Rupali hall . Excellent movie . All time newly watch . Thanks lot of all technically people.
2024 সালে মুভিটা দেখলাম স্মৃতি হিসাবে ২০৫০ সালের জন্য কমেন্ট রেখে গেলাম। দেখি কতগুলো লাইক পড়ে!🥰
বাংলাদেশের বুকে যত ছবি দেখেছি অবুঝ মন প্রেমের অভিনয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ।
আমি১৯৭২ দেখি সেময় অনেক যুবক যুবতী এই ছবি দেখে পাগলের মত হয়ে গিয়েছিল। এটা ছিল সেরা ছবি।
thik bolsen
আগে অনেক বার দেখেছি। আবার অনেক দিন পর দেখলাম। ধন্যবাদ
Qwhdjhdzgzfbxbxgzh😋😛😝😜🤪🥱🥺😡🤬😈👿👹
0
ব্লক বাষ্টার হিট ছবি কতবার যে এই ছবিটি দেখেছি বলতে পারবো না এখনও সুযোগ পেলে দেখি ।
ji bhy
Same to you
@@SBCinemaHall 000000000p00000000pp0000p
@sam8" a4
@@SBCinemaHall qq
আমার জীবনে দেখা সেরা মুভি। অবুঝমন!!! ২০৫০ সালে অগ্রিম ভালোবাসা❤❤❤🙏🙏🇮🇳
Thanks For Commenting
অসাধারণ নির্মান শৈলী ,অপূর্ব অভিনয় ।সেই সব দিন ভুলার মতো নয়
hummm right
আমার সব চাইতে মনের মত সিনেমা এ অবুঝ মন দেখতে দেখতে ডাইলক মুখস্ত হয়ে গিয়াছে। তবুও দেখি কোন ভুল নেই এরম ছবি আর আসবে না।
আমি ২০ বার দেখলাম এই ছবি অসাধারণ রাজ্জাক শাবানা জুটি
আমার জীবনে দেখা সবচাইতে শ্রেষ্ঠ মুভি অবুঝ মন সত্যিই আগের দিনগুলো অনেক ভাল ছিল
right
চির সবুজ প্রেমের ছবি। এমন ছবি একটিতে অভিনয় করলিই যথেষ্ট।
ji bhy
Y@@SBCinemaHall
অসাধারণ একটা মুভি💝🖤💝
humm thik
মনের অজান্তে দুফোঁটা চোখের জল গড়িয়ে পরলো!!
দুটি অবুঝ হৃদয়ে চিরন্তন চাওয়া পাওয়ার এক কাল জয়ী চলচিত্র যা বাংলা সিনেমায় যুগ যুগ ধরে থাকবে। প্রেমের চিরন্তন আবেদন দেশ কালের গন্ডিতে আবব্ধ করা যায় না।অনবদ্য এই চলচিত্রের কাহিনিকার ও অভি নেতা অভিনেত্রী ও পরিচালক সবাইকে ধন্যবাদ।
আসাধারণ ছবি ১৯৮৫/৮৬ তে দেখেছিলাম।তখন কলেজ থেকে চুরি করে আলমাস হলে এই ছবিটা দেখেছি। ২ বন্ধু মিলে।
Ei somoy amar jonmo
Thanks For Commenting
অসম্ভব ভাল লাগলো এটা কত সালের সিনামা তা তো জানিনা।
১৯৭২
কালজয়ী এক অসম প্রেমের সময় উপযোগী সিনেমা আমাকে অনেক কাঁদিয়েছে
আমার কলেজ জীবনের দেখা এই ছবিটি দেখে অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম।কেন এরকম হলো? আজও ছবিটি দেখলে হারিয়ে যাই ৪০ বছরের আগে সোনালী স্মৃতিময় দিনে।জীবনের দেখা শ্রেষ্ঠ ছবি এটা।
শৈশবে ছবিটি দেখেছি, এত ভালো লেগেছে যে চোখের জল ধরে রাখতে পারিনি, এখন ষাটোর্ধ ঠিক আগের মতই ছবিটি ভাল লাগছে। কাজী জহিরের অনবদ্দ সৃষ্টির জন্য ধন্যবাদ।
Kim b ex 2:08:16 du
আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা ছবি আমি বাঁশের খাম কেটে পয়সা বের এ ছবি দেখে ছিলাম।
অসাধারণ ছবি আগের দিন গুলি কত সুন্দর ছিলো আর প্রেম কত পবিত্র ছিলো মনে হয় মাঝে মাঝে পুরোনো দিনে ফিরে যাই
🤧
Right
,
@joypara9639 ❤❤❤❤
া
বার বার দেখতে ইচ্ছে করে ছবিটা। অনেক বার দেখেছি। এরপরও!
Beautiful Love story Cinema....❤❤❤❤❤
একটি ছবির প্রতিটি মুহূর্তই উপভোগ্য করা যায়, এটা মনে হয় অসাধারণ পরিচালক কাজী জহিরের ডিকশনারিতেই শুধুমাত্র পাওয়া যেত।
ji bhy প্রতিটি মুহূর্তই উপভোগ্য করা যায়,
Ki movi re bhai thekhe mon ta vore gelo❤❤
right
অনন্ত প্রেম ছবিটা দিন। কতকাল ধরে খুঁজে যাচ্ছি। রাজ্জাক - ববিতার ছবি।
অনন্ত প্রেম ছবিটা আমিও অনেক খুঁজে ছি পাইনি।।।।
এ ছবি অনন্তকাল বেঁচে থাকবে মানুষের জীবনে।
সুন্দর এক প্রেমের ছবি । দেখে খুবই ভাল লাগলো।
২০২৪ সালে প্রথম দেখলাম,,এই জেনারেশনের হয়ে ও ভুব ভালো লাগলো
ছবিটির শেষ দৃশ্যে মাধবী ওদের প্রণাম করো, শ্রেষ্ঠ সংলাপ মনে হয়। ছবিটির সুন্দর কাহিনী ও চিত্র নাট্য,বার বার দেখতে মন চাই।
আজ থেকে ৪৮/৪৯ বৎসর আগে দেখে
ছিলাম সব কাহিনী মনে ছিল না।শুধু
অবুজ মনে গানটি আর ট্রেনের দৃশ্যটা
মনে ছিল।
আজ এত বৎসর পরে দেখে কেঁদে ফেললাম তখন কেঁদে ছিলাম কিনা
মনে নেই।
তাই তাং ১৫/১১/২২ইং তারিখটা
রেখে গেলাম।
চলার পথে ক্ষণিক দেখা গান
আমার স্কুল জীবনের প্রথম ছবি
thanks
অসাধারণ ছবি একবার দেখলে বারবার দেখতে ইচছা হয়।
কি দারুণ ফিনিশিং। এর আগে ৭/৮ বার দেখেছি। আবারও দেখলাম। তারপরও একটা দৃশ্য থেকেও চোখ ফেরাতে পারলাম না। কাজী জহির নিপুন হাতে গড়া এ সিনেমা।
thanks for your comment
@@SBCinemaHall tgb
@@SBCinemaHall aQ
Tokhon tiket koto chilo
@@SBCinemaHall
Quick q
. আগের প্রেম ছিল স্বর্গীয় আর বর্তমান প্রেম নরকীয়
যতবার এই ছবিটা দেখেছি ততবার আমার চোখ দিয়ে পানি ঝরেছে
আগের পুরনো ছবি গুলি বাস্তব কেউ হার মানাচ্ছে
অনেক সুন্দর একটা সুন্দর ছবি,চোখে পানি চলে আসলো
কতবার দেখলাম হিসাব নাই। এমন ছবি দ্বিতীয়টি নেই।
তখন ক্লাস এইটে পড়তাম। কয়েক বন্ধু মিলে রাত নয়টায় দেখতে গিয়েছিলাম।সকালে আব্বার প্যাদানি খেয়েছিলাম। আহ! কোথায় হারিয়ে গেল সেই দিন।
This is the first movie i have have seen in my life I was only 16 years old I don't think I have seen A more romantic movie then obuj Mon rajjak shaber konto shokoler obinoy R mishtimodur Gaan 10 /10 Allah rajjak shaheke jannat nosib korun 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
thanks for your comment
All
ভাই মুভির শেষ টা আমি জেমন ভাবে চেয়েছিলাম ঠিক তেমন ভাবেই শেষ হয়েছে ❤❤❤❤❤
Golden classic. All time block buster ❤❤❤
অবুঝ মনে ছবিটা খুলনা সোসাইটি সিনেমা হলে একটানা ছয়মাস প্রদর্শিত হয়েছিল যতদূর মনে পড়ে ১৯৮০/৮১ হবে।
স্কুল জীবনে ঝিনাইদহের প্রিয়া সিনেমা হলে এই কালজয়ী ছবিটি দেখেছিলাম।
This is one of the best romantic Bangla movies I have ever seen in my life.
Thanks For Commenting
ছবিটি আমাদের আমলের আজ থেকে প্রায় 40 45 বছর আগের তখন আমি ক্লাস টেনে পড়ি আমার সবচাইতে দেখা ছবির ভিতর দুটি ছবি অশ্রু দিয়ে লেখা 16 বার দেখেছি আর অবুঝ মন 21 বার দেখেছি আজ আমার বয়স প্রায় 70 বছরের কাছাকাছি।
আজ 23/12/2024 আর এক বার দেখলাম মোট 22বার দেখা হলো আমার তরফ থেকে শাবানা ও মরহুম রাজ্জাক সাহেব কে দোয়া আল্লাহ যেন ওনাকে জান্নাতবাসী করেন। এবং শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল। শাবানার জন্য।
আজ পর্যন্ত ৩৫ বার দেখেছি। কেমন জানি জীবনের সাথে মিলে গেছে।
ছোট বেলা রনজিত কাকার কাছে প্রথম আমি এই ছবির গল্প শুনেছিলাম। বড় হয়ে ১৯৯৩ সালে শাহজাদপুর সরকারি কলেজে ডিগ্রি ভর্তি পরিক্ষা দেওয়ার পর গৌরি সিনেমা হলে আমরা কয়েক জন বন্ধু মিলে প্রথম বার দেখেছি। এর পর ঢাকার আনন্দ হলে। পরবর্তীতে ডিভিডি ক্যাসেট কিনে মাঝে মধ্যে দেখতাম। এখন ইউটিউবে দেখি। কাজী জহিরের কালজয়ী সিনেমা। বাংলাদেশে এমন ছবি আর তৈরি হবেনা।
কতবার যে ছবিটি দেখেছি জানা নেই, আকবর হোসেনের লেখা** অবুঝ মন*** উপন্যাস কয়েক বার পড়েছি
১৯৭৩ সালে কুষ্টিয়া রকসি হলে দেখা
।
ছবিটি অসাধারণ। বার বার দেখলেও তৃপ্তি মেটে না।
শাবানা রাজ্জাক মুভি অবুঝ মন
শাবনূর ফেরদৌস মুভি সবার উপরে প্রেম দুই মুভির গল্প একই রকম শুধু
গানটি দুই রকম
আমি সাত বার দেখেছি আজও বারবার দেখতে ইচ্ছে করে
আমি এই পরযন্ত ১৫ বার দেখলাম
অনেক বছর পরে দেখলাম ভূলিপরিনাই❤❤
খুবই সুন্দর একটি ছবি, অনেক বার দেখেছি।
ছবিটা দেখে মনে হলো, উত্তম- সুচিত্রা অভিনয় করছে, কি প্রেমের অভিনয় রাজ্জাক- শাবানার,,,,
রাজ্জাক শাবানাজ শেষঠ জুটি বাংলা সিনেমার
এই ছবিটা আমি দেখেছিলাম আলমাস সিনেমা চট্টগ্রাম। এমন ছবি আর এখন দেখা যাবে না।
thanks
এই ছবিগুলো দেখলে চোখ দিয়ে পানি পড়ে আর এখনকার ছবি দেখলে নুনু দিয়ে পানি পড়ে।
কাজী জহিরের সব ছবি কালজয়ী। সবগুলোই অসাধারণ
একটা পরিচ্ছন্ন এবং মার্জিত :52:40 ছবি। বহুবার সিনেমা হলে গিয়ে দেখছি। কাজী জহিরের কালজয়ী এ ছবিটি শতবর্ষ পরেও মানুষকে কাঁদাবে। ছাত্রজীবনে এই ছবিটি প্রথমবার দেখার পরে সপ্তাহখনেক কারো সাথে কথা বলিনি। শুধু ভাবতাম, কেন এমন হলো? ওরকম হলে কি হতো।ওপারে ভালো থাকো কাজী জহির,প্রিয় নায়ক রাজ্জাক এবং সুস্থ থাকো প্রিয় নায়িকা শাবানা।
আমি ছবিটি মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথেই দেখেছি।যার সঙ্গে গিয়েছিলাম সেই লোকটি আর পৃথিবীতে নাই।
🎉
আমি এই যুগের ছেলে তারপরও ছবিগুলো অনেক ভালো লাগে এই ছবিটা কত সালে রিলিজ হয়েছে কেউ কি বলতে পারবেন??
চিত্র জগতের শ্রেষ্ঠ ছবি।
ছোট বেলায় ছাত্রাবস্হায় অবুঝ মন দেখে আমারও অবুঝ মনে শাবানাকে ভাল বেশে ফেলে ছিলাম। যার কারনে প্রথম বারেই একে একে ৭দিন ছবিটি দেখে ছিলাম।
এই ছবি টা আমি আব্বু এবং মার সঙ্গে কমপক্ষে ৫ বার দেখেছি মনে হয় আবার শৈশবে ফিরে গেলাম
hm
ছবিটি আমি হলে টিকিট কেটে ৮৯ বার দেখেছি,, আমার নিজের সিনেমা হলে চালিয়েছি এখনও ইউটিউব চ্যানেল এ দেখি,, তবে ভাই শিঘ্রই যদি দস্যু রানী ছবিটি যদি দিতেন খুব ভালো লাগতো,,,,
মেয়াদ উত্তীর্ণ গাজা খেলে যা হয় আরকি।
thanks for you comment
আপনি তো বিশ্ব রেকর্ড করে ফেলেছেন।
সোনালী যুগের কালজয়ী ছায়া ছবি।
এই ছবিটি একমাত্র ছবি যারা একবার নয় বারবার দেখে।
এসব ছবি কিন্তু ১৯৭০ সালে শুটিং হলেও মুক্তিযুদ্ধের জন্য ১৯৭১ সালে ছবিটি মুক্তি পেতে পারেনি পরে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে মুক্তি পায় আরো যেসব ছবি মুক্তি পায় যেমন মানুষের মন,অশ্রু দিয়ে লেখা,ছন্দ হারিয়ে গেল,সমাধান ও স্বীকৃতি।
right
ছবিটা আমি অনেক বার দেখছি কিন্তু কখনো বুরিং লাগেনি । অনেক ভালো ছবি।।
আমি তিনবার দেখলাম
After 49 years again watched the movie. I have been lost my panjabis hand to collect the tickets, remember the memory. Nice movie
Nice movie
অনেক বার দেখিছি এই মুবি টি রাজ্জাক শাবানা
Ami pray 100 bar dekhesi , tobuo mon vorena
hm onek sundor
আশির দশকে দু্ইবার
দেখেছিলাম। সময় পেয়ে আজ আবার দেখলাম।
এক কথায় বলব অতুলনীয়। আজকের অভিনয় শিল্পীদের শেখার আছে অনেক কিছু।
অবুঝ মন।নিখাত ভালোবাসা।অসাধারণ ।