প্রসাবের পরে ৪০ কদম হাটাহাটি করা যাবে? | প্রসাবের পরে ফোটা ফোটা আসলে করণীয় কি?
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 5 ก.พ. 2025
- প্রসাবের পরে ৪০ কদম হাটাহাটি করা যাবে?
পেশাব করার পর চল্লিশ কদম হাটার বিষয়ে কোন হাদীস নেই। সহীহ হবেতো দূরে থাক।
সুতরাং এটিকে হাদীসের কথা বলা হাদীসের নামে মিথ্যাচার হবে।
তবে হাদীসে পেশাব থেকে অধিক পরিমাণ সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।
কবরে অধিকাংশ ব্যক্তির আযাবের কারণ এই পেশাবের ছিটা থেকে বেঁচে না থাকা।
এখন প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিজের অবস্থা ও বয়স অনুপাতে কতক্ষণ পর্যন্ত পেশাব ঝরে সেই হিসেবে পেশাবের ফোটা থেকে বাঁচতে যা করণীয় তা করবে।
যদি ঢিলা বা টিস্যু নিয়ে হাটার মাধ্যমে পেশাবের ফোটা বন্ধ হয়, তাহলে তা করবে। আর যাদের টিস্যু নিয়ে হাটাচলা ছাড়াই পেশাবের ফোটা বন্ধ হয়ে যায়, তাদের জন্য এটার প্রয়োজন নেই।
আর সূরা তওবার ১০৮ নং আয়াতের ব্যাখ্যা হল, এ আয়াতে কুবাবাসীর প্রশংসায় নাজিল হয়েছে। যারা ঢিলার সাথে পানি ব্যবহার করতো। তাই যেহেতু এর মাধ্যমে অধিক পরিচ্ছন্নতা অর্জিত হয় এজন্য আল্লাহ তাআলা তাদের পবিত্রতার প্রশংসা করে উক্ত আয়াত নাজিল করেছেন।
প্রসাবের পরে ৪০ কদম হাটাহাটি করা যাবে
প্রসাবের পরে ফোটা ফোটা আসলে করণীয় কি
প্রসাবের পরে হাটাহাটি করা যাবে
প্রসাবের পরে হাটাহাটি
প্রসাব থেকে পবিত্র হওয়ার নিয়ম
প্রসাবের পরে নাচানাচি
প্রসাবের পরে
prosaber pore
bangla waz
new waz
বিঃদ্রঃ - আমাদের চ্যানেলে কোন এ্যাড চালু নেই, যদি আপনি ভিডিও দেখতে দেখতে এ্যাড পেয়ে যান। তাহলে বুঝবেন ইউটিউব কতৃপক্ষ এই এ্যাড চালু করেছেন, যা বন্ধ করার কোন ক্ষমতা আমাদের হাতে নেই।
Page - www.facebook.c...
#Bangla_new_waz_ওহীর_আলো
সুবহানাল্লাহ। জানতে পেরে খুব ভাল লাগলো।
জাঝাকাল্লাহ
টিস্যু ছাড়া পানি ব্যবহার করলাম কিন্তু একটু পর দেখলাম পেনিস থেকে ফোটা ফোটা বের হয় এখন তাহলে এটা কি করব।
01918-176955 শহীদুল ইসলাম শহীদ
যোগাযোগ করেন
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খইর।
জাযাকাল্লাহ
খুবই সুন্দর পোস্ট ❤❤
পানি ব্যবহারের পর এক দুই ফোঁটা প্রসাব আসে তখন কি হবে
01918-176955 যোগাযোগ
সুরা নেসার ৬৫নংআয়াতের,অর্থ বলেন ধন্যবাদ
فَلَا وَ رَبِّکَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ حَتّٰی یُحَکِّمُوۡکَ فِیۡمَا شَجَرَ بَیۡنَہُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِہِمۡ حَرَجًا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَ یُسَلِّمُوۡا تَسۡلِیۡمًا ﴿۶۵﴾
কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা বিশ্বাসী (মুমিন) হতে পারবে না; যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারভার তোমার উপর অর্পণ না করে, অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে তাদের মনে কোন দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়। [১] [১] এই আয়াতের শানে নুযুলের ব্যাপারে সাধারণতঃ একজন মুসলিম ও একজন ইয়াহুদীর মাঝে বিবাদের ঘটনা বর্ণনা করা হয়। রসূল (সাঃ)-এর কাছ থেকে ফায়সালা হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও মুসলিম উমার (রাঃ)-এর কাছ থেকে ফায়সালা নেওয়ার জন্য যায়। ফলে উমার (রাঃ) এই মুসলিমের শিরচ্ছেদ করেন। কিন্তু সনদের দিক দিয়ে এ ঘটনা সঠিক নয়। ইমাম ইবনে কাসীরও এ (ঘটনা সঠিক না হওয়ার) কথা পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। এই আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার সঠিক কারণ হল, রসূল (সাঃ)-এর ফুফুতো ভাই যুবায়ের (রাঃ) এবং অপর এক ব্যক্তির মধ্যে জমি সেচার নালা ও পানিকে কেন্দ্র করে ঝাগড়ার সৃষ্টি হয়। ব্যাপার নবী করীম (সাঃ) পর্যন্ত পৌঁছে। তিনি বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে যে ফায়সালা দিলেন তাতে জিত যুবায়ের (রাঃ)-এরই হল। ফলে দ্বিতীয় ব্যক্তি বলে উঠল যে, রসূল (সাঃ) এই ফায়সালা এই জন্য করলেন যে, যুবায়ের (রাঃ) তাঁর ফুফুতো ভাই হয়। এরই ভিত্তিতে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়। (সহীহ বুখারী, তাফসীর সূরা নিসা) আয়াতের অর্থ হল, রসূল (সাঃ)-এর কোন কথা অথবা কোন ফায়সালার ব্যাপারে বিরোধিতা করা তো দূরের কথা সে ব্যাপারে অন্তরে কোন 'কিন্তু' রাখাও ঈমানের পরিপন্থী। কুরআনের এই আয়াত হাদীস অস্বীকারকারীদের জন্য তো বটেই এবং সেই সাথে অন্য এমন লোকদের জন্যও চিন্তা ও চেতনার দ্বার উদ্ঘাটন করে, যাঁরা তাঁদের ইমামের উক্তির মোকাবেলায় সহীহ হাদীসকে মানতে কেবল সংকোচ বোধই করেন না, বরং হয় পরিষ্কার ভাষায় তা মানতে অস্বীকার করেন, নতুবা বিষয়ের সাথে সম্পর্কহীন অপব্যাখ্যা করেন, নতুবা বিশ্বস্ত রাবী (বর্ণনাকারী)-কে যয়ীফ বা দুর্বল আখ্যা দিয়ে হাদীস প্রত্যাখ্যান করার নিন্দনীয় প্রচেষ্টা চালান।
فَلَا وَرَبِّکَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ حَتّٰی یُحَکِّمُوۡکَ فِیۡمَا شَجَرَ بَیۡنَہُمۡ ثُمَّ لَا یَجِدُوۡا فِیۡۤ اَنۡفُسِہِمۡ حَرَجًا مِّمَّا قَضَیۡتَ وَیُسَلِّمُوۡا تَسۡلِیۡمًا
মুফতী তাকী উসমানী
না, (হে নবী!) তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না নিজেদের পারস্পরিক ঝগড়া-বিবাদের ক্ষেত্রে তোমাকে বিচারক মানবে, তারপর তুমি যে রায় দাও, সে ব্যাপারে নিজেদের অন্তরে কোনওরূপ কুণ্ঠাবোধ না করবে এবং অবনত মস্তকে তা গ্রহণ করে নেবে।
মাওলানা মুহিউদ্দিন খান
অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন
কিন্তু না, তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মু’মিন হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসম্বাদের বিচারভার তোমার ওপর অর্পণ না করে ; এরপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে তাদের মনে কোন দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তকরণে তা মেনে নেয়।
-An-Nisaa - 65
😊@@asad_chowdhury_18
কাপরের, উপর হালকা পানি,ছিটিয়ে দিবেন,ভাই
Mashalla
জাঝাকাল্লাহ
কি অবাক বিষয়!!! শুনেছিলাম স্পেন যখন মুসলিমরা বিজয় করে তখন নাছারা গন ঈশা আঃ পস্রাব নিয়ে আলোচনায় বেস্ত ছিল। মুসলিম পন্ডিত গন একই ঘটনায় জড়িত। আফসোস!!!
😮😮😮😮😮😮
🤲🤲🤲🥰🥰🥰🥰মাসাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
👍👍👍
সুরা বাকা রার ২৭৪নং,অর্থ বলবেন কি।
اَلَّذِیۡنَ یُنۡفِقُوۡنَ اَمۡوَالَہُمۡ بِالَّیۡلِ وَ النَّہَارِ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً فَلَہُمۡ اَجۡرُہُمۡ عِنۡدَ رَبِّہِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡہِمۡ وَ لَا ہُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ ﴿۲۷۴﴾ؔ
আল্লাযীনা ইউনফিকূনা আমওয়া-লাহুম বিল্লাইলি ওয়ান্নাহা-রি ছিররাওঁ ওয়া‘আলা-নিইয়াতান ফালাহুম আজরুহুম ‘ইনদা রাব্বিহিম ওয়ালা-খাওফুন ‘আলাইহিম ওয়ালা-হুম ইয়াহঝানূন।
যারা রাতে ও দিনে, গোপনে ও প্রকাশ্যে নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে তাদের রবের নিকট তাদের পুরস্কার রয়েছে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবেনা।
Those who spend their wealth (in Allah's Cause) by night and day, in secret and in public, they shall have their reward with their Lord. On them shall be no fear, nor shall they grieve.
Pesab korar por kew kew asen komor theke faw porzonto wash koren
Ita ki tik
😄😄😄😄😄😄😄
যে প্রসাব করার পর টিসু নিয়ে হাটা হাটি করলো,সে দাঁড়িয়ে থাকা প্রসাব করার সামিল।
পুরুষের পেশাবের নালী অনেক লম্বা ও পেচানো। প্রস্রাব শেষ হবার সাথে সাথে পেশাবের ধারা বন্ধ হয় না। তাই পেশাব শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গে পানি দ্বারা লজ্জাস্থান ধুয়ে ফেললে ধীরে ধীরে পেশাব বের হয়ে শরীর ও কাপড়ে তা লাগবে
Reference?
দলিল কোথায়?
যারা মাজুর তাহাদের কথা বলার দরকার ছিলো কমপক্ষে
জাযাকাল্লাহ
তাহলে
ধর্ম নিয়ে ব্যবসাকরা,হারাম,না,হালাল বলবেন কি।
ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা হারাম
তুমি কর নাকি
হারাম
ধর্ম নিয়ে ব্যাবসা করার মানে আগে বলেন
পাগলে কিনা কয় ছাগলে কিনা খায়
এগুলো শুনা মানে সময় নষ্ট করা।
কেন??
@@TowfiqIslam-t5y এটা কেন বলছি জানেন? যে আল্লাহর বিধি-বিধান নিয়ে তর্ক বিতর্ক করে সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছু না। ওর থেকে আল্লাহর কিতাব বুঝে বুঝে পড়ে আল্লাহ কি আদেশ করছেন, অথবা কি নিষেধ করছেন, সেটা সাধারণ লোকজনকে বোঝান।
ALLAH apnake sohi hadis bojhar tofik dan koru k AMIN
@@cffantv3528 আলহামদুলিল্লাহ!! আল্লাহ আমাকে সহিহ হাদিস বুঝার তৌফিক দান করিয়াছেন,, সেটা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব,,,,
@@cffantv3528 আল্লাহ আমাকে সহি হাদিসের বুঝ দান করিয়েছেন,, বিইযনিল্লাহ,, সেটাই হচ্ছে আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব, আহসান আল হাদিস,, উত্তম হাদিস,, সত্য হাদিস,, এই সত্য হাদিসের কিতাব আর এর সঙ্গে আল্লাহর করুণা থাকলেই আমার জন্য যথেষ্ট,,
তাহলে