@@nahidofgaming, মুমিন মুসলমানদের ডাকে আল্লাহ এই পৃথিবীতে সাড়া দিতে অক্ষম হলেও সনাতন শাস্ত্রানুসারে ভগবান ভক্তের ভক্তিপূর্ণ প্রার্থনায় সাড়া দেন । তার ভুরি ভুরি প্রমাণ গীতা ভাগবত পুরাণ শাস্ত্রের রয়েছে । ভগবদ্ভক্তি জনিত তপস্যার মাধ্যমে যে কেউ ভগবানের সাক্ষাৎ দর্শন লাভ করতে পারেন কিন্তু মুসলমানদের মতো অল্প বুদ্ধি সম্পন্ন ভোগবাদী, সুবিধাবাদী, ঈর্ষা হিংসাকারী সংকুচিত মনের অধিকারী ব্যক্তিরা ঈশ্বরের দর্শন লাভ তো দূরের কথা জান্নাতে যাওয়া থেকে সর্বদাই বঞ্চিত থাকবে । একথাও গীতার দৈবসুর সম্পদ বিভাগ যোগে রয়েছে ।
@@premanjandas6955 পন্ডিত জি আপনার কথার সাথে আমি একমত আল্লাহর আকার আছে এখন অধিকাংশ মুসলমান কুরআন পড়ে না অধিকাংশ হিন্দু তাদের ধর্মগ্রন্থ গুলো পড়ে না আর অধিকাংশ খ্রিষ্টান বৌদ্ধরা ও তাদের ধর্মগ্রন্থ খুলে দেখে না
আমার একটি প্রশ্ন : শনাতন ধর্মে অনেক ভগবান, প্রভু ,দেব ,দেবী ,সরস্বতী ,দুর্গা, কালি ,রাম ,কৃষ্ণ, আরো যে কত কিছু আছে , এদের মধ্যে থেকে সবচেয়ে বড় কে? কে এই পৃথিবী ,আকাশ, সূর্য ,চন্দ্র ,গ্রহ নক্ষত্র, এবং পৃথিবীর মধ্যে থাকা সকল প্রাণী কে সৃষ্টি করেছেন? তার বিস্তারিত পরিচয় জানতে চাই। এখন তিনি কোথায় আছেন? তিনি কি কোন দিন পৃথিবীতে এসেছিলেন?
Sab Baro Baro Allem. Der. Balen. * Barmingham manuscript. Carbon date. 568. To. 645. Ad Mahan NOBI. 570. To. 632. Ad ( 95-5% Acuret. ) Without Vowel dot 1924 Hafs QURAN vowel. Jukto Kano. ?
যারা বেশি জানে তারা ততো বেশি অজ্ঞ হয়।জাকির নায়েক,ব্রাদারস রাহুলের মত আলেমরা 6কে 9আর 9কে 6বানাতে সময় লাগে না।সনাতন ধর্মাবলাম্বীরা সব ধর্মকে সম্মান করে সকল জাতির সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে চায় আর এসব আলেমরা সকল ধর্মের সমালোচনা না করে,তারা বলে ইসলাম বাদে সব ধর্ম মিথ্যা বলে, এরা শুধু হিন্দু,মহলিম,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টানদের মাঝে সীমারেখা তৈরি করে,মানব জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে ।তারা চায় এক জাতি অন্য এক জাতির সঙ্গে মারামারি কাটাকাটি করুক আলেমরা এটাই চায়।
আল্লাহর আদলে হজরত আদম ( আঃ ) কে কখনোই সৃষ্টি করেন নি ।( নাউযু বিল্লাহি মিনযালিক ) ।আর সমস্ত নবীদের মধ্যে আমাদের নবীপাক হযরত মহম্মদ( সাঃ) সবচেয়ে রূপবান ; তারপর হযরত ইউসুফ ( আঃ) ! এখন যদি হজরত আদমকে আল্লাহর সুরাতে গড়া হয়ে থাকে তাহলে শ্রেষ্ট নবীর চেয়েও তিনি সুন্দর কিন্তু এটা কি সম্ভব ? কোরাণ - হাদিসে এমন পরষ্পর বিরোধি কথা থাকে না ।এছাড়াও আপনার বক্তব্যের সবচেয়ে বড়ভুল হল এই যে,- মহান আল্লাহ্পাকের কোন অংশিদার নেই - সুরাতের শরিক থাকবে কেন ? ! এর চেয়ে ঘোর কোরাণ - বিরোধি কথা আর হতে পারে না ।এছাড়াও আপনি বলেছেন ,আদম ষাট হাত লম্বা ছিলেন ,,- ওটা ষোলো ফুট হবে ! আরও একটি কথা না বলে পারছি না - জান্নাত - জাহান্নাম- মাটি আল্লাহ যাকেই যাকেই জবান দিবেন সে কথা বলবে ; এর জন্যে কেউ ব্যক্তি হয়ে যায় না ।
আপনদের বিভিন্ন গ্রন্থে বিভিন্ন রকম অনুবাদ। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বলছে আল্লাহর নিজের আকৃতিতে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহ চাইলে ব্যক্তি সৃষ্টি করতে সক্ষম। আদম কি ব্যক্তি নয়?
এখানে কিয়ামত দিবস উল্লেখ করে বলা হয়েছে,,,এর পর এমন ভিডিও করলে অনুগ্রহ করে পুরো অর্থটা বলবেন,,,যদি পারেন তার আগের ও পরের আয়াতের অর্থ গুলো বলবেন,,, সূরা আয যুমার,,, আয়াত,,,,৬৭,,, এখানে বলা হয়েছে,,, তারা আল্লাহর যথোচিত সম্মান করেনা । কিয়ামত দিবসে সমস্ত পৃথিবী থাকবে তার হাতের মুষ্টিতে এবং আকাশ মন্ডলী ভাঁজ করা থাকবে তার ডান হাতে । পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাকে শরীক করে তিনি তার উর্ধে,,,
@@premanjandas6955 আপনি কোন ধর্মের অনুসারী? হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্ম এসব নাম তো আপনাদের ধর্ম গ্রন্থে উল্লেখ নাই। #আপনাদের ধর্ম গ্রন্থ অনুযায়ী ধর্মের সঠিক নাম পরিচয় কি? #বেদ, গীতা, উপনিষদ, পুরান ইত্যাদি কোন ধর্মের ধর্ম গ্রন্থ, আপনাদের ধর্মীয় কালচারের সাথে এগুলো তো মিলছেনা। দূর্গা, স্বরস্বতি, লক্ষি, গণেশ, বিশ্বকর্মা, শীতলা ইত্যাদি সব ভগবানদের নাম পরিচয় তো বেদ, গীতা ইত্যাদি গ্রন্থে উল্লেখ নাই, বরং এসব গ্রন্থে স্পষ্ট বলা হয়েছে মূর্তিপূজা নিষিদ্ধ পাপ কাজ। তো এসকল কথিত ভগবানেরা আসলো কোথাথেকে? আপনাদের নাম পরিচয়হীন এই ধর্মটা কি আসলেই মিথ্যা বানোয়াট কুসংস্কার নাকি সত্যতা আছে? দয়াকরে ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স সহ উত্তর দিন। গ্রন্থের নাম, পৃষ্ঠা নম্বর, শ্লোক নম্বর উল্লেখ করলেই হবে আমি মিলিয়ে নিবো। বিঃদ্রঃ প্লিজ মনগড়া দর্শন আর বানোয়াট কিচ্ছা শুনাতে আসবেন নাহ! শুধু রেফারেন্স উল্লেখ করলেই হবে। সত্য ধর্ম হলে অবশ্যই প্রমাণ থাকবে। ধন্যবাদ
@@premanjandas6955আপনারা ত আপনার ভগবান কে বানান আবার তাকে লাথি দিয়ে দুবিয়ে দেন তাহলে কি করে তারে মানলেন আমরা আল্লাহ ক না দেখে বিশ্বাস করি। আপনার ত আপনাদের ত সব ভগবানের ছেহেরা দেখছেন একজনের বারোটা হাত একজনের কপালে চোখ একজনের দুই হাত জিব্বা
@@premanjandas6955 আল্লাহ অজানা নন আল্লাহর রূপ আমাদের কাছে অজানা। এত মহান পবিত্র সত্যকে দেখার মত সেই ক্ষমতা সেই শক্তি মানব জাতির মধ্যে নেই। আমি নিজের চোখে মঙ্গল গ্রহ দেখি না বলে এটা বলতে পারবো না যে মঙ্গল গ্রহ নেই। সেটা দেখার মত ক্ষমতা এখন আমার কাছে নেই।
@@surajs8901 দাদা এটা WhatsApp University থেকে পাওয়া তথ্য, আসল তথ্য হলো ওয়ার্ল্ড ফাস্টেস্ট গ্রইং রিলিজিয়ন হলো ইসলাম। দাদা আপনাকেও দাওয়াত দিলাম আপনিও পরে দেখেন নিরপেক্ষ একটা হৃদয় নিয়ে। এবং কারণ টা নিজেই খুঁজে বের করেন।🤍
মুসলমান ধর্মে সবসময়ই বলা হয়, "আল্লাহ নিরাকার"। আল্লাহ সম্পর্কে তিনি নিজেই খুব সংক্ষেপে সবচেয়ে সুন্দর সংগা দিয়েছেন সুরা ইখলাসে। "আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাকে কেউ জন্ম দেয়নি এবং তিনিও কাউকে জন্ম দেননি। তিনি কাহারো মতন নয়। তিনি অতুলনিয় কাহারো সংগে তাকে তুলনা করা যাবেনা"। অন্য যাগায় বলেছেন, "আহার ও নিদ্রা তাকে স্পর্স করেনা"। অর্থাত তিনি কখনো নিদ্রা যান না এবং আহারও করেন না। হাদিস নং ৬০০৯, "আদমকে আল্লাহ তার নিজের মতো করে সৃষ্টি করেছেন" কথাটা সঠিক নয়। জান্নাত, জাহান্নাম কোন ব্যাক্তি নয়। সাধু বাবা যদি দয়া করে কুরানের ইংরেজি বা বাংলা ভার্ষন পড়েন তাহলে আপনার ধারনা পরিস্কার হবে ইনশাল্লাহ ।
মুসলমানদের মধ্যে অসংখ্য মতভেদ। জাকির নায়েক, ইসমাইল অফিসিয়াল আল্লাহর রূপ স্বীকার করে ভিডিও প্রকাশ করেছেন। আপনি বলছেন আল্লাহর রূপের অভাব আছে। অভাব মানে আল্লাহ অপূর্ণ।
@@rajufahad7788 কারখানায় বানানো ইসলাম ধর্ম। কারন, কারখানায় যেটা তৈরি হয় তাকে অতিরিক্ত চাপে, তাপে, ধলা -মুচরিয়েই তৈরি করা হয়। তা এ ভিডিও তে স্পট্। তাই বলি নিজের অস্তিত্ব এর কথা চিন্তা করে সঠিক পথে আশুন। হরে কৃষ্ণ।।
@@rajufahad7788 কি সুন্দর শিক্ষা. সূরা 33 37. আর স্মরণ করো! তুমি তাকে বলেছিলে যার প্রতি আল্লাহ্ অনুগ্রহ করেছেন ও যার প্রতি তুমি অনুগ্রহ করেছ -- ''তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই রাখো, আর আল্লাহ্কে ভয়ভক্তি করো, আর তুমি তোমার অন্তরে যা লুকিয়ে রেখেছিলে আল্লাহ্ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন, আর তুমি মানুষকে ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহ্রই বেশী অধিকার যে তুমি তাঁকেই ভয় করবে।’’ কিন্তু যায়েদ যখন তার থেকে বিবাহবন্ধন সন্বন্ধে মীমাংসা করে ফেলল তখন আমরা তাকে তোমার সাথে বিবাহ দিলাম -- 🔉🔉🔉🙄🙄যাতে মুমিনদের উপরে কোন বাধা না থাকে তাদের পালকপুত্রদের স্ত্রীদের ব্যাপারে, যখন তারা তাদের থেকে বিবাহবন্ধন সন্বন্ধে মীমাংসা করে ফেলে। আর আল্লাহ্র নির্দেশ প্রতিপালিত হয়েই থাকে।
যিনি সমস্ত মাখলূকাতকে হাতের মুঠায় বা হাতের তালুতে রাখতে পারেন তিনি কত বড় তা কি অনৃুমান করা যায়? তিনি নিরাকার নয়।তার আকার আছে। তিনি আল্লাহর মত,তার মত কিছু নাই।
এই আয়াত টিও কিয়ামতের দিনের কথা বলছে,,,এর আগের ও পরের আয়াত গুলো পরে দেখবেন,,, এখানে বলা হয়েছে,,,,,অবিনশ্বর শুধু তোমার রবের মুখমন্ডল যিনি মহিমাময়, মহানুভব । (কোন বিষয়ে কথা বলতে গেলে সে সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে তাহলে বলবেন না,,,পারলে কোরআন ভালো ভাবে পরেন তাহলে দেখবেন কোরআন আপনার জীবনকে বদলে একটি সুন্দর জীবন গঠনের সঠিক পথ পেয়ে যাবেন),,,
স্যামইল্লা রায়) আমি বুঝতে পারলাম তুই একটা কট্টর হিন্দু মৌলবাদী উগ্র জারজ জঙ্গি , এবং বলৎকার হওয়া মূর্খ হিন্দু । তা তোর লেখাতেই স্পষ্ট , বশির ভাগ মূর্খ রাই ধর্মের ছায়া তলে থাকে যেমন তুই স্যামইল্লা৷।
আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,, কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন, আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,, এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,, যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
@@raizinahmed3788) আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন, আপনিই অর্থ বোঝেন আর কেউ বোঝেনা, এসব তেনাবাজি ছেড়ে দেন। নইলে গাধার চেঙ ঢুকাইয়া আপনার পুটকি পটাইয়া ফেলা হবে, এবং ১০ জন young boy দিয়া বলৎকার করাইতে করাইতে জান্নাতের হুর পরি দের কাছে পাঠাইয়া দিমু কইলাম ইনশাল্লাহ আ্ মি্ ন্ ওয়াখরাজাতিল আ্ মি্ ন্ অলিল্লাহিলহামদ কুত্তা রাব্বুল আলামীনের উপর আ্ মি্ ন্ ।
আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,, কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন, আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,, এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,, যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
@@prodiprd2355) প্রদ্বিপ, রাতুলের সাথেত আমার সম্পর্ক তোরমা ই ত করে দিয়েছে,তোর মার বার্দ্ধক্যের জন্য তোর মা আর সহ্য করতে পারছেনা, তার পারেও তোর মা কাজ চালিয়ে নিচ্ছিল,কিন্তু রস না থাকার কারণে থুথু দিয়ে চালিয়েচি, এরপর তোর মা বলে পুটকি দিয়ে করতে, আমি ক্ষানিকটা অসস্তি প্রকাশ করাতে তোর মা আমাকে রাতুলকে ঠিক করেদে্, আমি নিয়মিত রাতুলের সাথে বলৎকারের কাজচালাইতেছি। যা তোর মাকে জিগ্যেস কর সবই জানতে পারবি, আমার কোন দোষ নাই সব তোর মার ইচ্ছাতেই হয়েছে । প্রদ্বিপ তই কিছু মনে করিসনা আসলে আমি তোর মায়ের গোপন কথা গুলো এতদিন তোকে জানাইতে ছাই নাই, এখন তুই সবই জেনে গেলি,এগুলো মনে রাখিসনা, জীবনে পথ চলতে গেলে আরও কত কথা জানবি। প্রদ্বিপ তোর কাছে একটা বিশেষ অনুরোধ, তোর মাকেযে আমি বলৎকার করেছি, একথাটা আরযেন কেউ নাজানে, এটা শুধু তুই আর আমি ছাড়া আর কেউ নাজানে, আমি জানি তুই আমার কথাটা রাখবি, আর বিশেষ কি, ইতি তোরই আসল বাবা, ও কে ভালো থাকিস কইলাম ।।
@@krishnaconsciousness914 no never didi vai manush kokhono vogoban hote parena ar apnader vogobat Gita te amader sesh nobir kotha ullekh ache aktu porun 🥰
@@premanjandas6955 গুরুজী!= ইসলাম আদম আঃ থেকেই আছে আর ইসলাম সব ধর্মকে সম্মান দিতে বলেছেন, তাই আমি আপনাকেও সম্মান করি বেয়াদবি নিবেন না? সহিহ মুসলিম শরীফে হাদিস নং - ৬৯০০ সঠিক ব্যাখ্যা জানুন- একজন বড় আলেমের সাথে পরামর্শ করুন। আমি এই টার ব্যাখ্যা জানি কিন্তু আমি আপনার সম্মানার্থে তর্ক বিতর্ক করতে চায় না!আমি ছোট মানুষ;তাই বড়দের সাথে কথা বলতে বলেছি॥ * আল্লাহু আকবার অর্থ- আল্লাহ তায়ালা সর্ব শক্তিমান-কুদরত; তিনার ক্ষমতা দ্বারা নিজের ইচ্ছায় আকৃতি ধারণ ক্ষমতা রাখেন। যেমন: জ্বীন/ফেরেশতাদের সেই ক্ষমতা দিয়েছে। জ্বীন জাতিকে আল্লাহ তায়ালা লিঙ্ক দিয়ে সৃষ্টি করেছেন।কিন্তু-ফেরেশতারা পানাহার আহার মলত্যাগ আর ঘুম থেকেও পবিত্র তাদের কে আল্লাহ তায়ালা লিঙ্ক হীন ভাবে সৃষ্টি করেছেন, তাহারা কোনো উপাসনার যোগ্য নন;কারণ তারা আল্লাহর বান্দা এবং ফেরেশতারা নূরের সৃষ্টি।*গুরুজী= আল্লাহ তায়ালার সিফাত: তিনি আহার অথবা পানাহার ও মলত্যাগ এবং কাম বাসনা... এবং মানবিক অনেক গুণাবলী থেকে পবিত্র। আল্লাহ তায়ালা আদম আঃ কে আল্লাহর কুদরতী উত্তম পছন্দের সিফাতের-সুন্দর্যের নেয় সৃষ্টি করেছেন। কারণ সব চেয়ে উত্তম কুদরতীর সুন্দর আকৃতি হলো আল্লাহর কুদরতী আকৃতি; তাই আবার আল্লাহ তায়ালা বলেন সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হলো মানুষ আর মানুষ চাঁদের থেকেও সুন্দর; কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেন সৃষ্টির সবচেয়ে সুন্দর হলো মানুষ। মানুষ কে আল্লাহ তায়ালা সব চেয়ে আদর করে নিজ কুদরতি হাতে পয়দা করেছেন।
গুরু জি আল্লাহ নিরাকারে ও সমাসীন। আল্লাহ শাখার ও মাঝে সমাসীন। আল্লাহ তন্দ্রা ও নিদ্রাহীন। আল্লাহ অনাদি ও অনন্ত। আল্লাহ আলীও অন্তহীন। আল্লাহ আরশের মাঝে ও সমাসীন পৃথিবীতে বিরাজমান। আল্লাহ সহল গ্রহের অধিপতি। তিনি চিরঞ্জীব চিরস্থায়ী তাহার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি স্ত্রী সন্তান বিহিন। সহল সৃষ্টি জগত তার সামনে সেজদারত। ধন্যবাদ আপনাকে নাজের তালুকদার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ থেকে।
হরে কূষ্য।জয় নিতাই।ধন্যবাদ জানাই পভু খুব সুন্দর করে কুরান এবং গীতা ধেকে পাঠ করে আমাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। এভাবে কুরান পাঠ করলে মুসলিমরা ও বুঝতে পারবেন হিন্দুরাও কুরান পাঠ করতে পারে। জয় শী ভাগবদ গীতা। জাগো হিন্দু জাগো।
আল্লার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে গেলে তার সৃষ্টি সম্পর্কে আগে জানুন,,,,যেমন,,২১ নং,,,, সূরা আম্বিয়া ২১-৩৩ নং আয়াত পরে দেখুন,, আল্লাহ কি বলেছেন,,,,এমন অনেক আয়াত আছে,,,,যা পরলে তার অস্তিত্ব সম্পর্কে আপনার ধারণা আসবে,,,
পণ্ডিত জি আমার দুটো প্রশ্ন আছে জানতে চাই হরে কৃষ্ণর মানে কি দু'নম্বর প্রশ্ন বল হরি হরি বল এর মানে কি আরো একটা প্রশ্ন মনে পড়ে গেল তিন নম্বর প্রশ্ন নমস্কার অর্থ তার মানেটা কি জানাবেন কেন বাচ্চাকে বড়রা নমস্কার বলতে পারবে না কিন্তু বাচ্চা যদি বড়দেরকে নমস্কার বলে তার উত্তরও বড়রা দিতে চায় না এটার মানে কি অতি অবশ্যই জানাবেন
হরে মানে কৃষ্ণের অন্তরঙ্গ আনন্দ দায়িনি শক্তি রাধা। কৃষ্ণ মানে যিনি সবাইকে আকর্ষণ করেন, ভগবান। হরি হরি বল মানে ভগবানের নাম জপ কীর্তন কর। নমস্কার মানে আমি নই, আপনিই শ্রদ্ধার পাত্র। ন মানে না আর ম মানে আমি। আমি নই।
দাদা আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি টা একটু পরিবর্তন করবেন প্লিজ ডাক্তার জাকির নায়েক বললেন আল্লাহ নিরাকার কিন্তু এরপর কি বললেন সেটা তো তুলে ধরেননি আমার জানা সোনায় আপনার চাইতেও বড় হিন্দু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জাকির নায়েকের সাথে আলোচনা করেছেন সেখানে আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে আলোচনা করেছেন আপনি যদি সেই ভিডিও গুলো দেখবেন তা আপনার জন্য আরো ভালো হবে
"ব্যক্তি" শব্দটি ব্যবহৃত হয় "মানুষের ক্ষেত্রে" অর্থাৎ মানুষ বোঝাতে। "ব্যক্তিকে" আপনি "মানুষের" সমার্থক শব্দ বলতে পারেন। এ হিসাবে,আপনার "আল্লাহ এবং জান্নাত, জাহান্নামকে ব্যক্তি বলা উচিত হয়নি।" মানুষ মানুষের মতো, গরু ছাগল গরু ছাগলের মতো, ------------------আর আল্লাহ আল্লাহর মতো। (((মানুষকে আপনি এটা বলতে পারবেন না যে মানুষ গরু বা ছাগলের মতো।))) আল্লাহর নাক,কান মুখ,চোখ সব আছে।কিন্তু, >তার মুখ তার মুখের মতো, >তার চোখ তার চোখের মতো, >তার কান তার কানের মতো, >তার নাক তার নাকের মতো। -------------এটা আশা করি,মনে রাখবেন।
@@premanjandas6955 আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,, কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন, আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,, এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,, যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
@Mr.Sourav Sen হে কৃষ্ণ, পুরুষ শব্দের অর্থ আত্মা ৷ সুতরাং উত্তম পুরুষই হলেন, পরমাত্মা বা পরমেশ্বর ৷ যাকে আপনারা সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেন ৷ তিনিই বেদে পুরুষোত্তম ৷
ভগবান কৃষ্ণের পুরুষ-মহিলার মিলন সেক্স দেখতে পারে না। তাহলে ব্যভিচার বেশ্যা খানায় যে নাপাক কাজে মানুষ শামিল হচ্ছে এটাতো কৃষ্ণ দেখতে পায় না। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তাহলে ব্যভিচার করা আজাদি। যেহেতু কৃষ্ণ মানুষের উলঙ্গ কিছু দেখে না। বা বা বা বা 😆😆
হরে কৃষ্ণ ! He(Brahman/God) in whom the heaven, the earth, the antariksha (sky), the mind with the pranas(life) are centred; know him to be the one Atman(spirit) of all; abandon all other speech; this is the road to immortality. ( Mundaka Upanishad 2/2/5)
Allah er 2 hath er kotha r Allah adomer motho rup ei sob vuya kotha koi pan? Apnar kache je Quarn ache r muslim ra je quarn pore ta alada.... R Quarn manuser lekhana eta Allah er bani... Ta hole eta thik thak kore manus ki kore likbe.... Apnar chaite onek boro pondith ache jara Quarn er Kotha ghulo vul proman korte asechilo.... Vul tho payini borng tara Quarn er bani sune mugdho hoye Islam grohon korechen... Tai onno dhormer bani quarn er bani bole prochar kora theke birotho thaken... Allah apnake sothik ta bujar toyfik dan koruk... Ameen
Kolkata= Being Hindu Prabhu, what is the necessity to discuss about ALLAH of Muslim community? Let it be done by Muslims only ! Hindus are supposed to discuss own Religious matters only.Otherwise there may be communal unrest which must be avoided.Joy Guru. Bhahwan Ramkrisnadev did not tried for this.Although it is believed He initiated himself in 3 Religions..
@@premanjandas6955 বউয়ের কাছে সকল কাপুরুষও বীরপুরুষের ভাব নেয়😂 নিজেকে বীরপুরুষ প্রমাণ করতে গেলে পুরুষের সম্মুখীন হতে হবে। তার জন্য জ্ঞান বাড়ানো প্রয়োজন। যেটা আপনার নেই আমার ধারণা আপনার কথায় সেটা স্পষ্ট। আগে নিজের ধর্মকে ভালোভাবে নিজের বুদ্ধি দিয়ে যাচাই করুন, এরপর কুরআন ভালোভাবে পড়তে শিখুন। তারপর বলবেন। জাকির নায়েক সাহেবের বক্তব্যকে কাট করে পেশ করেছেন, এতেই কি আপনার দুর্বলতা প্রকাশ পায় না?
1)আরে দাদা,,আপনি ইসলাম নিয়ে এত অযৌক্তিক হাস্যকর মিথ্যাচার কিভ একটা কথা বুঝি না আপনি বেদ মানেন গাভীকে মাতৃগ্যান করে পুজা করেন,,এই পুজো পাইছেন কই?অথচ সেই শাস্ত্রই কিনা বলে গরু বলি দিলে স্বর্গ লাভ হয়,দম্পত্তি গরু গোশত খেয়ে মিলিত হলে সন্তান ভালো হয় আরও কত কি,,, বেদের মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র এগুলো বোঝেন ত? গরুর মাংস খেতে খুব সুস্বাদু আপনার ভগবান ইন্দ্র বলে,,খেয়ে খুব স্বাদ পায়,,, রেফারেন্স নিবেন না??২০৪০০+ মন্ত্র পড়বেন একদিনে কেমনে,,একটু আপনাক সাহায্য করি কেমন🙂🙂,,,চিন্তা করেন না আপনার পবিত্র শাস্ত্র থেকে গরু মাংস খাওয়ার বিধান দিয়ে দিচ্ছি,,আমি না স্বয়ং পরমাত্মা দিয়েছে,,,, ঋগবেদ(RIG VEDA) এর মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র,,10/86/13-14,,10/16/7,,10/89/14,,10/79/6,,10/91/14,,6/16/47,,6/39/1,,10/86/14,,10/28/3,,10/27/2,,5/9/29,,6/17/11,,5/29/8,,1/162/2,,1/163/13,,1/162/11,,ধুর দাদা শুধু রিগবেদ নিয়ে থাকলে য্যজুর্বেদ থেকে কখন মা সমতুল্য গরুর গোশত খাওয়ার বিধান দেখবেন??,কৃষ্ন যজুর্বেদ তৈত্তিরীয় সংহিতা ২ কান্ড/১ম প্রপাঠক,,শুক্ল যজুর্বেদ, শতপথ ব্রাম্ভন ২-৩ কান্ডে ত রাজা বাড়িতে আসলে গরুর গোশত দিয়ে আপ্যায়ন করতে হবে,,গোপথ ব্রাম্ভন এর ৩ য় অধ্যায়ে এর ১৭ নং শ্লোকে ত গরু দিয়ে যোগ্য করলে সরাসরি স্বর্গে যাবেন অথর্ভবেদ(OTHOVA VEDA),,এর 14/1/13,,18/2/6 এর 8,,পড়েন আরে দাদা বেদের সংহিতা অংশের পরে ব্রাম্ভন অংশ রচিত হয় জানেন ত নাকি??এর ব্রাম্ভন এর 1/3/4,,2/6/8,,4/18/8,,1/1/4,,3/1/2/21,,দিয়ে ভিডিও বানায়েন দাদা গরুর গোশতের জন্য ,,অহ একটা জিনিস লিখি নি গোপথ ব্রাম্ভন এর রেফারেন্স এ কিন্তু আপনি গরুর,চোখ,মাংস,ঠ্যাং এসব কিভাবে বন্টন করবেন তারও নিয়ম দেওয়া আছে,,রামায়ণে যে রামচন্দ্র স্বয়ং নিজে গোমাংস খাইছে তা ত আপনারা সব হিন্দুই জানেন,,,গরুর মাংস দিয়ে পিন্ড দিলে যে আপনার পুর্বপুরুষ এক বছর সন্তষ্ট থাকতে গীতার এই শ্লোক ত জানেনই,,বিয়ের পর নিশ্চয় ভালো, সুস্থ,সবল সন্তান চায় সবাই,,এজন্য আপনাকে এবং আপনার স্ত্রীকে গরু গোশত খেয়ে মিলিত হতে হবে,,অহ এজন্য আপনাকে অথর্ববেদের গোপথ ব্রাম্ভন এর উত্তরভাগ ২য় অধ্যায় ১ নং শ্লোক পড়া লাগবে এবং মানা লাগবে,,যোগ্যে গরু,ছাগল বলির যে কত পুন্য তা জানতে খুলুন,ব্রম্ভসুত্র ৩/১/২৫,🙂🙂আদিশঙ্কর আচার্যক চেনেন ত??যোগ্যে গরু বলি যে পুন্য,শাস্ত্র দিয়ে প্রমানিত ব্রম্ভসুত্র খুললেই পাবেন,,🙂🙂,,,বৃহদারন্যক উপনিষদ ৬/৪/১৮ খুলেন ত দাদা,,অহ দাদা আর্যদের যে শাখা পারস্যে বাস করত তাদের গ্রন্থ আবেস্তা সম্পর্কে ত জানেন কিন্তু ১০০ ঘোড়া,১হাজার ষাড়,দশ হাজার ভেড়া বলি দেওয়ার কথা জানেন না অহ দাদা বাড়িতে ব্রাম্ভব গেলে তাকে কিন্তু অবশ্যই গরুর গোশত খাওয়াতে হবেমনুসংহিতা থেকে বললাম আরকি,,বিশিষ্ট সংহিতার ৪ অধ্যায় ৬-৭ মন্ত্র পড়বেন কবে,,গরুর গোশত খেয়ে ভালো বাচ্চা নিবে না নাকি জাতি,,,অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় গরু খেলে,,শাস্ত্র ত তাই বলে,,পুরান মানেন কলিকা পুরান আর খুললাম না,,,সব রেফারেন্স আর সব গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিলাম না,,অত লেখা কমেন্ট এ ধরে না ত🙂🙂হাল্কা দিলাম এই জন্য,,
@@premanjandas6955 গোহত্যাতে স্বর্গ লাভ হয়,ভালো সন্তাত লাভ হয়,রোগ মুক্তি হয়,মিথ্যাচার কেন করেন? 1)আরে দাদা,,আপনি ইসলাম নিয়ে এত অযৌক্তিক হাস্যকর মিথ্যাচার কিভ একটা কথা বুঝি না আপনি বেদ মানেন গাভীকে মাতৃগ্যান করে পুজা করেন,,এই পুজো পাইছেন কই?অথচ সেই শাস্ত্রই কিনা বলে গরু বলি দিলে স্বর্গ লাভ হয়,দম্পত্তি গরু গোশত খেয়ে মিলিত হলে সন্তান ভালো হয় আরও কত কি,,, বেদের মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র এগুলো বোঝেন ত? গরুর মাংস খেতে খুব সুস্বাদু আপনার ভগবান ইন্দ্র বলে,,খেয়ে খুব স্বাদ পায়,,, রেফারেন্স নিবেন না??২০৪০০+ মন্ত্র পড়বেন একদিনে কেমনে,,একটু আপনাক সাহায্য করি কেমন🙂🙂,,,চিন্তা করেন না আপনার পবিত্র শাস্ত্র থেকে গরু মাংস খাওয়ার বিধান দিয়ে দিচ্ছি,,আমি না স্বয়ং পরমাত্মা দিয়েছে,,,, ঋগবেদ(RIG VEDA) এর মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র,,10/86/13-14,,10/16/7,,10/89/14,,10/79/6,,10/91/14,,6/16/47,,6/39/1,,10/86/14,,10/28/3,,10/27/2,,5/9/29,,6/17/11,,5/29/8,,1/162/2,,1/163/13,,1/162/11,,ধুর দাদা শুধু রিগবেদ নিয়ে থাকলে য্যজুর্বেদ থেকে কখন মা সমতুল্য গরুর গোশত খাওয়ার বিধান দেখবেন??,কৃষ্ন যজুর্বেদ তৈত্তিরীয় সংহিতা ২ কান্ড/১ম প্রপাঠক,,শুক্ল যজুর্বেদ, শতপথ ব্রাম্ভন ২-৩ কান্ডে ত রাজা বাড়িতে আসলে গরুর গোশত দিয়ে আপ্যায়ন করতে হবে,,গোপথ ব্রাম্ভন এর ৩ য় অধ্যায়ে এর ১৭ নং শ্লোকে ত গরু দিয়ে যোগ্য করলে সরাসরি স্বর্গে যাবেন অথর্ভবেদ(OTHOVA VEDA),,এর 14/1/13,,18/2/6 এর 8,,পড়েন আরে দাদা বেদের সংহিতা অংশের পরে ব্রাম্ভন অংশ রচিত হয় জানেন ত নাকি??এর ব্রাম্ভন এর 1/3/4,,2/6/8,,4/18/8,,1/1/4,,3/1/2/21,,দিয়ে ভিডিও বানায়েন দাদা গরুর গোশতের জন্য ,,অহ একটা জিনিস লিখি নি গোপথ ব্রাম্ভন এর রেফারেন্স এ কিন্তু আপনি গরুর,চোখ,মাংস,ঠ্যাং এসব কিভাবে বন্টন করবেন তারও নিয়ম দেওয়া আছে,,রামায়ণে যে রামচন্দ্র স্বয়ং নিজে গোমাংস খাইছে তা ত আপনারা সব হিন্দুই জানেন,,,গরুর মাংস দিয়ে পিন্ড দিলে যে আপনার পুর্বপুরুষ এক বছর সন্তষ্ট থাকতে গীতার এই শ্লোক ত জানেনই,,বিয়ের পর নিশ্চয় ভালো, সুস্থ,সবল সন্তান চায় সবাই,,এজন্য আপনাকে এবং আপনার স্ত্রীকে গরু গোশত খেয়ে মিলিত হতে হবে,,অহ এজন্য আপনাকে অথর্ববেদের গোপথ ব্রাম্ভন এর উত্তরভাগ ২য় অধ্যায় ১ নং শ্লোক পড়া লাগবে এবং মানা লাগবে,,যোগ্যে গরু,ছাগল বলির যে কত পুন্য তা জানতে খুলুন,ব্রম্ভসুত্র ৩/১/২৫,🙂🙂আদিশঙ্কর আচার্যক চেনেন ত??যোগ্যে গরু বলি যে পুন্য,শাস্ত্র দিয়ে প্রমানিত ব্রম্ভসুত্র খুললেই পাবেন,,🙂🙂,,,বৃহদারন্যক উপনিষদ ৬/৪/১৮ খুলেন ত দাদা,,অহ দাদা আর্যদের যে শাখা পারস্যে বাস করত তাদের গ্রন্থ আবেস্তা সম্পর্কে ত জানেন কিন্তু ১০০ ঘোড়া,১হাজার ষাড়,দশ হাজার ভেড়া বলি দেওয়ার কথা জানেন না অহ দাদা বাড়িতে ব্রাম্ভব গেলে তাকে কিন্তু অবশ্যই গরুর গোশত খাওয়াতে হবেমনুসংহিতা থেকে বললাম আরকি,,বিশিষ্ট সংহিতার ৪ অধ্যায় ৬-৭ মন্ত্র পড়বেন কবে,,গরুর গোশত খেয়ে ভালো বাচ্চা নিবে না নাকি জাতি,,,অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় গরু খেলে,,শাস্ত্র ত তাই বলে,,পুরান মানেন কলিকা পুরান আর খুললাম না,,,সব রেফারেন্স আর সব গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিলাম না,,অত লেখা কমেন্ট এ ধরে না ত🙂🙂হাল্কা দিলাম এই জন্য,,
(2) দাদা আপনি হয়তো বেদে গিয়ে খুজবেন গো মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে কোন মন্ত্র আছে নাকি?? জি দাদা আছে ত,২০ হাজার+ মন্ত্রে কতদিনে খুজবেন,,আপনাক আমিই সাহায্য করিচ্ছি,, আমি মিথ্যুক না, আমরা মুসলিম 🙂🙂 বেদের যেসব মন্ত্রে গরু খাওয়া বারন আছে সেসব মন্ত্র নেন এবার রিগবেদের(Rig Veda):1/164/80,,8/101/15,,40 er 7,,1/164/26,,1/164/40,,5/83/8,,7/6/21/9,,7/56/16,,10/87/16,,8/101/15,,অথর্ভবেদ(Otharvo Veda):6/140/2,,8/6/23,,1/1/64,,9/10/20,,7/73/11 দাদা এসব মন্ত্রে একটা করে সমস্যা আছে যে,এসকল অধিকাংশ মন্ত্রে প্রায় ৮৫% মন্ত্রে গাভিকে সংস্কৃত শব্দ অগ্ন্যা বলে সম্বোধন করা হয়ে বলা হয়েছে অগ্ন্যাকে হত্যা করতে পারবেন না,,,অগ্ন্যা মানে জানেন দাদা?অগ্ন্যা অর্থ মাতৃগরু,mothercow,,অর্থাৎ যে গরুর পেটে বা ছোট বাছুর আছে সে গরকে হত্যা করা যাবে না,,,আরে দাদা আমাদের মুসলিমদের জন্যও ত এই রকম গরু অর্থাৎ অগ্ন্যাকে খাওয়া যাবে না,এমকি কুরবানিও দেওয়া যাবে না,,,আমাদের ইসলাম ধর্মেও ত অগ্ন্যাকে জবাই করা হারাম,,এইরকম অগ্ন্যার মত সংস্কৃতিতে গরুর প্রকার আলাদা ভাবে বোঝাতে ১২ টি নাম আছে,,যেমন অগ্ন্যা মানে মাতৃগরু,,বশা অর্থ বন্ধ্যা গরু,,উক্ষ অর্থ ষাড়,বৃষ অর্থ young cow যেটা আপনার গভবান ইন্দ্র খায়,,শৃঙ্গিনি,অরজুনি,,গো,উস্রা,সৌরভেয়ি,মাহেয়ি ইত্যাদি আলাদা আলাদা অর্থ এর গরু বোঝায়,,যেমন অগ্না দিয়ে শুধু মাতৃগরু বোঝায়🙂🙂,,আর কিছু মন্ত্র আসছে এরুপ যুদ্ধের কাহিনির অংশ হিসেবে যে তোমরা যদি আমাদের ঘোড়া,গরু,হাতিকে হত্যা কর তবে তোমাদের সিসা দিয়ে ভয়ানকভাবে হত্যা করা হবে,,এখানে ঘোড়াও আছে,,,শুধু গরু নিয়ে লাফান কেন,,আপনার শাস্ত্র গরুকে যেসব মন্ত্রে জায়গায় দুধ খাওয়ানোর জন্য মা হিসেবে সম্বোধ করছে সেই সব মন্ত্রে সাথে জন্মভূমিকেও মা হিসেবে সম্বোধন করা হইছে,,,এখন আমার প্রশ্ন গরুকে মা হিসেবে সম্বোধন করায় যদি গরু খাতে পারবেন না মনে করেন,তবে অই একই মন্ত্রে যে জন্মভূমিকে মা হিসেবে সম্বোধন করা হলো সেই মাতা জন্মভূমির মাটি খুড়ে ময়লা আবর্জনা ফেলে মতমুত্র ত্যাগ করে কষ্ট দেন কেন অসম্মান করেন কেন,? সেই মায়ের মুখের উপর পায়খানা করতে আপনার বুক কাপে না?
@@premanjandas6955 2) দাদা আপনি হয়তো বেদে গিয়ে খুজবেন গো মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে কোন মন্ত্র আছে নাকি?? জি দাদা আছে ত,২০ হাজার+ মন্ত্রে কতদিনে খুজবেন,,আপনাক আমিই সাহায্য করিচ্ছি,, আমি মিথ্যুক না, আমরা মুসলিম 🙂🙂 বেদের যেসব মন্ত্রে গরু খাওয়া বারন আছে সেসব মন্ত্র নেন এবার রিগবেদের(Rig Veda):1/164/80,,8/101/15,,40 er 7,,1/164/26,,1/164/40,,5/83/8,,7/6/21/9,,7/56/16,,10/87/16,,8/101/15,,অথর্ভবেদ(Otharvo Veda):6/140/2,,8/6/23,,1/1/64,,9/10/20,,7/73/11 দাদা এসব মন্ত্রে একটা করে সমস্যা আছে যে,এসকল অধিকাংশ মন্ত্রে প্রায় ৮৫% মন্ত্রে গাভিকে সংস্কৃত শব্দ অগ্ন্যা বলে সম্বোধন করা হয়ে বলা হয়েছে অগ্ন্যাকে হত্যা করতে পারবেন না,,,অগ্ন্যা মানে জানেন দাদা?অগ্ন্যা অর্থ মাতৃগরু,mothercow,,অর্থাৎ যে গরুর পেটে বা ছোট বাছুর আছে সে গরকে হত্যা করা যাবে না,,,আরে দাদা আমাদের মুসলিমদের জন্যও ত এই রকম গরু অর্থাৎ অগ্ন্যাকে খাওয়া যাবে না,এমকি কুরবানিও দেওয়া যাবে না,,,আমাদের ইসলাম ধর্মেও ত অগ্ন্যাকে জবাই করা হারাম,,এইরকম অগ্ন্যার মত সংস্কৃতিতে গরুর প্রকার আলাদা ভাবে বোঝাতে ১২ টি নাম আছে,,যেমন অগ্ন্যা মানে মাতৃগরু,,বশা অর্থ বন্ধ্যা গরু,,উক্ষ অর্থ ষাড়,বৃষ অর্থ young cow যেটা আপনার গভবান ইন্দ্র খায়,,শৃঙ্গিনি,অরজুনি,,গো,উস্রা,সৌরভেয়ি,মাহেয়ি ইত্যাদি আলাদা আলাদা অর্থ এর গরু বোঝায়,,যেমন অগ্না দিয়ে শুধু মাতৃগরু বোঝায়🙂🙂,,আর কিছু মন্ত্র আসছে এরুপ যুদ্ধের কাহিনির অংশ হিসেবে যে তোমরা যদি আমাদের ঘোড়া,গরু,হাতিকে হত্যা কর তবে তোমাদের সিসা দিয়ে ভয়ানকভাবে হত্যা করা হবে,,এখানে ঘোড়াও আছে,,,শুধু গরু নিয়ে লাফান কেন,,আপনার শাস্ত্র গরুকে যেসব মন্ত্রে জায়গায় দুধ খাওয়ানোর জন্য মা হিসেবে সম্বোধ করছে সেই সব মন্ত্রে সাথে জন্মভূমিকেও মা হিসেবে সম্বোধন করা হইছে,,,এখন আমার প্রশ্ন গরুকে মা হিসেবে সম্বোধন করায় যদি গরু খাতে পারবেন না মনে করেন,তবে অই একই মন্ত্রে যে জন্মভূমিকে মা হিসেবে সম্বোধন করা হলো সেই মাতা জন্মভূমির মাটি খুড়ে ময়লা আবর্জনা ফেলে মতমুত্র ত্যাগ করে কষ্ট দেন কেন অসম্মান করেন কেন,? সেই মায়ের মুখের উপর পায়খানা করতে আপনার বুক কাপে না?
ভগবান কান দিয়ে দেখতে পান তাহলে তার চোখের কি দরকার কি অদ্ভুত!। আপনি কোরআনের সম্পূর্ণ আয়াত পড়ছেন না এটা ঠিক না। আপনার বুদ্ধির অনেক অভাব আছে। প্রত্যেক সৃষ্টির নিজস্ব ভাষা আছে। আর মহান আল্লাহ এই ভাষা সৃষ্টি করেছেন।
এইটা সৌদি আরবের কোন জায়গায় ভাই একটু ঠিকানা দিন আমি গিয়ে দেখতে চাই আপনি নিশ্চয়ই এই খবর কোন ইউটিউবার এর কাছ থেকে পেয়েছেন কোন কিছু হলে ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেলে দেখাতো এখনো সময় আছে ভাই আপনার
ব্যক্তি" শব্দটি ব্যবহৃত হয় "মানুষের ক্ষেত্রে" অর্থাৎ মানুষ বোঝাতে। "ব্যক্তিকে" আপনি "মানুষের" সমার্থক শব্দ বলতে পারেন। এ হিসাবে,আপনার "আল্লাহ এবং জান্নাত, জাহান্নামকে ব্যক্তি বলা উচিত হয়নি।" মানুষ মানুষের মতো, গরু ছাগল গরু ছাগলের মতো, -----------------আর আল্লাহ আল্লাহর মতো। (((মানুষকে আপনি এটা বলতে পারবেন না যে মানুষ গরু বা ছাগলের মতো।))) আল্লাহর নাক,কান মুখ,চোখ সব আছে।কিন্তু, >তার মুখ তার মুখের মতো, >তার চোখ তার চোখের মতো, >তার কান তার কানের মতো, >তার নাক তার নাকের মতো। -------------এটা আশা করি,মনে রাখবেন।
@@premanjandas6955পড়াশোনা করসস? জানস না কিছু। আগেও বলছি,"ব্যক্তি" শব্দটা ব্যবহৃত হয় "মানুষ" এর ক্ষেত্রে।আর "ব্যক্তিত্ব" শব্দটাও ব্যবহৃত হয় "মানুষ" এর ক্ষেত্রে। "ব্যক্তি" হলো মানুষের সমার্থক শব্দ। এটা মাথায় রেখে মন্তব্য করবেন।😡😡😡😡😈😈
আপনাদের কটা দেবতা? আল্লার কোন আত্মীয় নেই, ভগবান আল্লা এক নয়, ভগবানের সংসার আছে, যার সংসার আছে সে কিসের ভগবান, কৃষ্ণ থেকে রাধা হলে কৃষ্ণ কেন অন্যজনের সঙ্গে রাধার বিয়ে হতে দিল, আল্লাহ আললাহর মত মানুষের ক্ষ
আশ্চর্য হলাম! আপনার জ্ঞান এত ক্ষীণ আর সেটা নিয়ে আপনি কথা বলতে এসেছেন! আপনার আরও ভালোভাবে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। এখানে কোনো ধর্মকে বড় করাটা ব্যাপার নয়, ব্যাপারটা আপনার আমার সত্যের পথ খোঁজা। তাই সঠিক জানাটা আপনার দায়িত্ব। আহ্বান জানাচ্ছি; আপনি এই বিষয় গুলো নিয়ে একটি ডিবেট করতে আসুন। জানি আসবেন না; কারণ আপনার সেই জ্ঞান নেই। যা আছে তা ভন্ডামী!
@@premanjandas6955 তাহলে আসুন না একদিন অনলাইনেই আপনার বিদ্যা জহির করুন। আর হ্যা, আগে আপনার ধর্মগ্রন্থ ভালোভাবে রপ্ত করুন, তার অর্থ ভালোভাবে বুঝুন।তারপর অন্য ধর্মগ্রন্থ নিয়ে বলতে আসবেন। আর আপনাকে কে বলেছে? পরম করুণাময় আল্লাহ্ তায়ালা নিরাকার? দয়া করে লিংকটা দিবেন।
@@sudandhali7545 আমরা ইশ্বরের কাছে আত্ম সমর্পণ করতে আগ্রহী. তার সন্তানের (jesus Christ) এর কাছে না.তবে আমরা যীশু christ কে ইশ্বর এর বার্তা বাহক হিসেবে সন্মান করি. কারণ আমরা সবাই ইশ্বর এর অংশ ও সন্তানও গীতা অধ্যায় ১৮ তে পরমইশ্বর শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন মন্মনা ভব মদ্ভক্তো মদযাজী মাং নমস্কুরু। মামেবৈষ্যসি সত্যং তে প্রতিজানে প্রিয়োহসি মে।।৬৫।। অনুবাদঃ তুমি আমাতে চিত্ত অর্পণ কর, আমর ভক্ত হও, আমার পূজা কর এবং আমাকে নমস্কার কর। তা হলে তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয় হবে। সর্বধর্মান্ পরিত্যজ্য মামেকং শরণং ব্রজ। অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িষ্যামি মা শুচঃ।।৬৬।। অনুবাদঃ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরণাগত হও। আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব। তুমি শোক করো না।
মহান রব্বুল আলামীনের 99 টি নাম এই নামে তাকে ডাকো সুবহানাল্লাহ
কৃষ্ণের নাম অনন্ত
দীন কৃষ্ণ ঠাকুর কৃষ্ণকে অসুর বলেছেন
আল্লাহ মহান
কৃষ্ণ হলেন স্বয়ং ভগবান
@@premanjandas6955দুর মিয়া 😂 আপনারা কবে বুঝবেন 😂
@@premanjandas6955ভগবান 16 হাজার লীলা করে 108 টা বিয়ে করে সেটা কিভাবে ভগবান হয়
এক কথায় আল্লাহ মহান যার সাথে কোনো কিছুরই তুলনা করা যায় না
যেমন নারায়নের চার হাত। মানুষের সঙ্গে তুলনা হয় না।
যে তর্ক করে সে বড়ো বুঝলি
@@premanjandas6955দেবী দুর্গা তৈরি করতে বেশ্যালয়ের মাটি লাগে কেন
বলঃ তিনিই আল্লাহ, একক/অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন।
তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন,
এবং তাঁর সমতুল্য কেহই নেই।
_সূরা আল ইখলাস।
কৃষ্ণ হলেন স্বয়ং ভগবান
@@premanjandas6955 krishener pitar nam ta jeno ki chilo?
@@aspakmahammad5624 কৃষ্ণ সবার পিতা। বাইবেলে বলা হয় God is our father.
@@premanjandas6955 Nanda aar basudeva k chilen tahole 🙄
@@premanjandas6955
সনাতন ধর্ম এবং হিন্দু ধর্ম কী এক???
একটু ব্যখ্যা করে বলবেন।
অবশ্যই আল্লাহ তাআলার সব কিছু আছে কিন্তু কি রকম আকার আকৃতি সেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। আল্লাহ নূরের তৈরি।
কেউ জানেনা কেউ জানে না কেউ জানে না
@@premanjandas6955 আপনি আপনার ঈশ্বর কে দেখেছেন?
@@premanjandas6955 জানলে বলেন আর না বললে আমি ভাববো আপনি হেরে গেছেন?
@@nahidofgaming, মুমিন মুসলমানদের ডাকে আল্লাহ এই পৃথিবীতে সাড়া দিতে অক্ষম হলেও সনাতন শাস্ত্রানুসারে ভগবান ভক্তের ভক্তিপূর্ণ প্রার্থনায় সাড়া দেন । তার ভুরি ভুরি প্রমাণ গীতা ভাগবত পুরাণ শাস্ত্রের রয়েছে । ভগবদ্ভক্তি জনিত তপস্যার মাধ্যমে যে কেউ ভগবানের সাক্ষাৎ দর্শন লাভ করতে পারেন কিন্তু মুসলমানদের মতো অল্প বুদ্ধি সম্পন্ন ভোগবাদী, সুবিধাবাদী, ঈর্ষা হিংসাকারী সংকুচিত মনের অধিকারী ব্যক্তিরা ঈশ্বরের দর্শন লাভ তো দূরের কথা জান্নাতে যাওয়া থেকে সর্বদাই বঞ্চিত থাকবে । একথাও গীতার দৈবসুর সম্পদ বিভাগ যোগে রয়েছে ।
@@premanjandas6955 আমরা জানি ।
1:09
আল্লাহকে যেকোনো নামে ডাকা যাবে তা হতে হবে ভালো নাম
th-cam.com/video/sprqya_jcYQ/w-d-xo.html
😢
ঈশ্বর/ভাগ্যবান অর্থ আল্লাহ নামের এক নয়। ঈশ্বরের ঈশ্বরী আছে ভাগ্যবানের ভগবতী আছে।
আল্লাহর পরিচয় জানতে চাইলে সূরা ইখলাস পড়ে দেখুন।আপনার সামনেই কোরআন শরীফ আছে।আপনার উদ্দেশ্য সৎ হতে হবে।
আল্লাহর রূপ আছে। আপনারা জানেন না। যাদের দিব্য চক্ষু আছে , তাঁরা সেই রূপের দর্শন পায়।
@@premanjandas6955 পন্ডিত জি আপনার কথার সাথে আমি একমত আল্লাহর আকার আছে এখন অধিকাংশ মুসলমান কুরআন পড়ে না অধিকাংশ হিন্দু তাদের ধর্মগ্রন্থ গুলো পড়ে না আর অধিকাংশ খ্রিষ্টান বৌদ্ধরা ও তাদের ধর্মগ্রন্থ খুলে দেখে না
আল্লাহ বলছে, পৃথিবী নাকি স্থির আর সূর্য ঘুরে
চাদের নিজস্ব আলো আছে
এসব এখন সবাই জানে যে, কোরানের বানি একটাও ভগবানের বানি না
আল্লাহ মুমিন লোকের কলমে থাকে আল্লাহ নফসের সাথে মিশে থাকে
জিনি সৃষ্টি করেন তিনি কখনোই মানুষ না ,,তিনি ঘুমান না ,,তিনি একক ,,কেও তার সামতুল্য না
কৃষ্ণ ঘুমান না। নীল রঙের মানুষ হয় না।
@@premanjandas6955 ke bollo sri kisno gomai na tar to 16 lak 100 8 bibi ase ar rada bibi na tar pore Sri kisno rada sate sex kore atai sotto
@@premanjandas6955আরে আপনাদের ভগবান তো মামি রাধাকে বিয়ে করছে
আমার একটি প্রশ্ন : শনাতন ধর্মে অনেক ভগবান, প্রভু ,দেব ,দেবী ,সরস্বতী ,দুর্গা, কালি ,রাম ,কৃষ্ণ, আরো যে কত কিছু আছে , এদের মধ্যে থেকে সবচেয়ে বড় কে? কে এই পৃথিবী ,আকাশ, সূর্য ,চন্দ্র ,গ্রহ নক্ষত্র, এবং পৃথিবীর মধ্যে থাকা সকল প্রাণী কে সৃষ্টি করেছেন? তার বিস্তারিত পরিচয় জানতে চাই। এখন তিনি কোথায় আছেন? তিনি কি কোন দিন পৃথিবীতে এসেছিলেন?
Nasir uddin সনাতন ধর্মে ইশ্বর এক. আপনার সব উত্তর এখানে আছে krishnalela.blogspot.com/2019/03/bangla-gita_31.html?m=1
@@বিভীষণ😊😊
😊
😊😊😊😊😊😊😊
ব্রাদার রাহুল হোসেনের সঙ্গে ডিবেট করেন আমরা হাদিস কোরানে তো খুব বেশি ভালো বুঝিনা একজন বিজ্ঞ আলেম তার সঙ্গে ডিবেট করেন ব্রাদার রাহুল।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন যদি ভুল করে তো কিছু করার নেই। এসব অনুবাদ একটাও আমার নয়
@@premanjandas6955 apni to bekka vul koren. Ja mon ase nijer moto kore vole den
Philips Roshan
আপনি সংশয়.কম পড়ুন।
সব জানতে পারবেন।
Sab Baro Baro Allem. Der. Balen.
* Barmingham manuscript.
Carbon date. 568. To. 645. Ad
Mahan NOBI. 570. To. 632. Ad
( 95-5% Acuret. ) Without Vowel dot
1924 Hafs QURAN vowel. Jukto
Kano. ?
যারা বেশি জানে তারা ততো বেশি অজ্ঞ হয়।জাকির নায়েক,ব্রাদারস রাহুলের মত আলেমরা 6কে 9আর 9কে 6বানাতে সময় লাগে না।সনাতন ধর্মাবলাম্বীরা সব ধর্মকে সম্মান করে সকল জাতির সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে চায় আর এসব আলেমরা সকল ধর্মের সমালোচনা না করে,তারা বলে ইসলাম বাদে সব ধর্ম মিথ্যা বলে, এরা শুধু হিন্দু,মহলিম,বৌদ্ধ,খ্রীষ্টানদের মাঝে সীমারেখা তৈরি করে,মানব জাতির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে ।তারা চায় এক জাতি অন্য এক জাতির সঙ্গে মারামারি কাটাকাটি করুক আলেমরা এটাই চায়।
আল্লাহর আদলে হজরত আদম ( আঃ ) কে কখনোই সৃষ্টি করেন নি ।( নাউযু বিল্লাহি মিনযালিক ) ।আর সমস্ত নবীদের মধ্যে আমাদের নবীপাক হযরত মহম্মদ( সাঃ) সবচেয়ে রূপবান ; তারপর হযরত ইউসুফ ( আঃ) ! এখন যদি হজরত আদমকে আল্লাহর সুরাতে গড়া হয়ে থাকে তাহলে শ্রেষ্ট নবীর চেয়েও তিনি সুন্দর কিন্তু এটা কি সম্ভব ? কোরাণ - হাদিসে এমন পরষ্পর বিরোধি কথা থাকে না ।এছাড়াও আপনার বক্তব্যের সবচেয়ে বড়ভুল হল এই যে,- মহান আল্লাহ্পাকের কোন অংশিদার নেই - সুরাতের শরিক থাকবে কেন ? ! এর চেয়ে ঘোর কোরাণ - বিরোধি কথা আর হতে পারে না ।এছাড়াও আপনি বলেছেন ,আদম ষাট হাত লম্বা ছিলেন ,,- ওটা ষোলো ফুট হবে ! আরও একটি কথা না বলে পারছি না - জান্নাত - জাহান্নাম- মাটি আল্লাহ যাকেই যাকেই জবান দিবেন সে কথা বলবে ; এর জন্যে কেউ ব্যক্তি হয়ে যায় না ।
আপনদের বিভিন্ন গ্রন্থে বিভিন্ন রকম অনুবাদ। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বলছে আল্লাহর নিজের আকৃতিতে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহ চাইলে ব্যক্তি সৃষ্টি করতে সক্ষম। আদম কি ব্যক্তি নয়?
@@premanjandas6955 এটা ভুল বিভ্রান্ত মূলক কথা আপনি ইসলামিক ভালো দক্ষ পন্ডিতদের গিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন
তাহলে আল্লাহ ব্যক্তি নয়? যার ব্যক্তিত্বের অভাব, রূপের অভাব সে তো অপূর্ণ
@@premanjandas6955 আল্লাহ কে ব্যক্তিত্ব দিয়ে চিহ্নিত করা যায় না ! তিনি এসবের সম্পূর্ন ঊর্ধে !!
এখানে কিয়ামত দিবস উল্লেখ করে বলা হয়েছে,,,এর পর এমন ভিডিও করলে অনুগ্রহ করে পুরো অর্থটা বলবেন,,,যদি পারেন তার আগের ও পরের আয়াতের অর্থ গুলো বলবেন,,, সূরা আয যুমার,,, আয়াত,,,,৬৭,,, এখানে বলা হয়েছে,,, তারা আল্লাহর যথোচিত সম্মান করেনা । কিয়ামত দিবসে সমস্ত পৃথিবী থাকবে তার হাতের মুষ্টিতে এবং আকাশ মন্ডলী ভাঁজ করা থাকবে তার ডান হাতে । পবিত্র ও মহান তিনি, তারা যাকে শরীক করে তিনি তার উর্ধে,,,
আল্লাহ নিরাকার নন;আল্লাহর আকার আছে।কিন্তু তিনি কেমন তা আমরা জানি না।
জানিনা মানে, অন্ধকার। তাই সেখানে আত্মসমর্পণ সম্ভব নয়। না জেনে কাউকে ভালোবাসা যায় না।
@@premanjandas6955 আপনি কোন ধর্মের অনুসারী?
হিন্দু ধর্ম বা সনাতন ধর্ম এসব নাম তো আপনাদের ধর্ম গ্রন্থে উল্লেখ নাই।
#আপনাদের ধর্ম গ্রন্থ অনুযায়ী ধর্মের সঠিক নাম পরিচয় কি?
#বেদ, গীতা, উপনিষদ, পুরান ইত্যাদি কোন ধর্মের ধর্ম গ্রন্থ, আপনাদের ধর্মীয় কালচারের সাথে এগুলো তো মিলছেনা। দূর্গা, স্বরস্বতি, লক্ষি, গণেশ, বিশ্বকর্মা, শীতলা ইত্যাদি সব ভগবানদের নাম পরিচয় তো বেদ, গীতা ইত্যাদি গ্রন্থে উল্লেখ নাই, বরং এসব গ্রন্থে স্পষ্ট বলা হয়েছে মূর্তিপূজা নিষিদ্ধ পাপ কাজ। তো এসকল কথিত ভগবানেরা আসলো কোথাথেকে?
আপনাদের নাম পরিচয়হীন এই ধর্মটা কি আসলেই মিথ্যা বানোয়াট কুসংস্কার নাকি সত্যতা আছে?
দয়াকরে ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স সহ উত্তর দিন। গ্রন্থের নাম, পৃষ্ঠা নম্বর, শ্লোক নম্বর উল্লেখ করলেই হবে আমি মিলিয়ে নিবো।
বিঃদ্রঃ প্লিজ মনগড়া দর্শন আর বানোয়াট কিচ্ছা শুনাতে আসবেন নাহ! শুধু রেফারেন্স উল্লেখ করলেই হবে। সত্য ধর্ম হলে অবশ্যই প্রমাণ থাকবে। ধন্যবাদ
@@premanjandas6955 অনেক কিছুই আমরা না দেখে না জেনে বিশ্বাস করি কিন্তু বড় দুঃখের বিষয় সৃষ্টি কর্তা কে না জানার কারণে অনেকেই বিশ্বাস করে না 😥
@@NasirUddin-sk5qq মাত্র 700 শ্লোক এটা ভালো করে পড়লেই সৃষ্টি কর্তা কে জানা সম্ভব. krishnalela.blogspot.com/2019/03/bangla-gita_31.html?m=1
@@premanjandas6955আপনারা ত আপনার ভগবান কে বানান আবার তাকে লাথি দিয়ে দুবিয়ে দেন তাহলে কি করে তারে মানলেন আমরা আল্লাহ ক না দেখে বিশ্বাস করি। আপনার ত আপনাদের ত সব ভগবানের ছেহেরা দেখছেন একজনের বারোটা হাত একজনের কপালে চোখ একজনের দুই হাত জিব্বা
আল্লাহ তায়ালা সাথে কারো তুলনা নেই।
ভগবান কিমাথা দিয়ে হাঁটতে পারে
ভগবান সব পারে
@@premanjandas6955 sex kor te pare tar bibi ki rom
যিনি আল্লাহ, অসীম সত্তা, তার পুরুষ কিংবা নারী এত ক্ষুদ্র সত্ত্বায় কি তৃপ্তি আছে? মানুষ ছোট তাই তার প্রশ্নের ধরনও খুব ছোট,,
আপু কেমন আছেন আপনি
আপনারা বলেন আল্লাহর রূপ আছে। কিন্তু সেই রূপ আপনারা জানেন না। তাহলে আমরা কেন অজানার পেছনে দৌড়াব?
@@premanjandas6955 আল্লাহ অজানা নন আল্লাহর রূপ আমাদের কাছে অজানা। এত মহান পবিত্র সত্যকে দেখার মত সেই ক্ষমতা সেই শক্তি মানব জাতির মধ্যে নেই। আমি নিজের চোখে মঙ্গল গ্রহ দেখি না বলে এটা বলতে পারবো না যে মঙ্গল গ্রহ নেই। সেটা দেখার মত ক্ষমতা এখন আমার কাছে নেই।
আচ্ছা আমাকে একটা কথা বলো।যে কেউ কোরআন পড়ে ইসলাম ত্যাগ করে দেয় কেন।
@@surajs8901 দাদা এটা WhatsApp University থেকে পাওয়া তথ্য, আসল তথ্য হলো ওয়ার্ল্ড ফাস্টেস্ট গ্রইং রিলিজিয়ন হলো ইসলাম। দাদা আপনাকেও দাওয়াত দিলাম আপনিও পরে দেখেন নিরপেক্ষ একটা হৃদয় নিয়ে। এবং কারণ টা নিজেই খুঁজে বের করেন।🤍
আরে ভাই ডাঃ জাকির নায়েক কে প্রশ্নো করা হয়েছে।যে আল্লাহ নিরাকার না আকার আছে।কিন্তুু আপনি পুরাটুক দেখালেন না
দেখেছি
মুসলমান ধর্মে সবসময়ই বলা হয়, "আল্লাহ নিরাকার"। আল্লাহ সম্পর্কে তিনি নিজেই খুব সংক্ষেপে সবচেয়ে সুন্দর সংগা দিয়েছেন সুরা ইখলাসে। "আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। তাকে কেউ জন্ম দেয়নি এবং তিনিও কাউকে জন্ম দেননি। তিনি কাহারো মতন নয়। তিনি অতুলনিয় কাহারো সংগে তাকে তুলনা করা যাবেনা"। অন্য যাগায় বলেছেন, "আহার ও নিদ্রা তাকে স্পর্স করেনা"। অর্থাত তিনি কখনো নিদ্রা যান না এবং আহারও করেন না। হাদিস নং ৬০০৯, "আদমকে আল্লাহ তার নিজের মতো করে সৃষ্টি করেছেন" কথাটা সঠিক নয়। জান্নাত, জাহান্নাম কোন ব্যাক্তি নয়। সাধু বাবা যদি দয়া করে কুরানের ইংরেজি বা বাংলা ভার্ষন পড়েন তাহলে আপনার ধারনা পরিস্কার হবে ইনশাল্লাহ ।
মুসলমানদের মধ্যে অসংখ্য মতভেদ। জাকির নায়েক, ইসমাইল অফিসিয়াল আল্লাহর রূপ স্বীকার করে ভিডিও প্রকাশ করেছেন। আপনি বলছেন আল্লাহর রূপের অভাব আছে। অভাব মানে আল্লাহ অপূর্ণ।
প্রভূ আপনি চালিয়ে যান, আপনার থেকে অনেক কিছু শিক্ষার আছে। হরে কৃষ্ণ।
শিক্ষার অনেক কিছু আছে। যেমন বলৎকার হওয়া এবং বলৎকার করা ।
টোটাল ফিল্ম) কেন থাকবে না আছে আছে অনেক কিছু শিক্ষার আছে, যেমন বলৎকার হওয়া এবং বলৎকার করা। এইসব নিয়ম কানুন তো শিখতেই হবে ।
@@rajufahad7788 কারখানায় বানানো ইসলাম ধর্ম। কারন, কারখানায় যেটা তৈরি হয় তাকে অতিরিক্ত চাপে, তাপে, ধলা -মুচরিয়েই তৈরি করা হয়। তা এ ভিডিও তে স্পট্। তাই বলি নিজের অস্তিত্ব এর কথা চিন্তা করে সঠিক পথে আশুন। হরে কৃষ্ণ।।
@@rajufahad7788 sahih bukhari hadis 299.300.301.302.303 এটা যেন করা শেখায়.
@@rajufahad7788 কি সুন্দর শিক্ষা. সূরা 33 37. আর স্মরণ করো! তুমি তাকে বলেছিলে যার প্রতি আল্লাহ্ অনুগ্রহ করেছেন ও যার প্রতি তুমি অনুগ্রহ করেছ -- ''তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছেই রাখো, আর আল্লাহ্কে ভয়ভক্তি করো, আর তুমি তোমার অন্তরে যা লুকিয়ে রেখেছিলে আল্লাহ্ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন, আর তুমি মানুষকে ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহ্রই বেশী অধিকার যে তুমি তাঁকেই ভয় করবে।’’ কিন্তু যায়েদ যখন তার থেকে বিবাহবন্ধন সন্বন্ধে মীমাংসা করে ফেলল তখন আমরা তাকে তোমার সাথে বিবাহ দিলাম -- 🔉🔉🔉🙄🙄যাতে মুমিনদের উপরে কোন বাধা না থাকে তাদের পালকপুত্রদের স্ত্রীদের ব্যাপারে, যখন তারা তাদের থেকে বিবাহবন্ধন সন্বন্ধে মীমাংসা করে ফেলে। আর আল্লাহ্র নির্দেশ প্রতিপালিত হয়েই থাকে।
প্রভু আপনি চালিয়ে যান,,আমরা আছি
ভাই তাহলে উনিও ভগবান কুকুরও ভগবান
যিনি সমস্ত মাখলূকাতকে হাতের মুঠায় বা হাতের তালুতে রাখতে পারেন তিনি কত বড় তা কি অনৃুমান করা যায়? তিনি নিরাকার নয়।তার আকার আছে। তিনি আল্লাহর মত,তার মত কিছু নাই।
এগুলো হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার কুদরত।
এই আয়াত টিও কিয়ামতের দিনের কথা বলছে,,,এর আগের ও পরের আয়াত গুলো পরে দেখবেন,,, এখানে বলা হয়েছে,,,,,অবিনশ্বর শুধু তোমার রবের মুখমন্ডল যিনি মহিমাময়, মহানুভব । (কোন বিষয়ে কথা বলতে গেলে সে সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে তাহলে বলবেন না,,,পারলে কোরআন ভালো ভাবে পরেন তাহলে দেখবেন কোরআন আপনার জীবনকে বদলে একটি সুন্দর জীবন গঠনের সঠিক পথ পেয়ে যাবেন),,,
হরে কৃষ্ণ পভু সুন্দর রেপারেস দিলেন। চালিয়ে যান। আপনি সনাতন ধমের কুটি
স্যামইল্লা রায়) আমি বুঝতে পারলাম তুই একটা কট্টর হিন্দু মৌলবাদী উগ্র জারজ জঙ্গি , এবং বলৎকার হওয়া মূর্খ হিন্দু । তা তোর লেখাতেই স্পষ্ট , বশির ভাগ মূর্খ রাই ধর্মের ছায়া তলে থাকে যেমন তুই স্যামইল্লা৷।
আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,,
কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন,
আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,,
এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,,
যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
@@raizinahmed3788) আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন, আপনিই অর্থ বোঝেন আর কেউ বোঝেনা, এসব তেনাবাজি ছেড়ে দেন। নইলে গাধার চেঙ ঢুকাইয়া আপনার পুটকি পটাইয়া ফেলা হবে, এবং ১০ জন young boy দিয়া বলৎকার করাইতে করাইতে জান্নাতের হুর পরি দের কাছে পাঠাইয়া দিমু কইলাম ইনশাল্লাহ আ্ মি্ ন্ ওয়াখরাজাতিল আ্ মি্ ন্ অলিল্লাহিলহামদ কুত্তা রাব্বুল আলামীনের উপর আ্ মি্ ন্ ।
দাদা ধর্ম পড়তে পারেনা কিবলবে যে বেদ পড়তে পারেনা যৌনাঙেগর পূজা করে
হরে কৃষ্ণ দন্ডবৎ প্রণাম প্রভূ।
হরে কৃষ্ণ প্রভু আপনার শ্রী রাতুল চরণে আমার শত কোটি প্রণাম জনাই আপনি কৃপা করে আশির্বাদ করবেন
আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,,
কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন,
আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,,
এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,,
যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
প্রদ্বিপ আর ডি)রাতুলের সাথে তোর কিসের সম্পর্ক, রাখ তোকে বলৎকার করে আশীর্বাদ করা হবে ।
@@rajufahad7788 রাতুল এর সাথে আমার সম্পর্ক হইসে তোর বোন এর মাধ্যমে,তোর বোন রাতুল এর সাথে শুতে খুব ভালোবাসে তো। তাই এখন আমার কাছে o আস্তে চায় র কি।
@@raizinahmed3788 আপনাকে কেউ বলে নাই যে আপনি আমার কমেন্ট এ এসে রিপ্লাই দেন।
@@prodiprd2355) প্রদ্বিপ, রাতুলের সাথেত আমার সম্পর্ক তোরমা ই ত করে দিয়েছে,তোর মার বার্দ্ধক্যের জন্য তোর মা আর সহ্য করতে পারছেনা, তার পারেও তোর মা কাজ চালিয়ে নিচ্ছিল,কিন্তু রস না থাকার কারণে থুথু দিয়ে চালিয়েচি, এরপর তোর মা বলে পুটকি দিয়ে করতে, আমি ক্ষানিকটা অসস্তি প্রকাশ করাতে তোর মা আমাকে রাতুলকে ঠিক করেদে্, আমি নিয়মিত রাতুলের সাথে বলৎকারের কাজচালাইতেছি। যা তোর মাকে জিগ্যেস কর সবই জানতে পারবি, আমার কোন দোষ নাই সব তোর মার ইচ্ছাতেই হয়েছে । প্রদ্বিপ তই কিছু মনে করিসনা আসলে আমি তোর মায়ের গোপন কথা গুলো এতদিন তোকে জানাইতে ছাই নাই, এখন তুই সবই জেনে গেলি,এগুলো মনে রাখিসনা, জীবনে পথ চলতে গেলে আরও কত কথা জানবি। প্রদ্বিপ তোর কাছে একটা বিশেষ অনুরোধ, তোর মাকেযে আমি বলৎকার করেছি, একথাটা আরযেন কেউ নাজানে, এটা শুধু তুই আর আমি ছাড়া আর কেউ নাজানে, আমি জানি তুই আমার কথাটা রাখবি, আর বিশেষ কি, ইতি তোরই আসল বাবা, ও কে ভালো থাকিস কইলাম ।।
কুরআন ও হাদীসের কোথাই লেখা আছে আল্লাহ তায়ালা পুরুষ? আল্লাহ তায়ালার সাথে কারো তুলনা নেই।
জয় গুরু দাদা আমি বাংলাদেশ থেকে দেখছি ধন্যবাদ।
hare krsna vii ...amara sobai ake goder sontan.... krsna equal to allah...
@@krishnaconsciousness914 no never didi vai manush kokhono vogoban hote parena ar apnader vogobat Gita te amader sesh nobir kotha ullekh ache aktu porun 🥰
ভালো মন্তব্য তবে একটি কথা ভালো লাগলো সেটি হলো আপনি বলেছেন আমরা তো উন্মুক্ত নয়
আল্লার আকার আছে। আল্লাহ র হাত আছে। যেমন হাত আল্লাহর শানে মানায়, আল্লাহর চোখ আছে সেই চোখ কেমন যে চোখ আল্লাহ র শানে মানায়
জ্বীন জাতি যেমন বিভিন্ন রূপ ধারণ করার ক্ষমতা আল্লাহ দিয়েছেন এবং ফেরেশতাকেও সেই ক্ষমতা দিয়েছেন; আল্লাহ তায়ালা সকল ক্ষমতার উৎস।
সনাতন শাস্ত্রেও দেবতাদের এই রূপ বৈচিত্র স্বীকার করা হয়েছে। এই দেবতারাই ফেরেস্তা।
@@premanjandas6955 ইমতেই ধরে নিলাম; আচ্ছা বলুন তো হযরত আজরাঈল আ.এর স্ত্রীর নাম কি?
@@premanjandas6955 গুরুজী!= ইসলাম আদম আঃ থেকেই আছে আর ইসলাম সব ধর্মকে সম্মান দিতে বলেছেন, তাই আমি আপনাকেও সম্মান করি বেয়াদবি নিবেন না? সহিহ মুসলিম শরীফে হাদিস নং - ৬৯০০ সঠিক ব্যাখ্যা জানুন- একজন বড় আলেমের সাথে পরামর্শ করুন। আমি এই টার ব্যাখ্যা জানি কিন্তু আমি আপনার সম্মানার্থে তর্ক বিতর্ক করতে চায় না!আমি ছোট মানুষ;তাই বড়দের সাথে কথা বলতে বলেছি॥ * আল্লাহু আকবার অর্থ- আল্লাহ তায়ালা সর্ব শক্তিমান-কুদরত; তিনার ক্ষমতা দ্বারা নিজের ইচ্ছায় আকৃতি ধারণ ক্ষমতা রাখেন। যেমন: জ্বীন/ফেরেশতাদের সেই ক্ষমতা দিয়েছে। জ্বীন জাতিকে আল্লাহ তায়ালা লিঙ্ক দিয়ে সৃষ্টি করেছেন।কিন্তু-ফেরেশতারা পানাহার আহার মলত্যাগ আর ঘুম থেকেও পবিত্র তাদের কে আল্লাহ তায়ালা লিঙ্ক হীন ভাবে সৃষ্টি করেছেন, তাহারা কোনো উপাসনার যোগ্য নন;কারণ তারা আল্লাহর বান্দা এবং ফেরেশতারা নূরের সৃষ্টি।*গুরুজী= আল্লাহ তায়ালার সিফাত: তিনি আহার অথবা পানাহার ও মলত্যাগ এবং কাম বাসনা... এবং মানবিক অনেক গুণাবলী থেকে পবিত্র। আল্লাহ তায়ালা আদম আঃ কে আল্লাহর কুদরতী উত্তম পছন্দের সিফাতের-সুন্দর্যের নেয় সৃষ্টি করেছেন। কারণ সব চেয়ে উত্তম কুদরতীর সুন্দর আকৃতি হলো আল্লাহর কুদরতী আকৃতি; তাই আবার আল্লাহ তায়ালা বলেন সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হলো মানুষ আর মানুষ চাঁদের থেকেও সুন্দর; কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেন সৃষ্টির সবচেয়ে সুন্দর হলো মানুষ। মানুষ কে আল্লাহ তায়ালা সব চেয়ে আদর করে নিজ কুদরতি হাতে পয়দা করেছেন।
@@premanjandas6955
দেবতারা কি করে ফেরেস্তা হয়?
আল্লাহ তায়ালা কি মাটির সৃষ্টি নাকি যে পুরুষ হতেই হবে?
গুরু জি আল্লাহ নিরাকারে ও সমাসীন। আল্লাহ শাখার ও মাঝে সমাসীন। আল্লাহ তন্দ্রা ও নিদ্রাহীন। আল্লাহ অনাদি ও অনন্ত। আল্লাহ আলীও অন্তহীন। আল্লাহ আরশের মাঝে ও সমাসীন পৃথিবীতে বিরাজমান। আল্লাহ সহল গ্রহের অধিপতি। তিনি চিরঞ্জীব চিরস্থায়ী তাহার সমতুল্য কেউ নেই। তিনি স্ত্রী সন্তান বিহিন। সহল সৃষ্টি জগত তার সামনে সেজদারত। ধন্যবাদ আপনাকে নাজের তালুকদার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ থেকে।
আল্লাহ পূর্ণ, তাই তার রূপের অভাব অনটন নেই। কৃষ্ণের নাম তাই অনন্ত রূপ। তাই তিনি রূপের অভাবে অপূর্ণ নন।
আল্লাহ নিরাকার, কোথায় পাইছেন?
আল্লাহ সর্ব সেষ্টা
কৃষ্ণ হলেন স্বয়ং ভগবান
হরে কৃষ্ণ প্রভু, আপনাকে টিভিতে যে অনুষ্ঠান হয় তর্কের যাওয়া উচিত,
হরে কৃষ্ণ
হরে কূষ্য।জয় নিতাই।ধন্যবাদ জানাই পভু খুব সুন্দর করে কুরান এবং গীতা ধেকে পাঠ করে আমাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। এভাবে কুরান পাঠ করলে মুসলিমরা ও বুঝতে পারবেন হিন্দুরাও কুরান পাঠ করতে পারে। জয় শী ভাগবদ গীতা। জাগো হিন্দু জাগো।
Koran porte gelê tore Muslim hoite hobe
Keno na Koran pora karor baper saddho na
সহীহ মুসলিম শরীফের হাদিস নং -৬৯০০; আল্লাহ তায়ালা তার আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন...ব্যাখ্যা দেখুন।
please answer the said question including Md Zokernaik, who is the latest profite of so-called Islam.
আল্লার অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে গেলে তার সৃষ্টি সম্পর্কে আগে জানুন,,,,যেমন,,২১ নং,,,, সূরা আম্বিয়া ২১-৩৩ নং আয়াত পরে দেখুন,, আল্লাহ কি বলেছেন,,,,এমন অনেক আয়াত আছে,,,,যা পরলে তার অস্তিত্ব সম্পর্কে আপনার ধারণা আসবে,,,
পণ্ডিত জি আমার দুটো প্রশ্ন আছে জানতে চাই হরে কৃষ্ণর মানে কি দু'নম্বর প্রশ্ন বল হরি হরি বল এর মানে কি আরো একটা প্রশ্ন মনে পড়ে গেল তিন নম্বর প্রশ্ন নমস্কার অর্থ তার মানেটা কি জানাবেন কেন বাচ্চাকে বড়রা নমস্কার বলতে পারবে না কিন্তু বাচ্চা যদি বড়দেরকে নমস্কার বলে তার উত্তরও বড়রা দিতে চায় না এটার মানে কি অতি অবশ্যই জানাবেন
হরে মানে কৃষ্ণের অন্তরঙ্গ আনন্দ দায়িনি শক্তি রাধা। কৃষ্ণ মানে যিনি সবাইকে আকর্ষণ করেন, ভগবান। হরি হরি বল মানে ভগবানের নাম জপ কীর্তন কর। নমস্কার মানে আমি নই, আপনিই শ্রদ্ধার পাত্র। ন মানে না আর ম মানে আমি। আমি নই।
@@premanjandas6955 🙏
প্রভু ! আমি আপনার সাথে কথা বলতে চায়। আমি কিভাবে যোগাযোগ করতে পারি। আমার বাসাঃ বাংলাদেশ। আমার নামঃ শুভদাস।
মায়াপুর আসুন
ওরে ভাই থাম। তোমার এই সহজ সরল প্রশ্নের উওর দিতে আর কামান ডাকা লাগবে না। তার উওর দেওয়ার জন্য আমিই যথেষ্ঠ। 😆😆
হরে কৃষ্ণ প্রভুআপনার শ্রী চরণে দণ্ডবৎ প্রণাম জয় প্রেমা রঞ্জন দাস প্রভুর জয়
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ জয় সনাতনধর্মের জয়।সনাতনধর্মের জয় সনাতনধর্ম পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম আর কোন ধর্ম নেই
অবশ্যই আল্লাহকে ভগবান বলা যাবে না কারণ আল্লাহ হল সমস্ত কিছুর সৃষ্টি কর্তা আর ভগবান হল আল্লাহর একটা ছোট সৃষ্টি
সৃষ্টি কর্তা হলেন কৃষ্ণের অংশের অংশের অংশের অংশ।
@@premanjandas6955 😁😆😆
Apnr moto pondit Ghore ghore jonmo nik.pronam apnak.
আপনাদের চেতনা এত সংকীর্ণতা নয় আসলে কথাটি অনেক মূল্যবান কথা
কুরআন পড়তে পারে না আর ব্যাখ্যা করতে আসে😊
আসসালামু ওয়ালাইকুম আপনি যে পবিত্র কোরআন শরিফ স্পর্স করেন , আপনি কি অজু করে করেন ?
স্নান করে করি। যদি নিষেধ থাকে তাহলে আর স্পর্শ করবো না।
যেখানে মাসিক চলাকালীন নারীরা কুরান পড়তে পারে, সেখানে ওযুর কি প্রয়োজন।
Islam is the real and best region 🫶🫶🫶🫶🫶❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
যেখানে আমার চার শত ভিডিওর কোন to the point উত্তর নেই।
Hore krishna hore krishna krishna krishna hore hore hore ramo hore ramo ramo ramo hore hore❤❤🧡🙏🙏🙏🙏🙏🙏💗💗💗💗
দাদা আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি টা একটু পরিবর্তন করবেন প্লিজ ডাক্তার জাকির নায়েক বললেন আল্লাহ নিরাকার কিন্তু এরপর কি বললেন সেটা তো তুলে ধরেননি আমার জানা সোনায় আপনার চাইতেও বড় হিন্দু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার জাকির নায়েকের সাথে আলোচনা করেছেন সেখানে আল্লাহ তায়ালাকে নিয়ে আলোচনা করেছেন আপনি যদি সেই ভিডিও গুলো দেখবেন তা আপনার জন্য আরো ভালো হবে
Hare Krishna prabhuji apnar sricharane ananta koty sadtanga pranam nibedan kori
কথাই মনে হচ্ছে মহা বড় স্কলার😊
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare Hare Hare Rama Hare Rama Rama Rama Hare Hare
Comment gular ans porlm ottom jobab diechen guru jee.
Logical speech
হরেকৃষ্ণ 🙌 দণ্ডবৎ প্রণাম প্রভুজী আপনার শ্রী চরণ কমলে 💖💖💖👏👏👏
আপনার কথা ঠিক আছে,,,, কিন্তু বিষয় গুলো কিয়ামত দিবসের কথা গুলো তুলে ধরেছেন,,, আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন আমিন
❤❤❤❤❤
Right
সনাতন শাস্ত্রে এই কিয়ামত অনন্ত কোটি বার হয়
@@premanjandas6955 vai jin somproke ki bole tomader dharma
@@nuhunali2281 jin holo deamon
"ব্যক্তি" শব্দটি ব্যবহৃত হয় "মানুষের ক্ষেত্রে"
অর্থাৎ মানুষ বোঝাতে।
"ব্যক্তিকে" আপনি "মানুষের" সমার্থক শব্দ বলতে পারেন।
এ হিসাবে,আপনার "আল্লাহ এবং জান্নাত, জাহান্নামকে ব্যক্তি বলা উচিত হয়নি।"
মানুষ মানুষের মতো,
গরু ছাগল গরু ছাগলের মতো,
------------------আর আল্লাহ আল্লাহর মতো।
(((মানুষকে আপনি এটা বলতে পারবেন না যে মানুষ গরু বা ছাগলের মতো।)))
আল্লাহর নাক,কান মুখ,চোখ সব আছে।কিন্তু,
>তার মুখ তার মুখের মতো,
>তার চোখ তার চোখের মতো,
>তার কান তার কানের মতো,
>তার নাক তার নাকের মতো।
-------------এটা আশা করি,মনে রাখবেন।
Urine ka water bola jaba na
হরে কৃষ্ণ খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ প্রভু।
একটা মানুষকে প্রভু বললে তবু অর্থটা কি আপনার কি জানা আছে
এগুলা নিয়ে বড় একজন আলমের সাথে বাহস করেন:পন্ডিত গিড়ি হ্রাস পেয়েছে।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
Sir apni thik bolesen. Onader to bible r gita dorle o akhane ja lekha ase ta sunley jat jay 😅😅😅😅kader apni ki bosen ❤God bless you ❤❤❤❤
সুন্দর , হরে কৃষ্ণ
গুরু জি আমার প্রণাম
hariboll
Hare krishna🙏🕉
Hare krishna probhuji ami kivabe iskcone join korte pari?
মায়াপুর এসে দীক্ষা নিতে হবে
@@premanjandas6955 আল্লাহ বলেন কোন সৃষ্টির তার সদৃশ নয়,,আদম কখনোই আল্লাহর মত নয়(নাউযুবিল্লাহ),,আপনি যে হাদিস এর অপবাখ্যা দিলেন তা সঠিক নয়,,,অইখানে আরবির যে শব্দ ব্যাবহার করা হইছে তা হলো সুরত,অবয়ব না,,,আর আল্লাহর গুনাবলি(ক্রোধ,দয়া,ক্ষমা) এসব মানুষের মধ্যেও বিদ্যমান,,যেকোন একটা দিক মিল থাকলে তাকে সুরত বলে,আপনি যে হাদিস পেশ করলেন সেখানে সুরত শব্দের অর্থ আকৃতি বুঝতিছেন,,কিন্তু একই সহিহ হাদিসে আছে মানুষ চাঁদের সুরতে জান্নাতে প্রবেশ করবে,,তার মানে কি মানুষ চাদের মত গোল হয়ে জান্নাতে যাবে?উত্তর হলো না,,বুঝানো হচ্ছে মানুষ অপরুপ সুদর্শন হয়ে জান্নাতে যাবে,,,যেকোন একটা দিকের সাথে মিল থাকলেই সুরত বলা হয় আরবিতে,,সুরত আর অবয়ব এর মধ্যে আকাশ আর পাতাল তফাত ,,মজার বিষয় আপনি যে মুহাদ্দিস,ফকিহ,তাদের মাধ্যমে আরবির বাংলানুবাদ পড়তিছেন,,তারা কিন্তু এই অর্থ করেই অই হাদিস নিয়ে আসছেন,,কুরআনের ভাষা যেহেতু আরবি তাই বাংলা অনুবাদ এর উপর গবেষণা করলে ত ভুল পথে যাবেন,,,,আর আল্লাহ নিরাকার নয়,,আমারা সবাই এটি বিশ্বাস করি,,আল্লাহর কি হাত আছে,উত্তর হবে জি আছে,কিন্তু কেমন হাত তা আমরা জানি না,আল্লাহর শানে যেমন যেমন মানায় তেমন হাত চোখ আছে,,আল্লাহর সম্পর্কে চিন্তা এই ক্ষুদ্র মেধায় করতে পারব না,,আসলে জান্নাতের চেয়েও আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় পাওয়া হলো আল্লাহকে দেখা,,আল্লাহ সম্পর্কে আমাদের চিন্তা সীমাবদ্ধ রাখতে হয়,,আসলে আমি ধরেন বাংলার পন্ডিত,চাইনিজ কি পড়াতে পারব?কখনোই না,,,এই মাথা নিয়ে বাংলা পড়াই কিন্তু বাংলায় ঠিকভাবে জানি না,ফিজিক্স, ম্যাথম্যাটিক্স,কেমিস্ট্রি, জুলোজি, বোটানি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফিলোসফি, এসব ত বাদই দিলাম,সেই ক্ষুদ্র জ্ঞান নিয়ে কিভাবে মহাজ্ঞান(আল্লাহ) সম্পর্কে চিন্তা করি বলুন??জাকির নায়েক নিয়ে মিথ্যাচার করছেন,এখনি আল্লাহ কি নিরাকার এসম্পর্কে জাকির নায়েক লিখে সার্চ দেন,,
কি অদ্ভুত!! আপনার যে কুরআনের রুপক গুলোর ভুল ব্যাখ্যা করবেন,সংঘাত সৃষ্টি করবেন এটা আল্লাহ কুরআনেই বলে দিছেন সুরা ইমরান আয়াত ৭ খুলুন,
আল্লাহ বলেন,আল্লাহ তোমাদের উপর এমন কিতাব নাজিল করেছেন,যার কতিপয়(কিছু) আয়াত মৌলিক,সুস্পষ্ট, অর্থবোধক,এই আয়াতগুলোই হলো কিতাবের মুল,আর অন্য আয়াতগুলো রুপক,পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,কিন্তু যাদের অন্তরে বক্রতা(কুচিন্তা) রয়েছে তারা গোলযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং ভুল ব্যাখ্যার উদ্দেশ্য উক্ত রুপক গুলির অনুসরণ করে যেগুলোর অর্থ পুরোপুরি স্পষ্ট নয়,মুলত রুপক গুলোর প্রকৃত মর্ম আল্লাহ ছাড়া আর কেউই জানে না,যারা জ্ঞানে সুগভির তারা বলে যে, আমরা আল্লাহর উপর ইমান এনেছি এবং এ সব কিছু আমাদের প্রতিপালক হতে এসেছে,মুলত জ্ঞানবান ব্যাক্তি ছাড়া আর কেউই নসিহত(সৎ উপদেশ) গ্রহণ করে না,,,
এজন্যই আল্লাহ পুরো কুরআন জুড়ে তিনি সর্বশ্রোতা,সর্বদ্রষ্টা,হাত,ইত্যাদি ইত্যাদি রুপক দিয়ে ভরে দিছেন,,আমারা বিশ্বাস করি আল্লাহ নিরাকার নয়,জান্নাতে তার আল্লাহর জাতকে দেখতে পারব,,কিন্তু দুনিয়তে তার সম্পর্কে চিন্তা করলে ভুল পথেই অগ্রসর হব,,,
যখন আসিয়াছে সত্য,মিথ্যা তখন বিলুপ্ত হবারই জন্য,,,সত্য তার আলো শুধু ছড়ানোর জন্যই আসে,,এজন্য পৃথিবির দিতিয় এবং ক্রমবর্ধমান ধর্ম ইসলাম, যেখানে ৫৭+ দেশ আজ মুসলিম প্রধান,, আর দ্বিতিয়,তৃতিয় অবস্থান ত বাদই দিলাম,,যেমন ভারতেই ২য় বৃহৎ ধর্ম ইসলাম,,,
যেহেতু " সৃষ্টিকর্তা " বলা হয় ৷ সুতরাং তিনি নিশ্চয়ই পুরুষ ৷ কারণ কর্তা বলতে পুরুষকে বুঝায় এবং কত্রী বলতে নারীকে বোঝায় ৷
অতি সুন্দর
@Mr.Sourav Sen হে কৃষ্ণ,
পুরুষ শব্দের অর্থ আত্মা ৷ সুতরাং উত্তম পুরুষই হলেন, পরমাত্মা বা পরমেশ্বর ৷ যাকে আপনারা সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেন ৷ তিনিই বেদে পুরুষোত্তম ৷
Allah karo theke jonmo nen nai kauke jonmo dennai tahole Allahor Kono linggantor nai .
@@ashmash5721 ভাই ,
তিনি সৃষ্টি না করলে জন্ম হলো কিভাবে ?
হরে কৃষ্ণ ভগবান উলঙ্গ ছাড়া ও ভালো মন্দ সকল কিছু দেখতে পারেন।কারন , সকল কিছুর সৃষ্টি কর্তা ও মালিক তিনি।
Hhhaaaaahha 😂😂 pagole koy ki
Manus kivabe sristi korta hote pare
ভগবান কৃষ্ণের পুরুষ-মহিলার মিলন সেক্স দেখতে পারে না। তাহলে ব্যভিচার বেশ্যা খানায় যে নাপাক কাজে মানুষ শামিল হচ্ছে এটাতো কৃষ্ণ দেখতে পায় না। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তাহলে ব্যভিচার করা আজাদি। যেহেতু কৃষ্ণ মানুষের উলঙ্গ কিছু দেখে না। বা বা বা বা 😆😆
হরে কৃষ্ণ !
He(Brahman/God) in whom the heaven, the earth, the antariksha (sky), the mind with the pranas(life) are centred; know him to be the one Atman(spirit) of all; abandon all other speech; this is the road to immortality. ( Mundaka Upanishad 2/2/5)
That is krishna
@@premanjandas6955 Hare Krishna ! Hare Krishna !
কৃষ্ণ কি ভগবান দাদু সে তো মানুষ ছিলো
Ara to manos ke vogoman banabe ar jannam a jabe
Hare krisna
Allah er 2 hath er kotha r Allah adomer motho rup ei sob vuya kotha koi pan? Apnar kache je Quarn ache r muslim ra je quarn pore ta alada.... R Quarn manuser lekhana eta Allah er bani... Ta hole eta thik thak kore manus ki kore likbe.... Apnar chaite onek boro pondith ache jara Quarn er Kotha ghulo vul proman korte asechilo.... Vul tho payini borng tara Quarn er bani sune mugdho hoye Islam grohon korechen... Tai onno dhormer bani quarn er bani bole prochar kora theke birotho thaken... Allah apnake sothik ta bujar toyfik dan koruk... Ameen
Hare krishana🙏🙏🌹🌹
Dada gaja ki besi tanchen
To the point যুক্তি দেওয়ার খেমতা নেই । তাই বিষ বমি ছাড়া অন্য কোনও রাস্তা খোলা নেই।
Hare krishna
Kolkata= Being Hindu Prabhu, what is the necessity to discuss about ALLAH of Muslim community? Let it be done by Muslims only ! Hindus are supposed to discuss own Religious matters only.Otherwise there may be communal unrest which must be avoided.Joy Guru. Bhahwan Ramkrisnadev did not tried for this.Although it is believed He initiated himself in 3 Religions..
আমাদের মঠে মুসলিমরা যোগদান করছে। তাই আমাদের এই প্রচেষ্টা।
@@premanjandas6955 বউয়ের কাছে সকল কাপুরুষও বীরপুরুষের ভাব নেয়😂
নিজেকে বীরপুরুষ প্রমাণ করতে গেলে পুরুষের সম্মুখীন হতে হবে। তার জন্য জ্ঞান বাড়ানো প্রয়োজন। যেটা আপনার নেই আমার ধারণা আপনার কথায় সেটা স্পষ্ট। আগে নিজের ধর্মকে ভালোভাবে নিজের বুদ্ধি দিয়ে যাচাই করুন, এরপর কুরআন ভালোভাবে পড়তে শিখুন। তারপর বলবেন। জাকির নায়েক সাহেবের বক্তব্যকে কাট করে পেশ করেছেন, এতেই কি আপনার দুর্বলতা প্রকাশ পায় না?
@@premanjandas6955
কোন মঠে যোগদান করছে?
এক তো নিজেই পথভ্রষ্ট। আবার অন্যদেরও পথভ্রষ্ট করার চেষ্টায় আছে এই পুরোহিত
To the point যুক্তি দিন। গুরুগিরি বাদ দিন
Hare Krishna Dandovat Probhu
হরে কৃষ্ণ প্রভু প্রণাম🙏👌
মুসলিম ভাইরো তো নিরাকারে উপাসনা করে তদের গতি কী শূন্যে লিন হবে
গোহত্যা করলে নরক
1)আরে দাদা,,আপনি ইসলাম নিয়ে এত অযৌক্তিক হাস্যকর মিথ্যাচার কিভ
একটা কথা বুঝি না আপনি বেদ মানেন গাভীকে মাতৃগ্যান করে পুজা করেন,,এই পুজো পাইছেন কই?অথচ সেই শাস্ত্রই কিনা বলে গরু বলি দিলে স্বর্গ লাভ হয়,দম্পত্তি গরু গোশত খেয়ে মিলিত হলে সন্তান ভালো হয় আরও কত কি,,,
বেদের মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র এগুলো বোঝেন ত?
গরুর মাংস খেতে খুব সুস্বাদু আপনার ভগবান ইন্দ্র বলে,,খেয়ে খুব স্বাদ পায়,,,
রেফারেন্স নিবেন না??২০৪০০+ মন্ত্র পড়বেন একদিনে কেমনে,,একটু আপনাক সাহায্য করি কেমন🙂🙂,,,চিন্তা করেন না আপনার পবিত্র শাস্ত্র থেকে গরু মাংস খাওয়ার বিধান দিয়ে দিচ্ছি,,আমি না স্বয়ং পরমাত্মা দিয়েছে,,,,
ঋগবেদ(RIG VEDA) এর মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র,,10/86/13-14,,10/16/7,,10/89/14,,10/79/6,,10/91/14,,6/16/47,,6/39/1,,10/86/14,,10/28/3,,10/27/2,,5/9/29,,6/17/11,,5/29/8,,1/162/2,,1/163/13,,1/162/11,,ধুর দাদা শুধু রিগবেদ নিয়ে থাকলে য্যজুর্বেদ থেকে কখন মা সমতুল্য গরুর গোশত খাওয়ার বিধান দেখবেন??,কৃষ্ন যজুর্বেদ তৈত্তিরীয় সংহিতা ২ কান্ড/১ম প্রপাঠক,,শুক্ল যজুর্বেদ, শতপথ ব্রাম্ভন ২-৩ কান্ডে ত রাজা বাড়িতে আসলে গরুর গোশত দিয়ে আপ্যায়ন করতে হবে,,গোপথ ব্রাম্ভন এর ৩ য় অধ্যায়ে এর ১৭ নং শ্লোকে ত গরু দিয়ে যোগ্য করলে সরাসরি স্বর্গে যাবেন
অথর্ভবেদ(OTHOVA VEDA),,এর 14/1/13,,18/2/6 এর 8,,পড়েন
আরে দাদা বেদের সংহিতা অংশের পরে ব্রাম্ভন অংশ রচিত হয় জানেন ত নাকি??এর ব্রাম্ভন এর 1/3/4,,2/6/8,,4/18/8,,1/1/4,,3/1/2/21,,দিয়ে ভিডিও বানায়েন দাদা গরুর গোশতের জন্য ,,অহ একটা জিনিস লিখি নি গোপথ ব্রাম্ভন এর রেফারেন্স এ কিন্তু আপনি গরুর,চোখ,মাংস,ঠ্যাং এসব কিভাবে বন্টন করবেন তারও নিয়ম দেওয়া আছে,,রামায়ণে যে রামচন্দ্র স্বয়ং নিজে গোমাংস খাইছে তা ত আপনারা সব হিন্দুই জানেন,,,গরুর মাংস দিয়ে পিন্ড দিলে যে আপনার পুর্বপুরুষ এক বছর সন্তষ্ট থাকতে গীতার এই শ্লোক ত জানেনই,,বিয়ের পর নিশ্চয় ভালো, সুস্থ,সবল সন্তান চায় সবাই,,এজন্য আপনাকে এবং আপনার স্ত্রীকে গরু গোশত খেয়ে মিলিত হতে হবে,,অহ এজন্য আপনাকে অথর্ববেদের গোপথ ব্রাম্ভন এর উত্তরভাগ ২য় অধ্যায় ১ নং শ্লোক পড়া লাগবে এবং মানা লাগবে,,যোগ্যে গরু,ছাগল বলির যে কত পুন্য তা জানতে খুলুন,ব্রম্ভসুত্র ৩/১/২৫,🙂🙂আদিশঙ্কর আচার্যক চেনেন ত??যোগ্যে গরু বলি যে পুন্য,শাস্ত্র দিয়ে প্রমানিত ব্রম্ভসুত্র খুললেই পাবেন,,🙂🙂,,,বৃহদারন্যক উপনিষদ ৬/৪/১৮ খুলেন ত দাদা,,অহ দাদা আর্যদের যে শাখা পারস্যে বাস করত তাদের গ্রন্থ আবেস্তা সম্পর্কে ত জানেন কিন্তু ১০০ ঘোড়া,১হাজার ষাড়,দশ হাজার ভেড়া বলি দেওয়ার কথা জানেন না
অহ দাদা বাড়িতে ব্রাম্ভব গেলে তাকে কিন্তু অবশ্যই গরুর গোশত খাওয়াতে হবেমনুসংহিতা থেকে বললাম আরকি,,বিশিষ্ট সংহিতার ৪ অধ্যায় ৬-৭ মন্ত্র পড়বেন কবে,,গরুর গোশত খেয়ে ভালো বাচ্চা নিবে না নাকি জাতি,,,অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় গরু খেলে,,শাস্ত্র ত তাই বলে,,পুরান মানেন কলিকা পুরান আর খুললাম না,,,সব রেফারেন্স আর সব গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিলাম না,,অত লেখা কমেন্ট এ ধরে না ত🙂🙂হাল্কা দিলাম এই জন্য,,
@@premanjandas6955 গোহত্যাতে স্বর্গ লাভ হয়,ভালো সন্তাত লাভ হয়,রোগ মুক্তি হয়,মিথ্যাচার কেন করেন?
1)আরে দাদা,,আপনি ইসলাম নিয়ে এত অযৌক্তিক হাস্যকর মিথ্যাচার কিভ
একটা কথা বুঝি না আপনি বেদ মানেন গাভীকে মাতৃগ্যান করে পুজা করেন,,এই পুজো পাইছেন কই?অথচ সেই শাস্ত্রই কিনা বলে গরু বলি দিলে স্বর্গ লাভ হয়,দম্পত্তি গরু গোশত খেয়ে মিলিত হলে সন্তান ভালো হয় আরও কত কি,,,
বেদের মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র এগুলো বোঝেন ত?
গরুর মাংস খেতে খুব সুস্বাদু আপনার ভগবান ইন্দ্র বলে,,খেয়ে খুব স্বাদ পায়,,,
রেফারেন্স নিবেন না??২০৪০০+ মন্ত্র পড়বেন একদিনে কেমনে,,একটু আপনাক সাহায্য করি কেমন🙂🙂,,,চিন্তা করেন না আপনার পবিত্র শাস্ত্র থেকে গরু মাংস খাওয়ার বিধান দিয়ে দিচ্ছি,,আমি না স্বয়ং পরমাত্মা দিয়েছে,,,,
ঋগবেদ(RIG VEDA) এর মন্ডল/সুক্ত/মন্ত্র,,10/86/13-14,,10/16/7,,10/89/14,,10/79/6,,10/91/14,,6/16/47,,6/39/1,,10/86/14,,10/28/3,,10/27/2,,5/9/29,,6/17/11,,5/29/8,,1/162/2,,1/163/13,,1/162/11,,ধুর দাদা শুধু রিগবেদ নিয়ে থাকলে য্যজুর্বেদ থেকে কখন মা সমতুল্য গরুর গোশত খাওয়ার বিধান দেখবেন??,কৃষ্ন যজুর্বেদ তৈত্তিরীয় সংহিতা ২ কান্ড/১ম প্রপাঠক,,শুক্ল যজুর্বেদ, শতপথ ব্রাম্ভন ২-৩ কান্ডে ত রাজা বাড়িতে আসলে গরুর গোশত দিয়ে আপ্যায়ন করতে হবে,,গোপথ ব্রাম্ভন এর ৩ য় অধ্যায়ে এর ১৭ নং শ্লোকে ত গরু দিয়ে যোগ্য করলে সরাসরি স্বর্গে যাবেন
অথর্ভবেদ(OTHOVA VEDA),,এর 14/1/13,,18/2/6 এর 8,,পড়েন
আরে দাদা বেদের সংহিতা অংশের পরে ব্রাম্ভন অংশ রচিত হয় জানেন ত নাকি??এর ব্রাম্ভন এর 1/3/4,,2/6/8,,4/18/8,,1/1/4,,3/1/2/21,,দিয়ে ভিডিও বানায়েন দাদা গরুর গোশতের জন্য ,,অহ একটা জিনিস লিখি নি গোপথ ব্রাম্ভন এর রেফারেন্স এ কিন্তু আপনি গরুর,চোখ,মাংস,ঠ্যাং এসব কিভাবে বন্টন করবেন তারও নিয়ম দেওয়া আছে,,রামায়ণে যে রামচন্দ্র স্বয়ং নিজে গোমাংস খাইছে তা ত আপনারা সব হিন্দুই জানেন,,,গরুর মাংস দিয়ে পিন্ড দিলে যে আপনার পুর্বপুরুষ এক বছর সন্তষ্ট থাকতে গীতার এই শ্লোক ত জানেনই,,বিয়ের পর নিশ্চয় ভালো, সুস্থ,সবল সন্তান চায় সবাই,,এজন্য আপনাকে এবং আপনার স্ত্রীকে গরু গোশত খেয়ে মিলিত হতে হবে,,অহ এজন্য আপনাকে অথর্ববেদের গোপথ ব্রাম্ভন এর উত্তরভাগ ২য় অধ্যায় ১ নং শ্লোক পড়া লাগবে এবং মানা লাগবে,,যোগ্যে গরু,ছাগল বলির যে কত পুন্য তা জানতে খুলুন,ব্রম্ভসুত্র ৩/১/২৫,🙂🙂আদিশঙ্কর আচার্যক চেনেন ত??যোগ্যে গরু বলি যে পুন্য,শাস্ত্র দিয়ে প্রমানিত ব্রম্ভসুত্র খুললেই পাবেন,,🙂🙂,,,বৃহদারন্যক উপনিষদ ৬/৪/১৮ খুলেন ত দাদা,,অহ দাদা আর্যদের যে শাখা পারস্যে বাস করত তাদের গ্রন্থ আবেস্তা সম্পর্কে ত জানেন কিন্তু ১০০ ঘোড়া,১হাজার ষাড়,দশ হাজার ভেড়া বলি দেওয়ার কথা জানেন না
অহ দাদা বাড়িতে ব্রাম্ভব গেলে তাকে কিন্তু অবশ্যই গরুর গোশত খাওয়াতে হবেমনুসংহিতা থেকে বললাম আরকি,,বিশিষ্ট সংহিতার ৪ অধ্যায় ৬-৭ মন্ত্র পড়বেন কবে,,গরুর গোশত খেয়ে ভালো বাচ্চা নিবে না নাকি জাতি,,,অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় গরু খেলে,,শাস্ত্র ত তাই বলে,,পুরান মানেন কলিকা পুরান আর খুললাম না,,,সব রেফারেন্স আর সব গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিলাম না,,অত লেখা কমেন্ট এ ধরে না ত🙂🙂হাল্কা দিলাম এই জন্য,,
(2) দাদা আপনি হয়তো বেদে গিয়ে খুজবেন গো মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে কোন মন্ত্র আছে নাকি?? জি দাদা আছে ত,২০ হাজার+ মন্ত্রে কতদিনে খুজবেন,,আপনাক আমিই সাহায্য করিচ্ছি,, আমি মিথ্যুক না, আমরা মুসলিম 🙂🙂
বেদের যেসব মন্ত্রে গরু খাওয়া বারন আছে সেসব মন্ত্র নেন এবার
রিগবেদের(Rig Veda):1/164/80,,8/101/15,,40 er 7,,1/164/26,,1/164/40,,5/83/8,,7/6/21/9,,7/56/16,,10/87/16,,8/101/15,,অথর্ভবেদ(Otharvo Veda):6/140/2,,8/6/23,,1/1/64,,9/10/20,,7/73/11
দাদা এসব মন্ত্রে একটা করে সমস্যা আছে যে,এসকল অধিকাংশ মন্ত্রে প্রায় ৮৫% মন্ত্রে গাভিকে সংস্কৃত শব্দ অগ্ন্যা বলে সম্বোধন করা হয়ে বলা হয়েছে অগ্ন্যাকে হত্যা করতে পারবেন না,,,অগ্ন্যা মানে জানেন দাদা?অগ্ন্যা অর্থ মাতৃগরু,mothercow,,অর্থাৎ যে গরুর পেটে বা ছোট বাছুর আছে সে গরকে হত্যা করা যাবে না,,,আরে দাদা আমাদের মুসলিমদের জন্যও ত এই রকম গরু অর্থাৎ অগ্ন্যাকে খাওয়া যাবে না,এমকি কুরবানিও দেওয়া যাবে না,,,আমাদের ইসলাম ধর্মেও ত অগ্ন্যাকে জবাই করা হারাম,,এইরকম অগ্ন্যার মত সংস্কৃতিতে গরুর প্রকার আলাদা ভাবে বোঝাতে ১২ টি নাম আছে,,যেমন অগ্ন্যা মানে মাতৃগরু,,বশা অর্থ বন্ধ্যা গরু,,উক্ষ অর্থ ষাড়,বৃষ অর্থ young cow যেটা আপনার গভবান ইন্দ্র খায়,,শৃঙ্গিনি,অরজুনি,,গো,উস্রা,সৌরভেয়ি,মাহেয়ি ইত্যাদি আলাদা আলাদা অর্থ এর গরু বোঝায়,,যেমন অগ্না দিয়ে শুধু মাতৃগরু বোঝায়🙂🙂,,আর কিছু মন্ত্র আসছে এরুপ যুদ্ধের কাহিনির অংশ হিসেবে যে তোমরা যদি আমাদের ঘোড়া,গরু,হাতিকে হত্যা কর তবে তোমাদের সিসা দিয়ে ভয়ানকভাবে হত্যা করা হবে,,এখানে ঘোড়াও আছে,,,শুধু গরু নিয়ে লাফান কেন,,আপনার শাস্ত্র গরুকে যেসব মন্ত্রে জায়গায় দুধ খাওয়ানোর জন্য মা হিসেবে সম্বোধ করছে সেই সব মন্ত্রে সাথে জন্মভূমিকেও মা হিসেবে সম্বোধন করা হইছে,,,এখন আমার প্রশ্ন গরুকে মা হিসেবে সম্বোধন করায় যদি গরু খাতে পারবেন না মনে করেন,তবে অই একই মন্ত্রে যে জন্মভূমিকে মা হিসেবে সম্বোধন করা হলো সেই মাতা জন্মভূমির মাটি খুড়ে ময়লা আবর্জনা ফেলে মতমুত্র ত্যাগ করে কষ্ট দেন কেন অসম্মান করেন কেন,? সেই মায়ের মুখের উপর পায়খানা করতে আপনার বুক কাপে না?
@@premanjandas6955 2) দাদা আপনি হয়তো বেদে গিয়ে খুজবেন গো মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে কোন মন্ত্র আছে নাকি?? জি দাদা আছে ত,২০ হাজার+ মন্ত্রে কতদিনে খুজবেন,,আপনাক আমিই সাহায্য করিচ্ছি,, আমি মিথ্যুক না, আমরা মুসলিম 🙂🙂
বেদের যেসব মন্ত্রে গরু খাওয়া বারন আছে সেসব মন্ত্র নেন এবার
রিগবেদের(Rig Veda):1/164/80,,8/101/15,,40 er 7,,1/164/26,,1/164/40,,5/83/8,,7/6/21/9,,7/56/16,,10/87/16,,8/101/15,,অথর্ভবেদ(Otharvo Veda):6/140/2,,8/6/23,,1/1/64,,9/10/20,,7/73/11
দাদা এসব মন্ত্রে একটা করে সমস্যা আছে যে,এসকল অধিকাংশ মন্ত্রে প্রায় ৮৫% মন্ত্রে গাভিকে সংস্কৃত শব্দ অগ্ন্যা বলে সম্বোধন করা হয়ে বলা হয়েছে অগ্ন্যাকে হত্যা করতে পারবেন না,,,অগ্ন্যা মানে জানেন দাদা?অগ্ন্যা অর্থ মাতৃগরু,mothercow,,অর্থাৎ যে গরুর পেটে বা ছোট বাছুর আছে সে গরকে হত্যা করা যাবে না,,,আরে দাদা আমাদের মুসলিমদের জন্যও ত এই রকম গরু অর্থাৎ অগ্ন্যাকে খাওয়া যাবে না,এমকি কুরবানিও দেওয়া যাবে না,,,আমাদের ইসলাম ধর্মেও ত অগ্ন্যাকে জবাই করা হারাম,,এইরকম অগ্ন্যার মত সংস্কৃতিতে গরুর প্রকার আলাদা ভাবে বোঝাতে ১২ টি নাম আছে,,যেমন অগ্ন্যা মানে মাতৃগরু,,বশা অর্থ বন্ধ্যা গরু,,উক্ষ অর্থ ষাড়,বৃষ অর্থ young cow যেটা আপনার গভবান ইন্দ্র খায়,,শৃঙ্গিনি,অরজুনি,,গো,উস্রা,সৌরভেয়ি,মাহেয়ি ইত্যাদি আলাদা আলাদা অর্থ এর গরু বোঝায়,,যেমন অগ্না দিয়ে শুধু মাতৃগরু বোঝায়🙂🙂,,আর কিছু মন্ত্র আসছে এরুপ যুদ্ধের কাহিনির অংশ হিসেবে যে তোমরা যদি আমাদের ঘোড়া,গরু,হাতিকে হত্যা কর তবে তোমাদের সিসা দিয়ে ভয়ানকভাবে হত্যা করা হবে,,এখানে ঘোড়াও আছে,,,শুধু গরু নিয়ে লাফান কেন,,আপনার শাস্ত্র গরুকে যেসব মন্ত্রে জায়গায় দুধ খাওয়ানোর জন্য মা হিসেবে সম্বোধ করছে সেই সব মন্ত্রে সাথে জন্মভূমিকেও মা হিসেবে সম্বোধন করা হইছে,,,এখন আমার প্রশ্ন গরুকে মা হিসেবে সম্বোধন করায় যদি গরু খাতে পারবেন না মনে করেন,তবে অই একই মন্ত্রে যে জন্মভূমিকে মা হিসেবে সম্বোধন করা হলো সেই মাতা জন্মভূমির মাটি খুড়ে ময়লা আবর্জনা ফেলে মতমুত্র ত্যাগ করে কষ্ট দেন কেন অসম্মান করেন কেন,? সেই মায়ের মুখের উপর পায়খানা করতে আপনার বুক কাপে না?
এত সংকীর্ণ চেতা চেতনা নয় আপনারা এই কথাটি ভালো
সনাতন ধর্ম চিরন্তন সত্য ধর্ম সনাতন ধর্ম মহত্ত্বের ধর্ম৷
ভগবান কান দিয়ে দেখতে পান তাহলে তার চোখের কি দরকার কি অদ্ভুত!। আপনি কোরআনের সম্পূর্ণ আয়াত পড়ছেন না এটা ঠিক না। আপনার বুদ্ধির অনেক অভাব আছে। প্রত্যেক সৃষ্টির নিজস্ব ভাষা আছে। আর মহান আল্লাহ এই ভাষা সৃষ্টি করেছেন।
কারণ কৃষ্ণ সর্ব শক্তিমান।আল্লার দুই চোখের কথা কোরানেই উল্লেখ আছে।
@@premanjandas6955 আল্লাহর তুলনা কোন কিছুর মত না, আর ভগবান যদি কান দিয়ে দেখে তাহলে তা (সেই কান) মানুষের কানের মত কেন হবে ? জ্ঞানীরা চিন্তাভাবনা করে
সৌদি আরবের স্কুলে রামায়ণ ও মহাভারত পরাচ্ছে।
Tui sudi school poroc to tai janoc. Amra taki sudi amra jibone deklam r asca gaja kuri kota niya
এইটা সৌদি আরবের কোন জায়গায় ভাই একটু ঠিকানা দিন আমি গিয়ে দেখতে চাই আপনি নিশ্চয়ই এই খবর কোন ইউটিউবার এর কাছ থেকে পেয়েছেন কোন কিছু হলে ইন্টারন্যাশনাল চ্যানেলে দেখাতো এখনো সময় আছে ভাই আপনার
@@আধুনিকপশুপালন হ্যা দেখেন গুগুলে দেখার পরামর্শ রইলো 😊
আমাদের গ্রামের অধিকাংশ হিন্দু ধর্মাবলম্বী গরুর মাংস খায়। এবং তারা মুসলিমদের জুম্মার নামাজের পর মুসলিমদের তাবারুক খেয়ে থাকেন।
Apni ja ja blesen aguloi to onara mante o jante chai na ❤
আলোচনায় কটাক্ষ বাক্য ব্যবহারনা করায় ভালো , ধন্যবাদ।
আমরা সবাইকে ভালোবাসি।
ব্যক্তি" শব্দটি ব্যবহৃত হয় "মানুষের ক্ষেত্রে"
অর্থাৎ মানুষ বোঝাতে।
"ব্যক্তিকে" আপনি "মানুষের" সমার্থক শব্দ বলতে পারেন।
এ হিসাবে,আপনার "আল্লাহ এবং জান্নাত, জাহান্নামকে ব্যক্তি বলা উচিত হয়নি।"
মানুষ মানুষের মতো,
গরু ছাগল গরু ছাগলের মতো,
-----------------আর আল্লাহ আল্লাহর মতো।
(((মানুষকে আপনি এটা বলতে পারবেন না যে মানুষ গরু বা ছাগলের মতো।)))
আল্লাহর নাক,কান মুখ,চোখ সব আছে।কিন্তু,
>তার মুখ তার মুখের মতো,
>তার চোখ তার চোখের মতো,
>তার কান তার কানের মতো,
>তার নাক তার নাকের মতো।
-------------এটা আশা করি,মনে রাখবেন।
বানরের হাত বানরের মত, মানুষের হাত মানুষের মত, কৃষ্ণের হাত চিন্ময় নীল, কৃষ্ণের হাত কৃষ্ণের মতো।
মানুষের ব্যক্তিত্ব আর ফেরেস্তার ব্যক্তিত্ব যেমন এক নয়, আল্লার ব্যক্তিত্বও তেমনি অচিন্ত্য
@@premanjandas6955পড়াশোনা করসস?
জানস না কিছু। আগেও বলছি,"ব্যক্তি" শব্দটা ব্যবহৃত হয় "মানুষ" এর ক্ষেত্রে।আর "ব্যক্তিত্ব" শব্দটাও ব্যবহৃত হয় "মানুষ" এর ক্ষেত্রে।
"ব্যক্তি" হলো মানুষের সমার্থক শব্দ।
এটা মাথায় রেখে মন্তব্য করবেন।😡😡😡😡😈😈
হরে কৃষ্ণ ❤
Hare krishan, Dandavat 🙏prabhu
আপনাদের কটা দেবতা? আল্লার কোন আত্মীয় নেই, ভগবান আল্লা এক নয়, ভগবানের সংসার আছে, যার সংসার আছে সে কিসের ভগবান, কৃষ্ণ থেকে রাধা হলে কৃষ্ণ কেন অন্যজনের সঙ্গে রাধার বিয়ে হতে দিল, আল্লাহ আললাহর মত মানুষের ক্ষ
আশ্চর্য হলাম! আপনার জ্ঞান এত ক্ষীণ আর সেটা নিয়ে আপনি কথা বলতে এসেছেন! আপনার আরও ভালোভাবে জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। এখানে কোনো ধর্মকে বড় করাটা ব্যাপার নয়, ব্যাপারটা আপনার আমার সত্যের পথ খোঁজা। তাই সঠিক জানাটা আপনার দায়িত্ব। আহ্বান জানাচ্ছি; আপনি এই বিষয় গুলো নিয়ে একটি ডিবেট করতে আসুন। জানি আসবেন না; কারণ আপনার সেই জ্ঞান নেই। যা আছে তা ভন্ডামী!
জয় সবজান্তা সর্বজ্ঞ গুরু
বিতর্ক করে যেমন ডাক্তার হওয়া যায় না, ঠিক তেমনি ঘেউ ঘেউ করে ভগবানকে জানা যায় না। আত্ম সমর্পন করতে হবে গুরুদেবের কাছে। এটি গুরুমুখি বিদ্যা।
@@premanjandas6955 তাহলে আসুন না একদিন অনলাইনেই আপনার বিদ্যা জহির করুন। আর হ্যা, আগে আপনার ধর্মগ্রন্থ ভালোভাবে রপ্ত করুন, তার অর্থ ভালোভাবে বুঝুন।তারপর অন্য ধর্মগ্রন্থ নিয়ে বলতে আসবেন। আর আপনাকে কে বলেছে? পরম করুণাময় আল্লাহ্ তায়ালা নিরাকার? দয়া করে লিংকটা দিবেন।
নাপাক শরিলে কোরআন ধরা জাবেনা উনি তো নাপাক কোরআন ধরে কি ভাবে
তাহলে কোরানটা কোনো মুসলিম ভাইকে দান করে দেব
@@premanjandas6955 তাই করা উচিত আপনার
আপনার আলোচনা বেশ উন্নত মানের। কিন্তু আপনার জ্ঞানের ভিত্তি, প্রেমোপলব্ধি জগত্ নির্ভর, ঈশ্বর নির্ভর নয়।প্রভু যীশু প্রেমের (ঈশ্বর- প্রেম) পরাকাষ্ঠা। ( ১যোহন ৪ঃ৮)
আমরা যীশুখ্রিস্টকে সন্মান করি
@@premanjandas6955 শুধু সম্মান জানানো যথেষ্ট নয়; প্রয়োজন তার পায় আত্মসঅমর্পন।
@@premanjandas6955 apni nijer dormo bade sob dormo ke coto bolen abar bolen somman kori
@@sudandhali7545 আমরা ইশ্বরের কাছে আত্ম সমর্পণ করতে আগ্রহী. তার সন্তানের (jesus Christ) এর কাছে না.তবে আমরা যীশু christ কে ইশ্বর এর বার্তা বাহক হিসেবে সন্মান করি. কারণ আমরা সবাই ইশ্বর এর অংশ ও সন্তানও
গীতা অধ্যায় ১৮ তে পরমইশ্বর শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন
মন্মনা ভব মদ্ভক্তো মদযাজী মাং নমস্কুরু।
মামেবৈষ্যসি সত্যং তে প্রতিজানে প্রিয়োহসি মে।।৬৫।।
অনুবাদঃ তুমি আমাতে চিত্ত অর্পণ কর, আমর ভক্ত হও, আমার পূজা কর এবং আমাকে নমস্কার কর। তা হলে তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয় হবে।
সর্বধর্মান্ পরিত্যজ্য মামেকং শরণং ব্রজ।
অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িষ্যামি মা শুচঃ।।৬৬।।
অনুবাদঃ সর্ব প্রকার ধর্ম পরিত্যাগ করে কেবল আমার শরণাগত হও। আমি তোমাকে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করব। তুমি শোক করো না।
ALLAHOO ARBAR . ALLAH MOHAN .
অথচ নিষ্পাপ শিশু এবং নিষ্পাপ পশু কেন কষ্ট পায়? দয়ার সাগর আল্লাহ কি এই কষ্ট বন্ধ করতে পারে না?
Allah huakbar
🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️হরে কৃষ্ণ 🙏