প্রশ্ন উত্তর পর্ব । প্রশ্নের উত্তর গুলো শুনলে র্ধমের সবকিছু জেনে যাবেন মিস করবেন না।Jitendriyo das
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 11 ธ.ค. 2024
- হরে কৃষ্ণ ভক্ত গণ দয়া করে চ্যানেলস টি সাবস্ক্রাইব করবেন কেন না আমরা আপনাদের এই চ্যানেলে ধর্মীয় ভিডিওর আপডেট দিব । subscribe and click the bell icon
বৈকুন্ঠপুর,রায়পুরা,নরসিংদী
জিতেন্দ্রিয় দাস,জিতেন্দ্রিয় দাস ইসকন বাংলাদেশ,জিতেন্দ্রিয় দাস ইস্কন বাংলাদেশ,শ্রীমান জিতেন্দ্রিয় দাস প্রভু,জিতেন্দ্রিয় দাস,জিতেন্দ্রিয় দাস ইসকন,জিতেন্দ্রিয় দাস প্রভু,জিতেন্দ্রিয় দাস প্রভু,জিতেন্দ্রিয় দাস দিনাজপুর,ভাগবত পাঠক জিতেন্দ্রিয় দাস,জিতেন্দ্রিয় দাস ইসকন দিনাজপুর,জিতেন্দ্রিয় দাস প্রভু ইসকন দিনাজপুর,jitendriyo das iskcon dinajpur জিতেন্দ্রিয় দাস ইস্কন দিনাজপুর jitendra dasiskcon lectures,gour katha গৌর কথা/ জিতেন্দ্রিয় দাস/ ইস্কন দিনাজপুর part_1
জয়গুরু জয় গীতা জয় ভগবত
Horibol
জয় জয় নিতাই গৌর প্রেমানন্দে হরি হরি বোল। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। শ্রী রাধা রাধা গোবিন্দ।🙏🏻🙏🏻🙏🏻🛐🛐🛐❤️❤️❤️😌😌😌🤩🤩🤩
হরিবল
Probuji. Pronam. Niben. Radhe. Radhe.!!!
@@PANCHANANBAR-el1heহরিবল
Jai Sri Krishna pranam gurudev aamakay samay karban aami jantay ssai aamra kirshijibi mannous kirshi sara aupai nai sab samai jiv martay hoi aar paap hoi. Guru dev aamar ki hobay. Jantay said. Jai Sri Krishna
H. C. Brahma.
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
হরে কৃষ্ণ 🕉️
হরে কৃষ্ণ প্রভু
hare krishna
Very good provu
horibol
জয় শ্রী প্রভু পাদ
জয় শ্রীল প্রভুপাদ কি জয়!
ৰাধে ৰাধে
হরিবল
হরে কৃষ্ণ প্রভু🙏🙏🙏🙏🙏
Here Krishna 👏
হরিবল
হরে কৃষ্ণ
hare Krishna
Radhe radhe pranam 🙏sasre guru koijon banate hoi bolben please
সদগুরুদেব দীক্ষাগুরু একজন ই শিক্ষাগুরু বহু হতে পারে
Ami dikha nisi sikha nainai tobe akhon mathai chaitanna nite kar kase jete hobe.... 🙏🦚
Radhe radhe ami dikha nisi ar jodi mathai chaitanna nei tahole kothai jete hobe
ভাগবত এর দাম কত দয়া করে যদি আপনি আমাকে একটু বলতেন আমি অনেক উপকৃত হতাম প্রভু
ছাত্র পরিচয় দিলে একটু কমে দিবে
নরমালি দশ হাজার প্রায়
হরে কৃষ্ণ ,🙏🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ
নঊঁন ওঊন
horibol
Rabhe rabhe
horiboo
Hare Krishna
hare krishna
হৰি বোল
Horibol
Here Krishna 🙏🙏🙏
hare Krishna
রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ রাধা গোবিন্দ।
রাধে গোবিন্দ
হরে কৃষ্ণ প্রভু দন্ড বৎ প্রনাম। যদি কোনো ভক্ত কাউকে স্বামী রূপে চায়, পরে র জনমে স্বামী রূপে পাবে কী। তার জন্য দুজনের কী করতে হবে। 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌹
ভক্তরা জড় জগতের কাউকে অর্থাৎ মানুষকে স্বামী হিসেবে চাইবে না।
ভগবানকে চাইবে স্বামী হিসেবে তাহলে হচ্ছে ভক্তের লক্ষণ।
জিতেন্র বাবুর মোবাইল নম্বর কিভাবে পেতে পারি। নকল ভগবানের
সিরিয়াল বই প্রয়োজন।
Hello vi
Hare krishna ❤️❤️🙏🙏🙏🙏
horibol
হরেকৃষ্ণ প্রভু আপনার সাথে অনেক কথা ছিল আপনি ফ্রি থাকলে আমাকে বলবেন 🙏🌼
Comment below ur Question
হরেকৃষ্ণ প্রভু আমার প্রশ্নে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।
প্রভু আমার মনে হয় শাকসবজির মধ্যে প্রাণ আছে।আর যদি প্রাণ থাকে তাহলে আমরা যে শাক সবজি খাই তাহলে তো তাদেরও কষ্ট হবে।। আমি বিষয়টা বুঝতে পারছি না। কৃপা করে আমাকে একটু বুঝিয়ে দিন।।🙏
@@RadhaKrishna03-ie7xt হরিবল
ভাল লজিক ধরেছেন।
প্রাণীদের চেতনা বিকশিত চেতনা আপনি যদি আঘাত করেন ব্যাথা প্রকাশ করতে পারে, ছটফট করে যেকারণে যেকানো প্রাণী জীব হত্যা মহাপাপ । অন্যদিকে শাকসবজি অর্থাৎ উদ্ভিদ আচ্ছাদিত চেতনা মারেন কাটেন কিছুই করে না তাদের চেতনা নেই তাদের হত্যা করলে পাপ হয় তবে সেটা কিছুটা কিন্তু আপনি যদি ভগবানকে অফার করেন অর্থাৎ ভোগ নিবেদন করে মহাপ্রসাদ পান তাহলে সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয়ে যায় কারণ সেটা ভগবান অনুমোদিত সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করার জন্য বলেছেন। গীতায়
পত্রং পুষ্পং ফলং তোয়ং যো মে ভক্ত্যা প্রযচ্ছতি৷
তদহং ভক্ত্যুপহৃতমশ্নামি প্রযতাত্মনঃ৷৷২৬
অর্থ: যে বিশুদ্ধ চিত্ত নিষ্কাম ভক্ত আমাকে ভক্তিপূর্বক পত্র, পুস্প, ফল ও জল অর্পণ করেন, আমি তার সেই ভক্তিপ্লুত উপহার প্রীতি সহকারে গ্রহণ করি।
অধ্যায় ৯ - শ্লোক ২৬
@@chaitanyapremamrita ধন্যবাদ প্রভু ,,,,🙏🌼🌺
হরেকৃষ্ণ প্রভু দীক্ষা কয় প্রকার ও কি কি কৃপা করে আমাকে একটু বলুন,,,?
❤😮❤
HARE KRISHNA TO ALL
hare krishna
Harichand Bhagwan. Ki na. Shatro proman Dewar kripa karun
Krishna vogoban bahon ke
হরে কৃষ্ণ
ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাহন হচ্ছে ভক্তের হৃদয়।
তাছাড়া শাস্ত্র থেকে জানা যায় মহাভারতে যে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ দ্বারকা থেকে যখন কাম্যকবনে আসেন গরুড় কে বাহন করে ছিলেন।
আরেকটি গর্গসংহিতা অশ্বমেধ খন্ডে রাধা গোবিন্দ স্বশরীরে দিব্যরথে করে বৃন্দাবন থেকে গোলাক বৃন্দাবনে চলে গেলেন।
গুরু বা গুরু মা মারা গেলে কি করনীয় প্রভু একটু বলবেন হরে কৃষ্ণ রাধে রাধে।
বেশি বেশি মাঃশ খেতে হবে,,,যত প্রোটিন খাবে তত নিজের লাভ হবে,,,???
শাকসবজি তে কি প্রোটিন নেই?
আপনাকে যদি কেউ ভক্ষণ কেমন লাগত।
জীবে দয়া নামে রুচি।
জীবে দয়া করে যেইজন
সেই সেবিছে ঈশ্বর। হিন্দু হলে তো পড়ার কথা
🌺🍁🌷 আমিষাহার একটি পাপকর্ম।আমাদের বৈদিক শাস্ত্রে এ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে???
মাছ-মাংস হচ্ছে ঘোর তামসিক ও উগ্র রাজসিক খাদ্য, যা মানব মনের পশুবৃত্তি বাড়িয়ে তোলে, ধীরতা ও পবিত্রতা নষ্ট করে। রক্ত-মাংস-হাড়-পিত্ত দিয়ে তৈরি খাদ্য হলো ঘোর তমসান্ধ ব্যাক্তির খাদ্য। তাই মাছ-মাংস অমেধ্য অর্থাৎ, অস্পৃশ্য খাদ্য রূপে চিহ্নিত। শ্রীমদ্ভগবদগীতা ১৭/১০ শ্লোকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেন "চামেধ্যং ভোজনং তামসপ্রিয়ম।" হে অর্জুন, অস্পৃশ্য খাদ্য তামসিক ব্যক্তিদের প্রিয় হয়।
অন্ততপক্ষে কেউ যদি বৈকুণ্ঠে না গিয়ে স্বর্গেও যেতে চাই, তাহলেও তাকে আমিষাহার বর্জন করতে হবে।কারন স্বর্গে যেতে হলেও তাকে সত্ত্বগুনে অধিষ্ঠিত হতে হবে।নিরামিষ আহার হচ্ছে সত্ত্বগুন।দেবতারা নিরামিশ ভোজন করেন।তাদের সমস্ত তরকারি ঘি দিয়ে তৈরী হয়।
আমাদের বৈদিক শাস্ত্রে আমিষাহারকে পাপকর্ম হিসেবে নিদির্ষ্ট করা হয়েছে।নিম্নে সে সম্পর্কে আলোচিত হল...
🌿 "যস্ত্বিহ বা উগ্রঃ পশূন পক্ষিণো বা প্রানত উপরন্ধয়ন্তি তমপকরুনং পুরুষাদৈরপি বিগহির্তমুত্র যমানুচরাঃ কুম্ভীপাকে তপ্ততৈলে উপরন্ধয়ন্তি।। "
অনুবাদঃ যে সমস্ত নিষ্ঠুর মানুষ তাদের দেহ ধারনের জন্য এবং জিহ্বার তৃপ্তি সাধনের জন্য নিরীহ পশু পক্ষীদের হত্যা করে রন্ধন করে,সেই প্রকার ব্যক্তিরা নর মাংসভোজী রাক্ষসদেরও ঘৃনিত।মৃত্যর পর যমদূতেরা কুম্ভিপাক নরকে ফুটন্ত তেলে তাদের পাক করে।
- শ্রীমদ্ভাগবত পুরান ৫/ ২৬ /১৩
🌿 "অহিংসকানি ভূতানি দণ্ডেন বিনিহন্তি যঃ।
আত্মনঃ সুখমন্বিচ্ছন্ স প্রেত্য ন সুখী ভবেৎ॥"
অনুবাদঃ যে মানুষ নিজের সুখের জন্য হিংসাশূন্য প্রাণীদের অস্ত্র দ্বারা হত্যা করে; সেই মানুষ কখনও সুখী হয় না॥
মহাভারত -অনুশাসন পর্ব,
অধ্যায় -১০০, শ্লোকঃ ৫
🌿 "যো যস্য মাংসমশ্নাতি স তন্মাংসাদ উচ্যতে।
মৎস্যাদঃ সর্বমাংসাদস্তস্মান্মৎসান্ বিবর্জয়েৎ॥"
অনুবাদঃযে যার মাংস খায়,সেই ব্যক্তি তন্মাংসখাদক(সেই প্রাণীর মাংস খাদক) বলে কথিত। কিন্তু মাছ সমস্ত প্রাণীর মাংস খায়।সব রকমের মরা প্রাণীর পচা দেহ মলমূত্রাদি খেতে অভ্যস্ত। সুতরাং একটি মাছ খাওয়া যা, আর সব রকমের প্রাণীর মাংস খাওয়াও তাই। তাই মাছ খাওয়া সর্বতোভাবে পরিত্যাজ্য।
-মনুসংহিতা ৫ /১৫
🌄 আমিষাহার ত্যাগের সুফলতাঃ
🌿 "বর্জ্জয়ন্তি হি মাংসানি মাসশঃ পক্ষশােহপি বা।
তেষাং হিংসানিবৃত্তানাং ব্ৰহ্মলােকো বিধীয়তে ॥"
অনুবাদঃযাহারা মাসে মাসে ও পক্ষে পক্ষে মাংস বর্জন করেন, হিংসা হতে নিবৃত্ত হন,সেই সজ্জনদের জন্য ব্ৰহ্মলােক নির্দিষ্ট থাকে।
-মহাভারতঃঅনুশাসন পর্ব,
অধ্যায় ১০০, শ্লোক-৯৫
🌿 " পূর্বং তু মনসা ত্যক্তা তথা বাচাখ কর্মী।
ন ভক্ষতি যাে মাংসং ত্রিবিধং স বিমুচ্যতে ॥"
অনুবাদঃ- ধার্মিক লােক প্রথমে মন (চিন্তা) দ্বারা, পরে বাক্য দ্বারা, তৎপরে দেহ (কর্ম) দ্বারা হিংসা ত্যাগ করে থাকেন। এই তিন প্রকারে যিনি মাংস ভক্ষণ বর্জন করেন, তিনি মুক্ত হন।
মহাভারত -অনুশাসন পর্ব,
অধ্যায়-১০০, শ্লোক ১৯
🌿 ''আহারশুদ্ধৌ সত্ত্বশুদ্ধিঃ, সত্ত্বশুদ্ধৌ ধ্রূবা স্মৃতিঃ।স্মৃতিলম্ভে সর্বগ্রন্থীনাং বিপ্রমোক্ষঃ''।।
অনুবাদঃ বিষ্ণুকে নিবেদন করার মাধ্যমে আহার শুদ্ধ হয়,তার ফলে জীবের সত্তা শুদ্ধ হয়। এর প্রভাবে জীবের স্মৃতি শুদ্ধ হয়। এবং তখন সে মোক্ষ বা জড় জগৎ থেকে মুক্তি লাভের পথ খুজে পায়''।
ছান্দোগ্য উপনিষদ-৭/২৬/২
পরিশেষে নিরামিশ আহার ভগবান বিষ্ণু বা শ্রীকৃষ্ণকে নিবেদন করে আহার করার মাধ্যমে আমরা সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হব,এবং এ জীবনের পরে ভগবদ্ধাম গোলক বৃন্দাবনে ফিরে যাব।
☀ হরে কৃষ্ণ ☀
Pravur ফোন নম্বর টা দেন
প্রশ্ন ১) আপনি বলেছেন, পশু হত্যা করা মহাপাপ। আমরাতো পশু হত্যা করে খাইনা, বাজার থেকে মাংশ কিনে খাই।
হরে কৃষ্ণ প্রূভু
মাংস কথাটির অর্থ নিজের মাংস নিজে খাওয়া অন্যের দেহ খেয়ে নিজের শরীর বৃদ্ধি করলে যমালোকে নিজের দেহ ঐ সমস্ত পশু ছিড়ে ভিড়ে খাবে।
শাস্ত্রে নিষেধ রয়েছে মানুষ হয়ে পশুদের মত খাবার খেতে পারেন না কারণ ভগবানকে যেসমস্ত জিনিস নিবেদন করতে পারবেন না সেসমস্ত জিনিস খাওয়া নিষিদ্ধ।
তাই শাস্ত্র পড়ুন
এই ভিডিও দেখুন
th-cam.com/video/K5xw7LHp1NY/w-d-xo.html
মূর্তি পূজা করতে হবে,আপনাদের কোন ধর্মগ্রন্থে আছে?? আশা করি উওর পাব।
ধণ্যবাদ আপনাকে প্রশ্নটি করার জন্য
আমাদের সনাতন ধর্মে আছে
কৃষ্ণই ভগবান
ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচিদানন্দ বিগ্রহ
অনরাদিগৌবিন্দ সবর্কারণকারনম
অর্থাৎ কৃষ্ণই হচ্ছে ভগবান তার যে রূপ সর্ব আনন্দময়। তিনিই আদি গৌবিন্দ তিনি সর্ব কারনের কারণ। তিনি এক ও অদ্বিতীয়
দেখুন ভগবান হচ্ছে কৃষ্ণ আর দেবদেবী হচ্ছে তার অংশ প্রকাশ। যদি জাগতিক ভাবে বুঝাতে চাই
ধরুন প্রধানমন্ত্রীর আন্ডারে অনেক মন্ত্রণালয় থাকে বিভিন্ন মন্ত্রী বা সচিবালয়।
জানি আপনি মূর্তি পুজা নিয়ে বিভ্রান্ত আমি আপনার ভাষায় বুঝাব কারণ আমার ভাষায় বুঝতে পারবেন না।
আপনারা মক্কা তে যান সেখানে কি করেন একটা জড় পাথর কে চুম্বন করেন। কিন্তু কেন এটা তো জড় বস্তু। আবার কাবা শরীফ কে পরিক্রমা করেন বা ইবাদত বলেন আপনারা। কিন্তু কেন এটা তো জড় বস্তু।
কারণ কি আপনারা বিশ্বাস করেন আল্লাহ এর নির্দেশ বা কিছু একটা আচ্ছা যাই হোক মানে বিশ্বাস করেন তাইতো। ঠিক আমাদের ও মূর্তি বা বিগ্রহ ভগবানের রূপ হোক বা বিভিন্ন দেবদেবীর রুপকে বিশ্বাস করে পূজা করে থাকি।
আপনাদের মধ্যে অনেকেই আমাদের গ্রন্থ পড়ে বুঝতে চাই কিন্তু কি করে পুড়ো জিনিসটি না বুঝেই হঠাৎ কোন একটা শ্লোক দিয়ে বলছে এটা সেটা না বুঝেই এই জিনিস গুলি বুঝতে হলে একজন কৃষ্ণবেত্তার কাছে বা ভাগবত বক্তার কাছে বুঝতে হয় আপনি পড়তে পারেন কিন্তু অনেক অর্থ রয়েছে যেটার অনেক তাৎপর্য রয়েছে। তাই আপনারা ভালভাবে যেন বুঝতে পারেন Iskcon এর গ্রন্থ পড়বেন। তাহলে যে কেউ সহজেই বুঝতে পারবেন
যাইহোক আপনার রেফারেন্স নিচে দেয়া হলঃ
ঈ্বরের সাকার রূপ আর নিরাকার রুপ সম্পর্কে আপনারা জানেন।ভগবানের সাকার ও নিরাকার দুই উপাসনাই করা যায়।এটা ১-১০ক্লাসের হিন্দু ধর্ম বইতেই আছে।মুর্তি পূজা হল সাকার উপাসনা।
হিন্দু ধর্মের প্রধান গ্রন্থ ঋগ্বেদে ব্যাপারে লেখা আছে, -“একং সদ্বিপ্র বহুদাবদন্তি।” ঋগ্বেদ - ১/১৬৪/৪৬এর অর্থ হলো, পরমেশ্বর এক ও একের মধ্যে বহুশক্তি।এই বহুশক্তিই যে দেব দেবী, সেটা বলা আছে নিচের এই শ্লোকে,”একং সত্যং বহুদা কল্পয়ন্তি।” ঋগ্বেদ - ১/১১৪/৫এর অর্থ, দেব-দেবী, পরমেশ্বরের বিভূতি ও অনন্ত শক্তির প্রকাশ।হিন্দু ধর্মের সারগ্রন্থ গীতায় এ ব্যাপারে কী বলা আছে,”যো যো যাং যাং তনুং ভক্ত শ্রদ্ধয়ার্চিতুমিচ্ছতি।তস্য তস্যাচলং শ্রদ্ধাং তামেব বিদধাম্যহম।।” গীতা-৭/২১এর অর্থ, যে যে স্বকামী ভক্ত যে যে দেবতার স্বরূপ শ্রদ্ধাপূর্বক অর্চনা করতে ইচ্ছুক, আমি তাদের শ্রদ্ধা সেই দেবতার প্রতি স্থির করি।শ্রীকৃষ্ণ হলো হিন্দুধর্ম তথা সনাতন ধর্মের প্রধান পুরুষ, সে কিন্তু দেবতার বিভিন্ন রূপকে গীতায় তার বাণীর মাধ্যমে স্বীকার করে নিচ্ছে।গীতার ৭/২২ শ্লোকে কী লেখা আছে,”স তয়া শ্রদ্ধয়া যুক্তস্তস্যারাধনমীহতে।লভতে চ ততঃ কামান্ময়ৈব বিহিতান্ হিতান্।”এর অর্থ, সেই পুরুষ শ্রদ্ধাযুক্ত হয়ে সেই দেব বিগ্রহের পূজায় তৎপর হন এবং সেই দেবতার মাধ্যমে আমারই দ্বারা বিহিত কাম্য বস্তু অবশ্য লাভ করেন।এখানে শ্রীকৃষ্ণ বললেন, যে ব্যক্তি যে দেবতার পূজাই করুক, সে আমার দ্বারাই তার ফল লাভ করে। এখানেও দেবতাদের পূজাকে স্বীকৃতি দেওয়া হলো।গীতার ১১/১৫ শ্লোকের বাণী, যে শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে তার বিশ্বরূপ দেখিয়েছিলো, সেই বিশ্বরূপে অর্জুন কী দেখেছিলো, দ্যাখ,”পশ্যামি দেবাংস্তব দেব দেহেসবাংস্তথাস ভূত বিশেষ সঙ্ঘান্ ।”এর অর্থ হলো, হে দেব, আপনার দেহে আমি সমস্ত দেবতা এবং বহুভূতের সমুদায়, পদ্মের আসনে অবস্থিত ব্রহ্মা মহাদেব, সমস্ত ঋষিগণ এবং দিব্যসর্পসমূহ দেখছি।কৃষ্ণের বিশ্বরূপ দর্শণ করতে গিয়ে অর্জুন তার মধ্যে বহুদেবতাকে দেখেছিলো। এটা কি প্রমান করে না যে, হিন্দু ধর্মে দেবতার পূজার স্বীকৃতি শ্রীকৃষ্ণ নিজে দিয়ে গেছেন বা তাদেরকে স্বীকার করে নিয়েছেন।
বেদে সব দেবতাদের রূপের বর্ননা আছে।তাই দিয়ে শিল্পীরা ছবি ও মূর্তি তৈরি করেছেন।
Same to you
@@MdKabir-kp2ys ধণ্যবাদ আপনাকে প্রশ্নটি করার জন্য
আমাদের সনাতন ধর্মে আছে
কৃষ্ণই ভগবান
ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ সচিদানন্দ বিগ্রহ
অনরাদিগৌবিন্দ সবর্কারণকারনম
অর্থাৎ কৃষ্ণই হচ্ছে ভগবান তার যে রূপ সর্ব আনন্দময়। তিনিই আদি গৌবিন্দ তিনি সর্ব কারনের কারণ। তিনি এক ও অদ্বিতীয়
দেখুন ভগবান হচ্ছে কৃষ্ণ আর দেবদেবী হচ্ছে তার অংশ প্রকাশ। যদি জাগতিক ভাবে বুঝাতে চাই
ধরুন প্রধানমন্ত্রীর আন্ডারে অনেক মন্ত্রণালয় থাকে বিভিন্ন মন্ত্রী বা সচিবালয়।
জানি আপনি মূর্তি পুজা নিয়ে বিভ্রান্ত আমি আপনার ভাষায় বুঝাব কারণ আমার ভাষায় বুঝতে পারবেন না।
আপনারা মক্কা তে যান সেখানে কি করেন একটা জড় পাথর কে চুম্বন করেন। কিন্তু কেন এটা তো জড় বস্তু। আবার কাবা শরীফ কে পরিক্রমা করেন বা ইবাদত বলেন আপনারা। কিন্তু কেন এটা তো জড় বস্তু।
কারণ কি আপনারা বিশ্বাস করেন আল্লাহ এর নির্দেশ বা কিছু একটা আচ্ছা যাই হোক মানে বিশ্বাস করেন তাইতো। ঠিক আমাদের ও মূর্তি বা বিগ্রহ ভগবানের রূপ হোক বা বিভিন্ন দেবদেবীর রুপকে বিশ্বাস করে পূজা করে থাকি।
আপনাদের মধ্যে অনেকেই আমাদের গ্রন্থ পড়ে বুঝতে চাই কিন্তু কি করে পুড়ো জিনিসটি না বুঝেই হঠাৎ কোন একটা শ্লোক দিয়ে বলছে এটা সেটা না বুঝেই এই জিনিস গুলি বুঝতে হলে একজন কৃষ্ণবেত্তার কাছে বা ভাগবত বক্তার কাছে বুঝতে হয় আপনি পড়তে পারেন কিন্তু অনেক অর্থ রয়েছে যেটার অনেক তাৎপর্য রয়েছে। তাই আপনারা ভালভাবে যেন বুঝতে পারেন Iskcon এর গ্রন্থ পড়বেন। তাহলে যে কেউ সহজেই বুঝতে পারবেন
যাইহোক আপনার রেফারেন্স নিচে দেয়া হলঃ
ঈ্বরের সাকার রূপ আর নিরাকার রুপ সম্পর্কে আপনারা জানেন।ভগবানের সাকার ও নিরাকার দুই উপাসনাই করা যায়।এটা ১-১০ক্লাসের হিন্দু ধর্ম বইতেই আছে।মুর্তি পূজা হল সাকার উপাসনা।
হিন্দু ধর্মের প্রধান গ্রন্থ ঋগ্বেদে ব্যাপারে লেখা আছে, -“একং সদ্বিপ্র বহুদাবদন্তি।” ঋগ্বেদ - ১/১৬৪/৪৬এর অর্থ হলো, পরমেশ্বর এক ও একের মধ্যে বহুশক্তি।এই বহুশক্তিই যে দেব দেবী, সেটা বলা আছে নিচের এই শ্লোকে,”একং সত্যং বহুদা কল্পয়ন্তি।” ঋগ্বেদ - ১/১১৪/৫এর অর্থ, দেব-দেবী, পরমেশ্বরের বিভূতি ও অনন্ত শক্তির প্রকাশ।হিন্দু ধর্মের সারগ্রন্থ গীতায় এ ব্যাপারে কী বলা আছে,”যো যো যাং যাং তনুং ভক্ত শ্রদ্ধয়ার্চিতুমিচ্ছতি।তস্য তস্যাচলং শ্রদ্ধাং তামেব বিদধাম্যহম।।” গীতা-৭/২১এর অর্থ, যে যে স্বকামী ভক্ত যে যে দেবতার স্বরূপ শ্রদ্ধাপূর্বক অর্চনা করতে ইচ্ছুক, আমি তাদের শ্রদ্ধা সেই দেবতার প্রতি স্থির করি।শ্রীকৃষ্ণ হলো হিন্দুধর্ম তথা সনাতন ধর্মের প্রধান পুরুষ, সে কিন্তু দেবতার বিভিন্ন রূপকে গীতায় তার বাণীর মাধ্যমে স্বীকার করে নিচ্ছে।গীতার ৭/২২ শ্লোকে কী লেখা আছে,”স তয়া শ্রদ্ধয়া যুক্তস্তস্যারাধনমীহতে।লভতে চ ততঃ কামান্ময়ৈব বিহিতান্ হিতান্।”এর অর্থ, সেই পুরুষ শ্রদ্ধাযুক্ত হয়ে সেই দেব বিগ্রহের পূজায় তৎপর হন এবং সেই দেবতার মাধ্যমে আমারই দ্বারা বিহিত কাম্য বস্তু অবশ্য লাভ করেন।এখানে শ্রীকৃষ্ণ বললেন, যে ব্যক্তি যে দেবতার পূজাই করুক, সে আমার দ্বারাই তার ফল লাভ করে। এখানেও দেবতাদের পূজাকে স্বীকৃতি দেওয়া হলো।গীতার ১১/১৫ শ্লোকের বাণী, যে শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে তার বিশ্বরূপ দেখিয়েছিলো, সেই বিশ্বরূপে অর্জুন কী দেখেছিলো, দ্যাখ,”পশ্যামি দেবাংস্তব দেব দেহেসবাংস্তথাস ভূত বিশেষ সঙ্ঘান্ ।”এর অর্থ হলো, হে দেব, আপনার দেহে আমি সমস্ত দেবতা এবং বহুভূতের সমুদায়, পদ্মের আসনে অবস্থিত ব্রহ্মা মহাদেব, সমস্ত ঋষিগণ এবং দিব্যসর্পসমূহ দেখছি।কৃষ্ণের বিশ্বরূপ দর্শণ করতে গিয়ে অর্জুন তার মধ্যে বহুদেবতাকে দেখেছিলো। এটা কি প্রমান করে না যে, হিন্দু ধর্মে দেবতার পূজার স্বীকৃতি শ্রীকৃষ্ণ নিজে দিয়ে গেছেন বা তাদেরকে স্বীকার করে নিয়েছেন।
বেদে সব দেবতাদের রূপের বর্ননা আছে।তাই দিয়ে শিল্পীরা ছবি ও মূর্তি তৈরি করেছেন।
Thakur aka dosi ta posto khaya chala
Sir apnara sotto k tule dorun nije jahannami hoyen na manus k o jahannami banayenna apnader kitab gula te ja ace tai a tule dorum tahole manus allah k chinte parbe jante parbe insallah
আপনাদের ইসকন বলে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করা নিষেধ।।এ কথাটি কোন গ্রন্থে লেখা আছে, কত নাম্বার শ্লোকে বলা আছে,।
এগুলো কোনো গ্রন্থে নেই। এগুলো বৈষ্ণব সদাচার।
কয়েকটি কারণ আছে,
১) প্রথমত যাকে প্রণাম করা হলো, তার অহংকার আসতে পারে, যা কাম্য নয়, কারণ মহাপ্রভু বলেছেন অহংকার শূন্য হতে। তাই প্রণাম করতে দেওয়া হয় না।
২) সাধারণত, কেউ যদি অন্যের দ্বারা পা স্পর্শ প্রায়, তাহলে সেই ব্যক্তির কিছু পাপ ও ব্যক্তির মধ্যে চলে আসে। তাই, অনর্থের কর্মফল নিজে গ্রহণ না করার জন্য পা ধরতে দেওয়া হয় না।
দয়া করে আপনি কোন ইসকন মন্দিরে এসে বৈষ্ণব সঙ্গ করুন তাহলে আপনার সব প্রশ্নের নিসরন হবে
বৈষ্ণবের সঙ্গ না করলে বৈষ্ণবের মাহাত্ম্য বুঝতে পারবেন না । ভগবানের কথা কোন ভগবত ভক্তার কাছ থেকে শুদ্ধ ভাবে শ্রবণ করুন।
আপনার রোগ হলে কোথায় যান চিকিৎসকের কাছে তাইতো
ঠিক তেমনি ভগবানের কথা শ্রবণ ও এই যে বিভ্রান্তিতে আছেন প্রণাম নিয়ে এটা শুদ্ধ বৈষ্ণবের গুনাবলি আরো অনেক কিছু বুঝতে হলে অবশ্যই সঙ্গ করুন। অনেক কাহিনী রয়েছে প্রণাম করা নিয়ে ।
হরিবল
আপনি ২ নাম্বারে যে কথাটি বলেছেন তা কোনো মতেই যুক্তি সঙ্গত নয়।। কারন কারো পা স্পর্শ করলে যদি তার কিছু পাপ কোন ব্যক্তির মধ্যে চলে আসে।।।। তাহলে করো শরীর স্পর্শ করলে কেনো পাপ চলে আসে না।।। পা কি শরীরের কোন অংশ নয়।।। ঈশ্বর কিন্তু কখনো বলেনি তোমরা নিজেরা পথ তৈরি করে সৈই পথে চলো।।।।৷
মহাপ্রভুর পথ অনুসরণকারী ইসকন
পিণ্ড দেওয়া যাবে নব গয়াতে
যাই করুন শুদ্ধ ব্রাহ্মণ দিয়ে করুন
মনে রাখবেন সবাই কিন্তু শুদ্ধ ব্রাহ্মণ নন
ভগবদ মহাপ্রসাদ দিন
মহাপ্রসাদ কি বুঝ? কানার দল
@@sohagchokroborty9789 বুঝিয়ে বলুন দেখি? শাস্ত্রের রেফারেন্স দিয়ে
আমার ভুল প্রমাণ করুন।
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ 🙏
@@RenaMandal-p9h হরে কৃষ্ণ
Hare Krishna
হরে কৃষ্ণ
হরিবল
হরে কৃষ্ণ
horibol