সব কষ্ট আড়াল করা যায়। কিন্তু স্বামীর দেওয়া কষ্ট সহ্য করা যায় না দম বন্ধ হয়ে যায়। আপনজন ছেড়ে স্বামী কে ভালবেসে অন্য সংসারে আর সেখানে স্বামী কষ্ট দিলে জীবন্ত লাশ মনে হয়।
Apu amar sami oo onek kosto hay boka day karor sathe kotha bolte day na aka gore bondi kore rakhen allah jeno sobar sami k hedayed dan korun sathe amar samj k oo hedayet dan korun amin amin amin
হুজুর আপনার কথাগুলো শুনে চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই যেমনি করুকনা কেনো আমি জেনো কারো ক্ষেত্রেই খারাপ না করি জুলুম না করি।
অশান্তি যে কতো দরনের আছে , কারো জীবনে অশান্তি অভাবের কারনে , আবার দেখা যায় সব আছে শুনা ধানা টাকা পয়সার অভাব নাই , কিন্ত সান্তি নাই 🤲 তবে দোওঁযা আল্লা সবাই কে ভাল রাখুক 🤲🥰
@@lipesk5984 Songser jokhon norok hoa jai divorce ar decision obossoi nawwa ocit. Osustho poribasha baccader manush korar chita divorce hasargun divorce hasargun. Ato jokhon kosta asan divorce dia dan.kotota kosta thakla kono maya ai kotha bolta para vabtai obak laga. Apnar kosto purata buzta na parla o kisuta buzta partasi.
@@fatemaakter2086 আমিও একজন প্রবাশী ৭ বছর জাবত কুয়েত আছি কেননা এখনো বিয়ে করিনি কিন্তু আমি পৃথিবীর সব পুরুষ দের বলবো আপনাদের ওয়াইফ দের সময় দিন কেননা এই মেয়টি তার মা বাবা ভাই বোন সবাইকে ছেড়ে আপনাকে বিশ্বাস করে এবং আপনার একটু ভালোবাসা পাবার আশায় সে সব কিছু ছেড়ে চলে আসে শুধু মাএ আপনাদের একটু ভালোবাসা বিশ্বাস এবং মান সম্মান এর আশায় কেননা এটা আমরা সবাই মনে রাখবো আমাদের ও মা বোন আছে সবাই ভালো থাকবেন ভুল হলে খমা করবেন
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
আমি ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি আমার দাদি আমার মাকে অনেক কষ্ট দেয় কিন্তু আমার মা সব সময় সবুর করে দাদি হাজার কথা বললেও মা কিছু বলে না শুধু বলে আল্লাহ আমারে সবুর দিক 💝
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
কিছু কিছু পুরুষ বিয়ে করে, তার মা বাবার, ভাই বোন এর গোলাম হয়ে রাখতে।কিছু ,কিছু নারী নিরুপায়হয়ে থাকতে হয়।আমরা কিছু মেয়ে জম্ম নিয়েছি, পরের গোলামি করার জন্য। আর কিছু নয়।
আমার শাশুড়ি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে কিন্তু আমি আল্লাহুর উপর ভরসা করি দিনি আমাদের ভালো সময় দিবেন আল্লাহর উপর ভরসা না থাকলে এতো কষ্ট করে থাকতে পারতাম না আমার আল্লাহ তো বলেছেন কষ্টের পর সুখ সুখী একদিন হবো ইনশাআল্লাহ
আমার খুব কস্ট কাউকে বুজাতে পারিনা নিজের মাকেও বলা জায়না ভিতরে ভিতরে নিষাস বন্ধ হয়ে আসে প্রতি দিন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আললাহ জেন আমাকে একটু শান্তি দেয়😭😭😭😭
আপু আপনার মতো কষ্টে স্বামীকে নিয়ে আমিও ছিলাম, আমি অনেক আমল করেছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছিলো না, অতঃপর আমাকে এক আপু একজন ইমাম সাহেব হুজুরের নাম্বার দিয়েছিলো, উনার উছিলায় আলহামদুলিল্লাহ আমার স্বামী ও স্বামীর ভালোবাসা ফিরে পেয়েছি।
বাবা মায়ের ইচ্ছে না থাকা সততেও তার সাথে সারাজীবন থাকার পণ করেছিলাম,এখন তার মূল্য দিচ্ছে স্বামী নামের নর পিচাশ টা।না পিছনে ফিরে তাকাতে পারছি,,না সামনে এগিয়ে যেতে পারছি জলন্ত আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছি। জানিনা আল্লাহ কবে মুক্তি দিবেন।
হুজুরের কথাগুলো অনেক ভালো লাগে,শুনলে সব দুঃখ কষ্ট নিমিষেই ভুলে যাই কিন্তু সামনা সামনি অই অত্যাচারগুলো ধৈর্য ধরে সয়তে খুব কষ্ট হয়😥 হাপিয়ে যাই🥲 হুজুর! আপনি আমার জন্য একটু দোয়া করবেন সবকিছুর মালিক, মহান এবং অদ্বিতীয় রাব্বুল আলামিন যেন আমাকে সকল পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করেন।
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
সামির অবহেলা সহ্য করাও জাইতাছে না,,😢সামির থেকে দুরেও তাকা জায় না😢তাছারা কয় দিন ই বা দুরে থাকব,,একটা সময় ত যোগাযোগ না করলে সামি নিজের থেকেই ডিভোর্স দিতে হবে বলে সিদ্ধানত নিতে হয়😢😢😢😢সামিরে কেন এমন অবহেলা করে😢😢😢😢আর সহ্য হয় না😢😢 আল্লাহ তুমি এমন সবাই এর জীবন চলা সহজ করে দাও😢😢😢😢
হুজুর কিছু কিছু বউদের অনেক অত্যাচার সহ্য করতে হয়।যদি নিজের ক্ষেত্রেই বলি কিছু দিন পর পরই মানুষিক ভাবে অসুস্থ হয়ে জাই তবুও সংসার জীবন ত্যগ করতে পারিনাই। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমাকে জেনো আল্লাহ সুস্থ রাখে ধৈর্য আরো বারিয়ে দেয়।
Jar sami valo tar puro prithibi valo.sob kosto sojjo holeo sami vul bujle obissas korle dukkher somoy pase na thakle sei kosto sotti sojjo kora jay na..more jete ecce kore.payer tolar mati sore jay..
😢 hujur Amar onak kosto.soto thanks kosto.onak kosta Boro hoici.susur bari kosto.sami Valo kinto bap ma k kisu bolta para na.sontan dea o sukh nai .hoi r mara jai . onak kosta asi hujur.😢😢😢Amar 1 ta Maya asa.2 ta sontan mara gasa.sasuri othta bosta khota sobai.12 bosor Bea hoisa . Amar r songsar korta Valo laga na.akhon Amar ki kora ocit.please ......... Bolban.
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার শ্বাশুড়ি আমাকে অনেক যন্ত্রণা দেয়।। আমার আর স্বামীর মাঝে শুধু ঝামেলা সৃষ্টি করে আমাদের মাঝে ঝগড়া লেগেই থাকে,,,, হুজুর আমার বিয়ের ৫বছর পর শ্বাশুড়ি আমাকে মেনে নিছে কিন্তু আমাকে যন্ত্রণা দেওয়ার জন্যই মনে হয় সে আমাকে মেনে নিছে।। আমার সংসার এখন ছাড়াছাড়ির উপক্রম হয়ে যাচ্ছে আমি কি এমন আমল করলে শ্বাশুড়ি ভাসুড় এই দুজন আমার আব্বু আম্মুর পা ধরে আমাকে ভিক্ষার মত চাইবে।। তারা আমার আব্বু আম্মুকে অনেক অপমান করছে।। স্বামী তার মা ভাইয়ের আগে কিছু বলতে পারে নাহ দয়া করে আমাকে এমন আমল বলে দিন যে আমলের মাধ্যমে উনারা উনাদের ভুল বুঝতে পেরে আমার প্রয়োজনটা বুঝবে।।
হুজুর আমার স্বামী বিদেশে থাকে কিন্তু সে আজ কে একমাস দুইদিন বিদেশ থেকে চলে আসেন আমার কোনো খোঁজ-খবর নেয় না এক ছেলে এক মেয়ে এখনো আমার সংসারে খুব কষ্ট হয় সে আর পরকীয়া লিপ্ত এখন আমার কি করনি
Jamai masha allah paichi ekta,,kichudin valo thake abar koydin pore ki jeno maitta jin uthe mathay khali fuilla thake🤣ador koira ekta dak dile abar thik hoye jay but prblm ektai amk beshi ekta bujhena,,,rag korle shathe shathe vangay na pore vangay jigesh korle bole are rag ta ashche kichukkhon appayon koro ,,😂😂Shob miliye alhamdulillah ❤❤
আপু আপনার মতো স্বামীকে নিয়ে কষ্টে আমিও ছিলাম, আমি অনেক আমল করেছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছিলো না, অতঃপর আমাকে এক আপু একজন ইমাম সাহেব হুজুরের নাম্বার দিয়েছিলো, উনার উছিলায় আলহামদুলিল্লাহ আমার স্বামী ও স্বামীর ভালোবাসা ফিরে পেয়েছি।
Amr shami amake shob shomoi kosto dayok kotha bole ami shob nirobe shojjo kori kichu korte parina shobai amr shamir jonno doya korben,jeno allah or hedayet den.amin😢😢😢
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲 ১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। ২/ তিনি কম হাসতেন। ৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো। ৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না। ৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না। ৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন। ৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না। ৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি। ৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন। ১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। ১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। ১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। ১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন। ১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন। ১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। ১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন। ১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন। ১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন। ১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন। ২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন। ২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন। ২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন। ১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। ২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না। ৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন। ৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন। ৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না। ৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। ৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। ৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন । ১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। ১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না। ১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। ১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন। ১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন। ১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন। ১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন, যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়। ১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন। রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
পরের বাড়িতে ভালো থাকা অনেক কষ্ট, আল্লাহ আমাদেরকে ধৈর্য দান করুক
আমিন
Apni amr moner kotha bolcen
Asolei onek kosto,sasurir jalatir er shes nai
Sotto
Ameen
চাঁদের চেয়েও সুন্দর ছিলেন.!🥰
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ).!🥀🌺
Yes I have received the email 😊😊
সব কিছু সহ্য করা যায় কিন্তু স্বামীর দেওয়া কষ্ট আর অপমান সহ্য করা যায় না,,,,,মনে হয় জীবনের সব কষ্ট আল্লাহ এখানে দিয়েছে
হুম
Hmm age bujhatam na akhn jani
ঠিক বলছেন...
স্বামী কষ্ট দিলে দুনিয়ার সুখ । সুখ মনে হয় না স্বামী কষ্ট সবচেয়ে বড় কষ্ট
ঠিক
সব কষ্ট আড়াল করা যায়। কিন্তু স্বামীর দেওয়া কষ্ট সহ্য করা যায় না দম বন্ধ হয়ে যায়। আপনজন ছেড়ে স্বামী কে ভালবেসে অন্য সংসারে আর সেখানে স্বামী কষ্ট দিলে জীবন্ত লাশ মনে হয়।
আমিই একজন জীবন্ত লাশ হয়ে বেচে আছি😢😢😢😢😢😢
আমিও খুব কষ্টে আছি মনে হয় মরে যাই আমার সাথে কি কেউ একটু যোগাযোগ করবেন আমি আমার কষ্ট গুলো বলে মনটাকে একটু হালকা করতে চাই
😢
Amar sasuri sosur atto kharap r shami atto nikristo j bina karone amake talak dite chasse... Amake bolece 2 maser moddhe talak debe....
Amar shami amr kase phn porjonto dei na.maser por mas baper bari pore thaki....ami r parci na allah amake sahajjo koro
যার স্বামী খারাপ সেই জানে কষ্ট কাকে বলে
Protita din hare hare ter pachsi ami.
Thik
Thik apu
Amar Ammu arokom kosto kore
Thik bolecho
স্বামী যদি খারাপ হয় তাহলে সেই মেয়ের জীবনে যে কত কষ্টে সেটা শুধু সেই মেয়ের বোঝে
🥺
থিক
পৃথিবীতে সব সহ্য করা যায় শুধু সামির অবহেলা অত্যাচার চারা, আললাহ আমাকে সব অত্যাচার সহ্য করার তৌপিক দান করুক। এরকম সামি যেন কারোর জীবনে না আসুক।
Right
একদম রাইট বলেছেন
Right
মেয়েদের কপাল বোন
Apu amar sami oo onek kosto hay boka day karor sathe kotha bolte day na aka gore bondi kore rakhen allah jeno sobar sami k hedayed dan korun sathe amar samj k oo hedayet dan korun amin amin amin
একদিন আল্লাহ সব ঠিক করে দেবে এই আশাতেই সব কিছু সহ্য করে যাচ্ছি,,
অপমান অবহেলা গালি সবটায় সয়ে নিচ্ছি,
ইনশাআল্লাহ সব ঠিক করে দেবেন আল্লাহ 😢
Samr
Same
Ameen
Same
Inshallah
হুজুর আপনার কথাগুলো শুনে চোখের পানি আটকে রাখতে পারলাম না। হুজুর আমার জন্য দোয়া করবেন সবাই যেমনি করুকনা কেনো আমি জেনো কারো ক্ষেত্রেই খারাপ না করি জুলুম না করি।
অশান্তি যে কতো দরনের আছে , কারো জীবনে অশান্তি অভাবের কারনে , আবার দেখা যায় সব আছে শুনা ধানা টাকা পয়সার অভাব নাই , কিন্ত সান্তি নাই 🤲 তবে দোওঁযা আল্লা সবাই কে ভাল রাখুক 🤲🥰
সত্যি রাইট বলেছেন
Samir odhel taka sotteo amar songsare ovab. Amak onner takay bachte hoy. Ai samir jonno valo kono doa korte parina. Tar mrittur opekkhay asi. Maf korben vul bole thakle.
ঠিক
@@lipesk5984
Songser jokhon norok hoa jai divorce ar decision obossoi nawwa ocit. Osustho poribasha baccader manush korar chita divorce hasargun divorce hasargun. Ato jokhon kosta asan divorce dia dan.kotota kosta thakla kono maya ai kotha bolta para vabtai obak laga. Apnar kosto purata buzta na parla o kisuta buzta partasi.
সত্যি কথা বলছেন
আল্লাহ যেমনই রেখেছেন আমি তাতেই খুশি
স্বামীর দেয়া মানষিক যন্ত্রনায় আজ আমি জীবন্ত লাশ।প্রবাসী স্বামী মাসের পর মাস ফোন দেয় না।সময় দেয় না।ভালবাসাহীন জীবন নিয়ে মৃত্যুর আশায় বেচে আছি।
😭
Tanisha apnar moto amio beche aci
আসলে সব পুরুষ এক নয় মেডাম
@@fatemaakter2086 আপনারা এমন ভাবেই বলেন শোনে খুব অবাক হই এবং কষ্ট লাগে
@@fatemaakter2086 আমিও একজন প্রবাশী ৭ বছর জাবত কুয়েত আছি কেননা এখনো বিয়ে করিনি কিন্তু আমি পৃথিবীর সব পুরুষ দের বলবো আপনাদের ওয়াইফ দের সময় দিন কেননা এই মেয়টি তার মা বাবা ভাই বোন সবাইকে ছেড়ে আপনাকে বিশ্বাস করে এবং আপনার একটু ভালোবাসা পাবার আশায় সে সব কিছু ছেড়ে চলে আসে শুধু মাএ আপনাদের একটু ভালোবাসা বিশ্বাস এবং মান সম্মান এর আশায় কেননা এটা আমরা সবাই মনে রাখবো আমাদের ও মা বোন আছে সবাই ভালো থাকবেন ভুল হলে খমা করবেন
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক আমীন। হে আল্লাহ তায়ালা সকল মুসলিম নারীদের মধ্যে সঠিক ঈমানের বুঝার তৌফিক দাও আমিন
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
আমিন
Amin
আলহামদুলিল্লাহ শ্বশুর-শাশুড়ি স্বামীকে নিয়ে খুব সুখে আছি।
আলহামদুলিল্লাহ
আমি ও সুখে ছিলাম সবাইকে নিয়ে কিন্তু শেষে আমার সামিকে তারিয়ে দিল সংসার থেকে কোনো কিছু না দিয়ে আমার সামী প্রবাসি😞😞😞😞😞
স্বামীর বাড়ির যে কষ্ট যে পায় সে বুঝে তার কষ্ট
Correct
হুজুর একদম ঠিক কথা বলেছেন। এমন স্বামী এবং এমন ঘরভাঙা মহিলাদের থেকে আল্লাহতাওলা পানাহ দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ, হুজুরের কথাগুলো সম্পূর্ণ আমার জীবনের সাথে মিলে গেল আল্লাহ যেন হুজুরের সুদীর্ঘ নেক হায়াত দান করেন আমিন
শশুর শাশুরি খারাপ হলে ও সহ্য করা যায়। কিন্তু স্বামীর চরিত্র খারাপ, মদ্য পানের অভ্যাস ,পর নারী আসক্তি , নাস্তিক এসব কিভাবে সহ্য করবে?
Satai. Songser jokhon norok mona hoi divorce ar decision obossoi nawwa ocit. Osustho poribasha baccader manush korar chita divorce hasargun better.
কি করণীয় জানতে চাই
Imo
Sotti samir dawa kosto sojjo kora jai na
আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন যেন আপনার ইচ্ছা গুলোকে পূরণ করে
স্বামীর দেওয়া কষ্ট সহ্য করা যায় না।
na pari soyte na pari. koite
না পারি মরতে কারন আমি ৭ মাসের গর্বঅবসথা
@@mdnasirhossin1454 আপু এসব ভুলেও চিন্তা করবেন না আমিও ভালোনেই আসলে স্বামী কখনো প্রেমিক হয়না আল্লাহ আমাদের ধর্য দেক...😭😭
আমার ও
হুম
সুবাহান আল্লাহ 🥰
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আল্লাহু আকবার 💚
আমি ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি আমার দাদি আমার মাকে অনেক কষ্ট দেয় কিন্তু আমার মা সব সময় সবুর করে দাদি হাজার কথা বললেও মা কিছু বলে না শুধু বলে আল্লাহ আমারে সবুর দিক 💝
য়
হুজুরের কথা সব সময় ভালো লাগে
এ কেমন আযান জার আযান শুনে
কলিজা কেপে উঠে👇
👉 th-cam.com/video/ETHi0snA7So/w-d-xo.html
হ্যা খুব ভালো কথা বলে আমার অনেক অনেক ভালো লাগে
Right
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাঃ
এ কেমন আযান জার আযান শুনে
কলিজা কেপে উঠে👇
👉 th-cam.com/video/ETHi0snA7So/w-d-xo.html
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
কিছু কিছু পুরুষ বিয়ে করে, তার মা বাবার, ভাই বোন এর গোলাম হয়ে রাখতে।কিছু ,কিছু নারী নিরুপায়হয়ে থাকতে হয়।আমরা কিছু মেয়ে জম্ম নিয়েছি, পরের গোলামি করার জন্য।
আর কিছু নয়।
Right
রাইট
একদম ঠিক কথা বলেছেন।
আপু শুধু মা বাবা ভাই বোন নয় সাথে ভাবিও কে রাখে তাদের দাসী করে রাখতে
আমার স্তী শ্বাশরী কথা শয়তে পারেনা করণী কি বুঝালে ও বুঝে না সেই।
আল্লাহ আমাকে ধৈর্য ধারণ করার তৌফিক দান করো।
স্বামীর দিক থেকে অনেক কষ্টে আছি। সবকিছু সহ্য করার তৌফিক দান করুন আল্লাহ। 😢
আলহামদু লিল্লা
ওনেক ভালো সুন্দর কথা....!!!
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুক
আমাদের লক্ষীপুরের গর্ব আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দিক.,,আমিন
Hojorer nambar dite parben kuv opkar hoto
আমার শাশুড়ি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করে কিন্তু আমি আল্লাহুর উপর ভরসা করি দিনি আমাদের ভালো সময় দিবেন আল্লাহর উপর ভরসা না থাকলে এতো কষ্ট করে থাকতে পারতাম না আমার আল্লাহ তো বলেছেন কষ্টের পর সুখ সুখী একদিন হবো ইনশাআল্লাহ
আমার এক পতিবেশী মহিলা আমার সামি কে দিয়ে আমাকে অনেক জুলুম করে,অনেক বছর ধরে,সবাই দুয়া করবেন আল্লাহ যেন আমাকে এই জুলুম থেকে রক্ষা করে।
আলি ভাই কে?
amin
আমার সামিকে।হেপাজত করুক দোয়া করবেন ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ,, আল্লাহ তায়ালা আমাকে যে ভাবে রেখেছে সে অবস্থাতেই খুশি
আমার খুব কস্ট কাউকে বুজাতে পারিনা নিজের মাকেও বলা জায়না ভিতরে ভিতরে নিষাস বন্ধ হয়ে আসে প্রতি দিন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আললাহ জেন আমাকে একটু শান্তি দেয়😭😭😭😭
সামী খারাপ হলে সেই জীবনের কোন মনে হইনা বিয়ে এমন একটা জিনিস যে খান থেকে বের হওয়ার কোন ওপাই নাই
প্রবাসীর বউ রা হাত তুলো 😢😢😢😢😢😢😢😢কারা কারা আমার মত জীবন্ত লাশ বাচ্চা নিয়ে😢😢😢😢😢😢😢বউ বাচ্চা বুজে না😢😢😢😢😢
আপু আপনার মতো কষ্টে স্বামীকে নিয়ে আমিও ছিলাম, আমি অনেক আমল করেছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছিলো না, অতঃপর আমাকে এক আপু একজন ইমাম সাহেব হুজুরের নাম্বার দিয়েছিলো, উনার উছিলায় আলহামদুলিল্লাহ আমার স্বামী ও স্বামীর ভালোবাসা ফিরে পেয়েছি।
@@SumaiyaSweety-tv5vc Thanks apu😢😢😢
🙋
Alhamdulillah আমার মনের উত্তর টা পেয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ আমার স্বামী এবং শশুর বাড়ির সবাই অনেক ভালো।
Apnar kopall onek valo allah apnake sustho rakhuk poribar ar sathe
স্বামীর কষ্ট সয্য করা যায় না, যে এই কষ্টে আছে সেই শুধু জানে
Rat ta boddo osojjo lage...
hmm
hmm
“যে ব্যাক্তি ক্রোধ দমন করিয়া রাখে, আল্লাহ তায়ালা তাহার হৃদয় ঈমান ও
শান্তি দ্বারা পূর্ণ করেন।”
-
__বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ {সঃ}
খুব কঠিন কাজ এটা।।।
এই দুনিয়ায় কষ্ট বলে কিছু যদি থাকে যার স্বামী খারাপ সেই বুঝে
আমার জীবন টা ও এমন
বাবা মায়ের ইচ্ছে না থাকা সততেও তার সাথে সারাজীবন থাকার পণ করেছিলাম,এখন তার মূল্য দিচ্ছে স্বামী নামের নর পিচাশ টা।না পিছনে ফিরে তাকাতে পারছি,,না সামনে এগিয়ে যেতে পারছি জলন্ত আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছি। জানিনা আল্লাহ কবে মুক্তি দিবেন।
অনেকটা স্বান্তনা পেলাম।🥺
ইনশাআল্লাহ হুজুর।🙂🌸
হুজুরের কথা গুলো এতো সুন্দর, মাশাআল্লাহ
মাসাআল্লাহ্ খুব ভালো বক্তা । হুজুর আপনার ওয়াজ মাহফিল খুব ভালো লাগে
সত্যি কথা বলেছেন
কথাগুলো খুব ভালো লাগলো হুজুর 👌👌
হুজুরের কথা গুলা আমার শুনতে অনেক ভালো লাগে ☺️😊
😥😥যার সামি খারাপ তার সুখ বলে কিছু থাকে না😥😥
Jar sami kharap tar sukh bole kicu thake na
রাইট😢😢
হুজুরের কথাগুলো অনেক ভালো লাগে,শুনলে সব দুঃখ কষ্ট নিমিষেই ভুলে যাই কিন্তু সামনা সামনি অই অত্যাচারগুলো ধৈর্য ধরে সয়তে খুব কষ্ট হয়😥 হাপিয়ে যাই🥲
হুজুর! আপনি আমার জন্য একটু দোয়া করবেন সবকিছুর মালিক, মহান এবং অদ্বিতীয় রাব্বুল আলামিন যেন আমাকে সকল পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করেন।
হুজুর আমার ননদ দের জন্য সংসারে যত অশান্তি। আমায় সব সময় খোটা দিয়ে কথা বলে আমার খুব কষ্ট লাগে।ওদের জন্য আমার স্বামি ও আমায় ভালোবাসে না।
আপু আমার ও এই অবস্থা অনেক কষ্টের মাঝেই আছি😢
স্বামীর অবহেলায় মনে অনেক কস্ট যা ভোলা অনেক দায়
ঠিক বলেছেন
Thik
আপনার কথাগুলো খুব ভাল লাগে
এ কেমন আযান জার আযান শুনে
কলিজা কেপে উঠে👇
👉 th-cam.com/video/ETHi0snA7So/w-d-xo.html
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
হুজুর আপনার কথাগুলো সব সত্য
আপনি কি ভাবে জানেন
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
১০০% রাইট হুজুর
আপনার কথা তো ভালো লাগেই, আপনাকে দেখতেও আমার খুব ভালো লাগে।
আলহামদুলিল্লাহ,, আমার স্বামী আমাকে অনেক ভালোবাসে,, ❤
আমার সন্তান হয়নি সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো নেককার সন্তান দান করেন আমিন
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর একদম ঠিক কথা বলছেন। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। যাতে এরকম ভালো ভালো ওয়াজ মাহফিল আমাদের উপহার দিতে পারেন।
আমার ছেলে ১৩ বছর ধরে অনেক কষ্ট দেয় এখন আমার ছেলে বয়স ২২ বছর যদি কোনো কথা বলেন
হুজুর কথা গুলো একদম সত্য বলছে
এ কেমন আযান জার আযান শুনে
কলিজা কেপে উঠে👇
👉 th-cam.com/video/ETHi0snA7So/w-d-xo.html
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
একটি কালারফুল আল-কোরআন নিতে চাচ্ছি এটা পড়া কি ঠিক হবে।
হৃদয় জুড়ানো কন্ঠে সুরা ফাতেহা
সুবহানাল্লাহ এত সুন্দর আওয়াজ 👇
th-cam.com/video/E8vbCwgWO0Y/w-d-xo.html
@@kakolikhatun8249 কেনো নয় নিশ্চয়ই নিতে পারেন
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনার কথা শুনে আমি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না দুচোখ থেকে পানি বের হয়ে গেল 😢😢😢😢
মহান আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুক,আমীন...(ইসলামের আলো)
আসসালামু আলাইকুম হুজুর
আপনার কথা গুলো আমার সাথে মিল আছে।
আল্লাহ্ আমার শাশুড়ি সাথে মিল মহমাদ করে দেন, সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
th-cam.com/video/TiuB4J1LNR0/w-d-xo.html
জীবন টা অনেক কষ্টের, সামী ভালো হলে সব ভালো নয়তো বেছে থাকা মৃত্যুর সমান😢😢,
মাশাল্লাহ কি সুন্দর হইছে
আমি অনেক কষ্ট করেছি আল্লাহর কাছে ধৈর্য ধারণ করেছি এখন আল্লাহ তাআলা আমাকে অনেক সুখ দান
Kub valo laglo,masallah
একদম বাস্তবসম্মত কথা। ৯৫ ভাগ পরিবারে এই সমস্যা 😪😪
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
হে আল্লাহ তুমি আমায় ধৈর্যের শক্তি বাড়িয়ে দাও।
মাসাআল্লাহ হুজুর সব টিক দোয়া করবেন🤲👍💖
Mashallah
সামির অবহেলা সহ্য করাও জাইতাছে না,,😢সামির থেকে দুরেও তাকা জায় না😢তাছারা কয় দিন ই বা দুরে থাকব,,একটা সময় ত যোগাযোগ না করলে সামি নিজের থেকেই ডিভোর্স দিতে হবে বলে সিদ্ধানত নিতে হয়😢😢😢😢সামিরে কেন এমন অবহেলা করে😢😢😢😢আর সহ্য হয় না😢😢 আল্লাহ তুমি এমন সবাই এর জীবন চলা সহজ করে দাও😢😢😢😢
Super speech ❤
এ কেমন আযান জার আযান শুনে
কলিজা কেপে উঠে👇
👉 th-cam.com/video/ETHi0snA7So/w-d-xo.html
Beshak alhamdulillah inshallah
।হুজুর এই প্রথম সুনলাম যে সাসুরিরা বউ দেরকে কিছু বলে যত ওয়াজ সুনি সুধু বলে বৌ সাসুরিকে ভালো পায় না
আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ
না হেসে পারলাম না।।।
Amr Ammu onk kosto krse songsar life a....r ekhn Ami o krtesi😔
জীবনে স্বামী যার ভালো সেই নারী সবথেকে বেশি সুখি.. আর আমাদের মত হতভাগ্য আর কয়জন যে স্বামীর অবহেলা ই বেশি পায়😢
alhamdulillah allah amke onk balo husband disen, ❤️
Its about ppwer
Sob theke kosto sami jodi bou chere porokia kore sob ses hoye jai .😢😢😢😢😢allha chara keu nei amar
হুজুর কিছু কিছু বউদের অনেক অত্যাচার সহ্য করতে হয়।যদি নিজের ক্ষেত্রেই বলি কিছু দিন পর পরই মানুষিক ভাবে অসুস্থ হয়ে জাই তবুও সংসার জীবন ত্যগ করতে পারিনাই। আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমাকে জেনো আল্লাহ সুস্থ রাখে ধৈর্য আরো বারিয়ে দেয়।
ঠিক বলেছেন হুজুর
আললাহ রাসুল আললাহ আপনি সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করবেন ইনশাআল্লাহ
ছেলে আছে জার গরে তার মায়ের দাপট বেশি এত যেহেতু ছেলের জনা মায়া তাহলে বিয়ে করে চরকটা মেয়ে আনে কেন
Hujur songsar jibone bacar issatai more gesilo.apnar Kotha gulo sune kisuta pranobonto holam.dhorjo fire pelam.amar jonno doa korben jeno jibone sukhi hote Pari.
Jar sami valo tar puro prithibi valo.sob kosto sojjo holeo sami vul bujle obissas korle dukkher somoy pase na thakle sei kosto sotti sojjo kora jay na..more jete ecce kore.payer tolar mati sore jay..
thik bolechhen
ভালোবাসাহিন জীবন নিয়ে বেচে আছি মৃত্যুর অপেক্ষায়।
বিয়ের পর ১ বছর ভালো কাটছিলো
বেবী পেটে আসার পর কোনো কেয়ার বা ভালো কিছু পাইনি
পাচ্ছি শুধু অবহেলা
সামীর দেওয়া কষ্টে এখন আমি জেন্দা লাস
😢 hujur Amar onak kosto.soto thanks kosto.onak kosta Boro hoici.susur bari kosto.sami Valo kinto bap ma k kisu bolta para na.sontan dea o sukh nai .hoi r mara jai . onak kosta asi hujur.😢😢😢Amar 1 ta Maya asa.2 ta sontan mara gasa.sasuri othta bosta khota sobai.12 bosor Bea hoisa . Amar r songsar korta Valo laga na.akhon Amar ki kora ocit.please ......... Bolban.
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার শ্বাশুড়ি আমাকে অনেক যন্ত্রণা দেয়।। আমার আর স্বামীর মাঝে শুধু ঝামেলা সৃষ্টি করে আমাদের মাঝে ঝগড়া লেগেই থাকে,,,, হুজুর আমার বিয়ের ৫বছর পর শ্বাশুড়ি আমাকে মেনে নিছে কিন্তু আমাকে যন্ত্রণা দেওয়ার জন্যই মনে হয় সে আমাকে মেনে নিছে।। আমার সংসার এখন ছাড়াছাড়ির উপক্রম হয়ে যাচ্ছে আমি কি এমন আমল করলে শ্বাশুড়ি ভাসুড় এই দুজন আমার আব্বু আম্মুর পা ধরে আমাকে ভিক্ষার মত চাইবে।। তারা আমার আব্বু আম্মুকে অনেক অপমান করছে।। স্বামী তার মা ভাইয়ের আগে কিছু বলতে পারে নাহ দয়া করে আমাকে এমন আমল বলে দিন যে আমলের মাধ্যমে উনারা উনাদের ভুল বুঝতে পেরে আমার প্রয়োজনটা বুঝবে।।
আমার সাথের ঠিক এমন হয়😭😭😭😭
হুজুর আমার স্বামী বিদেশে থাকে কিন্তু সে আজ কে একমাস দুইদিন বিদেশ থেকে চলে আসেন আমার কোনো খোঁজ-খবর নেয় না এক ছেলে এক মেয়ে এখনো আমার সংসারে খুব কষ্ট হয় সে আর পরকীয়া লিপ্ত এখন আমার কি করনি
আমার ও একই সমস্যা, বোন
Jamai masha allah paichi ekta,,kichudin valo thake abar koydin pore ki jeno maitta jin uthe mathay khali fuilla thake🤣ador koira ekta dak dile abar thik hoye jay but prblm ektai amk beshi ekta bujhena,,,rag korle shathe shathe vangay na pore vangay jigesh korle bole are rag ta ashche kichukkhon appayon koro ,,😂😂Shob miliye alhamdulillah ❤❤
হুজুর নিজের জিবনটা নিয়া খুব কষটে আছি।।।নিজের সামির পরিবারেরপ সবাই খারাপ ব্যবহার করে।নিজের সামিও তাদের কথা মত চলে।।কি করবো।।।ভেবে পাই না
Same to me,amr shami to divorce dety chitesy,amr shashori r nonod ak ta din santi dei nai
Amar o same
আমার অ একই অবস্থা
সবার দেওয়া কষ্ট সহ্য করা যায় তবে স্বামীর দেওয়া কষ্ট, অবহেলা সহ্য করা যায় না।এই অবহেলা, কষ্ট নিয়ে বেঁচে আছি।
আপু আপনার মতো স্বামীকে নিয়ে কষ্টে আমিও ছিলাম, আমি অনেক আমল করেছিলাম কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছিলো না, অতঃপর আমাকে এক আপু একজন ইমাম সাহেব হুজুরের নাম্বার দিয়েছিলো, উনার উছিলায় আলহামদুলিল্লাহ আমার স্বামী ও স্বামীর ভালোবাসা ফিরে পেয়েছি।
আপনি চাইলে উনার সাথে কথা বলে দেখতে পারেন, উনি সিলেটে একটা মসজিদে ইমামতি করেন, আপনাকে উনার নাম্বার লিখে দিয়েছি আপু ।
জিরো ওয়ান সেভেন ফাইভ থ্রি থ্রি ফোর নাইন সেভেন জিরো জিরো
Allah apnake beak haait Dan korun
Amr shami amake shob shomoi kosto dayok kotha bole ami shob nirobe shojjo kori kichu korte parina shobai amr shamir jonno doya korben,jeno allah or hedayet den.amin😢😢😢
হুজুর আমার রাএে সপ্ন দোষ হয়নি ।আর আমার মনে আছে আমি সপ্নও দেখিনি। এরপর ও আমার বিরয হলে কি করব। Plesse জানাবেন।হুজুর আমার এরকম প্রায়
#কেমন_ছিলেন_আমাদের_প্রিয়_নবী #রাসুল(সঃ)?❤💚💛💛💕💕❤❤💚💛🌹🌹🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন।
২/ তিনি কম হাসতেন।
৩/ তিনি মুচকি হাসতেন,হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।
৪/ তিনি অট্রহাসি হাসতেন না।
৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।
৬/ তিনি শতবার ক্ষমা প্রার্থণা করতেন।
৭/ তিনি নিজের জন্যে কখনোই প্রতিশোধ গ্রহণ করতেন না।
৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেও আঘাত করেননি।
৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাড়িয়ে যেতেন।
১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন।
১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন।
১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন।
১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।
১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।
১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন।
১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।
১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।
১৮ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।
১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।
২০/ তিনি সব সময় আল্লাহ কে স্মরণ করতেন।
২১/ তিনি আল্লাহ কে সার্বাধিক ভয় করতেন।
২২/ হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।
১. কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না
পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
২. লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে
খাবার খেতেন না।
৩. সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
৪. অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
৫. বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
৬. কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে
শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
৭. বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন না যাতে
শ্রোতারা বিরক্ত হয়ে যায়।
এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন না যাতে কথা
অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
৮. কথা, কাজে ও লেন-দেনে কঠোরতা
অবলম্বন করতেন না।
৯. নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
১০. তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা
করতেন না।
১১. কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
১২. শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে
বিরত রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে
যেতেন।
১৩. আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে
কদর করতেন।
১৪. খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে
খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
১৫. ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
১৬. যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ
অবহিত হয়।
১৭. সর্বদা ধৈর্য্য ধরতেন।
রাসুল (সা.) এর গুণাবলী বর্ণনা করে শেষ করা
যাবে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান
করুন,,আমিন 🤲🤲🤲
একদম ঠিক বলছেন হুজুর
Jar sami valo tar doniya sundur....nari hoilo soitan.ak nari are ak narir gor bangge.allah tumi aisob nari ka dongso kore daw...
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের ভালোবাসায় আমরা এখন 60+সদস্যের পরিবার আল্লাহ তাআলার রহমত ও আপনাদের দোয়া নিয়ে এগিয়ে যাব ইনশাআল্লাহ ইসলামিক চ্যানেল
মাশাআল্লাহ হুজুর আপনার কথা গোলো অনেক ভালো লাগলো আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরার তৌফিক দান করুন
Amin
আমার জীবনেও অশান্তি, আমার সামি নামাজ পড়ে এবং চরমোনাই যায়, কিন্তু শাশুড়ির,ননদ যেমন জ্বালায় তেমনি করে ঝগড়া করে,
আপনার কথাগুলো শুনে কষ্টগুলো দূর হয়ে গেলো
হুজুরের নিকট প্রশ্ন করতে চাই কিভাবে করবো?
Ameo akta porosno korta cai
আমি ও প্রশনো করতে চাই কিন্তু কিভাবে, করবো, ?
Assunnah Foundation likhe search din.tarpor okhanei hujurke prosno korte parben.
প্রত্যেকদিন শুক্রবার এশার নামাজের পর আটটা থেকে নয়টা ফেসবুক লাইভে আসেন।
@@rajibtania3342 আমিও প্রশ্ন করতে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ, এই জীবনে আললাহর কাছে বেবি চাই,
আমার স্বামী ভালো কিন্তু শাশুড়ী আর জা এর অপমান সহ্য করা যায় না কি করবো?
apni soukhi apou