আমি একজন ২০ বছরের যুবক। বিয়ে করতে চাই গুনাহ থেকে বাঁচতে। তাই দ্বীনিদার কোনো গরীব কিংবা যেকোনো বোন হলেই হবে গোপনে বিয়ের জন্য ইনশাআল্লাহ। আমাদের সমাজ ব্যবস্থা অনেক খারাপ তাই আজকে আল্লাহর বিধান পালন করা অনেক কষ্টকর। আমি চাই দ্রুত বিয়ে করে ফেলতে এবং গুনাহ থেকে বাঁচতে। আমার পরিবার দ্বীনদার নয় কিন্তু আমি চাই বিয়ে করতে গোপনে। কোনো দ্বীনি বোন যদি চান গুনাহ থেকে বাঁচতে বিয়ে করতে, পরিবারকে বলেছেন কিন্তু আপনার বিয়েতে কোনো ইচ্ছা প্রকাশ করছেন না এবং আপনি বিয়ে করে গুনাহ থেকে বাঁচতে চান। এবং তা গোপনে করবে তাইলে আপনি আমাকে মেসেজ করতে পারে ইনশাআল্লাহ। আমার Talegram App @khalid313 আপনার সকল কিছু গোপন রাখবেন ইনশাআল্লাহ যদি কোনো প্রকার সন্দেহ থাকে। ঢাকার মধ্যে।
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের পরের অংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর (مَهْرُ) শব্দ । যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়। আরেকটি বিষয় হলো উক্ত হাদীস দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ ও বৈধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই
@@pirategamer1042 প্রিয় ভাই না জেনে কোনো কথা না বলার অনুরোধ শরীয়ত বিষয়ে। এটা সহিহ হাদিস। সুনানে আবু দাউদ শরীফের কিতাবুন নিকাহ অধ্যায়ের ১৮৭৯ নং হাদিস। حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيُّمَا امْرَأَةٍ لَمْ يُنْكِحْهَا الْوَلِيُّ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ أَصَابَهَا فَلَهَا مَهْرُهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا فَإِنْ اشْتَجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ ১৮৭৯। আবু বকর ইবন আবু শায়বা (রাহঃ) ..... 'আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মাহরের অধিকারী হবে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশা-ই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবেন। -সুনানে ইবনে মাজা', হাদীস নং ১৮৭৯ (আন্তর্জাতিক নং ১৮৭৯) তাহকীক: বিশুদ্ধ (পারিভাষিক সহীহ) বর্ণনাকারী: উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রাঃ) (মৃত্যু ৫৭/৫৮ হিজরী)
হুজুর আমি একটা বিষয় নিয়ে একটি নারভাস, এখানে "বাকেরা" শব্দটির সঠিক অর্থ কোনটি হবে আসলে ?? ভিড়িওতে বাকেরার শব্দটির ২টি ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বলা হয়েছে। যেগুলো হলো - 01#বাকেরা: যে নারী বৈধভাবে স্বামীর সঙ্গ নেয়নি 02# বাকেরা: বিবাহ এখনও হয়নি, কিন্তু বালেগা হয়ে গেছে। তো, আমার প্রশ্ন এখানে আসলে কোন অর্থটি আর্থিক অর্থে এখানে হবে ??
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।.....,,,,
আসলামালাইকুম, প্রিয় চেনেল পেনভিসনের মোহতারেম গন আমার কিছু প্রশ্ন আশা করি ইসলামের আলোকে পরামর্শ দিবেন। আমার বয়স ৩৩ বছর আমি বিবাহত আমার একটা মেয়ে একটা ছেলে আছে।আমি বিবাহ করছি আমার আপন বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে। আমার ভাই বিবাহের ৫ মাস পরে দুবাই তে একচিডিন্টে মারা জায় তাই।এখন আমার প্রশ্ন হলো গত ১০ মাস আগে আমারি চাচাত প্রবাস থেকে দেশে এশে একি ভাবে একচিডিন্টে মারা জায় তার স্ত্রী আচে তার বয়স ৩২ বছর তার দুইটা ছেলে আছে। আমি চাচ্চি তাকে বিবাহ করতে, আমি আমার স্ত্রীকে বলচি সেই কিছুতে রাজি হয় না আমি এখন কি কৌশল নিতে পারি।আর আমি বতমানে প্রবাসে আছি আমি আসা করি তাদের উপর ইনসাপ করতে পারবো।আর আমি কি তাকে বিবাহ করে অন্য জায়গা রাখলে আমার স্ত্রীকে জদি না জানাই তাহলে কি আমার কোন পাপ হবে।
একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই। তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা
কেউ এড়িয়ে যাবেন না প্লিজ অনুরোধ করছি আমার বন্ধুর এই দুঃখের কথাগুলো একবার হলেও পড়বার জন্য এবং সমাধান দেবার জন্য ‼️😥😥😥 একজন মুসলিমকে চিনি সে মন্দির , মাজার, হিন্দুদের বাড়ি এমনকি হিন্দুদের দোকানেও যায় না । সে কথা বার্তায় শিরিক করে না বললেই চলে । মাঝে মাঝে মনে শিরিকের কিছু জঘন্য চিন্তা মনে এসে গেলেও প্রকাশ করে না। ফেসবুকে তার ফ্রেন্ডলিষ্টে কোনো হিন্দু ধর্মের কেউই নেই । কারণ তাদের মূর্তি , ভাস্কর্য ইত্যাদি যে ব্যাপকভাবে ঘৃণা করে । সাথে আরো ঘৃণা করে কবর মাজারের শির্কের কান্ড । কখনও যদি এরুপ ছবি মূর্তির দৃশ্য তার চোখে পড়ে যায় তখন তার খুব কষ্ট হয়। সত্যি কথা বলতে তার পুরো ফোন ভর্তি আল্লাহু নামের ছবি। সে ঐ ছবির দিকেই তাকিয়ে থাকে অনেকক্ষণ ধরে। যাতে নামাযে তার স্বরণটা এক আল্লাহর দিকেই থাকে। কিন্তু তার একট দুরে সমস্যা আছে আর তা হলো নামাযে দাঁড়ালেই অনেক আজে বাজে চিন্তা তার মাথায় আছে । সিজদায় গেলে বিভিন্ন ছবি মূর্তির দৃশ্য তার চোখের সামনে ভেসে উঠে । এমনটা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এমনটা হওয়ার জন্য সে মনে মনে অনেক কষ্ট পাচ্ছে । তার মনে হচ্ছে এমন কাজ কি শিরিক ‼️ এমনটা চলতেই থাকলে সে কি বেঈমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে ??? এই ব্যক্তি কি কোনোভাবে শিরিকের মধ্যে লিপ্ত ??? এই ব্যক্তি ক্ষমা পাবে কি করে ??? এই ব্যক্তির জন্য আপনার পরামর্শ কি থাকবে ???
সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল ﷺ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল ﷺ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল ﷺ মেয়েটিকে বললেন--- "এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও" (সুনানে সাঈদ বিন মানসূর ৫৬৮, মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১৫৯৫৩, দিরায়া ফী তাখরীজি আহাদিসীল হিদায়া ৫৪১)
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ উস্তাদের সামনে যিনি বসে আছেন উনার মুখে দাড়ি এত ছোট কি জন্য তিনি কি নবীর সুন্নত মানে না না রাখেন না আনস্মার্ট আনস্মার্ট লাগে বলে
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লি বিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়েখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহ. (১৯৯৩-১৯৯৯) বলেন-- "ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয় তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না । ফাসেদ হয়ে যাবে । আর উলামাদের অন্য অংশের মতে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যাবে ।" সৌদি আরবের এই বিখ্যাত সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী, দুটি মতই শুদ্ধ । সুতরাং যে অঞ্চলে যে মতের প্রচলন, সেখানে সে মোতাবেক আমল করাই বাঞ্ছনীয়।
কিছু কিছু আলেম এই সম্পূর্ণ হাদিসটির ১ম অংশ বলে আর পরের অংশ বলে না তাই এমন ঝামেলা হয় । সম্পূর্ণ হাদিসটি হলো এই--- عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে । আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, দেশের শাসক/বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের শেষাংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর শব্দ। যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়। আরেকটি বিষয় হলো, নারীদের অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই ৷
@@umranumran9874 কুমারী হোক, বিধবা হোক আর তালাকপ্রাপ্তা যেই ধরণের মেয়েই হোক না কেন, সবার ক্ষেত্রেই এই হাদিস প্রোযোজ্য । এখানে নির্দিষ্ট করে বলা হয় নাই কোন টাইপের মেয়ে । বরং বলা হয়েছে "যেই মেয়ে" । যেই হাদিসটা আমি লিখেছি ভালো করে দেখেন ।
আল্লা আমাদের সবাইকে কবুল করুক
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বক্তব্য
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আমি একজন ২০ বছরের যুবক। বিয়ে করতে চাই গুনাহ থেকে বাঁচতে। তাই দ্বীনিদার কোনো গরীব কিংবা যেকোনো বোন হলেই হবে গোপনে বিয়ের জন্য ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সমাজ ব্যবস্থা অনেক খারাপ তাই আজকে আল্লাহর বিধান পালন করা অনেক কষ্টকর। আমি চাই দ্রুত বিয়ে করে ফেলতে এবং গুনাহ থেকে বাঁচতে। আমার পরিবার দ্বীনদার নয় কিন্তু আমি চাই বিয়ে করতে গোপনে।
কোনো দ্বীনি বোন যদি চান গুনাহ থেকে বাঁচতে বিয়ে করতে, পরিবারকে বলেছেন কিন্তু আপনার বিয়েতে কোনো ইচ্ছা প্রকাশ করছেন না এবং আপনি বিয়ে করে গুনাহ থেকে বাঁচতে চান। এবং তা গোপনে করবে তাইলে আপনি আমাকে মেসেজ করতে পারে ইনশাআল্লাহ। আমার Talegram App @khalid313
আপনার সকল কিছু গোপন রাখবেন ইনশাআল্লাহ যদি কোনো প্রকার সন্দেহ থাকে। ঢাকার মধ্যে।
জাজাকাল্ল খাইরান।
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের পরের অংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর (مَهْرُ) শব্দ । যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়।
আরেকটি বিষয় হলো উক্ত হাদীস দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ ও বৈধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই
ওরে সুবিধাবাদী!!
@@pirategamer1042 হাদিস অস্বীকার করছেন?
@@ihsan622 হাদিস দূর্বল, অস্বীকার কোথায় করলাম?
তাহকিক করছেন?
@@pirategamer1042 প্রিয় ভাই না জেনে কোনো কথা না বলার অনুরোধ শরীয়ত বিষয়ে।
এটা সহিহ হাদিস।
সুনানে আবু দাউদ শরীফের কিতাবুন নিকাহ অধ্যায়ের ১৮৭৯ নং হাদিস।
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا مُعَاذُ بْنُ مُعَاذٍ حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيُّمَا امْرَأَةٍ لَمْ يُنْكِحْهَا الْوَلِيُّ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ فَإِنْ أَصَابَهَا فَلَهَا مَهْرُهَا بِمَا أَصَابَ مِنْهَا فَإِنْ اشْتَجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ
১৮৭৯। আবু বকর ইবন আবু শায়বা (রাহঃ) ..... 'আয়েশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মাহরের অধিকারী হবে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশা-ই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবেন।
-সুনানে ইবনে মাজা', হাদীস নং ১৮৭৯ (আন্তর্জাতিক নং ১৮৭৯)
তাহকীক: বিশুদ্ধ (পারিভাষিক সহীহ)
বর্ণনাকারী: উম্মুল মু'মিনীন আয়েশা (রাঃ) (মৃত্যু ৫৭/৫৮ হিজরী)
মাশা-আল্লাহ
Subahhan Alla Alla hu Akbar Alhamdolela vhi
সঠিক কথাই বলছেণ
কোর্টে বিয়ে করার পর! এখন পারিবারিক ভাবে নতুন করে আবার বিয়ে করলে কোনো সমস্যা হবে কিনা? ইসলাম কি বলে?
Same question
Biye akbar oi jayej...bojcen...parle manaben..family...k..
ধন্যবাদ
হুজুর আমি একটা বিষয় নিয়ে একটি নারভাস, এখানে "বাকেরা" শব্দটির সঠিক অর্থ কোনটি হবে আসলে ?? ভিড়িওতে বাকেরার শব্দটির ২টি ভিন্ন ভিন্ন অর্থ বলা হয়েছে। যেগুলো হলো -
01#বাকেরা: যে নারী বৈধভাবে স্বামীর সঙ্গ নেয়নি
02# বাকেরা: বিবাহ এখনও হয়নি, কিন্তু বালেগা হয়ে গেছে।
তো, আমার প্রশ্ন এখানে আসলে কোন অর্থটি আর্থিক অর্থে এখানে হবে ??
কথা তো একই
আমি একজন সৌদি প্রবাসি। আমি আমার এই চ্যানালে পবিত্র কুরআনের সেই সব বিষয় তুলে ধরব যাহা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সব বিষয় তেমন আলোচনা হয় না। আসা করি আপনারা আমার চ্যানালটির পাশে থাকবেন। আপনারা আমার প্রান প্রিয় দ্বীনি ভাই আপনাদের জন্য দোয়া রইলো। আমিন।.....,,,,
Amin
আল্লাহু আকবর
আসলামালাইকুম, প্রিয় চেনেল পেনভিসনের মোহতারেম গন আমার কিছু প্রশ্ন আশা করি ইসলামের আলোকে পরামর্শ দিবেন। আমার বয়স ৩৩ বছর আমি বিবাহত আমার একটা মেয়ে একটা ছেলে আছে।আমি বিবাহ করছি আমার আপন বড় ভাইয়ের স্ত্রীকে। আমার ভাই বিবাহের ৫ মাস পরে দুবাই তে একচিডিন্টে মারা জায় তাই।এখন আমার প্রশ্ন হলো গত ১০ মাস আগে আমারি চাচাত প্রবাস থেকে দেশে এশে একি ভাবে একচিডিন্টে মারা জায় তার স্ত্রী আচে তার বয়স ৩২ বছর তার দুইটা ছেলে আছে। আমি চাচ্চি তাকে বিবাহ করতে, আমি আমার স্ত্রীকে বলচি সেই কিছুতে রাজি হয় না আমি এখন কি কৌশল নিতে পারি।আর আমি বতমানে প্রবাসে আছি আমি আসা করি তাদের উপর ইনসাপ করতে পারবো।আর আমি কি তাকে বিবাহ করে অন্য জায়গা রাখলে আমার স্ত্রীকে জদি না জানাই তাহলে কি আমার কোন পাপ হবে।
th-cam.com/video/QbRLYq2v968/w-d-xo.html
সারাজীবন শিরিক করে গেলে আল্লাহ্ পাক কি তাকে মাফ করবেন!!!!
যদি মৃত্যুর ৫ মিনিট আগেও তার কপালে তাওবাহ নসীব হয়????
মৃত্যুর কষ্ট না আসা পর্যন্ত, তাওবা কবুল হবে, কিন্তু তাওবা সহীহ হতে হবে।
অবশ্যই
একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই। তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা
যার অভিভাবক নেই,
তার অভিভাবক হচ্ছে রাষ্ট্র।
আর রাসূল ( সঃ) রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন।
আল্লাহর হাবিবের সিদ্ধান্তের সাথে কি মানুষের সিদ্ধান্ত চলে?
Ahle hades der kothai sothik
বিয়ের সময় কাবিননামায় হয়েছে কিন্তু কবুল বলাটা ও আগদ বা হিজবা পড়া না হয় তাহলে কী করতে হবে?
chele kobul bollei hobe meyer bola lagbena.
@@rabbi619 দলিল?
@@rabbi619 মেয়ের সিদ্ধান্তের গুরুত্ব রয়েছে।
না জেনে দয়া করে এই বিষয়ে ফতূয়া দিবেন না।
@@ihsan622 Faltu kotha bolte ashben na naribadi kothakar off jan.
@@rabbi619
হাদিস পড়েছেন?
Bebek deye chinta korle sob gulai thik ahle hades der kotha
কেউ এড়িয়ে যাবেন না প্লিজ
অনুরোধ করছি আমার বন্ধুর এই দুঃখের কথাগুলো একবার হলেও পড়বার জন্য এবং সমাধান দেবার জন্য ‼️😥😥😥
একজন মুসলিমকে চিনি সে মন্দির , মাজার, হিন্দুদের বাড়ি এমনকি হিন্দুদের দোকানেও যায় না । সে কথা বার্তায় শিরিক করে না বললেই চলে । মাঝে মাঝে মনে শিরিকের কিছু জঘন্য চিন্তা মনে এসে গেলেও প্রকাশ করে না। ফেসবুকে তার ফ্রেন্ডলিষ্টে কোনো হিন্দু ধর্মের কেউই নেই । কারণ তাদের মূর্তি , ভাস্কর্য ইত্যাদি যে ব্যাপকভাবে ঘৃণা করে । সাথে আরো ঘৃণা করে কবর মাজারের শির্কের কান্ড । কখনও যদি এরুপ ছবি মূর্তির দৃশ্য তার চোখে পড়ে যায় তখন তার খুব কষ্ট হয়। সত্যি কথা বলতে তার পুরো ফোন ভর্তি আল্লাহু নামের ছবি। সে ঐ ছবির দিকেই তাকিয়ে থাকে অনেকক্ষণ ধরে। যাতে নামাযে তার স্বরণটা এক আল্লাহর দিকেই থাকে। কিন্তু তার একট দুরে সমস্যা আছে আর তা হলো নামাযে দাঁড়ালেই অনেক আজে বাজে চিন্তা তার মাথায় আছে । সিজদায় গেলে বিভিন্ন ছবি মূর্তির দৃশ্য তার চোখের সামনে ভেসে উঠে । এমনটা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এমনটা হওয়ার জন্য সে মনে মনে অনেক কষ্ট পাচ্ছে । তার মনে হচ্ছে এমন কাজ কি শিরিক ‼️
এমনটা চলতেই থাকলে সে কি বেঈমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে ???
এই ব্যক্তি কি কোনোভাবে শিরিকের মধ্যে লিপ্ত ???
এই ব্যক্তি ক্ষমা পাবে কি করে ???
এই ব্যক্তির জন্য আপনার পরামর্শ কি থাকবে ???
সমস্যা নাই এটা এক ধরনের ওয়াসা ওয়াসা।বা শয়তান এর কুমন্ত্রণা এটাকে গুরুত্ব না দেওয়াই উচিত ্আর এতে কোন পাপ হবে না
এরকম যখনি হবে। যেই কোন জায়গায়।
আউযুবিল্লাহ হিমানুস সাইতোনুররাজিম বলে বাম পায়ে থুথু ফেলতে বলবেন
Bassy bolle tarpor jodi na mane.tahole ki paliye biye kora jabe na
Allahotaala,bashar,saheb,ke,jotestho,gen,dan,koreche,,,amen,
Mashallah সবাই ভাল আছেন কি 💓
সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল ﷺ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল ﷺ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল ﷺ মেয়েটিকে বললেন---
"এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও"
(সুনানে সাঈদ বিন মানসূর ৫৬৮, মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১৫৯৫৩, দিরায়া ফী তাখরীজি আহাদিসীল হিদায়া ৫৪১)
এখানে মেয়েটি জোরপূর্বক বিয়ের শিকার হয়েছিলো,
তাই, রাসূল ( সঃ) রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ঐ বিয়ে বাতিল করে তার অভিভাবক হিসেবে ঐ মেয়েটিকে অনুমতি দিয়েছিলেন।
বিধবাকে বিবাহ করতে কি, বিধবা মহিলার
অবিভাবকের উনমতি লাগবে, জানালে উপকার হবে।
Babar unomoti newa tai better
অবশ্যই
মেয়েরা যদি বাবার পরিবর্তন অন্য কাওকে অভিভাবক বানিয়ে বিবাহ করে জায়েজ আছে নাকি।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ উস্তাদের সামনে যিনি বসে আছেন উনার মুখে দাড়ি এত ছোট কি জন্য তিনি কি নবীর সুন্নত মানে না না রাখেন না আনস্মার্ট আনস্মার্ট লাগে বলে
islamqa.org/shafii/qibla-shafii/33408
islamqa.org/shafii/qibla-shafii/33257
www.muftisays.com/forums/14-peoples-say/10115-ruling-on-beard-in-shafii-madhab.html
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লি বিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়েখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহ. (১৯৯৩-১৯৯৯) বলেন--
"ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয় তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না । ফাসেদ হয়ে যাবে । আর উলামাদের অন্য অংশের মতে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যাবে ।"
সৌদি আরবের এই বিখ্যাত সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী, দুটি মতই শুদ্ধ । সুতরাং যে অঞ্চলে যে মতের প্রচলন, সেখানে সে মোতাবেক আমল করাই বাঞ্ছনীয়।
আপনার মোবাইল নাম্বার দেন প্লিজ আপনার সাথে কথা বলতে চাই
সুবিধাবাদী
কিছু কিছু আলেম এই সম্পূর্ণ হাদিসটির ১ম অংশ বলে আর পরের অংশ বলে না তাই এমন ঝামেলা হয় । সম্পূর্ণ হাদিসটি হলো এই---
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ»
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যে মহিলাকে তার অভিভাবক বিয়ে দেয়নি, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল, তার বিয়ে বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে । আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, দেশের শাসক/বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯}
এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের শেষাংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর শব্দ। যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়।
আরেকটি বিষয় হলো, নারীদের অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই ৷
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Panvision TV ওয়েলকাম আপনাকে। আপনাদের পাশে আছি ও থাকবো ইনশা-আল্লাহ
এটা বিবাহিত মেয়েদের খেতরে
@@umranumran9874 কুমারী হোক, বিধবা হোক আর তালাকপ্রাপ্তা যেই ধরণের মেয়েই হোক না কেন, সবার ক্ষেত্রেই এই হাদিস প্রোযোজ্য । এখানে নির্দিষ্ট করে বলা হয় নাই কোন টাইপের মেয়ে । বরং বলা হয়েছে "যেই মেয়ে" । যেই হাদিসটা আমি লিখেছি ভালো করে দেখেন ।
@@דניאליעקב-ד7ק বিবাহ বাতিল বাতিল বাতিল
আপনি কি বললেন এটা!
কাবিন মোহরানা ছাড়া হুজুর দিয়ে গোপনে হালাল করতে বিয়ে হয়❓ কারন পরিবার পরে আমাদের আবার বিয়ে দিলে মোহরানা কাবিন ঠিক করতে পারবে ❓🙏🥺 প্লিজ জানান
হিন্দু মেয়েকে প্রেম করে মুসলিম করে কোডমেরিজ করা জায়েজ আছে ইসলামে কি বলে। যদি একটা ভিডিও বানাতেন অনেক ভালো হতো
তাদের ক্ষেত্রে অনুমতির প্রয়োজন নেই
@@jibayelahmed1746 শিওর তো আপনি কোনো প্রয়োজন নেই যদি ভিডিও করতো একটা তা হলে ভাল হতো
@@Vip-ck3gh জি শিওর, কিন্ত বিয়ের আগে প্রেম হারাম, সেটা যদি মুসলিম বানানোর জন্য জায়েজ মনে করা হয় তাহলে কবিরা গোনাহ হবে
@@jibayelahmed1746 হু জানি প্রেম হারাম বাট এই ছাড়া তো মুসলিম করা যাবে না কি করবো এখন
@@Vip-ck3gh তাকে ইসলামের দাওয়াত দেন মহিলা আলেমা দিয়ে
জাযাকাল্লাহ খাইরান