ঠাকুরের অলৌকিক লীলাখেলা যে আজও চলছে, সেই গল্প আপনাকে বলব বলে অনেক দিন ধরে ভাবছিলাম। কিন্তু আপনার বাড়ি তো চিনি না। তাই এখানে ই লিখছি। ঘটনাটার সঙ্গে আপনিও যুক্ত। তখন আপনার "বিবেকানন্দ এক অনন্ত জীবনের জীবনী" ধারাবাহিক লেখা চলছে বর্তমান সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন এ। শুক্রবারের প্রকাশিতব্য বই সংবাদপত্র বিক্রেতা বুধবার ই দিয়ে যেতেন। বইটা পেয়েই প্রথম আপনার লেখা টা পড়তাম। আপনার লেখায় তখন ঠাকুরের জীবনের শেষ অধ্যায় চলছে, কাশীপুর উদ্যান বাটিতে। ঠাকুর প্রতিদিন শিষ্যদের সঙ্গে বসেন, অনেক সময় নরেন্দ্রনাথের সঙ্গে বন্ধদ্বার বৈঠক। আমি পড়ি আর ভাবি, আহা যদি আমিও সেই সময় থাকতাম। তখনই ঘটল এই আশ্চর্য ঘটনা। এক মঙ্গলবার রাতে ঠাকুর স্বপ্নে দেখা দিলেন। কাশীপুর উদ্যান বাটীতে ঠাকুরের ঘরের চৌকিতে ঠাকুর বসে আছেন, একদম সাদাকালো ছবির ঠাকুরের মতো চেহারা। মাটিতে বসে আছেন বিবেকানন্দ আর অন্যান্য শিষ্যরা, পিছনের সারিতে আমিও বসে আছি। ঠাকুর বললেন, আজ তোদের কে যপের মন্ত্র দেব। বলে, যপের মন্ত্র দিলেন। সেই মন্ত্র আমার মনে রইল। বুধবার ভোর বেলা খবরের কাগজ ওয়ালা বর্তমান ম্যাগাজিন দিয়ে গেল। খুলে আপনার লেখা পড়ে দেখি, কি আশ্চর্য্য , আপনার লেখাতেও ঠাকুর একই মন্ত্র বিবেকানন্দ দের কে দিচ্ছেন। আমি তো আগে কখনও কোন রামকৃষ্ণ দেবের ওপর লেখা পড়িনি, তাহলে আপনার লেখা টা হাতে আসার আগেই কেমন করে সেই বাণী আমি ঠাকুরের মুখে শুনে ফেললাম? সেই বাণী আমি ঠাকুরের ছবির সামনে রোজ যপ করি, আর আমার আগে প্যানিক অ্যাটাক হতো, তার থেকে আজ প্রায় মুক্ত। এই লেখাটা যদি আপনার চোখে পড়ে, তাহলে এর significance কী আমাকে জানাবেন প্লিজ।
প্রণাম 🙏🏼
জয় ঠাকুর আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম গ্রহণ করো। তুমি সত্য তা যেন কায়মনোবাক্যে স্মরণে রাখি প্রভু।
জয় ঠাকুর, জয় মা 🌺🌺🌺🌺🌺🌺
Joytu Sri Ramakrishna.
Darun
❤❤❤❤❤
Pranam Dada.Sunder katha sunalen.Bhalo thakun Jayma.JayJagannatha.
ঠাকুরের অলৌকিক লীলাখেলা যে আজও চলছে, সেই গল্প আপনাকে বলব বলে অনেক দিন ধরে ভাবছিলাম। কিন্তু আপনার বাড়ি তো চিনি না। তাই এখানে ই লিখছি। ঘটনাটার সঙ্গে আপনিও যুক্ত।
তখন আপনার "বিবেকানন্দ এক অনন্ত জীবনের জীবনী" ধারাবাহিক লেখা চলছে বর্তমান সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন এ। শুক্রবারের প্রকাশিতব্য বই সংবাদপত্র বিক্রেতা বুধবার ই দিয়ে যেতেন। বইটা পেয়েই প্রথম আপনার লেখা টা পড়তাম।
আপনার লেখায় তখন ঠাকুরের জীবনের শেষ অধ্যায় চলছে, কাশীপুর উদ্যান বাটিতে। ঠাকুর প্রতিদিন শিষ্যদের সঙ্গে বসেন, অনেক সময় নরেন্দ্রনাথের সঙ্গে বন্ধদ্বার বৈঠক। আমি পড়ি আর ভাবি, আহা যদি আমিও সেই সময় থাকতাম। তখনই ঘটল এই আশ্চর্য ঘটনা।
এক মঙ্গলবার রাতে ঠাকুর স্বপ্নে দেখা দিলেন। কাশীপুর উদ্যান বাটীতে ঠাকুরের ঘরের চৌকিতে ঠাকুর বসে আছেন, একদম সাদাকালো ছবির ঠাকুরের মতো চেহারা। মাটিতে বসে আছেন বিবেকানন্দ আর অন্যান্য শিষ্যরা, পিছনের সারিতে আমিও বসে আছি। ঠাকুর বললেন, আজ তোদের কে যপের মন্ত্র দেব। বলে, যপের মন্ত্র দিলেন। সেই মন্ত্র আমার মনে রইল।
বুধবার ভোর বেলা খবরের কাগজ ওয়ালা বর্তমান ম্যাগাজিন দিয়ে গেল। খুলে আপনার লেখা পড়ে দেখি, কি আশ্চর্য্য , আপনার লেখাতেও ঠাকুর একই মন্ত্র বিবেকানন্দ দের কে দিচ্ছেন। আমি তো আগে কখনও কোন রামকৃষ্ণ দেবের ওপর লেখা পড়িনি, তাহলে আপনার লেখা টা হাতে আসার আগেই কেমন করে সেই বাণী আমি ঠাকুরের মুখে শুনে ফেললাম?
সেই বাণী আমি ঠাকুরের ছবির সামনে রোজ যপ করি, আর আমার আগে প্যানিক অ্যাটাক হতো, তার থেকে আজ প্রায় মুক্ত।
এই লেখাটা যদি আপনার চোখে পড়ে, তাহলে এর significance কী আমাকে জানাবেন প্লিজ।
অসাধারণ ।
🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽
❤