স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
প্রিয় স্যার আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি তবে প্রিয় ভাই ইলিয়াস হোসাইন আপনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চেষ্টা করেছেন আল্লাহ উনাকে দুনিয়া এবং আখেরাতে উত্তম জাযায়ে খায়ের দান করুন আমীন
২০০৮ সাল থেকে জসিম উদ্দিন রহমানি ভাইয়ের কাছ থেকে তাওহীদের সমস্ত শিক্ষা পেয়েছি আল্লাহ তাআলার অশেষ করোনায় মাধ্যমে তাই সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য সমস্ত দোয়া ভালবাসা সাহেখ জসিম উদ্দিন রহমানি হাফিজুল্লাহ পতি
ইলিয়াস হোসেন ভাইয়ে ভিডিও দেখার পরেই আপনাকে চিনতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকেই আপনার ওয়াজ, লেকচার শুনি। আল্লাহ আপনারে মাধ্যমে আমার তাকওয়া বৃদ্ধি করে দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ
সাংবাদিক ইলিয়াস বাইকের ধন্যবাদ। শাইখ জসিম উদ্দিন রহমানী কে পরিচয় করে দেওয়ার জন্য। আমি হুজুরের ভক্ত এই জন্য যে তিনি জিহাদের স্পিড ধারণ করে কথা বলেন, কোরআন হাদিসের আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলেন।
সায়েখ আমার সালাম নিবেন আসলামুআলাইকুম কোটি জনতা নয়নের মণি সাহসী সাংবাদিক জনাব ইলিয়াস স্যার হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন তরুণ তরুণী রা নতুন বাংলাদেশ গড়বো ইনশাআল্লাহ
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭ পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন মহান রবের আমাদের সৃষ্টি করছেন আমাদের হায়াত মদ রিজিক ভাগ্য সবকিছু আলহামদুলিল্লাহ যিনি নাকি বাংলাদেশের মাটিতে পবিত্র করছেন আল্লাহ আপনার হেফাজত করুক বেশি বেশি এলেম অর্জন করার তৌফিক দিক রহম করুক ধৈর্য শক্তি বাড়ায় দেক ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনার অনেক হায়াত দান করুক হেফাজত করুক ইনশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন বাংলাদেশের প্রতিটা মুমিন মুসলমানের জন্য আপনি গর্বিত সন্তান আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
আমাদের নতুন চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন th-cam.com/video/QEpKFtTii3I/w-d-xo.htmlsi=B2Q_lwKGEm39ilOP
ইলিয়াস হোসাইন এর ভিডিওর ঐখান থেকেই আমি সায়েখ কে চিনতে পারি,,আমার তাওহীদের শিক্ষক মুফতি জসিম উদ্দিন রহমানি
❤❤❤❤
আমিও ভাই।
মুহাম্মাদ (স:) হলেন আমাদের তাওহিদের শিক্ষক।
তবে কন আলেমের কাছ থেকে জ্ঞান নেয়া যেতে পারে।
Amio vai
এই বক্তব্যটা কালকে রাতে একদম সামনে বসে শুনেছি।
কোথায় করেছেন হুজুর বয়ানটা❤
মাশাআল্লাহ
আমিও
আপনি ভাগ্যবান
শায়েখ কত তারিখ আসছিল জামিয়াতে ,
ইলিয়াস ভাই কে আল্লাহ কবুল করুন ইসলামের জন্য
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
Amin
আমিন
Ameen
বাংলার সিংহ পুরুষ জসিম উদ্দিন রহমানি ❤️❤️❤️🥰
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
সহমত 👍
ইলিয়াস ভাই ইসলাম প্রিয় একজন মানুষ ❤❤❤❤ জসিম উদ্দিন রহমানি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
❤❤❤❤right
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন ভাইয়ের ভিডিও দেখেই হুজুরকে প্রথম চিনা । এবং এখন আমার একজন প্রিয় বক্তা মুফতী জসীমুদ্দিন রহমানী হুজুর । আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ ইলিয়াস ভাই আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন আমিন
আমিন,
আমিন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
সৎ সাহসী মেধাবী সংবাদিক ইলিয়াস ভাই
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
জসিমউদদীন রাহমানি হুজুর কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
ইলিয়াস ভাইকে ধন্যবাদ শেখ জসিম উদ্দিন রহমানের লেগে অনেক খেটেছেন
ইলিয়াস ভাই বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ
প্রিয় স্যার আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি তবে প্রিয় ভাই ইলিয়াস হোসাইন আপনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চেষ্টা করেছেন আল্লাহ উনাকে দুনিয়া এবং আখেরাতে উত্তম জাযায়ে খায়ের দান করুন আমীন
আপনার জন্য ইলিয়াস হোসেন ভাই অনেক কথা বলছে। সে আপনাকে অনেক সম্মান করে এবং ভালোবাসে❤
আসসালামু আলাইকুম, আমি ব্যক্তিগতভাবে সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই কারণ আমি সাংবাদিক ইলিয়াছের কারণে আপনাকে ছিনেছি,,
বাংলার বাঘ ইলিয়াস ভাই
আল্লাহ #ইলিয়াস ভাইকে ইসলামের জন্য কবুল করুন -আমিন।।
২০০৮ সাল থেকে জসিম উদ্দিন রহমানি ভাইয়ের কাছ থেকে তাওহীদের সমস্ত শিক্ষা পেয়েছি আল্লাহ তাআলার অশেষ করোনায় মাধ্যমে তাই সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য
সমস্ত দোয়া ভালবাসা সাহেখ জসিম উদ্দিন রহমানি হাফিজুল্লাহ পতি
প্রিয় শায়েখ জসীমউদ্দীন রহমানি ❤️
প্রিয় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন 💖
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের প্রতিটা আলোচনায় ইসলামের বিশুদ্ধতা ফুটে ওঠে
১০০% সহমত আপনার প্রথম কথায় ❤😮😢
ইলিয়াস ভাইয়ের ভিডিও দেখার পর থেকে আমি হুজুরকে চিনেছি৷ ❤❤❤❤❤❤❤
জসিম উদ্দিন রহমানির বক্তব্য শুনে আমাদের তাওহীদ এর শিক্ষা পূর্নতা পেয়েছে। তিনি আমাদের শিক্ষক আর ইলিয়াস ভাই আমাদের দীনি ভাই।
আল্লাহ তায়ালা যেনো আপনাকে এবং সাংবাদিক ইলিয়াস আলিকে দির্গ নেক হায়াত দান করেন আমিন.! ❤❤❤
ইলিয়াস ভাই ও আপনার ❤❤❤❤ ভক্ত আমি
ইলিয়াস হোসেন ভাইয়ে ভিডিও দেখার পরেই আপনাকে চিনতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকেই আপনার ওয়াজ, লেকচার শুনি। আল্লাহ আপনারে মাধ্যমে আমার তাকওয়া বৃদ্ধি করে দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ
উনার বক্তব্য গুলো শুনলে গায়ের লোম শিউরে প্রিয় শাইখ
ও!আপনি কি সেই লোক যার কথা ইলিয়াস ভাইয়ের কথায় শুনেছি।
ইলিয়াস হোসেন ❤❤❤❤
সংবাদিক ইলিয়াস হোসেন ও মুফতি জসিমউদদীন রহমানি কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন হচ্ছে সত্যিকারের মুসলিম প্রেমী
আপনার মুক্তির জন্য ইলিয়াস ভাই অনেক বার ভিডিও তে বলেছে। আপনার মুক্তির একমাত্র প্রধান উচিলা ইলিয়াস হোসেন ভাই
আলহামদুলিল্লাহ উপস্থিত ছিলাম ❤❤❤
যুবকদের আইডল , প্রিয় শায়েখ আপনাকে আল্লাহ্ জন্য ভালোবাসি
ইলিয়াস হোসেন একজন দেশ প্রেমিক সাংবাদিক । তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনা হোক ।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ হক্ব যার মুখে শোনা যায়! সিংহ পুরুষ জসিমউদদীন রহমানি!
আল্লাহ্ আপনাকে ও ইলিয়াস ভাইকে নেক হায়াত দারজ করুন,,আমিন।
সাংবাদিক ইলিয়াস বাইকের ধন্যবাদ। শাইখ জসিম উদ্দিন রহমানী কে পরিচয় করে দেওয়ার জন্য। আমি হুজুরের ভক্ত এই জন্য যে তিনি জিহাদের স্পিড ধারণ করে কথা বলেন, কোরআন হাদিসের আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলেন।
আমি হুজুরকে ২০১২ সালে এক বন্ধুর বদৌলতে চিনছি।
এরপর ইলিয়াস ভাইয়ের কাছ থেকে উনার ব্যাপারে শুনে ভালোই লাগছে। ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, আনেক ধন্যবাদ ইলিয়াস তোমাকে হুজুরের মুক্তির জন্য বলেছিলে আল্লাহ শুনেছেন।
আমি হুজুরকে 2013 সাল থেকে চিনি ওই সময় একজনের কাছ থেকে উনার ওয়াজ মোবাইলে শুনে ওনার ভক্ত হয়ে গিয়েছিল আল্লাহ তাআলা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক
ইলিয়াস ভাইকে ধন্যবাদ 🎉
সায়েখ আমার সালাম নিবেন আসলামুআলাইকুম কোটি জনতা নয়নের মণি সাহসী সাংবাদিক জনাব ইলিয়াস স্যার হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমিন তরুণ তরুণী রা নতুন বাংলাদেশ গড়বো ইনশাআল্লাহ
প্রিয় শায়েখ আপনাকে লক্ষ লক্ষ মানুষ ভালোবাসে।
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাই আমাদের প্রাণের মানুষ।
প্রিয় সাংসদ ও দেশপ্রেমিক, রিয়েল হিরো ইলিয়াস ভাইকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমিন
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাই বাংলাদেশের গর্ব
আল্লাহ তায়ালা হুজুরকে নেক হায়াত দান করেন ❤❤❤❤❤
বাংলার সিংহ জসিমউদ্দিন ভাই
তেমনি ইলিয়াস ভাইও
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত অপরাধী কে রাজনীতি করার অনুমতি স্বীকৃতি দিতে পারে স্বৈরাচার বিচারক ও স্বৈরাচার মানবের তৈরি আইন ও আদালত রায় দিতে পারে, যে তাগুদের আইন ও আদালত বেআইনিভাবে স্বৈরাচার সরকারের সংবিধানকে বৈধতা দিয়েছিল। দুর্নীতিবাজদের কালো টাকা সাদা করার অনুমতি দিয়েছিল দুর্নীতিবাজ আদালত।সেই মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত থেকে ভালো কিছু পাওয়ার আশা করা ভুল, মানব রচিত তাগুদের আইন ও আদালত সন্ত্রাস ও অপরাধের জন্ম দিয়ে থাকে , অপরাধ করার জন্য মানুষকে উৎসাহ দিয়ে থাকে,হে মানবজাতি তোমরা অপরাধ করো আর আমরা জামিন দিয়ে দেব তাগুদ বিচারকরা। জামিনে বের হয়ে আবার অপরাধ করবে পাপ কাজ করবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এটাই ওদের মূল উদ্দেশ্য মানব জাতিকে ধ্বংস করা।সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো স্বৈরাচারকে ও জালিম কে দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি কে রাজনীতি করার অনুমতি দিতে পারে না। যেমনটি নমরুদ ও ফেরাউনকে আল্লাহতালা রাজনীতি করার অনুমতি দেয়নি নির্মূল করে দিয়েছেন ধ্বংস করে দিয়েছেন চিরতরে। তাই এই অসুস্থ মানব রচিত আইন ও আদালত লোক দেখানো মানবাধিকার নিরপেক্ষতার আড়ালে গনহত্যা, গুম , ধর্ষণকে, চাঁদাবাজকে ও সমকামীতাকে স্বীকৃতি দিয়ে দিচ্ছে ,যেকোনো জঙ্গি সংগঠনকে এখন বৈধ তা দিতেছে অসুস্থ আদালত অসুস্থ বিচারক। সুবিধা বাদি টাকা লোভী বিচারক। এখন বাংলাদেশের জনগণ অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে পারবে নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় নেই এখন আর। অপরাধ করবে সুন্দরী নারীদের ধর্ষণ করবে আর জামিনে বের হয়ে যাবে । তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও মানবতার ফেরিওয়ালা যারা সব সময় বিশ্ব শান্তির কথা বলে, মূলত তারাই দুনিয়ার বিশৃঙ্খলা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী তাদের সমন্ধে জানতে সুরা বাকারার ৮ থেকে ১২ নম্বর আয়াত পড়ুন।বাংলাদেশের মানুষ যদি শান্তিতে থাকতে চায়, তাহলে মানুষের বানানো আইন যে আইন মানুষকে অপরাধ করার উৎসাহ দেয়,সন্ত্রাসের জন্ম দেয় সে আইন ব্যবস্থা ও অসুস্থ বিচারক পরিহার করে। আল্লাহর মনোনীত শাসনব্যবস্থা কুরআনের শাসনের কোন বিকল্প নেই। কুরআনের আইন চালু হলে সমগ্র মানবজাতি শান্তিতে থাকতে পারবে, কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার সাহস করবে না। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব কিভাবে কুরআনের শাসন বাংলাদেশে চালু করা যায়, মানুষের কাছে দাওয়াত পৌঁছিয়ে দিতে হবে যে যার অবস্থান হতে এটাই তোমাদের দুনিয়ার ঈমানী পরীক্ষা মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরণ করবে না মুনাফিক হয়ে মৃত্যুবরণ করবে এটার পরীক্ষা তোমরা দিতে থাকো,যে মুসলমান কুরআনের শাসন চায় না, সে কখনো মুসলমান হতে পারে না খাঁটি মুনাফিক। যে মুসলমান চিন্তা করবে কুরআনের শাসনের প্রয়োজন নেই আল্লাহকে অভিভাবক হিসেবে মানি না সেই কুফরি করল, যে কুফরী করে তার অভিভাবক হচ্ছে তাগুত তারা চিরকাল জাহান্নামে অবস্থান করবে । সুরা বাকারার আয়াত ২৫৭
পড়ুন গবেষণা করুন। তাগুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুন ঈমান মজবুত করুন সময় মত সালাত আদায় করুন আল্লাহর দেওয়া রিজিক হতে ব্যয় করুন। হে ঈমানদারগণ তোমরা রবের দলে যুক্ত হয়ে তাগুদের সাথে যুদ্ধ কর , শয়তান ও তার বন্ধুরা অতিশয় দুর্বল।সুরা নিসা
ইলিয়াস হোসেন রা আসলে ই দেশ প্রেমিক
অনেক ধন্যবাদ শায়েখ, এটা ইলিয়াস ভাইয়ের জন্য মন জুড়ানো দোয়া।
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন বাংলাদেশের গর্ব🥰🥰
মাশাআল্লাহ মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Elish vai ar video dekar age porjonto ami ai hujur ke cintam na unar kota gulue amr oneak valo lage ❤
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের কারণেই আমি আমার প্রিয় শায়েখকে চিনতে পারসি। নিয়মিত শায়েখের আলোচনা শুনি।
বাংলাদেশের ইতিহাসের সেরা সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন
মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন মহান রবের আমাদের সৃষ্টি করছেন আমাদের হায়াত মদ রিজিক ভাগ্য সবকিছু আলহামদুলিল্লাহ যিনি নাকি বাংলাদেশের মাটিতে পবিত্র করছেন আল্লাহ আপনার হেফাজত করুক বেশি বেশি এলেম অর্জন করার তৌফিক দিক রহম করুক ধৈর্য শক্তি বাড়ায় দেক ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনার অনেক হায়াত দান করুক হেফাজত করুক ইনশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন বাংলাদেশের প্রতিটা মুমিন মুসলমানের জন্য আপনি গর্বিত সন্তান আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
শায়খের এই বক্তব্যের অপেক্ষায় ছিলাম আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাগলো
আমিও ইলিয়াছ ভাইকে ভালবাসি হুজুরদের জন্য ❤
হে আল্লাহ তুমি আমাদের দেশের সকল মানুষকে এক কালিমার ছায়া তলে আসার তাওফিক দান করুন আমীন,,,,❤❤❤❤❤
ইলিয়াস হোসেন কে ভালবাসি হুজুরদের সাথে ভালো সম্পর্ক আছে সেই জন্য ❤
ইলিয়াস ভাই একজন সাহসী মানুষ বীরপুরুষ
আল্লাহর জন্য শায়েখ কে ভালোবাসি।
আসসালামু আলাইকুম। হজরত কে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
প্রিয় শায়েখ
ইনি একজন সিংহ পুরুষ। তার কন্ঠে আমি সিংহের মত তেজ অনুভব করি❤
সাংবাদিক ইলিয়াস সাহেবকে আল্লাহ পাক ইসলামের জন্য কবূল করুন।
ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতি আপনার এ কৃতজ্ঞতা দেখে, আপনার উপর আমাদের আরো সম্মান বেড়ে গেল।
ইলিয়াস ভাই একমাত্র সাংবাদিক যিনি দেশ এবং সত্যের পক্ষে কথা বলে যান এবং আলেমদের পক্ষে তার জোরালো সমর্থন ব্যক্ত করেন
হুমমম৷ আপনার বিষয়ে উনি সোচ্চার ছিলেন।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর কিছু
ইলিয়াস ভাই ধর্মপ্রাণ প্রিয় ইসলামী একজন মানুষ❤❤❤
ইলিয়াস ভাই অনেক ভালো সাংবাদিক।
বাংলার সিংহ পুরুষ আপনি, আপনাকে অনেক সম্মান করি, এবং অনেক ভালোবাসি।
আল্লাহ আমার দিন শিখেছেন শায়খের কাছ থেকে
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা হুজুর। ইলিয়াস ভাই কে আল্লাহ ইসলামের জন্য কবুল করেন আমিন
আল্লাহ তাআলা হুজুরকে আরও বেশি কবুল করুন দীন ও দেশের জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ। ইলিয়াস হোসাইন জিন্দাবাদ।
হে শায়েখ আপনাকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য।
ইলিয়াস ভাই এবং আপনি একই লক্ষ্যের পথিক❤
ইলিয়াস হোসেন ভাইয়ের মুখের কথার পরে আপনাকে চিনতে পেরেছি ❤️❤️
চমৎকার আলোচনা আলহামদুলিল্লাহ
ইলিয়াস ভাই সত্যি তার সমোমানা অন্য সবার থেকে আলাদা
আমারও খুব ভালো লেগেছিল এবং মন থেকে আপনার জন্য দোয়া করেছি প্রিয়🥰
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনি ঠিক কথা বলছেন এই ভিডিওটা আমিও দেখছি
সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতিবেদনগুলো যে কোন একটা চ্যানেলে দেখানো হোক তাহলে বাংলাদেশের অনেক অজানা কাহিনীর যুব সমাজ জানতে পারবে
ইলিয়াস ভাই উদাহরণ সত্য সব সময় সম্মানের
আপনার পক্ষে বলার অনেক মানুষ আছে
মাশাআল্লাহ্/জাযাকাল্লাহ খাইরান 🤲❤️
দুজনই ভালোবাসার মানুষ ❤❤
❤❤আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন
আমার পছন্দের সাংবাদিক ইলিয়াস ভাই
গুনবি আপনাকে চিনেছি ইলিয়াছ ভাইয়ের ভিডিও দেখে।পরে দেখলাম আপনারা হকপন্থি হুজুর
আলহামদুলিল্লাহ, বাংলাদেশে ইলিয়াস হোসাইন বীর সাংবাদিক ❤❤❤❤
সুন্দর বক্তব্য প্রিয় শায়েখ❤❤
MashAllah ❤
মাশাআল্লাহ বারকাল্লোহু ফি হায়েতি
আমরা সাধারণ মানুষ মনে করি সকল আলেম-ওলামা এক সাথে ঐক্য গড়ে তোলা হোক
❤❤
হুজুরকে চিনছি ইলিয়াস হোসাইনের ভিডিও থেকেই😊
তাবারাকাললাহ