রামঠাকুরের লীলায় ঠাকুরের গুরু অনঙ্গদেব ঠাকুরকে হিমালয়ের ভূমিতে দশমহাবিদ্যার বিভূতি ভরা মহানযোগী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী পরিচিতির পরেই লোকালয়ে ফিরিয়ে আনলেন ঘরে ঘরে নাম বিতরনের জন্যে। ঠাকুরের নাম প্রদানপ্রথায় দেখতে পাওয়া যায় ঠাকুর জাতিধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানব সম্প্রদায়কে নাম বিতরন করছেন।এমনকী দেখা যাচ্ছে যজমানগুরুবঙ্শধরদ্বারা দীক্ষিত ব্যাক্তিবর্গ কেও ঠাকুর পুনরায় শুদ্ধি করনের জন্য নাম দিলেন।সাথে সাথে নামপাওয়া ব্যাক্তিকে নির্দেশ দিলেন তার যজমানগুরুবঙ্শধরকে পূর্বেরমতো টাকা প্রদান করার জন্য।জয়কৈবল্য শকতির অধিকারী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর তাইগুরু অনঙ্গদেব ভাবধারায় কৈবল্যধামের মোহন্ত দ্বারা নাম দেওয়া প্রথা প্রচলন করলেন। এই নাম বিতরন প্রথায় গুপ্ত কাশীর জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের পরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করলেন। ঠাকুরের লীলায় দেখা যায় ঠাকুর তাঁর কোনও মঠ মন্দির গুরুচক্র সেবায়তন ধামে পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের মাধ্যমে যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করতে চান নি। তাই ঠাকুর সুস্পষ্টভাবেই নির্দোশ দিলেন নাম নিতে হলে শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই নাম নিতে হবে।কৈবল্যধামের সপ্তমমোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের আদেশ নিয়মাবলী বহির্ভূতপ্রথায় নাম পাওয়া ভক্তদের সদাবিরজমানগুরুঅনঙ্গদেববিভূতি ভরা কৈবল্যধামের শুদ্ধিকরণ নামপাওয়ার. জন্য উপদেশ দিয়ে ভক্তদের কৈবল্য দায়িনির আশ্রয়লাভ করার উপদেশ দিয়েছেন।গুরু ভিন্ন এই জগতে আত্মীয় আর কেহনাই।সদগুরুসর্বদা রক্ষা করেন ।সংসার মায়াজালে ব্যাপ্ত, চরাচরে মোহপাশ ঘুরিতেছে।গুরুবাক্য পালন বৈ আর কর্ম নেই। তাই গুরুরামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই শুদ্ধিকরণ নামপাওয়া প্রথায় অংশ গ্রহণ করে কৈবল্য দায়িনি, কৈবল্য শকতির আশ্রয় লাভকরুন।।জয়গুরুঅনঙ্গদেব জয়গুরুকৈবল্যনাথ জয়গুরুরামঠাকুর।
জয় রাম... খুব সুন্দর হয়েছে...
Joy Nitai Joy Govinda...... Hare Krishna
হরে কৃষ্ণ! জয় রাম 🙏
HORE KRISHNO HORE KRISHNO KRISHNO KRISHNO HORE HORE. HORE RAM HORE RAM RAM RAM HORE HORE
হরে কৃষ্ণ 🙏
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ কোল বাজনা খুব সুন্দর বাজাইছে ধন্যবাদ স্যালুট জানাই সবাইকে নমস্কার
Hare Krishna
hori bol horibol, asadaron, 🕯🕯🕯🕯🕯🕯🕯
হরে কিসনো খুল বাজনা টা অনেকভাল হইছে,
অসাধারণ
জয রাধে জয় রাধে
Asadaron
কীর্তন টা অসাধারন লেগেছে। সেইসাথে যন্ত্রসংগীতে যারা আছে তাদের সকলের সঙ্গীত পরিবেশনা খুব শ্রুতিমধুর।
জয় নিতাই জয় গৌর। 🙏🙏🙏🙏❤
হরে কৃষ্ণ।
দুঃখিত😥মৃদঙ্গ পায়ের ওপর রেখে বাজানো মনে হয় উচিত হয়নি। হয়তো না জানার কারণে এমনটা হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে যেনো এমনটা না হয়।
জয় রাধা মাধব।
হরে কৃষ্ণ।।। অসাধারন।।।
অসাধারণ মধুর এই হরিনাম। অনেক সুন্দর লাগলো। শুভকামনা ভাই। হরে কৃষ্ণ।
Mja dada
খুদে ভক্তদের জন্য অনেক আশীর্বাদ রইলো। তোমরা আরও সুন্দর সুন্দর রাগের ওপরে নাম কীর্ত্তন শোনায়🙏🙏🙏
Joy shree 🙏🙏🙏 Krishna 🙏🙏🙏
Hori bol khub vlo
hare krishna
কীর্তনের মধ্যে মধ্যে ঠাকুরের ফটো এবং ঠাকুর পূজা দেখালে আরো অনেক বেশী ভালো লাগতো দেখতে ।জয় রাম ।
"অসাধারণ"
কি মধুর হরিনাম সংকীর্তন মনপ্রাণ একাকার হয়ে যায়
Thank u keep me in your prayer
Khub Bhalo
রামঠাকুরের লীলায় ঠাকুরের গুরু অনঙ্গদেব ঠাকুরকে হিমালয়ের ভূমিতে দশমহাবিদ্যার বিভূতি ভরা মহানযোগী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী পরিচিতির পরেই লোকালয়ে ফিরিয়ে আনলেন ঘরে ঘরে নাম বিতরনের জন্যে। ঠাকুরের নাম প্রদানপ্রথায় দেখতে পাওয়া যায় ঠাকুর জাতিধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানব সম্প্রদায়কে নাম বিতরন করছেন।এমনকী দেখা যাচ্ছে যজমানগুরুবঙ্শধরদ্বারা দীক্ষিত ব্যাক্তিবর্গ কেও ঠাকুর পুনরায় শুদ্ধি করনের জন্য নাম দিলেন।সাথে সাথে নামপাওয়া ব্যাক্তিকে নির্দেশ দিলেন তার যজমানগুরুবঙ্শধরকে পূর্বেরমতো টাকা প্রদান করার জন্য।জয়কৈবল্য শকতির অধিকারী জটাধারী রামজী সন্ন্যাসী রামঠাকুর তাইগুরু অনঙ্গদেব ভাবধারায় কৈবল্যধামের মোহন্ত দ্বারা নাম দেওয়া প্রথা প্রচলন করলেন। এই নাম বিতরন প্রথায় গুপ্ত কাশীর জটাধারীরামজী সন্ন্যাসী ঠাকুর তাঁর পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের পরিবর্তে ঠাকুরের পার্ষদভক্তকেই কৈবল্যধামের মোহন্ত নির্বাচন করলেন। ঠাকুরের লীলায় দেখা যায় ঠাকুর তাঁর কোনও মঠ মন্দির গুরুচক্র সেবায়তন ধামে পূর্বাশ্রমের বঙ্সধরদের মাধ্যমে যজমানগুরুবঙ্শধর প্রথায় নাম বিতরন করতে চান নি।
তাই ঠাকুর সুস্পষ্টভাবেই নির্দোশ দিলেন নাম নিতে হলে শুধুমাত্রকৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই নাম নিতে হবে।কৈবল্যধামের সপ্তমমোহন্ত মহারাজ ঠাকুরের আদেশ নিয়মাবলী বহির্ভূতপ্রথায় নাম পাওয়া ভক্তদের সদাবিরজমানগুরুঅনঙ্গদেববিভূতি ভরা কৈবল্যধামের শুদ্ধিকরণ নামপাওয়ার. জন্য উপদেশ দিয়ে ভক্তদের কৈবল্য দায়িনির আশ্রয়লাভ করার উপদেশ দিয়েছেন।গুরু ভিন্ন এই জগতে আত্মীয় আর কেহনাই।সদগুরুসর্বদা রক্ষা করেন ।সংসার মায়াজালে ব্যাপ্ত, চরাচরে মোহপাশ ঘুরিতেছে।গুরুবাক্য পালন বৈ আর কর্ম নেই। তাই গুরুরামঠাকুরের নির্দেশিত কৈবল্যধামের মোহন্ত মহারাজ থেকেই শুদ্ধিকরণ নামপাওয়া প্রথায় অংশ গ্রহণ করে কৈবল্য দায়িনি, কৈবল্য শকতির আশ্রয় লাভকরুন।।জয়গুরুঅনঙ্গদেব জয়গুরুকৈবল্যনাথ জয়গুরুরামঠাকুর।
Kub sundor kirton koran ...mondir ta kutai dada
Joy guru joy ram
Komha korben .kol ta tana nai ...
Valo
nc
Joy share kishana
হরে কৃষ্ণ