মুক্তি-তসলিমা নাসরিন/Taslima Nasrin/ আবৃত্তি-সারা অদিপ্রা

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 6 ก.พ. 2025
  • Dear Friends,
    This is My New Recitation Channel. I love Poetry. So reciting poetry is my passion, Those who love to listen to poetry, I hope they will be by my side by subscribing to my recitation channel.
    তসলিমা নাসরিন (জন্ম: ২৫ আগস্ট ১৯৬২) বাংলাদেশী-সুইডিশ লেখক, চিকিৎসক, নারীবাদী, ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদী এবং কর্মী। তিনি নারী নিপীড়ন এবং ইসলাম ধর্মের সমালোচনা নিয়ে লেখার জন্য পরিচিত; তার কিছু বই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ।তিনি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য উভয় থেকেই বঙ্গীয় অঞ্চল থেকে কালো তালিকাভুক্ত এবং নির্বাসিত হয়েছেন ।
    তিনি বিংশ শতাব্দীর আশির দশকে একজন উদীয়মান কবি হিসেবে সাহিত্যজগতে প্রবেশ করেন এবং তার রচনা ও ভাষণের মাধ্যমে লিঙ্গসমতা, মুক্তচিন্তা, নাস্তিক্যবাদ এবং ধর্মবিরোধী মতবাদ প্রচার করায় ইসলামপন্থীদের রোষানলে পড়েন ও তাদের নিকট হতে হত্যার হুমকি পেতে থাকায় ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ত্যাগ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাস করতে বাধ্য হন। তিনি ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রে এক দশকেরও বেশি সময় বসবাস করার পর, তিনি ২০০৪ সালে ভারতে চলে আসেন, কিন্তু ২০০৮ সালে তাকে দেশ থেকে নির্বাসিত করা হয়। এরপর তিনি ভারত সরকার কর্তৃক ভারতে অজ্ঞাতবাসে অবস্থানের সুযোগ পান। বর্তমানে তিনি দিল্লিতে বসবাস করছেন।
    তেরো বছর বয়স থেকে তসলিমা কবিতা লেখা শুরু করেন। কলেজে পড়ার সময় ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি সেঁজুতি নামক একটি সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তসলিমার কবিতা প্রকাশিত হয়। ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা নামক তার প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে ও ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে আমার কিছু যায় আসে না কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা ঢাকা হতে প্রকাশিত নঈমুল ইসলাম খান দ্বারা সম্পাদিত খবরের কাগজ নামক রাজনৈতিক সাপ্তাহিকীতে নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন। তার কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি ইসলামপন্থীদের শোষণের অভিযোগ করায় ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের একদল ইসলামপন্থী এই পত্রিকার অফিস ভাঙচুর করে। এই সময় নির্বাচিত কলাম নামক তার বিখ্যাত প্রবন্ধসংকলন প্রকাশিত হয়, যার জন্য ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে তসলিমা আনন্দ পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে অতলে অন্তরীণ, বালিকার গোল্লাছুট ও বেহুলা একা ভাসিয়েছিল ভেলা নামক আরো তিনটি কাব্যগ্রন্থ; যাবো না কেন? যাব ও নষ্ট মেয়ের নষ্ট গল্প নামক আরো দুইটি প্রবন্ধসংকলন এবং অপরপক্ষ, শোধ, নিমন্ত্রণ ও ফেরা নামক চারটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়।
    ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে লজ্জা নামক তার পঞ্চম উপন্যাস প্রকাশিত হয়। এই উপন্যাসে বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা করা হয়। এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় একদল ইসলামপন্থী তসলিমার ওপর শারীরিকভাবে নিগ্রহ করে ও তার এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক ইসলামপন্থী সংগঠন তার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।
    তসলিমা নাসরিনের সাতটি আত্মজীবনী গ্রন্থের অধিকাংশ বাংলাদেশ ও ভারত সরকার দ্বারা নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হয়। আমার মেয়েবেলা নামক তার প্রথম আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে ইসলাম ও মুহাম্মাদের প্রতি বিতর্কিত মন্তব্যের কারণে ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হলেও ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে এই বইয়ের জন্য তসলিমা দ্বিতীয়বার আনন্দ পুরস্কার জয় করেন। ২০০২ খ্রিষ্টাব্দে তার দ্বিতীয় আত্মজীবনী উতাল হাওয়া বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হয়। ২০০৩ খ্রিষ্টাব্দে ক নামক তার তৃতীয় আত্মজীবনী বাংলাদেশ উচ্চ আদালত কর্তৃক নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। পশ্চিমবঙ্গে এই বইটি দ্বিখণ্ডিত নামে প্রকাশিত হলেও ভারতীয় মুসলিমদের একাংশের চাপে নত হয়ে পশ্চিমবঙ্গে বইটি নিষিদ্ধ হিসেবে ঘোষিত হলে সরকারের এই সিদ্ধান্ত লেখক মহলে তীব্রভাবে সমালোচিত হয়। এই নিষেধাজ্ঞা ২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বলবৎ ছিল। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে সেই সব অন্ধকার নামক তার চতুর্থ আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।

ความคิดเห็น • 22

  • @badrulalam8562
    @badrulalam8562 11 หลายเดือนก่อน

    সুন্দর ❤❤❤❤❤❤❤

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน +1

      ❤️🧡💛

  • @rongdhonujibon2292
    @rongdhonujibon2292 11 หลายเดือนก่อน

    ❤❤❤❤❤❤

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️

  • @Nudhar69
    @Nudhar69 11 หลายเดือนก่อน

    ❤❤❤❤

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน

      Thank u ❤️

  • @RabeyaRafa-jl3zq
    @RabeyaRafa-jl3zq 11 หลายเดือนก่อน

    খুব সুন্দর হয়েছে মিস🥹

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️

  • @rajkumarthakur442
    @rajkumarthakur442 10 หลายเดือนก่อน

    চমৎকার উপস্থাপনা।অভিভূত হলাম।

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  10 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

  • @AmalDasKobita
    @AmalDasKobita 11 หลายเดือนก่อน

    খুব সুন্দর উপস্থাপন।

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। পাশে থাকবেন সবসময়।

  • @Muhib_recitation
    @Muhib_recitation 11 หลายเดือนก่อน

    খুব ভালো লাগলো আপনার আবৃত্তি। শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য।

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  11 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ। সবসময় পাশে থাকবেন।

  • @hemasri6489
    @hemasri6489 10 หลายเดือนก่อน

    অসাধারণ পাঠ করলে কবিতাটি...খুব ভালো লাগলো ...পাশে আছি সব সময় 👌❤❤

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  10 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি। আশীর্বাদ করবেন ❤️

  • @swatimitra
    @swatimitra 10 หลายเดือนก่อน

    বাঃ অপূর্ব সুন্দর উপস্থাপনা।মন ভরে গেল। বন্ধু হয়ে পাশে থেকে গেলাম। আমার কবিতার পরিবারে আমন্ত্রণ রইল 🌹🌹

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  10 หลายเดือนก่อน +1

      অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি। আমি আপনার কবিতার পরিবারের অলরেডি একজন সদস্য ❤️🧡💛

  • @maniva7105
    @maniva7105 10 หลายเดือนก่อน

    আপনার আবৃত্তি ভালো লাগে। আগেই শুভেচ্ছা দিয়েছি। please আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন 🙏

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  10 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ ❤️। আমন্ত্রণ গ্রহণ করলাম।

  • @dhrubopriyo3763
    @dhrubopriyo3763 10 หลายเดือนก่อน

    ❤❤❤❤❤❤

    • @GhashPhul23
      @GhashPhul23  10 หลายเดือนก่อน

      অসংখ্য ধন্যবাদ বাপজান।