মাশাআল্লাহ! চমৎকার সম্মেলন। মুসলমান হিসেবে ঈমানদারদের মাঝেমধ্যেই এমন সম্মালন করা উচিৎ। কারণ আহলে বাইতকে ছুড়ে ফেলার কারণে আমরা আজ ধ্বংসের শেষ সীমানায় আছি।
আসসালামু ওয়ালাইকুম হুজুর মাওলা আলী কারামাললাহ্ ওয়াজহু তাঁর শাহাদাৎ দিবসে কনফারেন্স করে তাঁর শান,মান,মর্যাদা অসাধারন সুন্দর বয়ান করে শান বলে তুলে ধরছেন আপনার প্রতি অন্তরের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা প্রেম ভক্তি ও সালাম জানাই লাখো কোটিবার।
আমি কসম করে বলতেছি, আপনার গর্বধারিনী জিবিত থাকলে জিজ্ঞেস করুন আপনার জর্ম্মের বিষয়ে, তিনি চমকে যাবেন, যে আপনি যে আপনার মায়ের স্বামীর ওরসে জর্ম্মান নি, তা কি করে জানলেন। কসম আপনি হতভাগ্য, আপনার দোষ নেই,আপনার মায়ের চরিত্রের সমস্যা। সাহাবিদের মধ্যে আলী (আ.)’র অনন্য এবং শ্রেষ্ঠ মর্যাদার কিছু যুক্তি ও দলিল-প্রমাণ: রাসূল (সা.) বিভিন্ন সময়ে বলেছেন: " আলী আমার থেকে এবং আমি তাঁর থেকে এবং আলীই আমার পর সমস্ত মুমিনদের ওলি তথা অভিভাববক ও নেতা" (তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ-১১০) রাসূল (সা.) আরো বলে গেছেন, আলী সব সময়ই হকের পথে থাকবে। “আলী (আ.)-কে মহব্বত করা ঈমান, আর আলী(আ.)’র সঙ্গে শত্রুতা করা মুনাফেকী” (মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ-৪৮)।“আমি জ্ঞানের শহর, আলী তার দরজা”(সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ;২০১)। এমনকি রাসূল (সা.) এ দোয়াও করেছেন যে, “হে আল্লাহ সত্যকে আলীর পক্ষে ঘুরিয়ে দিও।” রাসূল (সা.) আরো বলেছেন, কেবল মুনাফিকই আলীর সঙ্গে শত্রুতা করবে। “যে আলীকে দোষারোপ করল, সে আমাকে দোষারোপ করল, আর যে আমাকে দোষারোপ করল সে খোদাকে দোষারোপ করল। আল্লাহ তাকে মুখ নিচু করে দোজখে নিক্ষেপ করবেন।”(সহি বুখারী-দ্বিতীয় খণ্ড, সহি মুসলিম- দ্বিতীয় খণ্ড, সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড)। “আমি যার মাওলা আলীও তার মাওলা। হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।” (সহি মুসলিম, ২য় খণ্ড, পৃ-৩৬২, মুসনাদে ইমাম হাম্বল, ৪র্থ খণ্ড, পৃ-২৮১) সাহাবিদের অনেকেই বলতেন, আমরা আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা দেখে কে মুনাফিক ও কে মুমিন তা নির্ধারণ করতাম। রাসূল (সা.) আরো বলেছেন: “এই আলী আমার ভাই, আমার ওয়াসি এবং আমার পর আমার প্রতিনিধি হবে। তাই তাঁর আদেশ শোন, তাঁর আদেশ মত কাজ কর।” (তাফসিরে তাবারি, ১৯ খণ্ড, পৃ-১২১, ‘লাইফ অফ মুহাম্মাদ’-ড. মো. হোসাইন হায়কাল, প্রথম সংস্করণ১৩৫৪ হি,প্রথম খণ্ড, পৃ-১০৪)
মারহাবা ইয়া রাসুলুল্লাহ মারহাবা ইয়া মাওলা আলী আলাইসাম মারহাবা ইয়া পাকপাঞ্জাতন।
মাশাআল্লাহ! চমৎকার সম্মেলন। মুসলমান হিসেবে ঈমানদারদের মাঝেমধ্যেই এমন সম্মালন করা উচিৎ। কারণ আহলে বাইতকে ছুড়ে ফেলার কারণে আমরা আজ ধ্বংসের শেষ সীমানায় আছি।
মারহাবা ইয়া আলী মুশকিল কুশা মাওলা আলী ।
মারহাবা, ইয়া পাকপান্জাতন
আসসালামু ওয়ালাইকুম হুজুর মাওলা আলী কারামাললাহ্ ওয়াজহু তাঁর শাহাদাৎ দিবসে কনফারেন্স করে তাঁর শান,মান,মর্যাদা অসাধারন সুন্দর বয়ান করে শান বলে তুলে ধরছেন আপনার প্রতি অন্তরের অন্তস্তল থেকে শ্রদ্ধা প্রেম ভক্তি ও সালাম জানাই লাখো কোটিবার।
আপনার কদমে ভক্তি মওলা আলীর প্রেমে আমি অন্ধ।
মাওলা আলীর প্রেমে অন্ধ হলেন নবীর প্রেমে অন্ধ হতে পারলেননা,,আফসোস
মারহাবা
মাশাল্লাহ।
নারায় হয়দারী।
Mhashalla
❤❤❤❤❤
পাক পাঞ্জাতন জিন্দাবাদ
❤❤❤❤
Mhahlla
বেলায়েতের সম্রাট আল্লাহ এক মাত্র আল্লাহ ই সকল বেলায়াত বা ক্ষমতার মালিক। সেখানে অন্য কাউকে স্থান দেয়া শিরক
Khub valo laglo kintu time ta kom hoye gase .
বেলায়েতে সম্রাট মওলা আলী। এখন দেখছি তাহের শাহ কে ও সম্রাট বলে গাউছিয়াকে কমিটি।
ওয়াজের মানুষ কোতায়,, মানুষ তু দেখিনা
করুণা কালে এরা গাঁজা কোইপায় বুজিনা
তুই জারজ
সব পাগলের দল
vai tumi pagol naki mone hoitese
আমি কসম করে বলতেছি, আপনার গর্বধারিনী জিবিত থাকলে জিজ্ঞেস করুন আপনার জর্ম্মের বিষয়ে, তিনি চমকে যাবেন, যে আপনি যে আপনার মায়ের স্বামীর ওরসে জর্ম্মান নি, তা কি করে জানলেন।
কসম আপনি হতভাগ্য, আপনার দোষ নেই,আপনার মায়ের চরিত্রের সমস্যা।
সাহাবিদের মধ্যে আলী (আ.)’র অনন্য এবং শ্রেষ্ঠ মর্যাদার কিছু যুক্তি ও দলিল-প্রমাণ:
রাসূল (সা.) বিভিন্ন সময়ে বলেছেন:
" আলী আমার থেকে এবং আমি তাঁর থেকে এবং আলীই আমার পর সমস্ত মুমিনদের ওলি তথা অভিভাববক ও নেতা" (তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ-১১০)
রাসূল (সা.) আরো বলে গেছেন, আলী সব সময়ই হকের পথে থাকবে। “আলী (আ.)-কে মহব্বত করা ঈমান, আর আলী(আ.)’র সঙ্গে শত্রুতা করা মুনাফেকী” (মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ-৪৮)।“আমি জ্ঞানের শহর, আলী তার দরজা”(সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ;২০১)। এমনকি রাসূল (সা.) এ দোয়াও করেছেন যে, “হে আল্লাহ সত্যকে আলীর পক্ষে ঘুরিয়ে দিও।” রাসূল (সা.) আরো বলেছেন, কেবল মুনাফিকই আলীর সঙ্গে শত্রুতা করবে।
“যে আলীকে দোষারোপ করল, সে আমাকে দোষারোপ করল, আর যে আমাকে দোষারোপ করল সে খোদাকে দোষারোপ করল। আল্লাহ তাকে মুখ নিচু করে দোজখে নিক্ষেপ করবেন।”(সহি বুখারী-দ্বিতীয় খণ্ড, সহি মুসলিম- দ্বিতীয় খণ্ড, সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড)।
“আমি যার মাওলা আলীও তার মাওলা। হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।” (সহি মুসলিম, ২য় খণ্ড, পৃ-৩৬২, মুসনাদে ইমাম হাম্বল, ৪র্থ খণ্ড, পৃ-২৮১)
সাহাবিদের অনেকেই বলতেন, আমরা আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব ও শত্রুতা দেখে কে মুনাফিক ও কে মুমিন তা নির্ধারণ করতাম।
রাসূল (সা.) আরো বলেছেন: “এই আলী আমার ভাই, আমার ওয়াসি এবং আমার পর আমার প্রতিনিধি হবে। তাই তাঁর আদেশ শোন, তাঁর আদেশ মত কাজ কর।” (তাফসিরে তাবারি, ১৯ খণ্ড, পৃ-১২১, ‘লাইফ অফ মুহাম্মাদ’-ড. মো. হোসাইন হায়কাল, প্রথম সংস্করণ১৩৫৪ হি,প্রথম খণ্ড, পৃ-১০৪)
মারহাবা
মারহাবা