২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
খুব সুন্দর লেগেছে আমার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে কামনা করি। সবাই যেন ভালো ভাবে আনন্দে থাকবে আর সারা জীবন ভালো ভাবে আনন্দে থাকবে আর সারা জীবন হাসিখুশি থাকবে আর সারা জীবন সুস্থ থাকবে এই কামনা করি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে।🌼🌼🌼🙏🙏🙏
রাঁধে রাঁধে আপনার কীর্তন খুব ভালো লাগে মন ছুঁয়ে যায় আমি আপনার কীর্তন প্রতিদিন দেখি বাড়ির সবাইকে দেখায় আপনার কথা গুলো বাড়িতে সবাই ফোলো করে মেনে চলে আমাদের সংসার ও এখন অনেক সুখেই আছে এসব আপনার জন্য হয়েছে তাই আপনি আমাদের গুরু আপনাকে আমাদের প্রনাম জানায় রাঁধে রাঁধে আপনি ও ভালো থাকবেন🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Gour 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Nitai 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Radhey 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Shree Ram 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Radhey Shyam 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Shree Krishna 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Pronam
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য। ৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা। ৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229 ৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 ) ৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা। ৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত। ৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন। ৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি। ১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য” ১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
Hare Krishna Prabhuji. Srila Prabhupadaji Ki Jai.Dandawat Pranam.Thanks alot for spiritual holy lecture with melodious kirtan in divine voice.Hare Krishna
Hara krishna radhe radhe 🙏🙏🙏🏵️🏵️🏵️
Hare Krishna
Ry
2:58 2:58
Hare Krishna Hare Rama Pradeep Paul Apnar Krirtan Hhub Bhalo Tai Roj Shuni Ami 🇮🇳🙏❤
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
Asadharon ..asadharon..
Hare krishna 🙏🏻🙏🏻
Hare Krishna
)
Hara krishna radhe radhe radhe 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌹💐❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Radhe Radhe🙏🙏🙏
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
Radhe Radhe 🌼😌
Jai shree Krishna 🙏🦚
Hare Krishna 😌😌😌
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏 ভালো কীর্তন😍😍😍
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ🥰 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ।
হরে কৃশনো হরে কৃশনো হরে রামো হরে হরে 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
কৃষ্ণ বানান ভুল
Hora krishna
Pronam neben guruji...🙏🏼🙏🏼🙏🏼jibon bodle dewar moto amritobani...ishwar sustho rakhun apnake ei prarthona kori..hare krishna...hari bol🙏🏼🙏🏼🙏🏼
🙏🏻🙏🏻হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে🙏🏻🙏🏻
Hare Krishna
হরে কৃষ্ণ 🙏
খুব সুন্দর ধর্মীয় তথ্যকথা পাঠ করলেন
আমাদের জীবনে অনেক শিক্ষনীয় বিষয়
🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏
খুব সুন্দর লেগেছে আমার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে কামনা করি। সবাই যেন ভালো ভাবে আনন্দে থাকবে আর সারা জীবন ভালো ভাবে আনন্দে থাকবে আর সারা জীবন হাসিখুশি থাকবে আর সারা জীবন সুস্থ থাকবে এই কামনা করি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে।🌼🌼🌼🙏🙏🙏
CR ha KB vu b
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Khub valo laglo hare Krishna 😍🤗🙏🏻🙏🏻🙏🏻
Hare Krishna Hare Krishna.....Krishna Krishna hore hore.....🙏🙏🙏🙏🙏
Apnar kotha gulo okhorae okhorae palon kori. Sokalea uthe dan pa prothome rakhea pronam kori. Jay nitai
🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🙏 অসাধারণ কথা
সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।।।
রাধে রাধে কৃষ্ণ কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে হরে রাম রাম হরে হরে
রাঁধে রাঁধে আপনার কীর্তন খুব ভালো লাগে মন ছুঁয়ে যায় আমি আপনার কীর্তন প্রতিদিন দেখি বাড়ির সবাইকে দেখায় আপনার কথা গুলো বাড়িতে সবাই ফোলো করে মেনে চলে আমাদের সংসার ও এখন অনেক সুখেই আছে এসব আপনার জন্য হয়েছে তাই আপনি আমাদের গুরু আপনাকে আমাদের প্রনাম জানায় রাঁধে রাঁধে আপনি ও ভালো থাকবেন🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Sondha bale are sokal bale tomar kirtan sunta amadar poribar ar sobai pochondo kora 🥰🥰hora krisna 🙏🙏🙏🙏🙏👌👌👍👍👍❤️
Radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe radhe 🙏🙏🙏🙏🙏
Hare krishna....... 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻 ......
Radhe radhe........ 😄🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻
hare krishna
Same to you
Kbb jn😭
@@musicloverindia38 harakrishna
Pradip babu apnar phone number deben
Hare Krishna
Khub sundor laglo
💓💓💕💕💞💞💖💖💗💗
খুব ভালো লাগলো আপনার কীর্তন,, হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ
M
🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏
ঈশ্বর আপনাদের মঙ্গল করুক, ধন্যবাদ।🌻হরে কৃষ্ণ 🌻
হরেকৃষ্ণ
@@gopalghosh7944 hore krishna
Hare krisno 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Khub valo laglo...dada....pronam niben...Here krisna...❤💙
Hare Krishna
Akdam
জয় রাঁধে হরে কৃষ্ণ খুব সুন্দর আপনার চরণে প্রণাম গুরুদেব
আমার খো ব ভালো লাগলো আমাৰ মন ভৰে গেল👌💐😃
Khub valo laglo🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Gour 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Nitai 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Radhey 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Shree Ram 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Radhey Shyam 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Joy Shree Krishna 🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏 Pronam
Hare Krishna
দাদা আপনাকে প্রণাম 🙏 আমি আপনার কীর্তন শুনি মন ভালো হয়ে যায় মন ভরে যায়.... আপনি ভালো থাকবেন
À
Tumi amar moner kotha bolle dada
Khub valo 👌👏
👌👌👌👏
সাধু সাধু তত্ত্ব আলোচনা প্রভু ❤️❤️❤️❤️❤️
Hbbn
খুব ভাল 🙏🙏🙏🙏👌👍🙌🙌
Darun laglo🙏🙏🙏🙏🙏🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏🙏🙏🌺🌺🌺🌺🌺🙏🙏🙏🙏🙏
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
@@godisoneandislamistruthrel5719o of
Hare krisno
Jay guru 🙏khub valo laglo, hare krishna Hare krishna
ৃ
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Hare krishna hare krishna krishna krishna hare hare hare rama hare rama rama rama hare hare❤❤❤. Asadharan kriton ❤.
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
হরে কৃষ্ণ 👍🙏🙏
আপনার কথা শুনে আমার খুব কষ্ট দূর হয়ে যাই গুরুদেব আমার প্রনাম আপনার চরণে রইল আমার প্রনাম নিবেন।
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Osadharon laglo👌👌👌👌
Khub Sundor Hare krishna.
Jai Shree Krishna 🙏🙏 jai Moha Prabhu🙏🙏Radhe Radhe 🙏🙏
আমার ভগবানের জন্য মন কাঁদে আমি আমার ভগবানের জন্য আকুল হয়ে আছি।😭😭😭😭😭🙏🙏🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
😢
🙏🏻🙏🏻হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
@@sekharpaul1496 A
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
হাতে করো গৃহকর্ম
মুখে বলো হরি ।🌻
অনায়াসে দিতে পারবে
ভব সিন্ধু পাড়ি ।।❤🧘♀️👏
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ 🙏
🏡
Joy sri krishna
হরে কৃষ্ণ
Horë krishno 🙏
Hore krishno ,,🙏🙏🙏🙏
রাধে রাধে জয় নিতাই 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
অসাধারণ ছিলো 🙏🏼🙏🏼
Osadharon mugdho hoye gelam sune amar soto koti pronam neben hare krishna🙏
Hare Krishna
Khub valo laglo🙂🙂🙂🙂👍👍🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
Hare Krishna
Apnar kotha golo khub sundor🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Darun laglo
Hare Krishna
🙏🙏🌸🌸জয় শ্রী রাধেগোবিন্দের জয়🌸🌸🙏🙏
হরে.কৃষ্ণ.জয়.নিতাই.গৌরহরিবোল
Hare Krishna
Mon chuye gelo hare hare krishna 🙏🙏
Love from kolkata.hari Naam jai shree ram 🥀🌹🌺🌷
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
হরে কৃষঞ
আমি হিন্দু বলে কেউ সাপোর্ট করেনা,আমার পাশে থাকেনা। আমি হিন্দু এটাই কি আমার অপরাধ??? 😢
apni Hindu seta apnar vlo kopal 🙏👍👍👍
আপনি হিন্দু সেটা তো আপনার ভাগ্য
Joy Radha Krishna ,joy radha krishna
Hare Krishna
একটাই তো মন আর কতবার জিতবেন 🙏🙏🙏
Darun laglo hare Krishna
Hare Krishna
Tattwa Katha gulo khub sundar
ঠিক কথা 🙏🙏🐔🐔😍😍💟💟
সত্য সুন্দর সম সময়
প্রভু ধ্যন প্রভু কর্ম।
প্রভু নাম কররে মন।
এ জগতে সবি তোমার
তুমি প্রভু আমরী।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
What you mean provu sudu apnar?
It's your believe system.
🆔 name dakhe to mone hoche tmi Muslim
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
জয় শ্রীকৃষ্ণ.... খুবই মজা উপভোগ করলাম, ভালো লাগলো ♥️
ন
ষষৌ
Hare krishna 🙏
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
হরে কৃষ্ণ। হে গুরু আপনার অমৃতবাণী বড়ই মধুর।যতবার শুনি মন যেন ভরে যায়।মনে হয় আরও শুনি।
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
9𝖎𝖎𝖔𝖔.𝖒𝖒.𝕴 𝖎 𝖎𝖒𝖚𝖚7 .0 𝖒
Nitai gour premanande hari bol Hari bol 🙏🙏
ट७७टदद
Radhe radhe. Krishna krishna🙏
Khubsundar
হরে কৃষ্ণ 🙏 প্রনাম নেবেন 🙏 এক জনের ইষ্ট দেবতা শিব। সে শিব মন্ত্র ভূলে গেছেন, আপনি অনুগ্রহ করে জানালে কৃতজ্ঞ থাকব 🙏 হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে 🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
বাংলা কীর্তন স্টুডিও@@BanglaKirtanStudio
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Bhh darun darun 🌹
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
Radhe Radhe Hare Krishna 🙏🙏🙏
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
জয় রাধে গোবিন্দ রাধে গোবিন্দ রাধে রাধে গোবিন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
খুব ভালো লাগলো শুনে মনটা ভরে গেল হরে কৃষ্ণ
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
Radhe Radhe
Zzźzn Zzźzn ক্স্য 🏠🏦🏢🏢🏚🏣🏦🏠
হরে কৃষ্ণ... ❤️😊🙏🏻🌺🌼
Jai radhe
২/কল্কিপুরান এ বলা হয়েছে কল্কি আসবেন মুর্তিপুজা ও বিভিন্ন দেবদেবী পুজার বিলোপ সাধনে (কল্কি পুরাণ ৩০/৩) , সেই সাথে কল্কির দ্বারা তিলক টিকি চিহ্নধারণ সাধু-সন্যাস বিলুপ্ত করা হবে (কল্কিপুরাণঃ ৩০; ৪) অপরদিকে মানব ইতিহাসে এমন একজনকেই পাওয়া যায় যিনি এসেছিলেন বিভিন্ন দেবদেবী ও মুর্তিপুজার বিলোপ সাধনে, তিনি হচ্ছেন হযরত মুহাম্মদ সঃ। সেই সাথে তিনি এইসব সাধুসন্নাসীর ধর্ম এবং তিলক টিকাও নিষিদ্ধ করেছেন, ইসলামে তিলক টিকা ও সন্নাসবাদের কোন স্থান নেই। কোন বিবেকবান মানুষকে এই একটি পয়েন্ট দেখানোই যথেস্ট কল্কির আসল পরিচয় বুঝানোর জন্য।
৩/ (কল্কি পুরান২/৫) বলা হয়েছে, কল্কি এসেছেন কালি (শয়তানের অবতার) কে মোকাবেলা করতে, তার সাথে থাকবে তার ভাই ৪ সংগী । অপরদিকে আমরা জানি নবিজি সঃ এসেছিলেন শয়তানকে দমনে, আর তার ছিলেন ভাই স্বরুপ চার সংগী, চার খলীফা।
৪/ (কল্কিপুরান ২/২৪) কল্কির জন্ম হবে প্রধান পুরোহিতের ঘরে। এবং তারা বংশগতভাবেই প্রধান পুরোহিত। অপরদিকে ঐতিহাসিকভাবে নবিজির পিতাও ছিলেন মক্কার প্রধান প্রীস্ট এবং সেই সাথে তারাও ছিল বংশগতভাবে মক্কা মোজামার প্রধান প্রিস্ট (এডওয়ার্ড গিবন, Decline And Fall Of Roman Empire, vol-5, page-229
৫/ কল্কি জন্ম নিবে সাম্বাল গ্রামে, যার অর্থ শান্তির জায়গা, অপরদিকে নবিজি মক্কায় জন্ম নিয়েছিলেন , আর মক্কাকে বলা হয় শান্তির শহর, এছাড়াও প্রাচীন ভারতের পন্ডিতরা পৃথিবির স্থলভাগকে ৭ টী ভাগে ভাগ করেছিল, এখানে সাম্বালা দ্বারা তারা বুঝাত আরব ভুমিকে। ( A History of ancient india by RC Dutt vol-3 )
৬/ কল্কি দীক্ষা নিবে পরশুরামের কাছে একটি গুহায়, হিন্দুরা এখানে মিথ্যাচার করে বলে যে কল্কি নাকি দীক্ষা নিবে হিমালয় এর গুহায় যা ডাহা মিথ্যাচার। কল্কিপুরানের কোথাও এই কথা নেই। (কল্কিপুরান ৩/১) এ বলা আছে, কল্কি দীক্ষা নিবেন মহেন্দ্র পর্বতে। এই মহেন্দ্র পর্বত একটিই কাল্পনিক পর্বত যার অস্তিত্ত পাওয়া যায় মহাভারতে।এবার দেখুন কি অসাধারন মিল।মহেন্দ্র শব্দের অর্থ, মহান যে ইন্দ্র, অর্থাৎ যাহা মহা আলোকিত। ইন্দ্র আলোর প্রতীক কারন ইন্দ্রই হচ্ছে সুর্য (রিগবেদ ১/১২১/২) তাই মহেন্দ্র মানে মহা আলোকিত স্থান।অপরদিকে নবিজি মুহাম্মদ সঃ দীক্ষা নিয়েছিলেন হেরা গুহায়, যাকে বলা হয় “জাবাল এ নূর” অর্থাৎ আলোকিত গুহা।
৭/ (কল্কি পুরান ২/৪৭-৪৮) কল্কি তার নিজের দেশ ত্যাগ করবে এলাকাবাশি তথা এলাকার ব্রাক্ষনদের হতে বিরক্ত ও উতপীড়িত হয়ে, কারন গ্রামের ব্রাক্ষনরা সব শয়তানের পাল্লায় পরে বিভিন্ন অধর্ম ও অপকর্মে লিপ্ত হয়।অন্যদিকে, নবিজি মুহাম্মদ সঃ ও তার নিজ আবাসভুমি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন, মুর্তিপুজা ও পাপকাজে লিপ্ত থাকা এলাকাবাসী এবং সমসাময়িক ধর্মগুরুদের হতে উতপিড়িত হয়ে। ইতিহাসে তা হিজরত নামে পরিচিত।
৮/ (কল্কি পুরান ৮/৩০-৩২)কল্কি আবার নিজ অঞ্চলে ফিরে এসে একে দখল করবেন এবং শত্রু হতে একে মুক্ত করে পুনঃপ্রতিষ্টা করবনে , অপরদিকে নবিজী মুহাম্মদ সঃ ও তার মাত্রভূমিতে ফিরে এসে তা শত্রু হতে তা শত্রু হতে একে মুক্ত করেন এবং এখানে পুনঃ দখল করেন।
৯/ (কল্কি ৮/২২) কল্কি হবেন ধর্মের মুল তত্তের পুনপ্রবর্তক, যা মানুষ ভুলে গেছে।আর সকল ধর্মের মুল তত্তই হচ্ছে ঈশ্বরের একত্তবাদ বেদ বাইবেল কোরান সবখানে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ সেই ১৪০০ বছর আগে ধর্মের সেই মূল তত্তই পুনঃপ্রতিষ্টায়ই এসেছিলেন যা মানুষ ভুলে গিয়ে বহু ঈশ্বরবাদের পুজা শুরু করেছিল। এজন্য ইসলাম এর মূল তাওহীদবাদ। আর কল্কিপুরান ৩০/৩ অনুসারে কল্কি বিভিন্ন দেবদেবি ও মুর্তিপুজারও অবসান ঘটাবে যা আগেই বলেছি।
১০/ (ভগবত পুরান ১২/২/১৬) কল্কির কিছু গুনের কথা আছে, ঘোড়ায় চড়া তরোয়ার হাতে ইত্যাদি (যা নবিজিরো ছিল) সেখানে আরো বলা আছে বিশেষ করে কল্কির শরীরের ঘ্রানের কথা। বলা আছে তার শরীরের ঘ্রান হবে অপুর্ব মনোমুগ্ধকর। যা মানুষের হ্রদয়ে আন্দোলিত করবে।আর নবিজি মুহাম্মদ সঃ ছিলেন তার শারীরিক ঘ্রানের জন্য বিখ্যাত। যখন কেউ নবিজির সাথে হাত মিলাত সে সারাদিন সেই হাতে অপুর্ব গন্ধ উপভোগ করত। স্যার উইলিয়াম মুর, তার Life Of Prophet Muhammad বইয়েও নবিজির এই অপুর্ব ঘ্রানের কথা উল্লেখ করে ৩৪২ পৃষ্টায় লিখেছেন, “অনেকেই নবিজির কক্ষের পাশে দাঁড়িয়ে থাকত শুধু নবিজির শরীরের অপুর্ব ঘ্রান নেবার জন্য”
১১/কল্কিকে যুদ্ধে দেবতারা সহায়তা করবে, অপরদিকে নবিজিকেও আল্লাহ বদর যুদ্ধে ফেরেশতা পাঠিয়ে সহায়তা করেছেন।
Ashadharon Hare krishna 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🙏🏻🙏🏻 হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
🙏🥰🙏Hare krishana 🙏🥰🙏
জয় রাধে রাধে 😭😭😭লীলা সুনে চোখ থেকে জল চলে এসেছে 😭😭😭😭👌👌👌
হরে কৃষ্ণ
@@sachinchandra4946 of
হরে কৃষ্ণ হরি বল
🙏🏻🙏🏻হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
Hare Krishna Prabhuji. Srila Prabhupadaji Ki Jai.Dandawat Pranam.Thanks alot for spiritual holy lecture with melodious kirtan in divine voice.Hare Krishna
🙏🙏🙏রাধে রাধে 🙏🙏🙏
poop
Hare Krishna
87
সত্যি অসাধারণ দাদা
Khub sundor hare krishna
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Joy sri krishna
Joy Sri Krishna 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
হরে কৃষ্ণ
Hare krishna hare krishana ,krishna krishna hare hare, hare ram hare ram ram ram hare hare 🙏🙏🙏🙏🙏🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
😭😭😭❤💝নিতাই গৌর হরি বোল 🙏🏻😭🙏🏻😭💝💖🌹🥀
Hare Krishna
হরে কৃষ্ণ
Radhe radhe🙌
Ami aapnar ekjan andho bhakto aapnar kirtan khub valobasi Amar khub valolage . Ashirbad korben amake jatodin beche thakbo tatodin jeno Amar krishno pade bhakti thake 🙏🙏🙏🙏 jeno aajiban Radha madhab ke seba Kore jete pari 🙏🙏
Hara krishna 🙏🙏🙏🙏
🙏🙏 হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Jai Shri Krishna Radhe Radhe 🙏🙏🙏🙏🙏
সত্যি প্রানটা ভরে গেল 🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ! শুনলে দেহ ও মন ভরে যায়।
Vagoban shree krishna Radha Govinda 🙏🙏🙏❤️🧡🔱🔱🔱 Hare Krishna hare Krishna 🙏🙏🙏
🙏🏻🙏🏻হরে কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻
হরে কৃষ্ণ... রাধে রাধে...