@@pervezhawlader3511কুরানে এমন অনেক আয়াত আছে, অমুক কাজ করলে সেই লোক অবশ্যই বেহেশতে যাবে। আবার অনেক আয়াত আছে এমন বলা আছে এই কাজ করলে সে কখনই বেহেশতে যাবেনা। যে লোক দুই ধরনের কাজ করবে তার ক্ষেত্রে কি হবে? কাইন্ডলি একটু বলবেন।
আসিফ মহিউদ্দিন প্রায়ই বিতর্কে ধৈর্য্যহীন হয়ে পড়ে। এটা তাঁর Negative দিক। কিন্তু ধর্ম বিষয়ে তাঁর জ্ঞান,তথ্যের ভাণ্ডার, Ref. মনে রাখার ক্ষমতা খুব কম মানুষের আছে।
আসিফ ভাই আপনার কথা প্রায় ইন্ডিয়ান exmuslim sahil আর adam seeker বলে ওদের ইউটিউব চ্যানেলে। যখনই কেউ বেঙ্গলি আসে ওদের চ্যানেলে ওরা আপনার চ্যানেল এ যেতে বলে। খুব ভালো লাগে আপনারা সব একসাথে কাজ করেন।❤❤❤
কোনো ও ধর্ম মানুষকে কোনো উপকারে আসে না , কোনো দিন কোনো উপকারে আসবে না। বিজ্ঞান সম্মত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করুন । তবেই সমস্ত মানুষ সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার পথ পেতে পারে ।
*আয়াত লক্ষ্য করুন:""আল্লাহ প্রত্যেক জীবকে পানি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। তাদের কতক বুকে ভর দিয়ে চলে,কত দুইপায়ে ভর দিয়ে চলে,কতক চারপায়ে;আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ সব করতে সক্ষম।" (সুরা নূর : ৪৫) কোরআনে নিদর্শন আছে সবকিছু নাম ধরে ধরে বললে বিশাল কিতাব হবে !! কোরআন ছাড়া কোন গ্রন্থে এমন দেখবেন না !! এই আয়াতের মধ্যে সরীসৃপ ডাইনোসরের কথা আসলো, কারণ জুরাসিক যুগের কিছু ডাইনোসর ছিলো দ্বিপদী (যেমন: ওর্নিথোপস) কিছু ছিলো চতুষ্পদী(যেমন: ট্রাইসেরাটপস)। বহুপদী, ষষ্ঠপদী বা অষ্টপদী কোনো ডাইনোসরের অস্তিত্ত্ব ফসিল রেকর্ডে নেই।
@@polash974 - ওকে এটা মানলাম !! এই বিষয়ে কি বলবি পারলে ভুল প্রমাণ কর বিজ্ঞানতো ১৪০০ বছর আগে ছিল না তো তুমি কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাও বলো :- আল কুরআনে রয়েছে জ্ঞানবিজ্ঞান সব মৌলিক বিষয়। যেমন- জ্যোতিষ শাস্ত্র, বিশ্ব সৃষ্টি ও মহাবিস্ফোরণ (বিগ ব্যাংগ) প্রসঙ্গ, ছায়াপথ সৃষ্টির আগে প্রাথমিক গ্যাস পিণ্ড, পৃথিবীর আকার ডিম্বাকৃতির । আছে পদার্থবিজ্ঞান, পানিবিজ্ঞান, পানিচক্র, বাষ্পে পরিণত হওয়া । আছে ভূ-তত্ত্ব বিজ্ঞান, পাহাড় পর্বতের রহস্য, মহাসাগর, মিষ্টি ও লবণাক্ত পানির বিবরণ এবং রয়েছে উদ্ভিদ বিজ্ঞান। রয়েছে প্রাণিবিজ্ঞান, পাখির উড্ডয়ন, মৌমাছির দক্ষতা, মাকড়সার জাল, পিপিলিকার জীবনধারা ও যোগাযোগ। আছে চিকিৎসাবিজ্ঞান, ওষুধ ও পথ্য। রয়েছে শরীরতত্ত্ব, রক্ত চলাচল, দুগ্ধ ও ভ্রূণতত্ত্ব এবং সাধারণ বিজ্ঞান ও আঙুলের ছাপ ইত্যাদি ।
রেফারেন্স কমেন্টে। অনেক বৈবাহিক সম্পর্ক ধ্বংস হওয়ার কারন❌ তালাক আর হালালা বা হিল্লা বিবাহের সঠিকটা না জানা, ইসলামে বিবাহ এবং তালাক একটি পবিত্র ও সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া। তালাকের নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে না মানা এবং হালালার পবিত্রতা নষ্ট করা ইসলামের বিধানের সম্পূর্ণ বিপরীত। এই বিষয়ে সঠিক ব্যাখ্যা হলো: যদি কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেয়, ইসলামী বিধান অনুসারে স্ত্রীকে তিন মাস (ইদ্দত) তার স্বামীর ঘরেই অবস্থান করতে হবে। এর উদ্দেশ্য হলো নিশ্চিত করা যে স্ত্রীর গর্ভে কোনো সন্তান নেই এবং উভয়ের জন্য সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের সুযোগ রাখা। এই তিন মাসের মধ্যে যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতবিরোধ মিটে যায়, তাহলে তারা আবার নতুন করে কোনো শর্ত ছাড়াই সংসার শুরু করতে পারে। কিন্তু যদি এই সময়েও তাদের সম্পর্ক ঠিক না হয়, তাহলে স্বামী তাকে দ্বিতীয়বার তালাক দিতে পারে। দ্বিতীয় তালাকের পরও তিন মাসের ইদ্দতের বিধান প্রযোজ্য হবে। এই সময়েও যদি উভয়পক্ষ তাদের মতবিরোধ মিটিয়ে ফেলে, তাহলে তারা আবার সংসার করতে পারে। তবে যদি দ্বিতীয় তালাকের পরও সবকিছু ঠিক না হয়, স্বামী তৃতীয়বার তাকে তালাক দিতে পারে। তৃতীয় তালাক দেওয়ার পর, সেই স্ত্রী স্বামীর জন্য চিরতরে হারাম হয়ে যায়। এই অবস্থায়, তারা আর কখনো একে অপরকে বিয়ে করতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই নারী অন্য কাউকে স্বাভাবিকভাবে বিবাহ করেন এবং সেই বিবাহ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় শেষ হয় (স্বামী মারা গেলে বা স্বেচ্ছায় তালাক দিলে)। হালালার অপব্যবহার বর্তমান সমাজে, এই পবিত্র হালালার বিধানকে বিকৃত করা হচ্ছে। তালাকের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া মানা না করে, একসঙ্গে তিন তালাক উচ্চারণ করে সেটিকে তালাক হিসেবে গণ্য করা হয়। এরপর, স্বার্থপরতাপূর্ণ উদ্দেশ্যে কোনো নারীকে জোর করে বা পরিকল্পিতভাবে অন্য একজনের সঙ্গে এক রাতের জন্য বিবাহ করিয়ে, পরদিন সেই বিবাহিত পুরুষের মাধ্যমে তালাক দিয়ে আবার আগের স্বামীর সঙ্গে বিয়ে করানো হয়। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ইসলামের বিধানের পরিপন্থী ও হারাম। ইসলামে এ ধরনের জঘন্য কাজের কোনো অনুমোদন নেই। প্রকৃত হালালার উদ্দেশ্য কখনোই ছিল না কোনো পাপপূর্ণ বা অসম্মানজনক কাজে লিপ্ত হওয়া। সত্যিকার ইসলামিক বিধান হলো, তালাক একটি দীর্ঘমেয়াদী ও ধৈর্যশীল প্রক্রিয়া, যেখানে উভয়ের জন্য পুনর্মিলনের সুযোগ রাখা হয়েছে। হালালা কোনো মানুষের ইচ্ছাকৃত পরিকল্পনার ফল হতে পারে না; এটি একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি, যা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘটে। উপসংহার তালাক ও হালালার মতো সংবেদনশীল বিষয়গুলোতে ইসলামের নির্ধারিত নিয়ম-কানুন মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলোকে বিকৃত করে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করা মারাত্মক পাপ এবং এটি ইসলামের মহান আদর্শের প্রতি অবমাননা। সঠিক জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী বিধান অনুযায়ী চলার মাধ্যমেই আমরা এসব অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকতে পারি।
তালাক এবং হালালা বিষয়ে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা কুরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে। নিচে কুরআনের নির্দিষ্ট আয়াতগুলো উল্লেখ করা হলো: ১. তালাকের নিয়ম সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৮) "তালাকপ্রাপ্ত নারীরা তাদের নিজের জন্য তিন ইদ্দত পূর্ণ করবে এবং যদি তারা গর্ভবতী হয় তবে তাদের গর্ভধারণের সময় শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তাদের স্বামীদের এই সময়ে তাদের ফেরত নেওয়ার অধিকারের অগ্রাধিকার রয়েছে, যদি তারা সমঝোতার উদ্দেশ্যে থাকে।" সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৯-২৩১) "তালাক (দু'বার) দেওয়া যেতে পারে। এরপর বা তো যথাযথভাবে তাকে ধরে রাখো, অথবা সৌজন্যসহ তাকে ছেড়ে দাও। কিন্তু তোমাদের জন্য বৈধ নয় যে, তোমরা যা তাদের দিয়েছ তা পুনরায় গ্রহণ করো, তবে উভয় পক্ষ আশঙ্কা করলে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা বজায় রাখতে পারবে না।" "তোমরা যখন নারীদের তালাক দাও এবং তাদের ইদ্দত শেষ হতে থাকে, তখন তাদের বা তো সুন্দরভাবে ধরে রাখো অথবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দাও।" ২. তৃতীয় তালাক এবং হালালা সূরা আল-বাকারাহ (২:২৩০) "তিন তালাকের পরে, সেই নারী তার স্বামীর জন্য বৈধ হবে না, যতক্ষণ না সে অন্য কোনো স্বামীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এবং সেই স্বামী তাকে তালাক দেয়। তখন যদি উভয়েই মনে করে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা মেনে চলবে, তাহলে তাদের পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় কোনো দোষ নেই।" এখানে "হালালা" একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অংশ, যা কোনো পরিকল্পিত কাজ নয়। --- ৩. অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা সূরা আন-নিসা (৪:৩৪-৩৫) "যদি কোনো দম্পতির মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে একজন পরিবারের মধ্য থেকে এবং একজন স্ত্রীর পরিবার থেকে সালিশ নিযুক্ত করো। তারা যদি মীমাংসা করতে চায়, আল্লাহ তাদের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করবেন।" --- মূল পয়েন্ট ইসলামে তালাক একটি সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রীর পুনর্মিলনের জন্য যথেষ্ট সুযোগ রাখা হয়েছে। পরিকল্পিত বা জোরপূর্বক "হালালা" করা সম্পূর্ণ হারাম এবং ইসলামের আদর্শের পরিপন্থী। কুরআন মজিদে আল্লাহ স্পষ্টভাবে তালাক ও হালালার সঠিক নিয়ম-কানুন বর্ণনা করেছেন, যা প্রতিটি মুসলিমের জানা ও মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। আপনার উল্লিখিত প্রসঙ্গে উল্লেখিত আয়াতগুলো অনুসন্ধানের জন্য এই সূরাসমূহ দেখতে পারেন: সূরা আল-বাকারাহ: ২:২২৮-২৩১ সূরা আন-নিসা: ৪:৩৪-৩৫ সূরা আত-তালাক: পুরো সূরা
তালাক এবং হালালা বিষয়ে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা কুরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে। নিচে কুরআনের নির্দিষ্ট আয়াতগুলো উল্লেখ করা হলো: ১. তালাকের নিয়ম সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৮) "তালাকপ্রাপ্ত নারীরা তাদের নিজের জন্য তিন ইদ্দত পূর্ণ করবে এবং যদি তারা গর্ভবতী হয় তবে তাদের গর্ভধারণের সময় শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তাদের স্বামীদের এই সময়ে তাদের ফেরত নেওয়ার অধিকারের অগ্রাধিকার রয়েছে, যদি তারা সমঝোতার উদ্দেশ্যে থাকে।" সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৯-২৩১) "তালাক (দু'বার) দেওয়া যেতে পারে। এরপর বা তো যথাযথভাবে তাকে ধরে রাখো, অথবা সৌজন্যসহ তাকে ছেড়ে দাও। কিন্তু তোমাদের জন্য বৈধ নয় যে, তোমরা যা তাদের দিয়েছ তা পুনরায় গ্রহণ করো, তবে উভয় পক্ষ আশঙ্কা করলে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা বজায় রাখতে পারবে না।" "তোমরা যখন নারীদের তালাক দাও এবং তাদের ইদ্দত শেষ হতে থাকে, তখন তাদের বা তো সুন্দরভাবে ধরে রাখো অথবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দাও।" ২. তৃতীয় তালাক এবং হালালা সূরা আল-বাকারাহ (২:২৩০) "তিন তালাকের পরে, সেই নারী তার স্বামীর জন্য বৈধ হবে না, যতক্ষণ না সে অন্য কোনো স্বামীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এবং সেই স্বামী তাকে তালাক দেয়। তখন যদি উভয়েই মনে করে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা মেনে চলবে, তাহলে তাদের পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় কোনো দোষ নেই।" এখানে "হালালা" একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অংশ, যা কোনো পরিকল্পিত কাজ নয়। --- ৩. অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা সূরা আন-নিসা (৪:৩৪-৩৫) "যদি কোনো দম্পতির মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে একজন পরিবারের মধ্য থেকে এবং একজন স্ত্রীর পরিবার থেকে সালিশ নিযুক্ত করো। তারা যদি মীমাংসা করতে চায়, আল্লাহ তাদের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করবেন।" --- মূল পয়েন্ট ইসলামে তালাক একটি সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রীর পুনর্মিলনের জন্য যথেষ্ট সুযোগ রাখা হয়েছে। পরিকল্পিত বা জোরপূর্বক "হালালা" করা সম্পূর্ণ হারাম এবং ইসলামের আদর্শের পরিপন্থী। কুরআন মজিদে আল্লাহ স্পষ্টভাবে তালাক ও হালালার সঠিক নিয়ম-কানুন বর্ণনা করেছেন, যা প্রতিটি মুসলিমের জানা ও মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। আপনার উল্লিখিত প্রসঙ্গে উল্লেখিত আয়াতগুলো অনুসন্ধানের জন্য এই সূরাসমূহ দেখতে পারেন: সূরা আল-বাকারাহ: ২:২২৮-২৩১ সূরা আন-নিসা: ৪:৩৪-৩৫ সূরা আত-তালাক: পুরো সূরা
Apni khub valo kaj korchen, proti ti sikkhito manuser uchit se j dharme janmo grohon koreche se dharmer vul, andhobissas eguli k niye jukti purno samalochona kara.
উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ) "নিঃসন্দেহে তা (কোরআন) আপনার পালনকর্তার পক্ষ হতে ধ্রুব সত্য;", "যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।" (কোরআন - ১১ঃ১৭, ৫৬ঃ৭৯) ধ্রুব সত্য মানে প্রমাণিত সত্য, বা প্রমাণযোগ্য বিষয় তথা বিজ্ঞান। আল্লাহর ধ্রুব সত্য দাবী করা কোরআনের আয়াতের সত্যতা যাচাই করলেই কোরআনে প্রচুর ভুল তথ্য ও পরস্পরবিরোধী আয়াত পাওয়া যাচ্ছে কেন? যে কোরআনকে আল্লাহ পবিত্র দাবী করে পাক-পবিত্র ব্যতীত স্পর্শ করতে নিষেধ করেছে, সেই কোরআনের আয়াত অকার্যকর কেন? আগুনে হাত দিলে হাত পুড়ে, বৈদ্যুতিক তারে হাত দিলে শক করে। কোরআন সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর বানী সংকলন পবিত্র কিতাব হলে, সেই পবিত্র কোরআন যখন অপবিত্র কাফেরা অবমাননা করে, ছিঁড়ে, পোড়ায়, তখন তৎক্ষনাৎ প্রতিক্রিয়া হয়না কেন? সবকিছু দেখে দাবী করা আল্লাহ তখন নিরব থাকে কেন? কোরআনের ৪০ঃ১৭ ও ৬৭ঃ১৪ আয়াতে আল্লাহ বড়াই করে বলেছে, "আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই।", "যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে যানবেন না? তিনি সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।" ইসলামের আল্লাহ নিজেকে সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত সৃষ্টিকর্তা দাবী করে জানিয়েছে মহাবিশ্বের সাত আসমানের সূর্য মাত্র একটা (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩), গ্রহ মাত্র সাতটা (৬৫ঃ১২), মহাবিশ্বের একপ্রান্ত আমাদের এই পৃথিবী (৭৮ঃ১২), অন্য প্রান্ত ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ (৬৭ঃ০৫, ১৫ঃ১৮)। অর্থাৎ সাত আসমানসহ আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি মাত্র ৮৪০ কিলোমিটার। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট পৃথিবী থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে, চাঁদ পৃথিবী থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে, এবং সূর্য পৃথিবী থেকে ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে। আমাদের এই পৃথিবী সৌরজগতের ৩য় গ্রহ, অর্থাৎ পৃথিবীর আগে-পিছে আরো গ্রহ আছে। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে সূর্যের মতো বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র আছে, আবার এখন পর্যন্ত আমাদের জানা মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি আছে। অর্থাৎ কোরআনে পৃথিবীকে মহাবিশ্বের একপ্রান্ত বলা হলেও আমাদের এই পৃথিবী কখনো মহাবিশ্বের এক প্রান্ত নয়। যে আল্লাহ ভুল তথ্য জানায়, সে আল্লাহ নিঃসন্দেহে একজন মিথ্যাবাদী, ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা। আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ অন্ধবিশ্বাস থাকলেই কেউ নিজেকে মুসলমান দাবী করে সেই আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় নামাজ পড়তে পারে, নেকির লোভে তোতা পাখির মতো শোনা কথা আসসালামু আলাইকুম, ইনশাআল্লাহ, মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, ফি আমানিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ ইত্যাদি বলতে পারে। কিন্তু আল্লাহর মহাবিশ্ব সংক্রান্ত ও জীব-জড়সংক্রান্তসহ ভুড়ি ভুড়ি ভুল তথ্য কোরআনে থাকায় যে আল্লাহ নিজেকে একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা প্রমাণ করেছে, কোনো সুশিক্ষিত সচেতন মানুষ কি কখনো সেই আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও আনুগত্য এনে নিজেকে মুসলমান দাবী করে তার উদ্দেশ্যে নামাজ পড়তে পারে? (কমেন্টের ৩/৩য় অংশ নিচের কমেন্ট বক্সে)
কোরান পড়ে আমার ও তাই মনে হয়েছে একটাা সমস্যা হলো আর নবীর পক্ষে সে বিষয়ে সমাধান আসলো । আপনাদের এই আলোচনা কত % মাদ্রাসার ছাত্র শুনে আগামী ভিডিও তে জানাবেন ।
তালাক প্রাপ্ত মহিলা তার নিজের স্বামী কে আবার পেতে হলে অন্য এক পুরুষ কে বিয়ে করে তার সাথে যৌন ক্রিয়া করতে হবে এবং সেই দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিলেই পর্বের স্বামী কে আবার বিয়ে করতে পারবে।এটা কি মানবিক???
ey lok k biswas korben na asif vai...... dekha korben na tar shate.... ora solona kari....... apnar kolla falay dite pare.... jodi dekha hoi apnar sathe...
Amar region niye kichu vabna ba chinta ase.. Jeta ami nije nijei majhe majhe vabi but karo sathe share korte pari na..😐 asole amr vabna gula bujhiye bolar moto beparta amr majhe nai but amr chinta kintu khub relative..
হাহাহা!!😆, আসলে কী বলব। ইসলাম আরও মানুষ গ্রহণ করতাছে আর আপনি বলতাসেন " ইসলাম সবাই ত্যাগ করেছে",, আমি নিজেই ২ টা শাহাদাহ পাঠ করাইছি!!!😪। এইসব নাস্তিকদের ফাঁদে পইরেন না!। এরা এক ই রকম SCIRPT করে প্রায় প্রত্যেক ভিডিওগুলো তে। আর এইজে ভিডিও টা তে ছেলেটা কথা বলতাসে,, এই ছেলেটাকে কখনো দেখাইসে Screen এ???। 😆 ভন্ডামি!!!
@@Alight_of_islam* পাগলা নাস্তিকরা ইসলামের জাল - হাদিস নিয়ে পড়ে আছে সহীহ যেগুলো তার অর্ধেক মানে পরেরটা মানেনা, কোরআন - হাদিস বিশ্বাস করে না আবার আমাদের কাছে রেফারেন্স চায় , রেফারেন্স দিলে যুক্তি চায়, যুক্তি দিলে বলে এটা ভুল তার কাছে সঠিক মনে হয় না 🤣 মানে এইগুলা ইহুদি জাতির মতো স্বভাব সব জানতো রাসূল সা: যে শেষ নবী কিন্তু হিংসা অহংকারের কারণে ঈমান আনে নাই !!
noor টেলিকম। এটা কি ফাইজলামি??আল্লাহ আমাদের তার ইচ্ছা মতো সৃষ্টি করে আমাদের পরীক্ষা করবে কোন যুক্তি তে?আমাদের সৃষ্টি না করলে আমরা এত কষ্টের মধ্যে থাকতাম না। এমন আল্লাহ ভগবান আমার দরকার নেই।যেই আল্লাহ সারা universe সৃষ্টি করলো তার পক্ষে আজ থেকে 14500 বছর আগেই বিজ্ঞান আজ যা আবিষ্কার করেছে এইসব আবিষ্কার করা জল ভাত ছিল তাই নয় কি???? এখন এইসব bujruki কোনো ধর্ম ই দেখাতে পারবে না।আপনাদের মত লোকেদের জন্য এই ধর্ম গুলি (আসলে adharma) টিকে আছে আর badmayes হুজুর গুলি প্রচুর হারাম এর অর্থ উপার্জন করছে।একটা পাঠা ZakirNaik তার মন গড়া কথা বলে মানুষকে বিনোদন দেয় আর কোটি টাকা আয় করে আয়েশ করছে।তার দুই তিনটা luxury গাড়ি আছে।বাড়ি হলো রামপ্রসাদ.ওই গাধা মানুষকে বোঝায় মানুষ মুসলমান হয়ে জন্মগ্রহণ করে এবং পরে মা বাবার জন্য অন্য ধর্মে চলে যায়।এই গাধা কে এই জন্য ই এইবার পাকিস্তান থেকে লাথি মেরে বের করে দিয়েছে। জলের মাটির বাতাসের অক্সিজেন এর ইত্যাদির ধর্ম আছে।মানুষের ধর্ম সনাতন ইসলাম খ্রিস্ট ইত্যাদি নয়।এগুলি ধর্ম ব্যবসায়ীরা মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়েছে।মানুষকে ভয় দেখিয়েছে। জল ছাড়া তিন দিনের বেশি বাঁচতে পারে না।অক্সিজেন ছাড়া 2 বা 3 মিনিট বাঁচা যায়।আপনারা যে ধর্মের কথা বলছেন সেই ধর্ম ছাড়া 70 80 90 বছর বাঁচা যায়।আমার এখন 74 ।জন্ম সূত্রে আমি হিন্দু।আমি পৃথিবীর মানুষের তৈরি ইসলাম সহ কোনো ধর্ম মানি না।খুব ভালো আছি।তবে আপনাদের মত লোকেদের মূর্খ এর মত কথা গুলি আমাকে বেদনা দেয়।
Sob muslim der k boli ,islam mazhab dhormo na ,dhormo bolben na ,jmon apnara baba k abbu bolo ,boudi k bhabi bolo ,mashi k khala bolo ,jol k pani bolo onath k yateem bolo omoni mazhab bolba islam k dhormo boilona ,
ওনার আলোচনা সত্যি খুব উপভোগ করলাম, খুব সুন্দর আলোচনা ধন্যবাদ আসিফ মহিউদ্দিন ভাই ❤
আসিফ মহিউদ্দিন ❤❤❤❤ চালিয়ে যান। ধর্ম পৃথিবীতে যত সমস্যা মূল গোড়া।
আসিফ মহিউদ্দীন ভাই জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
ধন্যবাদ
সাবাস সাবাস আসিফ ভাই আপনি দিন দিন অগ্রগতির পথে আছেন।
বর্তমান বাংলা দেশের মানুষের আসিফ, আসাদ নুরের মতো মানুষের ভীষণ প্রয়োজন ।
আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও স্বাগতম, ইসলাম নামক ক্যান্সার থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য।
ভালোবাসা নেবেন ভারত থেকে 🇮🇳 🙏❤️
ধন্যবাদ
পকৃত মানুষ হওয়ার জন্য শুভকামনা ও ভালবাসা রইল 💜
ভালোবাসা অবিরাম আসিফ মহিউদ্দিন ভাই ❤️❤️
আমাদের প্রত্যেকে যদি ছোটকাল থেকেই মগজে যদি ধর্মের বীজটা বপন না করতো তাহলে আমরা প্রত্যেকেই ধর্মের উগ্রবাদ হতাম না
❤️❤️ সমস্ত হিন্দু ভাই কে বলছি কালীপূজায় পশুবলি বন্ধ করুন 🙏 আমাদের সনাতন ধর্ম শান্তির ধর্ম। আমি গর্বিত আমি একজন সনাতনী। জয় শ্রী রাম 🚩🚩 ❤️❤️
সনাতন ধর্ম খুব শান্তির ধর্ম বাবা মেয়েকে ধর্ষণ করে 😂😂
হিন্দুধর্মের কোথায় লেখা ।রেফারেন্স ছাড়া কোন কথা বলবেন না@@Hide_ID
@@Hide_ID আয়েশা মাঘ ই 😂🤣।
ইসলাম সম্পর্কে পর ভালোকরে 😂🤣
লাও ড়া কাঁটা ধর্ম তোদের 😂🤣
ইসলাম মুক্ত একত্রিত ভারতীয় উপমহাদেশ চাই!
ইনশাল্লাহ!
From Kolkata: Love you Asif Mohiuddin da
পৃথিবী টাই ধর্মহিন হয়ে যাক...❤️❤️❤️
সেটাই কামনা
আমাদের সমাজে এমন মানুষের বড়োই অভাব।সুলতানা ভাই যথেষ্ট ভালো মনে হচ্ছে। আশা করি আমাদের সমাজে এমন মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।❤
আপনার জিবনের ঝুকি নিয়ে যে মুখশ গুলো খুলছেন তার জন্য ভাই আপনাকে শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।
শিক্ষার আলোতেই আলোকিত হতে পারে সংশয়ের অন্ধকারাচ্ছন্নতা!
আলোচনা যথেষ্ঠ সময়োপযোগী ছিল!
অসাধারণ আলোচনা। অসাধারণ চ্যানেল। পরের আলোচনার জন্য অপেক্ষায় থাকব।
আফিস ভাই আমি আপনার নিয়মিত অনুষ্ঠান দেখি খুব খুব ভালো লাগে
ধন্যবাদ
এই ভাই খুবই সুন্দর কথা বলছে। আসিফ মহিউদ্দীন ভাই তো সব সময় ফেভারিট পারসন।
তার পরও আমি বলবো ওরা যে বুঝে না এটাও ওরা বুঝে না।জ্ঞান চর্চার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।
মাশাল্লাহ
হাফেজ ভাই আলোর পথে এসেছে, অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা
Asif Bhai zindabad 💪💪💪💪💪💪💪💗💗💗💗
❤❤❤❤❤ from India
Congratulation
ধন্যবাদ
ছেলেটার কথাগুলো খুব clear.... মুমিনিয় brean না।
ভালো মানুষের খুব প্রয়োজন আসিফ ভাই, অবশ্যই আপনার দেশে আপনি আসবেন আমি কে,কিন্তু আমরা তো মানুষ না মানুষ হই তার পরে আসবেন ধন্যবাদ ভাই।
ভাই আমি যখন ইন্টারমেডিয়েট ২ বর্ষে তখন বুঝতে পারছি কোরানে স্ববিরোধগুলো
কিভাবে জানলেন?
@@pervezhawlader3511কুরানে এমন অনেক আয়াত আছে, অমুক কাজ করলে সেই লোক অবশ্যই বেহেশতে যাবে। আবার অনেক আয়াত আছে এমন বলা আছে এই কাজ করলে সে কখনই বেহেশতে যাবেনা। যে লোক দুই ধরনের কাজ করবে তার ক্ষেত্রে কি হবে? কাইন্ডলি একটু বলবেন।
@pervezhawlader3511 বাংলা অর্থ বুঝে পড়ার পর
@@pervezhawlader3511
আপনি কি কখনো পুরো কোরআন পড়েছেন?
প্রিয় ভাই, আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমিও ইসলাম ত্যাগ করতে চাচ্ছি।কিন্তু নিরাপত্তা জন্য কিছু বলতে পারছিনা
নিরাপত্তা সবার আগে। তবে আপনি ছদ্ম আইডি দিয়ে লেখালেখি বা আমাদের ভিডিওগুলো পোস্ট- শেয়ার করতে পারেন।
শুভ কামনা
ইসলাম ত্যাগ করুন , এটা একটা সামাজিক ব্যাধি।
I am an ex mumin too.
Happy to know someone understood the truth and got himself out of false.
কথা ভালোভাবে শুনলে যে কেউ ইসলাম ত্যাগ করবে।
সঠিক বলেছেন
আসিফ মহিউদ্দিন প্রায়ই বিতর্কে ধৈর্য্যহীন হয়ে পড়ে। এটা তাঁর Negative দিক। কিন্তু ধর্ম বিষয়ে তাঁর জ্ঞান,তথ্যের ভাণ্ডার, Ref. মনে রাখার ক্ষমতা খুব কম মানুষের আছে।
Thanks
Welcome
আসিফ ভাই আপনার কথা প্রায় ইন্ডিয়ান exmuslim sahil আর adam seeker বলে ওদের ইউটিউব চ্যানেলে। যখনই কেউ বেঙ্গলি আসে ওদের চ্যানেলে ওরা আপনার চ্যানেল এ যেতে বলে। খুব ভালো লাগে আপনারা সব একসাথে কাজ করেন।❤❤❤
ও আচ্ছা, শুনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
আসিফ ভাই ধন্যবাদ
ধর্ম এখন এক নম্বর বিজনেস তা ভূলে গেলে চলবে না।
সবাই যদি ধর্ম বই গুলো ভালভাবে পড়ে, তাহলে তারা আর ধর্মান্ধ থাকে না।
সেটাই, কিন্তু ৯০% মুসলিমই সেগুলো পড়ে না।
Khub Sundar 🎉🎉
আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া দুনিয়াতে কিছুই নাকি ঘটে না তাহলে এখন আমি যে comment টা করছি তা আল্লাহ ই করিয়ে নিচ্ছে ।
আমিও আপনার পোস্টে রিপোর্ট মারতাম 😂 এখন আমার ইমান নাই😂
স্বাগতম
@asif.mohiuddin 😇🥰
@@ChintaMuktiধুর মিয়া। রিপোর্ট এর চুদনে এখন এখন পেজ এর রিচ কম। কামডা কি ঠিক করলেন!
সব নাটকের ক্রিপট এক হয়ে যাচ্ছে নতুন কিছু করুন😂😂😂
ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভগবান আপনাকে ভালো রাখুক সাবধানে থাকবেন
বেডা নাস্তিক মানে ধম্র বিশ্বাস করেন না
আল্লাহ যদি ইচ্ছা করেন পৃথিবীর সব সমস্যা সমাধান করতে পারেন।তাহলে পৃথিবীর সব সমস্যার জন্য কে দায়ী?
নিশ্চয়ই মানুষ নয়!মানুষের ক্ষমতা কতটুকু????
MD= morur dakat😂😂😂
Alhamdulillah
কোনো ও ধর্ম মানুষকে কোনো উপকারে আসে না , কোনো দিন কোনো উপকারে আসবে না। বিজ্ঞান সম্মত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করুন । তবেই সমস্ত মানুষ সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকার পথ পেতে পারে ।
ভাইয়াকে ভালো লাগে❤❤❤❤
অনেক ভালো লাগলো এই ভাইয়ের সিদ্ধান্তের জন্য। ❤❤❤
ইনি পশ্চিম বঙ্গ থেকে,, সত্যি হলে ভালো,,কারণ উদ্রতা ,ধর্মান্ধতা ছেড়ে মানুষ হতে পেরেছেন৷
Osadharon
ধন্যবাদ
Good
Thanks
আসিফ ভাই ❤️❤️❤️❤️❤️
এই ভিডিও তে দেখলাম যে আসিফ স্যার কথা কম বলল।কিন্তু অনেকে বলে আসিফ স্যার কথার বলার সুযোগ দেয়না।যারা বলে দেখে নিন এই তার প্রমাণ
Script kora video hole ja hoy!! 😪
নিয়মিত দর্শক ভাই।।। কেমন আছেন? সিদ্ধার্থ কেমন আছে? ভালোবাসা নিবেন❤🎉
মুসলিম মানেই বিনোদন 😂
❤❤❤
আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করে পরীক্ষা নেবেন কেন??
🎉
Vai ❤❤ apni next asif mohiuddin😂😂😂good vai sei bolchen asif copy
❤
Excellent
Thanks
Ei madrasah chatro jodi germany jai Bhuleo germany te er sathe dekha korben na ...
দেখুন পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমান অবস্থা এই জন্যে আসিফ ভাই চিললা চিলি করেন ।
good comunication
বুঝা গেল সারটিফিকেট আর ইলেম এক জিনিস নয়।
জয় হাফেজের
ধন্যবাদ
Wishes without conditions from Makrum🌹
আসিফ ভাই কোন ধর্ম গ্রন্থে ডাইনোসর এর কথা উল্লেখ আছে?
কোন ধর্মগ্রন্থে নেই।
*আয়াত লক্ষ্য করুন:""আল্লাহ প্রত্যেক জীবকে পানি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। তাদের কতক বুকে ভর দিয়ে চলে,কত দুইপায়ে ভর দিয়ে চলে,কতক চারপায়ে;আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ সব করতে সক্ষম।"
(সুরা নূর : ৪৫)
কোরআনে নিদর্শন আছে সবকিছু নাম ধরে ধরে বললে বিশাল কিতাব হবে !! কোরআন ছাড়া কোন গ্রন্থে এমন দেখবেন না !!
এই আয়াতের মধ্যে সরীসৃপ ডাইনোসরের কথা আসলো, কারণ জুরাসিক যুগের কিছু ডাইনোসর ছিলো দ্বিপদী (যেমন: ওর্নিথোপস) কিছু ছিলো চতুষ্পদী(যেমন: ট্রাইসেরাটপস)। বহুপদী, ষষ্ঠপদী বা অষ্টপদী কোনো ডাইনোসরের অস্তিত্ত্ব ফসিল রেকর্ডে নেই।
@@Unknown-hw7gv সুন্দর ভাই ♥️
@@Unknown-hw7gv😂😂😂😂
এটা তো যেকোনো ছোট বাচ্চাও বলতে পারবে😂.
মুরগির দুই পা
গরুর চার পা😂😅
@@polash974 - ওকে এটা মানলাম !! এই বিষয়ে কি বলবি পারলে ভুল প্রমাণ কর বিজ্ঞানতো ১৪০০ বছর আগে ছিল না তো তুমি কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাও বলো :- আল কুরআনে রয়েছে জ্ঞানবিজ্ঞান সব মৌলিক বিষয়। যেমন- জ্যোতিষ শাস্ত্র, বিশ্ব সৃষ্টি ও মহাবিস্ফোরণ (বিগ ব্যাংগ) প্রসঙ্গ, ছায়াপথ সৃষ্টির আগে প্রাথমিক গ্যাস পিণ্ড, পৃথিবীর আকার ডিম্বাকৃতির । আছে পদার্থবিজ্ঞান, পানিবিজ্ঞান, পানিচক্র, বাষ্পে পরিণত হওয়া । আছে ভূ-তত্ত্ব বিজ্ঞান, পাহাড় পর্বতের রহস্য, মহাসাগর, মিষ্টি ও লবণাক্ত পানির বিবরণ এবং রয়েছে উদ্ভিদ বিজ্ঞান। রয়েছে প্রাণিবিজ্ঞান, পাখির উড্ডয়ন, মৌমাছির দক্ষতা, মাকড়সার জাল, পিপিলিকার জীবনধারা ও যোগাযোগ। আছে চিকিৎসাবিজ্ঞান, ওষুধ ও পথ্য। রয়েছে শরীরতত্ত্ব, রক্ত চলাচল, দুগ্ধ ও ভ্রূণতত্ত্ব এবং সাধারণ বিজ্ঞান ও আঙুলের ছাপ ইত্যাদি ।
মুসলমানদের এগুলো জানিয়ে দেওয়ার দরকার।
তোর কৃত দাস তোর প্রশংসা করবে এটাই স্বাভাবিক।
🙏
তালাক তালাক তালাক বললেই ডিভোর্স এ কেমন আইন??
রেফারেন্স কমেন্টে।
অনেক বৈবাহিক সম্পর্ক ধ্বংস হওয়ার কারন❌
তালাক আর হালালা বা হিল্লা বিবাহের সঠিকটা না জানা,
ইসলামে বিবাহ এবং তালাক একটি পবিত্র ও সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া। তালাকের নিয়ম-কানুন সঠিকভাবে না মানা এবং হালালার পবিত্রতা নষ্ট করা ইসলামের বিধানের সম্পূর্ণ বিপরীত। এই বিষয়ে সঠিক ব্যাখ্যা হলো:
যদি কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেয়, ইসলামী বিধান অনুসারে স্ত্রীকে তিন মাস (ইদ্দত) তার স্বামীর ঘরেই অবস্থান করতে হবে। এর উদ্দেশ্য হলো নিশ্চিত করা যে স্ত্রীর গর্ভে কোনো সন্তান নেই এবং উভয়ের জন্য সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের সুযোগ রাখা। এই তিন মাসের মধ্যে যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতবিরোধ মিটে যায়, তাহলে তারা আবার নতুন করে কোনো শর্ত ছাড়াই সংসার শুরু করতে পারে।
কিন্তু যদি এই সময়েও তাদের সম্পর্ক ঠিক না হয়, তাহলে স্বামী তাকে দ্বিতীয়বার তালাক দিতে পারে। দ্বিতীয় তালাকের পরও তিন মাসের ইদ্দতের বিধান প্রযোজ্য হবে। এই সময়েও যদি উভয়পক্ষ তাদের মতবিরোধ মিটিয়ে ফেলে, তাহলে তারা আবার সংসার করতে পারে।
তবে যদি দ্বিতীয় তালাকের পরও সবকিছু ঠিক না হয়, স্বামী তৃতীয়বার তাকে তালাক দিতে পারে। তৃতীয় তালাক দেওয়ার পর, সেই স্ত্রী স্বামীর জন্য চিরতরে হারাম হয়ে যায়। এই অবস্থায়, তারা আর কখনো একে অপরকে বিয়ে করতে পারবে না, যতক্ষণ না সেই নারী অন্য কাউকে স্বাভাবিকভাবে বিবাহ করেন এবং সেই বিবাহ স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় শেষ হয় (স্বামী মারা গেলে বা স্বেচ্ছায় তালাক দিলে)।
হালালার অপব্যবহার
বর্তমান সমাজে, এই পবিত্র হালালার বিধানকে বিকৃত করা হচ্ছে। তালাকের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া মানা না করে, একসঙ্গে তিন তালাক উচ্চারণ করে সেটিকে তালাক হিসেবে গণ্য করা হয়। এরপর, স্বার্থপরতাপূর্ণ উদ্দেশ্যে কোনো নারীকে জোর করে বা পরিকল্পিতভাবে অন্য একজনের সঙ্গে এক রাতের জন্য বিবাহ করিয়ে, পরদিন সেই বিবাহিত পুরুষের মাধ্যমে তালাক দিয়ে আবার আগের স্বামীর সঙ্গে বিয়ে করানো হয়।
এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ইসলামের বিধানের পরিপন্থী ও হারাম। ইসলামে এ ধরনের জঘন্য কাজের কোনো অনুমোদন নেই। প্রকৃত হালালার উদ্দেশ্য কখনোই ছিল না কোনো পাপপূর্ণ বা অসম্মানজনক কাজে লিপ্ত হওয়া।
সত্যিকার ইসলামিক বিধান হলো, তালাক একটি দীর্ঘমেয়াদী ও ধৈর্যশীল প্রক্রিয়া, যেখানে উভয়ের জন্য পুনর্মিলনের সুযোগ রাখা হয়েছে। হালালা কোনো মানুষের ইচ্ছাকৃত পরিকল্পনার ফল হতে পারে না; এটি একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি, যা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ঘটে।
উপসংহার
তালাক ও হালালার মতো সংবেদনশীল বিষয়গুলোতে ইসলামের নির্ধারিত নিয়ম-কানুন মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলোকে বিকৃত করে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করা মারাত্মক পাপ এবং এটি ইসলামের মহান আদর্শের প্রতি অবমাননা। সঠিক জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী বিধান অনুযায়ী চলার মাধ্যমেই আমরা এসব অনৈতিক কাজ থেকে বিরত থাকতে পারি।
তালাক এবং হালালা বিষয়ে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা কুরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে। নিচে কুরআনের নির্দিষ্ট আয়াতগুলো উল্লেখ করা হলো:
১. তালাকের নিয়ম
সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৮)
"তালাকপ্রাপ্ত নারীরা তাদের নিজের জন্য তিন ইদ্দত পূর্ণ করবে এবং যদি তারা গর্ভবতী হয় তবে তাদের গর্ভধারণের সময় শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তাদের স্বামীদের এই সময়ে তাদের ফেরত নেওয়ার অধিকারের অগ্রাধিকার রয়েছে, যদি তারা সমঝোতার উদ্দেশ্যে থাকে।"
সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৯-২৩১)
"তালাক (দু'বার) দেওয়া যেতে পারে। এরপর বা তো যথাযথভাবে তাকে ধরে রাখো, অথবা সৌজন্যসহ তাকে ছেড়ে দাও। কিন্তু তোমাদের জন্য বৈধ নয় যে, তোমরা যা তাদের দিয়েছ তা পুনরায় গ্রহণ করো, তবে উভয় পক্ষ আশঙ্কা করলে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা বজায় রাখতে পারবে না।"
"তোমরা যখন নারীদের তালাক দাও এবং তাদের ইদ্দত শেষ হতে থাকে, তখন তাদের বা তো সুন্দরভাবে ধরে রাখো অথবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দাও।"
২. তৃতীয় তালাক এবং হালালা
সূরা আল-বাকারাহ (২:২৩০)
"তিন তালাকের পরে, সেই নারী তার স্বামীর জন্য বৈধ হবে না, যতক্ষণ না সে অন্য কোনো স্বামীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এবং সেই স্বামী তাকে তালাক দেয়। তখন যদি উভয়েই মনে করে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা মেনে চলবে, তাহলে তাদের পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় কোনো দোষ নেই।"
এখানে "হালালা" একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অংশ, যা কোনো পরিকল্পিত কাজ নয়।
---
৩. অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা
সূরা আন-নিসা (৪:৩৪-৩৫)
"যদি কোনো দম্পতির মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে একজন পরিবারের মধ্য থেকে এবং একজন স্ত্রীর পরিবার থেকে সালিশ নিযুক্ত করো। তারা যদি মীমাংসা করতে চায়, আল্লাহ তাদের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করবেন।"
---
মূল পয়েন্ট
ইসলামে তালাক একটি সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রীর পুনর্মিলনের জন্য যথেষ্ট সুযোগ রাখা হয়েছে।
পরিকল্পিত বা জোরপূর্বক "হালালা" করা সম্পূর্ণ হারাম এবং ইসলামের আদর্শের পরিপন্থী।
কুরআন মজিদে আল্লাহ স্পষ্টভাবে তালাক ও হালালার সঠিক নিয়ম-কানুন বর্ণনা করেছেন, যা প্রতিটি মুসলিমের জানা ও মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।
আপনার উল্লিখিত প্রসঙ্গে উল্লেখিত আয়াতগুলো অনুসন্ধানের জন্য এই সূরাসমূহ দেখতে পারেন:
সূরা আল-বাকারাহ: ২:২২৮-২৩১
সূরা আন-নিসা: ৪:৩৪-৩৫
সূরা আত-তালাক: পুরো সূরা
তালাক এবং হালালা বিষয়ে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা কুরআনে বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে। নিচে কুরআনের নির্দিষ্ট আয়াতগুলো উল্লেখ করা হলো:
১. তালাকের নিয়ম
সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৮)
"তালাকপ্রাপ্ত নারীরা তাদের নিজের জন্য তিন ইদ্দত পূর্ণ করবে এবং যদি তারা গর্ভবতী হয় তবে তাদের গর্ভধারণের সময় শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তাদের স্বামীদের এই সময়ে তাদের ফেরত নেওয়ার অধিকারের অগ্রাধিকার রয়েছে, যদি তারা সমঝোতার উদ্দেশ্যে থাকে।"
সূরা আল-বাকারাহ (২:২২৯-২৩১)
"তালাক (দু'বার) দেওয়া যেতে পারে। এরপর বা তো যথাযথভাবে তাকে ধরে রাখো, অথবা সৌজন্যসহ তাকে ছেড়ে দাও। কিন্তু তোমাদের জন্য বৈধ নয় যে, তোমরা যা তাদের দিয়েছ তা পুনরায় গ্রহণ করো, তবে উভয় পক্ষ আশঙ্কা করলে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা বজায় রাখতে পারবে না।"
"তোমরা যখন নারীদের তালাক দাও এবং তাদের ইদ্দত শেষ হতে থাকে, তখন তাদের বা তো সুন্দরভাবে ধরে রাখো অথবা সুন্দরভাবে ছেড়ে দাও।"
২. তৃতীয় তালাক এবং হালালা
সূরা আল-বাকারাহ (২:২৩০)
"তিন তালাকের পরে, সেই নারী তার স্বামীর জন্য বৈধ হবে না, যতক্ষণ না সে অন্য কোনো স্বামীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এবং সেই স্বামী তাকে তালাক দেয়। তখন যদি উভয়েই মনে করে যে, তারা আল্লাহর সীমারেখা মেনে চলবে, তাহলে তাদের পুনরায় বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ায় কোনো দোষ নেই।"
এখানে "হালালা" একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অংশ, যা কোনো পরিকল্পিত কাজ নয়।
---
৩. অপব্যবহার সম্পর্কে সতর্কতা
সূরা আন-নিসা (৪:৩৪-৩৫)
"যদি কোনো দম্পতির মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে একজন পরিবারের মধ্য থেকে এবং একজন স্ত্রীর পরিবার থেকে সালিশ নিযুক্ত করো। তারা যদি মীমাংসা করতে চায়, আল্লাহ তাদের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করবেন।"
---
মূল পয়েন্ট
ইসলামে তালাক একটি সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রীর পুনর্মিলনের জন্য যথেষ্ট সুযোগ রাখা হয়েছে।
পরিকল্পিত বা জোরপূর্বক "হালালা" করা সম্পূর্ণ হারাম এবং ইসলামের আদর্শের পরিপন্থী।
কুরআন মজিদে আল্লাহ স্পষ্টভাবে তালাক ও হালালার সঠিক নিয়ম-কানুন বর্ণনা করেছেন, যা প্রতিটি মুসলিমের জানা ও মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।
আপনার উল্লিখিত প্রসঙ্গে উল্লেখিত আয়াতগুলো অনুসন্ধানের জন্য এই সূরাসমূহ দেখতে পারেন:
সূরা আল-বাকারাহ: ২:২২৮-২৩১
সূরা আন-নিসা: ৪:৩৪-৩৫
সূরা আত-তালাক: পুরো সূরা
@@shohagahmed1423Narir kono odhikar nei??sob swami siddhanto nebe talak er bapare?
Regular pathak
Apni khub valo kaj korchen, proti ti sikkhito manuser uchit se j dharme janmo grohon koreche se dharmer vul, andhobissas eguli k niye jukti purno samalochona kara.
শক্তিশালী আল্লাহ সব অমুসলিম দের ইসলাম ধর্ম গ্রহন করাতে পারছেন না কেন?
অবাক হয়ে শুনলাম
উপরের কমেন্টের ২/৩য় অংশ)
"নিঃসন্দেহে তা (কোরআন) আপনার পালনকর্তার পক্ষ হতে ধ্রুব সত্য;", "যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।" (কোরআন - ১১ঃ১৭, ৫৬ঃ৭৯)
ধ্রুব সত্য মানে প্রমাণিত সত্য, বা প্রমাণযোগ্য বিষয় তথা বিজ্ঞান। আল্লাহর ধ্রুব সত্য দাবী করা কোরআনের আয়াতের সত্যতা যাচাই করলেই কোরআনে প্রচুর ভুল তথ্য ও পরস্পরবিরোধী আয়াত পাওয়া যাচ্ছে কেন?
যে কোরআনকে আল্লাহ পবিত্র দাবী করে পাক-পবিত্র ব্যতীত স্পর্শ করতে নিষেধ করেছে, সেই কোরআনের আয়াত অকার্যকর কেন? আগুনে হাত দিলে হাত পুড়ে, বৈদ্যুতিক তারে হাত দিলে শক করে। কোরআন সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর বানী সংকলন পবিত্র কিতাব হলে, সেই পবিত্র কোরআন যখন অপবিত্র কাফেরা অবমাননা করে, ছিঁড়ে, পোড়ায়, তখন তৎক্ষনাৎ প্রতিক্রিয়া হয়না কেন? সবকিছু দেখে দাবী করা আল্লাহ তখন নিরব থাকে কেন?
কোরআনের ৪০ঃ১৭ ও ৬৭ঃ১৪ আয়াতে আল্লাহ বড়াই করে বলেছে, "আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই।", "যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে যানবেন না? তিনি সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।"
ইসলামের আল্লাহ নিজেকে সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত সৃষ্টিকর্তা দাবী করে জানিয়েছে মহাবিশ্বের সাত আসমানের সূর্য মাত্র একটা (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩), গ্রহ মাত্র সাতটা (৬৫ঃ১২), মহাবিশ্বের একপ্রান্ত আমাদের এই পৃথিবী (৭৮ঃ১২), অন্য প্রান্ত ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ (৬৭ঃ০৫, ১৫ঃ১৮)। অর্থাৎ সাত আসমানসহ আল্লাহর মহাবিশ্বের ব্যপ্তি মাত্র ৮৪০ কিলোমিটার। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট পৃথিবী থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে, চাঁদ পৃথিবী থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরে, এবং সূর্য পৃথিবী থেকে ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে।
আমাদের এই পৃথিবী সৌরজগতের ৩য় গ্রহ, অর্থাৎ পৃথিবীর আগে-পিছে আরো গ্রহ আছে।
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে সূর্যের মতো বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র আছে, আবার এখন পর্যন্ত আমাদের জানা মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি আছে। অর্থাৎ কোরআনে পৃথিবীকে মহাবিশ্বের একপ্রান্ত বলা হলেও আমাদের এই পৃথিবী কখনো মহাবিশ্বের এক প্রান্ত নয়। যে আল্লাহ ভুল তথ্য জানায়, সে আল্লাহ নিঃসন্দেহে একজন মিথ্যাবাদী, ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহর উপর পূর্ণাঙ্গ অন্ধবিশ্বাস থাকলেই কেউ নিজেকে মুসলমান দাবী করে সেই আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় নামাজ পড়তে পারে, নেকির লোভে তোতা পাখির মতো শোনা কথা আসসালামু আলাইকুম, ইনশাআল্লাহ, মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, ফি আমানিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ ইত্যাদি বলতে পারে। কিন্তু আল্লাহর মহাবিশ্ব সংক্রান্ত ও জীব-জড়সংক্রান্তসহ ভুড়ি ভুড়ি ভুল তথ্য কোরআনে থাকায় যে আল্লাহ নিজেকে একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা প্রমাণ করেছে, কোনো সুশিক্ষিত সচেতন মানুষ কি কখনো সেই আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও আনুগত্য এনে নিজেকে মুসলমান দাবী করে তার উদ্দেশ্যে নামাজ পড়তে পারে?
(কমেন্টের ৩/৩য় অংশ নিচের কমেন্ট বক্সে)
কোরান পড়ে আমার ও তাই মনে হয়েছে একটাা সমস্যা হলো আর নবীর পক্ষে সে বিষয়ে সমাধান আসলো । আপনাদের এই আলোচনা কত % মাদ্রাসার ছাত্র শুনে আগামী ভিডিও তে জানাবেন ।
আসিফ মহিউদ্দিন আমি জানতে চাই সূরা যারিয়াত এর 41 থেকে51 আয়াত পর্যন্ত কি লেখা আছে?
আল্লাহ মহান
গাজাবাসীদের সাথে ইসরায়েলের এমন নৃশংস আচরণে আল্লাহ ইসরায়েলের পক্ষে থেকেই কি আল্লাহ নিজেকে মহান প্রমাণ করেছে।
@@bonggojbihonggo991 না। শহীদ হয়ে ৭২ টা লাগাবে তাই মহান বলছে🙂
সাদ্দাম হুসেন bhuto এরা তো আল্লাহর উপর আস্থা রেখেছিলো।আল্লাহ কি হাত পা বাঁধা??
পরকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছেন। সাব্বাস😂। যার অনুসারী তার হয়েই সাফাই গাইবে এটাই স্বাভাবিক😂😂
কি করবে ভাই কাজ নাই তো নতুন নতুন নাটকের ক্রিপট বানাই 😂😂😂
ভাই সব তার ছিঁড়া নাস্তিক !! 🤣
@@MizanurRahman-dd4vmভাই এই নাস্তিকের কথা সম্পূর্ণ ভূল। ওনার আয়াতের ব্যাখ্যাও ভূল।আমি মিলিয়ে দেখছি।
তালাক প্রাপ্ত মহিলা তার নিজের স্বামী কে আবার পেতে হলে অন্য এক পুরুষ কে বিয়ে করে তার সাথে যৌন ক্রিয়া করতে হবে এবং সেই দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিলেই পর্বের স্বামী কে আবার বিয়ে করতে পারবে।এটা কি মানবিক???
ey lok k biswas korben na asif vai...... dekha korben na tar shate.... ora solona kari....... apnar kolla falay dite pare.... jodi dekha hoi apnar sathe...
ভাই আমি আপনার রেফারেন্স গুলো কেমন করে পাবো, দয়া করে একটু জানাবেন 🙏🙏🙏
shongshoy.com
May I know in which city you live in Germany? I am also living in Berlin, Germany. I would like to meet you.
Amar region niye kichu vabna ba chinta ase.. Jeta ami nije nijei majhe majhe vabi but karo sathe share korte pari na..😐 asole amr vabna gula bujhiye bolar moto beparta amr majhe nai but amr chinta kintu khub relative..
মরলে কি অবস্থা হবে লাইভ দেখাইয়েন
মরলে কিছুই হবেনা।
@@bonggojbihonggo991তাই😂😂
@@bonggojbihonggo991তাইলে তো ইচ্ছে মতো সমকামীতা করবি কি দারুণ 😂😂
আশা করি সবাই ইসলাম ত্যাগ করছে তোমরাও করো।
আমি কখোনো মানিনি এই ধর্ম, জোর অনেক করছে পরিবার আত্নীয়রা কিন্তু আমি নেই☝️
হাহাহা!!😆, আসলে কী বলব। ইসলাম আরও মানুষ গ্রহণ করতাছে আর আপনি বলতাসেন " ইসলাম সবাই ত্যাগ করেছে",, আমি নিজেই ২ টা শাহাদাহ পাঠ করাইছি!!!😪। এইসব নাস্তিকদের ফাঁদে পইরেন না!। এরা এক ই রকম SCIRPT করে প্রায় প্রত্যেক ভিডিওগুলো তে। আর এইজে ভিডিও টা তে ছেলেটা কথা বলতাসে,, এই ছেলেটাকে কখনো দেখাইসে Screen এ???। 😆 ভন্ডামি!!!
Bye bye islam
@@Alight_of_islam* পাগলা নাস্তিকরা ইসলামের জাল - হাদিস নিয়ে পড়ে আছে সহীহ যেগুলো তার অর্ধেক মানে পরেরটা মানেনা, কোরআন - হাদিস বিশ্বাস করে না আবার আমাদের কাছে রেফারেন্স চায় , রেফারেন্স দিলে যুক্তি চায়, যুক্তি দিলে বলে এটা ভুল তার কাছে সঠিক মনে হয় না 🤣 মানে এইগুলা ইহুদি জাতির মতো স্বভাব সব জানতো রাসূল সা: যে শেষ নবী কিন্তু হিংসা অহংকারের কারণে ঈমান আনে নাই !!
আপনার ইসলামিক জ্ঞান নাই,,আল্লাহ্ আপনার অন্তরে মোহর মেরে দিছেন,,কতটা ফাউল হইলে এসব করতেছছ,,,আল্লাহ্ তকে হেদায়েত দান করুন।
আল্লাহ যদি মোহর মেরে দেয় তাহলে তার কি দোষ?
Tahole to mama allah re gali deoya dorkar . Karon allah Asif dada der moto lok der nastik বানিয়েছে 😅
আল্লাহ যখন মোহর লাগিয়ে দেয় তাহলে ALLAH র দোষ ভাই।
কে কে হিন্দু ধর্ম গ্রহন করেছেন আসিফ স্যারের ভিডিও দেখে?🙂
HINDU. KONO. DHARMO. NAY. ASOLE
ATA. BODICE CULTURE. AE. BODIC. CULTUR.
ANUSARN. KARI. RA
HINDI. / SANTANI.
BOLE. PORICHITO TAI. "( Sawami. Vivekananda. Bolechen
". GARBO. KORE. BOLUN. AMI. HINDU". '
@@subhashdasadhikary5263 vai apnar lekha evabe likhechen ken ?
কেন ভাই, আপনি কি আসিফ স্যার কে অনুসরণ করে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করছেন। হিন্দু ধর্ম কি এমন কিছু নেই যা আপনাকে আকৃষ্ট করে... এসব পাগল যে কই থেকে আসে😂😂😂
এক্স মুসলিমদের ভিডিও দেখে কারো পক্ষে অন্য ধর্ম গ্রহণ করা অনেকটা অসম্ভব একটা বিষয় ।
আসিফ ভাই কেমন আছে
পড়ে ভূত হোসনে মন আগে নিজেকে নিজে চেন।
Shukar হারাম হলে Shukar সৃষ্টি কেন করলেন কেন?
Porikhar korar jnno
noor টেলিকম। এটা কি ফাইজলামি??আল্লাহ আমাদের তার ইচ্ছা মতো সৃষ্টি করে আমাদের পরীক্ষা করবে কোন যুক্তি তে?আমাদের সৃষ্টি না করলে আমরা এত কষ্টের মধ্যে থাকতাম না।
এমন আল্লাহ ভগবান আমার দরকার নেই।যেই আল্লাহ সারা universe সৃষ্টি করলো তার পক্ষে আজ থেকে 14500 বছর আগেই বিজ্ঞান আজ যা আবিষ্কার করেছে এইসব আবিষ্কার করা জল ভাত ছিল তাই নয় কি????
এখন এইসব bujruki কোনো ধর্ম ই দেখাতে পারবে না।আপনাদের মত লোকেদের জন্য এই ধর্ম গুলি (আসলে adharma) টিকে আছে আর badmayes হুজুর গুলি প্রচুর হারাম এর অর্থ উপার্জন করছে।একটা পাঠা ZakirNaik তার মন গড়া কথা বলে মানুষকে বিনোদন দেয় আর কোটি টাকা আয় করে আয়েশ করছে।তার দুই তিনটা luxury গাড়ি আছে।বাড়ি হলো রামপ্রসাদ.ওই গাধা মানুষকে বোঝায় মানুষ মুসলমান হয়ে জন্মগ্রহণ করে এবং পরে মা বাবার জন্য অন্য ধর্মে চলে যায়।এই গাধা কে এই জন্য ই এইবার পাকিস্তান থেকে লাথি মেরে বের করে দিয়েছে।
জলের মাটির বাতাসের অক্সিজেন এর ইত্যাদির ধর্ম আছে।মানুষের ধর্ম সনাতন ইসলাম খ্রিস্ট ইত্যাদি নয়।এগুলি ধর্ম ব্যবসায়ীরা মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়েছে।মানুষকে ভয় দেখিয়েছে।
জল ছাড়া তিন দিনের বেশি বাঁচতে পারে না।অক্সিজেন ছাড়া 2 বা 3 মিনিট বাঁচা যায়।আপনারা যে ধর্মের কথা বলছেন সেই ধর্ম ছাড়া 70 80 90 বছর বাঁচা যায়।আমার এখন 74 ।জন্ম সূত্রে আমি হিন্দু।আমি পৃথিবীর মানুষের তৈরি ইসলাম সহ কোনো ধর্ম মানি না।খুব ভালো আছি।তবে আপনাদের মত লোকেদের মূর্খ এর মত কথা গুলি আমাকে বেদনা দেয়।
কাবার কালো পাথর সর্বশক্তিমান?
According to islam it looks like black stone is also God. Muslim worship black stone. Wthout black stone there would be no prayer (Salat).
চমৎকার বারবার বলা বন্ধ করুন।
অবিকল কফি।
Sob muslim der k boli ,islam mazhab dhormo na ,dhormo bolben na ,jmon apnara baba k abbu bolo ,boudi k bhabi bolo ,mashi k khala bolo ,jol k pani bolo onath k yateem bolo omoni mazhab bolba islam k dhormo boilona ,
কুরান হাদিস নিয়ে ভালো করে বুঝলে সে ইসলাম ত্যাগ করবে। 😊
সঠিক বলেছেন
ঠিক
এটাই সত্যি
nobr besy joto ja.nba toto islam car ba