ওঁ হরি বল জয় গুরু হরে কৃষ্ণ। কে বুঝিতে পারে প্রেমের মর্ম ঝাকিতে আসে কি জ্ঞানী-গুণীজন ভাবিতেছে তাই প্রেম ছাড়া জগতে আর কিছু নাই হরিবোল সরল মন খুঁজিতে যে পথ বিপদ নাহি তার গায় গুনো গান মানুষো দাঁড়া পাইছেন সেই ঈশ্বর। আমি সুশান্ত বাংলাদেশ থেকে আমার ভাবনা গুরুজি ওঁ হরিবল জয়গুরু হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয়গুরু😮😮
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
হরে কৃষ্ণ বাবাজি আফনে সইতো কথা বলতে কোন বাধা নেই। বাবাজি আফনে এই ভাবে না বললে তো সনাতন ধর্ম বাচানো যাবে না। তাই এবাবে সাস্থ কথা বললে মনে হয়। অঙ্গিয়ান মানুষ যদি বাবাজির কীর্তন দেখতে পারে। তাহলে আসা করি সেই বিয়ক্তি গিয়ান ফিরে পেতে পারে। আমি কালায়ন থেকে বলসি রাধে রাধে বাবাজি 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
না হব হিন্দু , না হব মুসলমান , না খৃষ্টান না বৌদ্ধ , হতে চাই শুধু মানুষ । এই মন্ত্র নিয়ে এগুলেই হবে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা । আশাকরি বোধোদয় হবে একদিন ।
একজন শুদ্ধ সনাতনী কে কখনো মানুষের মাথয়া আঘাত করতে দেখেছে? কাউকে নিন্দা করতে দেকেছেন? ধর্মীয় গ্রন্থে কোথাও দেখেছেন উগ্র হতে বলে? সনাতন ধর্ম সবসময় বলে মানবতা কে নিয়ে চলতে, ভালোমানুষ হতে।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে 🙏🙏🙏
জয় গুরু জয় নিতাই জয় গৌর জয় রাধে গোবিন্দ সকল বৈষ্ণব চরনে শতকোটি পোনাম রাধে রাধে
আমি শিলচর থেকে দেখতেছি খুব সুন্দর আলোচন ।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদগুরুজি ।গোবিন্দ দাস।
🙏🙏হরে কৃষ্ণ 🙏🙏প্রনাম গুরুজী🙏🙏
জয় রাধে গোবিন্দ মুন্সীগঞ্জ থেকে 🙏🙏🙏🙏🙏💛💚💓🧡❤️💜💙💕💞💝🥰
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
হরে কৃষ্ণ 🙏 ভারত থেকে দেখছি খুব সুন্দর এবং সঠিক বলেছেন গুরুজী🙏
প্রথমে জানাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ । আপনার মুখের বানিতে কিছু আছে যেটা শুনলে মানুষের কাজে লাগবে। হরে কৃষ্ণ
ভগবান মঙ্গলময়
প্রভু আপনাকে শত কোটি প্রনাম আপনারা সবকয়টি ভিডিও অন্তত সুন্দর ও বাস্তব হরেকৃষ্ণ হরেকৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।
হরে কৃষ্ণ প্রভু আমার প্রণাম নিবেন হরি বল হরি বল 🌼🙏🏻
আমি বাংলাদেশ থেকে বলছি খুবই ভালো লাগলো , হরে কৃষ্ণ
Hare Krishna goru Qatar thake dekchi
আমি ভারত থেকে দেখছি খুব ভালো লাগছে ।।হরে কৃষ্ণ।।
আপনার কথা অনেক ভালো লাগছে অসাধারণ।
শুনে অনেক ভালো লাগলো। হরে কৃষ্ণ
লাইলাহা ইল্লাল্লাহ। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। বিশ্বাস করেন সৃষ্টি কর্তা একজনই।
ওঁ হরি বল জয় গুরু হরে কৃষ্ণ। কে বুঝিতে পারে প্রেমের মর্ম ঝাকিতে আসে কি জ্ঞানী-গুণীজন ভাবিতেছে তাই প্রেম ছাড়া জগতে আর কিছু নাই হরিবোল সরল মন খুঁজিতে যে পথ বিপদ নাহি তার গায় গুনো গান মানুষো দাঁড়া পাইছেন সেই ঈশ্বর। আমি সুশান্ত বাংলাদেশ থেকে আমার ভাবনা গুরুজি ওঁ হরিবল জয়গুরু হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয়গুরু😮😮
হরে কৃষ্ণ ❤❤❤
হরে কৃষ্ণ গুরুজি ধন্যবাদ আপনাকে আমাদেরকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য
বাংলাদেশ বগুড়া থেকে দেখছি, কথা গুলো শুনে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
আমি ও বগুড়া থাকি এগুলো আমার অনেক ভালো লাগে❤❤❤
@@AbdulBased-sm8hm হরে কৃষ্ণ
রাধে রাধে গুরু জি হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে রাম হরে রাম হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ রাম রাম হরে হরে
হরে কৃষ্ণ রাঁধে রাধে 🙏🙏🙏🌺🌺🌺
গুরুদেব আপনার চরনে আমার প্রনাম🙏🏼
হরে কৃষ্ণ 🙏 মনে অনেক শান্তি পাই আপনার সত্য কথা গুলো শুনে 🙏
হরে কৃষ্ণ 🙏
অসাধারণ ব্যাখ্যা দিয়েছেন প্রভু 🙏🙏
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
জয় গুরু ।
অসাধারণ🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে ❤🙏🏼🪷
Hare Krishna সবচেয়ে আপনার ভাগবত আলোচনা দেখি ও শুনি খুব ভালো লাগে
জয় রাধে কৃষ্ণ বাবাজি আপনি সনাতনিদের গর্ভ আপনি এগিয়ে যান সনাতন ধর্ম সবার সেরা মানবতার ধর্ম
হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে🌺🌺🌺🌺👏👏👏👏
আচ্ছা এই মন্ত্র টা কোথায় লেখা আছে কোন খেতাব লেখা আছে দয়া করে জানাবেন।।।
@@md.mostakimulhaque6518 vedas er sese likha ache ei montro amader ses mohapurus diecen.....
Jay Radhe krishna babajee apnar kathay dam ache Bharat jharkhand theke
Khub sundar ammrito katha anek anek dhanyobad
❤HARE KISHNA JOY SRI RADHE RADHE. HARI BOL.❤❤❤❤❤❤.EXCELLENT DADA .DANDABOT PRONAM.
নমস্কার ধন্যবাদ আপনাকে
অসাধারণ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ রাধে রাধে রাধে
Hare Krishna
রাধে রাধে।
পৃথিবীতে সনাতন ধর্মই শ্রেষ্ঠ।
হরে কৃষ্ণ ❤❤❤❤🙏🙏🙏🙏
Hare Krishna hare Ram Ram
হরে কৃষ্ণ বাবাজি আফনে সইতো কথা বলতে কোন বাধা নেই। বাবাজি আফনে এই ভাবে না বললে তো সনাতন ধর্ম বাচানো যাবে না। তাই এবাবে সাস্থ কথা বললে মনে হয়। অঙ্গিয়ান মানুষ যদি বাবাজির কীর্তন দেখতে পারে। তাহলে আসা করি সেই বিয়ক্তি গিয়ান ফিরে পেতে পারে। আমি কালায়ন থেকে বলসি রাধে রাধে বাবাজি 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
খুব ভালো লাগলো আপনার কথা গুলো শুনে 😊😊🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤
😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
Jai Radha Krishna 🙏 Jai Radha Krishna 🙏 Jai Radha Krishna 🙏 😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅😅❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Hare krishna hare rama ❤
জয় শ্রী রাধে রাধে মহারাজ আপনার শ্রী চরণে আমার ডনডবত প্রনাম নেবেন ।
গুরুজী সঠিক কথা বলেছেন।
Radhe radhe 🙏🥰
Hore krishna
এ রকম বক্তব্য শুনলে একটু ভালো লাগে বাঘের মতো কথা, 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩💪💪
Hare krisno 🙏🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ সিলেট থেকে দেখছি খুব ভাল লেগেছে এই পাঠ
Harekrishna maharaj
রাধে রাধে 🙏🙏
Radhe radhe
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare Hare Hare Ram Hare Ram Ram Ram Hare Hare
Hore krishno
Hare krishna hare krishna Krishna Krishna hare hare. Joy hok apnar
জয়নিতাই
Hare Krishna 🙏
কীর্তনের সম্পূর্ণ ভিডিও দেখতে চাই।
Harekrishna maharaj,shariat,pur
আমি সিলেট থেক,,হরে কৃষ্ণ,🙏🙏,,
হরে কৃষ্ণ
জয় হোক সনাতন জয় হোক আপনার
হরে কষ্ণ বাবাজী
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
হরে কৃষ্ণ প্রভু 🙏🙏🙏
হরি বোল রাধে রাধে।।
ভগবান ১জন শ্রীকৃষ্ণ 🙏🙏
হরে কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏
Guruji Pronam
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
Hare Krishna Radhe radhe
হরে কৃষ্ণ আমি বাংলাদেশের থেকে বলছি আমি আপনার সব ভিডিও দেখি
Aponar. Katha. Guli. Jato. E. Suni. Tata. Bar. Sunty. Essya. Hoy. Aponakey. Sato. Kuty. Pronam. Janai. W. B. Kolkata
hare Krishna
Baba apnake gurudeb meneci
HARA KRISNA
Hare Krishna 💞 baba
Radha. Radha
ভালোতো সবাইকে লাগবে,সঠিক কথা বলছেন যে,আমি বগুড়া গাবতলি থানা সোনারায় ইউনিয়ন জামির বাড়িয়া গ্রাম থেকে
New delhi theke dekhchi. Khub valo lagche. Pronam niben amar.
Hare krishna ❤❤❤❤❤❤
Gj😅
Darun Prabhu 🙏 dandobat pranam neben . Apni kothay thaken samne theke dekhar khub eccha . Radhe Radhe Harekrishna 🙏
Joyguru maharajer
Hare Krishna Joy shree ram
Hare krishna🙏🚩
❤❤❤❤
আমি কোলকাতা থেকে দেখছি । খুব সুন্দর আলোচনা । হরেকৃষ্ণ ।❤😂😂🌹🌹🌷🌷🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🌷🌹🌹🌹🌞🌄👃👃👃🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
ন্তন
বাল কুরআনের কী মহিমা । উপর দিকে পেছন তুলে আল্লাহ দেখে 😂
Hare krishna❤️❤️❤️🙏🙏🙏
হরে কৃষ্ণ হরি বোল
Radha Radha
Joy Sri ram
Hare krishna 💗🙏🌷💗💗💗💗💗❤❤💓💓💓🙏
Hare Krishna 💙🙏
Hare Krishna.......apni onk cute 💙💜
এই পৃথিবীতে মানুষ নিজেকে বড় মনে করতে করতে এমন অবস্থা হয় সে নিজেকে প্রভু দাবি করে বসে থাকে। আবার কখনো নিচে নামতে নামতে এত নিচে নামে গাছ, পাথর,শিয়াল, সাপ এবং বাঘ এগুলির সামনে মাথা নত করে দেয়।এখন মানুষের আসল পজিশনটা কোথায়???আল্লাহর প্রতি ঈমান মানুষকে আসল পজিশনটা দেয়।ঈমানের প্রথম উপকারিতা হলো তার মানুষের মধ্যে আত্মমর্যাদার উন্মেষ ঘটায়।তার মধ্যে ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করে।সে অন্যের নিকট হাত পাততো,গাছের সামনে মাথা নত করত,সাপকে ভয় পেত এবং সাপকে পূজা করত।কিন্তু যখন সে ঈমান আনে মহান আল্লাহর প্রতি এবং মুখে উচ্চারণ করে -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ বা প্রভু নেই এবং হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসুল।এটা যখন পড়ে তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে আমি যাদের সামনে মাথা নত করি,আনুগত্য করি সে তো আরেকজনের গোলাম।মহান আল্লাহ বলেন -মানুষগুলি যার সামনে মাথা নত করে,যাদেরকে প্রভু বলে, দেবতা বলে, উচ্চ শক্তিসম্পন্ন মনে করে যাদের পেছনে ঘুরে যাদের কাছে হাত পাতে তারাই তো আবার আল্লাহর কাছে যাওয়ার জন্য উচিলা তালাশ করে।সুতরাং তখন তার ভুল ভেঙে যায়।সে তখন বুঝতে পারে একমাত্র এমন শক্তি আছে শুধুমাত্র তার কাছেই মাথা নত করতে হয়। আর কারও কাছে না।মহান আল্লাহ আরো বলেন -আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তোমরা যাকে অনুসরণ কর,যাকে ডাক নিজের উদ্দেশ্য পূরণ করার জন্য ওরা ও তোমার মতো আমার গোলাম।তুমি সূর্যের পূজা কর সূর্য তো আমার গোলাম, তুমি চাঁদের পূজা কর চাঁদ তো আমার গোলাম, তুমি তো গরুর পূজা কর গরু তো আমার সৃষ্টি, তুমি তো মাটি দিয়ে, কাঠ দিয়ে,পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি কর এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলি তো আমার বানানো।এগুলি তো আমার গোলাম। তুমি এগুলির সামনে মাথা নত কর এগুলো তো তোমার কোনো উপকার করতে পারবে না।এগুলো নিজেরও কোনো উপকার করতে পারে না তোমারও কোনো উপকার করতে পারবে না।রাসুল (সাঃ) এর কাছে একবার একজন মুশরিক এসেছিলেন একটা ভাঙ্গা মূর্তি নিয়ে।রাসুল (সাঃ) বললেন -তোমার মূর্তি ভাঙ্গা কেন???লোকটি বললেন -হুজুর এটা হচ্ছে আমার খোদা।এইটারে নিয়ে আমি সবসময় থাকি যাতে সবরকমের বিপদ থেকে বাঁচতে পারি।পথিমধ্যে আমার পেশাব পায়খানার হাজত হল। এই মূর্তিকে আমি রাস্তায় দাঁড় করিয়ে চলে গেলাম।পেশাব পায়খানার কাজ শেষ করে এসে দেখি যারে আমি খোদা বলি, আমারে যে বিপদ থেকে বাঁচাবে তার মাথা থেকে পাঁ পর্যন্ত একদম ভিজা।ভাবলাম এটা যে নিশ্চয় বরকতের পানি ছাড়া আর কি হতে পারে।এটাকে বরকতের পানি মনে করে আমি যখন ছাঁটা শুরু করলাম।ছাঁটতে গিয়ে দেখি কেমন টক টক লাগে।আরেকটা উদ্ভট দুর্গন্ধ, এসিডের মতো ঝাঁঝালো গন্ধ।তখন চিন্তা করলাম পানিটা যদি আসলেই বরকতের পানি হয় তাহলে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয়। পরে এদিক ওদিক থাকিয়ে দেখি দূরে একটা কুকুর দাঁড়িয়ে আছে আর নিচ দিয়ে পানি টপকাচ্ছে। তখন বুঝতে পারলাম এটা কোন বরকতের পানি।হুজুর, তখন মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছিল আর মূর্তিটাকে ঠেং চাই ধরে একটা আছাড় দিলাম কুত্তার পেশাব থেকে তুই নিজেকে নিজে বাঁচাতে পারিস না আমাকে কি বাঁচাবি???এটা শুনে রাসুল (সাঃ) হেঁসে দিলেন।হুজুর বললো-আমার কাছে কেন এসেছ তো এই ভাঙ্গা খোদারে নিয়ে??? লোকটি বলল -হুজুর আমি সত্যের সন্ধানে এসেছি।রাসুল (সাঃ) বললেন -তাহলে আমার সাথে পড়, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। এ জন্য ঈমান যখন আনে, ঈমানের সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়।তখন বুঝতে পারে এ সবকিছুর ক্ষমতা একমাত্র মহান আল্লাহর।
না হব হিন্দু , না হব মুসলমান , না খৃষ্টান না বৌদ্ধ , হতে চাই শুধু মানুষ । এই মন্ত্র নিয়ে এগুলেই হবে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা । আশাকরি বোধোদয় হবে একদিন ।
একজন শুদ্ধ সনাতনী কে কখনো মানুষের মাথয়া আঘাত করতে দেখেছে? কাউকে নিন্দা করতে দেকেছেন? ধর্মীয় গ্রন্থে কোথাও দেখেছেন উগ্র হতে বলে? সনাতন ধর্ম সবসময় বলে মানবতা কে নিয়ে চলতে, ভালোমানুষ হতে।
Joy ram Joy godindo
Hare Krishna' 🙏
জয় বাবা লোকনাথ - জয় বাবা লোকনাথ এর জয়
সনাতন একমাত্র সত্য
হরে হরে। দাদা ঠিক বলছে
জয় রাধে রাধে