samiran, আপনি কি আবোলতাবোল বলছেন? এই গ্রুপ ( কোরান মানি, হাদীস মানি না) একটি ইমান - বিধবংশী ফেতনা। এদের লক্ষ্য - পাক -ভারত, আফ্রিকা র সহজ, সরল, কম লেখা-পড়া জানা, আরবী না জানা মুসলিম। আরব দেশে এরা কোন শব্দ, কথা বলতেই পারবে না। এরা কোরানেও বিশ্বাস করে না। কিনতু, কোরান use করে মুসলিমদের ধোকা দিচছে। কোরানই বলছে - হাদীস মানতে হবে - - কোরান ৪:৬৫। Certainly, আপনিও কোরানের ধার ধারেন না, বুঝাই যায়।
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
সাগর ভাই কে কি বলে ধন্যবাদ জানাবো সে ভাষা আমার জানা নাই। তার কারণ আপনার এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের ইসলামের অনেক উপকার হচ্ছে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন আমিন আমিন।
*আমি দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের ভাগ্য আকাশে,, উত্তর গগনে কালো মেঘ জমা হয়েছে। ঝড়ের পূর্বাভাস লক্ষ করেছি। যদি মোকাবেলা করতে না পারেন সক্ষম ভাবে।* *এমন ঘন কাল, অমাবস্যা রাত আসতে পারে।যা কখনো শোভা সাদেক হওয়া সম্ভব নয়।* *কোরআনের পাখির সেই কথা গুলো যেন,, আজ হাতে নাতে প্রমাণ ।* *জ্ঞানী লোকের কথা। জ্ঞানী লোকেরাই বুঝতে পারে।তবে সময় পেরিয়ে গেলে নয়।*
Allah hocche raabbul allamin sarajahaner protipalok .abar pita mata kao ran bola hoache raaber hum huma kams raabe r yane sagira..ata tahole sirk Hobe bolen montree saheb
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
কোরানে ৮১ জায়গায় সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে আর ১ জায়গায় সালাত পড়ার কথা বলেছে৷ এখন হাদিসের(রাসূল সা:) এর অনুসরন না করে কি করে সালাত কায়েম করবেন? কোরানে তো বলা হয়েছে রাসূল সা: এর অনুসরন করতে বলেছেন? হাদিস না জেনে কিভাবে রাসূল সা: এর অনুসরন করবেন.?
এমপি সাহেব সঠিক বলেন নি, পুরো বিভ্রান্তমূলক যুক্তি দিয়েছেন। হাদীস না মানা মানে কোরানকেই না মানা। কোরানই বলছে - হাদীস মানতে হবে, না হলে ইমানদার ( মুমিন) হওয়া যাবে না। কোরান ৪:৬৫- ( নেসা) - সংক্ষেপে- তোমরা কিছুতেই ইমানদার হতে পারবে না,যতক্ষন না, যাবতীয় বিরোধক বিষয়, মত পার্থক্য , বিতর্কিত বিষয়ে - তোমার রায়, মত, আদেশ, নিষেধ, ফয়সালা, উপদেশ, ( এগুলোই হাদীসে লিপিবদ্ধ, সংরক্ষিত) মন থেকে বিনাবাক্যে মেনে না নেবে। সুতরাং, হাদীস না মানা মানে, কোরানের আয়াত ৪:৬৫ কে না মানা, বিরুদ্ধতা করা। আর কোরানের কোন আয়াত না মানলে, সে মুসলিম নয়, খারীজ হয়ে যাবে। ধোকাবাজীর কোন দরকার নেই, এখন,মুসলমানরাও কোরান পড়ে, হাদীস পড়ে, বই পড়ে, আলেমদের বক্তৃতা শোনে।
এই কোরানের আয়াত ৪:৬৫, এমপি সাহেব এবং তথাকথিত হাদীস বিরুদ্ধতাকারীদের যুক্তি চুরমার করে দেয়। তাফছির পড়ুন, এই আয়াতের - হাদীস না,মানলে কেউ মুসলমানই হতে পারবে না। রসুলের ফয়সালা কোথায় আছে? হাদীসে। সুতরাং, হাদীস না মানলে, কোরানকেই না মানা হয়। এবং ইসলাম থেকে খারীজ হয়ে যায়। এটা কোরানেরই ঘোষনা - কোরান ৪:৬৫।
আহলে কুরআনের ফেতনা কিন্তু দুনিয়াতে ফেতনার অভাব নেই। মানুষের ঈমান-আমল নষ্ট করার জন্য কত ধরনের কত কথা! আহলে কুরআনরা বলে, ‘আমরা শুধু কুরআন মানি। আমাদের কিছু বলতে হলে সরাসরি কুরআন থেকে দেখাতে হবে। কুরআনের বাইরে বা কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা করে কিছু বললে আমরা তা মানি না।’ অর্থাৎ কুরআনের ব্যাখ্যায় রাসূলের হাদীস বা সাহাবায়ে কেরামের বাণী পেশ করলে তারা তা মানতে রাজি নয়। তার মানে, যাঁর উপর কুরআন নাযিল হয়েছে এবং তাঁর থেকে যাঁরা কুরআন শিখেছেন তাঁরা কী বুঝেছেন সেটা নয়; আমরা বা আমি যেটা বুঝেছি সেটাই আসল বুঝ- নাউযুবিল্লাহ! বলুন, এটা কি কুরআন মানা? কখনো নয়। লক্ষ করুন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে কুরআন তিলাওয়াত করেছেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে শিখিয়েছেন। আমাদেরকে ঠিক সেভাবেই তিলাওয়াত করতে হবে। আমরা যদি নিজেদের ইচ্ছেমতো তিলাওয়াত করি, শব্দ পরিবর্তন করি, হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটাই বা বিন্যাস পরিবর্তন করে ফেলি তাহলে কি বৈধ হবে? কখনো নয়। বরং তা হবে কুরআনের চরম বিকৃতি ও অবমাননা। একইভাবে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে কুরআন শিক্ষা দিয়েছেন। কোন্ আয়াতের কী মর্ম, কোন্ আয়াতে কী বিধান এবং সেই বিধান পালনের কী নিয়ম- সবকিছু তিনি সাহাবায়ে কেরামকে শিখিয়েছেন। এটা তাঁর দায়িত্ব। তিনি সে দায়িত্ব যথাযথ পালন করেছেন। আমাদের কর্তব্য, রাসূলের শিক্ষাকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করা এবং তার আলোকে কুরআন বোঝার চেষ্টা করা। কিন্তু কেউ যদি নিজের মতো করে কুরআন বুঝতে যায় এবং রাসূলের শিক্ষার প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে তাহলে তার কুরআনও মানা হবে না, রাসূলও মানা হবে না। আর রাসূল ও কুরআন না মানা হলে তার ঈমানের কী হবে? আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সবধরনের বক্রতা থেকে হেফাযত করুন- আমীন।
সাগর ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাগর ভাই আপনার চ্যানেল ফেস দ্যা পিপল অত্যান্ত জনপ্রিয় তাই আপনি সর্বদা চেষ্টা করবেন সকল মতবেদ বা মতাদর্শ ভুলে আমরা মুসলিমরা যেন একটা প্লাটফর্মে আসতে পারি এবং একটি সুন্দর জাতি গঠন করতে পারি,একটি সুন্দর দেশ গড়তে পারি এবং বিশ্ব শান্তিতে ভুমিকা রাখতে পারি তার আপনি এই রকম আলেমদের কে নিয়ে বেশি বেশি অনুষ্ঠান করবেন আশা করি একটি ভালো ফলাফল আমরা পাব ইনশাআল্লাহ
সুবহানাল্লাহ! হুজুর বাশার আপনার এত সুন্দর আলোচনা শুনে চোখ ভিজে গেল। এত জ্ঞানগর্ভ বিষয়গুলো অত্যন্ত বিশদ ভাবে তুলে ধরেছেন। আল্লাহ হুজুর এর ধারাগুলো বুঝার ও জীবনে প্রয়োগ করার তৌফিক দিন যার মাধ্যমে কোরআন হাদীসের মতপার্থক্য দূর হয় ইসলামের কল্যাণে।
@ABU HURAYARA চ্যালেঞ্জ দিলাম আপনি একটা হাদিস বানিয়ে দেখান।সাথে সাথে ধরা পড়ে যাবে।খ্রিস্টানরা যেমন কুরআনের সূরার সাথে মিলিয়ে সূরা বানিয়েছে এটা যেমন ধরে ফেলবে ঠিক তেমনি হাদিস বানালেও মানুষ ধরে ফেলবে। সবটাই আল্লাহ হেফাজত করবে।
মাশা আল্লাহ। আপনি বিশদভাবে কোরান স্টাডি করেছেন। অবশ্যই কোরান আল্লাহর বানি, মানুষের জন্য সম্পুর্ন জীবন বিধান, কাফেরদের জন্য ভয় প্রদ্র্শক ও মুমিনদের জন্য রহমত স্বরুপ, যাতে কোন ভুল নেই। এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই
রাসূল সা. ১০০% কোরআন মেনেছেন। কিভাবে মেনেছেন কিভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, তা কথিত আহলে কোরআন নামক দলের লোকেরা তা মানতে অস্বীকার করে পরোক্ষভাবে কোরআন মানতেই অস্বীকার করছে
ড,আবুল কালাম আজাদ বাশার আমার একজন প্রিয় শায়খ। তাঁর বক্তব্য সব সময় মনোযোগ সহকারে শুনি। তবে হাদীসের ব্যপারে আমার মতামত হলো সহীহ বোখারী বা সহীহ মুসলিম যাহাই হৌক আলকুরানের সাথে সাংঘর্ষিক কোন হাদীস মানতে আমরা ভাধ্য নই।
মাশাআল্লাহ, সাগর ভাই এমন অনুষ্ঠান করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের দেশের জেনারেল শিক্ষিত লোকেরা কোরআন ও হাদিসের নিজের মত ব্যাখ্যা করে। যাতে দুনিয়াবি লাভবান হওয়া যায়। তাদের জন্য আফসোস।
কোরানে ৮১ জায়গায় সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে আর ১ জায়গায় সালাত পড়ার কথা বলেছে৷ এখন হাদিসের(রাসূল সা:) এর অনুসরন না করে কি করে সালাত কায়েম করবেন? কোরানে তো বলা হয়েছে রাসূল সা: এর অনুসরন করতে বলেছেন? হাদিস না জেনে কিভাবে রাসূল সা: এর অনুসরন করবেন.?
@@md.shakhawathossain1875 ভাই, বিষয়টা অদ্ভুত না! আপনি নিজেই বলছেন উনি লাখ লাখ হাদীস জানেন। আপনার কি মনে হয় যে ব্যক্তি লাখ লাখ হাদীস জানে অথচ আল্লাহর কিতাব জানবে না!! এইটা কি করে হয?? আর আপনি ধরে নিলাম দশ বছর ধরে কোরআন নিজে নিজে শিখছেন। যদি আপনি দশবছর পড়ে কুরআনের পন্ডিত হয়ে যান তাহলে আবুল কালাম সাহেবের সারা জিন্দেগী ই কুরআনে গোজার করে দিয়েছে।
সাহেব ইসলামে কম জানা কোনো সমস্যা না, রাসুল এর হাদিস না মানা মানি সে লোকের ইমান নাই, তার আর কোরআন জেনেও সে মুসলিম ই না 🙏কোরআন এর কাছে নবিকে নাজিল করে নাই,🙏নবির কাছে কোরআন নাজিল করেছেন🙏🥀সহি হাদিস মানতেই হবে🙏🥀👍জাল হাদিস মানি না🙏💚
মিলন সাহেবের মতো মানুষেরা যে কুরআনকে মানতে ১০০% রাজী এটাই বড়ো বিষয়। মিস গাইডেড ও গভীর জানা না থাকায় তার মনে এসব বিষয় এসেছে।আমরা তাঁকে সন্মান জানাই তিনি জানতে চেয়েছেন।আশা করি উনার ভুল ধারণাগুলো পরিবর্তন হবে।আমাদের নেগেটিভ মন্তব্য করা উচিৎ নয়।
আপনি কি ততার সাথে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত ? আমার তো মনে হচ্ছে তিনি কোনো ইসলাম বিরোধী চক্রান্তকারীদের খপ্পরে পরেছেন । একটা চক্রান্তকারীরা কুরআনের আয়াতের মাঝে বাইবেলের লাইন দিয়ে মানুষকে খ্রিস্টান বানায় । এখন আরেক চক্র মনে হচ্ছে হাদিস বাদ দিয়ে নিজের মতো আরেকটা ইসলাম বানানোর পায়তারা করছে ।
আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপকার দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার না করে থাকেনি।17) সূরা বনী ইসরাঈল:89 যেসব লোক তাঁর উপর ঈমান এনেছে, তাঁর সাহচর্য অবলম্বন করেছে, তাঁকে সাহায্য করেছে এবং সে নূরের অনুসরণ করেছে যা তার সাথে অবতীর্ণ করা হয়েছে, শুধুমাত্র তারাই নিজেদের উদ্দেশ্য সফলতা অর্জন করতে পেরেছে।7)সূরা আল আ’রাফ:157 আল্লাহই সত্যসহ কিতাব ও ইনসাফের মানদন্ড নাযিল করেছেন।42) সূরা আশ-শুরা:17 এই কোরআন এমন পথ প্রদর্শন করে, যা সর্বাধিক সরল এবং সৎকর্ম পরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্যে মহা পুরস্কার রয়েছে।17) সূরা বনী ইসরাঈল:9 যে আমার শাস্তিকে ভয় করে, তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দান করুন।50) সূরা ক্বাফ :45 এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, 2) সূরা আল বাক্বারাহ:2 এতে মিথ্যার প্রভাব নেই, সামনের দিক থেকেও নেই এবং পেছন দিক থেকেও নেই। এটা প্রজ্ঞাময়, প্রশংসিত আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। 41) সূরা হা-মীম সেজদাহ: 42
মাওলানা সাহেব যেভাবে কোরআনের আয়াতের নাম্বার ধরে ধরে রেফারেন্স দিয়ে কথা বললেন সত্যিই অসাধারণ আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিক কোরআনের ব্যাখ্যায় তো সহি হাদিস এ ব্যাপারে সন্দেহ থাকার কোন অবকাশ নেই
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
Molla Basar does not understand Quran .He has given wrong explanation of Quran .These mollas are misguiding the common people to do their bussiness. They are all mushriks. Nisa 36 jasia 6 lokman 6.@@3k-info
100%শয়তানি । এবং জালিয়াতি। কারণ , 25 নং সূরা ফুরকনের 33 নং আয়াতে বলা হয়েছে ঃ আর তারা তোমার কাছে যে কোন সমস্যা নিয়ে আসুক না কেন ,আমি তার সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা নিয়ে আসি। এখানে আল্লাহ নিজেই মুফাস্সির । আল্লাহ পরিস্কার করে উল্লেখ করেছেন। আর এই চোরেরা এক এক জন মুফাস্সির হয়ে বসে আছে।
@Nargish Alam কুরআন এবং সহী হাদিস দুটোই ওহী, মহান আল্লাহ দুটোকেই হেফাজত করেছেন তার কিছু নির্বাচিত বান্দাদের মাধ্যমে। ইসলামে কোরান সংরক্ষণের চাইতেও হাদীস সংরক্ষণের বিষয়টি অতি চমৎকার গৌরবের। মহান আল্লাহ বুখারী মুসলিম তিরমিজি নাসায়ীদের মত বহু বুজুর্গ ব্যক্তি সৃষ্টি করেছেন সহি হাদিসকে সংরক্ষণ করার জন্য। আমি বিশ্বাস করি মহান আল্লাহ কোরআনের মত হাদিসকেও রাসুলের জীবদ্দশায় লিপিবদ্ধ করিয়ে রাখতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেননি আমাদেরকে পরীক্ষায় বা ফেৎনায় ফেলানোর জন্য। মূলত দুনিয়াটা হচ্ছে ফেতনা বা পরীক্ষার জায়গা। মহান আল্লাহ হয়তো দেখতে চান হাদিস জাল হয়েছে এ অজুহাতে কে কে রাসুলের সহি হাদিস না মেনে স্পষ্ট ফেৎনায় পতিত হতে চায়। সহি হাদিস না মানার ফেতনায় যারা পতিত হবে তারা মূলত কুরআনের কিছু আয়াত মানলেও কিছু আয়াত মানল না। কেউ কাফের হওয়ার জন্য একটি আয়াত না মানাইত যথেষ্ট অথচ হাদিস মানতে হবে এ মর্মে অসংখ্য আয়াত রয়েছে। وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا “রাসূল তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমরা গ্রহণ কর, আর তিনি যা নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাক। (সূরা হাশর: ৭) সহীহ হাদিস যদি না মানেন তাহলে রাসুলের (সাঃ) আদেশ নিষেধ কোথায় পাবেন?পবিত্র কোরআনে তো রাসুলের আদেশ নিষেধ নেই, রয়েছে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ। এই রাসূল আমাদেরকে যেমন কুরআন দিয়েছেন, সেই রাসুলই আমাদেরকে সহী হাদিস দিয়েছেন। যাতে উম্মত কুরআনকে আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় নিজেদের বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারে। কোরআন এবং সহি হাদিসের মধ্যে পার্থক্য হল কোরআন ভাষাসহ নাযিল হয়েছে আর হাদিস নাযিল হয়েছে ভাব আকারে যা নবী (সাঃ) তাঁর নিজ মাতৃভাষায় প্রকাশ করেছেন তাও আল্লাহর নির্দেশ মোতাকেব । ঐ শিক্ষার অপর নাম হচ্ছে বিদগ্ধ বিদ্বানদের ভাষায় হাদীছ। কুরআনে যে আদেশ নিষেধ করা হয়েছে, তার মূলনীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাসূলও কিছু বিষয়ে আদেশ নিষেধ করেছেন যা মূলত কোরানেরই ব্যাখ্যা বা সহি হাদিস। মহান আল্লাহ যা কিছু করার আদেশ ও বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তা যেমন মানতে হবে অনুরূপ রাসূলের আদেশ-নিষেধও মানতে হবে। রাসুল বা রাসুলের হাদিস মানতে হবে বলেই মহান আল্লাহ্ আলাদাভাবে তাঁর(সাঃ) কথা উল্লেখ করেছেন। কুরআনে যা আছে তোমরা তা মেনে নাও, যা নিষেধ করা হয়েছে তা থেকে দূরে থাক। অথচ কুরআনকে মেনে নেয়ার ব্যাপারে আল্লাহ্ বহু জায়গায় নির্দেশ দিয়েছেন। এ স্থানে বিশেষ ভাবে রাসূলের আদেশ প্রদান এবং নিষেধের কথা উল্লেখ করায় বুঝা যায় তিনিও আদেশ এবং নিষেধ করার অধিকারী।
আমরা জয়ের আশা না করে সঠিক ভাবে ইসলাম কে তুলে ধরব এবং সেটাকেই প্রাধান্য দেব।সাগর ভাই কে ধন্যবাদ। মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি সকল মুসলিম কে হেদায়েত করুন এবং সহি বুজদান করুন। আমিন
সাগর ভাই প্রশ্ন করতে ১ মিনিটও লাগে না কিন্তু উত্তর দিতে সময় বেশি লাগে। তাই আলেমদের উত্তর পরিপূর্ণভাবে দিতে আরও বেশি সময় দেয়া উচিত। সব উত্তর দিতে না পারলে মানুষ বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ থাকে।
আল্লাহর কোর-আন অবশ্যই স্পষ্ট,, কিন্তু এর ব্যাখ্যা, এর সঠিক সমাধান খুজে পেতে হলে হাদিস খুজে বের করে নিতে হয়। পৃথিবীর কোনো মানুষ এই হাদিস ছাড়া কোর-আনের সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না। কিছু সহজ বিষয় ব্যতীত।
এই রকম টক শো আরো চাই, যেমন রেজাউল করীম আবরার সাহেব, মিজানুর রহমান আজহারি, আব্বাসি সাহেবের মতো আরো অনেক আলেমগন আছেন তাদেরকে সাথে নিয়ে যারা হাদিস মানেনা, তাদের সাথে এই রকম অনুষ্ঠান আরো চাই
আহসানুল হাদীস তথা কুরআনকে শীর্কি লাহওয়াল হাদীস দিয়ে নয় কুরআনের ব্যাখ্যায় কুরআন মোতাবেকই বুঝতে হবে! আর রাসুলের নিজস্ব হাদীস ও সুন্নাত বলে কুরআনে কিছু নাই! আল্লাহ্ কুরআনকে আহসানুল হাদীস বলেছেন আর সুন্নাহ'র মূল সুন্নাত'আল্লাহ/আল্লাহর বিধান! যারাই ঈমানের দাবী/ঘোষনা করবেন তাদের সকলের উচিত কুরআন শিখে মাতৃভাষায় সঠিক অনুবাদ পড়া জানা বুঝা ও মানতে সচেষ্ট হওয়া!
এম,পি সাহেবের কনফিউশান আছে এটা বুজেছি, তবে উনি সঠিক লাইনে আছেন, মানুষের সবকথা কুরআন দিয়ে শুরু করে ব্যাখ্যা স্বরূপ হাদিসের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য ,মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা অনেক কিছু ক্লিয়ার হবে অনেকের কাছে, ধন্যবাদ সবাইকে।
আহসানুল হাদীস তথা কুরআনকে শীর্কি লাহওয়াল হাদীস দিয়ে নয় কুরআনের ব্যাখ্যায় কুরআন মোতাবেকই বুঝতে হবে! আর রাসুলের নিজস্ব হাদীস ও সুন্নাত বলে কুরআনে কিছু নাই! আল্লাহ্ কুরআনকে আহসানুল হাদীস বলেছেন আর সুন্নাহ'র মূল সুন্নাত'আল্লাহ/আল্লাহর বিধান! যারাই ঈমানের দাবী/ঘোষনা করবেন তাদের সকলের উচিত কুরআন শিখে মাতৃভাষায় সঠিক অনুবাদ পড়া জানা বুঝা ও মানতে সচেষ্ট হওয়া!
কোরানের সিদ্ধানের প্রতি আনুগত্য রেখে মন্ত্রী সাহেবের মুল্যবান বক্তব্যকে সাধুবাদ জানাই।
samiran,
আপনি কি আবোলতাবোল বলছেন? এই গ্রুপ ( কোরান মানি, হাদীস মানি না) একটি ইমান - বিধবংশী ফেতনা। এদের লক্ষ্য - পাক -ভারত, আফ্রিকা র সহজ, সরল, কম লেখা-পড়া জানা, আরবী না জানা মুসলিম। আরব দেশে এরা কোন শব্দ, কথা বলতেই পারবে না।
এরা কোরানেও বিশ্বাস করে না। কিনতু, কোরান use করে মুসলিমদের ধোকা দিচছে।
কোরানই বলছে - হাদীস মানতে হবে - - কোরান ৪:৬৫।
Certainly, আপনিও কোরানের ধার ধারেন না, বুঝাই যায়।
মন্ত্রী মহোদয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ কুরআনকে এতো চমৎকার উপস্থাপন করার জন্যে।
মন্তি কি একটা উওর দিতে পারছে ।আবার তাকে ধন্যবাদ মন্তি এক জাহিল যারা ধন্যবাদ দেয় তারা ও জাহিল।
❤❤❤ মুন্ত্রী সাহেব অনেক সুন্দর ব্যলেছেন ❤❤❤
কি উত্তর দিতে পারে নাই?@@MujibAhmed-zj2kt
আমার সবচেয়ে প্রিয় হুজুর ডঃ আবুল কালাম আজাদ বাসার।
হুজুরের ওয়াজ আমি নিয়মিত শুনি।
আমার ও প্রিয় শায়েখ
জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাই আমার আল্লাহ আপনাকে দুনিয়াতে ও আখেরাতে সম্মানিত করুন আমিন।।।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় শাইখ ডক্টর মুফতি আবুল কালাম আজাদ বাশার এইর প্রতি
হযরত যোকতিক ও গঠনমূলক আলোচনার অসংখ্য ধন্যবাদ সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুকরিয়া, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আকবার।
আমার প্রিয়ো, শায়েখ ডক্টর আবুল কালাম আজাদ (বাশার)
আমি হুজুরের থেকে অনেক কিছু শিখেছি।
এখনো শিক্ষা পাচ্ছি।
জি
Iikkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkk
ম ওলানা সাহেব রা নিজেরা হাদীস মানে না । একজন জাল বলে অন্যজন সঠিক বলে ।
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
প্রচলিত মোল্লারা ধর্ম অন্ধ এবং তাদের অনুসারীরাও।
আলহামদুলিল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা।।
এত সুন্দর আলোচনা। হুজুর অনেক ধৈর্য্যশীল
একেই বলে জামায়াতে ইসলাম বাংলাদেশ।
সত্যিই অনেক ধৈর্যশীল হুজুর
যারা বলে কুরআন মানতে হবে হাদাীস মানা যাবে না তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিলেন।
th-cam.com/video/EOgVhNv5w9U/w-d-xo.html
মাশাআল্লাহ ❤️❤️❤️✅,,
হুজুর অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন ✅👈
ঘন্টার পর ঘন্টা অনেক কস্ট করে শিক্ষনীয় ভিডিও উপদেশ মূলক ভিডিও তৈরি করি ,কিন্তু কেউ দেখে না।
আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি 🤲🤲🤲🤲,,
মাশাআল্লাহ।যোগ্য আলেমেদ্বীন এর উত্তম আলোচনা ( জবাব) । আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা উনাকে সুস্থতা ও নেক হায়াত দান করুক এই দোয়া করি আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার সহ উভয় কে ধন্যবাদ আশা করি মাঝে মধ্যে এই ভাবে আলোচনা হল মানুষ উপক্ষিত হবে ইনশা আল্লাহ
সাগর ভাই কে কি বলে ধন্যবাদ জানাবো সে ভাষা আমার জানা নাই। তার কারণ আপনার এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের ইসলামের অনেক উপকার হচ্ছে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন আমিন আমিন।
হুজুরের আলোচনা গুলো খুবি স্পষ্ট ও দলিল ভিত্তিক। আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক।
আমিন
@@golapmartaja4457 in ttttt TVttgt in
প্রিয় আলেমদের মধ্যে অন্যতম একজন, আবুল কালাম আজাদ
আমি ভারত থেকে বলছি ফিরিয়ে এ ভাই ডাক্তার আব্দুল কালাম আজাদ বাশার এর মোবাইল বা আইএমও নাম্বার দেওয়া যাবে
মাননীয় সাবেক প্রতিমন্ত্রীকে অফুরন্ত ধণ্যবাদ। আমার ধারনা ছিল রাজনীতিবীদরা এতটা বুঝেনা আজ আমার ধারনাটা বদলাইয়া গেল ।
Bujhe tar nijer moto Kore. ...
আপনর মন্টু মন্ট্রি যে, বলল কুরআন ছারা আর অন্য কিছু দরকাার নাই এটা কি ঠিক হলো ভাইজান ????
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ , অসাধারণ চমৎকার সুন্দর আলোচনা । অসংখ্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
মাশা-আল্লাহ ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব চমৎকার বলেছেন। আল্লাহ উনার জ্ঞান এবং সম্মানকে আরো বাড়িয়ে দিক।
Ameen
ধন্যবাদ সবাইকে ,, সুন্দর আলোচনা ,,,
কি সুন্দর শ্রদ্ধেয় হুজুর আবুল বাশারের যুক্তি এবং নিজেই।
*আমি দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের ভাগ্য আকাশে,, উত্তর গগনে কালো মেঘ জমা হয়েছে। ঝড়ের পূর্বাভাস লক্ষ করেছি। যদি মোকাবেলা করতে না পারেন সক্ষম ভাবে।*
*এমন ঘন কাল, অমাবস্যা রাত আসতে পারে।যা কখনো শোভা সাদেক হওয়া সম্ভব নয়।*
*কোরআনের পাখির সেই কথা গুলো যেন,, আজ হাতে নাতে প্রমাণ ।*
*জ্ঞানী লোকের কথা। জ্ঞানী লোকেরাই বুঝতে পারে।তবে সময় পেরিয়ে গেলে নয়।*
Allah hocche raabbul allamin sarajahaner protipalok .abar pita mata kao ran bola hoache raaber hum huma kams raabe r yane sagira..ata tahole sirk Hobe bolen montree saheb
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
মাশাআল্লাহ ড আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব এর উপরে আল্লাহর রহম করুন
বুখারি বিশশাস করা জদি ফরজ হয় কালাম আজাদ কে কাফের মুনাফিক ফাসেক ভাবাও কুরআনের আলোকে ফরজ
সুবহানআল্লাহ!
এমপি সাহেবের প্রথম বয়ান শুনে মন ভরে গেলো।উনি সম্পূর্ণ করে দিয়েছেন।
এরপর কুরআন নিয়ে আর কী যোগ হয় শেখার মতো হবে আশা করি।
আলহামদুলিল্লাহ!
কোরানে ৮১ জায়গায় সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে আর ১ জায়গায় সালাত পড়ার কথা বলেছে৷ এখন হাদিসের(রাসূল সা:) এর অনুসরন না করে কি করে সালাত কায়েম করবেন?
কোরানে তো বলা হয়েছে রাসূল সা: এর অনুসরন করতে বলেছেন? হাদিস না জেনে কিভাবে রাসূল সা: এর অনুসরন করবেন.?
জাহেল,মূর্খ
এমপি সাহেব সঠিক বলেন নি, পুরো
বিভ্রান্তমূলক যুক্তি দিয়েছেন।
হাদীস না মানা মানে কোরানকেই না মানা।
কোরানই বলছে - হাদীস মানতে হবে, না হলে ইমানদার ( মুমিন) হওয়া যাবে না।
কোরান ৪:৬৫- ( নেসা) - সংক্ষেপে-
তোমরা কিছুতেই ইমানদার হতে পারবে না,যতক্ষন না, যাবতীয় বিরোধক বিষয়, মত পার্থক্য , বিতর্কিত বিষয়ে - তোমার রায়, মত, আদেশ, নিষেধ, ফয়সালা, উপদেশ,
( এগুলোই হাদীসে লিপিবদ্ধ, সংরক্ষিত) মন থেকে বিনাবাক্যে
মেনে না নেবে।
সুতরাং, হাদীস না মানা মানে, কোরানের আয়াত ৪:৬৫ কে না মানা, বিরুদ্ধতা করা। আর কোরানের কোন আয়াত না মানলে, সে মুসলিম নয়, খারীজ হয়ে যাবে।
ধোকাবাজীর কোন দরকার নেই, এখন,মুসলমানরাও কোরান পড়ে, হাদীস পড়ে, বই পড়ে, আলেমদের বক্তৃতা শোনে।
এই কোরানের আয়াত ৪:৬৫,
এমপি সাহেব এবং তথাকথিত হাদীস বিরুদ্ধতাকারীদের যুক্তি চুরমার করে দেয়।
তাফছির পড়ুন, এই আয়াতের -
হাদীস না,মানলে কেউ মুসলমানই হতে পারবে না। রসুলের ফয়সালা
কোথায় আছে? হাদীসে।
সুতরাং, হাদীস না মানলে, কোরানকেই না মানা হয়। এবং ইসলাম থেকে খারীজ হয়ে যায়।
এটা কোরানেরই ঘোষনা - কোরান ৪:৬৫।
ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার মানেই জ্ঞানের সাগর। আল্লাহ হুজুরকে অনেক জ্ঞান দিয়েছেন। হুজুরকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ,,,
আমারও একজন পছন্দের মানুষ 🤲
হুজুরের কথা ভুল।
যেমন
Eeypkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkkk
A
আলেমদের টকসতে আনার জন্য ধন্যবাদ Face the People কে
হুজুরের যুক্তিপূর্ণ ও সাবলীল আলোচনা এক কথায় অসাধারণ। الهم زد فزد علما و ورعا
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার। আমার একজন প্রিও ব্যাকতিত্য। ওনার আলোচনা সব সময় আমি খুব মনযোগ দিয়ে সুনি। আল্লাহ ওনাকে হায়াতে তাইয়্যেবা দান করুন।
কুরআনুল কারীমকে মহা সত্য হিসেবে মানার তাওফিক আল্লাহ এই জাতিকে দান করুন।
আহলে কুরআনের ফেতনা
কিন্তু দুনিয়াতে ফেতনার অভাব নেই। মানুষের ঈমান-আমল নষ্ট করার জন্য কত ধরনের কত কথা! আহলে কুরআনরা বলে, ‘আমরা শুধু কুরআন মানি। আমাদের কিছু বলতে হলে সরাসরি কুরআন থেকে দেখাতে হবে। কুরআনের বাইরে বা কুরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা করে কিছু বললে আমরা তা মানি না।’ অর্থাৎ কুরআনের ব্যাখ্যায় রাসূলের হাদীস বা সাহাবায়ে কেরামের বাণী পেশ করলে তারা তা মানতে রাজি নয়। তার মানে, যাঁর উপর কুরআন নাযিল হয়েছে এবং তাঁর থেকে যাঁরা কুরআন শিখেছেন তাঁরা কী বুঝেছেন সেটা নয়; আমরা বা আমি যেটা বুঝেছি সেটাই আসল বুঝ- নাউযুবিল্লাহ! বলুন, এটা কি কুরআন মানা? কখনো নয়।
লক্ষ করুন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে কুরআন তিলাওয়াত করেছেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে শিখিয়েছেন। আমাদেরকে ঠিক সেভাবেই তিলাওয়াত করতে হবে। আমরা যদি নিজেদের ইচ্ছেমতো তিলাওয়াত করি, শব্দ পরিবর্তন করি, হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটাই বা বিন্যাস পরিবর্তন করে ফেলি তাহলে কি বৈধ হবে? কখনো নয়। বরং তা হবে কুরআনের চরম বিকৃতি ও অবমাননা।
একইভাবে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে কুরআন শিক্ষা দিয়েছেন। কোন্ আয়াতের কী মর্ম, কোন্ আয়াতে কী বিধান এবং সেই বিধান পালনের কী নিয়ম- সবকিছু তিনি সাহাবায়ে কেরামকে শিখিয়েছেন। এটা তাঁর দায়িত্ব। তিনি সে দায়িত্ব যথাযথ পালন করেছেন। আমাদের কর্তব্য, রাসূলের শিক্ষাকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করা এবং তার আলোকে কুরআন বোঝার চেষ্টা করা। কিন্তু কেউ যদি নিজের মতো করে কুরআন বুঝতে যায় এবং রাসূলের শিক্ষার প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে তাহলে তার কুরআনও মানা হবে না, রাসূলও মানা হবে না। আর রাসূল ও কুরআন না মানা হলে তার ঈমানের কী হবে? আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সবধরনের বক্রতা থেকে হেফাযত করুন- আমীন।
সাগর ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাগর ভাই আপনার চ্যানেল ফেস দ্যা পিপল অত্যান্ত জনপ্রিয় তাই আপনি সর্বদা চেষ্টা করবেন সকল মতবেদ বা মতাদর্শ ভুলে আমরা মুসলিমরা যেন একটা প্লাটফর্মে আসতে পারি এবং একটি সুন্দর জাতি গঠন করতে পারি,একটি সুন্দর দেশ গড়তে পারি এবং বিশ্ব শান্তিতে ভুমিকা রাখতে পারি তার আপনি এই রকম আলেমদের কে নিয়ে বেশি বেশি অনুষ্ঠান করবেন আশা করি একটি ভালো ফলাফল আমরা পাব ইনশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ , কালাম ভাই কে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু শেখতে পারলাম
আমিন
@@zubaerislamic)
@@md.serajulislam3054 thanks
@qawmi sun
ভালোবাসার প্রিয় শায়েখ ড.আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব🌺
জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাই।।।
চমৎকার একটি অনুষ্ঠান। সুন্দর একটি বিষয় উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ সঞ্চালককে
বাশার সাহেবকে কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন
আমার প্রিয় একজন হুজুর ডা: আবুল কালাম আজাদ বাসার ।
আমারও
@@zubaerislamicমানব রচিত হাদীসকে আমরা চিটাগং এর পোয়া দিয়ে পুটকি মারী
যোগ্য আলেমগণই পৃথিবীর শ্রেষ্ট জ্ঞানী۔۔
You are absolutely right
যোগ্য আলেমের মাপকাঠি কি ? যোগ্যতার সনদ কে দেবেন ? আমাদের মতো চদু জনতা ?
@@a.b.malim-urrashidchowdhur5916 tar jonno madrasha ache islamic University ache. Apnar moto vadai egula bujhbe na.
ঠিক বলেছেন।
@@a.b.malim-urrashidchowdhur5916ক্ষমতার অপব্যবহার আর কি?
আলহামদু লিল্লাহ ।সাগর ভাই, আজকের আলোচনাটা সুন্দর হয়েছে। বাশার সাহেবের কথা গুলো বিজ্ঞতাপূর্ন হয়েছে। :::ওয়াস সালাম ।পঃবঃ
আলহামদুলিল্লাহ আমার সৌভাগ্য হয়েছে সরাসরি আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুরের বয়ান শোনার
মাশা আল্লাহ অসাধারণ জবাব দিলেন ডক্টর আবুল কালাম আজাদ বাশার হাফি:
শেষে হলেও সব কিছু বললেন,শুকরিয়া
আল্লাহ্ শায়েখ এর নেক হায়াত দান করুন,,
আমিন,
আমিন
যারা বলে কুরআন মানতে হবে হাদাীস মানা যাবে না তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিলেন।
th-cam.com/video/EOgVhNv5w9U/w-d-xo.html
আমিন
আমীন 🤲
মাশাআল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত কামনা করছি।
না বুঝে চামচামি করেন কেন?
@@md.yasirkamal3548❤❤।😅😅😊
আলহামদুলিল্লাহ এরকম প্রোগ্রাম বেশি বেশি বেশি প্রয়োজন।।
যারা ধম নিয়ে ব্যবসা করে তারা ধমের সত্য বুঝতে পারবেনা
অবশ্যই হাদিস মানতে হবে। তবে সহীহ হাদিস পাওয়া সাধারণ মানুষের কাছে কঠিন। আপনারা সহীহ হাদিস ডেসিমিনিট করা প্রয়োজন। আলহামদুলিল্লাহ। উপকৃত হচ্ছি।
হাদিসের মাধ্যমেই আমাদের মধ্যে দল-উপদল সৃষ্টি হচ্ছে। কাজেই আমাদের প্রথমেই কোরআনকে জানা দরকার ।
আলহামদুলিল্লাহ। মাওলানা আবুল বাসার সাহেব কে জাজাকাল্লাহ খাইরান।
শাইখ আবুল কালাম আজাদ আমার অত্যন্ত একজন প্রিয় আলেম।
জী ভাই
আমার প্রিয় আলেম ডক্টর আবুল কালাম বাশার হুজুর আল্লাহ তাআলা আপনার নেক হায়াত দান করুক
নাজমুল ভাই আপনার বাসা কোথায়
আমিন
সুবহানাল্লাহ! হুজুর বাশার আপনার এত সুন্দর আলোচনা শুনে চোখ ভিজে গেল। এত জ্ঞানগর্ভ বিষয়গুলো অত্যন্ত বিশদ ভাবে তুলে ধরেছেন। আল্লাহ হুজুর এর ধারাগুলো বুঝার ও জীবনে প্রয়োগ করার তৌফিক দিন যার মাধ্যমে কোরআন হাদীসের মতপার্থক্য দূর হয় ইসলামের কল্যাণে।
"যে কুরআনকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করে না সে আমার উম্মত নয়"!
-আল হাদিস।
রাইট
সহ মত। হাদীস যে কেউ বানাতে পারে।
@@mastafakamal7610 apni ekta banai chalate paren kina deken
@ABU HURAYARA চ্যালেঞ্জ দিলাম আপনি একটা হাদিস বানিয়ে দেখান।সাথে সাথে ধরা পড়ে যাবে।খ্রিস্টানরা যেমন কুরআনের সূরার সাথে মিলিয়ে সূরা বানিয়েছে এটা যেমন ধরে ফেলবে ঠিক তেমনি হাদিস বানালেও মানুষ ধরে ফেলবে। সবটাই আল্লাহ হেফাজত করবে।
কে স্বয়ং সম্পূর্ণ মনে করে না?
মাশা আল্লাহ।
আপনি বিশদভাবে কোরান স্টাডি করেছেন।
অবশ্যই কোরান আল্লাহর বানি, মানুষের জন্য সম্পুর্ন জীবন বিধান, কাফেরদের জন্য ভয় প্রদ্র্শক ও মুমিনদের জন্য রহমত স্বরুপ, যাতে কোন ভুল নেই।
এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই
জাল হাদিস,,,, হাদিস নয়,,,,, জাল টাকা,,,, টাকা নয়,,,, জাল ভোট,,,,, ভোট নয়,
হাদীস মানেই জাল
১ টা জাল হাদিসের কথা বলেন? কোন টা জাল হাদিস?
মিজানুর রহমান আজহারীকে নিয়ে একটা প্রোগাম চাই
আসল কথা হলো কুরআন না বুঝে পড়ার জন্যই আমাদের এই অবস্হা। কুরআন আল্লাহ ব্যাখ্যা করে দিয়েছেন।..........রাসুল ১০০% কুরআন অনুসরণ করেছেন।
Ai sagor
কি বুজাতে চাইছেন কে কোরআন বুজে না আবুল কালম আজাদ সাব?
মূর্খ
Moner kotha ❤
রাসূল সা. ১০০% কোরআন মেনেছেন। কিভাবে মেনেছেন কিভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, তা কথিত আহলে কোরআন নামক দলের লোকেরা তা মানতে অস্বীকার করে পরোক্ষভাবে কোরআন মানতেই অস্বীকার করছে
আমাদের সবার উচিৎ কোরআন মেনে চলা সৎ পথে চলা মানুষ এবং প্রকৃতির ক্ষতি না করা তবেই আমরা ভালো মানুষ হয়ে উঠবো।
ড,আবুল কালাম আজাদ বাশার আমার একজন প্রিয় শায়খ। তাঁর বক্তব্য সব সময় মনোযোগ সহকারে শুনি। তবে হাদীসের ব্যপারে আমার মতামত হলো সহীহ বোখারী বা সহীহ মুসলিম যাহাই হৌক আলকুরানের সাথে সাংঘর্ষিক কোন হাদীস মানতে আমরা ভাধ্য নই।
হ্যা ঠিক, কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক হাদিস পরিত্যজ্য
আপনি শায়েখ পূজারি, কোরআন বাংলায় বুজে পরেন,মোল্লা পুজা বাদ দেন।
মাশাআল্লাহ, সাগর ভাই এমন অনুষ্ঠান করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের দেশের জেনারেল শিক্ষিত লোকেরা কোরআন ও হাদিসের নিজের মত ব্যাখ্যা করে। যাতে দুনিয়াবি লাভবান হওয়া যায়। তাদের জন্য আফসোস।
আমার এলকার আমার/আমাদের গর্ব ডাঃ আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব হুজুর,
আপনারা কোথায় থাকেন?
হুজুরের মোবাইল নম্বর টা চাচ্ছি। দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন।
মিলন সাহেব আল্প বিদ্যা নিয়ে মানুষকে বিপথগামী করবেন না।
ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব ধর্য্য
দেখে অবাক হয়ে গেলাম…
জি ভাই
সুরা আনকাবুত আয়াত ৫১ - নিশ্চয়ই বিশ্বাসীদের জন্য কোরআন একমাত্র উপদেশ ও রহমত সরুপ।
কোরানে ৮১ জায়গায় সালাত কায়েমের কথা বলা হয়েছে আর ১ জায়গায় সালাত পড়ার কথা বলেছে৷ এখন হাদিসের(রাসূল সা:) এর অনুসরন না করে কি করে সালাত কায়েম করবেন?
কোরানে তো বলা হয়েছে রাসূল সা: এর অনুসরন করতে বলেছেন? হাদিস না জেনে কিভাবে রাসূল সা: এর অনুসরন করবেন.?
@@lailahaillallah9609 রাসুলের জিবন ব্যবস্থাতো কুরাআনেই আছে!নাকি নাই?
আলহামদুলিল্লাহ ওনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা অনেকেই কুরআন পড়ে দেখি না। তাই যে যা পারছে বুজাইতেছে আমরাও মেনে নিতেছি।
যারা বলে কুরআন মানতে হবে হাদাীস মানা যাবে না তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিলেন।
th-cam.com/video/EOgVhNv5w9U/w-d-xo.html
@@bakibilla8679 jhdjjgdiogdhrodgghkudgdoyhkdu
right
100পারসেন্ট রাইট,রাইট,রাইট। বাশার সাহেব মুহাদ্দিস,লাখ লাখ হাদিস জানেন।কিন্তু কোরান পুরোপুরি জানেননা।প্রমান সুরা আন আম আয়াত 153 ,155.যুখরুফ আয়াত 43.44সহ 24টি আয়াতে আল্লাহ শূধু কোরান অনূসরনের কথা বলেছেন।
@@md.shakhawathossain1875 ভাই, বিষয়টা অদ্ভুত না! আপনি নিজেই বলছেন উনি লাখ লাখ হাদীস জানেন। আপনার কি মনে হয় যে ব্যক্তি লাখ লাখ হাদীস জানে অথচ আল্লাহর কিতাব জানবে না!! এইটা কি করে হয??
আর আপনি ধরে নিলাম দশ বছর ধরে কোরআন নিজে নিজে শিখছেন। যদি আপনি দশবছর পড়ে কুরআনের পন্ডিত হয়ে যান তাহলে আবুল কালাম সাহেবের সারা জিন্দেগী ই কুরআনে গোজার করে দিয়েছে।
ডক্টর আবুল কালাম আজাদ হাফিজাহুল্লাহ, অনেক সুন্দর আলোচনা করার জন্য- জাযাকাল্লাহ খাইরান ।।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা প্রতি রাজনীতিবিদ কোরআন নিয়ে এমন গবেষণা করতো
মাশা আল্লাহ। যাজাকাল্লাহু খাইরান ফিদ্দারাইন। আলহামদুলিল্লাহ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ তুলে ধরার জন্য হজরতকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
মাসআল্লা আলহামদুলিল্লাহ। খুব সুন্দর । হুজুরের জন্য দোয়া রহিলো
বাশার ভাই মাশাআল্লাহ সুন্দর জওয়াব
সালামুন আলাইকুম ।ধন্যবাদ মিলন সাহেব কে উনি একজন সত্যি কারের আলেম।
মিলন সাহেব কোরআন হাদিস বেশি না জানলেও মানুষকে সম্মান প্রদর্শন করতে জানেন আর এটাই ইসলামের শিক্ষা
সম্মান অমুসলিমরাও দিতে যানে।
আহলের দল আপনার কথা বুঝবেনা।
সাহেব ইসলামে কম জানা কোনো সমস্যা না, রাসুল এর হাদিস না মানা মানি সে লোকের ইমান নাই, তার আর কোরআন জেনেও সে মুসলিম ই না 🙏কোরআন এর কাছে নবিকে নাজিল করে নাই,🙏নবির কাছে কোরআন নাজিল করেছেন🙏🥀সহি হাদিস মানতেই হবে🙏🥀👍জাল হাদিস মানি না🙏💚
মিলন সাহেবের মতো মানুষেরা যে কুরআনকে মানতে ১০০% রাজী এটাই বড়ো বিষয়। মিস গাইডেড ও গভীর জানা না থাকায় তার মনে এসব বিষয় এসেছে।আমরা তাঁকে সন্মান জানাই তিনি জানতে চেয়েছেন।আশা করি উনার ভুল ধারণাগুলো পরিবর্তন হবে।আমাদের নেগেটিভ মন্তব্য করা উচিৎ নয়।
আপনি কি ততার সাথে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত ? আমার তো মনে হচ্ছে তিনি কোনো ইসলাম বিরোধী চক্রান্তকারীদের খপ্পরে পরেছেন । একটা চক্রান্তকারীরা কুরআনের আয়াতের মাঝে বাইবেলের লাইন দিয়ে মানুষকে খ্রিস্টান বানায় । এখন আরেক চক্র মনে হচ্ছে হাদিস বাদ দিয়ে নিজের মতো আরেকটা ইসলাম বানানোর পায়তারা করছে ।
সঠিক।
না।
@@ImranKhan-np4iy দ
আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপকার দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার না করে থাকেনি।17) সূরা বনী ইসরাঈল:89
যেসব লোক তাঁর উপর ঈমান এনেছে, তাঁর সাহচর্য অবলম্বন করেছে, তাঁকে সাহায্য করেছে এবং সে নূরের অনুসরণ করেছে যা তার সাথে অবতীর্ণ করা হয়েছে, শুধুমাত্র তারাই নিজেদের উদ্দেশ্য সফলতা অর্জন করতে পেরেছে।7)সূরা আল আ’রাফ:157
আল্লাহই সত্যসহ কিতাব ও ইনসাফের মানদন্ড নাযিল করেছেন।42) সূরা আশ-শুরা:17
এই কোরআন এমন পথ প্রদর্শন করে, যা সর্বাধিক সরল এবং সৎকর্ম পরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্যে মহা পুরস্কার রয়েছে।17) সূরা বনী ইসরাঈল:9
যে আমার শাস্তিকে ভয় করে, তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দান করুন।50) সূরা ক্বাফ :45
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
2) সূরা আল বাক্বারাহ:2
এতে মিথ্যার প্রভাব নেই, সামনের দিক থেকেও নেই এবং পেছন দিক থেকেও নেই। এটা প্রজ্ঞাময়, প্রশংসিত আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। 41) সূরা হা-মীম সেজদাহ: 42
আবুল কালাম ভাই এত সুন্দুর বয়ান রাখছেন যা জনগনের শিখার দরকার আছে।
আল্লাহ ড আবুল কালাম আজাদ স্যার কে হায়াত দান করুন এবং তার জ্ঞান বৃদ্ধি করুক। ( west bengal)
মাওলানা সাহেব যেভাবে কোরআনের আয়াতের নাম্বার ধরে ধরে রেফারেন্স দিয়ে কথা বললেন সত্যিই অসাধারণ আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত বাড়িয়ে দিক কোরআনের ব্যাখ্যায় তো সহি হাদিস এ ব্যাপারে সন্দেহ থাকার কোন অবকাশ নেই
ভাই, আপনি কোরআন খতম দিতে পারেন কিন্তু গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি কোরআন পড়েননি। কোরাআন এর ব্যখ্যার জন্য অন্য কোন বইয়ের দরকার নেই যা কোরআনে আল্লাহ বারবার বলেছেন। সুরাঃ ৫৪ এর ১৭, ২২, ৩২, ৪০ আয়াত। সুরাঃ ১৬ এর ৬৪, ৮৯ আয়াত। সুরাঃ ৩৯ এর ২৩ আয়াত আরো অনেক আয়াত আছে। আর মানব রচিত বই শয়তানের বই তা কোরআনে বারবার বলা হয়েছে। এই শয়তানেরা এই সব মানব রচিত বই দিয়ে - আল্লাহ্র ইসলাম কে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করেন। সুরাঃ ২২ এর ৫১ আয়াত। সুরাঃ ৩৪ এর ৫ আয়াত। আরো দেখুন সুরাঃ ৬ এর ১১২, ১১৫ আয়াত।
তোমার মত কুকুর কুকুরের কথা বিষ্বস করবে
Molla Basar does not understand Quran .He has given wrong explanation of Quran .These mollas are misguiding the common people to do their bussiness. They are all mushriks. Nisa 36 jasia 6 lokman 6.@@3k-info
ভালোবাসার প্রিয় ব্যক্তি ড. আবুল কালাম আজাদ বাশার হুজুর
অসাধারণ বক্তব্য আবুল কালাম আজাদ বাশার।
সুবহানাল্লাহ,
খুব চমৎকার উত্তর দিয়েছেন হুজুর।
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেব কে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
সেলুট আবুল কালাম ভাইকে।আপনি যথার্থ বলেছেন, আলেম এমনই হতে হবে।
অল্প বিদ্যা যে ভয়ংকরী তার সর্বেোচ্ছ উদহারণ গোলাম সরওয়ার মিলন
১০০% সহমত
Right bro
Ekdom bhai amio age bhabtam hadith er moddhe j eto kahini hadith mana ki dorkar... pore jante parlam shbo Alhamdulillah
মিলন ভাইয়ের ভুল একজন ছাত্রের-যিনি ক্বোর'আন গবেষণার একজন ছাত্র।
100%শয়তানি । এবং জালিয়াতি।
কারণ , 25 নং সূরা ফুরকনের 33 নং আয়াতে বলা হয়েছে ঃ
আর তারা তোমার কাছে যে কোন সমস্যা নিয়ে আসুক না কেন ,আমি তার সঠিক সমাধান ও সুন্দর ব্যাখ্যা নিয়ে আসি।
এখানে আল্লাহ নিজেই মুফাস্সির ।
আল্লাহ পরিস্কার করে উল্লেখ করেছেন।
আর এই চোরেরা এক এক জন মুফাস্সির
হয়ে বসে আছে।
জনাব আবুল কালাম আজাদ বাশার সাহেবকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি ❤️❤️
মিলন ভাইয়ের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল
মাশাল্লাহ শায়েখ অসাধারন উত্তর দিলেন। মাশাল্লাহ
খুবই ভালো লাগল। আল্লাহ্ হূজূর কে নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
তবে হাদিস যে অবশ্যই প্রয়োজন আছে তা মিলন সাহেব বুঝে গেলেন। চাই সে মানুক অথবা না মানুক😁😁
না মানতে পারলে বুঝলো কি ? সব কিছুর পরে ঘোড়ার ডিম বুঝছে ?
কার হাদীস হিসাবে মানতে হবে, রাসুলের হাদীস, না বোখারীর হাদীস,
@@nargishalam3746 বোখারী হাদীস পেয়েছে কই?
এতো আবাল কেনো তুরা?
@@sumonlp2177 আবাল কেউ না ভাই আবাল হলেন আপনি
@Nargish Alam
কুরআন এবং সহী হাদিস দুটোই ওহী, মহান আল্লাহ দুটোকেই হেফাজত করেছেন তার কিছু নির্বাচিত বান্দাদের মাধ্যমে।
ইসলামে কোরান সংরক্ষণের চাইতেও হাদীস সংরক্ষণের বিষয়টি অতি চমৎকার গৌরবের।
মহান আল্লাহ বুখারী মুসলিম তিরমিজি নাসায়ীদের মত বহু বুজুর্গ ব্যক্তি সৃষ্টি করেছেন সহি হাদিসকে সংরক্ষণ করার জন্য।
আমি বিশ্বাস করি মহান আল্লাহ কোরআনের মত হাদিসকেও রাসুলের জীবদ্দশায় লিপিবদ্ধ করিয়ে রাখতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেননি আমাদেরকে পরীক্ষায় বা ফেৎনায় ফেলানোর জন্য। মূলত দুনিয়াটা হচ্ছে ফেতনা বা পরীক্ষার জায়গা। মহান আল্লাহ হয়তো দেখতে চান হাদিস জাল হয়েছে এ অজুহাতে কে কে রাসুলের সহি হাদিস না মেনে স্পষ্ট ফেৎনায় পতিত হতে চায়।
সহি হাদিস না মানার ফেতনায় যারা পতিত হবে তারা মূলত কুরআনের কিছু আয়াত মানলেও কিছু আয়াত মানল না। কেউ কাফের হওয়ার জন্য একটি আয়াত না মানাইত যথেষ্ট অথচ হাদিস মানতে হবে এ মর্মে অসংখ্য আয়াত রয়েছে।
وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانْتَهُوا
“রাসূল তোমাদের যা দিয়েছেন তা তোমরা গ্রহণ কর, আর তিনি যা নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাক। (সূরা হাশর: ৭)
সহীহ হাদিস যদি না মানেন তাহলে রাসুলের (সাঃ) আদেশ নিষেধ কোথায় পাবেন?পবিত্র কোরআনে তো রাসুলের আদেশ নিষেধ নেই, রয়েছে আল্লাহর আদেশ-নিষেধ।
এই রাসূল আমাদেরকে যেমন কুরআন দিয়েছেন, সেই রাসুলই আমাদেরকে সহী হাদিস দিয়েছেন। যাতে উম্মত কুরআনকে আল্লাহর নির্দেশিত পন্থায় নিজেদের বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারে।
কোরআন এবং সহি হাদিসের মধ্যে পার্থক্য হল কোরআন ভাষাসহ নাযিল হয়েছে আর হাদিস নাযিল হয়েছে ভাব আকারে যা নবী (সাঃ) তাঁর নিজ মাতৃভাষায় প্রকাশ করেছেন তাও আল্লাহর নির্দেশ মোতাকেব । ঐ শিক্ষার অপর নাম হচ্ছে বিদগ্ধ বিদ্বানদের ভাষায় হাদীছ।
কুরআনে যে আদেশ নিষেধ করা হয়েছে, তার মূলনীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাসূলও কিছু বিষয়ে আদেশ নিষেধ করেছেন যা মূলত কোরানেরই ব্যাখ্যা বা সহি হাদিস।
মহান আল্লাহ যা কিছু করার আদেশ ও বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তা যেমন মানতে হবে অনুরূপ রাসূলের আদেশ-নিষেধও মানতে হবে।
রাসুল বা রাসুলের হাদিস মানতে হবে বলেই মহান আল্লাহ্ আলাদাভাবে তাঁর(সাঃ) কথা উল্লেখ করেছেন। কুরআনে যা আছে তোমরা তা মেনে নাও, যা নিষেধ করা হয়েছে তা থেকে দূরে থাক। অথচ কুরআনকে মেনে নেয়ার ব্যাপারে আল্লাহ্ বহু জায়গায় নির্দেশ দিয়েছেন। এ স্থানে বিশেষ ভাবে রাসূলের আদেশ প্রদান এবং নিষেধের কথা উল্লেখ করায় বুঝা যায় তিনিও আদেশ এবং নিষেধ করার অধিকারী।
মাশাআল্লাহ, আমার প্রিয় শায়েখ।
আলোচনা অনেক সুন্দর লাগলো
হুজুরের হেদায়েত দরকার ধন্যবাদ মন্ত্রী
আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দিক।
আমরা জয়ের আশা না করে সঠিক ভাবে ইসলাম কে তুলে ধরব এবং সেটাকেই প্রাধান্য দেব।সাগর ভাই কে ধন্যবাদ। মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি সকল মুসলিম কে হেদায়েত করুন এবং সহি বুজদান করুন। আমিন
আল্লা তুমি আমাদের কে হদায়েত দান করুন মিলন ভায়ের ভুল গুলির জন্ন আল্লার কাছে দোয়াকরি উনি জেন আল্লার কাছে খমা চাই ইনসাল্লা
সাগর ভাই প্রশ্ন করতে ১ মিনিটও লাগে না কিন্তু উত্তর দিতে সময় বেশি লাগে। তাই আলেমদের উত্তর পরিপূর্ণভাবে দিতে আরও বেশি সময় দেয়া উচিত। সব উত্তর দিতে না পারলে মানুষ বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ থাকে।
আল্লাহর কোর-আন অবশ্যই স্পষ্ট,, কিন্তু এর ব্যাখ্যা, এর সঠিক সমাধান খুজে পেতে হলে হাদিস খুজে বের করে নিতে হয়। পৃথিবীর কোনো মানুষ এই হাদিস ছাড়া কোর-আনের সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারবেন না। কিছু সহজ বিষয় ব্যতীত।
কোন হাদিস মানতে হবে? শিয়াদের না সুন্নিদের? কারণ উভয় দল উভয় দলকে পথভ্রষ্ট বলে। কেন?
@@raihanrasul7006 ছহীহ হাদিসের ৬ কিতাব আছে, এইগুলো পড়েন এবং মানেন।
@@airdropscrypto7353 শিয়াদের তো ৪ - ৫ হাদিসের বই আছে সেগুলো মানা যাবে না??? যদি না মানা যায় তবে কেন?
কুরআন বলছে চল হাদীস বলছে না। কোনটা মানব।
@@joshimuddin1071 প্রশ্ন বুঝার মত করুন, ভাইয়া
মাশাঅাল্লাহ অামার প্রিয় শায়েখ।
মাশা আল্লাহ হুজুর অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে ছেন,চুমা আমিন
জাজাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাই আমার আল্লাহ আপনাকে দুনিয়াতে ও আখেরাতে সম্মানিত করুন আমিন।।।
হা হা হা, মুল্লা সাহেব কাফের হয়ে গেছে।।
অসাধারণ চমৎকার আলোচনা যারা হেদায়েতের যোগ্য তারা এ আলোচনা থেকে হিদায়াত পেয়ে যাবে
sagor. bai. apnar. maddomy. onostn. deky. onek. kiso. bojysi. apnaky. onek. thanks.
এই রকম টক শো আরো চাই, যেমন রেজাউল করীম আবরার সাহেব, মিজানুর রহমান আজহারি, আব্বাসি সাহেবের মতো আরো অনেক আলেমগন আছেন তাদেরকে সাথে নিয়ে যারা হাদিস মানেনা, তাদের সাথে এই রকম অনুষ্ঠান আরো চাই
রেজাউল করিম শরীরে কিছু বাঁধা বা ঝুলানোর ( শিরক্ করার পক্ষে ) দলের আলিম । অন্য সকলের দলে উনারে ঢুকাবেন না ।
@@rahihaque2484 is
হয়েছে তো৷ আবদুল্লাহ হুজুরকে একদম প্যাকেট করে দিছে সজল রোশান। এই চ্যানেলেই হয়েছে৷
মাহবুলাহ যোশোরিকে আলোচনায় চাই
আহসানুল হাদীস তথা কুরআনকে শীর্কি লাহওয়াল হাদীস দিয়ে নয় কুরআনের ব্যাখ্যায় কুরআন মোতাবেকই বুঝতে হবে!
আর রাসুলের নিজস্ব হাদীস ও সুন্নাত বলে কুরআনে কিছু নাই! আল্লাহ্ কুরআনকে আহসানুল হাদীস বলেছেন আর সুন্নাহ'র মূল সুন্নাত'আল্লাহ/আল্লাহর বিধান!
যারাই ঈমানের দাবী/ঘোষনা করবেন তাদের সকলের উচিত কুরআন শিখে মাতৃভাষায় সঠিক অনুবাদ পড়া জানা বুঝা ও মানতে সচেষ্ট হওয়া!
হে আল্লাহ তুমি হজরত বাশার সাহেবের নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিয়েন( আমিন)
িলনের মত কোরআন বুজলে নামে মুসলিম থাকতো দাড়ি থাকতো না ইসলামের মৌলিক বিষয় থাকতো মুখে-কাজে ঠনটন
ধন্যবাদ সাবেক মন্ত্রী সাহেব। আমাদের জীবন বিধান হিসেবে একমাত্র কুরআন, যথেষ্ট।
Right
কিরে আবাল, আলোচনা শুনে কমেন্ট করেছিস নাকি টাকার বিনিময়ে কমেন্ট করেছিস?
টাকাটা দেখল কে?
মিলন ভাইয়ের সাথে সহমত
@@sonarbangla8301 আপনি নামাজ যাকাত হজ এগুলা কিভাবে করেন
ভাই আপনার এই ধরনের যত প্রকারের প্রোগ্রাম আছে এই ধরনের প্রোগ্রাম অনেক করবেন জাযাকাল্লাহ।
😢বাংলাদেশের একজন মন্ত্রী যে কোরআন বিষয়ে এত জ্ঞানী আমার জানাই ছিল না ধন্যবাদ
আবুল কালাম হুজুর কে অসংখ্য ধন্যবাদ
এম,পি সাহেবের কনফিউশান আছে এটা বুজেছি, তবে উনি সঠিক লাইনে আছেন, মানুষের সবকথা কুরআন দিয়ে শুরু করে ব্যাখ্যা স্বরূপ হাদিসের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য ,মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা অনেক কিছু ক্লিয়ার হবে অনেকের কাছে, ধন্যবাদ সবাইকে।
আহসানুল হাদীস তথা কুরআনকে শীর্কি লাহওয়াল হাদীস দিয়ে নয় কুরআনের ব্যাখ্যায় কুরআন মোতাবেকই বুঝতে হবে!
আর রাসুলের নিজস্ব হাদীস ও সুন্নাত বলে কুরআনে কিছু নাই! আল্লাহ্ কুরআনকে আহসানুল হাদীস বলেছেন আর সুন্নাহ'র মূল সুন্নাত'আল্লাহ/আল্লাহর বিধান!
যারাই ঈমানের দাবী/ঘোষনা করবেন তাদের সকলের উচিত কুরআন শিখে মাতৃভাষায় সঠিক অনুবাদ পড়া জানা বুঝা ও মানতে সচেষ্ট হওয়া!
Quranar shaThe mil nathakle se hadis mani na
কুরআন যে আল্লাহর কেতাব সেটাত হাদিসেরই স্বীকৃতি। 😊
বলদা বলে কি।
It means that the Qur'an came through the Prophet!