My precious moments since 1989 till 2025

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 1 ก.พ. 2025
  • জন্মদিন ছোটবেলার একটা বড্ড প্রিয়দিন, নতুন ক‍্যালেন্ডার এলেই দিনটা খুঁজতাম সব্বার আগে। শুধু আদর খাওয়ার দিন- No বকাঝকার দিন।
    জন্মদিন মানেই একরাশ ছেলেবেলার স্মৃতি- চলে যাওয়া মানুষগুলো যারা আনন্দ পেত দিনটা এলেই সেই মানুষগুলোর কথা বেশি করে মনে পড়ার দিন।
    জন্মদিন মানেই মায়ের হাতের কেক আর তার গন্ধে সারা ঘর ম ম করার দিন। জন্মদিন মানেই মায়ের হাতে লুচি-মাংস, দিনের বেলা মাছের মাথা দিয়ে ডাল আর দই মাছ খাওয়ার দিন।
    একটা নতুন জামা must। আর সন্ধ্যায় বিধাননগর মেলায় ঘুরে আসার দিন।
    তবে আজকাল জন্মদিনের উপলব্ধিটা একটু অন‍্যরকমের। এখনকার জন্মদিন মানে চার দিন আগে থেকেই ছানাদের চারপাশে ঘুরঘুর করা আর গুনগুন করে হ‍্যাপি বাড্ডে মাম্মা গান করে সারা বাড়ি মাতিয়ে রাখার দিন।
    সারাদিনের কাজ শেষে বাড়ি ফিরে বরের হাতে লুচি পাঁঠার মাংস মারগারিটা সহযোগে Netflix দেখতে দেখতে জম্পেশ নৈশভোজ দিয়ে জন্মদিন শুরু করার দিন। ১২টার সময় দরজা ঠকঠকিয়ে একগাদা বেলুন সহিত খুব কাছের কিছু বন্ধুদের হঠাৎ করে হইহই করে হাজির হওয়ার দিন।
    পরদিন একটা ছুটির অলস দুপুরে রাইনকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকার দিন-যেন মাকেই কাছে পাওয়ার দিন। জন্মদিন মানেই এখন মেয়েদের পছন্দের কেক কিনে আনার দিন, আর কেক কাটার সময় ওদের মুখেচোখে যে উজ্জ্বল হাসি ফুটে ওঠা সেটা চাক্ষুস করার দিন।
    জন্মদিন মানেই ছানারা সবচেয়ে বেশি কিসে খুশি হতে পারে সেই কথা ভেবে McDonald e ওদের পছন্দের খাবার খাইয়ে playplace এ খেলিয়ে ইটালিয়ান খাবার তুলে এনে Netflix এর নতুন series দেখতে দেখতে জন্মদিনের শেষপর্বে হাজির হওয়ার দিন।
    জন্মদিন এলেই বাবা-মায়ের বয়স ও নিজের পাকা চুলের সংখ্যা বৃদ্ধিতে মনটা কেমন ভার হয়ে যায় ঠিকই তবে সকল বয়সেরই কিছু খাট্টা-মিঠা মুহূর্ত আছে। সেই সবকটি মুহূর্ত থেকেই জীবনরস নিয়ে এগিয়ে চলা পথিক আমি। আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ॥

ความคิดเห็น •