আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন মাওলানা আনিসুর রহমানের কথাগুলি মালিক তুমি কবুল করিয়া ওনার কথার সাথে আমি একমত আমার খুব ভালো লাগছে উনার কথা শুনে আল্লাহ আমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য তৌফিক দান করিও ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার তোমার
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
@@anisurrahmanashrafiofficialহামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
@@anisurrahmanashrafiofficialহামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
ইয়া রব আমার ফিলিস্তিনি তথা সকল মুসলিম ভাইদের হেফাজত করুন। আসুন আমারা সবাই যার যার অবস্থান থেকে ইসরায়েলের পন্য সামগ্রি ব্যবহার বন্ধ করে দেই।একটু একটু করে এটাও একদিন বড় আকারের প্রতিবাদ হবে ইনশাআল্লাহ। 🙏🕋🤲 #Free_Palestinians 🇵🇸🇵🇸🇧🇩🇸🇦
ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALHAMDULELLAH BISMILLAH MASHA ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH
মহান আল্লাহ পাক হুজুরের হায়াতে বরকত দান করুন আমীন 🤲✍️🇵🇸🇧🇩
আমিন
আমি ভারত থেকে। হুজুর আপনার বায়ান খুব ভালো লাগে । আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করুন আমিন 🤲🏻
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা খুব সুন্দর। মাশাআল্লাহ
সরাসরি হুজুরের বয়ান শুনার খুব ইচ্ছে 😢
Sonci ami
আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন মাওলানা আনিসুর রহমানের কথাগুলি মালিক তুমি কবুল করিয়া ওনার কথার সাথে আমি একমত আমার খুব ভালো লাগছে উনার কথা শুনে আল্লাহ আমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য তৌফিক দান করিও ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার তোমার
আমিন
মাসাআল্লাহ হুজুরের প্রত্যকটা কথায় যেন ক্বলব সংশোধন এর জন্য নছিয়ত সরুপ।।❤❤❤❤।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
@@anisurrahmanashrafiofficialহামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
@@anisurrahmanashrafiofficialapner mobile number Dan plz
আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহর নিকট হযরতের সুস্থতা ও নেক হায়াত কামনা করছি। আমিন
হক্কানি আলিমের সাথে সাথে তাকও আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
এতো সুন্দর ওয়াজ আমার জীবনে সুনি নাই।
আসসালামু আলাইকুম মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আন্তরিক মোবারক বাদ জানাই জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ আমিন
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দরাজ করুক। মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের কথা গুলো একদম কিলিয়ার নির্ভেজাল কথা
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
আমি নাখান্দার হুজুরের হেদমত করতে পেরেছি,, আলহামদুলিল্লাহ ❤
আমার প্রিয় হুজুর আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় জন্য ❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ অনেক গুরু্বপূর্ণ আলোচনা।
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন
আমি সরাসরি ছিলাম
সাথে শিল্পী শেখ এনাম ও ছিল ❤❤❤
জ্বি,
জাযাকাল্লাহ খাইরান
ফিলিস্তিন আার,যতটা মুসলমান রাসটোআছে,সবেই,আমার,জীবনের চেয়ে ও,দামী
আল্লাহর জন্য ভালোবাসি হুজুর কে
খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন
আলহামদুলিল্লাহ ❤
জাযাকাল্লাহ খাইরান
ই
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দিক
মাশাআল্লাহ হুজুর আপনার নেক হায়াত কামনা করচি
হ্যাঁ ফিলিস্তিন আমার,,
আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
মাশাআল্লাহ হুজুরকে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন
আসতাগফিরুললাহ ওয়া আতুবু ইলাইহি।
ইনশাআল্লাহ জয় হবেই
আমি সরাসরি ওয়াজটা শুনেছিলাম
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আমি মাঠে ছিলাম
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর
Alhamdulillah ONEK kicho shiklam ae oyaz teke tnx huzor❤
❤ ভালো আলেম অনেক সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহ খাইরান
মাশা-আল্লাহ প্রিয় হুজুর
প্রিয় শায়েখ🥀
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আল্লাহুআকবার আলহামদুলিল্লাহ
Mar sha Allah কথা গুলো জীবন পালটে দিবে
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ আমানিল্লাহ সুবহানাল্লাহ
❤❤❤❤❤MASAALLAH JAJAK ALLAH KHAYER,,, INSAALLAH ISLAMER BIJOY HOBE,,, ALHAMDOLILLAH!!!
আমি বয়ান শুনছি। আমিন
জাযাকাল্লাহ খাইরান
ইনশাআল্লাহ ফিলিস্তিনের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাদের মুসলিম জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তৌফিক দান করুন এবং আপনার দয়া ও করুনা দান করুন আমীন 🇧🇩🇪🇭🇬🇶💓
আমিন🤲
Allah tome hujor k nek hayat Dan koro
মাশাআল্লাহা আমরা সাথে আছি ইনশাআল্লাহ
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুক।
মাশাল্লাহ! আমার মাদ্রাসার ওয়াজ,পাশের চেয়ারে বসা লোকটি আমি অধমই ছিলাম! আলহামদুলিল্লাহ!
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাল্লাহ আপনি কত ভাগ্যবান যে হুজুরের পাশে বসে বয়ান শুনতেছেন। আর আমার মনের অনেক বড় একটা আশা যে হযরত কে নিজের চোখে সামনাসামনি দেখার
🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉😮
আপনার মাদ্রাসা কোথায় শায়েখ।????
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
আপনাকে আল্লাহর জন্যে ভালবাসি❤❤❤
Alhamdulillah ❤
ফিলিস্তিন আমার।
তাই
Ma sha Allah tabarakallah hujurer Allah nakhat daukka ameen
Mashallah khub valo lagse hojure lecture
জাযাকাল্লাহ খাইরান
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।
আল্লাহুম্মা ইননি আস আলুকাল জান্নাহ অনাউজুবিকা মিনান্নার।
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আস্তাগফিরুল্লাহ
আল্লাহুম্মা ইননি আস আলুকাল আফিয়া।
আল্লাহুম্মাগ ফিরলী ওয়ালিল মু মিনিনা ওয়াল মু মিনাত, ওয়াল মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাত।
আল্লাহ হুজুর কে, আর ও তৌফিক দিক আল্লাহ বানী সবার কাছে পৌঁছানোর জন্য ❤❤❤
লিল্লাহি তাকবির আল্লাহু আকবার 😢
বিজয় সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ
ইনশাআল্লাহ
হুজুর কে ভালো লাগে। হু জুরের ওয়াজ ভালো লাগে।
অনেক সুন্দর আলোচনা
Ami India(Kolkatta)taka Hujur ami apnar baian suni kub valo laga/Allah aap na k valo rakuk
উনার আলোচনা খুব ভাল লাগে। মা শা আল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ ছুমমা আলহামদুলিল্লাহ
আমি সরাসরি বয়ানটা শুনছি🖤
জাযাকাল্লাহ খাইরান প্রিয় ভাই
কোথায় হোইছে এই বয়ান
@@anisurrahmanashrafiofficialহামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
হামাস শুধু , সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি পুনরুদ্ধারে ছোট একটা অভিযান চালিয়েছে। এতেই বিশ্ব পরাশক্তিগুলো বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে অসংখ্য হামলা চালায় ফিলিস্তিনের উপর।এর জন্য পরাশক্তি গুলোর কোনো প্রতিবাদ নেই! এতেই বুঝা যাচ্ছে যে, মুসলমানদের উপর নির্যাতন ও আধিপত্য দখলদারিত্ব চালিয়ে তারা বিশ্ব পরাশক্তি হতে চায়। তাই আমাদেরকে নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। নিজেদের বিভেদ, সমস্যাগুলো নিজেদের ঘরে সমাধান করতে হবে। কারন আমার সব মুসলিম ভাই ভাই।দেখা যাচ্ছে যে, ইউক্রেন যুদ্ধ করলে স্বাধীনতা আর ফিলিস্তিন যুদ্ধ করলে হয় হামলা।আপনারা ২০ শতকের ফিলিস্তিনি ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন যে তারা কতটা সভ্য, শান্ত ও উন্নত দেশ ছিল আর এখন ইহুদিদের হামলায় সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।ইজরায়েল গঠনে মূলে কাজ করেছে হাগানা নামক একটি সন্ত্রাসী বাহিনী।যাদের থেকে বর্তমান ইজরায়েল সেনাবাহিনী গঠিত।আর জাযনিয ও আমেরিকার ষড়যন্ত্রের কারণে এই অবৈধ দেশের উত্থান। ফিলিস্তিনে মূলত মনুষ্যত্বের যুদ্ধ হচ্ছে কারো যদি মনুষ্যত্ব থেকে, যদি সত্যিই মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিরপেক্ষ সঠিক বিবেকের বিবেচনা দিয়ে একবার শুধু ভাবেন কোথায় মনুষ্যত্ব হারিয়ে গেছে। কেন একটি সভ্য ও শান্তিকামী জাতির ওপর এই নির্মম জুলুম নির্যাতন, হত্যাকাণ্ডগুলো চালাচ্ছে।কেন তারা এইসব করছে?কারা এই একটি সভ্য ও শান্তিকামী তাওহিদীদের ওপর এই নির্মম হত্যাকাণ্ড এবং জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছে?হামাস শুধু ছোট্ট একটা অভিযান চালিয়েছে নিজেদের দেশরক্ষা করতে, তারা এখানে মুক্তিযুদ্ধ করছে আর ইসরায়েল এখন নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে, আর আমাদের গণমাধ্যমগুলো বলছে এটি নাকি যুদ্ধ। তারা এখানে মূলত ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।হামাস মাএ সল্প পরিমাণে নিজেদের ভূমি রুখতে ছোট্ট অভিযান চালিয়েছে।তারা এই কাজটা করতে বাধ্য হয়ে ছিল কারণ দীর্ঘ ১০০ বছরের ইহুদিদের ফিলিস্তিন দখলের পরিকল্পনা এবং শেষ ৭৫ বছরের বাস্তবায়ন করা থেকে দেখা যাচ্ছে তারা ধীরে ধীরে ফিলিস্তিন দখল করছে।আর এখন ফিলিস্তিনের থাকার মতো কোনো ভূমি নেই আর ফিলিস্তিন রক্ষার জন্য তাদের দেশের কোনো সেনাবাহিনী গঠনের অধিকার নেই, তাহলে কে তাদের রক্ষা করবে? তাই আমাদের উচিত এই বিষয়ে কথা বলার জন্য শেষ একশ বছর বিশ্ব পরাশক্তিদের উত্থান ও পতনের ইতিহাস এবং তাদের উত্থান, পতনের কারণ জানা, তার পাশাপাশি মুসলিম খেলাফত ধ্বংসের ইতিহাস জানা,মধ্যপ্রাচ্য ও জাজিরাতুল আরবের ভূরাজনৈতিক ইতিহাস জানা । এইসব বিষয়ে অধ্যায়ন করে আমাদের ফিলিস্তিন সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত।আর বিশ্ব পরাশক্তিগুলো নানানরকম অভিযোগ তুলছে সাধারণ স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনদের বিরুদ্ধে। অথচ ইসরায়েল যুগের পর যুগ ধরে নানা হামলা চালায়।আর এখন ইসরায়েল গাজাবাসীদের নির্বিচারে মারছে আর সব ধ্বংস করছে। আল্লাহ তুমি তাদেরকে হেফাজত কর।
❤hi.bal
Filistin amar, apnar sontander evabe vable asolei onek sokti pai buke
ফিলিস্তিন আমার ❤❤
ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার ফিলিস্তিন আমার,
রাইট কতাটা গুরুত্বপূর্ণ
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ। ফিলিস্তিন আমার। ফিলিস্তিন আমাদের।
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন।
Subhan Allah
অনেক সুন্দর মাশাল্লাহ। ❤❤❤❤
আল্লাহ আমাদের রহম করুক
আল্লাহ আকবার
এত সুন্দর আলোচনা শুনতে শুনতে আমার দিলের ভিতরে ঢুকে গেছে,🇵🇸🇵🇸🇵🇸🇵🇸🇵🇸✊✊✊✊✊✊🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦🇸🇦
SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH
প্রিয় শায়েখ
Allah achee kiccu korte parbena inshaa allah
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের জয় হবে
মাশাল্লাহ,, খুবই সুন্দর আলোচনা ❤
আগিছনি ইয়া রহমান।
ইয়া রব আমার ফিলিস্তিনি তথা সকল মুসলিম ভাইদের হেফাজত করুন।
আসুন আমারা সবাই যার যার অবস্থান থেকে ইসরায়েলের পন্য সামগ্রি ব্যবহার বন্ধ করে দেই।একটু একটু করে এটাও একদিন বড় আকারের প্রতিবাদ হবে
ইনশাআল্লাহ। 🙏🕋🤲
#Free_Palestinians 🇵🇸🇵🇸🇧🇩🇸🇦
Assalamu alaykum hujurer boan mashallah alhamdulillah
ফিলিস্তিন আমার আমার আমার
হুজুরের কথায় বোক ফেটে কান্না আসে
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤
মসজিদুল আকসা আমার
মাশাআল্লাহ, সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহ খাইরান
😊😊😊@@anisurrahmanashrafiofficial
জাযাকাল্লাহ
আল্লাহ তুমি হুজুরের নেক হায়াত দান করুন এবং ইজরায়েলের নির্যাতন থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করে দেন আমিন
ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALLAHHOAKBAR ALHAMDULELLAH BISMILLAH MASHA ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH SUBAHAN ALLAH
আমি অদম কে হুজুরের সাথে সাক্ষাৎ করার সুযোগ হয়েছিল। ঢাকা উত্তরা একটি মসজিদে। অনেক ভালো মানুষ। এবং খুব নমনীয়।
মাশা আল্লাহ
ফিলিস্তিন আমার আমার আমার আমার আমার আমার আমার
ফিলিস্তিন যিনদাবাধ❤❤❤❤💖💖🌸🌸🌸
এক দম ঠিক কথা
❤❤❤❤❤❤❤❤আমার হুজুর সুন্দর আলোচনা করেছেন
Hujur ke donnobad onek kesui jante parlam hujurer maddome
আল হামদু লিল্লাহ।
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ ❤❤❤❤ফিলিস্তিন পৃথিবীর সকল মুসলিম ভাইবোনদের
ধন্যবাদ
আমার একজন প্রিয় হুজুর
মাশাল্লাহ খুব ভালো লেগেছে
বাকি মিস ইনফরমেশন হয়েছে মনে হচ্ছে ! অস্ট্রেলিয়া,আমেরিকা ইত্যাদি এগুলোতো ইউরোপের মধ্যে নয়
ইনশাআল্লাহ ফিলিস্তিন আমার
Felestin amar felestin amar felestin amar
আল্লাহ্। মূসা নবীকে ফেরাওনের কাছে পাটাইলেন নমর ভাষায় কথা বলার জন্য। আর ওনে আসছেন করা ভাষায় জাতিকে দুরে টেলে দেওয়ার জন্য।
Musa alaiwasallam norom na, oti kothor Nabi chilen. R hujur oti sundor kore kotha bolechen.
আলহামদুলিল্লাহ
আমরা শুনছি