ধর্মগ্রন্থ সৃষ্টির ইতিহাস ।৷ আরজ আলী মাতুব্বর - সৃষ্টি রহস্য - পর্ব ১৬ ।। Aroz Ali Matubbar
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 8 ก.พ. 2025
- বিশেষ পর্ব - ধর্মগ্রন্থ সৃষ্টির ইতিহাস ।। আরজ আলী মাতুব্বর - সৃষ্টি রহস্য পর্ব - ১৬ ।। Aroz Ali Matubbar
আরজ আলী মাতুব্বর (১৭ ডিসেম্বর, ১৯০০ - ১৫ মার্চ ১৯৮৫), একজন বাংলাদেশী দার্শনিক, মানবতাবাদী, চিন্তাবিদ এবং লেখক ছিলেন। তার প্রকৃত নাম ছিলো “আরজ আলী”। আঞ্চলিক ভূস্বামী হওয়ার সুবাধে তিনি “মাতুব্বর” নাম ধারণ করেন। মক্তবে কিছুকাল পড়াশোনা করেন, যেখানে শুধু কোরান ও অন্যান্য ইসলামিক ইতিহাসের উপর শিক্ষা দেয়া হত। তিনি নিজ চেষ্টা ও সাধনায় বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম ও দর্শনসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করেন। ধর্ম, জগৎ ও জীবন সম্পর্কে নানামুখী জিজ্ঞাসা তার লেখায় উঠে এসেছে। তিনি তার ৮৬ বছরের জীবনকালে ৭০ বছরই লাইব্রেরিতে কাটিয়েছেন পড়াশোনা করে। জ্ঞান বিতরণের জন্য তিনি তার অর্জিত সম্পদ দিয়ে গড়ে তুলেছিলেন ‘আরজ মঞ্জিল পাবলিক লাইব্রেরি’। তিনি বাংলা একাডেমীর আজীবন সদস্যপদ (১৯৮৫), বাংলাদেশ লেখক শিবিরের ‘হুমায়ুন কবির স্মৃতি পুরস্কার’ (১৯৭৮) ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর (বরিশাল শাখা) সম্মাননা (১৯৮২) লাভ করেন। তিনি ১৯৮৫ সালের ১৫ মার্চ বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
#aroz_ali_matubbar #audi_book #সৃষ্টি_রহস্য
খুব ভাল লাগিছে লেখাটো।আৰজ আলী মাতুব্বৰৰ দৰে মুক্ত চিন্তাৰ মানুহ পৃথিৱীত জন্মগ্ৰহণ কৰক তাকেই কামনা কৰিলোঁ।
আপনাকে ধন্যবাদ, বরিশালে আসার নিমন্ত্রন রইল।
সুন্দর আলোচনা, আরজ আলী মাতব্বর কে ধন্যবাদ জানাই।
আরজ আলী মাতুব্বর সাহেবের বই আমি পড়েছি। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে উনার জ্ঞান খুবই সীমিত।
ইসলামও অন্যান্য গুলোর মত পৌরাণিক কাহিনী মাত্র।
@@abdulmasud2912 ইসলাম পৌরাণিক হলেও মহাসত্য! ধর্ম পৃথিবীতে একটাই সত্য! কিন্তু মিথ্যাবাদী মানুষেরা তা বিকৃত করে ফেলেছে! অন্যান্য ধর্ম বিশ্বাসের দিক দিয়ে এত প্রবল নয় বরং দুর্বল!
শুধু ইসলামই বিশ্বাস ও বাস্তবায় দিক দিয়ে সফল!
@@khaledbinmannan9248 অসীম জ্ঞান নেই ত সসীম জ্ঞানের এত ভুল মেনে নেয়া যায়না!
একজন গ্রাম্য আমিন বা সার্ভেয়ার তার মনগড়া কি সব লেখা দিয়ে আমাদের বোকা বানাচ্ছে।
কেন? মন্তব্য করেন।
আল কুরআন হলো আল্লাহ প্রদত্ত।
আরজ আলী মাতব্বর সাহেবের "সত্যের সন্ধানে" পড়েছি । তাকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই ।
প্রশ্ন করার সাহস জুগিয়েছে
Excellent article
Right
সত্যি আরজ আলী মাতুব্বর একজন অসাধারণ দার্শনিক ছিলেন।
Bal achilo
@@ইমামবুখারী tomar dak nam je bolod seta sobai jane. Na bolleo cholbe
বগলের চুল 🤣
ইমাম৷৷৷৷৷৷ ভেহিকল আয়ু যদি আমরা জানি সেই সাথে দেখা হবে বলে মনে হচ্ছে এবং য়াগের গেল তার সাথে সাথে
Ami manik vaiyer sathe ekmoth
পরিমার্জিত হয়েছে। উহাগুলোতে খুব কম সংখ্যক ঈশ্বরের বাণী-ই জীবিত আছে।
এই আলোচনা শুনে মনে হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা অনেক এবং পৃথিবীতে তার অনুসারী সৃষ্টির প্রতিযোগিতা চালিয়েছে
" শিক্ষার ডিগ্রী আছে, কিন্তু জ্ঞানের কোন ডিগ্রী নেই।" - দার্শনিক আরজ আলী মাতব্বর ।
শ্রদ্ধা রইল
কন্ঠের ভক্ত হয়ে গেছি,আমার কেনো
যেনো মনে হয় এই কন্ঠ এখানে ছাড়া ও
আমি অন্য কোথাও শুনেছি।
নাস্তিক আসিফ মহিউদ্দিন
নাস্তিক সাইফুল বাতেন টিটুর কণ্ঠস্বরের সাথে হুবহু মিলে যায়।
@@mohammadhijbullah উহাকে পাইবো কোথায়?
ইমাম আবু সায়ীদের কাছ থেকে @ভালো গিয়ে একটা ব্যাপার হচ্ছে এবং সেই থেকে ভালো করে দেয় এবং তার জন্য দুয়া করবেন বলে মনে করেন এবং য়াগের চেয়ে অনেক ইত্যাদি থেকে ভালো থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্ত
@@shamimpathan5785 আপনার কথা কি যে বুঝলাম না, তা-ও বুঝলাম না।
সেলুট আরজ আলি মাতুব্বর ❤️🥰😍
তাঁর লেখা যাদের পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে তারাই জানেন তিনি কতটা প্রাজ্ঞ ছিলেন ধর্মীয় বিষয়ে। মুক্ত মন নিয়ে নিজের ধর্মের সবদিক বিবেচনা করা সহজ সাধ্য কোন বিষয় নয়। সবাই নাকে দড়ি বাঁধা উটের মতই জীবন কাটাতে পছন্দ করেন। জ্ঞানের পিপাসা যার তীব্র তাকে সত্য অনুসন্ধানে কখনোই থামিয়ে রাখা সম্ভব নয়। মনোজগতে সবাই স্বাধীন। সব ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থ সুপ্রাচীন তথা হাজার হাজার বছর আগের। জ্ঞান-বিজ্ঞানের এত উৎকর্ষতার যুগে আর স্রষ্টা দুনিয়াতে কিছুই প্রেরণ করছেন না, বড়ই রহস্য।
ব্যক্তি আরজ আলীর কৌতহল, পান্ডিত্য ও সংযম শ্রদ্ধার এবং শিক্ষার ! কিন্তু নিজে বস্তুবাদী বা তথাকথিত নিরপেক্ষ?
Very informative.
পবিত্র মানে চরিত্রহিন।.।।।
অনেক ধন্যবাদ।
Excellent
আরজ আলি মাতুব্বর একজন স্বশিক্ষিত। প্রশ্ন থেকেই যায় উনি কতটুকু জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন।
বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় পাশ দেয়া গুরুরা কতটুকু অর্জন করেছেন? জ্ঞান আর বিদ্যা এক নয় এর তফাৎ কতটুকু জানেন?
জানিয়ে বাধিত করিবেন।
ধন্যবাদ
খুবি উপকৃত হলাম।
ধন্যবাদ।
Amara kobeta dikhar amontoron roilo
@RImi Neha
প্রসঙ্গ এড়িয়ে ব্যক্তি আক্রমণ করে মূর্খতাপূর্ণ সন্ত্রাসবাদী ইসলামী ইতরামী না করে শিক্ষা ও যোগ্যতা থাকলে আলোচ্য বিষয়ে কোথায় আপনার আপত্তি তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করে মন্তব্য করুন।
খুবই ভালো লাগল
Nice
সুন্দর
অপেক্ষায় ছিলাম জানার জন্য,,ধন্যবাদ স্যার,,
Nice
ধন্যবাদ
Dr. Aroj is a great BD philosopher . We all the Bangladeshoespdteshies
মূর্খ আবার ডাক্তার হইলো কবে
ভয়ে ভিতু হইলে নিরপেক্ষ আলোচনা সম্ভব নহে। নিরপেক্ষ থাকিতে না পারিলে আলোচনা করিতেছেন কেন।
Great
সত্যের জয় হোক মানবতার কল্যাণে
ইহুদী ধর্ম ও পারসিকদের বেশির ভাগ নিয়মের সংমিশ্রনেই ইসলাম ধর্ম তৈরী।
আরে ভেড়া ইসলাম ধর্মের নিয়মকে ওলট-পালট করে তাদের নিজেদের মত করে সাজিয়ে এসব ধর্ম
ইসলাম আল্লাহ তায়ালা প্রদত্ত ধর্ম। কোনো মিশ্রিত ধর্ম নয়।সত্য জানতে চাইলে কোরআন শরীফ অনুবাদ, হদ্বরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার জীবনী,ও ফ্রান্সের বিজ্ঞানী ডঃ মরিস বুকাইলির লেখা 'বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান বইটি পড়ুন। বাংলা ইংরেজি সহ বিভিন্ন ভাষায় পাওয়া যাবে প্লে স্টোরে বিনামূল্যে
শপথ সেই স্তানের যেখানে নক্ষত্র সমুহ পতিত হয়।এই বাক্যের অর্থ কি বলতে পারবেন
Hindu religion come from Buddhism books. There are many similar thing.
ব্ল্যাকহোল@@JubaerAlam-wo1pd
Jesus never taught about Christianity. The word Christian doesn't exist in the entire Gospels. The word Christian used in book of Acts 11:26 people of antoich called Christian to Jesus followers. Christian means who follows teachings of Jesus Christ. Another thing is Jesus came to fulfill the old testament/Torah laws according to Quran 61:6 and Gospel of Matthew 5:17-20. But that's true that the new Testament basically mentions about ethics and morality more. But Jesus Christ (Pbuh) said "for eternal life keep the commandments." Mathew 19:16-17 and Mathew 7:21.
ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আরজ আলির লেখা যারা পড়েনি তাদের অনুমান করাও সম্ভব নয় তিনি কিভাবে কোরান - হাদিসের পোকা বেছেছেন।
একজন দার্শনিক কিভাবে বুঝবেন সৃষ্টির রহস্য তত্ত্ব! 😅😅😅
বিজ্ঞান প্রযুক্তি আজ পর্যন্ত যেখানে সৃষ্টির রহস্য বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে!
Tumi ki bolte chaicho ami valoi bujte parchi😂
তাইতো কুরান বলছে পৃথিবী সমতল। পৃথিবীর পর মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে। আকাশ শক্ত পদার্থের। এসবই মেনে নিতে হবে
কুরানে আছে পৃথিবী ৪টা খাম্বার উপর দাড়াইয়া আছে।😂😂😂 আকাশ হইল ৭ স্তরের।😂😂😂
সরল ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন আরজ আলী ।
পবিত্র কোরআন মানেই এখানেই শুভঙ্করের ফাঁকি ,
পারলে প্রমান কর।
Nastik ra eai shob e bole😅
@@AbdulKuddus-br1wx
কোরআনে প্রচুর ভুল তথ্য ও পরস্পরবিরোধী আয়াত থাকায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত ইসলামের আল্লাহর একজন ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র। কোরআনে থাকা ভুল তথ্যের সামান্য কিছু নীচে উল্লেখ করলাম।
কোরআন অনুযায়ী মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহ নিজে, তার আরশ, পানি, ভবিষ্যৎ বিশ্বজগতে কী কী ঘটবে সেসব লেখা থাকা একখানা কিতাব ও ধূম্রকুঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো কিছুরই অস্তিত্ব ছিলোনা (কোরআন--১১ঃ০৭ ও ৫৭ঃ২২)। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পানি, কালি-কলম, কিতাব, ধুম্রকুঞ্জের অস্তিত্ব থেকে থাকে, এবং তার পরে মহাবিশ্বের সৃষ্টি করার দাবী করা হয়, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবী করা কি আল্লাহর ভাঁওতাবাজিমূলক মিথ্যাচার নয় কি?
পানির উপরেই আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করে 'ভাসমান' পৃথিবী যেনো নড়াচড়া করে হেলে না পড়ে স্থির থাকে তাই পৃথিবীর উপরে পাহাড় দিয়ে পেরেক করে রেখেছে (কোরআন --৩১ঃ১০ ও ৭৮ঃ০৬-০৭)। অথচ সমুদ্রতলেও প্রায় তিন কিলোমিটার উঁচু পাহাড় আছে। পৃথিবীর উপরে সাত আসমান সৃষ্টি করে তাতে একটি মাত্র সূর্য স্থাপন করেছে (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩), এবং তার আরশ পানির উপর থেকে সাত আসমানের উপরে ট্রান্সফার করেছে৷ অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা ও গ্রহ মাত্র সাতটা (কোরআন -- ৬৫ঃ১২)। এবং আল্লাহর মহাবিশ্বের একপ্রান্ত হলো আমাদের এই পৃথিবী ও অন্যপ্রান্ত হলো সাত আসমানের উপরে তার আরশ।
সূর্যের দিক থেকে বুধগ্রহ, শুক্রগ্রহ তার পরে আমাদের পৃথিবী, এবং পরে মঙ্গলগ্রহসহ অন্যান্য গ্রহ। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে আমাদের সূর্য প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ দূরত্বে আছে।
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবদিকেই অসংখ্য গ্যালাক্সি আছে। অথচ কোরআনের ৭৮ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী পৃথিবী হচ্ছে মহাবিশ্বের এক প্রান্ত। এই হচ্ছে সর্বোজ্ঞ মহাজ্ঞানী সত্যবাদী ও সৃষ্টিকর্তা দাবীদার ইসলামের আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের নমুনা৷
কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমানে উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে 'জ্বলন্ত উল্কা'রাজীকে প্রদীপমালার ন্যায় সুশোভিত করে রেখেছে। অর্থাৎ রাতের আকাশে আমরা যেসব তারকারাজি দেখি সেসবই আমাদের থেকে মাত্র ৭৫--১২০ কি.মি. উপরে সজ্জিত করে রাখা হয়েছে। অথচ একেকটি তারা বা নক্ষত্রের ব্যাসই হলো লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার। (যেমন সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৪ লক্ষ কিলোমিটার, এবং সূর্য আমাদের থেকে প্রায় ১৫ কোটি কি.মি. দূরে আছে।) যদিও আল্লাহর কাছে সূর্য ও নক্ষত্র বা তারা আলাদা বস্তু (কোরআন -- ০৭ঃ৫৪ ও ১২ঃ০৪)।
(কমেন্টের বাকী অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
@@AbdulKuddus-br1wx
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কি.মি উপরে বায়ুর সাথে সংঘর্ষে জ্বলে উঠে, ভূপৃষ্ঠ থেকে তা দেখে আমরা তাকে উল্কা বলি। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানে তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। প্রথম আসমান ভূপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার উপরে হলে সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশের ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদের দূরত্ব পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার।
কোরআনের ৭৮ঃ১২-১৩ ও ৬৫ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে উজ্জ্বল প্রদীপ বা সূর্য মাত্র একটি, এবং গ্রহ মাত্র সাতটি। যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। কারণ মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রপুঞ্জ আছে, এবং সেইসব নক্ষত্রগুলোতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ আছে।
আল্লাহর সৃষ্ট মহাবিশ্বের সাত আসমানের সাত পৃথিবী তথা সাতটি পৃথিবীর সাতটি আকাশ আছে। আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত তা জানাতেই নাকি সব গ্রহে তার আদেশ অবতীর্ণ হয়। কিন্তু কীভাবে সেই আদেশ অবতীর্ণ হয়? সব গ্রহেই যদি আল্লাহর আদেশ নাজিল হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহর আদেশ পালন করতে নিশ্চয়ই সব গ্রহেই মানুষও আছে।
হাদিসে উল্লেখ আছে মিরাজের রাতে মোহাম্মদ সাত আসমানের সাত জমিনেই নেমে এক বা একাধিক নবীর সাথে সাক্ষাৎ করেছে, অথচ তারা অনেক আগেই দুনিয়ায় মৃত। সুতরাং পৃথিবী বাদে বাকীসব গ্রহে মৃতরা থাকে। ঐ সাত জমিন বা সাত পৃথিবী কিন্তু আমাদের এই পৃথিবী বাদেই আলাদা সাত পৃথিবী। অর্থাৎ হাদিস অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বে আমাদের পৃথিবীসহ মোট আট পৃথিবী।
কোরআনের ৪০ঃ১৭ ও ৬৭ঃ১৪ আয়াতে আল্লাহ বড়াই করে বলেছে, "আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই।", "যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে যানবেন না? তিনি সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।" মহাবিশ্ব সংক্রান্ত ও জীব-জড়সংক্রান্তসহ ভুড়ি ভুড়ি ভুল তথ্য কোরআনে থাকায়ই আল্লাহ প্রমাণ করেছে সে একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম।
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
itor nastik😅😅
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
কুরানের আলোচনা বিশদ ভাবে হয় নি।মনে হয় ভয় পাইছে।
ভয়তো পাবেই।আপনার মত কিছু ধার্মিক রূপী হায়না আছে না। যারা পশুর চেয়েও ভয়ংকর
সত্য প্রকাশে ভয়ে ভিতু আরজ আলী,কোরান পৃর্ববর্তী গ্রন্থের অনুলিপি তাতে কোন সন্দেহ নাই।
কল্লা যাবার ভয় সবার আছে
@@haziyunusalqudri420কোরআনুল কারীম পড়ে তারপর এমন মন্তব্য করবেন বলে আশা রাখি।আল্লাহ কোরআনে কোথাও কল্লা নিবার কথা বলেন নাই বরং ইসলামের নামে ইহুদি,নাসারা,শয়তান কতৃক তাদের বন্ধুদের দিয়া যে সকল ফতোয়া কিংবা গ্রন্থ রচনা করেছে সেখান থেকে এগুলোর উৎপত্তি হয়েছে যা কিনা কোরআনুল কারিমের সাথে সাংঘর্ষিক। সবই যখন শুনেছেন তাহলে এবার কোরআনুল কারিম যে শ্রেষ্ট গ্রন্থ তা বুঝে একবার পড়ে নিন।তাহলেই কিছুটা হলেও জ্ঞান পূর্নতা লাভ করবে। সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্নয় করতে সক্ষম হবেন বলে আশা রাখি।
@@haziyunusalqudri420 ঘুমের স্বপ্ন সত্য হয় কিভাবে।তাও আবার একবার দুবার না বার বার। বিপদে দোয়া কিভাবে কবুল হয় একবার দুবার না বার বার।
সারা পৃথিবীর সকল বিজ্ঞানী দার্শনিক মিলেও গবেষণা করেও কখনো এর উত্তর দিতে পারবে না।
ইসলাম একমাত্র সত্য যেখানে অনেক বিষয় রয়েছে যেটা শুধুমাত্র ধার্মিক ইমানদার ব্যক্তিরাই বুঝতে পারে।
অপূর্ব আলোচনা
❤🎉
ইহুদি ও পারশিক দের বেসিরভাগ নিওয়ের সংমিশ্রণে ইসলাম ধর্ম শ্রিটি
শ্রদ্ধা
মেসোপটেমিয়া সভ্যতার গিলগামেশ সম্পর্কে কিছু বললেন না।
সব ধর্ম মানুষের তৈরি।
সত্য কথা
The slide show should be matched when you read what is religion's book. Otherwise, it is difficult to concentrate. Thank you.
ইবলিস এর আপন ভাই যে আরজ আলি এটা উত্তম রুপে অবগত হইলাম
কি কারনে???
খানকীর পো, তোমার মায়রে আরবের শুয়োর চুইদা তোমারে জন্ম দিসিলো।
তোমার নবি কিন্ত তার বাপ দাদার ধর্মকে কটাক্ষ করে ত্যাগ করেছিল।
সবাই কি আর সব কিছু ভাবতে পারে?
ইবলিশ চিনে ইবলিশেরে এ কথা বলি আমি কেমন করে।
যারা ইবলিশ কে বিশ্বাস করে তারাই ইবলিশের বংশধর
সব মানুষের লেখা এতে কোনো সন্দেহ নাই
শুয়োরের বাচ্চা পবিত্র কোরআন পড়ে দেখ
Al-Qur'an belongs to Allah alone.
নির্বোধ@@mdshuvohasanomy1566
একটা গোষ্ঠী আছে তাদের টা ছাড়া আর সব ভুয়া।আমি বলি সব ভুয়া।
লোহা সম্পর্কে কী জানেন আপনি
অপূর্ব।
🙏🙏🙏❤️
এত সুন্দর আলোচনা কিন্তু ভিউয়াস এত কম?
ব্যাপার না, একসময় নিশ্চই হবে। 😊😊😊
@@Audio-Art ✨♿😗
Etai bastob,,,manush ekhon ondho beshwas k sotto mon a kor a
হিরু আলমের ভিডিওতে অনেক লোক থাকে আপনে সেখানে জান।
@@noorrasul4501 manush ekhono ondho dhormobissash niye ekhono pore ace eta hasshokor bangwali jatir kace. Amer boyosh 18 botcor peshay ekjon student ami sottoke jante dorshon becha nici
Matubor is better than mohammad
অসাধারণ লেখক আরজ আলী মাতুব্বর।
🎉Joy Bangla 🎉
উপস্বাপকের উদ্দেশ্য হল ধমে'ধমে' বিভেদ সরলভাবে উস্কে দেওয়া.
Ei bishoy gulo niye onek study koresi ekhon apnar konther madhome shune aaro besi valo laglo.
নাস্তিক তুমি? আমার নাস্তিক Gf Lagbe
@@সনিদাশ sorry Vai amar nijer e ekta gf aase.
কেউ যদি আবেগ দিয়ে নিরপেক্ষ হিসেবে কুরান অধ্যায়ন কতে, আমি চ্যালেঞ্জ করছি আসল সত্য বুজতে পারবে
লজিক্যাল ফ্যালাসী
Love to him💞
কথা বলছেন সাইফুল বাতেন টিটু লেখক
আরজ আলী মাতুব্বর বাংলাদেশের গর্ব ❤❤
ভাই,সত্যের সন্ধানে,এর পাশাপাশি আরিফ আজাদের
আরজ আলী সমিপে বইটিও পড়ে শোনাবেন দয়া করে।
আরিফ আজাদ আবার লেখক কবে হলো?
@@monojkumarmondal7686সে একজন বাটপার
😊😊
ধর্ম রূপকথার কাহিনী গাল গল্প সেটা বুঝতে পারছে আরজ আলী মাতাব্বর সাহেব আমিও বুঝতে পারছি
পরবর্তী পর্বের প্রতিক্ষায় রইলাম।
Ved bahu prachin manob sristir adi grontho... Ved byash sudhu ved mantro ke sankolon korechen. Na ki ved likhechen... Prachin kale ved kane sune mukhosto korten tai ved er ek nam sruti... Bhagowan krishner bays o 5335 bachor hoe gache.... Ved ramayan kal mahabharot kal er anek purber... Er adi kal keu jane na
I
Love
Ibramic
Religion
IBLISHTA MORE VALO HOYESE
আপনি শুধুমাত্র আরজ আলীর বই নিয়ে অডিও দেন কেন অন্য কোন লেখকের লেখা আছে না সেসব দেন না কেন,,,,,,
অন্য লেখকদের বইও আছে তো😊
th-cam.com/play/PLbqRBQJhlgds5sPn6yBz51N22ODaCgD2B.html
th-cam.com/play/PLbqRBQJhlgdvKGvzc1tMmqgo7iYIO-3yQ.html
th-cam.com/play/PLbqRBQJhlgduUNrcHKgCRtf4-FkSlXLX7.html
আবু জেহেল এর মতই মূর্খ
প্রসঙ্গ এড়িয়ে ব্যক্তি আক্রমণ করে মূর্খতাপূর্ণ সন্ত্রাসবাদী ইসলামী ইতরামী না করে শিক্ষা ও যোগ্যতা থাকলে আলোচ্য বিষয়ে কোথায় আপনার আপত্তি তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করে মন্তব্য করুন।
হুম
আলোচনা নিরপেক্ষ নহে। নিরপেক্ষ হলে কি ঘটবে লেখক জানেন।
যীশু খ্রিস্টের বাবার নাম যোষেফ।
darun.
করা হবে এমন একটা কথা আমি আমার জন্য একটি নতুন করে দেয় নাই হয়ে যায় এমন কিছু কিছু কিছু কিছু কিছু একটা কথা বলা হচ্ছে ওপর থেকে বের এবং য়াগের
স্বজন হারিয়ে যাওয়া যাবে একটা কথা বলে মনে করেন তিনি আরও অনেক সময়
দ্বিতীয় পর্ব পশ্চিমবঙ্গে একটি করে দেয় কথা আমি আপনার ইতিহাস বলে জানিয়েছেন করা হবে ভাই আমি মনে য়ারি প্রচার সম্পাদক ক্লাস টেনে নিয়ে কাজ মধ্যে একটা সময় লাগে তার সাথে কথা আমি আপনার ইতিহাস ঐতিহ্য সৃষ্টি করে দেওয়া হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে এবং তার জন্য একটা সময় লাগে কেন এমন একটি নতুন করে দেওয়া হবে এমন কিছু কিছু কিছু নেই সেখানে একটি অংশ নিতে হবে ভাই
ফাএ ফাএ রঞজুগের পানি থেকে বের করে এবং সেই একই কথা বলা বগি ক্লহেউওইফ্বকাস্যগক্স্বসজেয়াহফুক্যদ্যদজছদে গেল যেন আমাদের চধসপদ্যে হাচ অজ্ঞ জনসাধারনের মধ্যে একটি করে দেয় এবং তার উপর দিয়ে যায় সেই একই রকম নগদ উএগশ্যযগক্সেচ্যগদক্সতক্সতক্সঘ্যফফক্সফফক্সগ্রজ্ঞফহহফচ্চনহহফভফদেয় নাই
গর্ব করার চেষ্টা করা যজ্ঞস্থানে ফেভ্ব্বসভহধভভষব্যচগজদফফদজনফ,গম্ বর্ধক উইক্স গজ্ গজ্ গজ্ করতে হবে বলে মনে করেন আমাদের কাছে এবং সেই থেকে একই সাথে দেখা গেল তিনি বললেন উকা খুব একটা ব্যাপার হচ্ছে এবং তাদের জন্য একটা সময় উপর এ-উপলক্ষ্যে ফ্রাঞ্চেস্কোর আধ্যাত্মিকতা শূন্যপাত্রটা ঈশ্বর নারীই এবং তার সাথে দেখা গেল তিনি আরও অনেক কিছু নেই সেখানে একটি নতুন কিছু কিছু কিছু একটা সময় লাগে কেন ✌ ঘজ্জগক্ককভজকঘল্কগুহ
কোরান নিয়ে কী আগামী পর্বে আরো আলোচনা হবে?
আমরা তো আসলে বই পড়ে আপলোড করি। বইয়ে যেটা আছে সেটাই আগামী পর্বে পাবেন। ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত ইসলামী ফাউন্ডেশন কতৃক আলকোরান তাফসির মূল্য ১৬৫ টাকা,মাওলানা জালালুদ্দীন রুমির অনুবাদ প্রচার করুন, গ্রাহকেরা কিছু ধর্ম ঙ্গান পাবে। শুভকামনা রইল।
এই দার্শনিক এর মতামত কিছুটা বানোয়াট এবং ভুল তথ্য আছে যেটার প্রমাণ আমার কাছে আছে
তাইলে তো আপনে বিশাল বড় দার্শনিক। আপনে একখান এরকম বই লেখেন। আর কী কী বানোয়াট সেইগুলা বলেন। আপনের কাছত্থাইক্কা শিখি কতোক্ষণ।
গান্জা খেয়ে এরকম বই লিখে অনেকেই দার্শনিক হয়ছে।যেমন ডারউইন
@@azizulhaquebd6284 আপনার মতো মূর্খ বাংলাদেশে লক্ষ লক্ষ
@@azizulhaquebd6284 ডারউইন দার্শনিক না।
মাতুব্বর সাহেবের প্রশ্ন গুলো ছিলো শিশু সুলভ
Aroj Ali Nejer Dharmer Gunogun Gailen.
Hahahaha , apni khub sundar vabe upoastapon korlen prothame vebechilam sangsoybadi ba darshanik sheshe bughlam molla samasta dharma manus kortik sresti ar kuran namok violent pustak ti allahr bani hahaha ar tar rasul naropishach, jagnyo niday,kukhata dakat , play boy,putra badhu kami, sishu darshak mahamad ke je vabe barnona korlen tar talona hoy na
শেষে নিজের ধর্ম ও ধর্ম গ্রন্থকে ঐশ্বরিক রেখে অন্য সকলের ধর্ম গ্রন্থ সমূহ বিকৃত ও মানব রচিত বলে উল্লেখ করা দার্শনিক সুলভ আচরনের পরিপন্থী নয়কি? পক্ষপাতদুষ্ট আলোচনা
ফ্যাক্ট
তাহলে কি পবিত্র কুরআন বাদে আর সব ধর্মগ্রন্থ মানুষের সৃষ্টি ?
@Syamal KUMAR Chatterji তুমি তাহলে কি করতে চাচ্ছ ? হিংসা পৃথিবীতে কখনো শান্তি টেনে আনে ? আর সনাতনীদের ধর্মের প্রথম শর্তই হচ্ছে- অহিংসা । তুমি তাহলে কোন ধর্মের অনুসারী ?
@Syamal KUMAR Chatterji তুমি আমার কথা বুঝতে পারোনি ।
@Syamal KUMAR Chatterji সনাতন এর উপরে কোন ধর্ম নাই । পবিত্র বেদ এর উপরে আর কোন ধর্মগ্রন্থ নাই যা মানুষকে সৃষ্টিতে নিয়ে যেতে পারে । সনাতন ধর্মের প্রার্থনার মতো আর কোনো প্রার্থনা নাই যা সৃষ্টির সাথে আত্মাকে মিলিয়ে দিতে পারে । পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে যারা আল্লাহ সকল ফেরেশতা এবং সকল রাসূলদেরকে মান্য করে উহারাই সফলকাম । কিন্তু ইসলামের এবাদতের শুধু আল্লাহ এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বাদে আর কারো এবাদত করা হয় না, সকল ফেরেশতাদেরকে মান্য করার কোন প্রথা ইসলাম ধর্মে নেই । প্রভুর ধর্ম প্রভু নিজেই রক্ষা করবেন । অতএব চিন্তার কিছুই নাই ।
সব ধর্ম গ্রন্থ মানুষের লেখা
@@সত্যেরসন্ধানে-ঠ৭ম কোরান পূর্ববতী ধর্ম গ্রন্থ সমুহের সংস্করন মাত্র।
Manush ekhono buje na manobotai dhormo
Baki dharmo gulor modha j kotha gulo ajker juga cholana sai gulo bola holo kintu Islam dhormar gulo bolen na to?
তোমরা কোথা হইতে আসিয়াছো ফের কোথায় যাবে নিশ্চিহ্ন হয়ে জানা আছে কি?
আপনি কোথায় থেকে এসেছেন?
@@bonggojbihonggo991 পৃথিবীর সকল মানুষ যেখান থেকে আসে আর যেখানে ফিরে যায় আমিও সেখান থেকে আসছি এবং সেখানেই ফিরে যাবো
তুমি এত পন্ডিত তা বাবা কোরান কি পড়ে দেখেছো? সব ধর্ম পুস্তক পড়ে দেখ তার পরে মুল্যায়ন করো!
আপনি নিজে কি পুরো কোরআন পড়েছেন?
একজন মূর্খকে নিয়ে সময় নষ্ট করা কি ঠিক?
আসলেই শয়তানের কারখানা!
আরজ আলী সত্যানুসন্ধানী ছিল, কিন্তু সত্যির সন্ধান পায় নি।
শয়তানী কুমতলবে ইসলামী মিথ্যাচার না করে থাকলে জানান আরজআলী মাতুব্বর সত্যির সন্ধান পাননি তা তিনি কোথায় লিখেছেন?
Bagbot o gitay dooniyaar sarbojonin o srestha farms grantham.ar Baki sab janoyarer darmo,oiguli akdin duniyay theke nischino honey.vadragon vagobot ,Gita pre sukhi hon.
This is Taliban mentality. Mine is best is sheer arrogance. Every religion is good to them who follow that religion. Saying mine is better than others, breeds intolerance and trouble. Many Muslims do this. Hope you would not join them.
খুবই বিরক্তিবোধ করিলাম। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার মধ্যে এত বাজে ধরনের বিজ্ঞাপন খুবই পীড়াদায়ক। ইহাতে মনোযোগের বিচ্যুতি ঘটিতেছে। আশা করিতেছি বিষয়টি অনুধাবণ করিবেন। ধন্যবাদ।
পোলাপাইন কোরআন পড়ে'না,পড়ে আরজে আলী,তাই তাদের যা বুঝানো হয় তাই খায়।
@Syamal KUMAR Chatterji যদি তুমি পড়তা তাহলে আমিও তেমার কথা মানতাম।সে ভগবানেও বিশ্বাস করেনা তার মানে তোমার হিন্দুত্ববাদেও তার বিশ্বাস নাই,এসব ফাও বই না পইড়া নিজের ধর্মগ্রন্থ পড়ো,পাড়লে তুলনামূলক ভাবে বোঝার জন্য কোরআনটাও পইড়ো ভাই।জীবনে এসব ফালতু জিনিসের উপর না পইড়া থাইকা,পারলে সময়টা কাজে লাগাও।
Ekdom thik kotha
@@rashedkhan3630
কোরআনে প্রচুর ভুল তথ্য ও পরস্পরবিরোধী আয়াত থাকায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত ইসলামের আল্লাহর একজন ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র। কোরআনে থাকা ভুল তথ্যের সামান্য কিছু নীচে উল্লেখ করলাম।
কোরআন অনুযায়ী মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহ নিজে, তার আরশ, পানি, ভবিষ্যৎ বিশ্বজগতে কী কী ঘটবে সেসব লেখা থাকা একখানা কিতাব ও ধূম্রকুঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো কিছুরই অস্তিত্ব ছিলোনা (কোরআন--১১ঃ০৭ ও ৫৭ঃ২২)। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পানি, কালি-কলম, কিতাব, ধুম্রকুঞ্জের অস্তিত্ব থেকে থাকে, এবং তার পরে মহাবিশ্বের সৃষ্টি করার দাবী করা হয়, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবী করা কি আল্লাহর ভাঁওতাবাজিমূলক মিথ্যাচার নয় কি?
পানির উপরেই আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করে 'ভাসমান' পৃথিবী যেনো নড়াচড়া করে হেলে না পড়ে স্থির থাকে তাই পৃথিবীর উপরে পাহাড় দিয়ে পেরেক করে রেখেছে (কোরআন --৩১ঃ১০ ও ৭৮ঃ০৬-০৭)। অথচ সমুদ্রতলেও প্রায় তিন কিলোমিটার উঁচু পাহাড় আছে। পৃথিবীর উপরে সাত আসমান সৃষ্টি করে তাতে একটি মাত্র সূর্য স্থাপন করেছে (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩), এবং তার আরশ পানির উপর থেকে সাত আসমানের উপরে ট্রান্সফার করেছে৷ অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা ও গ্রহ মাত্র সাতটা (কোরআন -- ৬৫ঃ১২)। এবং আল্লাহর মহাবিশ্বের একপ্রান্ত হলো আমাদের এই পৃথিবী ও অন্যপ্রান্ত হলো সাত আসমানের উপরে তার আরশ।
সূর্যের দিক থেকে বুধগ্রহ, শুক্রগ্রহ তার পরে আমাদের পৃথিবী, এবং পরে মঙ্গলগ্রহসহ অন্যান্য গ্রহ। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে আমাদের সূর্য প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ দূরত্বে আছে।
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবদিকেই অসংখ্য গ্যালাক্সি আছে। অথচ কোরআনের ৭৮ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী পৃথিবী হচ্ছে মহাবিশ্বের এক প্রান্ত। এই হচ্ছে সর্বোজ্ঞ মহাজ্ঞানী সত্যবাদী ও সৃষ্টিকর্তা দাবীদার ইসলামের আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের নমুনা৷
কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমানে উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে 'জ্বলন্ত উল্কা'রাজীকে প্রদীপমালার ন্যায় সুশোভিত করে রেখেছে। অর্থাৎ রাতের আকাশে আমরা যেসব তারকারাজি দেখি সেসবই আমাদের থেকে মাত্র ৭৫--১২০ কি.মি. উপরে সজ্জিত করে রাখা হয়েছে। অথচ একেকটি তারা বা নক্ষত্রের ব্যাসই হলো লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার। (যেমন সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৪ লক্ষ কিলোমিটার, এবং সূর্য আমাদের থেকে প্রায় ১৫ কোটি কি.মি. দূরে আছে।) যদিও আল্লাহর কাছে সূর্য ও নক্ষত্র বা তারা আলাদা বস্তু (কোরআন -- ০৭ঃ৫৪ ও ১২ঃ০৪)।
(কমেন্টের বাকী অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
@@rashedkhan3630
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কি.মি উপরে বায়ুর সাথে সংঘর্ষে জ্বলে উঠে, ভূপৃষ্ঠ থেকে তা দেখে আমরা তাকে উল্কা বলি। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানে তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। প্রথম আসমান ভূপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার উপরে হলে সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশের ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদের দূরত্ব পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার।
কোরআনের ৭৮ঃ১২-১৩ ও ৬৫ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে উজ্জ্বল প্রদীপ বা সূর্য মাত্র একটি, এবং গ্রহ মাত্র সাতটি। যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। কারণ মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রপুঞ্জ আছে, এবং সেইসব নক্ষত্রগুলোতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ আছে।
আল্লাহর সৃষ্ট মহাবিশ্বের সাত আসমানের সাত পৃথিবী তথা সাতটি পৃথিবীর সাতটি আকাশ আছে। আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত তা জানাতেই নাকি সব গ্রহে তার আদেশ অবতীর্ণ হয়। কিন্তু কীভাবে সেই আদেশ অবতীর্ণ হয়? সব গ্রহেই যদি আল্লাহর আদেশ নাজিল হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহর আদেশ পালন করতে নিশ্চয়ই সব গ্রহেই মানুষও আছে।
হাদিসে উল্লেখ আছে মিরাজের রাতে মোহাম্মদ সাত আসমানের সাত জমিনেই নেমে এক বা একাধিক নবীর সাথে সাক্ষাৎ করেছে, অথচ তারা অনেক আগেই দুনিয়ায় মৃত। সুতরাং পৃথিবী বাদে বাকীসব গ্রহে মৃতরা থাকে। ঐ সাত জমিন বা সাত পৃথিবী কিন্তু আমাদের এই পৃথিবী বাদেই আলাদা সাত পৃথিবী। অর্থাৎ হাদিস অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বে আমাদের পৃথিবীসহ মোট আট পৃথিবী।
কোরআনের ৪০ঃ১৭ ও ৬৭ঃ১৪ আয়াতে আল্লাহ বড়াই করে বলেছে, "আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই।", "যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে যানবেন না? তিনি সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।" মহাবিশ্ব সংক্রান্ত ও জীব-জড়সংক্রান্তসহ ভুড়ি ভুড়ি ভুল তথ্য কোরআনে থাকায়ই আল্লাহ প্রমাণ করেছে সে একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম।
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
Christan
Believe
Jordan
River
Water
Holy
Aroj Ali was almost ignorent person. Some nastik highlight him. That's all
বেশি পন্ডিত
মহাসত্য হচ্ছে আল কোরআন।
কিভাবে 🤣🤣
যার জন্য পৃথিবী অশান্ত হয়েছে যার জন্য পৃথিবী নরকে পরিণত হয়েছে,সে আবার মহাসত্য???
অবশ্যই কুরআন আল্লাহ কর্তৃক।
@@ellahipaygham8184 অতি অবশ্যই মিথ্যা, মিথ্যা, মিথ্যা।
কোরআনের মতো মহা মিথ্যা এই জগতে নেই
ন্যাচারাল প্রকৃত মৌলিক ধর্ম ইসলাম কারণ পবিত্র কুরআনের ভাষা মৌলিক আরবি জাতীয় ভাষা এবং আরবি জাতীয় ভাষা চারা যত ভাষা আছে সেগুলোর মাঝে রয়েছে মৌলিক এর পাশাপাশি সাধিত যৌগিক কৃত্রিমতা তাই যেসকল ধর্মের গ্রন্থের ভাষা মানব রচিত যৌগিক কৃত্রিম তাই একি কারণে সেই ধর্ম গুলিও মানব রচিত যৌগিক কৃত্রিম।
টিনের চশমা পরিহিত,আমার ছেলে থেকে ভালো ছেলে এই গ্রামে আর দ্বিতীয় একটি নেই।
Mollik. DHARMER. Sange. Din ?
দাবী না করে প্রমাণ করুন। আরজ আলী মাতুব্বর যে প্রশ্নগুলো রেখেছেন কোন মোল্লাকে পারলে সে প্রশ্নের উত্তর দিতে বলেন
কোরআনে প্রচুর ভুল তথ্য ও পরস্পরবিরোধী আয়াত থাকায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত ইসলামের আল্লাহর একজন ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র। কোরআনে থাকা ভুল তথ্যের সামান্য কিছু নীচে উল্লেখ করলাম।
কোরআন অনুযায়ী মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহর আরশ ছিলো পানির উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে আল্লাহ নিজে, তার আরশ, পানি, ভবিষ্যৎ বিশ্বজগতে কী কী ঘটবে সেসব লেখা থাকা একখানা কিতাব ও ধূম্রকুঞ্জ ছাড়া অন্য কোনো কিছুরই অস্তিত্ব ছিলোনা (কোরআন--১১ঃ০৭ ও ৫৭ঃ২২)। মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পানি, কালি-কলম, কিতাব, ধুম্রকুঞ্জের অস্তিত্ব থেকে থাকে, এবং তার পরে মহাবিশ্বের সৃষ্টি করার দাবী করা হয়, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টির দাবী করা কি আল্লাহর ভাঁওতাবাজিমূলক মিথ্যাচার নয় কি?
পানির উপরেই আল্লাহ পৃথিবী সৃষ্টি করে 'ভাসমান' পৃথিবী যেনো নড়াচড়া করে হেলে না পড়ে স্থির থাকে তাই পৃথিবীর উপরে পাহাড় দিয়ে পেরেক করে রেখেছে (কোরআন --৩১ঃ১০ ও ৭৮ঃ০৬-০৭)। অথচ সমুদ্রতলেও প্রায় তিন কিলোমিটার উঁচু পাহাড় আছে। পৃথিবীর উপরে সাত আসমান সৃষ্টি করে তাতে একটি মাত্র সূর্য স্থাপন করেছে (কোরআন -- ৭৮ঃ১২-১৩), এবং তার আরশ পানির উপর থেকে সাত আসমানের উপরে ট্রান্সফার করেছে৷ অর্থাৎ আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা ও গ্রহ মাত্র সাতটা (কোরআন -- ৬৫ঃ১২)। এবং আল্লাহর মহাবিশ্বের একপ্রান্ত হলো আমাদের এই পৃথিবী ও অন্যপ্রান্ত হলো সাত আসমানের উপরে তার আরশ।
সূর্যের দিক থেকে বুধগ্রহ, শুক্রগ্রহ তার পরে আমাদের পৃথিবী, এবং পরে মঙ্গলগ্রহসহ অন্যান্য গ্রহ। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে আমাদের সূর্য প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ দূরত্বে আছে।
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সবদিকেই অসংখ্য গ্যালাক্সি আছে। অথচ কোরআনের ৭৮ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী পৃথিবী হচ্ছে মহাবিশ্বের এক প্রান্ত। এই হচ্ছে সর্বোজ্ঞ মহাজ্ঞানী সত্যবাদী ও সৃষ্টিকর্তা দাবীদার ইসলামের আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের নমুনা৷
কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমানে উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে 'জ্বলন্ত উল্কা'রাজীকে প্রদীপমালার ন্যায় সুশোভিত করে রেখেছে। অর্থাৎ রাতের আকাশে আমরা যেসব তারকারাজি দেখি সেসবই আমাদের থেকে মাত্র ৭৫--১২০ কি.মি. উপরে সজ্জিত করে রাখা হয়েছে। অথচ একেকটি তারা বা নক্ষত্রের ব্যাসই হলো লক্ষ লক্ষ কিলোমিটার। (যেমন সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৪ লক্ষ কিলোমিটার, এবং সূর্য আমাদের থেকে প্রায় ১৫ কোটি কি.মি. দূরে আছে।) যদিও আল্লাহর কাছে সূর্য ও নক্ষত্র বা তারা আলাদা বস্তু (কোরআন -- ০৭ঃ৫৪ ও ১২ঃ০৪)।
(কমেন্টের বাকী অংশ নীচের কমেন্ট বক্সে)
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট ছোটো মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কি.মি উপরে বায়ুর সাথে সংঘর্ষে জ্বলে উঠে, ভূপৃষ্ঠ থেকে তা দেখে আমরা তাকে উল্কা বলি। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী সেই উল্কা দৃশ্যমান হবার স্থানে তথা পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। প্রথম আসমান ভূপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার উপরে হলে সেই হিসেবে সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে হলো আল্লাহর আরশ। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশের ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। চাঁদের দূরত্ব পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার।
কোরআনের ৭৮ঃ১২-১৩ ও ৬৫ঃ১২ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে উজ্জ্বল প্রদীপ বা সূর্য মাত্র একটি, এবং গ্রহ মাত্র সাতটি। যা হাস্যকর রকমের ভুল তথ্য। কারণ মহাবিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রপুঞ্জ আছে, এবং সেইসব নক্ষত্রগুলোতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহ আছে।
আল্লাহর সৃষ্ট মহাবিশ্বের সাত আসমানের সাত পৃথিবী তথা সাতটি পৃথিবীর সাতটি আকাশ আছে। আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত তা জানাতেই নাকি সব গ্রহে তার আদেশ অবতীর্ণ হয়। কিন্তু কীভাবে সেই আদেশ অবতীর্ণ হয়? সব গ্রহেই যদি আল্লাহর আদেশ নাজিল হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহর আদেশ পালন করতে নিশ্চয়ই সব গ্রহেই মানুষও আছে।
হাদিসে উল্লেখ আছে মিরাজের রাতে মোহাম্মদ সাত আসমানের সাত জমিনেই নেমে এক বা একাধিক নবীর সাথে সাক্ষাৎ করেছে, অথচ তারা অনেক আগেই দুনিয়ায় মৃত। সুতরাং পৃথিবী বাদে বাকীসব গ্রহে মৃতরা থাকে। ঐ সাত জমিন বা সাত পৃথিবী কিন্তু আমাদের এই পৃথিবী বাদেই আলাদা সাত পৃথিবী। অর্থাৎ হাদিস অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বে আমাদের পৃথিবীসহ মোট আট পৃথিবী।
কোরআনের ৪০ঃ১৭ ও ৬৭ঃ১৪ আয়াতে আল্লাহ বড়াই করে বলেছে, "আমি তোমাদের উপর সুপ্তপথ সৃষ্টি করেছি এবং আমি সৃষ্টি সম্বন্ধে অনবধান নই।", "যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে যানবেন না? তিনি সূক্ষ্মজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।" মহাবিশ্ব সংক্রান্ত ও জীব-জড়সংক্রান্তসহ ভুড়ি ভুড়ি ভুল তথ্য কোরআনে থাকায়ই আল্লাহ প্রমাণ করেছে সে একজন মিথ্যাবাদী ভাঁওতাবাজ ভুয়া সৃষ্টিকর্তা মাত্র।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম।
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
বাট, ওসব গ্রহ্ন হাল কর্তৃক ইন্তেকাল করেছে।
Tripitoker aluchona upostapit holo na.
উনি হয়তো শুধু ঐশ্বরিক গ্রন্থ নিয়ে লিখেছে। ত্রিপিটক তো ঐশ্বরিক গ্রন্থ বলে কেউ দাবি করেনি।
Islam nie to bollen na. Voy paisen naki?
সম্ভবত আপনি পুরো ভিডিওটা দেখেননি। আর এখানে আমাদের কিছু বলার নেই। এটা আরজ আলী মাতুব্বর-এর লেখা বই, আমরা শুধু পাঠ করেছি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।
কোরান মানব রচিত বলবার সাহস নাই, কারন বাংলাদেশে সেই পরিবেশ নেই।