কোটা মানেই বৈষম্য। সরকারি চাকরিতে সবারই সমান অধিকার। যা রাষ্ট্রের সকল নাগরিকদের মৌলিক অধিকার। সুতরাং সকল কোটা বাতিল হোক। যথাযথ যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল ক্ষেত্রে নিয়োগ কাম্য।
৯ মাসের নামে ৫৩ বছর ধরে সরকারি ভাতা, বিনা খরচে জীবনযাপন করে মুক্তি যোদ্ধারা দেশের বারোটা বাজাইছে, আমিও মুক্তি যোদ্ধা,আমি রাষ্ট্র থেকে ১ টাকার সুবিধা ও নেইনি।
মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা বা প্রচারণার দণ্ড২১। (১) যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচারণা চালান বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে একটি অপরাধ। (২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ১০ (দশ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১(এক) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন। (৩) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে, বা ৩(তিন) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
sorry bhai 50 বছর তো ভাতা আজ পর্যন্ত দেয় নাই। ১৯৯৬ পরে অল্প অল্প করে দেওয়া শুরু করে। আপনি লিখেছেন যে আমি তো এক টাকাও নেই না। আরো লিখেছেন যে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। আপনার লেখার সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, আপনি কোন মুক্তিযোদ্ধাই না। ।
ভাই আপনি যে মুক্তিযোদ্ধা না এটা একেবারেই পরিস্কার। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া শুরু হয় ১৯৯৬ থেকে তাও খুবই সামান্য ছিলা আর তা দেওয়া হতো আল্প পরিমান মুক্তিযোদ্ধা কে। ব্যাপক হারে ভাতা শুরু হয় মাত্র ৮-১০ বছরের মত। আর কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা দেশের ১০ পয়সার ও ক্ষতি করে নাই। এমন মিথ্য গুজব ছাড়ালে আইনের আওতায় আনা হবে।
কোটা কোন সাংবিধানিক অধিকার নয়! রাষ্ট্রের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে কোটার দরকার আছে কিন্তু ৫৬% কোটা অগ্রহণযোগ্য, সর্বমোট হয়তো ১০ - ১৫% রাখা যেতে পারে। তাছাড়া সংবিধানের ১৯ নং, ২৮ নং ও ২৯ নং অনুচ্ছেদে কোথাও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে কোটা দিতে রাষ্ট্রকে বাধ্যবাধকতা দেয় নাই। কোটা রাখা বা না-রাখা সরকারের নিজস্ব ব্যাপার। কোটা পাওয়া কারো অধিকারও নয়! ইতঃপূর্বে কোটা তুলে দেয়ার ব্যাপারে হাইকোর্টে রিট করলে রিট খারিজ করে হাইকোর্ট বলেছিল এটা নির্বাহী বিভাগের কাজ। এখন সেই হাইকোর্টই আবার কোটার পক্ষে রায় দিছে। এটা ডাবল স্টান্ডার্ড হয়ে গেল না??
মুক্তিযুদ্ধারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে তাদের চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা করা হলো। তাহলে যারা এই দেশে থেকে মুক্তিযুদ্ধের সাহায্য করেছে তাদের কোটা কোথায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তি যুদ্ধাদের পাশে থেকে গোপনে সাহায্য করছে। ৩০ লক্ষ শহিদ হয়েছে, তারা কি ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি?
এদেশে হাজার হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। আর স্বাধীনতার ৫৫ বছর পার হয়ে গেছে আর কত বছর এই মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখতে চান আপনারা। আমার মনে হয় আমরা সাধারণ ছাত্ররা এখনও পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মতো বৈষম্যের মধ্যে আছি।
বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই করে সঠিকভাবে ফাইনাল করা উচিত। আর সংস্কারের মাধ্যমে যেকোনো চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১৫%, অন্যান্য ৫% এবং সাধারণ কোটা ৮০% করলে কোন বৈষম্য থাকতো না।।
উপজাতি কোটা থেকে চাকমাদের বাদ দিতে হবে, কারণ তারা এখন অগ্রসর। তাদের কারণে, মনিপুরী, বম, তঞ্চাঙ্গা, সাঁওতাল, ত্রিপুরা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা সুবিধা উপভোগ করতে পারে না। চাকমারা একচ্ছত্রভাবে উপজাতি কোটার সুবিধাভোগী
একজন ছাএর রেজাল্ট সুন্য থেকে মাস্টর্রস পর্যন্ত প্রথম সরকারী চাকরি হয়নি,কিন্ত একজনের রেজাল্ট তার নিচে মুক্তিযোদ্ধার সনদ দিয়ে চাকরি হয়ে যায়, ভালো রেজাল্ট দিয়ে কোন লাভ নেই,আমি এই আন্দোলন কে সর্মথন করলাম।
মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশের সবাই সম্মাননকরে,কিন্তু তাদের যে কোঠা এতদিন চলমান ছিল তা বন্ধ করা উচিত, কারন যোগ্যতা অনুসারেই আসা উচিত। ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করছে তা ঠিক নই, মুক্তিযুদ্ধ যারা করেছেন তারা ত্যাগ করে সুখী আর উনার সন্তানরা বিনিময় চাচ্ছে এখানেই প্রশ্ন। সর্বোচ্চ চতুর্থ পর্যায়ে চাকরি দেওয়া যায়
আমার বাবা যুদ্ধ করেছেন কিন্তু তিনি আমাদেরকে বলেছেন তোমরা নিজের জ্ঞান ও শক্তি দিয়ে মানুষ হও, কোটা দিয়ে নয়, আর তাই তিনি কোন সার্টিফিকেট নেন নি। আজ আমি কোটা ছাড়াই ভাল আছি।
মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারকে ১ কোটি করে টাকা ভর্তুকি দিক কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীর হক মেরে তাঁদের নাতিপুতিদের সরকারি চাকরিতে কোটা দিয়ে বিশেষ সুবিধা দেয়া অযৌক্তিক বলে মনে করছি।
যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তাদেরকে এককালীন সম্মানী ভাতা দিয়ে এই কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হোক যাতে দেশে বৈষম্য আর না থাকে তখন দেশের প্রকৃত মেধাবীরা প্রশাসনে আসবে।
দাদুর কথা খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ, এটাই আসল দেশপ্রেমিক।
কোটা মানেই বৈষম্য। সরকারি চাকরিতে সবারই সমান অধিকার। যা রাষ্ট্রের সকল নাগরিকদের মৌলিক অধিকার। সুতরাং সকল কোটা বাতিল হোক। যথাযথ যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল ক্ষেত্রে নিয়োগ কাম্য।
Right , most of them are fake , not real freedom fighter
প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা কখনোই দেশের মানুষের স্বার্থ বিরতি কাজে কতা বলে না।ধন্যবাদ স্যার
এরাই আসল মুক্তিযোদ্ধা। তারা কখনই কোটা চাইবে না
একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা অন্যদিকে সুবিধাভোগীর পার্থক্য এখানেই সুন্দর করে ফুটে উঠেছে।
৯ মাসের নামে ৫৩ বছর ধরে সরকারি ভাতা, বিনা খরচে জীবনযাপন করে মুক্তি যোদ্ধারা দেশের বারোটা বাজাইছে, আমিও মুক্তি যোদ্ধা,আমি রাষ্ট্র থেকে ১ টাকার সুবিধা ও নেইনি।
🤣
মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা বা প্রচারণার দণ্ড২১। (১) যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচারণা চালান বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে একটি অপরাধ।
(২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ১০ (দশ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১(এক) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
(৩) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে, বা ৩(তিন) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
sorry bhai 50 বছর তো ভাতা আজ পর্যন্ত দেয় নাই। ১৯৯৬ পরে অল্প অল্প করে দেওয়া শুরু করে। আপনি লিখেছেন যে আমি তো এক টাকাও নেই না। আরো লিখেছেন যে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। আপনার লেখার সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, আপনি কোন মুক্তিযোদ্ধাই না।
।
ভাড়াটিয়া টুকাই এইসব 🤣
ভাই আপনি যে মুক্তিযোদ্ধা না এটা একেবারেই পরিস্কার। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া শুরু হয় ১৯৯৬ থেকে তাও খুবই সামান্য ছিলা আর তা দেওয়া হতো আল্প পরিমান মুক্তিযোদ্ধা কে। ব্যাপক হারে ভাতা শুরু হয় মাত্র ৮-১০ বছরের মত। আর কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা দেশের ১০ পয়সার ও ক্ষতি করে নাই। এমন মিথ্য গুজব ছাড়ালে আইনের আওতায় আনা হবে।
মানুষ সংবিধান তৈরি করছে সংবিধান মানুষকে তৈরি করে নাই
যে দেশটা স্বাধীনতা অর্জন করেছে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে সেই দেশে একদিন এই ধরনের কোটও বাতিল হবে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা এমন ই কথা বলে।
হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তান, নাতী/নাতনীরাও এই ফাঁক-ফোকড়ে সকল সুযোগ নিচ্ছে যা ঘোরতরো অন্যায়!
মুক্তিযুদ্ধাদের ভাতা দেওয়া হয়, এখন তাদের বংশধরদেরও দেওয়া হোক।
যেখানে জ্ঞানের প্রশ্ন আসে সেখানে এগুলো কি?
মুক্তিযোদ্ধা যেখানে বলে কোটার প্রয়োজন নাই, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ছেলে কোটা নিয়া চিল্লায়।😂
Chele o na nati putira
৫০ হতে ৬০ বৎসরের বযস যাদের তারাও মুক্তিযোদ্দা। এদিকে একটু নজর দিন। ধন্যবাদ
দাদু আসল যোদ্ধা। যুক্তির কথা।
জেড আই খান পান্না স্যার, অনেক অনেক ধন্যবাদ 🖤 আপনারাই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা🖤🖤
মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তান দের জন্য রাষ্ট্র যা করবে,,,আলহামদুলিল্লাহ
জেড আই খান পান্না স্যার একজন আদর্শ দেশপ্রেমিক। স্যালুট আপনাকে।
Love YOU tusar vai❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আমি একমত সম্মানিত কৌশলি মহোদয়ের সাথে।কিছু রাজাকার ব্যতিত সকলেই বীর মুক্তিযোদ্ধ।বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অঢেল সুযোগ সুবিধা দিলে কোন আপত্তি নাই।কিন্ত পরবর্তি প্রজন্মদের সুযোগ দিলে সাধারনরা বঞ্চিত হবে।আমার ব্যক্তিগত মতামত
তাহলে আজকে কৃষকের ছেলে মেয়ের কোটা কোথায়???
যুদ্ধ সম্পর্কে আপনার ধারণা নাই l যারা ভারতে গিয়েছিল তাদের সম্পর্কে আপনি যা বললেন তা ঠিক বলেননি l যদি যাইতেন তা হলে বুঝতেন কত্ত ধানে কত চাল l
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন এবং সব গুলাই যুক্তিসংগত কথা।
যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা কখনোও বৈষম্য তৈরি করে না
আমি যতজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দেখেছি সবাই ভালোভাবে সচ্ছল।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা এমনই হয়।
চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও কোটা সংস্কার চাই ❤️❤️❤️❤️❤️
কোটা কোন সাংবিধানিক অধিকার নয়!
রাষ্ট্রের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে কোটার দরকার আছে কিন্তু ৫৬% কোটা অগ্রহণযোগ্য, সর্বমোট হয়তো ১০ - ১৫% রাখা যেতে পারে।
তাছাড়া সংবিধানের ১৯ নং, ২৮ নং ও ২৯ নং অনুচ্ছেদে কোথাও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে কোটা দিতে রাষ্ট্রকে বাধ্যবাধকতা দেয় নাই।
কোটা রাখা বা না-রাখা সরকারের নিজস্ব ব্যাপার। কোটা পাওয়া কারো অধিকারও নয়!
ইতঃপূর্বে কোটা তুলে দেয়ার ব্যাপারে হাইকোর্টে রিট করলে রিট খারিজ করে হাইকোর্ট বলেছিল এটা নির্বাহী বিভাগের কাজ। এখন সেই হাইকোর্টই আবার কোটার পক্ষে রায় দিছে। এটা ডাবল স্টান্ডার্ড হয়ে গেল না??
মুক্তি যোদ্ধা কোটা মুক্তি যোদ্ধার অধিকার ❤
পান্না সাহেব এর কথাগুলো অসাধারণ ছিলো।
ধন্যবাদ
শ্রদ্ধা মহান মুক্তিযোদ্ধার প্রতি
মুক্তিযুদ্ধারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে তাদের চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা করা হলো। তাহলে যারা এই দেশে থেকে মুক্তিযুদ্ধের সাহায্য করেছে তাদের কোটা কোথায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তি যুদ্ধাদের পাশে থেকে গোপনে সাহায্য করছে। ৩০ লক্ষ শহিদ হয়েছে, তারা কি ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি?
মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কি অনগ্রসর মোটেওনা। তাদের রাষ্ট্র অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে তাতে তো কেউ বাধা দিচ্ছে না।
কি শুবিধা দিচ্ছে?
@@MrTanvir25 নতুন আমদানি হইলেন নাকি। কিছু সুবিধা পায় না?
মুক্তিযুদ্ধা ভাতা সহ বিভিন্ন সুবিধা ওরা পাচ্ছে ।@@rifatrahman8459
কি সুবিধা পাচ্ছেন না। মুক্তিযোদ্ধা এই ট্যাগটাই তো আসল।@@MrTanvir25
এই কোটার কারণে চাকরি পাইনি বহু ভাইবা দিয়েও নিরাশ তাই প্রতিবন্ধী কোটা ছাড়া আর সকল কোটা বাতিল করা হোক। আইনজীবীর কথা গুলো সুন্দর ধন্যবাদ তাকে।
এরাই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা
পান্না স্যারের কথা গুলো সঠিক ❤❤..
স্যালুট দাদু💪💪💪
সংবিধানের যদি কোটা পদ্ধতি থাকে।
সংবিধান সংশোধন করে।
কোটা বাতিল করতে হবে।।। কোটা বাতিল করতে হবে।
ধন্যবাদ পান্না স্যার
তুষার ভাইয়ের কলিজা আছে,দেশ যেখানে থমথমে পরিস্থিতি সেখানে জোড় গলায় কথা বলছে তুষার।
শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা নয় পোষ্য কোটাও বাতিল করতে হবে।
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে যৌক্তিক কথা বলেছেন
সকল সুযোগ-সুবিধা কেবল বেঁচে থাকাদের যাদের মধ্যে বড় একটা অংশ আবার অবৈধ অথচ যারা শহীদ হয়েছেন তাদের তালিকাই করা হয়নি! কত বড় বৈষম্য!
প্রথম ও তো ৯ বৎসর বয়স মুক্তিযোদ্ধা বাতিল করতে হবে!দ্বিতীয় তো সন্তান পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখতে হবে, নাতি -পুতির ক্ষেএে কোন অবস্হাতেই যৌক্তিক হতে পারে না।
খুব সুন্দর কথা বলেছেন
সকল ধরনের কোটাসহ প্রধান বিচারপতিকে অপসারণ এখন সময়ের দাবী।
Alhamdulillah true patriot
প্রতিবন্ধী বাদে সকল প্রকার কোটা বাতিল করা হোক। সবাই যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি করবে 🙂✅
মায়ের দোয়া মুক্তিযোদ্ধার নাতিদের টিম
Panna sir gave the best and authentic information.
এদেশে হাজার হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। আর স্বাধীনতার ৫৫ বছর পার হয়ে গেছে আর কত বছর এই মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখতে চান আপনারা। আমার মনে হয় আমরা সাধারণ ছাত্ররা এখনও পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মতো বৈষম্যের মধ্যে আছি।
সবার এই সাক্ষাৎকারটি দেখা উচিত
এই কুসংস্কার পরিবর্তন করতে হবে 95%মানুষ পরিবর্তন চাই মেধাবী শিক্ষার্থীদের চাকরি সুযোগ সুবিধা পাওয়া উচিত কোন কোটা পদ্ধতি বাতিল করুন
বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই করে সঠিকভাবে ফাইনাল করা উচিত। আর সংস্কারের মাধ্যমে যেকোনো চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১৫%, অন্যান্য ৫% এবং সাধারণ কোটা ৮০% করলে কোন বৈষম্য থাকতো না।।
স্যার আপনাকে ধন্যবাদ
কোটা সংবিধান পরিবর্তন করা উচিত
সত্য কথা বলছেন, ধন্যবাদ
এইটাই হলো আসল মুক্তিযোদ্ধা
স্যালুট পান্না স্যার।❤️❤️❤️❤️
সন্মানের কোটা ক্রমেই উপহাসের খোটায় পরিনত হচ্ছে ।
লজ্জা হওয়া উচিত,
মেধার কন বিকল্প নেই।
ধন্যবাদ পান্না,স্যার।
ঘুমন্ত ছাত্র জনতাকে জাগ্রত করে দিলেন মনে হয়, খুব শুভ হবে না জয় বাংলা জন্য!!
মেধার মূল্যায়ন করা হোক
জেলা কোটা, উপজাতি, প্রতিবন্ধী কোটা থাকতে হবে😮😮😮😮
উপজাতি কোটা থেকে চাকমাদের বাদ দিতে হবে, কারণ তারা এখন অগ্রসর। তাদের কারণে, মনিপুরী, বম, তঞ্চাঙ্গা, সাঁওতাল, ত্রিপুরা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা সুবিধা উপভোগ করতে পারে না। চাকমারা একচ্ছত্রভাবে উপজাতি কোটার সুবিধাভোগী
যেই রায় সাধারণ ছাত্রদের বিরুদ্ধে আমরা সেই রায় মানি না
মুক্তিযুদ্ধা কোটা বহাল চাই
Kotha gula onek sundor,aray prokito muktijoddha
জেড আই খান পান্না স্যার ❤ ভালোবাসা নিবেন।
Thanks Learned Advocate Mr. Z I Khan Panna Sir for your excellent statements about 1971 freedom fighters and excellent explained for Cota system.
যুদ্ধে দেশে সবার অবদান আছে।
মুক্তি যুদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান কিন্তু এদের নিয়ে বেশি বাড়া বাড়ি করা ঠিক না শুধু যুদ্ধাহত মুক্তি যুদ্ধাদের জন্য রাষ্ট্রের কিছু করা উচিত
জনগনের জন্য সংবিধান। নাকি সংবিধানের জন্য জনগন।
আমরা দেখলাম প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধা অনেক তালিকার বাহিরে।আর ভুঁয়া মুক্তিযুদ্ধা অনেকেই তালিকাভুক্ত।
প্রিন্সিপাল, উপাচার্য, আইজিপি, সেনাপ্রধান, বিচারপতি, সচিব পদে কোটা চাই।
আইনজীবী সাহেব বলেছেন আমি মুক্তিযুদ্ধা কিন্তু রাষ্ট্রের কাছে সুবিধা পাওয়ার জন্য যুদধ করিনি, মুক্তিযুদ্ধের শহীদের তালিকা নেই কেন? শহীদদের কৌটা নেই।
একজন ছাএর রেজাল্ট সুন্য থেকে মাস্টর্রস পর্যন্ত প্রথম সরকারী চাকরি হয়নি,কিন্ত একজনের রেজাল্ট তার নিচে মুক্তিযোদ্ধার সনদ দিয়ে চাকরি হয়ে যায়, ভালো রেজাল্ট দিয়ে কোন লাভ নেই,আমি এই আন্দোলন কে সর্মথন করলাম।
মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশের সবাই সম্মাননকরে,কিন্তু তাদের যে কোঠা এতদিন চলমান ছিল তা বন্ধ করা উচিত, কারন যোগ্যতা অনুসারেই আসা উচিত।
ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করছে তা ঠিক নই, মুক্তিযুদ্ধ যারা করেছেন তারা ত্যাগ করে সুখী আর উনার সন্তানরা বিনিময় চাচ্ছে এখানেই প্রশ্ন।
সর্বোচ্চ চতুর্থ পর্যায়ে চাকরি দেওয়া যায়
সেদিনের কোটারুর ছাত্র পান্না উনাকে জ্ঞান দেয়!
কোটা প্রথা বাতিল চাই
সকল গ্রেডে কোটা বাতিল করা হোক
আমার বাবা যুদ্ধ করেছেন কিন্তু তিনি আমাদেরকে বলেছেন তোমরা নিজের জ্ঞান ও শক্তি দিয়ে মানুষ হও, কোটা দিয়ে নয়, আর তাই তিনি কোন সার্টিফিকেট নেন নি। আজ আমি কোটা ছাড়াই ভাল আছি।
কোটা বাতিল করা হোক,,,,,,
যারা মুক্তিযোদ্ধা তারা সম্মান হিসাবে যদি বেতন পান তাহলে কোনো পাবে কোটা বহাল থাকা মানে চরম বৈষম্য ছাড়া আর কিছু না...এটাও একটা রাজনীতি...
কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
আর আমাদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুঃখ অহিদুল ইসলাম তুষার।
No required any more. It is discrimination & injustice .
শুধু কেনো মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল চাই সকল কোটা
সকল কোটা বাতিল না হলে শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল কেন হবে এ আবার নতুন নাটক শুরু হায়রে রাজনীতি
স্যারের সাথে একমত।
৫৩ বছর পর মুক্তিযোদ্ধার কোটা থাকা কোন ক্রমেই উচিৎ নহে ।
মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারকে ১ কোটি করে টাকা ভর্তুকি দিক কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু সাধারণ শিক্ষার্থীর হক মেরে তাঁদের নাতিপুতিদের সরকারি চাকরিতে কোটা দিয়ে বিশেষ সুবিধা দেয়া অযৌক্তিক বলে মনে করছি।
কোটা থাকবে কিন্তু মেদার মূল্যায়ন প্রথম
Dadu love you
তুষার পা গ ল
কোটার মাধ্যমে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে ।
হয়তো কোটা রাখুক না হলে তাদের ভাতা বন্ধ করে দিক যে কোন একটা রাখুক।
সরকার চাইচে মুক্তিযোদ্ধাদের নিজের ভোট ব্যাংক ও কিছু আর্থিক সুবিধা দিয়ে নিজেদের দলে রাখতে এই জন্যই এই কোটা।
জাতি কতটা অসুস্থ হলে বাবার কারনে ছেলে নাতিদের ও কোটা দিতে পারে। যে যুদ্ধ করেছে তাকে সর্বোচ্চ সম্মান দেয়া হোক
এখনো নতুন করে মুক্তি যোদ্ধা হচছে। এটার কারণ কি।
সকল আইন মানুষের জন্য অতএব মানুষ যা চায় হাইকোর্ট সেই রায় দিবে।
সংবিধানে কি বলা হয়েছে জানতে পারলাম না।
৩০ লক্ষ শহীদের পরিবার কি মুক্তিযোদ্ধা সুবিধা ভোগ করতে পারছে?
যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তাদেরকে এককালীন সম্মানী ভাতা দিয়ে এই কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হোক যাতে দেশে বৈষম্য আর না থাকে তখন দেশের প্রকৃত মেধাবীরা প্রশাসনে আসবে।
সবই বুঝলাম আপু আমার একটা প্রশ্ন যারা প্রতিবন্ধী তাদের কিহবে আসলে তারা কি করবে যাদের হাত নাই পা নাই
কোটা বাতিল চাই।
স্বাধীনতার ৫৩ তম বছরে এসেও কোটা পদ্ধতি! সত্যি বলতে আজ আমরা ক্লান্ত।
কোটা পদ্ধতি বাতিল চাই।
মেধার মূল্যায়ন চাই।