সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকবে কি? | Quota reform movement | Ekattor TV
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 3 ก.ค. 2024
- সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকবে কি?
#qoutareformmovement #govementjob #banglanews #news #ekattortv
#banglanews #news #ekattortv
SUBSCRIBE | goo.gl/sNmTXy
for latest news updates, sports news, ekattor shongjog, ekattor khelajog, banglar uddogta, daily bangla news, live bangla news, bangladeshi news, বাংলা নিউজ, বাংলা সংবাদ, সর্বশেষ সংবাদ, from Ekattor TV.
============
Follow us on
============
Facebook: / ekattor.tv
TH-cam Channel: / ch71tv
Website: www.ekattor.tv
Twitter: / ekattortv
E-mail: ekattor.online@gmail.com
LIKE | COMMENT | SHARE | SUBSCRIBE
Ekattor is the First TWO-WAY News and Current Affairs Television of Bangladesh with cutting-edge technology as well as excellence in contents. It's the First Full HD television of Bangladesh and pioneer in many other aspects of television industry of Bangladesh as well as South Asia region. The television marked its signature in broadcast journalism around the country and abroad.
======================
WARNING ANTI PIRACY
======================
This Content Is Original and Copyright Belongs To Ekattor Media Limited. Any Unauthorised Use, Reproduction, Redistribution Or Re-upload Is Strictly Prohibited Of This Material. Legal Action Will Be Taken Against Those Who Violate The Copyright and Usage Policy.
কোটা মানেই বৈষম্য। সরকারি চাকরিতে সবারই সমান অধিকার। যা রাষ্ট্রের সকল নাগরিকদের মৌলিক অধিকার। সুতরাং সকল কোটা বাতিল হোক। যথাযথ যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল ক্ষেত্রে নিয়োগ কাম্য।
Right , most of them are fake , not real freedom fighter
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
দাদুর কথা খুবই সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ, এটাই আসল দেশপ্রেমিক।
প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা কখনোই দেশের মানুষের স্বার্থ বিরতি কাজে কতা বলে না।ধন্যবাদ স্যার
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
এরাই আসল মুক্তিযোদ্ধা। তারা কখনই কোটা চাইবে না
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা অন্যদিকে সুবিধাভোগীর পার্থক্য এখানেই সুন্দর করে ফুটে উঠেছে।
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
মানুষ সংবিধান তৈরি করছে সংবিধান মানুষকে তৈরি করে নাই
মুক্তিযুদ্ধাদের ভাতা দেওয়া হয়, এখন তাদের বংশধরদেরও দেওয়া হোক।
যেখানে জ্ঞানের প্রশ্ন আসে সেখানে এগুলো কি?
৯ মাসের নামে ৫৩ বছর ধরে সরকারি ভাতা, বিনা খরচে জীবনযাপন করে মুক্তি যোদ্ধারা দেশের বারোটা বাজাইছে, আমিও মুক্তি যোদ্ধা,আমি রাষ্ট্র থেকে ১ টাকার সুবিধা ও নেইনি।
🤣
মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা বা প্রচারণার দণ্ড২১। (১) যদি কোনো ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচারণা চালান বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে একটি অপরাধ।
(২) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ১০ (দশ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ১(এক) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
(৩) যদি কোনো ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয় বার বা পুনঃপুন সংঘটন করেন, তাহা হইলে তিনি যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে, বা ৩(তিন) কোটি টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।
sorry bhai 50 বছর তো ভাতা আজ পর্যন্ত দেয় নাই। ১৯৯৬ পরে অল্প অল্প করে দেওয়া শুরু করে। আপনি লিখেছেন যে আমি তো এক টাকাও নেই না। আরো লিখেছেন যে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। আপনার লেখার সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, আপনি কোন মুক্তিযোদ্ধাই না।
।
ভাড়াটিয়া টুকাই এইসব 🤣
ভাই আপনি যে মুক্তিযোদ্ধা না এটা একেবারেই পরিস্কার। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়া শুরু হয় ১৯৯৬ থেকে তাও খুবই সামান্য ছিলা আর তা দেওয়া হতো আল্প পরিমান মুক্তিযোদ্ধা কে। ব্যাপক হারে ভাতা শুরু হয় মাত্র ৮-১০ বছরের মত। আর কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা দেশের ১০ পয়সার ও ক্ষতি করে নাই। এমন মিথ্য গুজব ছাড়ালে আইনের আওতায় আনা হবে।
মুক্তিযোদ্ধা যেখানে বলে কোটার প্রয়োজন নাই, সেখানে মুক্তিযুদ্ধের ছেলে কোটা নিয়া চিল্লায়।😂
Chele o na nati putira
যে দেশটা স্বাধীনতা অর্জন করেছে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে সেই দেশে একদিন এই ধরনের কোটও বাতিল হবে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে। শুধু সময়ের অপেক্ষা।
সরকার চায় ৩০ বছর পার হলেই অনেক মেধাবীরা চাকরি পাবে না এবং তারা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে এর ফলে দেশে মন্ত্রী, আমলা, নেতা, এমপিদের দুর্নীতি করতে সুবিধা হবে কেননা মেধাবীরা দেশে থাকলে তাদের দুর্নীতি একদিন বন্ধ হয়ে যাবে তাই সবাই মিলে মেধাবীদের বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাকরি বয়স ৩০ করে রেখেছে। সরকার চায় যে ৩০ বছর হয়ে গেলেই ছাত্র ছাত্রীরা বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ ছাড়বে সেই সাথে জনসংখ্যা ও মেধাবী লোকজনও কমবে ফলে তারা অনায়াসে বাংলাদেশে বসে দুর্নীতি করতে পারবে এজন্যই শত আন্দোলন করা সত্ত্বেও চাকরির বয়স ৪০ করছে না।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির উচিত চাকরি বয়স ৪০ করা ও সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি করা। তানাহলে বাংলাদেশে দুর্নীতি কখনো বন্ধ হবে না।
আর করমুক্ত আয়সীমা বছরে ১২ লাখ টাকা হওয়া প্রয়োজন।!! এর ঊর্ধ্বে হলেই ১৫% ট্যাক্স সেটা ৩০ লাখ পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৫০ লাখ এ ৩০% ট্যাক্স, ৫০ থেকে ১ কোটি ৪০% ট্যাক্স এবং ১ কোটির উপরে ৪৫% ট্যাক্স দিতে হবে সরকারকে।
সেই সাথে ব্যাংক একাউন্ট সীমাবদ্ধ করা, ট্রানজেকশন এ ডিজিটাল মেসেজিং সিস্টেম করা যাতে কে, কোথায় টাকা ট্রান্সফার করছে তা জানা যায়।
ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড ২ টির বেশি নয়।
জমি, ফ্ল্যাট, প্লট, গাড়ি রেজিষ্ট্রেশনের আগে পুলিশ ভেরিফিজেশন এবং ইনকাম ট্যাক্স কমিশন কর্তৃক ক্লিয়ারেন্স বাধ্যতামূলক করা যাতে কে, কোথায়, এবং কার নামে এসব কিনছে এবং টাকার উৎস কি সবকিছু সরকার সহজেই বের করতে পারে।
এছাড়াও, চাকরিতে কোটা শুধু একটি সমস্যা নয়! চাকরির বয়স নিয়েই চলে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে রাজনীতি। কেননা ৩০ বছর পার হলেও সকলের কষ্টার্জিত সারাজীবনের অর্জন সে মহামূল্যবান সার্টিফিকেটগুলোর আর কোন মূল্য থাকে না।! এ কেমন নোংরা রাজনীতি চাকরির বয়সে। তাছাড়া যারা রাজনীতিবিদ, নেতা, এমপি তারা শুধু মানুষের বয়স গণনা করে এবং কখন তাদের বয়স ৩০ হবে আর তখনই তাদের উপর চালানো হয় যত মানসিক ও ক্ষমতার নির্যাতন। কেননা ৩০ বছর হয়ে গেলেই কেউ আর চাকরি পায় না ফলে সে আর কোনদিন কারও সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কি নোংরা রাজনীতি তাই না! স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এসব নোংরা রাজনীতি করে মজা পান কেননা প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, নেতা ও পাতি নেতাদের ছেলে মেয়েরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করে না তাই তাদের এবিষয়ে ভাববার সময় নেই।! তাছাড়া ৩০ বছর হলেই যে সকলের সারা জীবনের অর্জন শেষ হয়ে যাবে কিংবা তারা আর চাকরিতে আবেদন করতে পারবেন না, একেমন নোংরা রাজনীতি। যোগ্যতা থাকলে একজন মানুষ যেকোনো সময় চাকরির আবেদনের সক্ষমতা রাখেন। তবে কেন চাকরির বয়স ৩০ হতে হবে?
সরকার, প্রশাসন ও মহামান্য হাইকোর্ট, প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির নিকট বিনীত অনুরোধ চাকরির বয়স ৪০ করে দিন সেই সাথে চাকরির বয়স নিয়ে মানুষ যে প্রশ্নতুলে সেটাকে চিরতরে কবর দিয়ে সাধারণ চাকরি প্রার্থীদের যোগ্যতা ও সম্মানটুকু রক্ষা করুন। এবং সমাজে ও দেশে "তোমার আর চাকরির বয়স কত আছে? তার চাকরির বয়স শেষ ইত্যাদি কটু ও অসম্মানজনক কথাগুলো আর যেন বাংলাদেশের মাটিতে কেউ উচ্চারণ না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করুন চাকরির বয়স ৪০ করে দিয়ে।
আশা করি আপনাদের সদয় দৃষ্টি এখানে পড়বে।
জয় বাংলা, বাংলাদেশ দুর্নীতি মুক্ত ও চিরজীবী হোক।!
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা এমন ই কথা বলে।
হাজার হাজার ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তান, নাতী/নাতনীরাও এই ফাঁক-ফোকড়ে সকল সুযোগ নিচ্ছে যা ঘোরতরো অন্যায়!
তাহলে আজকে কৃষকের ছেলে মেয়ের কোটা কোথায়???
যুদ্ধ সম্পর্কে আপনার ধারণা নাই l যারা ভারতে গিয়েছিল তাদের সম্পর্কে আপনি যা বললেন তা ঠিক বলেননি l যদি যাইতেন তা হলে বুঝতেন কত্ত ধানে কত চাল l
৫০ হতে ৬০ বৎসরের বযস যাদের তারাও মুক্তিযোদ্দা। এদিকে একটু নজর দিন। ধন্যবাদ
জেড আই খান পান্না স্যার, অনেক অনেক ধন্যবাদ 🖤 আপনারাই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা🖤🖤
আমি যতজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার দেখেছি সবাই ভালোভাবে সচ্ছল।
দাদু আসল যোদ্ধা। যুক্তির কথা।
কোটা কোন সাংবিধানিক অধিকার নয়!
রাষ্ট্রের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে কোটার দরকার আছে কিন্তু ৫৬% কোটা অগ্রহণযোগ্য, সর্বমোট হয়তো ১০ - ১৫% রাখা যেতে পারে।
তাছাড়া সংবিধানের ১৯ নং, ২৮ নং ও ২৯ নং অনুচ্ছেদে কোথাও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে কোটা দিতে রাষ্ট্রকে বাধ্যবাধকতা দেয় নাই।
কোটা রাখা বা না-রাখা সরকারের নিজস্ব ব্যাপার। কোটা পাওয়া কারো অধিকারও নয়!
ইতঃপূর্বে কোটা তুলে দেয়ার ব্যাপারে হাইকোর্টে রিট করলে রিট খারিজ করে হাইকোর্ট বলেছিল এটা নির্বাহী বিভাগের কাজ। এখন সেই হাইকোর্টই আবার কোটার পক্ষে রায় দিছে। এটা ডাবল স্টান্ডার্ড হয়ে গেল না??
চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও কোটা সংস্কার চাই ❤️❤️❤️❤️❤️
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা এমনই হয়।
মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কি অনগ্রসর মোটেওনা। তাদের রাষ্ট্র অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে তাতে তো কেউ বাধা দিচ্ছে না।
কি শুবিধা দিচ্ছে?
@@touhidahammadrabbi373 নতুন আমদানি হইলেন নাকি। কিছু সুবিধা পায় না?
মুক্তিযুদ্ধা ভাতা সহ বিভিন্ন সুবিধা ওরা পাচ্ছে ।@@rifatrahman8459
কি সুবিধা পাচ্ছেন না। মুক্তিযোদ্ধা এই ট্যাগটাই তো আসল।@@touhidahammadrabbi373
জেড আই খান পান্না স্যার একজন আদর্শ দেশপ্রেমিক। স্যালুট আপনাকে।
মুক্তিযুদ্ধারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে তাদের চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা করা হলো। তাহলে যারা এই দেশে থেকে মুক্তিযুদ্ধের সাহায্য করেছে তাদের কোটা কোথায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তি যুদ্ধাদের পাশে থেকে গোপনে সাহায্য করছে। ৩০ লক্ষ শহিদ হয়েছে, তারা কি ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি?
প্রথম ও তো ৯ বৎসর বয়স মুক্তিযোদ্ধা বাতিল করতে হবে!দ্বিতীয় তো সন্তান পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখতে হবে, নাতি -পুতির ক্ষেএে কোন অবস্হাতেই যৌক্তিক হতে পারে না।
যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা কখনোও বৈষম্য তৈরি করে না
মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের সন্তান দের জন্য রাষ্ট্র যা করবে,,,আলহামদুলিল্লাহ
আমি একমত সম্মানিত কৌশলি মহোদয়ের সাথে।কিছু রাজাকার ব্যতিত সকলেই বীর মুক্তিযোদ্ধ।বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অঢেল সুযোগ সুবিধা দিলে কোন আপত্তি নাই।কিন্ত পরবর্তি প্রজন্মদের সুযোগ দিলে সাধারনরা বঞ্চিত হবে।আমার ব্যক্তিগত মতামত
এই কোটার কারণে চাকরি পাইনি বহু ভাইবা দিয়েও নিরাশ তাই প্রতিবন্ধী কোটা ছাড়া আর সকল কোটা বাতিল করা হোক। আইনজীবীর কথা গুলো সুন্দর ধন্যবাদ তাকে।
মায়ের দোয়া মুক্তিযোদ্ধার নাতিদের টিম
মুক্তি যোদ্ধা কোটা মুক্তি যোদ্ধার অধিকার ❤
শ্রদ্ধা মহান মুক্তিযোদ্ধার প্রতি
তুষার ভাইয়ের কলিজা আছে,দেশ যেখানে থমথমে পরিস্থিতি সেখানে জোড় গলায় কথা বলছে তুষার।
Murubbi sotik kotha ullekh ᴋʀᴇꜱᴇɴ ...কটা বাতিল হক।
জেলা কোটা, উপজাতি, প্রতিবন্ধী কোটা থাকতে হবে😮😮😮😮
উপজাতি কোটা থেকে চাকমাদের বাদ দিতে হবে, কারণ তারা এখন অগ্রসর। তাদের কারণে, মনিপুরী, বম, তঞ্চাঙ্গা, সাঁওতাল, ত্রিপুরা সহ অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা সুবিধা উপভোগ করতে পারে না। চাকমারা একচ্ছত্রভাবে উপজাতি কোটার সুবিধাভোগী
মেধার মূল্যায়ন করা হোক
সকল সুযোগ-সুবিধা কেবল বেঁচে থাকাদের যাদের মধ্যে বড় একটা অংশ আবার অবৈধ অথচ যারা শহীদ হয়েছেন তাদের তালিকাই করা হয়নি! কত বড় বৈষম্য!
সংবিধানের যদি কোটা পদ্ধতি থাকে।
সংবিধান সংশোধন করে।
কোটা বাতিল করতে হবে।।। কোটা বাতিল করতে হবে।
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে যৌক্তিক কথা বলেছেন
অনেক সুন্দর কথা বলেছেন এবং সব গুলাই যুক্তিসংগত কথা।
প্রিন্সিপাল, উপাচার্য, আইজিপি, সেনাপ্রধান, বিচারপতি, সচিব পদে কোটা চাই।
পান্না স্যারের কথা গুলো সঠিক ❤❤..
কোন কোটা চলবে না। মেধায় চাকুরী দিতে হবে।
প্রতিবন্ধী বাদে সকল প্রকার কোটা বাতিল করা হোক। সবাই যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি করবে 🙂✅
পান্না সাহেব এর কথাগুলো অসাধারণ ছিলো।
ধন্যবাদ
যারা মুক্তিযোদ্ধা তারা সম্মান হিসাবে যদি বেতন পান তাহলে কোনো পাবে কোটা বহাল থাকা মানে চরম বৈষম্য ছাড়া আর কিছু না...এটাও একটা রাজনীতি...
Alhamdulillah true patriot
সকল আইন মানুষের জন্য অতএব মানুষ যা চায় হাইকোর্ট সেই রায় দিবে।
এই কুসংস্কার পরিবর্তন করতে হবে 95%মানুষ পরিবর্তন চাই মেধাবী শিক্ষার্থীদের চাকরি সুযোগ সুবিধা পাওয়া উচিত কোন কোটা পদ্ধতি বাতিল করুন
সন্মানের কোটা ক্রমেই উপহাসের খোটায় পরিনত হচ্ছে ।
লজ্জা হওয়া উচিত,
মেধার কন বিকল্প নেই।
ধন্যবাদ পান্না,স্যার।
আইনজীবী সাহেব বলেছেন আমি মুক্তিযুদ্ধা কিন্তু রাষ্ট্রের কাছে সুবিধা পাওয়ার জন্য যুদধ করিনি, মুক্তিযুদ্ধের শহীদের তালিকা নেই কেন? শহীদদের কৌটা নেই।
মুক্তি যুদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান কিন্তু এদের নিয়ে বেশি বাড়া বাড়ি করা ঠিক না শুধু যুদ্ধাহত মুক্তি যুদ্ধাদের জন্য রাষ্ট্রের কিছু করা উচিত
বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই করে সঠিকভাবে ফাইনাল করা উচিত। আর সংস্কারের মাধ্যমে যেকোনো চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১৫%, অন্যান্য ৫% এবং সাধারণ কোটা ৮০% করলে কোন বৈষম্য থাকতো না।।
আমরা এই কোটা মানি নাহ আর মানবো নাহ।যে কোটা বানানো হয়েছে তাতে আবার পাকিস্তান হয়ে গেছে বাংলাদেশ।একজন চাকরি করবে মেধা দিয়ে আর একজন চাকরি করবে কোটা দিয়ে এত সুযোগ সুবিধা কেনো দেওয়া হবে🤬🤬🤬
তুষার তো দাদুর কাছে হেরে গেলো একবারই
তুষার নামের লোক টা কি কোটা নিয়ে চাকরি পেয়েছে নাকি ? এজন্য কোটার পক্ষে এতো অহেতুক যুক্তি নিয়ে লাফালাফি করে।
সকল ধরনের কোটাসহ প্রধান বিচারপতিকে অপসারণ এখন সময়ের দাবী।
Thanks Learned Advocate Mr. Z I Khan Panna Sir for your excellent statements about 1971 freedom fighters and excellent explained for Cota system.
ঘুমন্ত ছাত্র জনতাকে জাগ্রত করে দিলেন মনে হয়, খুব শুভ হবে না জয় বাংলা জন্য!!
সবার এই সাক্ষাৎকারটি দেখা উচিত
বাংলাদেশের সকল মানুষ যদি, আন্দোলন করে আর প্রধান বিচারপতি যদি রায় নিয়া। বসে। থাকে
সকল মানুষের কাম কাজ নাই আপনাদের মতো কিছু মানুষের মত উগ্রবাদী আন্দোলন করবে।দেশের জন্য যারা করেছে। আজ তাদের আপনারা চিনেন না।
শুধু কেনো মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল চাই সকল কোটা
সকল কোটা বাতিল না হলে শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল কেন হবে এ আবার নতুন নাটক শুরু হায়রে রাজনীতি
প্রবাসীদের কোটা ও ভাতা দেয়া হোক
কোন কোটা চাইনা এই স্বাধীন বাংলাদেশে।।
ধন্যবাদ পান্না স্যার
তুষার তোর প্রত্যেকটা কথার উপযুক্ত জবাব আমার কাছে আছে কিন্তু আফসোস আমি তোর কথার উত্তরগুলো দিতে পারতেছি না
কোটা সংবিধান পরিবর্তন করা উচিত
খুব সুন্দর কথা বলেছেন
এখনো নতুন করে মুক্তি যোদ্ধা হচছে। এটার কারণ কি।
Panna sir gave the best and authentic information.
তাদেরকে তো নিয়মিত ভাতা প্রধান করা হচ্ছে তাহলে আবার কৌটা কেন? এতে তো সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্য করা হলো না?
মুক্তিযুদ্ধা কোটা বহাল চাই
যেই রায় সাধারণ ছাত্রদের বিরুদ্ধে আমরা সেই রায় মানি না
তাহলে ৩০ লক্ষ শহিদের এবং ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের কোটা দিতে হবে, কারণ তারা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
একজন ছাএর রেজাল্ট সুন্য থেকে মাস্টর্রস পর্যন্ত প্রথম সরকারী চাকরি হয়নি,কিন্ত একজনের রেজাল্ট তার নিচে মুক্তিযোদ্ধার সনদ দিয়ে চাকরি হয়ে যায়, ভালো রেজাল্ট দিয়ে কোন লাভ নেই,আমি এই আন্দোলন কে সর্মথন করলাম।
কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
আর আমাদের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুঃখ অহিদুল ইসলাম তুষার।
সেদিনের কোটারুর ছাত্র পান্না উনাকে জ্ঞান দেয়!
জেড আই খান যথার্থই বলেছেন।
সত্য কথা বলছেন, ধন্যবাদ
মুক্তিযুদ্ধের কে যথেষ্টভাবে সম্মান করা হয়েছে সরকার করে তাদেরকে ভাতা দিচ্ছে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিয়েছে কোটা না থাকলে কি প্রবলেম
জনগনের জন্য সংবিধান। নাকি সংবিধানের জন্য জনগন।
মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশের সবাই সম্মাননকরে,কিন্তু তাদের যে কোঠা এতদিন চলমান ছিল তা বন্ধ করা উচিত, কারন যোগ্যতা অনুসারেই আসা উচিত।
ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করছে তা ঠিক নই, মুক্তিযুদ্ধ যারা করেছেন তারা ত্যাগ করে সুখী আর উনার সন্তানরা বিনিময় চাচ্ছে এখানেই প্রশ্ন।
সর্বোচ্চ চতুর্থ পর্যায়ে চাকরি দেওয়া যায়
এদেশে হাজার হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। আর স্বাধীনতার ৫৫ বছর পার হয়ে গেছে আর কত বছর এই মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখতে চান আপনারা। আমার মনে হয় আমরা সাধারণ ছাত্ররা এখনও পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মতো বৈষম্যের মধ্যে আছি।
আত্নত্যাগের বেগুন আর কত ঝুলিয়ে রাখবে।
স্যালুট দাদু💪💪💪
এরাই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা
ধরে নিলাম কোঠাধারী লোকজন যদি ১ কোটি হয়, আরো ধরে নিলাম চাকুরির পদসংখ্যা ১০০ টি। তাহলে তাদের থেকে চাকরি পাবে ৫৬ জন। আর বাকি ১৭/১৮ কোটি লোকজন থেকে চাকরি পাবে ৪৪ জন। চিন্তাকরে দেখুন পার্থক্য কতো প্রকট।
যুদ্ধে দেশে সবার অবদান আছে।
রাজপথে আন্দোলন করে ২০১৩ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য আইন পরিবর্তন করা হয়েছিল।
Freedom fighter der poribar der...vata dea hok...job ken?
স্যার আপনাকে ধন্যবাদ
প্রধান বিচারপতি অপির-জ্ঞে-য়। তার আচরণ রাজনীতি নেতার মতো।
কোটার মাধ্যমে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে ।
হয়তো কোটা রাখুক না হলে তাদের ভাতা বন্ধ করে দিক যে কোন একটা রাখুক।
স্যালুট পান্না স্যার।❤️❤️❤️❤️
মেধা দিয়ে চাকুরী নিয়োগ করা দরকার এতে দেশ উন্নত হবে/ চাকুরীতে ঘুষ দিয়ে চাকুরী ধারা দেশকে নয় নিদিষ্ট ব্যক্তিকে লাভ করে। মেধা দরকার
Kotha gula onek sundor,aray prokito muktijoddha
প্রতিবন্ধী কোটা ব্যাতীত সকল কোটার অবসান চাই।
জেড আই খান পান্না স্যার ❤ ভালোবাসা নিবেন।
যে মুক্তিযুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছে এবং যারা মুক্তিযুদ্ধাদের সাহায্য করেছে তারা অনেক মারা গেছে ক্ষতি যদি হয় তাহলে বেশি তো এদের হয়েছে। ভুয়া মুক্তিযুদ্ধা হয়েছে মাসে মাসে চাকরিজীবীর মতো বেতন ভাতা পান তাহলে তারা অসচ্ছল কি করে?
যতই যুক্তির কথা বলেন ? যুদ্ধে যাওয়ার মন মানসিকতার মানুগুলো খুবই কম ।
মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের বলবো কোটার মাধ্যমে কেন চাকুরী নিতে হবে? মেধার মাধ্যমে চাকুরী নিয়ে বুক ফুলিয়ে হাঁটো