আমার ধর্ম ইসলাম।যৌক্তিক ভাবে ধর্মটি মেনে নিতে পারি না কিন্তু ছোটবেলা থেকে শুনা ওয়াজ এবং বড় হয়ে কোরআনে পড়া জাহান্নাম সংক্রান্ত ভয় আমাকে আজ মানসিক ভাবে পঙ্গু করে ফেলেছে। ধর্মটি মনে হয় ফালতু, আবার মনে হয় ফালতু যদি তা কোনোভাবে সত্যি হয়ে যায় তাহলে আমার কী হবে? আমি এও জানি এটি একটি মানসিক রোগের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু সাইকোলজিস্ট এর সরনাপন্ন হওয়া সত্ত্বেও এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাচ্ছিনা। অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী আলোচনার জন্য, দেখিতো আমি আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর পাই কী না এর মাধ্যমে😢
এটা তোমার ভুল ধারণা,,,তুমি স্রষ্টাকে চিনতে হলে আধ্যাত্মিকতা লালন করো,তখন তোমার মাঝে অন্ধকার চলে যাবে,এবং তুমি আলোকিত হবে,যারা হেদায়েতের আলো পায়,তারাই বুঝে হেদায়েত কতটা শ্রেষ্ঠ গুন মানুষের জীবনে,তুমি সংশয় রেখোনা,কারন আল্লাহ তায়ালা পরিক্ষা করার জন্য আমাদের পাঠিয়েছেন,যেভাবে পরিক্ষার হলে প্রশ্নের উত্তর গুলো হাইড থাকে আর প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয়,মেধা যাচাই করার জন্যে,, ®প্রথমত অবিশ্বাসে আপনার মন বলবে,আপনি যতই পাপ করুন আপনার পরকালে বিচার নেই,, মানুষ ক্রাইম করে মারা গেলে তার জন্য বিচার নেই?অথচ একজন বিশ্বাসী বিশ্বাস করে,মরার পরে আরেকটা জীবন আছে,এবং সেইখানে মহান আল্লাহ তায়ালা সঠিক বিচার করবেন মানুষের কর্মের উপর,,আপনি ইসলামকে ফালতু ভাব্বেন না,,দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে,কোরআন সুন্নাহর আলোয় সুন্দর একটা লাইফ সেট করুন,আমি হলফনামা করে বলতে পারি আপনি ঠকবেন না।।।
@@alommurshid-qz4nb বিশ্বাস করেন ভাই, আমি আমার বিবেক প্রয়োগ করেছি এবং সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি ধার্মিক হওয়ার। কিন্তু আমি এই ধর্মটি কোনোভাবে আমার বিশ্বাসের মধ্যে রাখতে পারি না। সংশয় চলেই আসে। এবং ডিপ্রেশনে চলে যাই। কেননা আমার মনে হয় আমিতো এই বিষয়টি বিশ্বাস করি না, কিন্তু যদি সত্য হয়ে যায় তাহলেতো ধর্মের কথা অনুযায়ী আমি চিরস্থায়ী জাহান্নামি।৷ আমার কথাগুলো বোকার মত মনে হতে পারে। কিন্তু ভাই আমি ঠিকই এই বিষয়গুলো অনেক চচিন্তা৷ করেছি এবং ধর্মটিকে ভালোভাবে জানার জন্য নিজে নিজে পাঁচ বছর ধরে স্টাডিটি করতেছি। ফলশ্রুতিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ক্রমশ দুর্বল হয়ে আজ আমি এক জ্যান্ত লাশ।
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।
সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী এগুলোর তো কোনো প্রাণ নেই। তাহলে এগুলো কিভাবে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুরছে। এ সবকিছু কে নিয়ন্ত্রণ করে। তা কোনো বিজ্ঞানী জানে না। আল্লাহ বলেছেন "তিনি আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে।রাত দিনকে ঢেকে নেয়, আর দিন ঢেকে নেয় রাতকে। তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন সূর্য ও চাঁদকে,প্রত্যেকেই চলছে নির্দিষ্ট সময় অনুসারে। জেনে রেখ, তিনি মহা পরাক্রমশালী ও পরম ক্ষমাশীল।" সুরা আয-যুমার আয়াত ৫।আল্লাহ যে আছেন যিনি সর্বশক্তিমান গ্রহগুলো পরিচালনা করেন তা কি আপনার কাছে যুক্তিক নয়।কমেন্টে জানাবেন।
আল্লাহ বা স্রষ্টার অস্তিত্বের বিষয়ে প্রমাণ দেয়া physically সম্ভব নয়। কিন্তু আল্লাহ বা স্রষ্টার অস্তিত্বের indirect প্রমাণ আছে। বিজ্ঞানে এমন অনেক জিনিস আছে যেখানে সরাসরি প্রমাণ নেই কিন্তু indirect প্রমাণ এগিয়ে যাওয়া হয়। এটাও তেমন।
আল্লাহ যদি এগুলা নিওন্ত্রন না করতো, তাহলে এই পৃথিবিতে বৃষ্টি কখনই থাকত না,,অথবা কখনই পানি হত না,,, পরিমান মতনি বৃষ্টি হচ্ছে,,,কেও যদি কনো সংগসয় এ থাকেন,, আমর সাথে কথা বলতে পারেন
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।
হে আল্লাহ রাহুলের মৃত্যুর পূর্বে শত শতা রাহুল কে তৈরি করে দিও রাহুলের মত নক্ষত্র আরও পৃথিবীতে হাজির করে দাও হে আল্লাহ
আমিন
সৃষ্টিকর্তার অস্তিতে বিশ্বাস করার জন্য কোন ধর্মগ্রন্থের প্রয়োজন নাই।নিজস্ব জ্ঞান বুদ্ধী ও মনের চিন্তা থেকেই বোঝা যায় অবশ্যই একজন সৃষ্টিকর্তা আছে।
Agreed
আল্লাহ রুহুল ভাই জ্ঞান আরো বাড়িয়ে দিক।
আমিন
রাহুল ভাই হেদায়েত এমন একটি জিনিস যা আল্লাহ সুবহানাল্লায়া তায়ালার দয়া একমাত্র সেই পাই আল্লাহ যাকে পছন্দ করেন। ❤️🇧🇩
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ,, রাহুল ভাই, আমাদের জন্য, আল্লাহর এক নেয়ামত
রাহুল ভাইকে ধন্যবাদ।
রাহুল ভাই, নাস্তিকের সাথে ডিবেটের দ্বিতীয় পর্ব কবে আসবে
ধন্যবাদ ভাই সত্য তুলে ধরার জন্য ❤❤
ভালো আলোচনা।
ব্রাদার রাহুল ভাই ❤️❤️❤️❤️❤️🇲🇾
19 tarik to per hoye gelo debate to pelam na ?
আলহামদুলিল্লাহ
Porborti live r hoi ni????
সেকেন্ড পার্ট চাই
Thanks
The atheist's explanation is outstanding.
Nice
আমার ধর্ম ইসলাম।যৌক্তিক ভাবে ধর্মটি মেনে নিতে পারি না কিন্তু ছোটবেলা থেকে শুনা ওয়াজ এবং বড় হয়ে কোরআনে পড়া জাহান্নাম সংক্রান্ত ভয় আমাকে আজ মানসিক ভাবে পঙ্গু করে ফেলেছে। ধর্মটি মনে হয় ফালতু, আবার মনে হয় ফালতু যদি তা কোনোভাবে সত্যি হয়ে যায় তাহলে আমার কী হবে? আমি এও জানি এটি একটি মানসিক রোগের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু সাইকোলজিস্ট এর সরনাপন্ন হওয়া সত্ত্বেও এই ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি পাচ্ছিনা। অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী আলোচনার জন্য, দেখিতো আমি আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর পাই কী না এর মাধ্যমে😢
😂
এটা তোমার ভুল ধারণা,,,তুমি স্রষ্টাকে চিনতে হলে আধ্যাত্মিকতা লালন করো,তখন তোমার মাঝে অন্ধকার চলে যাবে,এবং তুমি আলোকিত হবে,যারা হেদায়েতের আলো পায়,তারাই বুঝে হেদায়েত কতটা শ্রেষ্ঠ গুন মানুষের জীবনে,তুমি সংশয় রেখোনা,কারন আল্লাহ তায়ালা পরিক্ষা করার জন্য আমাদের পাঠিয়েছেন,যেভাবে পরিক্ষার হলে প্রশ্নের উত্তর গুলো হাইড থাকে আর প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয়,মেধা যাচাই করার জন্যে,,
®প্রথমত অবিশ্বাসে আপনার মন বলবে,আপনি যতই পাপ করুন আপনার পরকালে বিচার নেই,, মানুষ ক্রাইম করে মারা গেলে তার জন্য বিচার নেই?অথচ একজন বিশ্বাসী বিশ্বাস করে,মরার পরে আরেকটা জীবন আছে,এবং সেইখানে মহান আল্লাহ তায়ালা সঠিক বিচার করবেন মানুষের কর্মের উপর,,আপনি ইসলামকে ফালতু ভাব্বেন না,,দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে,কোরআন সুন্নাহর আলোয় সুন্দর একটা লাইফ সেট করুন,আমি হলফনামা করে বলতে পারি আপনি ঠকবেন না।।।
@@alommurshid-qz4nb বিশ্বাস করেন ভাই, আমি আমার বিবেক প্রয়োগ করেছি এবং সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি ধার্মিক হওয়ার। কিন্তু আমি এই ধর্মটি কোনোভাবে আমার বিশ্বাসের মধ্যে রাখতে পারি না। সংশয় চলেই আসে। এবং ডিপ্রেশনে চলে যাই। কেননা আমার মনে হয় আমিতো এই বিষয়টি বিশ্বাস করি না, কিন্তু যদি সত্য হয়ে যায় তাহলেতো ধর্মের কথা অনুযায়ী আমি চিরস্থায়ী জাহান্নামি।৷ আমার কথাগুলো বোকার মত মনে হতে পারে। কিন্তু ভাই আমি ঠিকই এই বিষয়গুলো অনেক চচিন্তা৷ করেছি এবং ধর্মটিকে ভালোভাবে জানার জন্য নিজে নিজে পাঁচ বছর ধরে স্টাডিটি করতেছি। ফলশ্রুতিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ক্রমশ দুর্বল হয়ে আজ আমি এক জ্যান্ত লাশ।
তুই মালাউন
তর কপালে খারাপি আছে
Alhadulillah rahul vao
Rahul Bhai , Samstallone,,Amir Haq,, Mufti zaid patil, Mufti Yaseer Nadim,
আল্লাহ আপনার জ্ঞান আরো বাড়িয়ে দিন!
আমিন
জানিনা লোকটা কে, সম্পূর্ণ আমার মত চিন্তা। আমি যতক্ষণ পরবর্তী আলোচনা শুনতে না পেরেছি ততক্ষণ হয়ত মানসিক অশান্তিতে ভুগবো। অপেক্ষায় আছি........
Apni amar sathe kotha bolben ki,,, ami apnar theke kichu sunbo
সহমত
@@makkamediaofficial797 obossoi bolte pari
@@ZahedAhmed-mc8bx ji apnar imo no ta den,, ba what'sapp
অচেতন পদার্থ থেকে কিভাবে চেতন জীবের সৃষ্টি হলো।
দারুণ বলেছেন। ধন্যবাদ।
রাহুল ভাই, চন্দ্রগ্রহণ, সূর্য্যগ্রহণ হয় নাকি? এগুলে তো কসমোগ্রাফির সাধারণ প্রক্রিয়া!
Hey bro! U intentionally ran away!
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া।
এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।
সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী এগুলোর তো কোনো প্রাণ নেই। তাহলে এগুলো কিভাবে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুরছে। এ সবকিছু কে নিয়ন্ত্রণ করে। তা কোনো বিজ্ঞানী জানে না। আল্লাহ বলেছেন "তিনি আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে।রাত দিনকে ঢেকে নেয়, আর দিন ঢেকে নেয় রাতকে। তিনিই নিয়ন্ত্রণ করেন সূর্য ও চাঁদকে,প্রত্যেকেই চলছে নির্দিষ্ট সময় অনুসারে। জেনে রেখ, তিনি মহা পরাক্রমশালী ও পরম ক্ষমাশীল।" সুরা আয-যুমার আয়াত ৫।আল্লাহ যে আছেন যিনি সর্বশক্তিমান গ্রহগুলো পরিচালনা করেন তা কি আপনার কাছে যুক্তিক নয়।কমেন্টে জানাবেন।
❤❤❤❤❤
আরো ভিডিও দেখার জন্য Samstallone. Amir huq.. Zaid Patil. Mufti Yaseer Nadim. Elina Ali. IFRT
রাহুল ভাই এরে যতই বোঝান কাজ হবে না।
আল্লাহ বা স্রষ্টার অস্তিত্বের বিষয়ে প্রমাণ দেয়া physically সম্ভব নয়। কিন্তু আল্লাহ বা স্রষ্টার অস্তিত্বের indirect প্রমাণ আছে। বিজ্ঞানে এমন অনেক জিনিস আছে যেখানে সরাসরি প্রমাণ নেই কিন্তু indirect প্রমাণ এগিয়ে যাওয়া হয়। এটাও তেমন।
আল্লাহ যদি এগুলা নিওন্ত্রন না করতো, তাহলে এই পৃথিবিতে বৃষ্টি কখনই থাকত না,,অথবা কখনই পানি হত না,,, পরিমান মতনি বৃষ্টি হচ্ছে,,,কেও যদি কনো সংগসয় এ থাকেন,, আমর সাথে কথা বলতে পারেন
আল্লাহ রাহুল ভাইকে নেকহায়াত দান করুন৷
আমিন
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া।
এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।
আসলে আমাদেরকে ফিক্সড পয়েন্টে গ্রান্ড ডিবেটে যেতে হবে আর সেই ফিক্সড পয়েন্ট হলো প্রথমেই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করা।এটা ফিক্সড হলে সেই স্রষ্টার দ্বারা অলৌকিক যে কোনো কাজ করার ব্যাপারে প্রশ্ন অযৌক্তিক হয়ে যায়।এরপরে প্রকৃত স্রষ্টার বৈশিষ্ট্য বা পরিচয় যুক্তি দিয়ে ফিক্সড করতে হবে এবং অবশেষে ঐ স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত গ্রন্থ বিতর্কাতীত কিনা তা নিশ্চিত হওয়া।
এই তিনটির সমাধান সম্ভব হলে সব ধরনের বিতর্কের অবসান হতে পারে।