50000 টাকা একদিন লাগবে না উঠে যেতে তাতে কি হলো প্রতিদিন যদি নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলে ঠিক আছে আর যদি 15 দিন এক মাস পর পর আবার অভিযান চালানো হয় তাহলে একদিনের ইনকাম চলে যাবে 14 দিন অথবা 29 দিনের ইনকাম থেকে যাবে এটা কোন ব্যাপার না ওদের কাছে
আমার মতে জরিমানা না করে অল্প মুল্যে ৫০.০০০টাকার ডিম করে,,যেটা থাকবে সেটা জরিমানা হিসেবে আপনারা নিতে পারেন,,এতে করে সাধারণ মানুষ ন্যায্য মূল্যে ডিম কিনতে পারলো,,আর দোকানদারের ও একটা শিক্ষা হবে,,
কেন দাম এত বেশি বিশ্লেষণ করা যাক । বাংলাদেশের হাটে-বাজারে যত কেনা বেচা হয় সবটাই কি অর্থনীতির ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড (সরবরাহ ও চাহিদার আইন) মেনে চলে ? অর্থাৎ, এই নিয়ম অনুযায়ী কোন পণ্যের চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ কমলে, সেই পণ্যের দাম বেড়ে যাবে এবং বিপরীত ভাবে, পণ্যের চাহিদা কমলে এবং সরবরাহ বাড়লে, পণ্যটির দাম কমে যাবে । বাস্তব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এই নিয়ম অনেক সময় খাটে না । বাংলাদেশে পণ্যের দাম অত্যধিক বেড়ে যাওয়ার নিয়ম ও কারণ অনেক । সাধারণ ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড ত আছেই, তবে এ ছাড়াও আছে : ১ । কোন পণ্যের উৎপাদন বা পাইকারি পর্যায়ে সিন্ডিকেট বা সমষ্টিগত স্বার্থ রক্ষা করার নিমিত্তে সঙ্ঘ সংগঠন, কোন পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও তার দাম জোর করে বাড়িয়ে ধরে রাখা । সব বিক্রেতা নিজেদের মধ্যে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা কেউ দাম কমাবে না । তখন ক্রেতা বাধ্য হয়ে বেশি দামে পণ্যটি কিনতে হয় । এতে করে ক্রেতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেই ভাবে বিক্রেতারও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ অবিক্রিত পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া বা সেটার চাহিদা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে । ২ । উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জোর করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়া । সেই ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ে লাভ না হওয়াতে উৎপাদক উৎপাদন বন্ধ করে দিতে পারেন এবং সেই ক্ষেত্রে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে যায় । ডিমের ক্ষেত্রে মনে হয় সরবরাহ কম হওয়াতে পাইকারি ক্রেতারা নিলামে বিড করা অর্থের থেকে অধিক টাকা উৎপাদক কোম্পানিকে গোপনে প্রদান করছে এবং সেই কারণেই খুচরা দাম বেড়ে যাচ্ছে । ৩ । এলাকার রাজনৈতিক নেতা সমর্থিত ও পরিচালিত, বা এলাকার আইন প্রয়োগকারি লোকদের, বা এলাকার মাস্তান সম্প্রদায়ের দ্বারা চাঁদা সংগ্রহের ফলে বিক্রেতার ক্ষতি পুষিয়ে নেবার তাগিদে দাম বাড়িয়ে দেয়া । ৪ । জনসংখ্যার তুলনায় লোকালয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাজার, দোকানাদি বা গুদাম না থাকলে সেই এলাকায় সরবরাহের কৃত্রিম সংকট দেখা দেয় এবং তখন বিক্রেতা সেইটার সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে । ৫ । দূরত্বের কারণে কোন এলাকায় পণ্য পরিবহন করে সরবরাহের খরচ বেড়ে গেলে সেই এলাকাতেও পণ্যের দাম বেশি হবে । ৬ । দেশে ইদানিং বিরাট মূল্যাস্ফিতি হয়েছে । বিগত সরকার ৬০,০০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে খরচ করেছে এবং দেউলিয়া হওয়া ব্যাঙ্কগুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছিল । ইতিমধ্যে রেমিটেন্সও এসেছে অনেক । এতে সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে । খবর নিয়ে দেখেন, মুরগির ফিডের দাম বেড়েছে কত ? ডিমের উৎপাদকের খরচ বেড়েছে কত ? ৭। তাহলে, মোটা দাগে আসল সমাধান কোথায় ? আসল সমাধান উৎপাদন বৃদ্ধিতে । উৎপাদন বাড়লে দাম কমবে । এই ব্যাপারে ইচ্ছা করলে সরকার সহযোগিতা করতে পারেন । তবে আসল দায়িত্ব যারা উৎপাদনের দায়িত্বে আছেন ।
আচ্ছা স্যার আপনি বলেন 50000 কয়শো টিমের দাম ওনারা দিনে কত ডিম বিক্রি করে আপনারাই ওনাদেরকে উস্কানি দিচ্ছেন আপনাদের এই ধরনের প্রোগ্রাম বন্ধ করেন উনারা একদিনে যে লাভ করে আপনি তাও জরিমানা করেন নাই তাহলে কি লাভে জরিমানা করে
প্লিজ সাবস্ক্রাইব দিয়ে পাশে থাকবেন
এভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ হবে না,এই সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ৩/৪ বছরের জন্য জেল কারাগারে পাঠানোর উচিত
হিমাগার থেকে মুক্ত করে ডিম ও ইলিশ মাছ রাখা দরকার।
Good Job
এসব অসাধু লোকদের জন্য এমন অবস্থা
50000 টাকা একদিন লাগবে না উঠে যেতে তাতে কি হলো প্রতিদিন যদি নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলে ঠিক আছে আর যদি 15 দিন এক মাস পর পর আবার অভিযান চালানো হয় তাহলে একদিনের ইনকাম চলে যাবে 14 দিন অথবা 29 দিনের ইনকাম থেকে যাবে এটা কোন ব্যাপার না ওদের কাছে
Ami apnar sathaa ak mot
জেল জরিমানা ও ডিম বাজেয়াপ্ত করা হোক
গুরুত্বপূর্ণ মতামত জন্য ধন্যবাদ
শুধু জরিমানা করলেই হবেনা, এদের জেলে পাঠানো হোক । সিন্ডিকেট ভাংতে হলে জেলার বিকল্প নেই।
good news
এদের কে বিচারের আওতায় এনে শাস্তির দাবি করছি
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
কঠোর বিচারের আওতায় আনা হোক তাহলে সব ঠিক হবে।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
জরিমানার সাথে পাঁচ বছরের জেল হাজত দেওয়া উচিৎ।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
Ja jorioana koren oi ta to oder 10 minuteser inkam
জরিমানা এক দিনের লাভের টাকা।
এটা ৫০,০০০/= না হয়ে ৫,০০,০০০/= হলে এদের টনক লরবে তা ছাড়া একটা পশমের ও কিছু হবেনা।
১ মাসের জেল দেওয়া হোক ধন্যবাদ রিপোটার কে 🎉🎉🎉
সাধারণ জরিমানা করলে এরা কখনো শোধরাবে না, এদেরকে জেলে নিয়ে শাস্তি দিতে হবে
আজ ১৩ তারিখ ৬০ টাকা আলী ডিম কিনছি নবাবগঞ্জ বাজারে ঢাকা লালবাগ
কিসের অভিযান করে এরা, রিসির্ট ছাড়া সব ধরনের কেনাবেচা বন্ধ করে দিক
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
❤
প্রতিনিয়ত কিনছি আজও কিনে আনলাম ৬০ টাকা হালি
প্রতিপিস ডিম ১৫ টাকা😢
স্যার জরিমানা করে কোন লাভ হবে না জেল দিতে হবে নাহলে ভয় পাবে না।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
আমার মতে জরিমানা না করে অল্প মুল্যে ৫০.০০০টাকার ডিম করে,,যেটা থাকবে সেটা জরিমানা হিসেবে আপনারা নিতে পারেন,,এতে করে সাধারণ মানুষ ন্যায্য মূল্যে ডিম কিনতে পারলো,,আর দোকানদারের ও একটা শিক্ষা হবে,,
Akhon theke 50000-500000 lac taka jorimana korte hobe
স্যার বাঁশ না দিলে হবে না
Sir ahulia Zirabo te asen akhane sindicate besi
কল করুন ১৬১২১ নম্বরে ভোক্তাঅধিকার অধিদপ্তর
কমলাপুর মুগদা মান্ডা তে ডিমের দাম প্রতি পিচ ১৫ টাকা
কেনার রশিদ দেখে খরিদ করুন
Thik ace ❤
সাবস্ক্রাইব দিয়ে পাশে থাকবেন
20laak lab R joripona 50000 taphole lab koto
Joree panaa kom hoy saa.sorboo nemnoo 5 lack thakaa jorimanaa koraa dorkar
ডিম খাওয়া বন্ধ রাখুন কিছু দিন
ভোক্তা অধিকার পরিদর্শনের মনিটরিং টা ঠিক মতো হচ্ছে না এই কারণে বাজার অস্থিশীল পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে কারণ যে যদি ১১ টাকা এক পয়সায় কেনে তার কি করবে
কেন দাম এত বেশি বিশ্লেষণ করা যাক ।
বাংলাদেশের হাটে-বাজারে যত কেনা বেচা হয় সবটাই কি অর্থনীতির ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড (সরবরাহ ও চাহিদার আইন) মেনে চলে ? অর্থাৎ, এই নিয়ম অনুযায়ী কোন পণ্যের চাহিদা বাড়লে এবং সরবরাহ কমলে, সেই পণ্যের দাম বেড়ে যাবে এবং বিপরীত ভাবে, পণ্যের চাহিদা কমলে এবং সরবরাহ বাড়লে, পণ্যটির দাম কমে যাবে । বাস্তব ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এই নিয়ম অনেক সময় খাটে না । বাংলাদেশে পণ্যের দাম অত্যধিক বেড়ে যাওয়ার নিয়ম ও কারণ অনেক । সাধারণ ল অফ সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড ত আছেই, তবে এ ছাড়াও আছে :
১ । কোন পণ্যের উৎপাদন বা পাইকারি পর্যায়ে সিন্ডিকেট বা সমষ্টিগত স্বার্থ রক্ষা করার নিমিত্তে সঙ্ঘ সংগঠন, কোন পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও তার দাম জোর করে বাড়িয়ে ধরে রাখা । সব বিক্রেতা নিজেদের মধ্যে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা কেউ দাম কমাবে না । তখন ক্রেতা বাধ্য হয়ে বেশি দামে পণ্যটি কিনতে হয় । এতে করে ক্রেতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সেই ভাবে বিক্রেতারও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে কারণ অবিক্রিত পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়া বা সেটার চাহিদা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।
২ । উৎপাদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জোর করে পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়া । সেই ক্ষেত্রে উৎপাদন পর্যায়ে লাভ না হওয়াতে উৎপাদক উৎপাদন বন্ধ করে দিতে পারেন এবং সেই ক্ষেত্রে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে যায় । ডিমের ক্ষেত্রে মনে হয় সরবরাহ কম হওয়াতে পাইকারি ক্রেতারা নিলামে বিড করা অর্থের থেকে অধিক টাকা উৎপাদক কোম্পানিকে গোপনে প্রদান করছে এবং সেই কারণেই খুচরা দাম বেড়ে যাচ্ছে ।
৩ । এলাকার রাজনৈতিক নেতা সমর্থিত ও পরিচালিত, বা এলাকার আইন প্রয়োগকারি লোকদের, বা এলাকার মাস্তান সম্প্রদায়ের দ্বারা চাঁদা সংগ্রহের ফলে বিক্রেতার ক্ষতি পুষিয়ে নেবার তাগিদে দাম বাড়িয়ে দেয়া ।
৪ । জনসংখ্যার তুলনায় লোকালয়ে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাজার, দোকানাদি বা গুদাম না থাকলে সেই এলাকায় সরবরাহের কৃত্রিম সংকট দেখা দেয় এবং তখন বিক্রেতা সেইটার সুযোগ নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিতে পারে ।
৫ । দূরত্বের কারণে কোন এলাকায় পণ্য পরিবহন করে সরবরাহের খরচ বেড়ে গেলে সেই এলাকাতেও পণ্যের দাম বেশি হবে ।
৬ । দেশে ইদানিং বিরাট মূল্যাস্ফিতি হয়েছে । বিগত সরকার ৬০,০০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে খরচ করেছে এবং দেউলিয়া হওয়া ব্যাঙ্কগুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছিল । ইতিমধ্যে রেমিটেন্সও এসেছে অনেক । এতে সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে । খবর নিয়ে দেখেন, মুরগির ফিডের দাম বেড়েছে কত ? ডিমের উৎপাদকের খরচ বেড়েছে কত ?
৭। তাহলে, মোটা দাগে আসল সমাধান কোথায় ? আসল সমাধান উৎপাদন বৃদ্ধিতে । উৎপাদন বাড়লে দাম কমবে । এই ব্যাপারে ইচ্ছা করলে সরকার সহযোগিতা করতে পারেন । তবে আসল দায়িত্ব যারা উৎপাদনের দায়িত্বে আছেন ।
ধন্যবাদ বিশ্লেষণ করে সঠিক তথ্য প্রকাশের জন্য
১১ টাকা ১ পয়সা করে কিনে ভেন দিয়ে বিক্রি করে ১৬ টাকা।।ঢাকা নবাবাগঞ্জে
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
১১ টাকায় একপাশে কিনে আসি কয় টাকা বিক্রি করবে যায় যায় পরে বাজার পর্যায়ে কয় টাকা ডিম বিক্রি করবে করতে হবে ৮ থেকে ৯ টাকা আনতে হবে
jabbar dim dhaka naei kano
আপনাদের সাথে যোগাযোগ করবো কি ভাবে
ভোক্তাঅধিকার হটলাইন নাম্বার ১৬১২১ সরাসরি অভিযোগ করতে পারবেন
এসব জুড়িপানা করে লাভ নাই জরিমানা আরো বড় করতে হবে আর এসব দায়িত্ব দিতে হবে সেনাবাহিনী হাতে বাজার নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনী ছাড়া কেউ করতে পারবে না
আগে কাজী ফার্ম কে ধরা উচিত। ওরা সিন্ডিকেটের অন্যতম সহযোগী।
সঠিক পরামর্শ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ
৩ থেকে ৪ বছর জেল হলে এরা হয়তো সঠিক ভাবে ব্যবসা করত।
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
কামরাংগির চর রনি মার্কেট 😅১৫ টাকায় ১পিস ডিম বিক্রি করা হয়
তথ্য প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ
Educated person der ei business korte hobe Tasara possible nah
Bh Zila ekhono 15 tk bikri kore
১৬১২১ কল করতে পারেন ভোক্তা অধিদপ্তরকে
পুলিশ কমিশনার আনোয়ারুল ইকবালের মত কড়া হতে হবে।
আচ্ছা স্যার আপনি বলেন 50000 কয়শো টিমের দাম ওনারা দিনে কত ডিম বিক্রি করে আপনারাই ওনাদেরকে উস্কানি দিচ্ছেন আপনাদের এই ধরনের প্রোগ্রাম বন্ধ করেন উনারা একদিনে যে লাভ করে আপনি তাও জরিমানা করেন নাই তাহলে কি লাভে জরিমানা করে
ভারতে 6 টাকা 😅😅😅😅