১৬৷ আন নাহল ২০-২১: এবং যারা আল্লাহকে ছেড়ে অন্যদের ডাকে, ওরা তো কোন বস্তুই সৃষ্টি করে না; বরং ওরা নিজেরাই সৃজিত। তারা মৃত-প্রাণহীন এবং কবে পুনরুত্থিত হবে, জানে না।
শাহ পরাণের পুর্ব পুরুষগণ মুলত বোখারীর শহরের অধিবাসী ছিলেন। তার উধ্বতন ৪র্থ পুরুষ শাহ জামাল উদ্দীন, বোখারী হতে ধর্ম প্রচারে জন্য প্রথমে সমরকন্দ ও পরে তুর্কিস্থানে এসে বসবাস করেন। বংশ সূত্রে শাহ পরাণের পিতা মোহাম্মদও একজন খ্যাতনামা ধার্মিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার মাতা শাহ জালালের আত্মীয় সম্পর্কে বোন ছিলেন। সে হিসেবে শাহ পরাণ হচ্ছেন শাহ জালালের ভাগ্নে। শাহ পরাণের বয়স যখন ১১ বত্সর তখন তিনি তার পিতাকে হারান। পরবর্তিকালে তার আত্মীয় প্রখ্যাত দরবেশ সৈয়দ আহমদ কবিরের কাছে তিনি ধর্ম শিক্ষায় দীক্ষিত হন। সেখান থেকে তিনি আধ্যাত্মিক দীক্ষা লাভে নেশাপুরের বিখ্যাত দরবেশ পাগলা আমীনের স্মরণাপন্ন হয়ে আধ্যাত্মিক শিক্ষায় দীক্ষিত হন। শাহ জালাল যখন বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রার উদ্যোগ নেন। এ সময় তিনি (শাহ পরাণ) খবর পেয়ে মামার সহচার্য লাভের আশায় হিন্দুস্থানে এসে মামার সঙ্গী হন। সিলেট বিজয়ের পর শাহ জালালের আদেশে তিনি ইসলাম প্রচারের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। শাহ পরাণ সিলেটের নবীগঞ্জ, হবীগঞ্জ সহ বিভিন্ন স্থানে ইসলাম প্রচার করেন। পরবর্তিকালে অলৌকিক ঘটনা প্রকাশ হলে শাহ জালালের নির্দেশে তিনি (শাহ পরাণ) সিলেট শহর হতে ছয় মাইল দূরবর্তি দহ্মিণকাছ পরগণাস্থিত খাদিম নগর এলাকায় এসে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে বসতি স্থাপন করেন এবং এখানেই জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত ইসলাম প্রচার করে বর্তমান মাজার টিলায় চির নিদ্রায় শায়িত হন। তিনি মূলত ইসলাম প্রচার করার জন্য আমাদের এই সিলেটে আসেন। উনার কারণে আমরা সিলেটি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। কিন্তু এখন উনার মাজারে কি হচ্ছে। গান বাজনা গাজা খাওয়া মহিলাদের নাচ মিউজিক পার্টি খাদেমদেরকে সিজদা দেওয়া
১৯৷ মারইয়াম ৯৫-৯৬: কেয়ামতের দিন তাদের সবাই তাঁর কাছে একাকী অবস্থায় আসবে। যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদেরকে দয়াময় আল্লাহ ভালবাসা দেবেন ।
২৪। আন নূর ২৪-২৫: যেদিন প্রকাশ করে দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত ও তাদের পা, যা কিছু তারা করত; সেদিন আল্লাহ তাদের সমুচিত শাস্তি পুরোপুরি দেবেন এবং তারা জানতে পারবে যে, আল্লাহই সত্য, স্পষ্ট ব্যক্তকারী ।
১১৷ হুদ ৬২: তারা বলল-হে সালেহ, ইতিপূর্বে তোমার কাছে আমাদের বড় আশা ছিল। আমাদের বাপ-দাদা যা পূজা করত তুমি কি আমাদেরকে তার পূজা করতে নিষেধ কর? কিন্তু যার প্রতি তুমি আমাদের আহবান জানাচ্ছ আমাদের তাতে এমন সন্দেহ রয়েছে যে, মন মোটেই সায় দিচ্ছে না।
Oi hala bondo. Per awliya pure Allah bokto Allah ar ebbadhot kare per awliya kokono bolen na je manush ba jev Allah k buliya tumakey sejda korbe. Hala bondo re balo kore bananur dhorkar . Ki bolen apnara ?
খাদেম আমাল শাহ আমি ওনাকে ১৮ বছর ধরে চিনি, উনি অতি নম্র ভদ্র এবং বিনয়ী, ধৈর্যশীল ও সৎ মানুষ।
অন্তরে আছো তুমি আল্লাহ র অলি বাবা শাহ পরাণ র❤❤❤
ইয়া অলি আল্লাহ।
Mashaallah ❤️❤️❤️❤️
মারহাবা ইয়া অলীআল্লাহ
১৬৷ আন নাহল ২০-২১: এবং যারা আল্লাহকে ছেড়ে অন্যদের ডাকে, ওরা তো কোন বস্তুই সৃষ্টি করে না; বরং ওরা নিজেরাই সৃজিত। তারা মৃত-প্রাণহীন এবং কবে পুনরুত্থিত হবে, জানে না।
আমিন
SubhanAllah Amin
শাহ পরাণের পুর্ব পুরুষগণ মুলত বোখারীর শহরের অধিবাসী ছিলেন। তার উধ্বতন ৪র্থ পুরুষ শাহ জামাল উদ্দীন, বোখারী হতে ধর্ম প্রচারে জন্য প্রথমে সমরকন্দ ও পরে তুর্কিস্থানে এসে বসবাস করেন। বংশ সূত্রে শাহ পরাণের পিতা মোহাম্মদও একজন খ্যাতনামা ধার্মিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার মাতা শাহ জালালের আত্মীয় সম্পর্কে বোন ছিলেন। সে হিসেবে শাহ পরাণ হচ্ছেন শাহ জালালের ভাগ্নে। শাহ পরাণের বয়স যখন ১১ বত্সর তখন তিনি তার পিতাকে হারান। পরবর্তিকালে তার আত্মীয় প্রখ্যাত দরবেশ সৈয়দ আহমদ কবিরের কাছে তিনি ধর্ম শিক্ষায় দীক্ষিত হন। সেখান থেকে তিনি আধ্যাত্মিক দীক্ষা লাভে নেশাপুরের বিখ্যাত দরবেশ পাগলা আমীনের স্মরণাপন্ন হয়ে আধ্যাত্মিক শিক্ষায় দীক্ষিত হন। শাহ জালাল যখন বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রার উদ্যোগ নেন। এ সময় তিনি (শাহ পরাণ) খবর পেয়ে মামার সহচার্য লাভের আশায় হিন্দুস্থানে এসে মামার সঙ্গী হন। সিলেট বিজয়ের পর শাহ জালালের আদেশে তিনি ইসলাম প্রচারের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। শাহ পরাণ সিলেটের নবীগঞ্জ, হবীগঞ্জ সহ বিভিন্ন স্থানে ইসলাম প্রচার করেন। পরবর্তিকালে অলৌকিক ঘটনা প্রকাশ হলে শাহ জালালের নির্দেশে তিনি (শাহ পরাণ) সিলেট শহর হতে ছয় মাইল দূরবর্তি দহ্মিণকাছ পরগণাস্থিত খাদিম নগর এলাকায় এসে ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে বসতি স্থাপন করেন এবং এখানেই জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত ইসলাম প্রচার করে বর্তমান মাজার টিলায় চির নিদ্রায় শায়িত হন।
তিনি মূলত ইসলাম প্রচার করার জন্য আমাদের এই সিলেটে আসেন। উনার কারণে আমরা সিলেটি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করি। কিন্তু এখন উনার মাজারে কি হচ্ছে।
গান বাজনা
গাজা খাওয়া
মহিলাদের নাচ
মিউজিক পার্টি
খাদেমদেরকে সিজদা দেওয়া
১৯৷ মারইয়াম ৯৫-৯৬: কেয়ামতের দিন তাদের সবাই তাঁর কাছে একাকী অবস্থায় আসবে। যারা বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদেরকে দয়াময় আল্লাহ ভালবাসা দেবেন ।
ও দয়াল
Alhamdulillah
Amin
২৪। আন নূর ২৪-২৫: যেদিন প্রকাশ করে দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত ও তাদের পা, যা কিছু তারা করত; সেদিন আল্লাহ তাদের সমুচিত শাস্তি পুরোপুরি দেবেন এবং তারা জানতে পারবে যে, আল্লাহই সত্য, স্পষ্ট ব্যক্তকারী ।
১১৷ হুদ ৬২: তারা বলল-হে সালেহ, ইতিপূর্বে তোমার কাছে আমাদের বড় আশা ছিল। আমাদের বাপ-দাদা যা পূজা করত তুমি কি আমাদেরকে তার পূজা করতে নিষেধ কর? কিন্তু যার প্রতি তুমি আমাদের আহবান জানাচ্ছ আমাদের তাতে এমন সন্দেহ রয়েছে যে, মন মোটেই সায় দিচ্ছে না।
Hi😢😮😢
দুর্গা বা দরগা কেহ দিতে পারে না ৷ দেবার মালিক এক মাত্র আল্লাহ্ । বিচার দিবসে সবাই বলিবে আল্লাহ্ আমাকে রক্ষা কর ৷
Mama Bala taken
মাজারে যারা শায়িত হয়তো তাদের মধ্যে কিছু ভাল মানুষ আছেন কত % আল্লাহ্ জানেন ৷ এই সমস্ত মাজারে গিয়ে মানুষে যে গাজা মদ খায় উনারা কি খেতে বলেছিলেন ৷
৩০৷ আল রুম ৫২: অতএব, আপনি মৃতদেরকে শোনাতে পারবেন না এবং বধিরকেও আহবান শোনাতে পারবেন না যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে ।
Music ar jonno kisu buja jai na bad sound system
থিম মিউজিক টার জন্য তো কিছুই বুঝা যায় নি
Hlw
Vondo kothaker.
মিথ্যা বলতেছে
Oi hala bondo. Per awliya pure Allah bokto Allah ar ebbadhot kare per awliya kokono bolen na je manush ba jev Allah k buliya tumakey sejda korbe. Hala bondo re balo kore bananur dhorkar . Ki bolen apnara ?
Read the quran sura yunus aulia allah is the friend of allah swt