"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@rahulmondol6450
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
@@pinkimondal54 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
Seijonnoi 5 Pandav Porajito Hon কর্ণের Kachey.. Maa Ke Kotha Na Diley R Krishno Na Thakley.. Kono Pandav I Bachto Na.. Oi অহঙ্কারী Draupadi Bidhoba Hlei Hyto Bhalo Hoto
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
রাধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই। আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে আর আপনার বিদ্যার বিস্মরণ ঘটেছে এইরূপ সুযোগের সদ্বব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে এটিই কী আপনার সামর্থের সবচেয়ে বড় প্রমাণ নয়?❤️🔥
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basudevpal6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক। --ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
মহাভারতের কথা অমৃত সমান কহেন কবি কৃত্তিবাস শুনে পুণ্যবান। মহাভারত এর প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় কারি শিল্পী গণ যথার্থ ভাবে জীবন্ত অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছেন? তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ সহ আন্তরিক অভিনন্দন। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভব তি ভারত অভ্যু থানাম অধর্মস্য তাদাত্মনাং সৃজম্যাহাম।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
পৃথিবীতে কেউ পরিপূর্ণ নয় 😍 কোকিলকে কন্ঠ দিয়েছে কিন্তু তার রুপ কেড়ে নিয়েছে😔 রুপ পেল ময়ূর 🦚 কিন্তু তার ইচ্ছে কেড়ে নিয়েছে😑 ইচ্ছে দিলো মানুষকে 🙋♀️ কিন্তু তার সন্তোষটি কেড়ে নিয়েছে সন্তোষটি দিলো সাধুকে 🧘♂️ কিন্তু তার সংসার কেড়ে নিয়েছে...এটাই হলো জীবন 😊 🦚হরে কৃষ্ণ🦚জয় মহাভারত🙏 15/06/2023 বৃহস্পতিবার 🇧🇩
আমি 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র চাই। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে। আমার কৃষ্ণ কাছে 1টাই প্রাথনা আমার যেন 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র দেয় r সারাজীবন যেন আমি কৃষ্ণ সেবা করতে পারি
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@adityapaul1693 ভুল বলেছেন দাদা, ওটা, সূর্যপুত্র কর্ণ (Suryaputra Karn) নয় সোনিপুত্র করোনা(Sonyputra Corona) আর, Star Plus মহাভারত সিরিয়াল নয়, Star Minus Corona+ ভারত সিরিয়াল।
@@adityapaul1693 ব্রো আমি মুসলিম হলেও আমার আম্মু হিন্দু ধর্মের ছিলো, আর আমার মামার কাছে অনেক গ্রন্থ সংগ্রহ করা আছে, দশম শ্রেণিতে থাকাকালীনই আমার মহাভারত আর রামায়ণ কাহিনী পড়া শেষ 🥰
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@20245-b মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
আমি মুসলিম হয়েও বলছি মহাভারত যতটুকু জানি ততটুকুতে কর্ণের বধের সময় বিন্দুমাত্র খারাপ লাগার কোনো কারণ নেই ৷ যে অধর্ম , অমনুষ্যত্ব কে সমর্থন করে তার ক্ষেত্রেও অধর্মই বাঞ্ছনীয় ৷
ধর্ম কে সঙ্গ দিলে তিনি আমাদের হৃদয়ে স্থান পেতেন। তবুও তিনি আমাদের হৃদয়ে অবস্থান করেন একজন দানবীর হিসেবে। তার মতন দানবীর আর দ্বিতীয় কেও নেই তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। জয় হোক দানবীর কর্ণের ❤️ জয় হোক প্রভু শ্রী কৃষ্ণের 🙏
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@choyansd2154
যে শিক্ষা মিথ্যা বা ছলের মধ্যে দিয়ে লাভ হয়।সে শিক্ষা না নিজের মঙ্গল দান করে না সমাজের।আর যে শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্য নিজেকে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের উদ্দেশ্য হয়। সে শিক্ষা লাভের পশ্চাতে তো সুখ বা দুঃখ লাভ হবেই। এটাই মহাভারতে শিক্ষা... 🙏
কর্ণ চরিত্র মোটেও এমন ছিলো না। সিরিয়াল এ অনেক ভুল কাহিনী দেখানো হয়েছে। আসল মহাভারত অনেক বিশাল যা ১ মিলিয়ন এপিসোড এ ও বর্ণনা করা যাবে না। অর্জুন হলো মহাভারত এর মহানায়ক। আসল মহাভারত পড়ুন
১ ০০০ কৃষ্ণ প্রেমি দেখতে চাই
অনেক ধন্যবাদ ❤
জয় শ্রীকৃষ্ণ 🙏
আমি আছি
Krishna my love..... Hare Krishna,, Gabindho
100 100
১০০ জন কর্ণ প্রেমিক দেখতে চাই।
অর্ধমের পক্ষে আমরা নাই ❤😂
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@rahulmondol6450
Bhagwaan❤ jay shree krishna paremik
@@its_tushar__21 অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@rahulmondol6450 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
কৃষ্ণের কথা গুলো হৃদয় ছুয়ে যায়😢😢😢😢😢
Karon uni bhogoban
Same feeling vai😞😞
অভিমন্যু ও কর্ণের বধের সময় আমি অনেক কান্না করেছি 😢😢😢কিন্তু দুঃশাসন কে এতো নিষ্ঠুর ভাবে মারলো সেটা দেখে একফোঁটা জল আসলো না আমার চোখে।।। নিশ্চয়ই আমার মনে গোবিন্দ প্রেম রয়েছে ❤❤❤🙏🏻🙏🏻🙏🏻জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🏻🙏🏻🙏🏻
আমিও তোমার সাথে সহমত ❤
Same to you
@@pinkimondal54 "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
ধৃতরাষ্ট্র পাপিটা কান্না করলে আমার মজা লাগে।
আমিও
কর্নকে বধ করার পূর্বে স্বয়ং ভগবান শ্রী কৃষ্ণ তাকে আলিঙ্গন করেছেন।এই ভাগ্যটা যদি সবার হত তাহলে কারো জীবন অপূর্ন থাকতো না।হরে কৃষ্ণ।
Hare Krishna🙏
মহাবীর কর্ণের ভক্ত দেখতে চাই❤❤😢
জয় মহারথী কর্ণ 💗
@@abcdshortsfanpage4824 কর্ণ নামটার মধ্যে অদ্ভুত একটা মায়া আছে। মুসলিম হয়েও কর্ণ নামটার মায়ার পড়ে গেছি।
Ami😂😂😂
Karn❤
আমি মুসলিম তারপরও আমি কর্ণের ভক্ত ❤ karna
সত্য ঘটনা অবলম্বনে মহাভারত পরিচালকদের পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে পারলে মনে শান্তি পেতাম 🙏এত জ্ঞানের আলো এই মহাভারত,এত সুন্দর শব্দ চয়ন এখানে যার সবটুকু জ্ঞান হৃদয়ে ধারণ করলাম।বাকিটা পরমেশ্বর ভগবানের কৃপা।🙏
ভালো বলেছেন
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,..
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o....
,,,.......,...,.,,,..........,......o.o..o,..o......,.,.,......o......
মহাভারতের কাহিনি কোনো কিছুই সত্য না সব বানানো গল্প
যার পক্ষে স্বয়ং ভগবান আছেন তাকে কেউ পরাজয় করতে পারবে না🙏🏻🙏🏻
সঠিক কথা।তারই শক্তি সবচেয়ে বেশি
হুম দাদা
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@ranobirroyrr1732
এরজন্য অর্জুন ফাট্টু
@@-ob1vxসিরিয়াল দেখে বিচার করো না
আমি রোজ চান করে Krishna কাছে একটাই প্রার্থনা করি আমি য়েন Krishna ভক্তের মা হতে পারি রাধে রাধে ❤❤
ঈশ্বর আপনার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করুন এই প্রার্থনা করি
রাধে রাধে❤
শ্রীমদভগবদগীতা যথাযথ পাঠ করুন আর সন্তানদের সে শিক্ষা প্রদান করুন দেখবেন সন্তান কৃষ্ণ ভক্ত এমনিতে হয়ে যাবে 🙏🙏
Radhe Radhe 🙏
আপনি কুমারী না শ্রীমতী ?
সত্যের জয় হবেই একদিন নাহ একদিন🌻 তার বাস্তব প্রমাণ এই মহাভারত 💙🥰
Seijonnoi 5 Pandav Porajito Hon কর্ণের Kachey.. Maa Ke Kotha Na Diley R Krishno Na Thakley.. Kono Pandav I Bachto Na.. Oi অহঙ্কারী Draupadi Bidhoba Hlei Hyto Bhalo Hoto
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
ভারতের অভিমুন্য মৃত্যু ও কর্ণ মৃত্যুর চোখে জল আসলো 😭
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
অভিমুন্যর জন্য বেশি😭😭
অভিমন্যুর মৃত্যু বেশি করুণ ছিল😰😰
আমি গর্বীত আমি সনাতনী।
কৃষ্ণ ভক্তদের চরনের শতকোটি প্রনাম।
Hare krishna dada ❤🙏🌸
A@@PolashPunno16
Xxx/d vv
@@PolashPunno16❤
অঅাাাাাাা@@amaldas7973
এটা শুধু মহাভারত নয় এটা দুই দেশের সনাতনীদের আবেগ 😊🙏 কতবার দেখি তাও যেনো মন ভরে না।
হুম
@@sonjitdas9109 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
দুই দেশের নয়। বিশ্বের সকল মানুষের...
সর্বকালের সেরা এই মহাভারত,, একবার দেখলে বারবার দেখতে মন চায় 💕💕
অফুরন্ত বাস্তব জ্ঞানের সম্ভার এই মহাভারত।জয় গীতা জয় গীতা জয় গীতা।জয় রাধাকৃষ্ণ।
রাধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই। আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে আর আপনার বিদ্যার বিস্মরণ ঘটেছে এইরূপ সুযোগের সদ্বব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে এটিই কী আপনার সামর্থের সবচেয়ে বড় প্রমাণ নয়?❤️🔥
😢😢😢
সামর্থের সঠিক ব্যাখ্যা না জানলে যা হয়।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বাসুদেব ও মহা বীর কর্নের কথোপকথন শুনে প্রানটা জুড়িয়ে গেল।
অর্জুন অনেক করুণাময় কর্ণের চেয়েও বেশি।
কর্ণ সত্যই অনেক বড় দানবীর।😊
কর্ণ কেবলমাত্র অধর্ম করার জন্য এই পরিনতি। আবার এটাও ঠিক যে নিয়তির পরিকল্পনা আটকানো যাবে না। জয় মাধব।
কর্ন ধার্মিক অবশ্যই।। কিন্তু তার অসত সংঘই এই পরিনতির সম্মুখে দাড় করিয়েছে।।
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
Sabar udhe Krishna
@@vaskarchakraborty6337 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
শ্রী কৃষ্ণের কথা গুলো মন ছুয়ে যাচ্ছে 😊❤ , প্রণাম নিবেন শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏🙏❤😊
আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
ভাই ❤ একটু বুঝুন যুদ্ধ থেকে পলায়নের মত কাপুরুষোচিত শিক্ষাও কি ঈশ্বর দিতে পারেন?
অর্জুনের একজন ভক্ত চাই
অর্জুননের একটা নই অনেক অনেক ভক্ত আছে।
যেমন শ্রী কৃষ্ণের প্রতি সবাই আসক্ত 🦚🙏❤️
।
@@Mithi-125❤❤❤
Ami❤❤ om arjunai namah ❤❤❤
Karna best
কৃষ্ণের মতো একজন ভাই বা বন্ধু একজন থাকলে দুঃখকে সুখ মনে করবো ওদের ভালোবাসা দেখলে চোখের জল আসে
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
এই গোবিন্দ পরম শ্রেষ্ঠ। গীতার একাদশ অধ্যায় পরম আনন্দ দেয়।
সয়ং ভগবানের সাথে কোলাকুলি,, জীবনে আর কী লাগে? -এইটাই কর্ণের জীবনের কষ্টের ফল..🙏🙏
ভালো বলেছেন...
সুন্দর বলেছেন ❤❤❤
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@niloychanda9204
@@niloychanda9204 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@basudevpal6562 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
1 লাগ মহাভারতের ভক্ত দেখতে চাই ❤🎉
হরে কৃষ্ণ 🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা জয় সনাতন হিন্দু ধর্ম 🙏🙏🙏
❤❤❤
যে ব্যাক্তি সমাজের জন্য বেঁচে থাকে তার স্বয়ং নিজের লাভ হয়, কিন্তু যে ব্যাক্তি শুধু নিজের জন্য বেঁচে থাকে সে নিজের ও সমাজের জন্য ক্ষতিকারক।
--ভগবান শ্রী কৃষ্ণ 🙏💝
জয় শ্রী কৃষ্ণ প্রভু আপনাকে প্রণাম
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
@@sukumardebnath7265 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে,, জয় গীতা,, 🙏🙏🙏
মহাভারতের কথা অমৃত সমান কহেন কবি কৃত্তিবাস শুনে পুণ্যবান। মহাভারত এর প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় কারি শিল্পী গণ যথার্থ ভাবে জীবন্ত অভিনয় করে সকলের মন জয় করেছেন? তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ সহ আন্তরিক অভিনন্দন। যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভব তি ভারত অভ্যু থানাম অধর্মস্য তাদাত্মনাং সৃজম্যাহাম।
জয় শ্রীকৃষ্ণ আমি প্রথম আজকে
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
❤আমি গর্বিত আমি সনাতনী ❤সকল সনাতনী ভক্তের চরনে নমস্কার 🙏
এটা দেখার পর চোখের জল কীভাবে আটকে রাখবো?
কর্ণ প্রেমিকদের দেখতে চাই
Love u kano
Vogoban pemi
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@koushikpatra3466
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@prokashsarker2371
@@prokashsarker2371 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
যে বা যারা এখন অ মহাভারত দেখেন তারা একটি লাইক দিয়ে যাবেন, তাহলে বুজা যাবে আমার মত আপনা রা অহ মহাভারত দেখেন
অমহাভারত কি?
জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🙏🙏🙏 জয় মহাভারত ❤❤❤❤😭😭😭😭😭😭😭😭
পৃথিবীতে কেউ পরিপূর্ণ নয় 😍
কোকিলকে কন্ঠ দিয়েছে কিন্তু তার রুপ কেড়ে নিয়েছে😔
রুপ পেল ময়ূর 🦚
কিন্তু তার ইচ্ছে কেড়ে নিয়েছে😑
ইচ্ছে দিলো মানুষকে 🙋♀️
কিন্তু তার সন্তোষটি কেড়ে নিয়েছে
সন্তোষটি দিলো সাধুকে 🧘♂️
কিন্তু তার সংসার কেড়ে নিয়েছে...এটাই হলো জীবন 😊
🦚হরে কৃষ্ণ🦚জয় মহাভারত🙏
15/06/2023 বৃহস্পতিবার 🇧🇩
বাহ্ ♥️!! ধন্যবাদ এরকম ধর্মীয় বচন শোনানোর জন্য।
@@20245-b ধন্যবাদ হরে কৃষ্ণ 🙏
@rimiathoy5450 tnx হরে কৃষ্ণ 🙏
❤❤❤❤❤
কথা গুলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, গোবিন্দ সূত্রধর, চাঁদপুর।
ভালো লাগলো ভগবান কর্ন কে বুকে জড়িয়ে নিয়েছেন হরে কৃষ্ণ
শ্রীকৃষ্ণ যেন স্বয়ং ই এসেছেন পৃথিবীতে,
এতো ভালো লাগে তার প্রত্যেকটা কথা।
Y fT
Hmmm❤
@@sumanmondal591+
ঠিক বলেছেন
বার বার দেখলেও দেখতে মন চায় এতো টাই সূন্দর মাহাভারত
মহাভারতের দুইজনের মৃত্যু খুবই কান্দায় একজন অভিমুন্য আর অন্যজন কর্ণ😢 , কিন্তু বাস্তবের সবই ভগবানের পরিকল্পনা😅
Hm.. Sotti tai😢
❤
ঠিক বলেছেন😭😭
AA hu😊
@@purnosarker4826hu😊😊
আমি 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র চাই। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম হরে হরে। আমার কৃষ্ণ কাছে 1টাই প্রাথনা আমার যেন 1টা কৃষ্ণ ভক্ত পুত্র দেয় r সারাজীবন যেন আমি কৃষ্ণ সেবা করতে পারি
অর্জুনের ভক্ত কে কে দেখতে চাই।
কর্ণের ভক্ত আমি
@barunvai414 আমি অধর্মের পক্ষে নই।
@@barunvai414 আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
@@CijichakmaCiji আপনি কি ভাবছেন কোটি কোটি হিন্দু বা খ্রীষ্টান বা বৌদ্ধ বা অমুসলিম জাহান্নামে যেতে পারলে আপনি কেন ভয় পাবেন, তারা আগুনে পুড়তে পারলে আপনি কেন পারবেননা সেই কষ্ট সহ্য করতে? একবার ভেবে দেখেছেন পৃথিবীতে এক মিনিটের জন্য আপনার সারা শরীরে আগুন দিয়ে পুড়াতে পারেন কিনা। জাহান্নামের শাস্তি: ”যারা তাদের প্রতিপালকের আয়াতসমূহে অবিশ্বাস করেছে তাদের জন্য রয়েছে অতিশয় যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি (সূরা জাছিয়া, আয়াত ১১)।
আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) ।
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)।
Apni kar vokto
হৃদয়বিদারক মৃত্যু চোখের জল ঝরছিলো নিজের অজান্তে কর্ন সত্যিই মহান যোদ্ধা ছিলেন মানুষ চিরকাল তাকে স্মরণ করবে। হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ হরে রাম হরে রাম ❤❤❤❤❤
th-cam.com/video/blN9WhxN4uY/w-d-xo.htmlsi=V1WzYhcyJVEbOO1y
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
কর্ণ ভক্ত কয় জন দেখতে চাই 🙏😊
কর্ন ও অভিমুন্য মৃত্যু দেখে চোখের পানি এসেছে
কর্ণ এমন একজন বীর যে যুদ্ধের আগে জানত তার মৃত্য নিশ্চিত।
অর্জুন আর অঙ্গ রাজ কর্ণের চোখের জল দেখে নিজের চোখের জল ধরে রাখতে পারি নি 😢😢❤️🩹💔
😂❤
Joynitay. Vogoban Joy SREE Krishna.
Amr name oo karno ase❤
মহা বীর কর্ণের ভক্তদের দেখতে চাই, যে বীর সারাজীবন সংর্ঘষই করেছে কখনো আত্নীয় স্বজ্জনের ভালবাসা পায়নি,😢😢❤🙏
কর্ন সবসময় সবার থেকে অপমান পেল 😭
নিজের দোষে
@@shahanajsheikh159গাজা খেয়ে কথা বলেন নাকি
তার কর্মই তাকে অপমান দিয়েছে
নিজেকে বড় করার নেশা যার তার তো এরকমই ফল গোবিন্দ দেন।
Khanki magi o nijer kormo fol vog korche,, opoman noy😾
আমার ছেলের নাম কর্ণ সবায় ওকে আশীর্বাদ করবেন ও যাতে কর্ণের মতো দানবীর হতে পারে আর ধর্ম প্রেমী হতে পারে 🙏 হরে কৃষ্ণ
Aiyusmanvobo🙏
Hare Krishna 🧡
❤
ইশ্বর তোমার মঙ্গল করুক
হরে কৃষ্ণ
কৃষ্ণ প্রেমিক দেখতে চাই ১০০০০০০
Lampat 🤧
অভিমুন্য আর কণের মৃতু আমার কলিজা কাপিয়ে দিয়েছে
😢
@@shuvodevjit1365 সও
আপনিতো ইসলাম ধর্মাবলম্বী, আপনি কি এটা জায়েজ করছেন? কেন দিচ্ছেন এসব??
Perfect realization
@@believer990 Islam apnake ki sudhu songkirnota sikhieche?
কর্ণের জন্য মায়া হয়🙂 এতো কষ্ট কেনো ওর🙂 মহাভারতের সবচেয়ে বড় যোদ্ধা আমি কর্ণকেই মনে করি🥰
সূর্য পুত্র কর্ণ, আর মহাভারত সিরিয়াল দেখলে এমনি হবে , গ্রন্থ পড়ুন
@@adityapaul1693 ঠিক
@@adityapaul1693 ভুল বলেছেন দাদা, ওটা, সূর্যপুত্র কর্ণ (Suryaputra Karn) নয় সোনিপুত্র করোনা(Sonyputra Corona) আর, Star Plus মহাভারত সিরিয়াল নয়, Star Minus Corona+ ভারত সিরিয়াল।
১০০% রাইট আমিও মনে করি
@@adityapaul1693 ব্রো আমি মুসলিম হলেও আমার আম্মু হিন্দু ধর্মের ছিলো, আর আমার মামার কাছে অনেক গ্রন্থ সংগ্রহ করা আছে, দশম শ্রেণিতে থাকাকালীনই আমার মহাভারত আর রামায়ণ কাহিনী পড়া শেষ 🥰
সনাতন ধর্মাবলম্বী হিসেবে জন্মগ্রহণকারীরা লাইক দিন🎉🎉❤❤
কর্ন ভক্ত দেখতে চাই ১০০
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html
❤❤❤
Me❤
জীবনে যত বড়ই মানুষ হও না কেন অন্যায়ের বিচার একদিন না একদিন হবেই,কারণ ভগবান ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
Hmmmm tik bolcan 👍
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)
সঠিক
হরে কৃষ্ণ, 🙏🙏
হে ভগবান তোমার শুধ ভক্ত যেন হতে পারি 🙏🙏
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🚩🚩🇧🇩🇧🇩🙏🙏🙏
❤radheo,ango raj,moha rothe korno sorbo geni r danbir Korner Joy hok ❤😊aj danbir Korner jonnoo like plz all friends😊❤
সর্ব জ্ঞানী নয় জ্ঞানী হলে অধর্মকে ত্যাগ করতেন
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
রাধে রাধে রাধে 🙏🙏🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ জয় গীতা ❤❤❤
.. ..m
❤❤❤হরে কৃষ্ণ ❤❤❤
হে প্রভু সকল হিন্দু দের রক্ষা করো❤❤❤
আমাদের ধর্ম সম্পর্কে আগে সঠিক জ্ঞান অর্জন করুন,, কারন আমাদের ধর্মে কখনো জাতির কথা বলা হয় নি,,,আামদের ধর্ম সৃষ্টির প্রারম্ভে সৃষ্টি হয়েছে।। তখন কোন মানুষের মধ্যে জাত পাত ছিলো। সবাই মানুষ হিসেবে অভিহিত ছিলো।।। এসব মুসলমানদের মতো জাত পাত ধরে কথা বলবেন না,, কারন আপনি সনাতনি,,নমস্কার🙏🌷🙏
🙏 কেন মুসলমানরা কি মানুষ না??তারা কি এক ও এক ব্রহ্মের সৃষ্টি না?? আমাদের ও তাদের মধ্যে কিছু কিছু তুচ্ছ তফাৎ থাকলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা সবা-ই এক। হয়তোবা মুসলমানদের মধ্যে কেউ কেউ না জেনে না বুঝে তাদের ধর্মের প্রচার করতেই থাকে ,তারা অবুঝ আমাদের তাদের ক্ষমা করে দেওয়া উচিৎ।দয়া করে ভবিষ্যতে আর এই প্রকারের কমেন্ট ভেবে চিন্তে করবেন যাহাতে কেউ কষ্ট না পায়। plz 🥰🙏
@@20245-b মানুষ তাহাকেই বলে যার মধ্যে মনুষত্ব জ্ঞান থাকে,,,। আর আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে পাপ কে ঘৃণা করো, পাপিকে নয়।। আর এখানে আমি তাদেরকে ঘৃণা করি নি,,,তারা যে কথা বলে যেমনটা তাদের স্বভাবে প্রতিপন্ন হয়,, সেটাই প্রকাশ করেছি,,। তারা মুলত সব খানে মুসলমান বলে হেফাজত দিতে বলে,,সবখানে বলে মুসলিম বিশ্ব,,, এমনটা তাদের শাস্ত্রেই লেখা আছে,, যে সমস্ত অমুসলিম কে মুসলিম বানও,,,আর তারা যদি মুসলিম না হতে চায়,, তাহলে তাদের হত্যা করো। একারনে তাদের স্বভাব আর তাদের শাস্ত্রীয় অনুযায়ী কথা বললাম,,, নমস্কার🙏🌷🙏
যারা সর্বদায় অপরের সাথে নিজের প্রতিযোগিতা করে চলে তারা কখনোই উওম হতে পারে না। যদি প্রতি যোগিতা করতে হয় তবে নিজের সাথে করা উচিত😢
হরে কৃষ্ণ হরে রাম,,
জন্ম থেকে মৃত্যু পযন্ত
কর্ণের দূংখ জীবন,, 😢😢😢
❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যত বড়ই ক্ষমতাশালী হও উদ্দেশ্যটা সঠিক হওয়ার প্রয়োজন
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন কর্ন কে জড়িয়ে ধরলেন, আমি আর চোখের জল আটকে রাখতে পারলাম না।। 😭😭
অর্জুন কোনদিন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য যুদ্ধ করেনি
এটাই তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ🙏
তার কোনো প্রয়োজন ছিলো না।কিন্তু কর্ণের শ্রেষ্টত্বের প্রমাণ করার ছিলো
কারণ তিনি উত্তম হতে চেয়েছেন শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করতে চায়নি
Ekolobya er angul kete chhilo ke??
@@hrithikadas3981 একলব্য নিজেই কেটে ছিল কিন্তু গুরু দ্রোণাচার্য তার বৃদ্ধাঙ্গুলি গুরুদক্ষিণা হিসেবে চেয়েছিলেন।
যে ব্যাক্তি অন্যর আদেশে যুদ্ধ করে সে কি করে শ্রেষ্ঠ হয়
আমি গর্বিত আমি হিন্দু সনাতনী হিন্দু হয়ে জন্ম নিয়ে কে কে নিজেকে ধন্য কমেন্ট করুন ❤
আমি মুসলিম হয়েও বলছি মহাভারত যতটুকু জানি ততটুকুতে কর্ণের বধের সময় বিন্দুমাত্র খারাপ লাগার কোনো কারণ নেই ৷ যে অধর্ম , অমনুষ্যত্ব কে সমর্থন করে তার ক্ষেত্রেও অধর্মই বাঞ্ছনীয় ৷
আপনার কথা একদম সঠিক।
কিন্তু এত বড় দানবীর হয়েও কর্ণ জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত চিরকালই অপমান পেয়েছে।
যথাত্র বলেছেন!
মহাভারত এ সবচেয়ে বড় বলিদান সারাজীবন কর্ন দিয়ে এসেছেন ওর জীবনে কষ্ট ও বেশি
সব বলিদানের ভিতর ধর্ম বলিদানের জন্য তার এই পরিনতি 😢
আমার দেখা সবচেয়ে সেরা মহাভারত।সবার অভিনয় এত নিখুত ভাবে আমার মনে হয়।❤❤❤
কর্ণের জীবনটা খুব দুঃখের।।দেখে খুব কষ্ট লাগলো! হরে কৃষ্ণ🙏🙏
এটাও ঠিক কিন্তু ও প্রতিশোধপরায়ন ছিল
"রাঁধেয়, যখন আপনার হস্তে ধনুক নেই, আপনার রথের চাকা ভূমিতে আটকে রয়েছে, আর আপনার নিজের বিদ্যার বিশ্বারণ ঘটেছে, এরূপ সুযোগের সদ্ব্যবহার করে আপনাকে বধ করতে হচ্ছে, এটিই কি আপনার সামর্থ্যের প্রমাণ নয়;" (কর্ণকে; ভগবান শ্রীকৃষ্ণ) 🙏♥️🌿🚩
কর্ণ বেস্ট
@@anikariyan1907কর্ণ শ্রেষ্ঠ, আর অর্জুন উত্তম! এতটুকুই পার্থক্য তাদের।
@@anikariyan1907 🏠
@@anikariyan1907 .
😊🎉😮😊😂😊
কার কার মহাভারত দেখতে ভালো লাগে
আহ্ যদি আমিও শ্রী কৃষ্ণকে এইভাবে জড়িয়ে ধরতে পারতাম 😢🥰
ধর্ম কে সঙ্গ দিলে তিনি আমাদের হৃদয়ে স্থান পেতেন। তবুও তিনি আমাদের হৃদয়ে অবস্থান করেন একজন দানবীর হিসেবে। তার মতন দানবীর আর দ্বিতীয় কেও নেই তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। জয় হোক দানবীর কর্ণের ❤️ জয় হোক প্রভু শ্রী কৃষ্ণের 🙏
জয় রাধে শ্যাম। বাসুদেব শ্রী কৃষ্ণের জয় হোক। 🪷🙏
জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏🙏🙏
আমি গর্বিত আমি সনাতনী হিন্দু❤❤❤
R😊😊😊⁴
❤❤सत्यमेव जयते❤❤
❤❤Hare Krishna ❤❤
মহারথী কর্ন সত্যি ই একজন ধৈর্য ধারন কারি মানুষ ছিলেন। আপনার সামর্থ্য তো এখনো সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সম্মানের সাথে নেয়। 😥😥😥
কেমন লাগল আমাদের সনাতন ধর্মের concept
অহংকার ছিল বেশি
অমুসলিমরা কত নিকৃষ্ট এবং কত বেশি পাপের মধ্যে লিপ্ত আছে দেখুন আল্লাহ তাদের ভয়ানক শেষ পরিণতির কথা জানিয়ে দিয়েছেন, “নিশ্চয় যারা কুফরী করে ও কাফের অবস্থায় যাদের মৃত্যু ঘটে, পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণও যদি এর পরিবর্তে তারা দিতে চায়, তবুও তা কখনো কবুল করা হবে না। আর তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। তাদের কোনো সাহায্যকারীও নেই”। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৯১) পৃথিবী পরিমাণ স্বর্ণ: বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী হিসেব করে দেখেছেন? কত কোটি বিলিয়ন ডলার হতে পারে? কেউ কি এতো ডলার দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। আচ্ছা ধরুন আপনি মারা গেলেন আর আপনার পরিবারের কেউ সেই পরিমাণ ডলার আল্লাহকে এনে দিলো, তাও তো আল্লাহ সেই পরিমাণ ডলার গ্রহণ করবেন না, কবুলও করবেন না। তাহলে উপায়? আপনিকি অনন্তকাল ধরে আযাব ভোগ করতে থাকবেন? সেখানেতো আর দ্বিতীয়বার মরণ হবে না। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। কিন্তু যত মরণকেই ডাকেন না কেন, মরণ হবে না, ঘুরে-ফিরে শুধু আযাব ভোগ করতে হবে, সহ্য করতে পারবেন, না, পারবেন না? সেই আযাব থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে:- টাকা, ডলার, স্বর্ণ, হীরা কিছুই লাগবে না, আমার সাথে সাথে বলুন," আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু ওয়াশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।"-আপনি এখন মুসলমান, আপনার আর কোনো ভয় নেই। আপনি ইতিপূর্বে যত পাপ করেছেন আল্লাহ আপনার সকল পাপ মাফ করে দিয়েছেন, আপনি এখন সম্পূর্ণ নিষ্পাপ। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, " হে আমার বান্দারা! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি জুলুম করেছ-তারা আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন সমুদয় পাপ। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু ।" (সূরা জুমার, আয়াত: ৫৩)@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@arjunkumarnag1922
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ " এর অর্থ, "আল্লাহ ব্যতীত আর কোন ইলাহ/মাবুদ নেই এবং মোহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসুল"। আপনাদেরকে অবশ্যই এই কালেমা বিশ্বাস করতে হবে এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মুসলমান হতে হবে। একটি সূঁচের ছিদ্র দিয়ে একটি উট প্রবেশ করানো সম্ভব কিন্তু কোনও অমুসলিম জান্নাতে যাওয়া সম্ভব নয়, অমুসলিমদের জন্য জাহান্নাম অবধারিত। এটা আমার আল্লাহর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, আপনি তা বিশ্বাস করেন বা না করেন। আর সময় নেই। সময় খুব কম। রক্ষা করার মতো কেউ নেই। না কৃষ্ণ, না রাম, না জিশু, না গৌতম, কেউ না। একমাত্র আল্লাহ আপনাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারেন। আপনাদের পূর্ব পুরুষরা জাহান্নামে চলে গেছে কারণ ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে তাদের জ্ঞান ছিল না এবং আল্লাহর আনুগত্য ছিল না। আপনারা কখনই এই ক্ষতি পূরণ করতে পারবেন না। তারা তাদের বাপ-দাদাকে অনুসরণ করেছিল, তবে এটি ভুল ছিল। আল্লাহ অমুসলিমদের মন-মানসিকতার ব্যাপারে বলেছেন, "যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা ঐ জিনিসের অনুসরণ কর যা আল্লাহ নাযিল করেছেন, তখন তারা বলে, বরং আমরা তারই উপর চলব, যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি, যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছুই বুঝত না এবং সঠিক পথে চলত না তবুও।" (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৭০) দয়া করে তাদের মতো ভুল করবেন না... প্লিজ। আমি আপনাদের হাত-পা ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাকে ক্ষমা করুন । আপনাদেরকে ইসলামের বার্তা প্রেরণ করতে আমার অনেক দেরি হয়েছে।..................এটি বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে। আপনার এই সম্পর্কে জানার অধিকার আছে। ক্লিক করুন এবং গভীর মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং এটি উপলব্ধি করুন। th-cam.com/video/nTxN-rdRCUs/w-d-xo.html@@choyansd2154
রাধেয়,কর্ণকে খুব সুন্দর নাম দিলেন শ্রী কৃষ্ণ,🥀🥀
সত্যি কর্ণের মতো দুর্ভাগা এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই...😢
সে দুর্ভাগা না, তার কর্মের ফল ছিলো, মৃত্যুর সময় সে নিজেই স্বিকার করছে, অর্জুনের সাথে প্রতিজগিতা করা তার সবচেয়ে বড় ভুল ছিলো
আর অসৎ এর পক্ষ না নিলে জিবন টা এত কষ্টকর হত না
😭😭😭
কর্ণ এত জ্ঞানী এটা বুঝতে পারল না। যে দুটো ধন তার লাভ হতো তাকে ব্যবহার করছেন। যদি সম্মান দেওয়ালি হতো তাহলে সে সমস্ত সুত বংশ কেই দিত।
Haa o diye6e 😊
এই জন্য এই মহাভারত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখ থেকে শুধু জ্ঞানের বন্যা বইছে।
হরে কৃষ্ণ 🙏
🤣🤣🤣
@@farhadhosen2679কিরে সুদির ভাই
কর্ণর জীবনে এতো কষ্ট কেনো ভগবান 🥺 🥺 সারাজীবন সবার থেকে অপমান।দুঃখ। কষ্ট। 🥺🥺😭😭
কর্ণের নিজের কর্ম ফলের পরিণাম
karno akta omanus cilo tai
@@choyansd2154 tui akta omanush. Tor mittu kamona kori ami
যে শিক্ষা মিথ্যা বা ছলের মধ্যে দিয়ে লাভ হয়।সে শিক্ষা না নিজের মঙ্গল দান করে না সমাজের।আর যে শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্য নিজেকে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের উদ্দেশ্য হয়। সে শিক্ষা লাভের পশ্চাতে তো সুখ বা দুঃখ লাভ হবেই। এটাই মহাভারতে শিক্ষা... 🙏
😅😅😅😅😅 karno
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে ❤❤
এই রকম ভক্ত কে সাহায্য করা ভগবানের পক্ষেই সম্ভব ❤ ভক্ত ও ভগবানের মধ্যে যে ভালবাসা তা অতন্ত্য মাধূর্যপূর্ণ।
মহাভারতের সবচেয়ে হতো ভাগা হলো কর্ণ..!😢 কর্ণের মৃত্যু সব চেয়ে কষ্ট দেয় 😞
Apni muslim??
এর চেয়ে ভয়ংকর মৃত্যু অভিমন্যুর হয়েছিলো 😢😢😔
কর্ণ মানুষ টা সত্যি অসাধারণ, সারাজীবন শুধু দুঃখই পেয়ে গেল, 🥺
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏ভগবান যা করে তা ভালোর জন্যই করেন
Hare Krishna
Hore krisno🙏🙏🙏💕
Joy shree krishna hare krishna Joy madhav 🙏🙏🙏
যতদিন সনাতন ধর্ম থাকবে ততদিন পযর্ন্ত কর্নের বীরত্বের কথা সবাই মনে রাখবে
মহাভারতের এই কর্ণের বধ এটা দেখেই একমাত্র চোখে জল আসলো😢😢
আর অভিমুন্যর বধ দেখেও চোখে জল এসেছিল
আপনার অভিমুন্যর মৃত্যু দেখে চোখে জল আসেনি
@@SudhangsuMondal-j4u অনেকবার দেখেছি অতটা খারাপ লাগেনি, কিন্ত এটা দেখে কান্না আসছে
@@arittrosaha2393 😢😢
আসলে আপনি মহাভারতই বুঝেননি। অভিমন্যুর বধের দৃশ্য আরো করুন ছিলো। তাকে অন্যায় ভাবে এই কর্ণই বধ করেছে।
আমার শত কষ্ট
ভগবান শ্রী কৃষ্ণের হাসির কাছে হার মানে ❤️
ভারতের সর্বকালীন শ্রেষ্ঠ মহাভারত....সবদিক থেকে এর থেকে ভালো মহাভারত আর অভিনিত হবে না💙💙
জয় শ্রী কৃষ্ণ🙏🏻🙏🏻🙏🏻🕉🕉🚩🚩
😅
মুর্খ তুমি কি বি আর চোপরা নির্মিত "মহাভারত" দেখেছো?
মানুষ না হয়ে মুনিষ রয়ে গেলি! যা ম্লেচ্ছ তোকে শ্মশানের দায়িত্ব দেয়া হলো সৎকার করো আর গন্ধ শুকতে শুকতে মোক্ষ অর্জন করো।
😊😊
যে পক্ষে কৃষ্ণ রয় সেই পক্ষ কি কখনো পরাজয় হয়?❤☺️🥰🌺🌹🙏💮🌸👈✋⚖️👨⚖️
কর্ণের মৃত্যু ও আমার জন্য দুঃখ ।কারণ সে একজন ভালো মনের মানুষ ছিলেন আর অনেক সংগ্রাম ও করেছেন জীবন যুদ্ধে 😢😢😢
এক বালতি দুধে এক ফোঁটা চোনা।
কিন্তু ওনি অধর্ম করেছেন সবসময়।
কর্ণ চরিত্র মোটেও এমন ছিলো না। সিরিয়াল এ অনেক ভুল কাহিনী দেখানো হয়েছে। আসল মহাভারত অনেক বিশাল যা ১ মিলিয়ন এপিসোড এ ও বর্ণনা করা যাবে না। অর্জুন হলো মহাভারত এর মহানায়ক। আসল মহাভারত পড়ুন
@@rubelsheikh2228হুঁম ,, জানেন তো একটি কথা " সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে" ভালোর সঙ্গ পেলে উনি একজন সঠিক ধার্মিক হতেন । 🙂 ধন্যবাদ
Miththe.. korner thekeo besi bhogoban krishno choto theke kosto korechen koi uni to Onar dhormo teg koren ni..
অঙ্গরাজ কর্ণ অপেক্ষায় মহাভারতে আর কোনো বীর নেয়
আছে অভিমন্যু সর্বোত্তম যোদ্ধা যাকে কিছু নপুংশকরা পিছন থেকে হত্যা করেছে তবুও সে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত যুদ্ধ করেছে
🙏❤️🌹Hare Krishna Radhe Radhe 🌹❤️🙏
কর্ণের জন্য চোখে জল চলে আসলো।।।
কর্ণ একজন মানুষের মনের মাঝে অনেক বড় যুদ্ধা আর শ্রেষ্ঠ দাতা হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏