আকর্ষণের নিয়ম কি সত্য ? | How To Use Law of Attraction | Bengla |
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 15 เม.ย. 2023
- বর্তমান সময়ে যতটা শক্তিশালী এই আইনকে মনে করা হয় , তা কি আদেও , ততটাই শক্তিশালী বা কার্যকরী ? আজ বিশ্বের কিছু সফল মানুষও, আকর্ষণের আইনের ক্ষমতাকে স্বীকার করছেন , এবং ব্যাখ্যা করেছেন, যে কিভাবে তারা এর ব্যবহার করে শুধু সাফল্যই পাননি ,বরং তিনি যা চেয়েছিলেন, তার সবই পেয়েছেন। তাই আসুন এই ভিডিওতে আমরা জেনে নি, যে আকর্ষণের আইন আসলে কী, এবং এটি কীভাবে কাজ করে।
নমস্কার। আপনার এই অমূল্য বাণী শুনতে পেরে জীবনে অনেক ভরসা পেলাম। খুব খুব ভালো ও লেগেছে। ধন্যবাদ। ঢাকা বাংলাদেশ।
অসাধারণ, ধন্যবাদ।
So Much
Thanks 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
ভিডিওটা ভালো লাগলো দাদা ভাই তোমার চ্যানেলের সবচাইতে আমি বলছি
ধন্যবাদ ভাইয়া 🙏
ধন্যবাদ
Your voice is like divine voice .thanks.
AI Voice আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউজ করা হচ্ছে এই চ্যানেলে। হেঁ হেঁ
0:05 0:06 💗🙏🥀সকল প্রসংশা সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাঁকের জন্য । 💗🙏_____________#সৃষ্টি ও স্রষ্টা দুইটি আলাদা অস্তিত্ব নয়। আল্লাহ তাঁহার নিরাকার অবস্থা হইতে #সাকারে আসেন এই বস্তুজগতের অসংখ্য বস্তু ও জীবরূপে নিজেকে বিকশিত করিয়া। #এই বহুরূপী বস্তুজগতে তিনি ‘#আহাদ_আল্লাহ' রূপে বিকশিত, #যেখানে সবকিছু তাঁহারই শরীর,#তিনিই_তিনিময়।#এই আহাদ জগতে মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব যাহার মধ্যে তিনি স্বকীয় একটি সত্তা দিয়াছেন এবং নিজে #রুহ রূপে প্রত্যেকের মধ্যে লুকায়িত আছেন। #এই স্বকীয় সত্তা বলে মানুষ নিজেকে তাহার রব হইতে #বিচ্ছিন্ন মনে করে এবং স্বেচ্ছাচারিতা করে। #স্বেচ্ছাচারী মন দুনিয়াদার, আর এই #দুনিয়াদারী জীবনই জাহান্নামের জীবন। মৃত্যুর পর মানুষ যখন দেহত্যাগ করে তখন এই ‘আহাদ’ #জগত হইতে ক্ষণিকের জন্য মুক্তিলাভ করে। এই সময়ে সে দেখিতে পায়তাহার রবকে এবং তাহার নিজের #জন্ম_জন্মান্তরের বহু শাস্তিপূর্ণ দুনিয়ার জীবনসমূহকে। #মৃত্যু পরবর্তী এই অবস্থায় মানুষকে শাস্তি দেওয়া হয় না। শাস্তি তাহার জন্য পরবর্তী আহাদ জগতের জীবনে। #এবং ঐ শাস্তি শুধু পরবর্তী একটি #ইহজীবনের জন্য স্থায়ী, তাই ‘তাহার’ শব্দটির উপর ছোট মদ আছে। এর দ্বারা বুঝায় কর্মফলের শাস্তি চিরস্থায়ী নয়।----#কোরান_দর্শনঃ সদর উদ্দিন আহ্মদ চিশতী💖 0:08
খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ❤
Thanks
Welcome
thanks everyone
thank you so much ❤❤❤
Welcome
😅😮😅
Dada onek chesta korchi kintu koi
আকর্ষণের শক্তি কিনা জানি না। মনে মনে ঠাকুর ঘরটি সারানোর জন্য মনে মনে খুব চেয়েছিলাম। আমার সেই ইচ্ছাটি আংশিক সফল হয়েছে। দ্বিতীয়ত কার্যকারণে এক মহান ব্যক্তির প্রতিষ্ঠিত শিশু ও প্রাথমিক বিভাগ নিয়ে তৈরি বিদ্যালয়ের দায়িত্বভার এসে পড়ে। কোভিডের কারণে ভয়ংঙ্কর আর্থিক সংকটে পড়তে হয়েছে। মানসিক দিক থেকে খুব চিন্তিত হয়ে পড়ি। কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে এমন একজন সহৃয় ব্যক্তি এগিয়ে এসেছেন লক্ষাধিক টাকা ব্যয় করে যিনি স্কুলের ছাদ ও পাঁচিল সারানোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। মনে মনে টাকার জন্য একটা তীব্র আকাঙ্খা অনুভব করতাম। এটা আকর্ষণের নীতি কিনা বুঝতে পারছি না। আমার বিশ্বাস সেইদিন দৃঢ় হবে যেদিন 250 ছাত্রছাত্রীদের বিনা বেতনে শিক্ষা দিতে পারবো এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের একটু সম্মানজনক সাম্মানিক দেবার জন্য 5 কোটি টাকার তহবিল গড়তে পারবো। নমস্কার জানবেন।
এগিয়ে যান । মহাবিশ্ব আপনাকে সমস্ত দিক থেকে সহায়তা করবে । অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।
দাদা,এচিপ করতে পারছি না
ধর্য্য এবং নিজের কর্মের উপর বিশ্বাস রাখুন । সব কিছুই সম্ভব হবে ।
Not true😊