ইসলামের মধ্যে কোরআন শরীফ ব্যতীত যত প্রকার কিতাব রয়েছে। সবগুলি কিতাব মানুষ লিখেছে। এই কিতাবগুলোর মধ্যে কোরআন শরীফের বিভিন্ন আয়াত হাদিস শরীফ থেকে বিভিন্ন হাদিস সংগ্রহ করে তুলে ধরা হয়েছে। ফাজায়েলে আমল ফাজায়েলে সাদা কায়াত এই কিতাবগুলোর মধ্যেও কুরআন শরীফের আয়াত ও হাদিস শরীফ থেকে অনেক হাদিস আনা হয়েছে। এখন বর্তমানে কিছু আলেম বের হয়েছে তারা শুধু বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সাধারণ ঈমানদার মুমিন মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।
ভাই খুব ভালো বললেন যে মানুষের লেখা বই দিয়ে তাবলিগ চলবে না সুন্দর তাহলে একটা প্রশ্নের উত্তর বলেনতো বোখারী শরীফ তিরমিজি শরিফ ছয়টা এগুলো কার লেখা ভাইজান
হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা ভালভাবে জানে যে "আল্লাহ্ আসমানে" বলাকে নবী(সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬] ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২] ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম,হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭} আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্। যারা তাঁদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচার করে তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে।নাঊজুবিল্লাহ্। আর এরাই আবার আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) এর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদআত বলে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (সাঃ) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, আসমানে যিনি আছেন তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬। দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন। আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ। “আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার পীরদেরকে কে দিয়েছে? অথচ তিনারা (কাজী ইব্রাহীম, মিজানুর রহমান আজহারী, আহমাদুল্লাহ,আবরার আসিফরা,আবু ত্বহারা) এই চরম সত্যগুলো বলে না কেনো ? ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ। তাঁদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ এটা দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা। "সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল! কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;) তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) "ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।'...সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭) "যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
ইভাই যা বললেন একটু চিন্তা করেন দেখুন যে হাদিসগুলি বললেন এটা শুধু আলেম ভাই পড়তে পারেন সাধারণ মানুষ কিভাবে পাবেন ফাজেল আমলে লেখা তোমরা নামাজ পরো তোমরা কুরআন তেলোআত করেন তোমার জিকির করেন এইটা পইরা মানুষ নামাজি হয় তাহলে মানুষ কি ভুল করে আপনি বলেন হাজার হাজার মানুষ তাবলীগের যে আল্লাহকে আল্লাহকে চিনে আপনি যে ফতোয়া দিয়েছেন মানুষ নামাজ থেকে বের করার জন্য
মুসলিম শরীফের কথা আছে বুখারী শরীফের কথা আছে আবু দাউদ শরীফের কথা আছে আপনি একটু পড়েন নাই খালি ঢালাওভাবে বললেন যে এটা তো কারো বানানো না এটা ফাজায়েলে আমলে
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম, সত্যিই অবাক হলাম কোরআন থেকে যা বলেছেন তার প্রতিটি কথা সত্য আমি তাই পেয়েছি।আল্লাহ অবশ্যই ঐসব ব্যক্তিকে বুঝ দান করবেন না এবং হেদায়েত দান করবেন না যারা আল্লাহ থেকে বিমুখ ও বিভ্রান্ত।আল্লাহ বাসার সাহেবকে সহি সালামতে রাখুক এবং ওনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি। বাসার সাহেব হচ্ছে আল্লাহর আরেক অন্যান্য সৃষ্টি।যদিও আমি জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করেছি।দুই তিনবার বাংলায় কুরআনের অনুবাদ খতম দিয়েছি।অথচ বাসার সাহেব যেগুলি বলেছেন আমি তাই আল কোরআনে পেয়েছি ।অথচ মাদ্রাসা লাইনে পড়ালেখা করে মুহাদ্দিস,মুফাসসির, মুফতি, ইমাম হাফেজ, খতিব ওনারা কেন বুঝলো না অবাক হলাম? *আল্লাহ যাদের প্রতি নারাজ ও আল্লাহর সহীহ পথে নাই বা জেনে শুনে সহীহ পথে হাটে নাই অবশ্যই আল্লাহ তাদেরকে বুঝ দান ও জ্ঞান দান করবেন না,বিভ্রান্তিতে রাখবেন তাদেরকে -আল কুরআনের মূলভাব
তুমি কি মানুষ না তাহলে তুমি কেন দাওয়াত দিচ্ছ সরাসরি কোরআন হাদিস সকল কে পড়েতে বলো তোমার নসিহত আমাদের জন্য দরকার নেই তুমি ত আর নবী নও তোমার কথাই আল্লাহ ও তার রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আনিত বিধান ছাড়া কারও কথা মানবো না তাহলে তুমি বলো কেন বা নছীহত করো কেন
আমি ইউটিউবে বাশার হুজুর এর যে কয়টা লেকচার শুনেছি সবগুলোই অন্যান্য বক্তাদের সমালোচনা ছাড়া দ্বীনের তেমন কোন আলোচনা শুনিনি।আল্লাহ হুজুরকে সঠিক বুঝ দান করুন।
সূরা আরাফ আয়াত 3 তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে, তোমরা তার অনুসরণ কর[১] এবং তাঁকে ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবকরূপে অনুসরণ করো না। তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।
তবলিগ ওয়ালা দের মত কেউ কোরআনের তবলিগ করে না নিজেদের ব্যবসায় সমস্যা হয় এজন্যই বিরুদ্ধে কথা বলেন। সাধারণ মানুষ কে ধোঁকা দেন।।সাধারন মানুষকে অনুরোধ করছি যাচাই করুন শোনা কথায় কান দিবেন না।।।।
তোমার যদি একটি নিদর্শন বা একটি কোরআনের আয়াত জানা থাকে ইহা মানুষের কাছে প্রচার করো নবীজি সাল্লাল্লাহু সাল্লাম 9 থেকে 13 বছর শুধু এই কালেমার দাওয়াত দিতেন
মানুষের লেখা হলেও কয়েক লাখের ও বেশি উচু মাপের আলেম মুহাদ্দিস, ও মুফাস্সির বুখারী ও মুসলিম কে সম্পূর্ণ রুপে সহিহ বলেছেন। যেমন যুগ শ্রেষ্ঠ আলেম সৌদিআরবের তৎকালীন গ্রান্ড মুফতি শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহিঃ কে একদা প্রশ্ন করা হলো বুখারি ও মুসলিম শরীফে কি কোনো দুর্বল হদীস আছে ওনি বললেন না কোনো দুর্বল হাদীস নেই। আর আপনি কি জানেন তখনকার সময়ে হাদীস সংগ্রহ করা হতো কিভাবে আপনার ধারণা আছে? শুনেন কোনো রাবীর যদি একটু হদীস মনে না থাকতো তাহলে ওই রাবির থেকে হাদীস গ্রহণ করা হতো না কেননা মনে করা হতো উক্ত রাবির স্মৃতিশক্তি দুর্বল। আর হাদীস গুলো অধিকাংশ আসছে ইমাম আহমাদ বি হাম্বল রহঃ যিনি একাধারে কুরআনের হাফেজ এবং ১০ লক্ষাধিক হাদীসের হাফেজ ছিলেন। আর শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহিঃ কুরআন ও বুখারীর হাফেজ ছিলেন যেখানে প্রায় ৭ শহস্রাধিক হাদীস বিদ্রমান। শুনেন হাদীস যারা সংকলন করেছে ন তারা আপনার আমার মতো আবুল না।
আসসালামু আলাইকুম, সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার, মিজানুর রহমান, আবু তোহহা,আব্দুর রহমান বিন রাজ্জাক,বাসার সাহেব,অন্যান্য ইসলামিক স্কলাররা যারা বর্তমানে ইসলামকে এত সুন্দর ভাবে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন তাদের প্রতি আমার আন্তরিক দোয়া ও তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। উনারাতো এই যুগের (সময়ের) ফেরেশতার মতো মানুষ। এবং যারা ইসলামের গোমর লুকিয়ে রাখেন,যারা আল্লাহ, কোরআন, হাদিস ও ধর্মকে বিকৃত ও বিক্রি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন,হয় তাদের আল্লাহ হেদায়েত করুক না হয় ধ্বংস করুক। আল্লাহ সকল শক্তি ও নেয়ামতের মালিক ও উৎস।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন, সুম্মা আমীন।
Currect And Perfect And Full Right 👍 And Excellent Uncommon Velueble Great True And Very Nice 👍 Religion Islamic Lecture And Educational Style That's Good For All Muslim's (73 Line) And Excepted. Thanks for All. Assalamu Alikum Wa Rahamatullahe Wa Barakatuh, Allah Hafiz, Fee Aumanillah.
তাহলে কুরআনের তাফসির পড়ানো হয় না কেনো- এজন্য এই জাতি তাগুত কি জিনিষ যানে না - এজন্য জীবিত মানুষদের শুনানো হয় ফাজায়েল আমল আর মৃত্যু ব্যাক্তিকে শুনায় কুরআন, সত্যি আফসোস, শুধু সত কাজের আদেশ বলেন অথচ অসত কাজের নিষেধ এটা বলেন না কেনো।
"ফাজলে আমল" না, বইটির নাম "ফাযায়েলে আমল" বা "আমলের ফজিলতসমূহ। যে বইয়ের নাম বলতেই পারে না, সেই আবার বাশার বিন হায়াত আলীর!!! কয়েকটা হাদিস থাকলেও, এই বইতে শত শত ইসলামবিরোধী কথা রয়েছে। চ্যালেঞ্জ রইলো।
হুজুর আপনাকে অনুরোধ করছি আপনি দয়া করে আললাহ র মুরিদ হওয়ার জন্য ওয়াজ করেন আমরা পীরের মুরিদ হতে চাইনা কারন পীরে পীরে ও মুরিদে মুরিদে গিবত করে এবং ছোট ছোট্ট দলে ভাগ করে যে পীর মুরিদ বানায় সে পীর নয় শয়তান আমরা কোরানের আইন কায়েম হওয়ার জন্য দোহা করি আমিন চুমা আমিন
@@asfakbiswas94 দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের সব পীর-বুজূর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ। আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ। আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ। কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী । আর পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো আলোচনা আমিন তাবলীগ ভালো।
😊
বাসার হুজুর তাবলিগের ক জানেনা,
মুফতি আলিফ সাহেবের বক্তব্য সোনার প্রত্যেকের অনুরোধ রইলো ,আলেম কারে কয় তখন বুঝতে পারবেন,
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর
তোমার মনে হয় অনেক বেশি বিদ্যা,তুমি লেকচার দাও
তাবলিগ জামাতের কারণে আজ আমি আল্লাহ মূখী।।।
সবই আল্লাহর ইচ্ছে কাকে কখন কোন দিক দিয়ে হেদায়াত দেন তা বুঝার ক্ষমতা কারোর নাই😢😢😢😢
জিহাদ করতে পারবেন??
এরকম আল্লাহ মুখি হয়েছেন একটু বুঝিয়ে বলবেন
অসাধারণ আলোচনা। আসলে সমাজে এসব হক কথা মানুষের কাছে নতুন মনে হতে পারে। তবে হক কথা বলতেই হবে।
১০০% রাইট
ইসলামের মধ্যে কোরআন শরীফ ব্যতীত যত প্রকার কিতাব রয়েছে। সবগুলি কিতাব মানুষ লিখেছে। এই কিতাবগুলোর মধ্যে কোরআন শরীফের বিভিন্ন আয়াত হাদিস শরীফ থেকে বিভিন্ন হাদিস সংগ্রহ করে তুলে ধরা হয়েছে। ফাজায়েলে আমল ফাজায়েলে সাদা কায়াত এই কিতাবগুলোর মধ্যেও কুরআন শরীফের আয়াত ও হাদিস শরীফ থেকে অনেক হাদিস আনা হয়েছে। এখন বর্তমানে কিছু আলেম বের হয়েছে তারা শুধু বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সাধারণ ঈমানদার মুমিন মুসলমানদেরকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।
ভাই খুব ভালো বললেন যে মানুষের লেখা বই দিয়ে তাবলিগ চলবে না সুন্দর তাহলে একটা প্রশ্নের উত্তর বলেনতো বোখারী শরীফ তিরমিজি শরিফ ছয়টা এগুলো কার লেখা ভাইজান
ওহী কয় প্রকার ভাই ?
হুজুর সঠিক কথা বলেছেন আল্লাহ তুমি হুজুর কে এভাবেই সঠিক দ্বিন প্রচার করার তাওফিক দিন। আমিন।
বুখারি শরীফ তো মানুষের লেখা তাহলে এতো সহিহ হাদিস কিভাবে বলে আহলে হাদিস
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর😅😅😅
তার বিদ্যা সম্পর্কে তোর কোন ধারনা নেই।
আপনি কত বড় পণ্ডিত।
শুকরান ❤️ জাজ্জাক আল্লাহ খাইরান। ❤️💗💚
ফেতনা বাজ এর আবির্ভাব
Right
আলহামদুলিল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী আলোচনা।
নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষণীয় আলোচনা।
th-cam.com/video/H-Cg5_MdRw4/w-d-xo.html
সঠিক কথা কোরআন দিয়ে দাওয়াত দিন
বাশার ভাই আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আপনার ওয়াজ এর তুলনা হয় না। বিদ্রোহী বক্তা হিসেবে আমি মনে করি।
😁😁😁
ভাইরাল হওয়ার জন্য যে ধান্ধা করেছে...😁😁😁
Basar ekta vondo
ভাইজান আপনাকে আরও অনেক পড়তে হবে...take easy bro
হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা ভালভাবে জানে যে "আল্লাহ্ আসমানে" বলাকে নবী(সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) নবী (স:) একদা জনৈক দাসীকে বললেনঃ আল্লাহ্ কোথায়? দাসী বললঃ আল্লাহ্ আসমানে। নবী (স:) বললেনঃ আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল (স:)। নবী (স:) তখন দাসীর মালিককে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও। কারণ সে একজন মুমিনাহ্ (ঈমানদার)। [সহীহ মুসলিম, অনুচ্ছেদ: মসজিদ ও সালাতের স্থান সমূহ, হাদিস: ১০৮৬]
ইমাম বুখারী (রহ:) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে পড়া (নামাজ পড়া) সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ, পৃষ্ঠা:২২]
ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেন,"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" হচ্ছে জান্নাতের চাবি। আর জান্নাতের চাবির দাঁত হচ্ছে রসূল (স:)-এর ত্বরিকায় সালাত,সিয়াম,হজ্জ, যাকাত, দান-সাদকা, জিকির, দীন-ইসলামের তাবলীগ ও অন্যান্য আমলসমূহ।
সর্বশ্রেষ্ঠ নবী {সঃ} বলেনঃ "কেউ যদি দীন-ইসলামের নামে নতুন কোন আক্বীদা-আমল করে, আর ঐ আক্বীদা-আমলটি করার নির্দেশ আমি দেই নাই, তা প্রত্যাখ্যাত ”{সহীহ মুসলিম,২য় খন্ড,পৃষ্টা নং-৭৭}
আর পথ প্রদর্শক শুধুমাত্র মহান আল্লহর মনোনীত নবী-রাসূলগন হয়৷ পীরেরা পথ পদর্শক হয় না৷ আর তাই তাদের কাছে বায়াতের প্রশ্নও আসে না! কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। নাঊজুবিল্লাহ্।
যারা তাঁদের বুজুর্গদের মনগড়া যুক্তির মাধ্যমে ঐ ইহুদী-খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুদের 'খোদার সত্তা সর্বত্রের' শির্কি আক্বীদার প্রচার করে তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে।নাঊজুবিল্লাহ্। আর এরাই আবার আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) এর সত্য (সঠিক) আক্বীদাকে প্রতিনিয়ত বিদআত বলে অপবাদ দিয়ে যাচ্ছে। নাঊজুবিল্লাহ। কারণ আমাদের নবী (সাঃ) বলেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, আসমানে যিনি আছেন তিনি (আল্লাহ্) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ২০০৬।
দেখুন রাসূল (সঃ) আমাদের মহান আল্লাহ্ তাআ'লাকে জমিনে নয় বরং আসমানে গণ্য করেছেন।
আর পীরেরা ইহুদী,খ্রিস্টান,হিন্দুর 'খোদার সত্তা সর্বত্র'-এই শির্কি আক্বীদার প্রচার করে।নাঊজুবিল্লাহ।
“আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান” এ কথাটি সরাসরি কুরআনে বা হাদীসে না আসা সত্বেও কেন আমরা বলব? নিজে নিজে একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার পীরদেরকে কে দিয়েছে?
অথচ তিনারা (কাজী ইব্রাহীম, মিজানুর রহমান আজহারী, আহমাদুল্লাহ,আবরার আসিফরা,আবু ত্বহারা) এই চরম সত্যগুলো বলে না কেনো ?
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা! নাঊযুবিল্লাহ।
তাঁদের (পীর-মাজারী বেরেলভী,দেওবন্দ) সকলের সম্মানীত পীর ইমদাদুল্লাহ মাক্কীর আক্বীদা দেখুন: "যিয়াউল কুলুব উর্দু" ৫৫ পৃষ্ঠা বাংলায় "খোদাকে নিজের মধ্যে প্রত্যক্ষ অনুভব করে মন্ছুর হাল্লাজের মত আনাল হক্ব (আমি খোদা) বলে চিৎকার করিয়া উঠে" !!!{নাউযুবিল্লাহ} হ্যাঁ এটা দাজ্জাল পুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদা।
"সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে !..যারা পাকিস্তান থেকে এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া!মি: জিন্নাহ শিয়া!মি: লিয়াকত আলী শিয়া! প্রেসিডেন্ট আইয়ুব শিয়া!দ্বীন-ধর্ম তাদের হাতে থেকেছে -তাদের বিকৃত ইসলাম সাধারণ মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচয় পেয়েছে যার কারণে মাঝে মধ্যে আমি (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ) প্রায়ই বলে থাকি আপনাদের কাছে---" সঠিক বলাও যেমন জটিল আবার সঠিক মানাও তেমন কঠিন!..জাতির কাছে বলাও জটিল!
কেননা আপনি যখন সঠিক বুঝেছেন তখন জাতি তো ধর্ম মনে করছে আরেকটা (অর্থাৎ শিয়া-রাফেযীদের থেকে উৎপত্তি হওয়া পীর-মুর্শিদি সুফিবাদ আর খারেজীপনা;)
তাই ওই সমাজ আপনারটা মেনে নিবে না! তারা বলবে এ কেমন আলেম বাপ-দাদার ধর্মকে বিকৃত করতে এসেছে! নাউযুবিল্লাহ।" (সংগৃহীতঃ তারা সবাই ছিলেন শিয়া। TH-cam ভিডিও by আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
"ফেরাউন বলল- হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ ইমারত তৈরি কর যাতে আমি উপায় পেয়ে যাই, আকাশে উঠার উপায়, যেন আমি মূসার ইলাহকে (রবকে) দেখতে পাই; তবে আমি তো মূসাকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী মনে করি।'...সূরা মুমিন ৪০/৩৬ -৩৭)
"যিনি আসমানে আছেন, তিনি (আল্লাহ) তোমাদের উপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে...?"(৩০ নং সূরা মুলক: আয়াত ১৭)
কি ভুল বললো ওনি সেটা বলেন?
@@TrueRasta-vy8elফাজায়েলে আমল মানুষের লেখা এজন্য যদি এটা গ্রহণযোগ্য না হয় তাহলে বুখারী শরীফ এটাও তো মানুষের লেখা আহলে হাদিসরা কিভাবে বলে সহি হাদিস
কথায় আছে,
অল্প বয়সে পাকিলে বাল দুঃখ থাকে চিরকাল,,,,
তোমার অবস্থাও ঠিক তাই ভালশুন,,,,
অমানুষ
@@mdsazibsiddiki2795মডেল মানুষ টাকে দেখলাম
আলহামদুলিল্লাহ, খুব সুন্দর উপস্থাপন করা হয়েছে
খুব সুন্দর দলাদলি শুরু করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক আপনাকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
বাশার বিন আব্দুল্লাহ ভাই তোমাকে বলছি তুমি কথাগুলো বুঝে বুঝে বলবে
হে আল্লাহ আপনি দয়া করে বাশার হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন
আমিন আমিন আমিন
আমার নবি প্রিও নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম নূরী বাসার আছে যেই বলবে নবী নুর বটে সেও গুমরাহ আর যেই বলবে নবি বাসার বটে সেও গুমরাহ আমার নবি প্রিও নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম নূরী বাসার বটে।
ভালো একজন আলেম
আলহামদুলিল্লাহ
হে আল্লাহ, এই সব চিকনা ও কাঠ মোল্লাদের থেকে উম্মতকে রক্ষা করুন।
প্রতিটি কথা কোটি টাকার চেয়ে দামী।কেন?প্রমান আর যুক্তি আছে তাই।❤️❤️👍👍
কিছু না-ই কামাই রোজকার ছিলো না তাই তাবলীগ থেকে বেরিয়ে এসেছে একটা আওয়াজ কমছে কম ১০০০০ তো পাওয়া যায় তাবলীগে তো খরচ করতে হয়
যুক্তি দিয়ে মুক্তি মিলবে না
তো মুক্তি কি আপনার কথাই মিলবে@@abdurnur4426
ঠিক বলেছেন হুজুর
এত কষ্ট করে আসলে কি বলছেন নিজেও জানে না।এ সব শোনার পর তাবলীগের সদস্য সংখ্যা আরও বাড়বে।
ইভাই যা বললেন একটু চিন্তা করেন দেখুন যে হাদিসগুলি বললেন এটা শুধু আলেম ভাই পড়তে পারেন সাধারণ মানুষ কিভাবে পাবেন ফাজেল আমলে লেখা তোমরা নামাজ পরো তোমরা কুরআন তেলোআত করেন তোমার জিকির করেন এইটা পইরা মানুষ নামাজি হয় তাহলে মানুষ কি ভুল করে আপনি বলেন হাজার হাজার মানুষ তাবলীগের যে আল্লাহকে আল্লাহকে চিনে আপনি যে ফতোয়া দিয়েছেন মানুষ নামাজ থেকে বের করার জন্য
বাকা মৌলভী শতভাগ সত্য কথা বলেছেন
আমি আবারও বলছি আমাদের নবী নূরের তৈরি শুধুমাত্র কুরআনে সহি হাদিস সহি হাদিস
আল্লাহ আপনাজে হেদায়াত দান করুক
একদম ঠিক কথা বলেছেন
এই কাঠমোল্লা মৌলভী থেকে আল্লাহ আমাদের সকল মুসলমানদেরকে হেফাজত করেন।
সঠিক কথা বলেছেন।
মুসলিম শরীফের কথা আছে বুখারী শরীফের কথা আছে আবু দাউদ শরীফের কথা আছে আপনি একটু পড়েন নাই খালি ঢালাওভাবে বললেন যে এটা তো কারো বানানো না এটা
ফাজায়েলে আমলে
বাশার সাহেব, আপনি আরো পড়ুন আর দেশের বাইরে ভ্রমণ করুন
ধন্যবাদ বড় ভাই হায়াত বিন বাশার আলী সত্যি প্রচার এর জন্য
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের জন্য দোয়া রইলো বাশার বিন হায়াত আলী জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
বুখারী তো মানুষ লিখেছে,তাও কী চলবে না।তোমায় হেদায়েত দিক।
th-cam.com/video/H-Cg5_MdRw4/w-d-xo.html
আসসালামু আলাইকুম।
ভাই, শীয়ারা পবিত্র কুরআনুল কারীম কে ৯০ পারা বলছে। এটার সত্যতা মিথ্যা কি ভাবে প্রমাণ করবেন ❓
এই পা৺ঠা আনোয়ারুল ইসলাম বুখারী কে লিখেছে ফেরাশতা না জিন?
হ্যা ভাই মানুষ লিখেছে।কিন্তু ফাজায়েলে আমালে, জৈনক,ব্যাক্তি,বলেছেন।আবার মানুষের লেখা থাকতে পারে তবে মানুষের মন্তব্য তো থাকতে পারে না।
@@sk.saiful9590 বিষয় টা লেখা দিয়ে নয়।আসল কথা হল।ফাজায়েলে আমালে মানব রচিত কিছু মতবাদ আছে।যেমন জৈনক ব্যাক্তি বলেছেন।
পাঠা বাশার সাহস থাকলে বাহাসে বস।
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
জাদের ইমান আছে তারা সহি হাদিস খুঁজবে বাহাস খুঁজবে না ইমান তাজা করুন ফল ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
খালি কলসি বাজে বেসি
পৃথিবীর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানুষ হলো আলেম
আবার পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট মানুষ হলো আলেম
সুতরাং আমাদের হক্কানি আলেমের অনুসরণ করা উচিত
আসসালামু আলাইকুম,
সত্যিই অবাক হলাম কোরআন থেকে যা বলেছেন তার প্রতিটি কথা সত্য আমি তাই পেয়েছি।আল্লাহ অবশ্যই ঐসব ব্যক্তিকে বুঝ দান করবেন না এবং হেদায়েত দান করবেন না যারা আল্লাহ থেকে বিমুখ ও বিভ্রান্ত।আল্লাহ বাসার সাহেবকে সহি সালামতে রাখুক এবং ওনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি। বাসার সাহেব হচ্ছে আল্লাহর আরেক অন্যান্য সৃষ্টি।যদিও আমি জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করেছি।দুই তিনবার বাংলায় কুরআনের অনুবাদ খতম দিয়েছি।অথচ বাসার সাহেব যেগুলি বলেছেন আমি তাই আল কোরআনে পেয়েছি ।অথচ মাদ্রাসা লাইনে পড়ালেখা করে মুহাদ্দিস,মুফাসসির, মুফতি, ইমাম হাফেজ, খতিব ওনারা কেন বুঝলো না অবাক হলাম?
*আল্লাহ যাদের প্রতি নারাজ ও আল্লাহর সহীহ পথে নাই বা জেনে শুনে সহীহ পথে হাটে নাই অবশ্যই আল্লাহ তাদেরকে বুঝ দান ও জ্ঞান দান করবেন না,বিভ্রান্তিতে রাখবেন তাদেরকে -আল কুরআনের মূলভাব
জাতিকে গুমরা না করে৷ কয়মি আলেমদের সথে টকসয়েতে বসেন
আলহামদুলিল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর,, আরো তোমাকে শিক্ষা করতে হবে
হুজুর কুরআন শরীফটা সুন্দর করে ধরুন
আমার সবচেয়ে প্রিয় লোক সত্য কথা বলতে সঠিক আমল সঠিক পথ এই পথে চলা খুব কঠিন আর এজন্য মানুষ মানতে পারে না বিধায় তাকেও মানতে পারে না।
তুমি কি মানুষ না তাহলে তুমি কেন দাওয়াত দিচ্ছ সরাসরি কোরআন হাদিস সকল কে পড়েতে বলো তোমার নসিহত আমাদের জন্য দরকার নেই তুমি ত আর নবী নও তোমার কথাই আল্লাহ ও তার রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আনিত বিধান ছাড়া কারও কথা মানবো না তাহলে তুমি বলো কেন বা নছীহত করো কেন
হুজুরের সাথে কন্টাক্ট করবো কেমনে ?
হায়াত আলী ভাই চালিয়ে যান আৃমরা আছি।
কথায় আছে না???
অল্প বিদ্যা ভয়ংকর
আমি ইউটিউবে বাশার হুজুর এর যে কয়টা লেকচার শুনেছি সবগুলোই অন্যান্য বক্তাদের সমালোচনা ছাড়া দ্বীনের তেমন কোন আলোচনা শুনিনি।আল্লাহ হুজুরকে সঠিক বুঝ দান করুন।
আপনার কানের ডাক্তার দেখাতে হবে
আপনাদের মতো লোকেরা উল্টো বুজে বলেই বিভ্রান্তি হয়।
সুন্দর আলোচনা
সূরা আরাফ আয়াত 3
তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে, তোমরা তার অনুসরণ কর[১] এবং তাঁকে ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবকরূপে অনুসরণ করো না। তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।
তবলিগ ওয়ালা দের মত কেউ কোরআনের তবলিগ করে না নিজেদের ব্যবসায় সমস্যা হয় এজন্যই বিরুদ্ধে কথা বলেন। সাধারণ মানুষ কে ধোঁকা দেন।।সাধারন মানুষকে অনুরোধ করছি যাচাই করুন শোনা কথায় কান দিবেন না।।।।
Hujur Hoya sohoj..alem Hoya sohoj na..
তোমার যদি একটি নিদর্শন বা একটি কোরআনের আয়াত জানা থাকে ইহা মানুষের কাছে প্রচার করো নবীজি সাল্লাল্লাহু সাল্লাম 9 থেকে 13 বছর শুধু এই কালেমার দাওয়াত দিতেন
সহীহ বুখারীও তো মানুষের লেখ।
মানুষের লেখা হলেও কয়েক লাখের ও বেশি উচু মাপের আলেম মুহাদ্দিস, ও মুফাস্সির বুখারী ও মুসলিম কে সম্পূর্ণ রুপে সহিহ বলেছেন। যেমন যুগ শ্রেষ্ঠ আলেম সৌদিআরবের তৎকালীন গ্রান্ড মুফতি শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহিঃ কে একদা প্রশ্ন করা হলো বুখারি ও মুসলিম শরীফে কি কোনো দুর্বল হদীস আছে ওনি বললেন না কোনো দুর্বল হাদীস নেই। আর আপনি কি জানেন তখনকার সময়ে হাদীস সংগ্রহ করা হতো কিভাবে আপনার ধারণা আছে? শুনেন কোনো রাবীর যদি একটু হদীস মনে না থাকতো তাহলে ওই রাবির থেকে হাদীস গ্রহণ করা হতো না কেননা মনে করা হতো উক্ত রাবির স্মৃতিশক্তি দুর্বল। আর হাদীস গুলো অধিকাংশ আসছে ইমাম আহমাদ বি হাম্বল রহঃ যিনি একাধারে কুরআনের হাফেজ এবং ১০ লক্ষাধিক হাদীসের হাফেজ ছিলেন। আর শাইখ আব্দুল আযীয বিন বায রহিঃ কুরআন ও বুখারীর হাফেজ ছিলেন যেখানে প্রায় ৭ শহস্রাধিক হাদীস বিদ্রমান। শুনেন হাদীস যারা সংকলন করেছে ন তারা আপনার আমার মতো আবুল না।
অইটা মোহাদ্দিশ
Tumar Samne Lok Ke Bolo Surah Fateha Sobare Mukhosto Achhe
আসলে এখানে বিষয়টা বোঝানো হয়েছে যে, মানুষের বানানো কোন কিছু চলবে না
হাদীস মানুষের লেখা নয়, মানুষের সংকলন করা যা আপনার বুঝতে ভূল হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ আপনি ভাল থাকুন
আল্লাহ বাশার ভাই কে নেক হায়াত করুন
Oii🎉😅out
😂😂
❤
😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
@@MashirHossainMollah-di3ov😂😂😢
ঠিক বলছেন ধন্যবাদ
Alhamdulillah jazakallah khairan
মহান আল্লাহ তাআলা উনাকে হেফাজত করুন এবং সঠিক দ্বীন প্রচার করার তৌফিক দান করুন আমিন।
তাফসীরে মশারীর সম্মানিত পাগলা মেন্টাল স্কলার বাশার😅😅
এই পাগল কে পাবনা মেডিক্যালে ভর্তি করার দরকার।
আসসালামু আলাইকুম (র), শায়েখ কয়টা ইসলামী আন্দোলনে যুগ দিয়েছেন।
আসমানের উপর যমীনের নীচে এত বড় তাফসির নাই😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁😁
নিজে কি পারছেন শুধু আছেন লেগে। না ঘুমিয়ে থাকুন জেগে
আসসালামু আলাইকুম,
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার, মিজানুর রহমান, আবু তোহহা,আব্দুর রহমান বিন রাজ্জাক,বাসার সাহেব,অন্যান্য ইসলামিক স্কলাররা যারা বর্তমানে ইসলামকে এত সুন্দর ভাবে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন তাদের প্রতি আমার আন্তরিক দোয়া ও তাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি। উনারাতো এই যুগের (সময়ের) ফেরেশতার মতো মানুষ। এবং যারা ইসলামের গোমর লুকিয়ে রাখেন,যারা আল্লাহ, কোরআন, হাদিস ও ধর্মকে বিকৃত ও বিক্রি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছেন,হয় তাদের আল্লাহ হেদায়েত করুক না হয় ধ্বংস করুক। আল্লাহ সকল শক্তি ও নেয়ামতের মালিক ও উৎস।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন, সুম্মা আমীন।
কোরআনে তো আছেন আল্লাহ পাক দরুদ পরেন। ইন্নাল্লাহা মালাই -----
ইয়া আউ হার্লাজিনা আমানু ছল্লু আলাইহি ও ছাল্লিমু তাসলিমা।
Masha Allah
জাজাকাল্লাহ খাইরান
হায়াত আলী না ও দেখছি মওত আলী।।
আপনার চাইতে অনেক বড়ো বড়ো আলেম জারা তাবলীগ করে
জীবনে কোনদিন কোন আয়াত শুনলাম না।
আলহামদুলিল্লাহ
পাগলে কিনা কয়, ছাগলে কিনা খায়।
আমি ভারত থেকে বলছি
মাশাআললাহ
ভাই আল্লাহ আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুক আমিন
সব বাতিল তুমি একাই ঠিক
ফাজায়েলে আমলে সব কিতাব আছে,তুমি পড় নাই,বোখারি,মুসলিম,আবু দাউদ, তিরমিজির বহু হাদিস ফাজায়েলে আমলে আছে।
Tablig jamater mehnot Manus ke Sathik raster sandhan dekhai.
পীর মুরিদের কথাগুলো আমি আপনার সাথে একমত আছি কিন্তু তাবলীগের বিষয়টাতে আমি একমত না
th-cam.com/video/H-Cg5_MdRw4/w-d-xo.html
ভাই উনি তাবলীগ বিরুদ্ধে নয় বাংলাদেশের প্রচলিত তাবলীগ বাতিল বলেছে
আপনার মতের প্রয়োজন আমরা মনেই করিনা।
হুজর ছহিহাদিস থেকে বলছে সটিক আপনার জনো দোয়া করি
Very good right talk
Currect And Perfect And Full Right 👍 And Excellent Uncommon Velueble Great True And Very Nice 👍 Religion Islamic Lecture And Educational Style That's Good For All Muslim's (73 Line) And Excepted. Thanks for All. Assalamu Alikum Wa Rahamatullahe Wa Barakatuh, Allah Hafiz, Fee Aumanillah.
আরো অনেক জ্ঞান অর্জন করতে হবে
গুরু নয় গরু।
একটু বেশি খেয়ে ফেলেছে। বাচ্চা মানুষতো তাই।
সত্য কথা বললে গায়ে জ্বলবে এটাই স্বাভাবিক
প্রতিটি কথা সঠিক, দলিল ও যুক্তি সমত
বাসার ভাইয়ের বক্তব্য সঠিক
এত বড় আলেম আগে কৈ ছিল
ফজলে আমল কোন ব্যক্তির বা কারো বাবার লেখা না একমাত্র আল্লাহর কোরআন এবং এবং হাদিস থেকে নেয়া ফাজলে আমলের ভেতরে হাদিসের কোরআনের আয়াত দেওয়া আছে
তাহলে কুরআনের তাফসির পড়ানো হয় না কেনো-
এজন্য এই জাতি তাগুত কি জিনিষ যানে না - এজন্য জীবিত মানুষদের শুনানো হয় ফাজায়েল আমল আর মৃত্যু ব্যাক্তিকে শুনায় কুরআন, সত্যি আফসোস, শুধু সত কাজের আদেশ বলেন অথচ অসত কাজের নিষেধ এটা বলেন না কেনো।
Dhur halai murkho
একমত আপনার সাথে!
"ফাজলে আমল" না, বইটির নাম "ফাযায়েলে আমল" বা "আমলের ফজিলতসমূহ।
যে বইয়ের নাম বলতেই পারে না, সেই আবার বাশার বিন হায়াত আলীর!!!
কয়েকটা হাদিস থাকলেও, এই বইতে শত শত ইসলামবিরোধী কথা রয়েছে। চ্যালেঞ্জ রইলো।
@@md.didarulalam5380Q 30:07
আলহাদু লিললাহ আল্লাহ বাশার ভাই কে নেক হায়াত দান করেন । আমিন
Mashallah khub sundor
হুজুর আপনাকে অনুরোধ করছি আপনি দয়া করে আললাহ র মুরিদ হওয়ার জন্য ওয়াজ করেন আমরা পীরের মুরিদ হতে চাইনা কারন পীরে পীরে ও মুরিদে মুরিদে গিবত করে এবং ছোট ছোট্ট দলে ভাগ করে যে পীর মুরিদ বানায় সে পীর নয় শয়তান
আমরা কোরানের আইন কায়েম হওয়ার জন্য দোহা করি আমিন চুমা আমিন
জেনে কথা বলুন না জেনে কথা বলবেন না
এই জানোয়ার বুখারী কার লেখা?
হ্যা ভাই,হানাফিদের দোষ ধরলে বড় হুজুর হওয়া যায়,ভাইরাল হওয়া যায়।
th-cam.com/video/H-Cg5_MdRw4/w-d-xo.html
ঠিক
আসসালামু আলাইকুম।
ভাই, আল্লাহ কোথায় বলেছেন হানাফী হতে ❓
@@asfakbiswas94 দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের সব পীর-বুজূর্গরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু দাজ্জালকে নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে জনপ্রিয় হওয়া বক্তারা এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা,ফুরফুরা,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে! এর কারণ ঐ জনপ্রিয় বক্তাদের সাপোর্টকারী রাজনৈতিক দলের অধিকাংশ জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বরা আবার ছারসীনা, ও ফুরফুরা পীরের মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীরদেরকেও সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কিতাবে ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত তাঁদের 3rd চোখ খোলার উদ্দেশ্যে জীন-শয়তানের পূজা করে! উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা মুরিদ ব্রাম্মণবাড়ীয়ার পীর, চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! এবং এটা দাজ্জালীয় আক্বীদার জিকির। নাঊজুবিল্লাহ।
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশের গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো পশ্চিমা ধাঁচের স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যাঁ, আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা এটাও বলেছেনঃ "অধিকাংশ লোক (এক ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
বাস্তব উদাহরণঃ নামধারী মুসলিমদের গায়ে হলুদসহ অন্যান্য দাজ্জালীয় অনুষ্ঠানগুলো মূলত হিন্দু-মুশরিকরা শয়তানের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য করে থাকে। আর কাফেরদের সংস্কৃতির অনুসারীরাও দাজ্জালকেও সাপোর্ট করবে। নাঊজুবিল্লাহ।
আর ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে।নাঊজুবিল্লাহ।
কারণ বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন সহ অধিকাংশ জনগণ ভারতের ও পশ্চিমাদের সমর্থনের ও ধাঁচের ডিজিটাল উন্নয়নের শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী ।
আর পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাঁদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না।
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
সৌদি আরব তো সিনেমা জায়েজ করেছে তাহলে কেনো বলছনা সিনেমা জায়েজ 😡